নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য কাজ করে,............।

আমি একজন ছাএ

রূপসা ০০৭

আমি একজন ছাএ

রূপসা ০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাধীনতার পর থেকে অদ্যবধি একমাত্র ২০০১ সালে ৫ বছরের মেয়াদ পূর্ণ করে আওয়ামী লীগ শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছে। এবারও শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চায় এবং সেটা সাংবিধানিক ভাবেই।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০০

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সংবিধান অনুযায়ী আগামী দশম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে তাঁর সরকারের দৃঢ় অবস্থানেই আছেন এবং গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অব্যাহত এবং সাংবিধানিক পন্থায় নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের কাজ আওয়ামী লীগই সূচনা করে যাবে। কেননা জনগণের গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার রক্ষায় একমাত্র আন্তরিক আওয়ামী লীগ। তাই আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে এবং নির্বাচিত সরকারের কাছেই শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে। জনগণ যাকে ভোট দেবে সেই ক্ষমতায় আসবে, অন্য কেউ নয়। নির্বাচন সংবিধান মোতাবেক হবে সেটাই আমাদের লক্ষ্য। গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ও সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কোন একটা জায়গা থেকে শুরু করতে হবে। যাতে দেশ ও জাতিকে বার বার অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে পড়তে না হয়। অগণতান্ত্রিক পন্থায় ক্ষমতায় এসে কেউ আবার জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে। সুষ্ঠু নির্বাচন জরুরী। সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকে না। ২০০১ সালে বিএনপি ভোটচুরি করে ক্ষমতায় আসে বলেই তারা জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা ছিল না। তারা দুর্নীতি-লুটপাট করেছে, জঙ্গীবাদ-সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছে। সারাদেশে একসঙ্গে পাঁচ শ’ জায়গায় বোমা হামলা এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে। জনগণের উন্নয়ন নয়, ক্ষমতায় থেকে তারা নিজেদের উন্নয়ন করেছে। সুতরাং আগামী নির্বাচন সাংবিধানিক উপায়েই অনুষ্ঠিত হওয়া বিশেষ জরুরী। নির্বাচন নিয়ে দেশের মানুষ অনেক কষ্ট করেছে। তারা আর কত কষ্ট করবে। তাই সাংবিধানিক উপায়ে নির্বাচন কাউকে না কাউকে শুরু করে যেতে হবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.