![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
খালেদা জিয়া বাংলাদেশ ও বাঙালী জনগণের জন্য দুষ্টগ্রহ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। তিনবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, কিন্তু অর্জন বলুন, সাফল্য বলুন, ব্যাগ শূন্য। পক্ষান্তরে রাষ্ট্র পরিচালনায় তথা দেশের আর্থ-সামাজিক, সংস্কৃতিচর্চা ও উন্নয়নে শেখ হাসিনা দৃপ্ত পদভারে এগিয়ে চলেছেন। আর খালেদা জিয়া চেয়ে চেয়ে দেখছেন আর জ্বলছেন। জ্বলতে তো হবেই। এক মেধাবী সুশিক্ষিতা ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের সুশীল পরিবেশ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস এবং সর্বোপরি আন্দোলনের মধ্যে বড় হওয়া শেখ হাসিনার সঙ্গে খালেদা জিয়ার তুলনা হবে কেন? শেখ হাসিনার সাফল্যের তালিকা অনেক অনেক দীর্ঘ, যার কয়েকটি এখানে উল্লেখ করতে চাই,
০১। বর্তমানে বাংলাদেশ চাল রফতানি করছে শ্রীলঙ্কায়। খাদ্য উৎপাদন এখন ৪ কোটি টনের ঘরে।
০২। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে এবং মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে।
০৩। মানুষের মাথাপিছু আয় বছরে ১৩১৪ মার্কিন ডলার।
০৪। এখন একজন শহুরে রিক্সাওয়ালা বা গ্রামীণ দিনমজুরও দিনে যথাক্রমে ১০০০ টাকা এবং ৬০০-৮০০ টাকা রোজগার করে।
০৫। শিক্ষার হার ৭০%। বছরের প্রথম দিন ৩৪ কোটি পাঠ্যবই বিতরণ।
০৬। জাতীয় প্রবৃদ্ধি ৭ বছর ধরে টানা ৬%-এর ওপরে।
০৭। দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৩ শত বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
০৮। খালেদা জিয়ারা এখন চেষ্টা করেও কোন বাসন্তি-দুর্গতি বানাতে পারছেন না। একটি মানুষও এখন আর না খেয়ে থাকে না।
০৯। শেখ হাসিনার তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা (পুত্র) সজীব ওয়াজেদ জয়ের উদ্যোগে বাংলাদেশ এরই মধ্যে ডিজিটালাইজড হয়ে গেছে।
১০। এখন ঘরে ঘরে ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে কম্পিউটার।
১১। ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে ১২ কোটি সেলফোন ব্যবহার করে ইত্যাদি।
শেখ হাসিনা আজ ছাত্র-ছাত্রী, তরুণ-তরুণীদের জন্য অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব, উন্নয়নশীল ও অনুন্নত দেশগুলোর জাতি গঠনে যা খুবই জরুরী। সর্বোপরি তিনি দেশ ও জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের ধারায় এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বকবক