![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
চলমান রাজনৈতিক কর্মসূচীর সাথে সহিংস সন্ত্রাসী কার্যকলাপে উদ্বিগ্ন সকল কুটনৈতিক মহল। কুটনৈতিক পাড়ার একটাই আবেদন, 'যে কোন মূল্যে সহিংস সন্ত্রাসী ঘটনা বন্ধ করতে হবে'। মূলতঃ রাজনৈতিক আন্দোলন এবং দাবী আদায়ের লক্ষ্যে মানুষ পোড়ানোর রাজনীতি দেখে কুটনৈতিক মহল কেবল বিস্মিত নয় বরং ক্ষুব্দ। সভ্য সমাজে প্রতিবাদের ভাষায় নিরীহ মানুষ পোড়ানো হতে পারে, তা বোধ করি আফ্রিকার কোন রাষ্ট্রদূতও কল্পনা করেনি। এহেন ঘৃণ্য কর্মকান্ডের হুকুমদাতা বেগম খালেদা জিয়ার সাথে দেখা করে ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্য, কানাডা, ইউরোপিয় ইউনিয়ন সহ জাতিসংঘের কুটনৈতিক প্রতিনিধিবৃন্দ ঘৃণ্যতা প্রকাশ করেছেন। বিশেষ করে ব্রিটেনের রাষ্ট্রদূত পরিষ্কার ভাষায় খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমানকে চলমান ঘটনার প্রধান উস্কানিদাতা হিসাবে চিহ্নিত করেছেন। মানুষ পোড়নো বন্ধ না করলে তাকে ব্রিটেন থেকে বের করে দেয়া হবে বলেও হুমকি দিয়েছেন। একই ভাষায় ইইউ'র প্রতিনিধি দল খালেদা জিয়াকে জামাতের সঙ্গ ত্যাগ করার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। অভ্যন্তণীন এবং আর্ন্তজাতিক চাপে বিএনপি'র অবস্থা এখন "কুল নাই কিনার নাই, নাইকো দরিয়ার পানি" নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির এক নেতার মন্তব্য "খালেদা জিয়া এখন ভারসাম্যহীন"। সহিংস ঘটনার হুকুমদাতা হিসাবে খালেদা জিয়াকে বিচারের আওতায় আনার পুর্বে তাকে পাবনার পাগলা গারদে চিকিৎসার জন্য পাঠানোটা বেশী জরুরী।
©somewhere in net ltd.