![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
টানা আন্দোলনে বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মাঝে ক্লান্তি ভর করছে। আন্দোলন আর কত দিন চালাতে হবে, তার কোনো সুনির্দিষ্ট বার্তা নেই। এ অবস্থায় দলের মাঠ নেতা-কর্মীদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। বিএনপির নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, তারাও বিষয়টি নিয়ে কিছুটা চিন্তিত। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট গত ৬ জানুয়ারি থেকে টানা অবরোধ কর্মসূচি পালন করে আসছে। পাশাপাশি দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন মেয়াদের হরতাল। এখন পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ৫০ দিন অবরোধ পালন করেছে বিএনপি। বাংলাদেশে এত বেশিদিন একটানা কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার কোনো নজির নেই। তবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ পাকিস্তানে সম্প্রতি এর চেয়েও বেশি সময়ের টানা আন্দোলন দেখা গেছে। তবে দাবি আদায় হয়নি। নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নেওয়াজ শরিফের পদত্যাগের দাবিতে গত বছরের ১৪ আগস্ট থেকে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ পাকিস্তান (পিটিআই)। টানা চার মাস অবস্থান করে কোনো ধরনের সাফল্য ছাড়াই গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর তাদের কর্মসূচির সমাপ্তি টানেন ইমরান। বিএনপি তাদের এই কর্মসূচীর মধ্যে বিশ্ব ইজতেমা, এসএসসি পরীক্ষা এমনকি একুশে ফেব্রুয়ারিতেও কোনো ছাড় দেওয়া হয়নি। কিন্তু বাস্তবতা হলো বিএনপি-জোটের আন্দোলন কার্যকারিতা হারাচ্ছে। নেতা-কর্মীরা মাঠে থাকছেন না। যত দিন গড়াচ্ছে নেতা-কর্মীদের মধ্যে হতাশা ছড়াচ্ছে। বিএনপির একজন নেতা সম্প্রতি বলেন, একটানা অবরোধ তাদের আর ভালো লাগছে না। কোথাও কোনো ঘটনা ঘটলে বাড়িতে পুলিশ যায়। এভাবে আন্দোলন অনেক ক্ষেত্রে নেতা-কর্মীদের মনে হতাশা ছড়াচ্ছে। হতাশার কথা একাধিক নেতা স্বীকার করলেও আনুষ্ঠানিকভাবে এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি নন। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক পর্যায়ের একজন নেতা বলেন, কর্মীদের মনোবল ধরে রাখা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। পর্যাপ্ত টাকা-পয়সাও তাদের দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আজ এক জায়গায়, কাল আরেক জায়গায় এভাবে থাকতে হচ্ছে। আদর্শ বিহীন কর্মকাণ্ড কোন ফল বয়ে আনে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪০
এই আমি সেই আমি বলেছেন: লাশের পোড়া গন্ধ আর কত ভাল লাগে ?