নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

I\'ve no bio,It\'s fuckin blank...

রিয়াজ হান্নান

So I believe, someday I will be happy.

রিয়াজ হান্নান › বিস্তারিত পোস্টঃ

টিএসসি ক্লিন আপ মিশন: ধোঁয়াহীন ঢাবির দুঃস্বপ্ন

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৫:৩৩


ঢাবি এলাকায় ডাকসুর অভিযান চলছে—দেশে সকালবেলা সূর্য ওঠার মতোই এক “অপ্রত্যাশিত” ঘটনা।

ঘুম থেকে উঠে দেখি টাইমলাইন ভরে গেছে কান্না–কাটিতে। আহা, মদ গাঁজা উচ্ছেদ!
এ যেন বটতলায় গাছ কেটে বটগাছ বাঁচানোর অভিযান।
যে মহৎ আত্মা প্রথম এই ভাবনাটা দিল—“চল ঢাবি পরিষ্কার করি”—তাকে অবিলম্বে নোবেল না হোক, অন্তত মগবাজারে পাঠানো হোক বিশ্রামের জন্য।
ঢাবি থেকে গাঁজা উতখাত মানে তো যেন টিএসসি থেকে কবিতা নিষিদ্ধ করা!
এই পথে হাঁটলে পরের বার হয়তো বলবে—"কমনরুমে রাজনীতি নিষিদ্ধ" বা "চারুকলায় রঙের অপচয় বন্ধ করো"!

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে তারা কি ধীরে ধীরে কোনো নতুন মাদ্রাসা বানাতে চায়?
পানি, ধোঁয়া, মস্তিষ্কের নেশা—এই তিন উপাদান ছাড়া তো ঢাবির গবেষণা চলে না!
শিক্ষকরা কীভাবে ‘ডিসকোর্স’ চালাবে, কমরেডরা কোথায় বসে ‘তত্ত্ব’ চর্চা করবে?

আর তোমাদের বলছি, যারা এখন একটু কষ্টে আছো—বাম, প্রগতিশীল, ঘুমকাতুরে, অথবা নিছকই অবসন্ন ভবঘুরে—ধৈর্য ধরো।
নতুন ক্ষমতা পেয়েছে, তাই “মাদকমুক্ত ঢাবি” বলে নাটক করছে।
দুইদিন পরেই দেখবা অভিযান থেমে যাবে, পোস্টার উঠবে, আর টিএসসির বাতাসে আবার ভেসে বেড়াবে পরিচিত ঘ্রাণ।

কান্নাকাটি কম করো একটু

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৭

নতুন বলেছেন: মাদক নিয়ন্ত্রন করতে চাইলে পুলিশ দিয়ে মাঝে মাঝে রেড দেওয়াইলেই হয়।

তবে যারা ছোট ব্যবসা করে সংসার চালাচ্ছেন তাদের উচ্ছেদ করা ঠিক না। আমাদের দেশে ফুলের বাগানের চেয়ে ফলের বাগানের প্রয়োজনিয়তা বেশি।

আগে এদের কর্মস্থানের ব্যবস্থা তারপরে উচ্ছেদ।

আর যারা গাজা খাইতে চাইবে তারা বাইরের থেকে কিনে এনে খাবে। ডাকসু তো আর প্রতিটা ছাত্র ছাত্রীর ব্যাগ তল্লাসী শুরু করবেনা।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৫২

রিয়াজ হান্নান বলেছেন: মানে ক্যাম্পাসে গাজা খেতে হবে? মানে বহিরাগত টোকাই ডেন্ডিখোরদের ক্যাম্পাস এরিয়াতে থাকতে হবে? ব্রেইন এর জায়গায় কি গু?

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:১২

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ঢাবি ক্যাম্পাসে বাহিরাগত এবং অবৈধ-দোকান উচ্ছেদের উদ্যোগ নিয়েছে ডাকসু। বামপন্থী দল্গুলোর এর বিরুদ্ধে দাড়ানোতে অবাক হইনি। মাদকের আসল কাস্টোমারতো এরাই। তবে কিছু শিক্ষকের এর বিরুদ্ধে দাড়াতে দেখে অবাক হয়েছি। এদের কি লাজলজ্জা বলে কিছুই নাই? শিক্ষকের পদে থেকে কিভাবে এরা বাহিরাগত এবং অবৈধ-দোকান উচ্ছেদের বিপক্ষে অবস্থান নেয়? একটা ভিডিওতে দেখলাম যে, ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদককে সরাসরি বাঁধা দিয়েছে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা এরশাদ ও তুহিন খান!! এনসিপি চাঁদাবাজি এখন আর প্রকাশ্যে করতেও এতটুকু লজ্জিত বোধ করে না। অথচ সারা দেশের মানুষ এদেরকে ভালবেসেছিল, এদের উপড় আস্থা রেখেছিল !!

৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৬

নতুন বলেছেন: ব্রেইন এর জায়গায় কি গু?

বেয়াদবি করার জায়গা ব্লগ না।

পরিবার থেকে কি ভদ্রতার শিক্ষা দেয় নাই?

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩০

রিয়াজ হান্নান বলেছেন: নাহ ভদ্রতা দেন,একটু গাজা খাওয়ার স্বাধীনতা দেন,উদ্ভ্রান্ত সেজে টিএসসি তে শিয়ে থালতে দেন

৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:১১

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ ভালো চায়। ভালো থাকতে চায়। ভালো দেখতে চায়। ভালোর সাথে থাকতে চায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.