![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
জনগণই দেশের শক্তি আর সেনাবাহিনী জনগণেরই একটি অংশ। ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের মাধ্যমে বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিশ্বের কাছে একটি আধুনিক ও সময়োপযোগী সুশৃঙ্খল বাহিনীতে পরিণত হয়েছে। দেশের অখন্ডতা রক্ষায় যে কোন অশুভ শক্তিকে দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করতে সেনাবাহিনী সম্পূর্ণভাবে সক্ষম। সেনাবাহিনী তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠুভাবে পালন করে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে সর্বদা সহযোগিতা করছে। একই সঙ্গে জাতিসংঘ মিশনে সশস্ত্র বাহিনী বিশেষ করে সেনাবাহিনীর অবদান আজ বিশ্ব দরবারে সুপ্রতিষ্ঠিত।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই প্রথম মেকানাইজড আক্রমণের রণকৌশল মহড়া পরিচালনা করেছে।
এই অনুশীলন সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্বের স্বাক্ষর বহন করে। মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহ্যে গড়ে ওঠা দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর যোগ্য উত্তরসূরী বর্তমানের সেনাবহিনী। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে ভেঙ্গে পড়া অর্থনীতিসহ হাজারও সীমাবদ্ধতার মধ্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেনাবাহিনী পুনর্গঠনে হাত দিয়ে একটি দক্ষ ও যোগ্য সেনাবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে উপযুক্ত নেতৃত্ব তৈরির জন্য ১৯৭৪ সালের ১১ মার্চ বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন। সামরিক বাহিনীর দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বর্তমান সরকার পূর্ববর্তী মেয়াদকালে বিভিন্ন রকম উন্নয়ন সম্প্রসারণ ও কল্যাণমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে। প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার প্রতি লক্ষ্য রেখে আরও দুইটি পদাতিক ডিভিশন, একটি কম্পোজিট ব্রিগেড, একটি পদাতিক ব্রিগেড, স্পেশাল ওয়ার্কস অরগানাইজেশন, একটি আর্টিলারী রেজিমেন্ট রিভারাইন ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটালিয়নসহ অনেক উল্লেখযোগ্য বিভাগ প্রতিষ্ঠা করে। এ ছাড়াও পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউিট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট সেন্টার আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজ, মিলিটিারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স টেকনোলজি প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমান সেনাবাহিনী আরও সুসজ্জিত, শৃংখল ও ন্যয়পরায়ণ। বর্তমান সেনাবাহিনী ষড়যন্ত্রকারীদের যে কোন অশুভ শক্তি প্রতিহত করতে সক্ষম বলে প্রতীয়মান।
©somewhere in net ltd.