![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবারো ফিরে তোমাতে - ভালবাসার ছবি একেছে - জীবনের মাঝপথে আজ আমি বসে, জীবন এর আলো আজ অনেকটা বদলে গেছে - হারিয়ে নিজেকে।
আজ বিজয় দিবস। বাংলাদেশ থেকে অনেক দুরে বসে আছি। ফেলে আসা দিন গুলোতে বাবা- মা ভাই বোনের সাথে বিজয় দিবসের কথা গুলো মনে করছি। সাথে আরো মনে করছি স্কুল লাইফের বিজয় দিবসের দিন গুলোকে। সকাল বেলা অফিসে এসে ফেইসবুক খুলে এক বড় ভাইয়ের লেখার লিংক ধরে মুক্তমনা ব্লগে ঢু মারলাম। চোখ তো ছানা-বড়া। এটা কি দেখছি। মানে কি - আপনারাই দেখুন -
বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম দেশ কোনটি, এই প্রশ্ন করলে বেশির ভাগ লোকই কোনো রকমের দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছাড়াই বলে দেবেন যে ভারত। যাঁরা একটু বেশি খোঁজ খবর রাখেন, মুচকি হেসে বলবেন, ভুটান। হ্যাঁ, এই দ্বিতীয় অংশরাই সঠিক। ভুটানই বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম দেশ। যেদিন বাংলাদেশ-ভারত মিত্রবাহিনী গঠিত হয়, ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে, সেই ৩রা ডিসেম্বর ভুটান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। ভারতই যে ভুটানকে দিয়ে এটা করিয়েছিল তাতে কোনো সন্দেহ নেই। অজানা খাবার অন্য কাউকে দিয়ে আগে খাইয়ে যেমন স্বাদ পরীক্ষা করা হয়, ভারতও ভুটানকে দিয়ে এই জায়গাটা পরীক্ষা করিয়ে নিয়েছিল।
ভারত করাক বা ভুটান নিজের গরজেই করুক, ভুটান বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম দেশ, এটাই প্রতিষ্ঠিত সত্য।
এখন আমি যদি বলি যে, এই তথ্যও সঠিক নয়। ভারত বা ভুটান নয়, বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দেশটি হচ্ছে ভিন্নতর একটি দেশ, আমাকে পাগল ঠাওড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে ষোল আনাই। কিন্তু, এটাই আসল সত্যি। বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ ভারত বা ভুটান কেউ-ই নয়। যে দেশটি এই স্বীকৃতি দিয়েছিল, তার নামটি কল্পনায় আনতেও কষ্ট হবে আমাদের।
বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদানকারী দেশটির নাম হচ্ছে ইজরায়েল। এটি নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর একটা তথ্য। তবে, আরো বিস্ময়কর তথ্য হচ্ছে ইজরায়েল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে একবার নয়, দুই দুই বার।
ইজরায়েলের প্রথম স্বীকৃতি আসে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম প্রহরে। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের কাছে একাত্তর সালের এপ্রিল মাসের আটাশ তারিখে বাংলাদেশকে স্বীকৃতির চিঠি পাঠায় তারা। স্বীকৃতির সাথে সাথে ছিল যুদ্ধে সাহায্য করার জন্য সমরাস্ত্র দেবার অঙ্গীকার। বাংলাদেশ সরকার সেই স্বীকৃতি গ্রহণ করে নি। সমরাস্ত্র সাহায্যের প্রস্তাবও প্রত্যাখান করে।
ইজরায়েলের বদলে ভারতের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি প্রথম আসার কথা ছিল। কারণ, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকেই উদার হস্তে ভারত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে যে, এত সুযোগ থাকার পরেও ভারত কেন বাংলাদেশকে শুরুতেই স্বীকৃতি দেয় নি? কেন ভারতকে অপেক্ষা করতে হলো ডিসেম্বর পর্যন্ত? বরুণ রায় ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে লেখা প্রবন্ধ ‘কেন ভারত ঠিক এই মুহুর্তে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিল?’-তে এ প্রসঙ্গে বলেনঃ
“প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী গত ২৬শে জুলাই যখন বাংলাদেশের ব্যাপার নিয়ে সংসদের বিরোধী দলের নেতাদের নিয়ে বৈঠকে মিলিত হন, তখন তাঁরা একবাক্যে বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারকে স্বীকৃতি দেবার জন্যে তাঁকে পরামর্শ দিয়েছিলেন।
তার উত্তরে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, স্বীকৃতির প্রশ্নে ভারত সরকার তাঁদের মন খোলা রেখেছেন। যে মুহুর্তে বোঝা যাবে স্বীকৃতি দিলে বাংলাদেশের স্বার্থের সঙ্গে সঙ্গে ভারতের জাতীয় স্বার্থেরও সাহায্য হবে, সেই মুহুর্তেই বাংলাদেশ সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
সেই বিশেষ মুহুর্ত হঠাৎ এই সময় কেন দেখা দিল? ভারত সরকার তাঁদের সিদ্ধান্তের জন্য ডিসেম্বরের ছয় তারিখটিকে কেন বেছে নিলেন? এই সিদ্ধান্ত কেন আরও আগে নেওয়া হলো না, বিশেষত যখন স্বীকৃতি দেবার পক্ষে একাধিক সুযোগ নয়াদিল্লীর সামনে হাজির হয়েছিল, এবং যখন স্বীকৃতি দেবার জন্য দেশের মানুষ দীর্ঘকাল যাবত দাবী জানিয়ে আসছিল?
