![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মিথ্যা রাজনীতির কারণে দেশের গণতন্ত্র ও অর্থনীতিকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। খালেদা জিয়াসহ তাদের দলের অনেকেই দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। তারা দেশ ও দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। খালেদা জিয়ার এই মিথ্যাচার কোন অবস্থায় জাতির জন্য মঙ্গলজনক নয়। বিগত চার বছর ধরে সুপরিকল্পিতভাবে বিএনপি মিথ্যাচারের রাজনীতি করছে। তারা সুসংগঠিতভাবে মিথ্যাচার করছে। খালেদা জিয়া ও তার দলের নেতারা একের পর এক মিথ্যাচার করেই চলেছে। এতে দেশের গণতন্ত্র, দেশের অর্থনীতি আজ হুমকির মুখে। তাদের মিথ্যাচারে দেশের অর্থনীতি আজ মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন। তাদের মিথ্যাচার আজ তথ্য সন্ত্রাসে পরিণত হয়েছে। বেগম জিয়ার কারণে যুক্তরাষ্ট্র জিএসপি স্থগিত করেছে। তারা দেশের গার্মেন্টস সেক্টরকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে। এই সেক্টর যাতে বিদেশের হাতে চলে যায় সে লক্ষ্যে জিএসপি স্থগিতের জন্য বেগম জিয়া ওয়াশিংটন টাইমস পত্রিকায় প্রতিবেদন লিখেছেন। একই সঙ্গে দেশের সরকারী কর্মকর্তারা যাতে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পায় সে ব্যাপারে সুপারিশ করেছেন খালেদা জিয়া। গার্মেন্টস সেক্টরকে বাঁচাতে খালেদা জিয়ার মতো মিথ্যাবাদী কোন নেতাকে কোন দায়িত্ব দেয়া ঠিক হবে না। সরকার গার্মেন্টস ব্যবসার প্রসার ঘটাতে এই সেক্টরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে। তাদের নিরাপত্তায় ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ গঠন করেছে, বিভিন্ন কমিটি গঠন করেছে। সেখানে বিএনপির শীর্ষ নেতা মিথ্যাচারের মাধ্যমে জিএসপি সুবিধা বাতিলের চেষ্টা চালিয়ে তা সফলও হয়েছেন। এটি দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত। বেশকিছু দিন ধরে তারা একের পর এক মিথ্যাচারের মাধ্যমে দেশের ক্ষতি করে চলেছে। বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধীদের গ্রেফতারের পর থেকে জামায়াত সারাদেশে তান্ডব শুরু করে। দেশের সম্পদ নষ্ট করতে শুরু করে। রেলগাড়ির বগিতে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। কালভার্ট নষ্ট করেছে। এক পর্যায়ে থানা আক্রমণ করলে পুলিশ এর প্রতিরোধ করে। আত্মরক্ষায় পুলিশও এক পর্যায়ে গুলি চালাতে বাধ্য হয়। একে বিএনপি গণহত্যা বলে চালানোর অপচেষ্টা চালিয়েছে। ‘যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্যসুবিধা (জিএসপি) বাতিলের জন্য খালেদা জিয়া স্বনামে ওয়াশিংটন টাইমস পত্রিকায় লিখেছেন। কিন্তু এখন সংসদের মতো পবিত্র জায়গায় দাঁড়িয়ে তিনি ডাহা মিথ্যা কথা বলছেন। বিএনপির নেতারাও মিথ্যাচার করছেন। তারা দেশের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করার জন্য দেশে-বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করে কোটি কোটি টাকা খরচ করছেন। ক্ষমতায় থাকাকালীন বিদেশে পাচারকৃত টাকা এখন এ সমস্ত লবিস্টের পেছনে ব্যয় করা হচ্ছে। বিগত ৩০ জানুয়ারি ওয়াশিংটন টাইমস এ বিরোধী দলীয় নেত্রীর নিবন্ধটি প্রকাশের পর গত ১ ফেব্রুয়ারি বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ এবং ৬ ফেব্রুয়ারি বিএনপি নেতা মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রবন্ধের পক্ষে সাংবাদিকদের সামনেও কথা বলেন। অথচ বিরোধীদলীয় নেত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে যে মিথ্যাচার করেছেন সেটি একটি নজিরবিহীন ঘটনা। মূলত বিএনপির রাজনীতিই মিথ্যার ওপর পরিচালিত।
২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
ডাক্তার আমি বলেছেন: বিরোধী দলে থাকলে দেশের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করা আমাদের নেত্রীদের কালচার হয়ে দাড়িয়েছে।
৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
ইমরান হক সজীব বলেছেন: ডাক্তার আমির সাথে একমত
৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
আল ইফরান বলেছেন: জিএসপি প্রত্যাহারে গার্মেন্টস শিল্প কিভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে বলে আপনি মনে করেন ?
আমারতো মনে হয় আপনি ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালান
৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
যা বলার বলবো বলেছেন: আজকে আবরো পোস্ট দিছেন!। Daily কত পান ভাই ?
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
তোমোদাচি বলেছেন: আপনি আজ আবার শুরু করেছেন!!!!