নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রহমানের আমলনামা

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী

রিয়াদহ্যাপি০০৭

আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।

রিয়াদহ্যাপি০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মধ্যপ্রাচ্য, এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপসহ ১৪ দেশের সঙ্গে সরাসরি তথ্যপ্রযুক্তিতে যুক্ত করার লক্ষ্যে দেশের কলাপাড়ায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল ল্যান্ডিং স্টেশন নির্মান করছে সরকার

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

কলাপাড়ায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল ল্যান্ডিং স্টেশন নির্মাণ কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। ২০১৫ সালের মাঝামাঝি স্টেশনের প্রশাসনিক ভবনে সংযোগ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এর ফলে ২০১৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশ যুক্ত হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন তথ্যপ্রযুক্তির সেবায়। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে এক হাজার তিন’শ গিগাবাইট ব্যান্ডউইথ ইন্টারনেট যুক্ত হবে বাংলাদেশে। ফলে ইন্টারনেট প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের প্রকল্প এলাকার সঙ্গে যুক্ত হতে যাচ্ছে ভূমধ্যসাগরের গ্রাউন্ড লোকেশন পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার গোড়া আমখোলা পাড়া। এ লক্ষ্যে ১০ কোটি টাকা ব্যয় ২০১৩ সালে ১০ একর জমি কিনে দ্বিতীয় সাবমেরিন ল্যান্ডিং স্টেশনের কাজ শুরু হয়। প্রকল্পটি দ্রুত বাস্তবায়নে জাপানের একটি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে।
দেশের একমাত্র সাবমেরিনের ল্যান্ডিং স্টেশন রয়েছে কক্সবাজার। যেখান থেকে বর্তমানে সমগ্র বাংলাদেশে ইন্টারনেট সুবিধা দেয়া হচ্ছে। অন্যদিকে সিঙ্গাপুর হয়ে সমুদ্র পথে আসা সাবমেরিন সংযোগ কোন কারণে কাটা বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে সংস্কার কিংবা মেরামতকালে বাংলাদেশ সাইবার সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কোটি মানুষের তথ্যপ্রযুক্তির সুযোগ ব্যাহত হয়। গণমাধ্যমসহ ইন্টারনেট গ্রাহকরা চরম বিপাকে পড়েন। বিশ্বায়নের এ যুগে ইন্টারনেটবিহীন একটি মুহূর্ত চিন্তা করা যায় না। তাই দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল ল্যান্ডিং স্টেশন চালু হলে দ্রুতগতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সুবিধা পাবে এ অঞ্চলের ই-গ্রাহকরা। পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্য, এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপসহ ১৪ দেশের সঙ্গে সরাসরি তথ্যপ্রযুক্তিতে যুক্ত হবে বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় সাবমেরিন ল্যান্ডিং স্টেশনের মাধ্যমে বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে বাংলাদেশের সাবমেরিন যোগাযোগ ব্যবস্থার বহুমুখীকরণ করা হবে। ল্যান্ডিং স্টেশনের সংযুক্তির মাধ্যমে ডাটার পরিধি বৃদ্ধি করা হবে। দেশের তথ্যপ্রযুক্তির চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এর সরবরাহ বৃদ্ধি করা হবে এবং সরকার এ খাতে অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের সুযোগ পাবে। প্রকল্পটি যথাসময়ে বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেটে সংযুক্ত থাকবে।


মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.