নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদলে যাও, বদলে দাও বল্লেই কি বদলানো যায়। আপ্রাণ চেষ্টা করেও পারিনি আমার ভাগ্যকে বদলাতে

কেউ আমায় দুঃখ দিলেও কষ্ট পাই না, কারন দুঃখের সাথেই এখন আমার বসবাস। প্রতি নিয়তই হয় বাসর, আমার দুঃখ প্রেয়সীর সাথে।

রবিউল ফকির

আমি ভাল কিনা জানি না তেব আমি মন্দ নই।

রবিউল ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেসব মেয়েরা সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে দেহ বিক্রি করে সমাজ তাঁদের বলে পতিতা । আর বাকীদের.........

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

যেসব মেয়েরা সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে দেহ বিক্রি করে সমাজ

তাঁদের বলে পতিতা ।



অপরদিকে,

যেসব মেয়েরা হাজার টাকার বিনিময়ে লুকিয়ে দেহ বিক্রি করে সমাজ তাদের বলে সোসাইটি গার্ল । যারা আর একটু বেশী দামে দেহ

বিক্রি করে সমাজ তাদের বলে পার্টি গার্ল । আর সবচেয়ে ভয়াবহ হচ্ছে তথাকথিত শিক্ষিত মেয়েরা যখন রাস্তা দিয়ে দেহ দেখিয়ে- দেখিয়ে হাঁটে TSC,NSU, KFC, ধানমণ্ডি লেকে বয়ফ্রেন্ডের কোলে বসে আড্ডা দেয়,

মাঝে মাঝে ** খায়, কিস খায় এবং মাঝে মাঝে সেই বয়ফ্রেন্ডের সাথে লিটনের ফ্ল্যাটে যায়, পয়লা বৈশাখে লাল- সাদা শাড়ী পড়ে হাজারটা ছেলের

সাথে ডলাডলি করে, পান্তা খায়, আর রিক্সায় হুড তুলে দিয়ে ** , আবার

বলে আমরা শুধুই ফ্রেন্ড !



সমাজ তখন তাঁদের বলে আধুনিক মেয়ে ! তাদের নিয়ে কথিত (!) দৈনিক

পত্রিকায় লেখা হয় "দেশে নারীরা সমান অধিকার পাচ্ছে" ।

হাজার-হাজার মেয়েরা বছরে বছরে জিপিএ ৫ পাচ্ছে, আবার পরিমলের

সাথে শুটিং (!) করতে পারছে । যারা আরও বেশী দামে দেহ বিক্রি করে সমাজ তাদের বলে মডেল গার্ল বা অভিনেত্রী (সব মডেল বা অভিনেত্রীকে বলছি না) । সমাজের অনেকের চোখে এরা আবার ড্রিমগার্ল ! তাদের আবার ভিডিও বের হয় ।



কিন্তু তারপরও তারা সমাজে সকলের নিকট সম্মানপ্রাপ্ত । অথচ দেহ

ব্যবসায় যারা শুধুমাত্র পেটের দায় করে বা জোরপূর্বক তাদের করানো হয়,

তারাই বেশ্যা বলে আখ্যায়িত ।



কিন্তু

কেন ?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

রাসেল মাহমুদ মাসুম বলেছেন: জানি না রে ভাই

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৩

রবিউল ফকির বলেছেন: জানবেন কেমনে? আপনি তো সমাজে বসবাস করেন না।

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: "পরিমলের সাথে শুটিং (!) করতে পারছে..." মানে বুঝলামনা। কি বোঝাতে চাইলেন?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৫

রবিউল ফকির বলেছেন: মানে হলো একটা মেয়ে ক্লাস এইট থেকে পরিমল জোরপূর্বক কিছু একটা করেছে বুঝলাম। সে কি করে অনার্স ফাইনাল ইয়ার পর্যন্ত পরিমলের ডাকের সারা দিয়ে তার দেহটা পরিমলের কাছে বিলিয়ে দিলো। সেই সাথে তার কয়েক বন্দুকে দেহখানা বিলিন করল ৯টা বছর যাবৎ।

৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

মুগ্ধ মাহি বলেছেন: কবি নীরব /:) /:)

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

রবিউল ফকির বলেছেন: নিরব থাকাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। বোবার নাকি কোন সত্রু থাকে না।

৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

খাটাস বলেছেন: সমাজ তখন তাঁদের বলে আধুনিক মেয়ে !
কিন্তু তারপরও তারা সমাজে সকলের নিকট সম্মানপ্রাপ্ত ।

আপনি কোন সমাজের কথা বোঝাতে চাচ্ছেন? ঐ বিকৃত রুচিতে পরিণত হউয়া জেনারেশন কে তুলে ধরার আগে, সমাজের সংজ্ঞা দিন?
ঐ সব বেহায়া পনা আর প্রগতির নামে নিজের কালচার বাদ দিয়ে পাসচাত্তের কালচারের চর্চা কে তারা ই সাপোর্ট করে, যারা নিজেরা ও ঐ ধরনের, তাদের কাছেই ওরা সম্মান পায়। তারা আমাদের সমাজ নয়।

তবে এক শ্রেণির অতি উৎসাহী সমাজ আছে, যারা নারীর কিছু দেখলে ই দাণ্ডা নিয়ে দারায়ে পড়ে। রাস্তায় অনেক মেয়ে ভদ্র ভাবে হয়ত কিছুটা সাজগোজ করে চলাফেরা করে, যদি ও তা খুব বেশি অমার্জিত নয়। তবে ইসলাম এ নারীর পরিপূর্ণ পর্দার বিধান আছে। তারা যে পুরোপুরি ইসলাম কে মেনে চলছে না, এটা আমি ও স্বীকার করি। কিন্তু আমরা পুরুষ রা কত টুকু ইসলাম মানি। নিজের ভুল রেখে অন্নের ভুল ধরার নিয়ম ও ইসলাম এ নেই।

আপনার নিজের অবস্থান টা আর একটু স্পষ্ট করা দরকার ছিল।
তবে ঐ পিং পং দের নিয়ে যা লিখেছেন, তাতে সহমত জানাচ্ছি আংশিক ভাবে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩০

রবিউল ফকির বলেছেন: আপনাকে অকে ধন্যবাদ। আপনার চিন্তা চেতনার জন্য। তবে আমিও মানুষ আমার চিন্তা ভাবনা যে ১০০ ভাগ সঠিক হবে তা কিন্তু নয়। আমি পেশাদার লেখকও নই। আপনাকে আবারো অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

ফুরব বলেছেন: নারী সমগ্র পৃথিবীতেই ভোগ্য বস্তু। শুধু রকম সকমের ভিন্নতা এই যা।
পৃথিবী যতদিন থাকবে [আর লুলিয় পুরুষ জাতি] যতদিন থাকবে নারী ততদিনই নির্জাতিত হতেই থাকবে ।আর দুর্নাম বহন করবে নারী। কারনঃ সভ্য সমাজ পুরুষ শাসিত।।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

রবিউল ফকির বলেছেন: নারীকে আমরা সবাই সম্মান প্রদর্শন করলেই কিনতু কিছুটা পরিবর্তন আসে। আর কিছু নারী আছে তারা সবসময়ই খারাপ চলাফেরা করতে পছন্দকরে।কিছুটা ব্যধি সমাজে সবসময়ই থাকবে। তবে বর্তমানে যেই হারে রয়েছে সেইটা অবশ্যই শুধু ব্যধিই না এইটা ক্যান্সারেও রূপান্তরিত হয়েছে এবং ধীরে ধীরে সেই পরিমানটা আরো অনেক বেশী হবে।

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

আরজু পনি বলেছেন:

টাকাই কথা বলে ...

তাই কম দামে দেহ বিক্রি হয়ে যাওয়াদের বলা হয় 'বেশ্যা' । তারা অন্যদের ঘৃণার, করুণার ...

অপরদিকে সানি লিওনের মতো দেহ বিক্রেতারা হয় যুবক সমাজের ড্রিম গার্ল !
তাদের নিয়ে স্ট্যাটাস আসে, ছবি শেয়ার হয় ....


/:)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

রবিউল ফকির বলেছেন: এত বৈশম্য কেন। তবে যারা অল্প পয়সায় দেহ বিক্রি করে তাদের তিন বেলা খাবারের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারলে সানি লিওনের মতো দেহ প্রদর্শও করতো না পোষ্টও আসত না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.