নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা-ই লিখি, কাঠবিড়ালীর মত এখানে জমিয়ে রাখি। https://rimsabrina.blogspot.com/
১
মিউনিখ শহরের এক্কেবারে পেটের ভেতর থাকি। ঢাকার মত হ্যাপেনিং সিটি না হলেও লোকজনের ভিড়ভাট্টা আর দোকানপাটের জম্পেশ পশরায় বেশ শরগরম লাগে। বেশ কিছু বছর গ্যোথেপ্লাৎজ জায়গায় আছি বলে চারপাশটাও হাতের তালুর মত চেনা হয়ে গেছে। তবে সবচেয়ে বেশি চিনেছি রেস্তোরাঁগুলো। তেমনি একটা রেস্তোরাঁর সামনে দাঁড়িয়ে ইতস্তত করছি।
সাইনবোর্ড দেখে ক্ষীন সন্দেহ হচ্ছে। রেস্তোরাঁর নাম, ‘টেংরি টাগ“। নাম পড়ে টেংরি ভেঙ্গে হাতে ধরিয়ে দেয়া জাতীয় বাংলা হুমকি মনে পড়ছে। হেঁশেল থেকে ভেসে আসা ঝাঁঝালো মাংসের ঘ্রান খুব বেশি কিছু আর ভাবতে দিল না। হ্যাঁচকা টানে ভেতরে ডেকে খালি এক টেবিলে বসিয়ে দিল, ল্যাও ঠেলা। সাথে সাথেই তুর্কি মতন এক ওয়েটার এসে মেন্যু দিয়ে গেল। কিন্তু সেটা পড়ার মত সুযোগ পেলাম না। পাশের টেবিলে বসা চাইনিজ ছেলেমেয়ে দু’জন চপস্টিকে পেঁচিয়ে লম্বা নুডুলসগুলো এমন ফোঁৎ করে টান দিল যে আপনা থেকেই ঘাড় ঘুড়ে গেল সেদিক পানে।
এক প্লেট উপচে পড়া মোটা মোটা কেঁচোর মত স্বাস্থ্যবান প্রতিটা নুডুলস। কিন্তু গা গুলিয়ে ওঠার বদলে রসুনে ভাজা রোস্টেড বিফের ঘ্রান প্রানটা জুড়িয়ে দিল। সবুজ পেঁয়াজ পাতা, লাল ক্যাপসিকাম আর সাদা তিলের দানা দিয়ে গার্নিশ করে সাজানো বিশাল থালা থেকে চোখ সরানো দায়। এই ভুরুভুরে বাসনাটাই হাঁ করে বাইরে দাঁড়ানো আমাকে হাইজ্যাক করে রেস্তোরাঁয় এনে জিম্মি করে ফেলেছে। সুতরাং, দেরি না করে ওয়েটারকে সিদ্ধান্ত জানিয়ে আসলাম। সেও খুশি মনে লিখে নিল হাতের কাগজটায়। ‘দশ মিনিটের ভেতরেই আসছে গেব্রাটেন নুডুলস’। নাম শুনে হতাশ হলাম। জার্মানে ‘গেব্রাটেন’ মানে তো ‘ভাজা’ বা ‘ফ্রাইড’। এমন রাজকীয় খানার আর নাম খুঁজে পেল না। নিদেনপক্ষে ‘হট বিফ নুডুলস’ টাইপ খিদে জাগানো নাম দিলেও তো হত। টেবিলে আঙুল ঠুকে বসে রইলাম হট বিফ ওরফে কেঁচো নুডুলসের অপেক্ষায়। ঠান্ডা কোকের বোতলটা অস্থির বিজ বিজ বুদ্বুদ তুলে খিদেটা আরো পাগলাটে রকম বাড়িয়ে দিল যেন।
দেয়ালে সুফী গানের আসরের ছবি টাঙ্গানো। ফেজটুপি পড়া দরবেশদের ঘুর্নিনাচের দৃশ্যও ঝুলছে আরেক দেয়ালে। এককোনে কায়দা করে লটকানো স্ক্রিনে তুর্কি রিয়েলিটি শো চলছে। সেখানে তুর্কি নাচনের তুফান মেল ছুটিয়েছে এক প্রতিযোগী বেচারা। আর এসবই পুরোপুরি উপেক্ষা করে গপগপ খেতে ব্যস্ত লোকজন। যার নব্বই ভাগই চাইনিজ। এতক্ষনে বুঝলাম ব্যাপারটা। টেংরি টাগ আসলে একটা উইঘুর রেস্তোরাঁ। বহু শত বছর আগে চিন দেশে গিয়ে বসত গড়া তুর্কিশ এক গোষ্ঠী এই উইঘুর। জাতে মুসলমান। কিন্তু আবার বংশ পরম্পরায় চাইনিজ। তাই তুর্কির পাশে চাইনিজে সমানতালে তুবড়ি ছোটাতে ওস্তাদ। আর হাত ঘুরিয়ে চাইনিজ নুডুলসের সাথে তুর্কি তরিকা মিশিয়ে এমন জব্বর রানতে জানে যে তার জন্যে রান্নার জগতে তাদের আলাদা খ্যাতি আছে। এসব শুধু শুনেছিই। আজকে তাহলে পরখ করে সত্য যাচাই করে নেয়া যাক।
