![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সভ্যতার উৎকর্ষ শুরু মানুষের মেধা, শ্রম, বুদ্ধি, আধ্যাত্মিকতা ও লেখনীর মাধ্যমে। ক্রম উন্নয়নের ধারায় শিক্ষা-ক্ষেত্রে কলমের কালীর রং কখনো কালো, কখনওবা সাদা। প্রাথমিক যুগে আবক্ষ শক্ত ভিত্তিতে (ব্লাকবোর্ডে) লিখতে ব্যবহৃত হত সাদা চক যা এখনো বিদ্যমান। বর্তমানে সাদা বোর্ডে কালো মার্কার কলম ও কালো বোর্ডে সাদা মার্কার কলম। কি-বোর্ডে সাদা-কালো অক্ষর বাটন নব প্রযুক্তির অবদান। Believes in the ultimate potential of Human Mind……
বর্তমানে আমরা ইউরোপ-আমেরিকা-ওশেনিয়ায় যেসব উচ্চগতি সম্পন্ন বুলেট ট্রেন ও এশিয়া-আফ্রিকায় মধ্যম ও উচ্চগতির ইঞ্জিনচালিত ট্রেন দেখতে পাই- প্রথম শুরুর পর্যায়ে রেলপথ ও ট্রেনের অবস্থা এমন ছিল না।
ছবিঃ উপরের ছবিটি ১৯২৭ সালে রেলওয়ে শিক্ষা ব্যুরো দ্বারা প্রকাশিত একটি ছোট বই "পরিবহনের ইতিহাস" থেকে অনুলিপি করা হয়েছিল। ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৮২৫-এ, উত্তর-পূর্ব ইংল্যান্ডের স্টকটন এবং ডার্লিংটন রেলওয়ের লোকোমোশন নং ১ একটি পাবলিক লাইনে যাত্রী বহনের জন্য বিশ্বের প্রথম বাষ্পীয় লোকোমোটিভ হয়ে ওঠে। view this link
ছবিঃ মাদ্রিদ-বার্সেলোনা রুটে চলমান উচ্চগতিসম্পন্ন (ঘণ্টায় ৩৩০ কিলোমিটার) স্প্যানিশ ট্রেন। মডেল নং Talgo 350 (T350) Spain। view this link
প্রথম রেলপথের ধারনাঃ প্রাচীন ইতিহাস মূল্যায়ন
আমাদের আলোচনা শুরু করার জন্য আমরা প্রাচীন গ্রীসের কোরিন্থিয়ানদের কাছে ফিরে যাচ্ছি যা প্রায় ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে যখন রেল ব্যবস্থার প্রথম পূর্বসূরি নির্মিত হয়েছিল। এই 'রেলওয়ে' বা বরং 'রুটওয়ে' ছিল মাটিতে খনন করা খাঁজগুলির একটি সিরিজ যা একটি পাকা ট্র্যাকওয়ের উপর দিয়ে প্রায় চার মাইল দীর্ঘ ট্র্যাকে বিভিন্ন গাড়িকে গাইড করে। এটিকে ডিওলকোস বলা হত এবং এটি পেলোপোনিস উপদ্বীপের চারপাশে দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার বিকল্প হিসাবে করিন্থের ইস্তমাস, একটি সরু স্থল সেতুর মাধ্যমে নৌকা বহন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল।
রেলগাড়ি শুধু একটি বাহন নয় এর সাথে আমাদের আবেগ জড়িয়ে আছে। রেলগাড়ির কারনে যাত্রার খরচা অনেক কমে গেছে। ১৮৫৩ সালে ইংরেজ আমলে রেলব্যবস্থা চালু হয়েছিল। কিন্তু আপনি কি জানেন রেলগাড়ি কে কবে কিভাবে আবিষ্কার করেছিলেন। ১৮ শতকের শুরুর দিকে দুনিয়া খুব দ্রুত বদলাচ্ছিল। মানুষের বিচার-বিবেচনা করার ধরনও পালটাচ্ছিল। মানুষ তাদের জীবন-যাপনকে সহজ করে তুলতে চাইছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে ইউরোপে চলছিল শিল্প বিপ্লব। ১৭১২ সালে ইংরেজ বিজ্ঞানী থমাস নিউকোমেন অধিক কার্যকর স্টিম ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন। কিন্তু এটি খুব একটি সফলতার মুখ দেখেনি। এরপর ১৭২৬ সালে জন্মেছিলেন বিজ্ঞানী জেমস ওয়াট। ১৭৭৬ সালে জেমস ওয়াট নিউকমেনের থিউরির উপর গবেষণা করে নির্মাণ করেন স্টিম ইঞ্জিন। ঠিক সেই মুহূর্তে এটি ছিল দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার। স্টিম ইঞ্জিন আবিস্কারের পর থেকে বিজ্ঞানীরা এমন একটি গাড়ী তৈরির কথা ভাবতে থাকেন যেখানে ঘোড়া থাকবে না পুরো ইঞ্জিনের সাহায্যে এটিকে নিয়ে যাওয়া হবে।
