নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারত আগ্রাসন কবে বন্ধ হবে? এই কথাটার যথাযথ কোন উত্তর না থাকলেও এইটা বলা যায় যে,যেদিন থেকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র শাসকরা ভারত বন্দনা ছেড়ে দিবেন রাজনৈতিক,ভৌগলিক ও ব্যবসায়িক এজেন্ডাকে ঝেড়ে ফেলে সেদিন থেকে বাংলাদেশ এই মহামারী থেকে মুক্তি পাবে।
পূর্ব বাংলার স্বাধীনতা আর ভারতের সাহায্যের প্রতিটা হিসেব এখন বাংলার মানুষ যানে,অতএব এ আর বলার কিছু নেই কিসের স্বার্থে ভারত বাংলাদেশের সাহায্য করেছিলো। আর যে জন্য করেছিলো তার কিছুটা পেয়েছে আর কিছুটা বাকী রয়ে গেলেও তার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। বস্তুত আওয়ামীলীগ যে দেশ বিক্রি করেছিলো এখন সেটা প্রমান হচ্ছে। হাসিনা পলায়নের পরে আমরা তা প্রতিদিনই দেখতে পাচ্ছি।
ডক্টর ইউনুস সরকার বা ইন্টেরিম সরকার সেসব কিছু থেকে বের হয়ে সরাসরি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে যখন একের পর কার্যক্রমে পা রাখতেছেন ততই ভারত সরকার দেউলিয়াত্বের প্রমাণ দিচ্ছে,যেভাবে আফগানিস্তানেও হয়েছিলো।
ভারত সরকার গঠন হয়েছিলো সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার মধ্যে দিয়ে অতএব সেই ভারত সরকার যেই হোক না কেন এটা তাদের রাষ্ট্রীয় ফরমেট,রাষ্ট্র গঠণের ট্যাক্টিস। তারা যদি অন্য রাষ্ট্রের সাম্প্রদায়িক ইস্যু নিয়ে কথা বলে তাহলে বুঝতে হবে যে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কথা বলছে সে রাষ্ট্রে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা নেই এবমগ সেই দেশ ভালো আছে,সঠিক পথেই আগাচ্ছে।
ভারত বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া চলমান কর্মকাণ্ডের জের ধরে মমতা আমেরিকান সৈন্য সাহায্য চাইলে এক ফেসবুক পোস্টে আসিফ মাহমুদ বলেন,তারা যদি আমাদের দূতাবাসের নিরাপত্তা দিতে না পারে তাহলে আমেরিকাকে জানাতে,প্রয়োজনে বাংলাদেশের আর্মি সাহায্য করবে ভারতে। জনাব আসিফ সম্ভবত একাত্তর পরবর্তীতে প্রথম কোন হিরো যে এভাবে জবাব দিয়েছেন ভারতকে।
আমাদের এখন সবচেয়ে বড় টার্গেট হওয়া উচিৎ কূটনীতিক সম্পর্ক স্থগিত করা অনির্দিষ্টকালের জন্য। অনির্দিষ্টকালের কূটনীতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তুলে ব্যবসা বাড়ানো,এরপর ভারত সরকারকে ইউনুস সরকারের বলা উচিৎ,
' ঘুমাইয়া থাক বালিশ বুকে নিয়া,মুদি মিয়া
ঘুমাইয়া থাক বালিশ বুকে নিয়া আ আ আ '
©somewhere in net ltd.