নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রহমানের আমলনামা

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী

রিয়াদহ্যাপি০০৭

আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।

রিয়াদহ্যাপি০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাত দিন ধরে চলছে খালেদা জিয়ার অবরুদ্ধ থাকার নাটক আর সেকারণে রাতের আঁধারে খালেদা জিয়াকে অবরুদ্ধ রেখে গুলশান অফিসের দেয়াল টপকে পালিয়ে গেছেন পাপিয়া পান্ডে

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩


নয়াপল্টনের অফিসে স্বেচ্ছা অবরুদ্ধ থাকার নাটক সাজাতে ব্যর্থ হয়ে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে শুরু হয়েছে অবরুদ্ধ থাকার নাটক, এই নাটক চলছে সাত দিন ধরে। নয়া পল্টনে জনসভার নামে স্বেচ্ছা অবরুদ্ধ থাকার নাটক সাজিয়ে সশ্রদ্ধ ক্যাডারদের পল্টন এলাকায় নাশকতা সৃষ্টির মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চক্রান্ত করেছিল খালেদা জিয়া। ডিএমপি’র মতিঝিল জোনে রাজনীতিবিদদের হত্যার নীলনকশার চক্রান্ত ফাঁস হয়ে যাওয়ায় খালেদা জিয়াকে পল্টনে আসতে বাধা দেয়া হয়। নয়া পল্টনে আসতে ব্যর্থ হয়ে ৩রা জানুয়ারি খালেদা জিয়া তার গুলশান কার্যালয়ে মঞ্চস্থ করতে শুরু করেন তার অবরুদ্ধ নাটক। নয়া পল্টনে আসতে দেয়া হয়নি, কিন্তু বাসায় ফিরতে অসুবিধা ছিল না। কিন্তু খালেদা জিয়া একবারের জন্যও বাসায় ফেরার চেষ্টা করেনি অবরুদ্ধ নাটক মঞ্চায়নের কারণে। গুলশান অফিসে অবরুদ্ধ থাকার নাটক করার মাধ্যমে খালেদা জিয়া নিজের দলের নেতা-কর্মী, দেশের অন্যান্য রাজনীতিবিদ, পেশাজীবী, রাষ্ট্রদুতদের আনতে চেয়েছিলেন গুলশান কার্যালয়ে। দেখাতে চেয়েছিলেন, তিনি দেশের অন্যতম নেত্রী। কিন্তু এক সপ্তাহে আগে নিজের নিরাপত্তা বৃদ্ধির জিডি করেছিল খালেদা জিয়া, তাই সরকার উনার গুলশান কার্যালয়ের সামনে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এই বাড়তি নিরাপত্তাকে দেখিয়ে খালেদা জিয়া নিজেকে অবরুদ্ধ প্রমাণ করার চেষ্টা করে এবং নেতা-কর্মীদের তাকে মুক্ত করার জন্য উস্কানি সৃষ্টি করে। কিন্তু তার দলের সব নেতা-কর্মী গা ঢাকা দেয়। শীর্ষ নেতাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। মির্জা ফখরুল প্রেসক্লাবে গিয়ে প্রতিরোধের মুখোমুখি হন এবং প্রতিরোধে প্রেসক্লাবে রাত্রিযাপনের নাটক সৃষ্টি করেন। কিন্তু পরদিন তীব্র প্রতিরোধের মুখে মির্জা ফখরুলকে লজ্জাজনকভাবে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হতে হয়। তারপর খালেদা জিযা শুরু করলেন অসুস্থতার নাটক। রিজভী আহমেদ হাসপাতালের বিল না মিটিয়ে রাতের আঁধারে চুপি চুপি পলায়ন করলেন। গুলশান অফিসে খালেদা জিয়ার সাথে ছিল বিএনপির কিছু নারী নেত্রী। রাতের আঁধারে খালেদা জিয়াকে অবরুদ্ধ রেখে গুলশান অফিসের দেয়াল টপকে পালিয়ে গেছেন পাপিয়া পান্ডে। দেশের মানুষ তাদের সব নাটক বুঝতে পেরেছে এবং ভবিষ্যতে বাংলার মানুষ খালেদা জিয়াকে তার সাজানো নাটকের পাওনা কড়ায়-গণ্ডায় বুঝিয়ে দিবে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

হাসিব০৭ বলেছেন: আপনারা পারেনও বটে। রংহেডেড

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

তেীহিদুল ইসলাম শওকত বলেছেন: নিরাপত্তার জন্য বালুর আর ইটের ট্রাক!!! X(
আসলে মানুষ এখন আপনাদের ভিন্ন সম্প্রদায় ভাবে।

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

খেলাঘর বলেছেন:


খালেদা জিয়ার পতন হয়ে গেছে।

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৮

আলুমিয়া বলেছেন: ইউ এস কংগ্রেসম্যানদের ভুয়া প্রতিবাদ, বিজেপি নেতাদের ভুয়া ফোন আর কত ভুয়ামি।

৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪১

জাতির বোঝা বলেছেন:
এখন উনার অবসর নেয়া উচিত। দলে কাউন্সিল করে কোন যোগ্য আর ত্যাগী নেতাকে সভাপতি বানানো উচিত। সব কিছুরই একটি বয়স আছে। উনি এই যুগে বেমানান।


১৯০০ সালের নেতা দিয়ে ২০০০ সালে চলবে না।

৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

হাবিবুর রাহমান বাদল বলেছেন: দাদা পেমেন্ট পেয়েছেন তো? কিভাবে পেমেন্ট পান লেখা হিসাবে না মাসিক ভিত্তিতে।

৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩২

নতুন বলেছেন: যদি প‌েইড ব্লগিং করে থাকেন... তবে বলবো ভাল করে লিখতে থাকেন...

কারন পাবলিক বুইঝা ফেলে কোন সুস্হ মস্তিকের মানুষ এমন করে মিথ্যা লেখে না...

আর যদি সত্যি বিশ্বাস থেকে লেখে থাকেন... তবে কিছুই বলার নাই..

:| :| :| :|

৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০০

নয়ন01 বলেছেন: পুরান পাগলে ভাত পায় না নুতুন পাগলের আমদানি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.