০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

রোদ্র রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

রোদ্র রশিদ বলেছেন: নির্ভয়ে....

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৬

রোদ্র রশিদ বলেছেন: আমি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহে পড়ি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইবায় একটা প্রশ্ন ছিল এমন। মুরগী ডিম
দেয় কেন? আমি উত্তরে বললাম, বাচ্চা প্রডাকশনের জন্য। স্যার আমাকে বলল, তাহলে যে আমরা ডিম খাই, আমাদের পাপ
হয়না???!!! বোঝেন অবস্থা...
ভাই, মুরগীর কথা কি বলব । শুনলে অবাক হবেন, কিছুদিন আগে জাপানের বিজ্ঞানীরা অনেক চেষ্টা করেছিল মুরগী কে দিয়ে দিনে দুইটা করে ডিম পাড়ানোর জন্য। শেষমেষ প্রজেক্ট সফল হয় নাই। একদমই মিথ্যা বলছি না ভাই।
আর হা, অবাক হওয়ার কিছু নাই, থিউরিটিকেলি কিন্তু মুরগীর জন্য দুইটা ডিম পাড়া সম্ভব।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩১

রোদ্র রশিদ বলেছেন: ফ্যাট বলতে আমরা যে ভয়ংকর জিনিস কে বুঝি ডিম আর দুধের ফ্যাট আসলে সে রকম কিছুই না। গরু, ছাগলের মাংসের ফ্যাট এর সাথে ডিম দুধের ফ্যাটকে আমরা অনেকেই গুলিয়ে ফেলি। ডিম, দুধের ফ্যাট বরং সব বয়সের মানুষের জন্য উপকারী। মানুষ কেন যেন ভুলে যায় মেজর ছয়টা খাদ্য উপাদানের মধ্যে ফ্যাটও একটা এবং ফ্যাটের মধ্যেই ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন গুলা থাকে।
সয়াবিন তেলের অ্যাডে ১০০% কোলেস্টেরল ফ্রি শুনতে শুনতে মানুষ কোলেস্টেরল এর নাম শুনলেই চিৎকার করে উঠে। খারাপ কোলেস্টেরল এর পাশাপাশি যে ভাল কোলেস্টেরলও আছে যা শরীরের জন্য ভাল তা ভেবেও দেখে না। অনেকে ভাবে, ডিম খেলে এই কোলেস্টেরলই হার্ট ডিজিজের জন্য দায়ী হবে কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে ডিমের কোলেস্টেরল বরং শরীরের জন্য উপকারী, হুম ঠিকই শুনছেন এমনকি বৃদ্ধদের জন্যেও।
আরেকটা কথা, আমেরিকান হার্ট এ্যাসোসিয়েশন বলতেছে, দিনে ৩০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত কোলেস্টেরল খেলে কোন সমস্যা নাই, আর একটা ডিমে পাবেন মাত্র ১৮৫ মিলিগ্রাম।

তবে তবে তবে,
যদি পরিবারে কারো হার্ট ডিজিজের সমস্যা থাকে (বংশগত), কিংবা ডিম, কিনবা দুধ খেয়ে কেউ যদি হযম করতে না পারে (এমন কেস অনেক পাবি) তাহলে তার ডিম/দুধ অল্প পরিমানে খাওয়া কিনবা না খাওয়াই ভাল।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩০

রোদ্র রশিদ বলেছেন: তাই, ধন্যবাদ ভাই ...।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮

রোদ্র রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ...।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২১

রোদ্র রশিদ বলেছেন: জি ভাই, এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। আমাদের দেশের সব খাবারেই কিন্তু আজ একই সমস্যা। এন্টিবায়েটিক সমস্যা না। সমস্যা এন্টিবায়েটিক এর সাব থেরাপিউটিক ব্যবহার। সরকার, খামারি, জনগন এর সচেতনতা ছাড়া এর প্রতিকার আমার জানা নেই।

আমাদের ক্লাসে স্যাররা মজা করে বলতেন, খামারিকে সবসময় বলবা, ভাই দুধে তো পানি মেশাবেই কিন্তু একটু খেয়াল রাইখ্ যেন পানিটা টিউবওয়েলের বিশুদ্ধ পানি হয়।

আমার মাস্টার্সের রিসার্সের বিষয় ছিল, এন্টিবায়োটিক ফ্রি ব্রয়লার উৎপাদন। সত্যি বলছি, এন্টিবায়েটিক ছাড়া মুরগীতে লাভ এর তেমন হেরফের হয়না। কিন্তু ঔষধ কোম্পানী গুলো খামারিদের উল্টাপাল্টা বুঝায়। এন্টিবায়োটিক না দিলে মুরগী মরে ভুত হয়ে যাবে। ভয়েই খামারীরা এইসব ইউজ করে।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৮

রোদ্র রশিদ বলেছেন: আছি সেই দিনের অপেক্ষায়...

১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১২

রোদ্র রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ...