![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাবে সামান্যে কি তার দেখা ....পাবে সামান্যে কি তার দেখা...বেদে নাই যার রুপরেখা
খুব দুঃখজনক একটি ঘটনা জানলাম। শুনে মনটা খারাপ ই হয়ে গেল। আসলে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পর্কে কোনো তৃতীয় ব্যক্তির কোনো আনাগোনা না হওয়াটা মনে হয় সবচেয়ে ভাল। অনেক সময় আপনজনেরা বেশী ভাল চিন্তা করতে গিয়ে খারাপই করে ফেলেন। তখন কিছু বলার ও থাকেনা, করার ও থাকেনা। দুঃখ, কষ্ট, রাগ, ক্ষোভ নিয়ে বেচে থাকতে হয় ভিকটিমদেরকে।
আমার এক ভাতিজি মেডিকেলে পরত। মেডিকেলে পরা কালীন সময়ে পরিচয়, পরিনয় হয় তারই এক ক্লাসমেটের সাথে। তৃতীয় বর্ষে এসে তারা লুকিয়ে বিয়ে করে। কোর্স শেষ হওয়ার পর ওরা পরিবার থেকে বিয়ের সম্মতি চায়। পরিবার ২টা তো শুনে রেগেই আগুন। তারপরও তারা আলোচনায় বসে। বিয়ের অনুষ্ঠানের দিন তারিখ ঠিক করে।
আলোচনায় বসেই বাধে ভেজালটা। মেয়ের পাওয়ারফুল মামা, ছেলের পাওয়ারফুল চাচা ইত্যাদি ইত্যাদি আত্মীয়স্বজন বেশী বুঝতে আরম্ভ করে। দেনমোহর, যৌতুক ইত্যাদি নিয়ে শুরু হয় খোচাখুচি, তারপর শুরু হয় কথা কাটাকাটি, বাকবিতন্ডা, তারপর হাতাহাতি, তারপর কেস কাচারী , অতঃপর ডিভোর্স। মেয়ে মেনে নিতে পারেনা তার বাবা ভুল বলেছে, ছেলেও মেনে নিতে পারেনা তার বাবা মিথ্যা বলতে পারে। মেয়ে বলে সবার সামনে নিজের পিতার মাথা সে নিচু হতে দিবেনা, ছেলে ও বলে এত অপমানের পর আর ঐ মেয়ের কাছে ফেরত যাবেনা।
হায়রে ভালবাসা!! কয়টা মানুসের তর্ক বিতর্কের ঝড়ে টিকতে পারল না!! তারা আবার সারা জীবন একজন আরেকজনের সুখ দুঃখের সাথী হবার প্রতিগ্গা করেছিল!! কেমন সুখের মিষ্টি একটা অনুভুতি প্রিয় মানুষকে সারাজীবন নিশ্চিন্তে কাছে পাওয়া যাবে। অধিকার বলে নিজের সাথে রাখা যাবে। কি হল সেখানে! মামা চাচা তো কৃতকর্ম সেরে বাসায় গিয়ে গল্প দিতে আরম্ভ করল..আরে ঐ ছেলের হাত থেকে আমিই বাচালাম। কিন্তু আজকের বাক বিতন্ডা , কেস কাচারী দুদিন পার হতে না হতেই হৃদয়ের রক্তক্ষরনে রূপ নিল তার সমাধান কে দেবে? প্রিয় মানুষকে আর চাইলেও কাছে পাওয়া যাবেনা। প্রিয় মানুষ এই পৃথিবীতে থাকলেও তার মুখের কথা শোনা যাবেনা। তাকে ছোয়া যাবেনা। তাকে দেখা যাবেনা।
আসলে নিজের সম্পর্কের ব্যপারে থার্ড পার্টির এই ইন্টারফেরেন্সটা কি খুব জরূরী?? আমি জানিনা। তবে আমার নিজের সময়ে আমি কাউকে এই সুযোগ দেইনি। আমি এখন পর্যন্ত ১০ বছরের সংসার জীবনে বলতে পারি সুখে আছি।
হয়ত অনেকের মতামত ই ভিন্ন হতে পারে। তবে যত যাই হোক, শুভাকাংখীদের হস্তক্ষেপে এই জাতীয় ঘটনা ঘটা কতখানি শুভ হল?? ছেলে মেয়ের জীবনে এই যে ক্ষত তৈরী হল কোন শুভাকাংক্ষী পরে এই ক্ষত সারাবার দ্বায়িত্ব নেবে? আদৌ কি কেউ নেয় বা নেবে?
২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:১৭
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: ঠিক বেকুব না। তবে সবার সামনে কঠোর হওয়াটা সবাই হতে পারেনা। কিন্তু জীবনে কোনো কোনো ক্ষেত্রে কঠোর হতে পারলে সবার অপ্রিয় ডিশিসন ও দরকার মত নিতে পারলে অনেক সমস্যা সমাধান হয়ে যায়।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২| ২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:১৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কোনই দরকার নাই থার্ড পার্টির। এরা শুধু ঝামেলা বাধায়। আমার এক বান্ধবীর বিয়ে হচ্ছে না তার এই পাওয়ারফুল মামাদের জ্বালায়। আংকেল আন্টি রাজি; কিন্তু মামাদের ছেলে পছন্দ না। এসব অত্যন্ত বিরক্তিকর। কারণ মামারা হয়ত বিশাল বড়লোক দেখে বিয়ে দিতে যায়, কিন্তু আলটিমেটলি সাফার করবে আমার বান্ধবী এবং তার কষ্টে তার বাবা মা।
এই কথাগুলো মানুষের মাথায় ঢোকে না! থার্ড পার্টির লোকজনদের কাজই ভাঙ্গানি দেয়া।
২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:২২
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: আমি দেখেছি দুই বাবার মধ্যে তর্কবিতর্কের উতপত্তিই করল এই মামা চাচা। কি বলব ! তখন আর কিছু বলাও যায়না। আসলেই থার্ড পার্টি পুরা বাদ দেয়া উচিত। কেন যে মানুষ বিয়ের সময় এত আত্মীয় নিয়ে আলোচনায় বসে!!
৩| ২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:১৪
রাতমজুর বলেছেন: থার্ড পার্টিকে কখনোই পাত্তা দিতে হয় না।
২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:২৫
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: হমমমম আমি নিজে জীবনেও কারো বিয়েতে এই ভাংগানী দেয়া থার্ড পার্টি হতে চাইনা। ইন ফ্যাক্ট কারো বিয়ে ালোচনাতেই থাকতে চাইনা।
৪| ২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:১৬
সিস্টেম বলেছেন: ১০ বছরের সংসার জীবন
আমরা এখনো বিয়াই করতে পারলাম না। আফসুস
২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:২৯
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: আপনি তো দেখলাম চিনা নাই জানা নাই একজনকে নিয়ে দিন গুজার করলেন। তাও খালি নেগেটিভ গুনাগুন বের করতে দিন শেষ করলেন। এমনে করলে বউ এর সাথে চাকরী পরের দিন ই নাই।
৫| ২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:১৭
দুরন্ত সাহসী বলেছেন:
হায়রে ভালবাসা!! কয়টা মানুসের তর্ক বিতর্কের ঝড়ে টিকতে পারল না!! তারা আবার সারা জীবন একজন আরেকজনের সুখ দুঃখের সাথী হবার প্রতিগ্গা করেছিল!!
হায়রে ভালোবাসা
৬| ২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:২২
ৈজয় বলেছেন:
জটিল সমস্যা।
৭| ২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:৪২
রাহীম বলেছেন: অনেক সময় ছেলে -মেয়েরা আবেগ দিয়ে বিচার করে । সব কিছু ভেবে চিন্তে বিচার করতে সক্ষম হয় না ।
কিন্তু ছেলে-মেয়ের মাতা-পিতা , ছেলে-মেয়েদের জন্য সব সময় ভালো চায় , এবং তারা ভেবে-চিন্তে কাজ করে ।
সে জন্য দেখা যায় প্রেমের বিবাহের ফলাফল ডিভোর্স হলে তো ভালো বেশির ভাগ সময় দেখা যাচ্ছে , হত্যা, আত্মহত্যা আর ও কতো কি।
একটা কথা সবারই মনে রাখা দরকার আল্লাহর নাফরমানি করে সুখ-শান্তি অর্জন করা যায় না ।
২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:৫৯
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: ভাই মানুষ তার বিচারে আবেগ রাখবে এটাই স্বাভাবিক। যতই ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিক আবেগ সেখানেও থাকবে।
প্রেম ছাড়া বিয়েতেও ডিভোর্স হত্যা সবই হচ্ছে। সুতরাং শুধু প্রেমের বিয়ের ফলাফল এগুলা তা বললে ভুল করবেন।
আর আল্লাহর নাফরমানি ইত্যাদি কথা আবার এখানে আনলেন কেন তাতো বুঝলাম না!!
৮| ২১ শে জুন, ২০১১ রাত ৩:০৯
রাহীম বলেছেন: আপু আমার মন্তব্যটা মুছে দেয়ার অনুরোধ রইলো । ধন্যবাদ ।
৯| ২১ শে জুন, ২০১১ রাত ৩:৪৪
বিতর্কিত মানব বলেছেন:
১০| ২১ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:২২
মাহমূদ হাসান বলেছেন: কলকাতায় গিয়ে দেখলাম কোন ছেলে কোন মেয়েকে পছন্দ বাবা মা কে এসে বলে.... বাবা মা এতে রাগান্বিত হওয়ার মত কোন আচরণ করে না....। আলোচনা করে বিয়ে করিয়ে দেই.......। আর আমাদের দেশে বাবা মা শোনামাত্রই রেগে যায়...........। এটা অযৌক্তিক........।
বিশেষ করে বিয়ের ক্ষেত্রে মেয়েদের মতামতের কোন মূল্যায়নই করা হয় না...এটা খুবই প্যাথেটিক একটা ব্যাপার....।
আমাদের দেশের এসব পারিবারিক ইন্টারফেয়ার অনেক বেশী........
বাবা-মা কে কষ্ট দিলে অমঙ্গল হয় তা সত্য.....
কিন্তু আমি মনে করি না যে বাবা-মা আর মুরুব্বীরা মিলে বিয়ে দিলে একেবারে জন্মের সুখ বয়ে যাবে.........।
Can anyone guarantee my happiness?
আজ একটা লেখা পড়ে বুঝলাম রুমানা সাইদ এর মাঝে সাইদ ই মিথ্যাবাদী...ভাবতেও পারি না একজন মানুষের অন্ধ হয়ে যাওয়া ভয়ংকর খুবই ভয়ংকর ব্যাপার..........। আমাদের দেশে মেয়েরা যে কত কষ্ট করে সব নির্যাতন সয়ে স্বামীর সংসার করে যায়....এটা কীভাবে সম্ভব হতে পারে............। সমাজের মূল্যবোধ পরিবর্তন করা দরকার।
সৃষ্টিকে দয়া কর তাহলে তুমিও দয়া পাবে.....।
আমাদের দেশে মায়েরা ঘরের সব কাজ শুধু মেয়েদের দিয়ে করায়,
ছেলেরা কিছুই করে না.......ফলে ছেলেরা বিয়ের পর স্ত্রীর কষ্টটা কখনই বুঝতে পারে না..........।
এক জল্লাদ শ্বাশুড়ী তার পুত্রবধূর সাথে একদিন খুব রাফ আচরণ করছে দেখে আমি খুব সিরিয়াসলি চিন্তায় পড়ে যাই......। সেদিন রিসার্চ করতে শুরু করি...............শ্বশুর শ্বাশুড়ীকে কোন যুক্তিতে আব্বা আম্মা ডাকতে হবে...।
উত্তরটা অবশ্য এখনো পাইনি.........।
২১ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৬
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: আসলে অনেক ফ্যামিলি এখানেও আছে তারা ও ছেলে মেয়েদের পছন্দ লিবারেলি নেয়। এবং মনে করে ছেলে মেয়ে যা করছে নিজের ভাল র জন্য করছে। তবে হা আমি মেডিকেলে পরাকালীন সময়েও দেখেছি মেডিকেলের কিছু কিছু মেয়ে যারা ডাক্তার হয়ে গিয়েছে তারা পর্যন্ত নিজের মতামত প্রকাশ করেনা। কেন করেনা তা জানিনা। তবে হা আরেকটা জিনিষ ও আপনার লেখায় চলে এসেছে। বিয়ের পরের পরিস্থিতি ও প্রকাশ করা দরকার যদি সেটা জটিলতার দিকে আগাতে থাকে।
হা আরেকটা জিনিষ ও ঠিক ছেলেরা ঘরের কাজে হাত লাগাতে শিখে না. তাতে করে সংসারে শেয়ারিং থাকেনা। আদ্দি কালে এরকম হলে সমস্যা হতনা। কিন্তু এখন ফ্যামিলিতে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে শেয়ারিং এর ম্যাটারটা থাকতেই হবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১১| ২১ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:২৭
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: সহমত। থার্ড পার্টির দরকার নেই। এরা সবসময় ঝামেলা পাকায়। আমি এই ঝামেলা থেকে মুক্তির জন্য আগেই সব ঠিক করে রেখেছি, মানে জেনে রেখেছি, কি দেব। আর কি কি দেয়া বেশ কয় বছরের মধ্যে সম্ভব হবেনা, তাও জানিয়ে রেখেছি। থার্ড পার্টি ইচ্ছা করলেও ঝামেলা করতে পারবেনা। করলে মাইর খাবে, সে যেই হোক।
২১ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৮
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: হা থার্ড পার্টিকে এসব ব্যাপারে মাতব্বরী না করতে দেয়াটাই ভাল। আর আপনার সাথেরজন ও যদি আপনার সামর্থ্য ও লিমিটাশন বোঝে তাহলে তো আর কাউকে এ ব্যপারে ইনভলভ করার দরকার ই নেই।
১২| ২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২১
রাসেল আমার নাম বলেছেন: অফ ট্র্যাকের কমেন্ট করি। ভাবি, প্রোফাইল পিক পাল্টাও। এটা ভাল্লাগতেসে না। সিরিয়াস। আগের টা অনেক ভাল ছিল।
আর ডিসিশন নিতে না পারলে choice আমি করে দিব।
২১ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৫
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: এখন ঠিক আছে???
১৩| ২১ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৪
জামিল আহমেদ জামি বলেছেন: ......। আর আমাদের দেশে বাবা মা শোনামাত্রই রেগে যায়...........। এটা অযৌক্তিক........।
১৪| ২১ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৪:২৮
সোহরাব সুমন বলেছেন: একদমই কাম্য নয় যদিও এই কথা বলার এখনো সময় আমার আসেনি
Click This Link
১৫| ২২ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪০
এক মুসাফির বলেছেন: ভালবাসা জিনিসটা সত্যিই বড় জটিল বিষয়।
মানুষের স্ স্টিটাই সেই অদ্ভুত জটিল বিষয়টার বহিঃপ্রকাশ।
যেখানে সয়ং আল্লাহপাক বলেন-মানুষ আমার গুপ্তভেদ,আর আমিই মানুষের গুপ্তভেদ।
তই সে ভালবাসা প্রকাশের সব জাগতিক আয়োজন এবং বিতরনের জাগতিক সব মাধ্যম সত্যিই মিথ্যা।কারন জাগতিক সবকিছুর স্তায়িত্ব এত কম,জাগতিক সব মাধ্যমগুলো এত দুর্বল,ভালবাসা ব্যপ্তির কাছে যার কোন তোলনা চলেনা।
তাই ভালবাসার মাধ্যমটা হওয়া চাই-ভালবাসার মত চিরস্থায়ী।
আর ভালবাসা প্রকাশটাও হওয়া চাই তেমন ব্যপ্তিময়।
২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৮:৫১
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: সহমত
১৬| ২৩ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৯
ইসমাইল মাহমুদ বলেছেন: বড়ই পরিতাপের বিষয়! এটা কি করে সম্ভব। ছেলে-মেয়ের বন্ধন তৃতীয় পক্ষের কারণে বন্ধ হয়ে গেল। তবে তারাও তাদের ভালোবাসার কবর রচনা করেছে তৃতীয় পক্ষের দ্বারা প্রলুব্ধ হয়ে। তাদের ভালোবাসা ঠুনকো বলে মনে হলো।
২৬ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৩৫
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: আসলে ভালবাসা ঠিক ঠুনকো না বলে মনে হয় ভালবাসার মধ্যে ইগো র অনধিকার প্রবেশ বলতে পারেন। একারনেই এখন একজন আরেকজনের থেকে দুরে। আর এই ইগো মাঝখানে ঢুকিয়ে দিল তার বিভিন্ন শুভাকাংখী আত্মীয় স্বজন।
১৭| ২৩ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১
ইসমাইল মাহমুদ বলেছেন: বড়ই পরিতাপের বিষয়! এটা কি করে সম্ভব। ছেলে-মেয়ের বন্ধন তৃতীয় পক্ষের কারণে বন্ধ হয়ে গেল। তবে তারাও তাদের ভালোবাসার কবর রচনা করেছে তৃতীয় পক্ষের দ্বারা প্রলুব্ধ হয়ে। তাদের ভালোবাসা ঠুনকো বলে মনে হলো।
১৮| ২৩ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩২
এস.এম.মঈনুল ইসলাম বলেছেন: কষ্ট পাইলাম ।
১৯| ২৫ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:১৯
ওিহদুর বলেছেন: এইটা কোন ব্যাপার হলো নাকি । এতো আপসেট হলে তো চলবেনা ।
২৬ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৩৭
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হা এইটা ব্যপার হল না??
২০| ২৮ শে জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৯
সিস্টেম বলেছেন: হেল্যু রাজকন্যা, কেমন আছেন?
২১| ০৩ রা জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:১৫
ময়নামতি বলেছেন: হায়রে ভালবাসা!! কয়টা মানুসের তর্ক বিতর্কের ঝড়ে টিকতে পারল না!! তারা আবার সারা জীবন একজন আরেকজনের সুখ দুঃখের সাথী হবার প্রতিগ্গা করেছিল!!
ধন্যবাদ।
২২| ০৩ রা জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৪৯
জারনো বলেছেন:
আসলে প্রতিটি দূর্ঘটনার জন্য তৃতীয় পক্ষই দায়ী। রাগের বশঃবর্তী হয়ে বা ভুল বোঝার কারণে যে সমস্যার উদ্ভব হয় তা হয়তো একসময় মিটিয়ে ফেলতে সক্ষম হতো। কিন্তু তৃতীয় পক্ষ তাদের কর্তৃত্ব বজায় রাখার জন্য সমস্যাটা জিইয়ে রেখে ফয়দা লোটা কিংবা নিজের মতকে চাপিয়ে দিতে চায় যা কখনোই সংসার জীবনে সুফল বয়ে আনতে পারেনা। বাবা মা যত খারাপ হোক বা নিষ্ঠুরতার প্রমান দিন না কেন, কোন সন্তান্ই পিতা মাতার অসম্মান সহ্য করতে পারেনা। যদিও তাদের সাথে সন্তানদের মতের মিল হয়না। আসলে সবার আন্তরিকতা ও ভালোবাসা না থাকলে সেখানে প্রকৃত সুখ পাওয়া যায়না। সুতরাং দাম্পত্য জীবনে হোক বা অন্য কোন ক্ষেত্রে হোক তৃতীয় পক্ষের মতকে প্রধান্য দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
২৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:০২
ময়নামতি বলেছেন: সিসটার ডাক্তার সাহেবা হঠাৎ পেশার বাইরে গিয়ে প্রেম ছিদ্র অন্বেষণে ব্রতী হলেন কেন বুঝলাম না।
এমনিতে ইদানিং সামুতে সুলেখক, সুপাঠক এর আকাল পড়েছে যা দু চার জন আছে তারাও যদি এমন করে ...............................
ক্ষমা করবেন আপনাকে শ্রদ্ধেয সিসটার বলেই মনে হতো ।
০৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:৩৬
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: না ভাই প্রেম ছিদ্র অনেষন নয়। বরং এজাতীয় দুঃখজনক ঘটনা যেন কারো জীবনে না ঘটে সেটাই কাম্য। যার জীবনে এ ঘটনা ঘটে সেই জানে প্রিয়জনকে কাছে না পাবার যন্ত্রনা সাথে করে সামাজিকভাবে এই ঘটনা সম্মুখিন হওয়া কতখানি বেদনাদায়ক কতখানি বিব্রতকর। ামি ঐ দিকটা ফিল করেই এ ঘটনা লিখেছিলাম। আপনি যেভাবে মনে করছেন সেভাবে মনে করে নয়।
২৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৪০
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনি ভাল থাকবেন।
২৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:২৫
মহসিন৭১ বলেছেন: আমার সংসারের বয়স ১১ বছর চলছে। বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া করার অনেক উপাদান থাকলেও ঝগড়া কমই করি।
একবার দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মাহফিল শুনেছিলাম। তখন আমি ছোট। তিনি বলেছিলেন স্ত্রীদের সঙ্গে ঝগড়া বিবাদ করবেন না। আপনার স্ত্রী যদি একটা অন্যায় করে ফেলে তাহলে তার আর দশটি ভালো কাজের কথা চিন্তা করে একটি অন্যায় মাফ করে দিবেন। কথা এসে গেলো তাই লিখলাম।
তবে এ পোস্টে আপনি যা লিখেছেন তার উত্তরে আমার কথা হলো আমার দুটি ছেলে। একটি ৮ অপরটি ৬ বছর। ওদের বিবাহ করার বয়স পর্যন্ত আমি যদি বেচে থাকি তাহলে আমি ওদের পছন্দের ওপর কোনো ইন্টারফেয়ার করবো না। তবে ওদের উপদেশ দেওয়া যায় যে দেখেশুনে সিদ্ধান্ত নিও। যাতে পরে ঝামেলা না হয়।
২৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৭
নিমা বলেছেন: কখন যে কি কারনে কি হয় কে জানে....
যা হওয়ার হয়েই যায় কোন না কোন ভাবে হয়তো একটু এদিক ওদিক হয় কিন্ত হয়েই যায়....
২৭| ২৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১:৪১
ঘোর ছাড়া এক সুখি ছেলে বলেছেন: ১জন বেকুব আর ১জন চালাক হইলে ও হইতো কিন্তু ২ জন ই মহা বেকুব ।আরে মামা চাচা কি ঘড় সংসার করবো নাকি হুদাই ২জন ২দুনিয়া তে গেলো ........................আমার যেন কি হয়
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:১১
সিস্টেম বলেছেন: বিয়ে হয়ে যাবার পরে একজন স্বামির কাছে বৌ এর মর্যদা ই বড় হউয়া উচিত। মেয়ের ক্ষেত্রেও তাই। ছেলে মেয়ে ২ জনই কঠোর হলে এমন হতে পারত না।

আপনার ফ্রেন্ড, ছেলে মেয়ে ২ জনই কেই বেকুব মনে হচ্ছে।