ধোঁয়া ওঠা থালা টেবিলে সন্তর্পনে নামিয়ে চওড়া এক হাসি দিল শেফ। ‘এ আমার হাতে বানানো নুডুলস। খেয়ে কিন্তু বলতে হবে কেমন হয়েছে’। ভাঙ্গা ভাঙ্গা জার্মানে কথাগুলো বলে বিদায় নিল ষাঁট ছুঁই ছুঁই ভদ্রলোক। মাথা নেড়ে বাধ্য মেয়ের মত সায় দিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম কাটাচামচ বাগিয়ে।
ক্যারামেলের মিষ্টি স্বাদ আসছে জুলিয়ান করে কাটা পেঁয়াজের বাদামি টুকরোগুলো থেকে। ঝাঁজটা জোরসে নাকে টেনে নিতেই মাথার ভেতরে পাকিয়ে থাকা চিন্তার জটলাগুলো কোথায় যেন ছিতকে পড়লো। দুনিয়াবি দুশ্চিন্তা সব মস্তিষ্কের দূর কোথরে আটকে রেখে রোস্টেড বিফ সমেত নুডুলস মুখে পুড়ে ফেললাম খুব আয়েশে। সাথে সাথেই টক-ঝাল-নোনা-মিঠার বিচিত্র এক জগত খুলে গেল হুট করে। সয়া সস আর ওয়েস্টার সসের কড়া যুগলবন্দীটা বেশ জমেছে। নুডুলস রসে টইটুম্বুর। আর লাল মরিচের অবাধ আনাগোনা প্লেট জুড়ে। দাঁতে পড়া মাত্র চোখে পানি চলে এল। ঝালে আর আবেগে, একসাথে। এই জার্মান দেশের, ম্যাটমেটে আলুনি খানাখাদ্য খেয়ে ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে থাকি সারাক্ষন। দেশি কায়দায় টেলে ভাজা মরিচের মচমচে সাক্ষাতে মনটা তাই ঝাকুনি দিয়ে উঠল চনমনিয়ে।
নাহ্, উইঘুররা দেখছি জাত রাঁধুনী। এমন গুনী জাতটাকে কিনা চীন সরকার খুব জ্বালাচ্ছে। নানান দমন-পীড়ন এই উইঘুরদের উপরে। আর না পেরে কেউ কেউ দেশ ছেড়েছে। এই রেস্তোরাঁর লোকজনেরও হয়তো একই কাহিনী। আহারে, ভাগ্য।
‘আর কিছু লাগবে নাকি?’। ওয়াটারের প্রশ্নে খালি প্লেট দেখে বোকা বনলাম। এই না এক পাহাড়া নুডুলস ছিল থালায়। সুরুৎ সুরুৎ টেনে সব নামিয়ে দিলাম কখন। ‘তো এক কাপ চা হয়ে যাক আমাদের তরফ থেকে?’। চায়ের নিমন্ত্রনটা সাদরে নিলাম। মুহূর্তেই চমৎকার স্বছ কাঁচের গ্লাসে চা চলে এল। টিউলিপ ফুলের মত দেখতে চায়ের কাপের তুর্কি বা উইঘুর নাম ইঞ্চে বেল্লি (ince belli) আর বাংলায় সরু কোমর। একবার ইস্তাম্বুল যাওয়া হয়েছিল। তখন দেখেছিলাম, ঘরেবাইরে, মহল্লার মোড়ে, লোকজনের হাত চিকন কোমরে। দিন-রাত এরা চা খায়। বাপ-দাদার চা-খোর স্বভাবটা উইঘুররা ধরে রেখেছে ভাল মতই।
হেঁশেলে মাথা ঢুকিয়ে শেফকে একটা দরাজ ধন্যবাদ দিতে ভুললাম না। ‘এমন খানা এ শহরে আর খাই নি। আপনার হাতে জাদু আছে নির্ঘাত’। শেফ লোকটার চওড়া হাসি চওড়াতর হল, ‘তাহলে আবার আসা চাই, ঠিক আছে?’। ফিরতি হাসিতে সায় দিয়ে বিল চুকিয়ে বেড়িয়ে এলাম।
বাইরে আশপাশের অফিসের লোকজন লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে। ডোনার কাবাব কিনতে এসেছে। জার্মানদের প্রিয় ফাস্টফুড। সব তুর্কি আর উইঘুর রেস্তোরাঁর সবচেয়ে চালু আইটেম। বেচারারা জানলোও না এখানে গেব্রাটেন নুডুলস বলে বেহেশতি এক খানা আছে। অবশ্য ঝালের চোটে জার্মানরা যে কান্না জুড়ে দেবে, তাতে দিনে দুপুরে এই গ্যোথেপ্লাৎজ্যের রাস্তায় আরেক রাইন নদী বইবে। কি কাজ তাতে। পকেটে হাত পুরে শিস্ দেয়ার একটা হালকা চেষ্টা চালাতে চালাতে ঘরের পথে চললাম। ছিমছাপ একটা ইটালিয়ান বেকারি দেখা যাচ্ছে। থামবো নাকি ওখানটায়? (চলবে)
