![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
সিটি করপোরেশন নির্বাচনের দিন টাকার বিনিময়েও কোনো নেতাকর্মীকে কেন্দ্রে না পেয়ে বুঝে যায়, তাদের সাংগঠনিক অবস্থা কতটা তলানিতে ঠেকেছে। এর আগে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে এবং নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে সরকারের বিরুদ্ধে পরপর দু'দফা আন্দোলনেও বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণ যোগ্যতা পায়নি এবং সরকারের উপর কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। এতে দলটির তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে চরম ক্ষোভ ও হতাশা। সিনিয়র নেতাদের প্রতি বাড়ছে সন্দেহ ও অবিশ্বাস। সিটি নির্বাচনের দিন মাঝপথে নির্বাচন বর্জন করে দলটির সিনিয়র নেতারা বিচক্ষণতার পরিচয় দেননি। বরং শেষ পর্যন্ত নির্বাচনী যুদ্ধে মাঠে থাকলে একাধিক সিটিতে মেয়র পদে নিজেদের প্রার্থীর বিজয়ের সম্ভাবনা ছিল। এ ছাড়া তিন সিটিতেই দল সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থীরা ভালো করতে ও পারত। ভোটের ফলাফল অন্তত তাই বলে। মাত্র ৪ ঘণ্টায় দল-সমর্থিত প্রার্থীরা যে পরিমাণ ভোট পেয়েছে, তাতে নীরব ভোটারদের মোকাবিলা করা সরকারি দলের জন্য কঠিন হয়ে যেত। অথচ বিএনপি এটা না করে সরকারকে তৃতীয়বারের মতো ওয়াকওভার দিয়ে দিল। বিএনপি এখন একটি গন্তব্যহীন দলে পরিণত হয়েছে। কোন সময়ে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন অথবা কে সঠিক সিদ্ধান্তটি জানাবেন, তা নিয়েও দলে রয়েছে দ্বিধাবিভক্তি। ফলে কিংকর্তব্যবিমূঢ় দলের সমর্থক ও তৃণমূল নেতাকর্মী। বর্তমান বেহাল অবস্থায় বিএনপির সুবিধাবাদী অধিকাংশ সিনিয়র নেতা সরকারি দলের নেতাদের ম্যানেজ করে গা বাঁচিয়ে চললেও একেবারে দিশেহারা অবস্থা তৈরি হয়েছে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের। শীর্ষ নেতৃত্বের উসকানিতে টানা ৯২ দিন হরতাল-অবরোধের নামে পেট্রলবোমা সন্ত্রাস চালিয়ে তারা এখন মামলা ও গ্রেপ্তারের ভয়ে বাড়ি ছাড়া। অথচ সিনিয়র নেতাদের এ বিষয়ে কোনো মাথা ব্যথাই নেই। তারা ব্যস্ত আছেন নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং মামলা ও গ্রেপ্তার এড়াতে সরকারি দলের নেতাদের সঙ্গে নেগোসিয়েশনে।
২| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
দধীচি বলেছেন: বিএনপির দুর্দশা নিয়ে হাম্বাদের চিন্তার অন্ত নেই। মায়ের চাইতে মাসির দরদ বেশি।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
ইমরান আশফাক বলেছেন: বিএনপি শেষ।