ছবিঃ টমাস নিউকমেন - একজন ইংরেজ উদ্ভাবক যিনি বায়ুমণ্ডলীয় ইঞ্জিন তৈরি করেছিলেন, যা ১৭১২ সালে প্রথম ব্যবহারিক জ্বালানী-বার্নিং ইঞ্জিন। view this link
ছবিঃ জেমস ওয়াট ছিলেন একজন স্কটিশ উদ্ভাবক, যান্ত্রিক প্রকৌশলী এবং রসায়নবিদ যিনি ১৭৭৬ সালে টমাস নিউকোমেনের ১৭১২ নিউকমেন স্টিম ইঞ্জিনে তার ওয়াট স্টিম ইঞ্জিনের সাথে উন্নতি করেছিলেন। view this link
ছবিঃ প্রথম বাষ্পীয় লোকোমোটিভের ব্রিটিশ আবিষ্কারক রিচার্ড ট্রেভিথিক। view this link
১৮শ শতাব্দীর দিকে এমন বেশ কিছু বিজ্ঞানী ছিলেন যারা ভেবেছিলেন ঘোড়ার বদলে ইঞ্জিনের সাহায্যে গাড়ী চালানো যাবে। এতদিন পর্যন্ত কেবলমাত্র শুধু পশুর সাহয্যে গাড়ী চালানো যেত। ইঞ্জিন আবিষ্কার হয়নি। তাই অনেক বিজ্ঞানী ইঞ্জিন আবিস্কারের দিকে মনোনিবেশ করেন। তবে সফল হননি। সাধারণভাবে রেলগাড়ি আবিস্কারের জন্য যেসব বিজ্ঞানী চেষ্টা-প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন ব্রিটিশ খনি প্রকৌশলী ও উদ্ভাবক Richard Trevithick, ম্যাথেও মুরে, জর্জ স্টিভসন আর অলিভার ইভান্স। আর এরা সবাই ইঞ্জিন আবিষ্কারের পর থেকে রেলগাড়ি আবিষ্কারের দিকে মনোনিবেশ করেন।
রেলগাড়ি আবিষ্কারের চেষ্টাঃ প্রথম পর্যায়
ছবিঃ নিকোলাস চৌভিন ফরাসি সৈনিক। view this link
১৭৬৯ সালে ফরাসী সেনার একজনের নাম ছিল নিকোলাস যিনি স্টিম ইঞ্জিনের সাহায্যে প্রথম একটি গাড়ী বানান। এই গাড়ী ছিল পৃথিবীর প্রথম জীবজন্তুর ছাড়া ইঞ্জিনের সাহায্যে চালানো গাড়ী। এই গাড়ী চলার সময় জোরে শব্দ হত ও আগুনের ফুলকি বের হত। এর ওজন ছিল বেশি। আর ঘোড়ার গাড়ী থেকে খরচ ছিল বেশি। কিছুদিন বাদে এই গাড়ীর চাকাও ভেঙ্গে যায়। এই গাড়ী তখন সফল না হওয়ায় অস্ত্রাগারে ভরে রাখা হয়।
রেলগাড়ি আবিষ্কারের চেষ্টাঃ দ্বিতীয় পর্যায়
ব্রিটিশ যান্ত্রিক প্রকৌশলী ও উদ্ভাবক Richard Trevithick কে রেলগাড়ির জন্মদাতাও বলা যায়।
রিচার্ড সেইসময় একজন যুবক মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। অনেক চেষ্টার পড়ে রিচার্ড ১৮০১ সালে একটি রেলগাড়ির প্রাথমিক আকার তৈরি করতে সক্ষম হন। এই গাড়ীতে ধোঁয়া বের হওয়ার জন্য একটি চিমনি লাগানো হয় আর কিছু প্যাসেঞ্জার বসার জন্য সিট লাগানো হয়। এই গাড়ীটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল যাতে এটি রেললাইন ছাড়াই খালি ভূমিতে চলতে পারে। এই গাড়ী চলার সময় খুব শব্দ হত। তাই এর নাম রাখা হয় পাফিং ডেভিল অর্থাৎ শব্দ করা শয়তান। এই গাড়ীকে প্রথম রেললাইনের উপর দিয়ে চলতে দেখে মানুষ ভয় পেয়ে গিয়েছিল। এছাড়াও সেসময় গাড়ীর ভেতর কয়লার জন্য আগুন ধরে গিয়েছিল। কিন্তু রিচার্ড একজন সাহসী ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তার প্রথম আবিস্কারে আগুন ধরে যাওয়ার পরেও হার মানেনি।
ছবিঃ Trevithick এর Penydarren লোকোমোটিভ এবং W.I.M.M এ ১৯৮৩ সালের টেন্ডার। view this link
এরপর রিচার্ড ১৮০৩ সালে স্টিম ইঞ্জিনের সাহায্যে নতুন আরেকটি গাড়ী বানিয়ে ফেলেন। এই গাড়ীটি রিচার্ড কর্নয়েল থেকে লন্ডন পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যান। এতটা পথ চলার ফলে গাড়ী খুব ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর রিচার্ড ঠিক করেন তিনি গাড়ী রেললাইনের উপর দিয়েই চালাবেন যাতে গাড়ীর কম ক্ষতি হয়। তাই একটি কোম্পানির সাথে চুক্তি করেন কর্নয়েল থেকে লন্ডন পর্যন্ত রেলপথ বানানোর জন্য। ২১ ফেব্রুয়ারি ১৮০৪ সালে একটি ট্রেনের ভেতরে পঁচিশটন লোহা আর ৭০ জন যাত্রীকে নিয়ে রিচার্ড পুরো চার ঘন্টা পাঁচ মিনিট ট্রেনটিকে চালিয়েছিলেন। পুরো পৃথিবীর মধ্যে এই প্রথমবার এতো ভারী আর এতদূর পর্যন্ত স্টিম ইঞ্জিনকে চালিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সুরক্ষিতভাবে। কিন্তু সেইসময় রেলগাড়িকে অনেক ব্যয়বহুল মনে করা হত। তাই তখনকার কোন কোম্পানিই এই প্রজেক্টকে লাভজনক মনে করেননি। ফলে রিচার্ড এই প্রজেক্টের উপর কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিলেন।
রেলগাড়ি আবিষ্কারের চেষ্টাঃ তৃতীয় পর্যায়
ম্যাথেও মুরে ছিলেন একজন ইঞ্জিনিয়ার ও বিজনেসম্যান। ম্যাথেও মুরে এমন একটি গাড়ী বানাতে চেয়েছিলেন যাতে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে ঘোড়ার ব্যবহার করতে না হয়। ১৮১২ সালে ম্যাথেও মুরে রিচার্ডের স্টিম ইঞ্জিনের রেলগাড়ির উন্নয়নের জন্য কাজ করেন ও যাত্রীদের রেলগাড়িতে বসিয়ে ভ্রমণ যাত্রা করেন। এর আগে রিচার্ড বাষ্পচালিত রেলগাড়ি একবারই রেললাইনের উপর দিয়ে চালিয়েছিলেন। কিন্তু ম্যাথেও মুরে এই রেলগাড়িকে প্রথম ব্যবসার উদ্দেশ্যে চালিয়েছিলেন। এরপর ম্যাথেও মুরের কোম্পানি ইংল্যান্ডের বিভিন্ন শহরে রেললাইন বসানোর কাজ শুরু করে। তখনও সাধারণ মানুষ রেলগাড়িকে খুব একটা গুরুত্ব দিতে পারেনি। তেমন একটা প্রচলিতও হয়নি। ফলে যাত্রীর বদলে সেইসময় জিনিসপত্র আনা-নেওয়া করা হত।
রেলগাড়ি আবিষ্কারের চেষ্টাঃ চতুর্থ পর্যায়
জর্জ স্টিভসন প্রথম কয়লার ব্যবহার করেন। বিশ্বের অনেক জায়গায় যেখানে রেলগাড়ি প্রচলিত হয়নি সেসব জায়গায় তিনি রেলগাড়ি প্রচলনের চেষ্টা করেন। তার কোম্পানির নাম ছিল “দ্য রবার্ট স্টিভসন কোম্পানি”। রবার্ট ছিল জর্জের ছেলের নাম। স্টিভসন স্টিম ইঞ্জিনকে উন্নয়ন করে আরও উন্নত করে তোলেন যা আরও বেশি ভারী জিনিসপত্র নিয়ে যেতে পারত। ২৭ সেপ্টেম্বর ১৮২৫ সালে, ৩৮ বগির একটি রেলগাড়িতে ৬০০ যাত্রী নিয়ে ট্রেন চালানো হয়। ইতিহাসে প্রথমবার এই রেলগাড়ি লন্ডন থেকে স্টকল্যান্ড পর্যন্ত ১৪ মাইল ঘন্টায় চলেছিল।
এটি ছিল বিশ্বের প্রথম ট্রেন জার্নি যেখানে যাত্রীদের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সফলভাবে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিল। বিশ্বের প্রথম সফল স্টিম ইঞ্জিনের নাম ছিল লোকোমোশন নং ১। এই ঘটনার পর বিশ্বের বড় বড় শহরে রেলগাড়ি বানানোর হিরিক পড়ে গিয়েছিল।
অলিভার ইভান্স একজন আমেরিকান প্রকৌশলী ছিলেন। তিনি স্টিম ইঞ্জিনে বেশকিছু পরিবর্তন করেন। ইতিহাসে প্রথমবার তিনি হাইপ্রেসার স্টিম ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন।
রেলগাড়ি আবিষ্কারের চেষ্টাঃ পঞ্চম পর্যায়
ছবিঃ রুডলফ ক্রিস্টিয়ান কার্ল ডিজেল, জার্মান উদ্ভাবক এবং প্রকৌশলী। view this link
