![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাক্ষী বাতায়ন ধারের বটবৃক্ষের পাতা / হিশেব করে ফেরত চাহি, আজকে মনের হালখাতা...
আলো এসে কতবার নিভেছে তার হিশেব নেই,
আছে শুধু তোমার আগমনী বার্তার পূর্বসংকেত ।
প্রথমবার এসেছিলে শাদা-শুভ্রতা জড়িয়ে ,
অভূতপূর্ব এক মায়া নিয়ে ।
বলেছিলে ধানমণ্ডি বত্রিশের মোড়ে দাঁড়াত্
দশ মিনিটের মাঝেই তুমি আসবে ।
মোড়ে বলতে ঠিক মোড়েই দাঁড়িয়ে আছি,
যেখানে ট্রাফিক পুলিশ দাঁড়ায় ।
যাতে আমায় খুঁজতে তোমার কালবিলম্ব না হয়,
রোদ্রের প্রখরতা তোমায় পোড়াবে, ভাবতে মায়া হয় ।
অপেক্ষার কষ্ট তোমায় স্পর্শ করুক, চাইনি ।
বখাটে ছেলেরা আড় চোখে তোমার অন্বেষী চোখে চাহুক, চাইনি ।
তাই রোদে পুড়ে মোড়ে দাঁড়িয়ে চেয়ে আছি,
তোমার আগমনী পথে, তমা’র আগমনী পথে ।
সেদিন খুব রাগ হয়েছিলো যখন তুমি এসেছিলে,
দশ মিনিট বলার ঠিক এক ঘণ্টা দশ মিনিট পর ।
কাজলকালো চোখ দুটি সব প্রশমিত করে দিয়েছে ।
রাগ, ক্ষোভ, অভিমান, রোদে পোড়ার জ্বালা ; পারেনি শুধু ভালবাসাকে ।
এ বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক রাগ, ক্ষোভ, অপেক্ষা, রোদ, আমি ইত্যাদি
উৎপাদ একটিই- ভালোবাসা ; উপদ্রব্য হিশেবে থাকে এক চিলতে মৃদু হাসি ।
২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩১
রৌদবালক মামুন বলেছেন: প্রথিতযশা সব লেখক-ই হিশেব এভাবে লিখে। অবশ্য হিসেবেও ভুল নেই।
বি.দ্র. আমি প্রথিতযশা লেখক নই।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হিসেবে তালব্য-শ কি হুমায়ুন আজাদীয় স্টাইল ?
আগমনী কবিতা ভালো হয়েছে।