প্রথম সুযোগ এসেছিল গত মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহে, যখন পশ্চিম পাকিস্তানী সৈন্যদের সর্বাত্মক আক্রমণের জবাবে বাংলাদেশ স্বাধীনতা ঘোষণা করে একটি অস্থায়ী সরকার গঠন করেছিল শেখ মুজিবর রহমানকে রাষ্ট্রপ্রধান করে। ঐ সরকারের কোনো আনুষ্ঠানিক ক্যাবিনেট তখনও ছিল না, কিন্তু কার্যত গোটা বাংলাদেশ ছিল মুক্তি সংগ্রামীদের দখলে। নয়াদিল্লী ইচ্ছে করলে তারই ভিত্তিতে স্বীকৃতি দিতে পারত। পিকিং সরকার আরও কম ভিত্তিতে কম্বোডিয়ার নরোদম সিহানুকের নির্বাচিত সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছেন।
কিন্তু ভারত ঐ প্রলোভন গ্রহণ করে নি।
দ্বিতীয়বার সুযোগ এসেছিল যখন গত ১৭ই এপ্রিল পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তের কাছে বাংলাদেশের একটি গ্রামে অস্থায়ী সরকারের নেতৃবৃন্দ প্রকাশ্যে শপথ গ্রহণ করেন। ঐ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিশ্বের দেশগুলির কাছে স্বীকৃতির জন্য অনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন জানিয়েছিলেন এবং ঐ আবেদনের সূত্র ধরে ভারত সরকারের পক্ষে স্বীকৃতি দেওয়ার কোনো বাধা ছিল না। কেন না তারই চারদন আগে রায় বেরিলীতে এক সাংবাদিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, বাংলাদেশ সরকার যদি আবেদন জানান তাহলে স্বীকৃতির প্রশ্নটি বিবেচনা করা হবে।
কিন্তু তখনও ভারত কোনো সিদ্ধান্ত নেয় নি।
তৃতীয় একটা সুযোগ হাজির হয়েছিল গত ৯ই আগষ্ট ভারত ও সোভিয়েট ইউনিয়নের মধ্যে মৈত্রী ও পারস্পরিক সাহায্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হবার পরে। ততদিনে এটা পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল যে, প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খাঁ বাংলাদেশের জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কোনো মীমাংসা আলোচনায় বসতে রাজি নন। আর এটাও স্পষ্ট ছিল যে, ভারতের মনোভাব যথেষ্ট কঠিন হয়ে উঠেছে। চুক্তি স্বাক্ষরের অব্যবহিত পরেই স্বীকৃতির মাধ্যমে ঐ মনোভাব প্রকাশ পেলে অবাক হবার কিছু থাকত না।
কিন্তু নয়াদিল্লী তখনও লাফিয়ে পড়ে নি।
এ ছাড়া জনমতের চাপেরও সুযোগ তো ছিলই। বাংলাদেশের সংগ্রামে সমবেদনা ও একাত্মবোধ প্রকাশ করে গত ৩১শে মার্চ সংসদে সর্ববাদীস্মমত প্রস্তাব গৃহীত হবার পর থেকে গণ-অভিমতের সবগুলি মাধ্যম থেকে স্বীকৃতি দেবার জন্যে সরকারের কাছে প্রবল দাবী জানানো হয়েছে। চাপ ছিল সংসদের শ্রীমতী গান্ধীর নিজের দলের, দুয়েকটি ছাড়া সমস্ত রাজনৈতিক দলের, বিভিন্ন রাজ্য বিধানসভার, সংবাদপত্রের। জয়প্রকাশ নারায়ণ, আচার্য বিনোবা ভাবের ও এম সি চাগলার মতো শ্রদ্ধেয়, বিচক্ষণ জননেতারাও ভারতকে সাহস সঞ্চয় করে বাংলাদেশ সরকারকে স্বীকৃতি দিতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। যদি প্রকৃত জাতীয় দাবী বলতে কোনো একটি বিষয় থাকত তবে তা ছিল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেবার দাবী। জনমতের এই প্রবল চাপের কাছে নতি স্বীকার করে নয়াদিল্লী এই দীর্ঘ আট মাসের মধ্যে আরো আগে যে কোনো সময় স্বীকৃতি দিতে পারত।
কিন্তু দেয় নি।
এর কারণ কি? সাহসের অভাব? দ্বিধা? ঝুঁকি নেবার অনিচ্ছা? বৃহৎ শক্তির ভয়? স্বীকৃতির সমস্ত দাবীকেই ভারত সরকার এতবার এতভাবে এড়িয়ে গেছেন, এবং স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী যেভাবে স্বীকৃতির ব্যাপারে তাঁকে চাপ না দেবার জন্য একাধিকবার অনুরোধ জানিয়েছেন যে, ভারতের বাংলাদেশ নীতি সম্পর্কে জনমনে এই প্রশ্নগুলি দেখা দিতে আরম্ভ করেছিল।
কিন্তু এর কোনোটাই সত্যি ছিল না, কেন না প্রধানমন্ত্রী একটা নির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুসরণ করে চলেছিলেন, এবং এতগুলি কথায় না বললেও বিভিন্ন সময়ে তিনি এ সম্পর্কে যথেষ্ট ইঙ্গিতও করেছিলেন, যদিও সে সময় তার তাৎপর্য গরম কথার আড়ালে হারিয়ে গিয়েছিল।” (৭১-এর যুদ্ধে পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশ – দেবদুলাল বন্দোপাধ্যায়)
বরুণ রায়ের দীর্ঘ বক্তব্য থেকে বোঝা গেল যে, ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেবার বিষয়ে যে, দীর্ঘসূত্রিতা করেছে তার মূলে ছিল সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা, সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা, ভারতের জাতীয় স্বার্থ দেখা এবং একই সময়ে বাংলাদেশের স্বার্থ যাতে ক্ষুন্ন না হয়, সেই বিষয়টাও নিশ্চিত করা। বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেবার বিষয়ে ভারত তার নিজস্ব স্বার্থ দেখবে, এতে দোষণীয় কিছু নেই।
কিন্তু ইজরায়েল এত কিছু চিন্তা-ভাবনা করে আসে নি। বাংলাদেশ তাদের থেকে ভৌগলিকভাবে এত দূরে যে, কোনো স্বার্থে আসার সুযোগও বাংলাদেশের ছিল না। তারপরেও তারা সবার আগে বাংলাদশকে স্বীকৃতি দেবার পত্র পাঠিয়েছে। এর মূল কারণ আবেগগত। নেপালে নিযুক্ত ইজরায়েলের রাষ্ট্রদূত বলেন, “ইজরায়েল বাংলাদেশের জনগনের সংগ্রামের সাথে তাদের মিল খুজে পেয়েছিল।”
দ্বিতীয়বার তারা আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় বাহাত্তর সালের ফেব্রুয়ারী মাসের চার তারিখে। মন্ত্রীপরিষদের নিয়মিত সভার অপেক্ষা না করে সব মন্ত্রীর সাথে টেলিফোনে আলাপ করে, তাদের সম্মতি নিয়ে ইজরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রী বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদকে তারবার্তা পাঠান।
Israel Recognizes Bangladesh
February 7, 1972
JERUSALEM (Feb. 6)
Israel has officially recognized the new state of Bangladesh. The announcement said that Foreign Minister Abba Eban informed Bangladesh Foreign Minister Abdus Samad Azad of the recognition in a cable Friday. The recognition decision was taken after telephone consultations with all members of the Cabinet Friday instead of waiting for today’s regular Cabinet meeting.
Source: Click This Link
বাংলাদেশ সরকার ইজরায়েলের এই সদিচ্ছার কোনো উত্তর দেবারও প্রয়োজন বোধ করে নি। কারণটা কী? ইজরায়েল মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের মুসলিম ভাইদের ধরে ধরে আচ্ছামত পিটুনি দেয়। ওদের পিটুনি আমাদের গায়ে এসেও সজোরে লাগে। মুসলমান-মুসলমানতো নাকি ভাই ভাই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই ভাই-রা আবার বাংলাদেশের জন্ম মন থেকে মেনে নিতে পারে নি। রীতিমত গোস্যা করেছিল তারা হুট করে বাংলাদেশ জন্মে যাওয়ায়। কেউ-ই স্বীকৃতি দিতে রাজি ছিল না তখন। অনেক দেন দেরবার করে, বহু বছর সাধ্য সাধনা করে তাদের গোস্যা ভাঙাতে হয়েছে বাংলাদেশকে।
তারা এখন আমাদের মুসলিম উম্মাহ, মুসলিম ভ্রাতৃত্বের অংশ। আর ইজরায়েল? শত্রু রাষ্ট্র!
বাংলাদেশের পাসপোর্টে পরিষ্কার করে লেখা থাকে একটা বাক্য, ALL COUNTRIES OF THE WORLD EXCEPT ISRAEL।
অথচ মিশর, তুরস্কের মতো মধ্যপ্রাচ্যের অনেক মুসলিম দেশেরই কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে ইজরায়েলের সাথে। আমরা পোপের চেয়েও বড় খৃস্টান।
দূরদেশের মুসলমান ভাইদের জন্য আমাদের দরদ কতখানি ভাবেন। এইবার আসেন ঘরের খবর নেই। যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আমাদের চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ করতে হয়েছে নয় মাস ধরে, যে পাকিস্তান আমাদের ত্রিশ লাখ মানুষকে মেরেছে কুকুর বিড়ালের মত, যে পাকিস্তান আমাদের দুই লক্ষ নারীকে ধর্ষণ করেছে, সেই পাকিস্তান আমাদের প্রাণের বন্ধু। আমরা তাদের আদরের ছোট ভাই। ছোট ভাই বলেই হয়তো সব ব্যাপারে ভাইয়াগিরি ফলাতে আসে তারা। এই যেমন কাদের মোল্লার মতো একজন নৃশংস ঘাতককে বিচার করে আমরা ফাঁসিতে ঝোলাতেই মাতম পড়ে গেছে তাদের দেশে। আমরা নাকি ফেরেস্তার মতো একজন মানুষকে জুডিসিয়াল কিলিং করেছি। কেউ গালাগাল করছে আমাদের, কেউ আমাদের আক্রমণ করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছে, পার্লামেন্টে আমাদের জন্য নিন্দা প্রস্তাব আনছে।
ওদের সবচেয়ে প্রগতিশীল অংশ, যাদেরকে প্রথম আলো প্রতিনিয়ত প্রমোট করে চলেছে আমাদের প্রতি সহানুভূতিসম্পন্ন বলে, সেই তাদের প্রতিনিধি হামিদ মীরও ইনিয়ে বিনিয়ে বলছে যে, কাদের মোল্লাকে ফাঁসি দিয়ে আমরা ভুল করেছি। আমাদের সেই ভুল স্বীকার করতে হবে। সবচেয়ে প্রগতিশীলদেরই যদি এই দুর্গতি হয়, তবে বাকিদের অবস্থা কী তা সহজেই অনুমেয়।
আমি দেশে থাকা অবস্থায় পাকিস্তানিদের সাথে পরিচিত হবার কোনো সুযোগ পাই নি। বিদেশে আসার পরে পড়ালেখা, কাজ বা বাইরে বের হবার কারণে প্রচুর পাকিস্তানির সাথে পরিচিত হবার সুযোগ হয়েছে। আগে এদের প্রতি রাগ ছিল একাত্তরের কারণে। এখন এদের প্রচুর লোককে দেখার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে দ্বিধা নেই যে, পৃথিবীতে খচ্চর লোক দিয়ে পরিপূর্ণ কোনো জাতি যদি থেকে থাকে, তবে তা নিঃসন্দেহে এই পাকিস্তানিরা। হেন কোনো অপকর্ম নেই, যা এরা করতে পারে না। আমি মাঝে মাঝে খুব বিস্মিত হয়ে ভাবি যে, এই অদ্ভুত অসৎ, মিথ্যাবাদী, নাক উঁচু, প্রতারকে পরিপূর্ণ একটা জাতির সাথে এক দেশ হিসাবে আমরা তেইশ বছর ছিলাম কী করে?
এই ইতর দেশটার জন্য কেন আমাদের পাসপোর্টে লেখা নেই ALL COUNTRIES OF THE WORLD EXCEPT PAKISTAN?
লেখা নেই, তাতে কী? এখন সময় এসেছে এই কথাটা লেখার।
আমার ব্যাক্তিগত মতামত: একজন পৃথিবীর মানুষ হিসেবে সব দেশে যাওয়ার পুর্ন স্বাধীনতা থাকা উচিত। এব্যাপারে ইজরাইল বা পাকিস্তান হিসেবে কোন দেশকে আমার জন্য না সুচক না হোক সেটাই কাম্য। ধন্যবাদ ।
---------------------------------------------------------------------
এডিট কাল - ১৭-ডিসেম্বর-২০১৫
এডিট করে বিষয়টি আবার পরিস্কার করে দিতে চাই।
আমি জাস্ট লেখাটি শেয়ার করেছি আপনাদের জানাতে । কোন মত প্রকাশ করতে নয়।
যেভাবে আমি নিজে পড়ে জেনেছিলাম। তেমনি ভাবে আপনাদের জানাতে।
কাউকে প্রমোট করার জন্য নয়। কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
আর একটা ব্যাপার - নিচের কমেন্টস পরে নিজের ভিতর কিছু প্রশ্ন জাগলো।
নিচের প্রশ্ন গুলোর উত্তর কি কেউ দিতে পারবেন?
কেন মুজিব আর জিয়াকে প্রান দিতে হলো আমার এই সাধীন দেশে?
তারা কি কোন খারাপ কিছু করছিলো?
আমাদের হাতে কে ফেন্সিডিল ইয়াবা তুলে দিচ্ছে?
কারা আমাদের বাংগাল বলে গাল দেয়?
কেন যুদ্ধ অপরাধীদের বিচারে আজও পাকিস্তান আমারদের প্রশ্ন বিদ্ধ করে?
কারা তাদের দেশে সিনেমায় ১৯৭১ যুদ্ধকে পাক-ভারত যুদ্ধ বলে বিশ্বসমাজে প্রকাশ করে?
৫৭ জন সেনাদের কেন মেরে ফেলা হলো?
আমরা কি খুব ভালো বন্ধুদের সাথে সময় পার করছি ...? (ভারত, মিয়ানমার, পাকিস্তান ইত্যাদি)
(সংগৃহিত)
https://blog.mukto-mona.com/2013/12/19/38588/
http://www.jta.org/1972/02/07/archive/israel-recognizes-bangladesh
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১
রোহান খান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
আমি শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১
রোহান খান বলেছেন: আপনার প্রোফাইল পিক দেখলে ভয় লাগে...। নামের সাথে মিল নেই কেন?
৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
পদ্মাসেতু বলেছেন: বেশ কয়েকটা নতুন ইনফরমেশন জানতে পারলাম। তবে আমি মনে করি পাসপোর্টে ALL COUNTRIES OF THE WORLD EXCEPT ISRAEL রাখা ঠিক নয়। আমরা ইসরাইল যেতে চাই।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৪
রোহান খান বলেছেন: ঠিক ঠিক ঠিক... একমত
৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৭
রাজীব বলেছেন: আমার মনে হয় নেপাল ও ভুটানের পররাষ্ট্র সংক্রান্ত সব সিদ্ধান্ত নিত ভারত। এখনও ঐ ২টি দেশ ভারত দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। নেপাল-ভুটানের লোকেরা কোন পাসপোর্ট-ভিসা ছাড়া ভারত যেতে পারে ও কোন অনুমতি ছাড়া ভারতে চাকরীও করতে পারে।
ভারতের ভয় ছিল যে, আগেই স্বীকৃতি দিয়ে দিলে পাকিস্তান বা চীন ভারত আক্রমন করতে পারে। কিন্তু ইসরাইল দুরে হওয়ায় ইসলাইলের কোন ভয় ছিল না।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
রোহান খান বলেছেন: ১০ বছর প্রবাস জীবন থেকে বলছি - নেপাল হচ্ছে ভারতের ভিতর আরেক দেশ।
৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
নেবুলাস বলেছেন: পাকিস্তানের হাত আমাদের ভাইদের রক্তে রাঙ্গানো। আর তারা এখনো এই কাজের জন্য কোন প্রকার ক্ষমা চায়নি। তাই পাকিস্তান পরিত্যাজ্য।
ইসরাইলের হাত আমার মুসলিম ভাইদের রক্তে রাঙ্গানো তাই ইসারাইলও পরিত্যাজ্য।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩
রোহান খান বলেছেন: কেয়ামতের অন্যতম আলামত হিসেবে কোরআনে আছে, মুসলিমরা ছোট ছোট দেশ বা দলে বিভক্ত হয়ে যাবে।
৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
নেবুলাস বলেছেন: ইসরাইলের নিজের জন্মেরইতো ঠিক নাই। তাই বাংলাদেশকে তখন স্বীকৃতি দেয়ার জন্য এতো ব্যস্ততা ছিল। যাতে এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সাথে বন্ধুত্ব করতে পারে। কিন্তু শেখ মুজিবর রহমান তাদের দূরভিসন্ধী বুঝতে পেরেছিলেন।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
রোহান খান বলেছেন: ১৯৭১ সালে দম্ভ করার সময় ছিলো না। দরকার ছিলো সাপোর্ট। সেই সময়ে খোদ আরব বিশ্ব আমাদের সাপোর্টে ছিলোনা। এমন কি আমেরিকাও না। সেই সময় নিজ দেশের সার্থে ইজরাইল বলেন আর আজরাইল বলেন তাদের হাত হয়ত আমাদের লাশের কোটা গুলোকে কমাতে পারত। যাই হোক যা হয়নি তা নিয়ে সময় নস্ট না করে বলতে চাই নিজের বিপদে যদি শত্রুয় সাহায্য করে সেটা মেনে নিতে হয় নিজের প্রান বাচাতে।
৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২
কেউ নেই বলে নয় বলেছেন: আমার তো মনে হয় ইসরায়েলের সাথেও কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকা উচিত। স্বাধীনতার বিরোধীতা করবার পরেও আমেরিকা, চীন এদের সাথে সম্পর্ক হয়, পাকিস্তানের সাথেও হয়। কিন্তু ইসরায়েল তো আমাদের সরাসরি শত্রু না, ওদের সাথে তাহলে কেন সম্পর্ক থাকবে না? বিশেষ করে পাকিস্তানের সাথে যেহেতু নতুন করে সম্পর্ক স্থাপিত হয়, ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক থাকাটা আরো বেশি যৌক্তিক হইতো।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
রোহান খান বলেছেন: এব্যাপারটি সরকারের উচ্চ পর্যায়ে বিবেচনায় রাখা উচিত ছিলো। কিন্তু রাখেনি।
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯
িরয়াজ উিদ্দন বলেছেন: তোরা যে জা বলিস ভাই আমার সোনার হরিন চাই! ইস্রাইল ও তাই। এদেরকে সবসময় গাদাম দেয়া হবে। আর এক্টি ক থা কেউ কি খেয়াল ই করছেনা লেখাটি মূত্র মনা থেকে শেয়ার করা।।। এদের মতলব কখনওই ভালো হয় না
লেখকের উদ্দেশ্য বলছি: ইস্রাইল্কে প্রমোট করা বাদ দিন।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩
রোহান খান বলেছেন: ধণ্যবাদ রিয়াজ ভাই আমার উদ্দেশ্য কাউকে প্রমোট করা নয়..। লেখাটি শেয়ার করার মুল উদ্দেশ্য বিষয়টি অনুধাবন করা ও পর্যালোচনার পর্যায়ে রাখা।
৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩১
কিশোর হিমু বলেছেন: এখানে ধর্মের বিষয়টা বিশেষভাবে চলে আসে।যে পাকিস্থান আমাদের মেরেছে কুকুরে মতো তাদেরকে কেন জানি সেই ধর্মের কারণেই হোক আর অন্য কারণেই হোক দেশের অনেক মানুষ তার মনের মাঝে স্থান দিয়েছে।সেই ধর্মের কারণেই ইসরায়েল এর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে।
১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: লেখার সাথে পূর্ণ সহমত জানাচ্ছি!
যে যুক্তিতে ইসরাইল পরিতাজ্য সেই একই যুক্তিতে মধ্যপ্রাচ্যও পরিতাজ্য হওয়া উচ্ৎি!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭
রোহান খান বলেছেন: মধ্যপাচ্য হচ্ছে ভেজা বেড়াল ভাই
১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সালাহউদ্দিন সোয়েব চৌধীরীতো শুনছি জেলে!
বাংলাদেশের একমাত্র স্ব-ৌঘষীত ইজরেল সাপৌর্টার! আপনি তার আত্বীয় টাত্বিয় নাকি! খোমায়ও কেমুন মিল মিল লাগে
ধর্মের গুল্লি মারেন। একজন চেতনাধারী হিসাবেই বলেন- আপনার বাড়ী ঘরে আমি প্রথম অতিথি হিসাবে থেকে পরে অর্ধেক জবরদখল রেখে, এরপরে আপনেরেই যদি বাড়ী থেকে বের করে দেই.. আবার পাশের খালি জায়গায় থাকেন বলে যদি নিয়মতি আপনার পুলাপাইনরে মাইর দেই আপনার ফিলিংস কেমন হবে!
স্বাধীন ফিলিস্তিনকে অবৈধ দখল করে রাখা রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আপনার কাছৈ স্বার্থ , ডলার বা দালালীর জন্য মূল্যবান হতে পারে। বঙ্গবন্ধুর কাছে যেমন ছিলনা, বাঙালীর কাছেও নেই।
এটা নূন্যতম মনুষ্যত্বের দাবী!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০
রোহান খান বলেছেন: না ভাই আমি তাহার আত্মীয় না। আপনার জন্য ৮ নং এ উত্তরটি আর নিচে ১৫ নম্বর কমেন্টি রাখলাম। কস্ট করে পড়ে নিবেন।
আর একটা প্রশ্ন আছে বিশেষ করে আপনার কাছে? আপনি কি কখনো ফিলিস্তিনি কোন নাগরিকের অধীনে থেকে কাজ করেছেন?
যদি করে থাকেন তাহলে বুজবেন ওরা কি চিজ। বাংলাদেশে তো হাজারে ভালোমানুষ পাওয়া যায়, ওদের যেই জাত সেই জাতে কোটিতে যদি ১ জন ভালো মানুষ পান তাহলে আমাকে জানাইয়েন প্লিজ।
১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮
হাসান নাঈম বলেছেন: " নেপালে নিযুক্ত ইজরায়েলের রাষ্ট্রদূত বলেন, “ইজরায়েল বাংলাদেশের জনগনের সংগ্রামের সাথে তাদের মিল খুজে পেয়েছিল।"
এই মিল টা কী? ইজরাইল যেমন মুসলমানদের মাঝে শত্রুতা তৈরী ও দ্বন্দ সংঘাত লাগিয়ে রাখতে উম্মুখ - আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধকেও কি তারা সেই ভাবে মুসলিমদের মধ্যকার দ্বন্দ হিসেবে বুঝেছিল যে এর ফলে তাদের পরিকল্পনাই বাস্তবায়িত হবে? এ'দেশ থেকে ইসলাম তাড়িয়ে তথাকথিত ধর্মহীনতা প্রতিষ্ঠা করা যাবে? তাদের সেই পরিকল্পনা কি আজও চলছে??
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬
রোহান খান বলেছেন: এটা ঠিক ইহুদ জাতীর সাথে বন্ধুত্ব কখনই মুসলমানের জন্য ভালো হয়নি হবেও না। ওরা বেজাত। কোরআনেই আছে তাহাদের কেয়ামতের আগে একত্র করা হইবে এক জায়গায়। হয়ত সেটাই ইজরাইল যেখানে একত্র করেছে। আল্লাহ ভালো জানেন। আমার উদ্দেশ্য কাউকে প্রমোট করা নয়..। লেখাটি শেয়ার করার মুল উদ্দেশ্য বিষয়টি অনুধাবন করা ও পর্যালোচনার পর্যায়ে রাখা। শেয়ার করা ।
১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
গরল বলেছেন: বড়ই চমৎকৃত হলাম তথ্যটি জেনে, ধন্যবাদ এমন একটি তথ্যের জন্য।
১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
উচ্ছল বলেছেন: এক শয়তানই আরেক শয়তানের বন্ধু হতে পারে। ভারত যেমন ইসরাইলের। যুদ্ধের সময়ে ইন্ডিয়ান সেনা জ্যাকব ছিল ইহুদী। আর বাংলাদেশের যুবরাজ জয়ের সাথে বৈবাহিক ও অন্যান্য বিভিন্ন সূত্রে সম্পর্ক ইহুদী ও খ্রীষ্টানের।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০০
রোহান খান বলেছেন: এডিট করে বিষয়টি আবার পরিস্কার করে দিতে চাই।
আমি জাস্ট লেখাটি শেয়ার করেছি আপনাদের জানাতে । কোন মত প্রকাশ করতে নয়।
যেভাবে আমি পরে জানলাম। তেমনি ভাবে আপনাদের জানাতে।
কাউকে প্রমোট করার জন্য নয়। কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
আর একটা ব্যাপার - নিচের কমেন্টস পরে নিজের ভিতর কিছু প্রশ্ন জাগলো।
নিচের প্রশ্ন গুলোর উত্তর কি কেউ দিতে পারবেন?
কেন মুজিব আর জিয়াকে প্রান দিতে হলো আমার এই সাধীন দেশে?
তারা কি কোন খারাপ কিছু করছিলো?
আমাদের হাতে কে ফেন্সিডিল ইয়াবা তুলে দিচ্ছে?
কারা আমাদের বাংগাল বলে গাল দেয়?
কেন যুদ্ধ অপরাধীদের বিচারে আজও পাকিস্তান আমারদের প্রশ্ন বিদ্ধ করে?
কারা তাদের দেশে সিনেমায় ১৯৭১ যুদ্ধকে পাক-ভারত যুদ্ধ বলে বিশ্বসমাজে প্রকাশ করে?
৫৭ জন সেনাদের কেন মেরে ফেলা হলো?
আমরা কি খুব ভালো বন্ধুদের সাথে সময় পার করছি ...? (ভারত, মিয়ানমার, পাকিস্তান ইত্যাদি)
১৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫১
আনোয়ার ভাই বলেছেন: দেশের স্বার্থে পররাষ্ট্রনীতি হওয়া দরকার। কোন একটি নির্দিষ্ট দেশে যেতে বারণ করা -নাগরিক অধিকার হরণ করার শামিল। সে হউক ইজরায়েল- বা পাকিস্তান।
পাসপোর্ট আমার ভ্রমনের স্বাধীনতাও আমার।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
রোহান খান বলেছেন: দেশের স্বার্থে পররাষ্ট্রনীতি হওয়া দরকার। খুবি মুল্যবান কথা বলেছেন ভাই
১৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
রানার ব্লগ বলেছেন: পৃথিবীতে খচ্চর লোক দিয়ে পরিপূর্ণ কোনো জাতি যদি থেকে থাকে, তবে তা নিঃসন্দেহে এই পাকিস্তানিরা। হেন কোনো অপকর্ম নেই, যা এরা করতে পারে না। আমি মাঝে মাঝে খুব বিস্মিত হয়ে ভাবি যে, এই অদ্ভুত অসৎ, মিথ্যাবাদী, নাক উঁচু, প্রতারকে পরিপূর্ণ একটা জাতির সাথে এক দেশ হিসাবে আমরা তেইশ বছর ছিলাম কী করে?