জার্মান যান্ত্রিক প্রকৌশলী ও উদ্ভাবক রুডলফ ক্রিস্টিয়ান কার্ল ডিজেলের জন্ম হয় ১৮৫৮ সালে। ১৮৯৭ সালে তিনি ডিজেল ইঞ্জিন বানিয়ে পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেন। রুদলফের বানানো ডিজেল ইঞ্জিন আজকের পৃথিবীতেও করা হচ্ছে। রুদলফ ১৮৯৭ সালে ২৫ হর্স পাওয়ারের ডিজেল ইঞ্জিন তৈরি করেন। রুদলফের এই থিউরি দ্বারা সুইজারল্যান্ডে প্রথম ডিজেল চালিত ইঞ্জিন রেলগাড়ি চালু হয়। (অসমাপ্ত)
This Writing adapted & researched from several sources:
Writing and Data Courtesy:
1. Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh
2. "India's 1st train: When Sahib, Sindh & Sultan blew steam". The Times of India.
3. Pakistan Railways (20 October 2011). Pakistan Railways General Code. Islamabad: Riaz Ahmad & Company. p. 3.9., paragraph 338-B
4. Siddiqui, Zaheer Mahmood (9 September 2016). "Footprints: Inside the Mughalpura Workshops"
5. "Richard Trevithick's steam locomotive". National Museum Wales. Archived from the original on 15 April 2011.
6. Hamilton Ellis (1968). The Pictorial Encyclopedia of Railways. The Hamlyn Publishing Group. p. 12.
7. "Motive power for British Railways", The Engineer, vol. 202, p. 254, 24 April 1956
8. Patrick O'Brien, Railways and the economic development of Western Europe, 1830–1914(1983) ch 7
চলবে--------
১৫ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৩
*কালজয়ী* বলেছেন: @@ডঃ এম এ আলী ,
পোস্টটি পড়েছেন ও গঠনমূলক মন্তব্য করেছেন এজন্য ধন্যবাদ।
পোস্টটি প্রিয়তে রেখেছেন এজন্য অনেক অনেক শুভকামনা। ভালো থাকবেন।
২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশে রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করার ফলে আমরা তার সুফল পাচ্ছি। যদিও ব্রিটিশরা তাদের উপনিবেশ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতিতে মনোযোগী হয়।
আপনার পোস্টে অনেক কিছু বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন সুন্দরভাবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৮
*কালজয়ী* বলেছেন: @@ সাড়ে চুয়াত্তর ,
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে রেল ব্যবস্থা ভালো নয়।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১২
*কালজয়ী* বলেছেন: @@ রাজীব নুর ,
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: রেল গাড়ির ইতিহাস সম্পর্কে এতোকিছু জানা ছিল না জেনে খুশি হলাম।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৪
*কালজয়ী* বলেছেন: @@ প্রামানিক ,
আপনি খুশি হয়েছেন- জেনে ভাল লাগল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: রেল গাড়ির ইতিহাস সম্পর্কে এতোকিছু জানা ছিল না। আপনার পোস্টের কল্যানে জেনে খুশি হলাম।
৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:৫০
*কালজয়ী* বলেছেন: @@ মাহমুদুর রহমান সুজন ,
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মুল্যবান তথ্য সম্বলিত একটি অসাধারণ পোষ্ট ।
ছোট পরিসরে স্বল্প কথায় রেলগাড়ী উদ্ভাবন
ও প্রচলনের সচিত্র ইতিহাস জানা ও দেখা
গেল । সাথে থাকা লিংকগুলি হতেও বিষয়টি
সম্পর্কে আরো বিষদ তথ্য জানা গেল ।
পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল