নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদলে যাও, বদলে দাও বল্লেই কি বদলানো যায়। আপ্রাণ চেষ্টা করেও পারিনি আমার ভাগ্যকে বদলাতে

কেউ আমায় দুঃখ দিলেও কষ্ট পাই না, কারন দুঃখের সাথেই এখন আমার বসবাস। প্রতি নিয়তই হয় বাসর, আমার দুঃখ প্রেয়সীর সাথে।

রবিউল ফকির

আমি ভাল কিনা জানি না তেব আমি মন্দ নই।

রবিউল ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

শসার যত গুণ!!! "আপুদের জন্য"

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

শসার গুণের কথা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। শসা যেমন রান্না-বান্নায়, খাওয়া-দাওয়ায় ব্যবহৃত হয় তেমনি ব্যবহৃত হয় রূপচর্চায়।



ক. মুখে কোনো কালো দাগ পড়লে কচি শসার রস মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নেবেন। এভাবে কিছুদিন নিয়মিত লাগালে দাগ উঠে যায়।

খ. শসার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মুখে মেখে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নিলে মুখের রং উজ্জ্বল ও কোমল হয়। তবে নিয়মিত কিছুদিন করতে হবে।

গ. অনেক সময় দেখা যায় চোখের নিচে অনেকেরই কালো দাগ পড়ে। শসার রস নিয়মিত মাখলে এ দাগ দূর হবে।

ঘ. মনে রাখবেন যদি কেউ ফর্সা হতে চান তবে নিয়মিত শসার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে, হাতে ও গায়ে নিয়মিত মাখলে গায়ের রং ফর্সা হয় অথবা শসা পাতলা পাতলা করে কেটে মুখে ঘসে নিতে পারেন। পরে শুকোলে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নেবেন। তৈলাক্ত ত্বকের জন্যে শসা খুবই উপকারী। তার জন্যে শুধু শসার রসই ভালো।

ঙ. মুখকে রোদ থেকে বাঁচাতে, মুখের দাগ তুলতে ও ময়লা থেকে যদি রেহাই পেতে চান তবে শসার সাহায্যে একটি ফেসপ্যাক বানিয়ে ২৫/৩০ মিনিট রেখে প্রথমে গরম পানি, পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিয়ে আপনি নিশ্চিন্তে বাইরে বেড়িয়ে আসতে পারেন। এতে ত্বক সারাদিনের জন্যে যেমন চকচকে, মসৃণ ও কোমল থাকবে তেমনি বাইরের নানান জীবাণু থেকে ত্বক রেহাই পাবে।

এবার জেনে নিন কীভাবে প্যাকটি তৈরি করবেন। একটি কচি শসা পাতলা করে কেটে থেঁতো করে তার সাথে একটি ডিমের কাঁচা কুসুম, এক টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে মিক্সার মেশিন অথবা ব্লেন্ডারে মিশিয়ে নিয়ে মুখে, গলায় ও হাতে মেখে নেবেন। ব্লেন্ডার না থাকলে হাতেই ভালো করে মিশিয়ে নেবেন।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

হেডস্যার বলেছেন:

এই শসা তাইলে আপুদের জন্য !!
আমি তো ভুলে আইসা পড়ছি....দুঃখিত :-P

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

রবিউল ফকির বলেছেন: জনাব আপনার এই মন্তব্যটি কিন্তু ইভটিজিং এর আওতায় চলে আসলো। আরেকটু কিছু বল্লে কিন্তু আপনি জামাত অথবা শিবির দলের আওতায় পড়েযাবেন। সুতরাং সাবধান।

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

মায়াবী ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

রবিউল ফকির বলেছেন: আপনাকে অভিনন্দন।

৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

বটের ফল বলেছেন: ভাইরে, এই অসম্ভম উপকারী খাদ্যটাকে খালি আফামনিদের জিনিস বানায়া দিলেন!!! আমরা যামু কই??? জাতি জানতে চায়।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৯

রবিউল ফকির বলেছেন: আপনারা বাজারে যাবেন। আপনার বউ, বোনদের জন্য কিনে আনবেন। সর্বপরি আপুরা খুশিহবেন আর আপনাকে আল্লাদে গদগদ করে আদর, যত্ন করবে।

৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: আমরা কি করুম ?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২০

রবিউল ফকির বলেছেন: চেয়ে চেয়ে দেখবেন।

৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৫

আরজু পনি বলেছেন:

আপা হিসেবে না, একজন ব্লগার হিসেবে বলতে আসলাম,

শিরোনাম অনুযায়ী ছেলেরা কি আপনার এই পোস্ট বয়কট করবে ? :-*

:P

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২১

রবিউল ফকির বলেছেন: আপনি কি বয়কট করেছেন? আপনার আপু/বোন নাই, যদি না থাকে তাহলে সমস্যা কি বউ আছে না? তাও যদি না থাকে তাহলে বিয়ে নিশ্চই করবেন। আর যদি তাও না করেন তাহলে আপনি নিশ্চই .......................।

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

স্বপনচারিণী বলেছেন: ভাইয়েরা পেটে খাবেন আর বোনেরা ফেসে(ত্বকে)। সিম্পল। ধন্যবাদ কাজে লাগার মত একটি পোস্টের জন্য।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

রবিউল ফকির বলেছেন: আপনি আসলেই একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তি। অসখ্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.