-ডঃ রিম সাবরিনা জাহান সরকার, মিউনিখ, জার্মানি।
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:৫৩
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: জি, সেই তো চক্ষুশূল।
অনেক ধন্যবাদ!
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:০৮
মামুinসামু বলেছেন: এমনভাবে বর্ণনা করলেন, এক্ষুনি খেতে ইচ্ছে করছে। অসাধারণ লেখা, গেব্রাটেন নুডুলস এর মতই।
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:৫৪
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: হাহা, মিউনিখে তাহলে দাওয়াত রইল।
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:১৬
ফয়সাল হুদা বলেছেন: আপনার উপস্থাপনার স্টাইলটা তো দারুণ!!
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:৫৫
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে খুব ভাল লাগলো। আন্তরিক ধন্যবাদ নেবেন।
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: বেশ ঝরঝরে হয়েছে লেখাটা। তুর্কি খাবার এখন দুনিয়া জয় করেছে। সাথে উইঘর জোট বেধে মনে হচ্ছে স্বাদ আরো বেড়ে গেছে খাবারের।
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:৫৭
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: ভাই ঢাবিয়ান, অনেক দিন পর। ভাল আছেন তো?
জি, এদের খাবার আসলেই সুস্বাদু। এখানকার ভারতীয় খাবারে প্রচুর দই দিয়ে আসল স্বাদটা ঢিমে করে দেয়। সেদিক দিয়ে তুর্কি, উইঘুররা স্বকীয় অনেক। খেয়ে তৃপ্তি হয়।
৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: বরাবরের মতই আপনার চমতকার লেখা (টক-ঝাল-মিষ্টি)'র এক অপূর্ব সন্নিবেশ।
আহা মরি !!!!!!! মরি !!!!!!!!!!
কি যে মজাদার স্বাদের টেংরি টাগ এর গেব্রাটেন নুডুলস সাথে লোনা লোনা - চোখের পানি ও জিহ্বায় কেমন কেমন রস-কস-সিংগার-বুলবুলির ওম-ওম,ফুড়ুৎ-ফুড়ুৎ আওয়াজ।সাথে তেলে ভাজা লাল (শুকনা) মরিচ।
আহা কি চমতকার সংমিশ্রণ।
কি করি আজ ভেবে না পাই
মন চায় আজ সারাদিন খালি,
টেংরি টাগ এর
মজাদার গেব্রাটেন নুডুলসই খাই।
আর খানার শেষে বাইরে বেরিয়ে যতই শিষ দিতে চাই ,মুখ থেকে শিস না বেরিয়ে খালি সুড়ুৎ সুড়ুৎ আওয়াজই পাই।
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:০০
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: এমন শৈল্পিক আর দরাজ মন্তব্যে রীতিমত কাবু হয়ে গেলাম। আর আপনাকে অনেকদিন পর দেখে খুব ভাল লাগছে। ভাল আর সুস্থ আছেন তো? অনেক অনেক শুভ কামনা। সামু ব্লগের একটা লাইভ আড্ডা হলে মন্দ হত না। নিকনেমগুলো সব জ্যান্ত হয়ে উঠতো।
৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: দারুন কথার মালা সাজিয়ে রম্য ঢঙ্গে উপস্থাপন
বরাবরের মত চমৎকার।
উইঘুরের 'টেংড়ি টাগ' না খেলে জীবন বৃথা!
