নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ রোকনুজ্জামান খান রোকন।পেশাঃ মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট।রোগীদের সেবা দানে দৃঢ় প্রত্যয়।অল্পতেই বিশ্বাসী, প্রতিটি মানুষকেই মন উজাড় করে ভালবাসতে চেষ্টা করি?নতুন লেখক।

রোকনুজ্জামান খান

আমি একজন মেডিক্যাল টেকনোলজিষ্ট। তিতাস শিশু ও জেনারেল হসপিটালে কর্মরত আছি। রোগীদের সেবা করতে ভালবাসি। রোগ নির্ণয়ে এক্স রে,সিটি স্ক্যান,এম আর আই করে থাকি । রেডিয়েশনে মারাত্তক ঝুকি নিয়ে রোগীদের সেবা করছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন, যাতে সারা জীবন এভাবেই রোগীদের সেবা করতে পারি।

রোকনুজ্জামান খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

নেতারা খায়,মন্ত্রীরা খায় এ খায় ও খায় আবার প্রধানমন্ত্রীও তার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে,,,

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৮


মানুষ যেমন একে অন্যের থেকা আলাদা। তেমনি তাদের উদ্দেশ্য গুলোও আলাদা।কিছু অপরাধী তাদের পাপের প্রায়শ্চিত্য করতে চায়।আবার কিছু পলাতক পাপী ন্যায় বিচার থেকে পালায়। কোনো যোদ্ধা তার নিজের আগ্রহে যোদ্ধ করতে চায়। আবার কোনো প্রেমিকা তার করুণ প্রেমের গল্প ভূলতে চায়। একজন অভিজাত যাকে দেশ শুধু মাত্র একটি উপাধি দিয়েছে। সে আরো সম্পদ গড়তে চায় এবং রাজ্য বাড়াতে চায়। যখন স্বৈরাচারী হয়ে জনগণ ঠকিয়ে অত্যাচারী হয়ে যায়, জনগণ তার উপর ভালবাসা ও আস্থা হারায়।

ধরা যাক, একজন প্রিন্সিপাল হেডমাষ্টার কে প্রতিনিধি বানিয়ে সকল ছাত্রদের নিয়ে চুরি করলো। এখন আমার প্রশ্ন হলো? সেই ছাত্ররা কি অন্যায় করতে সেই প্রিন্সিপাল কে ভয় পাবে? প্রকাশ্যে এনালগ পদ্ধতিতে ভোট ডাকাতি করে দেশের হাল ধরা হয়েছে। কারণ তার বাবার দেশের স্বাধীনতা অর্জনে অসীম অবদান ছিল । এর জন্য তার সরকারী প্রসাশন থেকে শুরু করে তৃণমূলের সেই ছোট্ট ক্লাব ঘড়টির ও সাহায্যের প্রয়োজন হয়েছে। তার ফলশ্রুতিতে, আমরা পেয়েছি ঘুম,খুন,হত্যা,গুষ,ধর্ষন ইত্যাদি।

শহীদের রক্তের কথা তারা ভূলে যাচ্ছে, জনগণ কে ঠাকানো,হচ্ছে সাধারণ জনগণ,কৃষক,শ্রমিক,জনতা কেন আজ সর্বহারা। এটি কি শিক্ষার অভাবে হচ্ছে। তাদের খাদ্য,বাসস্থান,স্বাস্থ্য,শিক্ষা এই মৌলিক অধিকার গুলো নিয়ে কেন বানিজ্য হচ্ছে? একজন রিক্সাচালক সাড়া দিন ৫০০ টাকা রোজগার করে ৩০০ টাকা মালিক জমা দিয়ে ২০০ টাকা নিয়ে ঘড়ে ফিরে। হঠ্যাৎ দূর্ঘটনায় একটি হাড় ভেঙ্গে গেলে একটি ডিজিটাল এক্সরে প্রয়োজন হয়, সরকারি সেই সেবাটি নেই বলে তাকে বেসরকারিতে ছুটতে হয়।রিসিভটি নিয়ে যখন চটকদার প্রাইভেট হাসপাতাল গুলোতে আসে,মিষ্টভাষী রিসিভশনিষ্ট ৭৫০ টাকা লাগবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়। তখন তার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরার উপক্রম হয়। ব্যাথায় কাতর ঐ দিকে ক্ষুদার্থ পরিবার। সে তখন কবিরাজের কাছে ছুটে যায়।

অটো পাস পেয়ে মিষ্টি বিতরণ করা নিয়ে আমরা মহাব্যাস্ত, অন্যদিকে তারা পরিক্ষা কার্জকমের হাজার হাজার কোটি টাকা ডলারে কনর্ভাট করতে ব্যাস্ত। সরকার আমাদের যাত্রা পালা দেখাচ্ছে অন্যদিকে যে হাউজি ব্যাম্পার এর আয়োজন করা আছে তা আমরা কেউ জানি আবার কেউ জানি না।

[[আপনারা বেশী বেশী সামাজিক ভাবে মিশুন, কারণ গুরু বলেছেন- সামাজিক ভাবে না মিশলে নাকি একটি মানুষ কখনো মানবিক হতে পারে না।]]

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: অটোপাশ ব্যাপারটা ভয়ানক। এজন্য জাতিকে ভূগতে হবে।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫১

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: কভিড ২০২০ বলে কথা। রাস্তা ঘাট, বাজার খুলে দিয়ে সরকার স্কুল বন্ধ রেখে যে স্মৃতি ধারণ করেছে জাতি তা কোন দিন ভূলবে না।

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিটা মানুষের মানবিক হওয়া খুব দরকার।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: সমাজে মানবিক মানুষের বড়ই অভাব।

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আবার তোরা মানুষ হ
- এছাড়া আর কি বলার আছে?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১১

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: কিছু্ই করার নেই, কারণ প্রতিবাদ করতে গিয়ে হাতুরী বারি খেয়ে দেয়ে আমরা আজ ক্লান্ত। আমি আল্লাহ্‌র কাছে বিচার দিয়েছি। এখন বিচার দেখার অপেক্ষায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.