নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গবেষক, পাঠক ও লেখক -- Reader, Thinker And Writer। কালজয়ী- কালের অর্থ নির্দিষ্ট সময় বা Time। কালজয়ী অর্থ কোন নির্দিষ্ট সময়ে মানুষের মেধা, শ্রম, বুদ্ধি, আধ্যাত্মিকতা ও লেখনীর বিজয়। বিজয় হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী চিন্তার বিজয়।

*কালজয়ী*

সভ্যতার উৎকর্ষ শুরু মানুষের মেধা, শ্রম, বুদ্ধি, আধ্যাত্মিকতা ও লেখনীর মাধ্যমে। ক্রম উন্নয়নের ধারায় শিক্ষা-ক্ষেত্রে কলমের কালীর রং কখনো কালো, কখনওবা সাদা। প্রাথমিক যুগে আবক্ষ শক্ত ভিত্তিতে (ব্লাকবোর্ডে) লিখতে ব্যবহৃত হত সাদা চক যা এখনো বিদ্যমান। বর্তমানে সাদা বোর্ডে কালো মার্কার কলম ও কালো বোর্ডে সাদা মার্কার কলম। কি-বোর্ডে সাদা-কালো অক্ষর বাটন নব প্রযুক্তির অবদান। Believes in the ultimate potential of Human Mind……

*কালজয়ী* › বিস্তারিত পোস্টঃ

পূর্ব বাংলার এক অকুতোভয় যোদ্ধা শহীদ মোহাম্মাদ রুহুল আমীনঃ হার না মানা এক বীরকে পরম শ্রদ্ধায় স্মরণ … পর্ব (১)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:১৭


ছবিঃ বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মাদ রুহুল আমিন


ছবিঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দেওয়া "বীরশ্রেষ্ঠ মেডেল"

মোহাম্মদ রুহুল আমিন। বঙ্গোপসাগরের উপকূলের জেলা নোয়াখালীর এক গৃহস্থ পরিবারের সন্তান। পাখির মতো গোলাকার চোখ ছিল তাঁর। ছিলেন সুস্বাস্থ্য ও সুঠাম দেহের অধিকারী। ভালোবাসতেন প্রকৃতি, দেশ, দেশের মাটি আর দিগন্তবিস্তারী সমুদ্র। সমুদ্র খুব প্রিয় ছিল তাঁর। তাঁর প্রিয় খেলার মধ্যে ছিল পুকুর, দীঘি, নদীতে ডুব সাঁতার কাটা। নদীতে ডুব সাঁতার খেলতে খেলতেই বড় হন তিনি। পানিতে যখন খেলা করেন তখন তা নিতান্তই স্বাভাবিক মনে হয়। মনে হয় জলের মধ্যে সৃষ্টিকর্তার এক অসীম করুণা বুঝি পানিতে অদ্ভুত আলোড়ন তুলছেন। আর তিনি যখন ডাঙায় উঠে আসেন তখন মনে হয় ঈশ্বরের কোন প্রতিরূপ ডাঙায় উঠে এসেছেন। এই ঐশ্বরিক প্রতিরূপ একদিন বাংলাদেশের জন্মলগ্নের এক সন্ধিক্ষণে বাংলার জলপথকে শত্রুমুক্ত করতে গিয়ে অসীম সাহসে ঢেলে দিয়েছিলেন বুকের তাজা রক্ত।


ছবিঃ বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মাদ রুহুল আমিনের ব্যবহৃত 'হেলমেট'।

১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর খুলনার রূপসা উপজেলার বাগমারা গ্রামে রূপসা নদীতে নৌবাহিনীর রণতরী পলাশ নিয়ে খুলনার উদ্দেশে রওনা হওয়ার পর ভারতীয় বিমান বাহিনীর সাথে এক ‘রহস্যময় যুদ্ধে’ গোলার আঘাতে শহীদ হন ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার মোহাম্মদ রুহুল আমিন। যুদ্ধে তাঁর অসামান্য বীরত্বের জন্য তাঁকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। এই শহীদ বীর সন্তানের আজ ৫০তম মৃত্যুবার্ষিবিকী। আজ থেকে ৫০ বছর (৬০০ মাস/ ২৬০৯ সপ্তাহ/ ১৮,২৬৩ দিন/ ৪,৩৮,৩১২ ঘণ্টা/ ২৬,২৯৮,৭২০ মিনিট/ ১,৫৭৭,৯২৩,২০০ সেকেন্ড) আগে এই দিনে তিনি শহীদ হন।

সংক্ষিপ্ত জীবনী:

মোহাম্মদ রুহুল আমিন

খেতাবঃ বীরশ্রেষ্ঠ
খেতাবের সনদ নম্বরঃ ০৫
জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী
জন্ম: ১৯৩৪ মতান্তরে ১৯৩৫ সাল
জন্মস্থান : নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার বাঘপাঁচড়া গ্রামে।
পিতা : মোঃ আজহার পাটোয়ারী।
মা : মোছাঃ জুলেখা খাতুন।
কর্মস্থল : পাকিস্তান নৌবাহিনী (পরবর্তীতে বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী)
পদবী : ERA-1, ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার-১ (স্কোয়াড্রন ইঞ্জিনিয়ার)
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন : ১০নং সেক্টর
মৃত্যু : ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল
সমাধিস্থল : রূপসা ফেরিঘাটের লুকপুরে


বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মাদ রুহুল আমিনের নাগরিকত্বঃ


১। ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত)


২। পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে)


৩। বাংলাদেশ (১৯৭১+)

বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের জন্ম ১৯৩৪/৩৫ সালের জুন মাসের কোনো এক বর্ষণমুখর রাতে ব্রিটিশ ভারতের পূর্ব বাংলায় বাঘপাঁচড়া গ্রামে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর এটি পূর্ব-পাকিস্তানের চট্টগ্রাম বিভাগের নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার ৯ নং দেওটি ইউনিয়নের মধ্যে পড়েছে। ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর ৩৬ বছর বয়সে তিনি শহীদ হন। পেশায় তিনি ছিলেন একজন ইঞ্জিন রুম আর্টিফিসার। বাংলাদেশের সরকারী তথ্যমতে, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন ১৯৩৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার ৯ নং দেওটি ইউনিয়নের বাগপাঁচড়া (বর্তমান রুহুল আমিন নগর) গ্রামে জন্মগ্রহন করেন।

প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন

মোহাম্মদ রুহুল আমিন ছিলেন বাবা মায়ের প্রথম সন্তান। তারা ছিলেন ছয় ভাইবোন। ছোটবেলায় তার পড়াশোনা শুরু হয় পাড়ার মক্তবে ধর্মীয় শিক্ষার মাধ্যমে। তিনি বাঘপাঁচড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করে আমিষাপাড়া কৃষক উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৪৯ সালে আমিশাপাড়া কৃষক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মেট্রিকুলেশন পাস করেন। এসময় তার পিতার আর্থিক স্বচ্ছলতা কমতে থাকে। রুহুল আমিনকে এবার জীবিকা নিয়ে ভাবতে হয়। এইচএসসি পাশ করে ১৯৫৩ সালে জুনিয়র মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে পাকিস্তান নৌবাহিনীতে যোগদান করেন।

সামরিক বাহিনীতে যোগদান ও প্রশিক্ষণ গ্রহন

মোহাম্মদ রুহুল আমিন পাকিস্তান নৌবাহিনীতে যোগ দেয়ার পর প্রাথমিক প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য তিনি যান করাচির নিকটবর্তী আরব সাগরে মধ্যে অবস্থিত মানোরা দ্বীপে পাকিস্তানি নৌঘাঁটি (পি.এন.এস) বাহাদুরে। প্রাথমিক প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর সেখান থেকে পি.এন.এস. কারসাজে যোগদান করেন। পরবর্তীতে পি.এন.এস বাবর, পি.এন.এস খাইবার এবং পি.এন.এস তুঘরিলে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৮ সালে পেশাগত প্রশিক্ষণ শেষ করেন। ১৯৬৫ সালে মেকানিসিয়ান কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন। পি.এন.এস. কারসাজে কোর্স সমাপ্ত করার পর আর্টিফিসার পদে নিযুক্ত হন। ১৯৬৮ সালে চট্টগ্রাম পি.এন.এস. বখতিয়ার নৌঘাঁটিতে বদলি হয়ে যান।

স্বাধীনতা যুদ্ধে দায়িত্ব পালন ও শহীদ হওয়ার গৌরব অর্জনঃ বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন যেভাবে যুদ্ধে অংশ নেন ও শহীদ হন

১৯৭১ সালের মার্চে রুহুল আমিন চট্টগ্রামে কর্মরত ছিলেন৷ অপারেশন সার্চলাইটের কারনে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শুরুতে রুহুল আমিন অবিলম্বে চট্টগ্রামের পাকিস্তান নৌবাহিনী - ‘পিএনএস কুমিল্লা’ থেকে পদত্যাগ করেন এবং তার গ্রামে ফিরে আসেন। তিনি স্থানীয় যুবক ও সৈন্যদের যুদ্ধের জন্য সংগঠিত করেন। মে মাসে, তিনি আরও ৫০০ জনকে সঙ্গে নিয়ে মেজর কে এম শফিউল্লাহর অধীনে সেক্টর-৩ (তেলিয়াপাড়া, সিলেট) এ যোগ দেন। পরে তিনি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি গানবোট/ রণতরী/ যুদ্ধজাহাজ পলাশের দায়িত্ব গ্রহন এবং একই সাথে পদ্মা ও পলাশ উভয়ের স্কোয়াড্রন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেন।

বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী গঠন

১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে অবস্থার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের নিজস্ব একটি নৌবাহিনী তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। পরবর্তীকালে ভারতীয় নৌবাহিনীর ক্যাপ্টেন (cdr) মহেন্দ্রনাথ সামন্তের (যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে ভারত সরকার কতৃক “মহাবীর চক্র” উপাধি লাভ করেন) সার্বিক তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন সেক্টর ও সাব-সেক্টর থেকে নৌবাহিনীর সদস্যদের একত্রিত করার ব্যবস্থা করা হয়। এ উদ্দেশ্যে নৌবাহিনীর সদস্যদের যাঁরা বিভিন্ন সেক্টর ও সাব-সেক্টরে থেকে মুক্তিযুদ্ধ করছিলেন তাদেরকে সেপ্টেম্বর মাসে একত্রিত করা হয় আগরতলায় এবং গঠন করা হয় ১০ নং সেক্টর৷ ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার মোহাম্মদ রুহুল আমিন নৌবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে আগরতলায় একত্রিত হয়ে কলকাতায় আসেন এবং যোগ দেন ১০ নং নৌ সেক্টরে৷


ছবিঃ বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর মুক্তিযুদ্ধকালীন রণতরী "পলাশ"

ভারত সরকার বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী কে কলকাতা বন্দরে গার্ডেনরিচ ডক ইয়ার্ডে দুইটি গানবোট উপহার দেয়। সেখানে প্রতিটি বোটে কানাডীয় ধরনের ২টি বাফার গান ও মাইন পড লাগিয়ে এবং ব্রিটিশ ধরনের ৫০০ পাউন্ড ওজনের ৪টি মার্কমাইন বহনের উপযোগী করে গানবোটে রূপান্তর করা হয়। গানবোটগুলোর নামকরণ করা হয় 'পদ্মা' ও 'পলাশ'। একাত্তর সালের ১২ অক্টোবর কলকাতার মেয়র প্রফুল্ল কুমার ঘোষ গার্ডেন রিচ জেটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে গানবোট দুটি পানিতে ভাসান। এ গানবোট দুটির নামকরণ করা হয় ‘পদ্মা’ ও ‘পলাশ’। মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি কর্নেল আতাউল গনি ওসমানীর নির্দেশক্রমে রুহুল আমিন যোগ দেন ‘পলাশ গানবোটের আর্টিফিসার পদে। (অসমাপ্ত)


তথ্যসূত্রঃ

[১] রহমান, মতিউর. (২০১৩). “একাত্তরের বীরযোদ্ধা: খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা”, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথমা প্রকাশন, ঢাকা ২০১৩।
[২] জাতীয় তথ্য বাতায়ন. (২০২০). মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়; গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।
[৩] বাংলাপিডিয়া. (১৮ মে, ২০১৮). “বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মাদ রুহুল আমিন”
[৪] বাংলা ট্রিবিউন. (১০ ডিসেম্বর, ২০১৭). “বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন”
[৫] ওবায়দুল হক.(২০২০). “বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর ভ্রমণ দিক-নির্দেশনা”
[৬] শেখ জাহিদুল ইসলাম. (২০২০). “বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধিক্ষেত্র ভ্রমণ দিক-নির্দেশনা”
[৭] Staff Correspondent. (26 May, 2008). "M M Ruhul Amin new chief justice". The Daily Star
[৮] Malik, Sarita. (10 June 2015). "Ruhul gears up for Hason Raja". Asian Lite News. Retrieved 1 October 2015.
[৯] লেফটেন্যান্ট (অন.) আব্দুল হাই ভূঁঞা বিএন (অব.). (১০ মার্চ, ২০১৫). “মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ”
[১০] মেজর রফিকুল ইসলাম, পিএসসি. (২০১৩) “মুক্তিযুদ্ধের দু’শো রণাঙ্গন”, অনন্যা প্রকাশনী; দ্বিতীয় মুদ্রণ , বাংলাদেশ
[১১] স. ম. বাবর আলী. (২০১০). “স্বাধীনতার দুর্জয় অভিযান”, “সাকোবাড়ি প্রকাশন”
[১২] এহসান হাবীব. (৫ সেপ্টেম্বর, ২০১০). “বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন”
[১৩] দেবারতি গুহ. (৬ এপ্রিল, ২০১১). ‘রুহুলের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় মানুষ’. Deutsche Welle
[১৪] somoynews.tv (). “বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মাদ রুহুল আমিন’র স্মৃতিচারণ”. [Remembrace of Birshrestho Ruhul Amin]. Facebook. বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মাদ রুহুল আমিন’র স্মৃতিচারণ

[১৫] Teamnoakhali/blog. (৩ আগস্ট, ২০১৯) . “বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন || নোয়াখালীর গর্ব”

[১৬] জাতীয় তথ্য বাতায়ন. (৭ মে, ২০২০). গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সরকারী ওয়েবসাইটঃ

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্বঃ

৯নং দেওটি ইউনিয়ন যেখানে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মাদ রুহুল আমিন ও প্রখ্যাত ব্যক্তিত্বরা জন্মগ্রহন করেন


চলবে...............................


Copyright (C): All Rights Reserved

মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১০

*আলবার্ট আইনস্টাইন* বলেছেন: বাংলাদেশের এই উচ্চ প্রশিক্ষিত ও নৈপুণ্য প্রদর্শনকারী বীরের যথাযথ মূল্যায়ন হওয়া উচিৎ। তার শহীদানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও তার স্মৃতি চির অম্লান করে ধরে রাখতে চলচ্চিত্র, সাহিত্য ও গনসচেতনতা কার্যক্রম গ্রহন করা উচিৎ। বাঙ্গালী মুসলমানের এই বীরত্ব সত্যিই গৌরবের, মর্যাদার ও উচ্চ শির বজায় রাখে। স্যালুট! এই বীরকে।

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১৮

Abida-আবিদা বলেছেন: স্বাধীনতার ক্রান্তিলগ্নে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে এনে দেওয়া বাঙ্গালীর মুক্তির এই নায়ককে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.