নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদলে যাও, বদলে দাও বল্লেই কি বদলানো যায়। আপ্রাণ চেষ্টা করেও পারিনি আমার ভাগ্যকে বদলাতে

কেউ আমায় দুঃখ দিলেও কষ্ট পাই না, কারন দুঃখের সাথেই এখন আমার বসবাস। প্রতি নিয়তই হয় বাসর, আমার দুঃখ প্রেয়সীর সাথে।

রবিউল ফকির

আমি ভাল কিনা জানি না তেব আমি মন্দ নই।

রবিউল ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিল্লির কায়দায় চলন্ত বাসে গার্মেন্ট কর্মী ধর্ষণ

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

আমার লজ্জায় মরে যেতে ইচ্ছে করছে। কি ভাবে মরব? আত্ম হত্যা করব নাকি বিধাতা আমায় পৃথিবী থেকে তুলে নিয়ে যাবেন। অবশ্য আত্মহত্যা মহা পাপ সে মতে আমি আত্মহত্যাও করতে পারি না। তবে কি এইভাবে খুন, রাহাজানী, ধর্ষণ দেখেই যেতে হবে। টেন্ডার বাজী, চাঁদাবাজী, হুমকী, ধামকী নিরবে সয়ে যেতে হবে। আমরা কি পারি না সাধারন নিরিহ দেশবুদ্ধারা এইসকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে অন্তত একবার গর্জে উঠতে। আমরা কোন ঠাসা হয়ে যাচ্ছি ১৬ কোটি মানুষের মথ্যে হাতে গোনা কয়েক হাজার খারাপ মানুষের কাছে। আজকের পত্রিকায় দেখলাম আশুলিয়ার গার্মেন্ট শ্রশিক মানিকগঞ্জ হতে সে তার গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের উদ্দেশ্যে পাটুরিয়া ঘাটে যাচ্ছে লোকাল বাসে। কিছুদুর যাওয়ার পর চালক ঘোষনা দেয় বাস নষ্ট হয়েছে সবাই নেমে যায় যার যার মতো সর্বশেষে মেয়েটি টাকা চাইলে সুপারভাইজার বলে উঠেন টাকা খুচরা নাই বসেন কিছু পরেই বলে উঠে গাড়ি সচল হয়েছে উঠেন। তাকে নিয়ে আরিচার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলে গাড়ী চালকের পরিবর্তে গাড়ীর হেলপার গাড়ী চালাচ্ছেন আর ড্রাইভার ঐ মেয়েটিকে জোরপূর্বক পিছনের সিটে নিয়ে ধর্ষণ করার চেষ্টায় ধস্তাধস্তি করতে দেখেন অন্য এক বাসে থাকা এক বাদাম ওয়ালা সে ঐ গাড়ীর পিছু নেয় অন্য গাড়ীর মাধ্যম্যে ততক্ষনে মেয়েটির ইজ্জত হরন হয়ে যায়। কিছুদূর যাবার পরেই বাসটি আবার মানিকগঞ্জের উদ্দেশ্যে ফিরে আসতে দেখে বাদামওয়ালাও গাড়ী থেকে নেমে অন্য একটি গাড়ীতে উঠে পিছু নেয় ধর্ষক ড্রাইভার ও গাড়ীর পিছনে কিছু দূর আসার পড়ে ধর্ষিতা মেয়েটিকে গাড়ীথেকে ফেলে চলে যাওয়ার সময় বাদাম বিক্রেতা জনতার সহযোগীতায় ধর্ষক ড্রাইভারকে গনধোলাই দিয়ে পুলিশে সপোর্দ করে এবং মেয়েটিকে মানিগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করান চিকিৎসার উদ্দেশ্যে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.