নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদলে যাও, বদলে দাও বল্লেই কি বদলানো যায়। আপ্রাণ চেষ্টা করেও পারিনি আমার ভাগ্যকে বদলাতে

কেউ আমায় দুঃখ দিলেও কষ্ট পাই না, কারন দুঃখের সাথেই এখন আমার বসবাস। প্রতি নিয়তই হয় বাসর, আমার দুঃখ প্রেয়সীর সাথে।

রবিউল ফকির

আমি ভাল কিনা জানি না তেব আমি মন্দ নই।

রবিউল ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

আর কোন সংঘাত চাইনা। দয়া করুন, মানব প্রেমে মগ্ন হোন পরপারে শান্তি পাবেন

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

বহুদিন পর লিখতে বসলাম। ভাবছেন কেন লিখিনি এতদিন অথবা কেন লিখতে বসলাম এতদিন পরে? উত্তরটা সহজ। নিজে কোন কিছু চাওয়ার জন্য নয়। আর কেন এতদিন লিখিনি ভয়ে সেই ভয়টা হলো- কিছু দিন আগে যখন উত্তাল শাহ বাগ তখন একটি লিখায় আমাকে মন্তব্য করে বলেন আমি রাজাকার। অথচ আমার ঘরে একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা এখনো জীবিত। যার চাকরী মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও বাংলাদেশ সরকার তাকে আরো দুই বছর চাকরীর মেয়াদ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। আমি তাকে বলেছিলাম আপনার ঘরে অথবা আপনার বংশের মধ্যে কি কেউ মুক্তিযোদ্ধা আছেন। তার পর থেকে আমি দীর্ঘদিন লিখিনি। প্রকৃত পক্ষে আমিও যুদ্ধাপরাধীর বিচার চাই



যাই হউক, আজকের লেখায় ফিরে আসি। আগামী ৬ এপ্রিল শনিবার হেফাজতে ইসলাম এর লং মার্চ কর্মসূচী ঘোষনা অনুযায়ী তারা ঢাকায় আসবে। প্রজন্ম চত্তরের সকল নেতা কর্মীকে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের লোকজনসহ দেশের বড় বড় শিল্পপতিরা তাদের থাকা খাওয়ার বন্দোবস্ত করেছিলেন। তারা ছাড়া আমার নিজ চোখে দেখা একটি অভিজ্ঞতার কথা বলছি গত কয়েক মাস আগে কোন এক কর্মসূচীতে সারাদেশের গাড়ি রাস্তাঘাটে আটকে যায় বেশিরভাগ স্থানে গাড়ি ভাংচুর হয়। অথচ দূর দেশে থেকে বর্তমান বিরোধী দলের সাংসদ জনাব কাজী শাহ্ মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন (কায়কোবাদ) তার দলের নেতা কর্মীদের নির্দেশ দেন কোন হিংসা বা প্রতিহিংসা নয় রাস্তায় যারা সাধারন যাত্রী আটকে আছে তাদের সেবা করার নির্দেশের প্রেক্ষিতে নেতাকর্মীরা তাদের বিশুদ্ধ পানি, শিশুদের খাবার, বড়দের জন্য বিস্কুট-রুটি-কলার ব্যবস্থা করেছিলেন। সেই দৃষ্টি কোনথেকে সবার প্রতি আহব্বান জানাচ্ছি যারা প্রজন্ম চত্তর, কিংবা নিজের কর্মসূচীতে মানব সেবা করেছেন তারা এই হেফাজতে ইসলামের লংমার্চের সময় তাদেরকে সেবা প্রদানের মাধ্যমে সহায়তা করুন। তারা কোন রাজনৈতিক কর্মসূচী দেয়নি। তারা শুধু ইসলামের পক্ষে, মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে কটুক্তি করা, মহান সৃষ্ট্রিকর্তা প্রতিপালকে কটুউক্তি, সেরেক করা মানুষের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবেন। আমার মতে সরকার, বিরুধী দলসহ দেশের সকল মানুষের উচিত হবে তাদের সহায়তা করা। যদি কারো মনের মধ্যে বিন্দু পরিমান সৃষ্টিকর্তা ও মহানবী (সঃ) সম্পর্কে বিন্দু পরিমান বিরুতা থাকে তাদের সবাই হেফাজতে ইসলামকে সহায়তা করা মানবিক দায়িত্বের মধ্যে পরে বলে আমি মনে করি। আর যদি কেউ নাস্তিক হয়ে থাকে তার কথাটা ভিন্ন। আমি এই লেখার মাধ্যকে কোন দলে কিংবা কাউকে আঘাত করার জন্য লিখিনি। একজন সাধারন নাগরিক হিসেবে লিখেছি মাত্র।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

