নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রহমানের আমলনামা

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী

রিয়াদহ্যাপি০০৭

আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।

রিয়াদহ্যাপি০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দরিদ্র শিশুদের হৃদরোগের জটিল চিকিৎসায় ২০ বেডের শিশু কার্ডিয়াক ওয়ার্ড চালু করার সিদ্ধান্ত সরকারের দরিদ্র শিশুদের হৃদরোগের জটিল চিকিৎসায় ২০ বেডের শিশু কার্ডিয়াক ওয়ার্ড চালু করেছে ঢাকা শিশু হাসপাতাল। ২০ শয্যার মধ্যে আটটি কার্ডিয়াক সার্জারি ও বারোটি কার্ডিওলজির। এছাড়াও ৪ নম্বর ওয়ার্ডে দুস্থ গরিব রোগীদের জন্য দশটি ফ্রি শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবায় বাংলাদেশের অগ্রগতি আজ বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত। দেশে মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার হ্রাসসহ সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) অর্জনে বাংলাদেশের অর্জন অনেক। বাংলাদেশ তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। দেশে আজ আধুনিক মানের চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার হয়েছে। টেলিমেডিসিনসহ আরও নতুন নতুন আবিষ্কারের মাধ্যমে চিকিৎসাবিদ্যায় এসেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। তার সঙ্গে যোগ হয়েছে ঢাকা শিশু হাসপাতালে ২০ বেডের শিশু কার্ডিয়াক ওয়ার্ড। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের সাহসী ও দৃষ্টান্তমূলক বিভিন্ন উদ্যোগের ফলেই বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেক্টরে অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটেছে। শিশুদের টিকাদান, ভিটামিন এ ও কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানোর কর্মসূচীতে আমরা আমাদের প্রায় সব শিশুকে অন্তর্ভুক্ত করতে সক্ষম হয়েছি। পাশাপাশি ডায়রিয়া রোগের জন্য স্যালাইনের প্রতুলতা এবং পুষ্টি উন্নয়ন কর্মসূচীর ফলে দেশে শিশু স্বাস্থ্যের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রম জোরদার করে মেয়েদের বিয়ের বয়স সীমা বাড়িয়ে এবং গর্ভবতী ও প্রসূতির স্বাস্থ্যসেবার সুবিধা সম্প্রসারণের মাধ্যমে মাতৃস্বাস্থ্যের উন্নয়নে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে। এছাড়াও নারীর ক্ষমতায়নে সামাজিক সচেতনতা বাড়ানো, মেয়েদের শিক্ষার হার বৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচী এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বয়স্ক হৃদরোগীদের জন্য দেশে পর্যাপ্ত চিকিৎসা সুবিধা থাকলেও শিশু হৃদরোগ চিকিৎসার বিষয়টি এখনও অবহেলিত হয়ে আছে। সঙ্কটাপন্ন ও জটিল শিশু হৃদরোগীকে অতি জরুরী চিকিৎসাসেবা দেয়ার ব্যবস্থাও দেশে নিতান্তই অপ্রতুল। অথচ দেশে ১৮ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সের শিশুর সংখ্যা হবে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪৫ ভাগ। এমন অবস্থা থেকে উত্তরণের বিষয়টি বিবেচনায় এনে ২০ বেডের শিশু কার্ডিয়াক ওয়ার্ড চালু করেছে ঢাকা শিশু হাসপাতাল। এ উদ্যোগ দেশের কার্ডিয়াক শিশুদের চিকিৎসাসেবায় অনেক উপকারে আসবে। ঢাকা শিশু হাসপাতালে শিশু হৃদরোগীদের জন্য আইসিইউ ও সিসিইউ সুবিধাসহ অত্যাধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থা চালু রয়েছে। প্রতিদিন বিকেল তিনটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত রয়েছে বৈকালিক বিশেষঙ্গ সেবা। এতে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপকরা নির্ধারিত ফির মাধ্যমে সেবা প্রদান করে থাকেন। নন-পেয়িং বেডের রোগীদের দেয়া হয় সম্পূর্ণ ফ্রি চিকিৎসা। এমনকি রোগীসহ মাকে হাসপাতালের তত্ত্বাধানে খাবার দেয়া হচ্ছে। রোগীদের কোন বাড়তি টাকা দিতে হয় না। সরকারের এ পদক্ষেপের ফলে দরিদ্র শিশুরা অনেকাংশে উপকৃত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

দরিদ্র শিশুদের হৃদরোগের জটিল চিকিৎসায় ২০ বেডের
শিশু কার্ডিয়াক ওয়ার্ড চালু করার সিদ্ধান্ত সরকারের

দরিদ্র শিশুদের হৃদরোগের জটিল চিকিৎসায় ২০ বেডের শিশু কার্ডিয়াক ওয়ার্ড চালু করেছে ঢাকা শিশু হাসপাতাল। ২০ শয্যার মধ্যে আটটি কার্ডিয়াক সার্জারি ও বারোটি কার্ডিওলজির। এছাড়াও ৪ নম্বর ওয়ার্ডে দুস্থ গরিব রোগীদের জন্য দশটি ফ্রি শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবায় বাংলাদেশের অগ্রগতি আজ বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত। দেশে মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার হ্রাসসহ সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) অর্জনে বাংলাদেশের অর্জন অনেক। বাংলাদেশ তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। দেশে আজ আধুনিক মানের চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার হয়েছে। টেলিমেডিসিনসহ আরও নতুন নতুন আবিষ্কারের মাধ্যমে চিকিৎসাবিদ্যায় এসেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। তার সঙ্গে যোগ হয়েছে ঢাকা শিশু হাসপাতালে ২০ বেডের শিশু কার্ডিয়াক ওয়ার্ড। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের সাহসী ও দৃষ্টান্তমূলক বিভিন্ন উদ্যোগের ফলেই বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেক্টরে অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটেছে। শিশুদের টিকাদান, ভিটামিন এ ও কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানোর কর্মসূচীতে আমরা আমাদের প্রায় সব শিশুকে অন্তর্ভুক্ত করতে সক্ষম হয়েছি। পাশাপাশি ডায়রিয়া রোগের জন্য স্যালাইনের প্রতুলতা এবং পুষ্টি উন্নয়ন কর্মসূচীর ফলে দেশে শিশু স্বাস্থ্যের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রম জোরদার করে মেয়েদের বিয়ের বয়স সীমা বাড়িয়ে এবং গর্ভবতী ও প্রসূতির স্বাস্থ্যসেবার সুবিধা সম্প্রসারণের মাধ্যমে মাতৃস্বাস্থ্যের উন্নয়নে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে। এছাড়াও নারীর ক্ষমতায়নে সামাজিক সচেতনতা বাড়ানো, মেয়েদের শিক্ষার হার বৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচী এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বয়স্ক হৃদরোগীদের জন্য দেশে পর্যাপ্ত চিকিৎসা সুবিধা থাকলেও শিশু হৃদরোগ চিকিৎসার বিষয়টি এখনও অবহেলিত হয়ে আছে। সঙ্কটাপন্ন ও জটিল শিশু হৃদরোগীকে অতি জরুরী চিকিৎসাসেবা দেয়ার ব্যবস্থাও দেশে নিতান্তই অপ্রতুল। অথচ দেশে ১৮ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সের শিশুর সংখ্যা হবে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪৫ ভাগ। এমন অবস্থা থেকে উত্তরণের বিষয়টি বিবেচনায় এনে ২০ বেডের শিশু কার্ডিয়াক ওয়ার্ড চালু করেছে ঢাকা শিশু হাসপাতাল। এ উদ্যোগ দেশের কার্ডিয়াক শিশুদের চিকিৎসাসেবায় অনেক উপকারে আসবে। ঢাকা শিশু হাসপাতালে শিশু হৃদরোগীদের জন্য আইসিইউ ও সিসিইউ সুবিধাসহ অত্যাধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থা চালু রয়েছে। প্রতিদিন বিকেল তিনটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত রয়েছে বৈকালিক বিশেষঙ্গ সেবা। এতে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপকরা নির্ধারিত ফির মাধ্যমে সেবা প্রদান করে থাকেন। নন-পেয়িং বেডের রোগীদের দেয়া হয় সম্পূর্ণ ফ্রি চিকিৎসা। এমনকি রোগীসহ মাকে হাসপাতালের তত্ত্বাধানে খাবার দেয়া হচ্ছে। রোগীদের কোন বাড়তি টাকা দিতে হয় না। সরকারের এ পদক্ষেপের ফলে দরিদ্র শিশুরা অনেকাংশে উপকৃত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।


মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.