নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘মেহেদী রং শোকানোর আগেই গৃহবধূর আত্মহত্যা’ কিংবা ‘বিয়ের কয়েক মাস পরেই গৃহবধূ খুন’ এই রূপ ঘটনা পত্রিকার শিরোনাম হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দোষ চাপানো হচ্ছে বরের উপর নতুবা বরের পরিবারের। ক্লো হিসেবে দেখানো হচ্ছে ‘যৌতুকের প্রভাব’।
আমি তা অস্বীকার করছি না !
তবে প্রতি ক্ষেত্রেই যে তা সঠিক সেরকম কিন্তু নয়।
মেয়ের অমতে বিয়ে দেয়া কিন্তু তার একটা বড় কারণ, যা কন্যাপক্ষ ঢেকে রেখে বর পক্ষের উপর দোষ চাপাতে প্রচেষ্টায় থাকে।
‘যৌতুকের প্রভাব’ হোক বা ‘শ্বশুর বাড়ির নির্যাতন’ কিংবা ‘অমতে বিয়ে’র কারণে আত্মহত্যা কিংবা খুন কোনটাই আমরা এই প্রগতিশীল বাংলাদেশে এসে নিশ্চই মেনে নিতে পারি না।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
রেযা খান বলেছেন: দাদা তারপরও তো প্রতিদিন পত্রিকার শিরোনাম দেখি !
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: এখন আর এরকম হয় না।
আগে হতো।
এখন মানুষ সচেতন।