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:০১
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: কি যে বলেন। তবে উইঘুর রেস্তোরাঁ চোখে পড়লে এ খাবার চেখে দেখার অনুরোধ রইল। স্বাদটা দুর্দান্ত।
৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:১৬
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: উইঘুর এর লোকেরা ভালো রন্ধন শিল্পী - মানলাম; কিন্তু যে বাংগালী সেই রন্ধন বর্ননা করে তার চাইতে ও বেশী প্রতিভার পরিচয় দিলো- তাকে ধন্যবাদ।
১১ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:৪৭
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: এত চমৎকার করে বললেন যে ছোট হয়ে গেলামইয়েয়াপনার এতটুকু ভাল লাগলেই আমার ষোল আনা আনন্দ।
৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:১২
কালাচাঁদ আজিজ বলেছেন:
পকেটে টাকা নেই তাই আপনাদের এই রসালো খাবারের গল্প পড়ে শুধু আফসোস ছাড়া আর কি বা করতে পারি।
আপনার বলার স্টাইল বেশ স্বতন্ত।
লেখাটি বেশ ভালো লাগল। +
১১ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:৪৩
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: কি যে বলেন। পকেটে টাকা আমারো থাকে না। বিদেশ বিভুঁইয়ে চাকরি বজায় রাখা মুশকিল এই অধমের কাছে। বেকার থাকার আশঙ্কা সবসময়। তাই হাতও থাকে টান টান। তবে জামাজুতা-স্নো-পাউডার না কিনে খানাখাদ্য চেখে দেখি। গরীবের ঘোড়ারোগ।
৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৭:০৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: খাদ্য বিষয়ে এমন অপূর্ব লেখা অনেকদিন পড়িনি। আপনি সৈয়দ মুজতবা আলীর নাতনি-টাতনি নন তো?
১২ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:০৫
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন। নাতনি-টাতনি নই। তবে শুনে এখন হতে ইচ্ছে করছে।
১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বর্ণনা জীভে পানি এনে দিলো যেন।
২০ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩১
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: ভাই, অনেক দিন পর। ভাল আছেন তো? আর অনেক ধন্যবাদ।
১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:০০
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: খুব মজা করে লিখেছেন। টেংরি টাগের তুর্কি তরিকা মেশানো চাইনিজ নুডলস বর্ণনা পড়েই খেতে ইচ্ছে হচ্ছে। যদিও আমার নুডলস এতটা পছন্দ না। মালয়েশিয়ার পেনাংয়ে এরকম নুডলস খেয়েছিলাম একবার। ছোট্ট দ্বীপটার সব ব্যবসা চাইনিজদের নিয়ন্ত্রনেই। টং দোকান বা ভ্যানের পাশে চুলার সামনে রীতিমতো বিশাল লাইনে দাড়াতে হয়েছিলো।
ছবি দেখে মনে হচ্ছে পেনাংয়ে খাওয়া সেই নুডলসটাই আপনার টেংরি টাগের নুডলস। ভালো থাকবেন। পরের পর্বের জন্য আপনাকে অনুসরনে নিলাম।
২০ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩২
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: ছবিটা ভাই পেক্সেল ডট কম থেকে। নিজের সংগ্রহে নেই। তবে কাছাকাছি কিছুটা। আর মন্তব্যের জন্যে অনেক কৃতজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৫:২৮
কামাল৮০ বলেছেন: চীনাদের কাছে উইঘুর হওয়া কোন সমস্যা না।সমস্যা হলো ধর্মীয় মতাদর্শ।দলবেধে ধর্ম পালন চীনে নিষিদ্ধ।