নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রিপন

সাধারণ

মোঃ জাহিদুর রহমান।

সাধারণ

মোঃ জাহিদুর রহমান। › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমুদ্র মন্থন কাহিনি

০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:০৬

দেবতারা অসুরদের সাথে ক্রমাগত যুদ্ধে করতে করতে শক্তি হারিয়ে ফেললে- এঁরা বিষ্ণুর কাছে গিয়ে শক্তি ও অমরত্ব প্রার্থনা করেন। বিষ্ণু পরামর্শ দেন যে, সমুদ্রমন্থন করলে অমৃত পাওয়া যাবে এবং তা পান করলে অমরত্ব লাভ করা যাবে। দেবতাদের সাহায্যার্থে বিষ্ণু কূর্মরূপ ধারণ করে সমুদ্রমন্থনে সাহায্য করেন। মন্দারপর্বতকে মন্থনদণ্ড(সিয়ানি) ও বাসুকী সাপকে মন্থনরজ্জু (দড়ি) হিসাবে ব্যবহার করে দেবতারা তাদের শক্তি অপর্যাপ্ত বিবেচিত হয়। এরপর অসুরদের সহায়তায় একদিকে দেবতা আর আরেক দিকে দৈত্যরা(অসুররা) দড়ি ধরে সমুদ্র মন্থন শুরু করে । এক পর্যায়ে সমুদ্র মন্থন করতে গেলে- বাসুকী নাগের গায়ের সাথে ঘসা লেগে বিষ উঠতে থাকে। এ বিষ যদি পৃথিবীতে পড়ে তাহলে পৃথিবী পুড়ে যাবে তাই শিব বিষ নিজেই খেয়ে ফেলে কিন্তু এ বিষ গলা থেকে বাহির ও হয় না আবার জির্ণ হয় না এ বিষ শিবের গলার মধ্যে থাকে তাই শিবকে নীল কণ্ঠ বলা হয়। এভাবে অমৃতলাভ হয়। চুক্তি অনুসারে এই অমৃতে অসুরদের ভাগ ছিল। কিন্তু বিষ্ণু মোহিনী মূর্তি ধরে অসুরদের সাথে ছলনা করেন এবং অসুরদেরকে অমৃত থেকে বঞ্চিত করেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.