নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদলে যাও, বদলে দাও বল্লেই কি বদলানো যায়। আপ্রাণ চেষ্টা করেও পারিনি আমার ভাগ্যকে বদলাতে

কেউ আমায় দুঃখ দিলেও কষ্ট পাই না, কারন দুঃখের সাথেই এখন আমার বসবাস। প্রতি নিয়তই হয় বাসর, আমার দুঃখ প্রেয়সীর সাথে।

রবিউল ফকির

আমি ভাল কিনা জানি না তেব আমি মন্দ নই।

রবিউল ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন ‌‌'দূত' এবং আমার লজ্জা

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:১৪

'দূত' এর আবিধানিক অর্থহল (যে সংবাদ বহন করে, চর, প্রতিনিধি বা সংযোগ রক্ষক, বার্তাবহ) ভাবছেন 'দূত' নিয়ে কেন এত মাতামাতি করছি?

'দূত' এর আরো সহজ গ্রাম্য বাংলা হলো (সাধারন জনগন যা মনে করেন)- পিয়ন বলবো এই অর্থে যিনি খবর পৌছান তাকে ডাক পিয়নই বলে থাকে।

আমাদের দেশের একসময়কার মহামান্য রাষ্ট্রপতি হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ। যিনি দীর্ঘ সময় দেশ শাসন করেছেন। দেশ শাসকের আগে তিনি বাংলাদেশের প্রতিরক্ষাবাহীনির শীর্ষস্থানীয় পদের দায়িত্বে অর্থাৎ সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই দায়িত্ব পালনের বদৌলতেই তিনি ঘটনা/দূর্ঘটনার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমায় আসেন সকল সেনা সদস্যদের সহযোগীতা নিয়ে। তাতে আমার তথা দেশের আপামর জনতার কোন ভ্রু ক্ষেপ কিংবা পরিতারে বিষয় নয়। রাষ্ট্র ক্ষমতার ব্যবহার/অপব্যবহার করে তিনি যেমন জীবনের নানান অপকর্মে জড়িয়েছেন সত্য। তেমনি আমি এও স্বীকার করি জনাব এরশাদ সাহেব ক্ষমতায় থাকাকালীন দেশের রাস্তাঘাটের অনেক উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। তাছাড়া আজকের যত বড় বড় শিল্পপতি দেশের কলকাঠি নারছেন তারাও গজিয়েছে এই এরশাদের আমলেই। অথচ এরশাদ সাহেবেকে সৈরাচারের আক্ষা মাথায় নিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে ঠায় হয়েছিল কারাগারে। দীর্ঘ কারাগাভোগের পরে বিভিন্ন চরাই উতরাইয়ের পরে উনি একেক সময় এককে কথা বলে বিভিন্ন মহলে, আড্ডায়, প্রতিষ্ঠানে হাসির খোরাক হয়েছেন। অবশেষে জোট করলেন বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে। সরকারের মেয়াদ শেষের দিকে তৈরী হয় আরেক নাটকীয় ঘটনার সেই ঘটনারও অবসান হয়। আবারো সেই ক্ষমতাসীন দল সরকার গঠন করেন এবং সেই মহামান্য রাষ্ট্রপতি হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ সাহেবকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ "দূত" বানালেন। আমার লজ্জাটা এই দূতকে নিয়ে। তিনি কেন দূত হতে যাবেন?

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭

সকাল হাসান বলেছেন: এইটা এরশাদের জন্য একপ্রকার স্বান্তনা, যাতে এরশাদ পরবর্তীতে আর এরশাদ গিরি না করে তার জন্য।

২| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০৬

নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: এই দূত রংপুর সদর উপজেলা নির্বাচনে ভোট চাইতে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়েছিলেন জাতীয় পার্টির প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাইতে। লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে ভোটারদের বলেছিলেন, এই প্রারথীকে ভোট দেওয়া মানে আমাকে ভোট দেওয়া।

জনগণ উপযুক্ত জবাব দিয়েছে। তার মনোনীত প্রার্থীকে ৫ জনের মধ্য ৪র্থ করেছে। আমার ধারণা উপজেলা নির্বাচনে এই দূত নিজে দাড়ালেও জিততে পারত না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.