শাহীন ভূইঁয়া বলেছেন: লিখে লাভ নেই যে জাতি তার নিজের দেশকে ভালোবাসে না সে দেশে কোন দিন শান্তি আসে না । আর সকল ধর্মের বাণীই শান্তি কিন্তু কোথাও শান্তির লেশমাত্র নেই , নেই মানবিকতা, শুধু অর্থের দম্ভ .....কে খাবে আর কে খাবে না এটাই বঙ্গদেশের রাজনীতি ....এখন ব্লগে লেখা বা মন্ত্ব্ ব্য করতে ভয় হয় , এটি এখন নিষিদ্ধ ড্রাগের মতন ...শান্তি

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

রবিউল ফকির বলেছেন: কি আর করব ভাই এছাড়া আমার আর কোন গতি নাই। মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত আর আমার হইলো লেখার মাধ্যমে আহব্বান। নামাজ পড়ে দোয়া করেন সংয় সৃষ্টি বিধানা যেন আমাগো রাজনৈতিক নেতাদের মনে একটু রহম করেন। তারা যেন হেদায়ত হয়। আপনার প্রতি রইল শুভ কামনা।

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনার ভালো না লাগলে ওইসব ওয়েবাসাইটে যাবেন না। এই জিনিস আবার প্রচার করছেন কেন?? ধর্ম প্রেমিক প্রমাণ করার জন্য? ছাগল কি আর গাছে ধরে??
যারা আস্তিকতা-নাস্তিকতা নিয়ে লাফালাফি করছে তাদের কেউই ধর্মপ্রাণ নয়।

লেখকের প্রতি প্রশ্ন:

আস্তিকতা বা নাস্তিকতার সঙ্গে ভালো-মন্দের সম্পর্ক কি? যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবির সঙ্গে আস্তিকতা বা নাস্তিকতার সম্পর্ক কি? নাস্তিক ঘোষণা করার বিধান ধর্মে নাই। একজন নাস্তিক সারাজীবন নাস্তিক নাও থাকতে পারেন। আমাদের মোল্লারা ধর্মটাও জানে না ঠিকমতো। বেশির ভাগ মোল্লাই ধর্মটাকে বেঁচে খায়।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নকে ধামাচাপা দিতে নোংরা রাজনৈতিক চালের অংশ হিসেবে আস্তিকতা-নাস্তিকতার অবান্তর ইসু্টি টেনে এনেছেন আমার দেশ তথা আ্মার পাকিস্তানের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। লাল সালুর মজিদ যেমন স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যেগ নেওয়া তরুণের প্রতি অবান্তর প্রশ্ন ছুঁড়েছিলেন ‌'ওই মিয়া, তোমার দাড়ি কই??
মাহমুদুর রহমানও তেমনি প্রশ্ন ছুঁড়েছেন, ‌'তোমরা যে আন্দোলন করছো, তোমাদের দাড়ি কই?" মজার ব্যপার মাহমুদুর রহমানেরও কোনো দাড়ি নেই। এরা হলো মোনাফেক। আমাদের সমাজের লোকজনের কাছে এই মোনাফেকদের কথাই বড় হয়ে গেছে। মাহমুদুর রহমানের মতো মোনাফেকদের যদি বিপুল অর্থবিত্ত বা কোনো সুবিধা দেওয়া হয়, তিনি নগদে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন। এদের কোনো নীতি আছে?? আজ এরাই ইসলামের ইজারাদার ? আপনারা এদের কথায় আপনারা ফালতু কথা বলছেন কোন আক্কেলে??
ওই মিয়া তোমার দাড়ি কই?? হা..হা..হা...হা..হা. ফালতু যতসব।
মাহমুদুর রহমানের বড় সাগরেদ হলো ফরহাদ মাজহার। আর এই ফরহাদ মাজহার এখন হেফাজতে ইসলামের হেফাজতকারী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ধর্ম নিয়ে রাজনীতির নোংরা খেলায় লাফাচ্ছে আবাল জনগণ।

Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.