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
রোহান খান বলেছেন: সবাইকে খারাপ বলবো না। তবে তারা বাংলাদেশ কে এখণো নিজের দেশ ভাবে আর পুর্ন বিশ্বাস করে একদিন আমরা বাংলাদেশীরা আবার পাকিস্তানি হবো।
১৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন:
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
রোহান খান বলেছেন: ভাই্য়ার চশমাটা তো দারুন। নতুন কিনছেন নাকি।
১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
রুহুল গনি জ্যোতি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে। তবে মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক শুধুমাত্র ভ্রাতৃত্ব বোধ থেকে নয়। এই সম্পর্কের সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বার্থ আছে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪
রোহান খান বলেছেন: কিন্তু আমরা তো এই বিষয়টিকে গুলিয়ে ফেলছি। অনেকে বলছে আমি নাকি সাপোর্টিভ কথা বলছি যা আমার উদ্যেশ্য নয়।
১৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন: যথার্থই বলেছেন
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
রোহান খান বলেছেন: সাথে সাথে বুজেছি বাংলাদেশে পজেটিভ লোকজনের সংখ্যা অনেক বেশী থাকার পরেও আমরা নেগেটিভের কাছে কেন হার মেনে থাকি.....!
২০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি ইনায়া বিনায় বলতে চাইতেছেন- আপনি প্রমোট করছেন না.. শুধূ তথ্য দিচ্ছেন ব্লা ব্লা..
আরে ভাই সহজ কথা বুইঝাও মানেনা কেন- যে উইকেট আবেদনে আম্পায়ারের সমর্থন নাই আউট দেয় নাই- সেই উইকেটের জন্য কাইন্দা লাভ নাই। তাও এত বছর পরে! তার সাথৈ লেঞ্জা দিছেন পাসপোর্ট ইস্যু!!!
ভাই শাক দিয়ে মাছ ডাকে না!
আপনি কি বঙ্গন্ধুর চেয়ে বড় রাজনীতিবিদ!????
বলি দেশে কি মোসাদের এজেন্ট বাইরা গেল???????
আজই আরেকটা পোষ্ট পড়লাম একই টপিকে ইজরাইলকে স্বীকৃতি! পাসপোর্ট ইস্যু!
আবেগে ভাসার আগে ইজরাইলের জন্ম, আচরণ এবং সম্প্রদায়িক চরিত্র জেনে পরে সমর্থন করুন।
যারা একটা স্বাধীন সার্বভৌম দেশকে জবর দখর করে তার অধীবাসীদের বের করে দিয়েছে- তার জন্য সহানুভূতি আর সমর্থন ৭১এর চেতনা এবং অন্যায় জুলুম আর স্ভৈরাচারীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধে জয়ী হওয়া দেশের নাগরিক কিভাবে বহন করে জানিনা!
নাকি ডলার আর স্বার্থের কাছে সবই গৌণ!
যে কারণে জাতীর পিতার পুতি হয় রাজাকেরর বীর্যে!
যে কারণে রাজাকার হয় আওয়ামী মন্ত্রী সভার মন্ত্রী!
বঙ্গবন্ধু কিন্তু সব জানার পরও আবেগে ভাসেন নাই। বরং মানবতার পক্ষে সত্যের পক্ষে থেকেই লিখেছেন- অল কান্ট্রি এক্সেপ্ট ইজরাইল!
সো সস্তা আবেগে ভাসার এবং ভাসানো আগে খেয়াল কইরা।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
রোহান খান বলেছেন: আপনি দেখছি পুরোটাই নেগেটিভ ধারনা করে বসেছেন।
২১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
জেকলেট বলেছেন: বাংলাদেশের অভ্যুদ্যয়ের সাথে নয় বরং পাকিস্থানের সাথে ইসরাঈলের মিল অনেক বেশি। দুটাই ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র। আর শুধু স্বীকৃতির প্রয়োজনে কোন অবৈধ দেশের সাথে আমাদের সম্পর্কের কোন দরকার নাই
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
রোহান খান বলেছেন: সহ মত পোষন
২২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬
রানার ব্লগ বলেছেন: ফাকিস্তানী গর্দভরা দিনে দুপুরেও স্বপ্ন দেখে নাকি আজকাল
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণমূলক লেখা। ধন্যবাদ