![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১.করিম সাহেব এলাকার সম্মানিত একজন, যার কথায় সবাই মান্য করে । বড় সরকারী চাকুরী থেকে অবসর গ্রহন করে এখন নিজের চার ইউনিটের পাচতলা বাড়ীতে দুই ছেলে , বড় ছেলের বউ ও পক্ষাঘাতগ্রস্থ wife কে নিয়ে তার বসবাস । করিম সাহেবের wife মিসেস বিলকিস বিগত যৌবনা এবং পক্ষাঘাতগ্রস্থ হওয়ায় করিম সাহেব নিজে শারীরিক ও মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত । ষাটর্ধো হলেও করিম সাহেব এখনো বলশালী,যার ফলে তার শারীরিক চাহিদা বিন্দুমাএ কমেনি।স্বামীর শারীরিক চাহিদা মিটাবার ক্ষমতা মিসেস বিলকিসের নাই। অতপরঃ
২.বেয়াল্লিশ ছুই ছুই আলতাবানু প্রত্যন্ত গ্রামের দিনমজুর রইসের বউ । বাইশ বছর আগে রইসের সাথে বিয়ে হয় তার । নতুন বউ দেখে সবার এক কথা বানরের গলায় মুক্তার মালা, বাপ পাষান না হলে এমন মেয়েরে কেউ দিনমজুরের সাথে বিয়ে দেয়। বাইশ বছরে কোন ছেলে মেয়ে হয় নাই তাদের ঘরে। গ্রামের সবাই জানে আলতাবানু বাজা মহিলা । রইসের মা বোন অনেকবার রইসরে আরেকটা বিয়া করতে পীড়াপীড়ি করছে বংশের বাতি কে দিব এই চিন্তা করে । অতপরঃ
৩. কালু শেখের ছেলে হালিম শেখ আত্নভোলা এ কথা গ্রামের সবাই জানে, আর জানে সে অসম্ভব সুন্দর বাশী বাজাতে পারে । গ্রামের সবাই তার বাশীর সুরে মুগ্ধ । আর একজন বেশী মুগ্ধ সে করিম মুন্সীর মেয়ে । করিম মুন্সী গ্রামের মসজিদের খাদেম । নিতান্তই দরিদ্র মুন্সীর সম্পদ বা বোঝা তার অপরুপ সুন্দরী একটি মাএ মেয়ে । কালু শেখ গ্রামের সম্পদশালী ও মন্দলোক হিসাবে পরিচিত । গ্রামের সবাই বলাবলি করে যালেমের ঘরে হালিম শেখ আলেম হয়ে জন্মেছে । এহেন হালিম শেখের সাথে মন দেয়া নেয়া চলতেছে করিম মুন্সির মেয়ের । একদিন হালিম শেখ ও করিম মুন্সির মেয়েকে একসাথে দেখে ফেলে কালু শেখ । অতপরঃ
৪.বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএর ছাএ রাশেদ । সুদর্শন ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত রাশেদ ডিপার্টমেন্টেও খুব জনপ্রিয় । ক্লাসে ক্যাথরিনা কলি নামে একজন ছাএী আছে সবাই যার রুপমুগ্ধ কিন্তুু সে কথা কম বলে ,তার সম্বন্ধে কেউ বিশেষ কিছু জানে না তাই অনেকেই মনে করে রুপসী দেখে সে ভাব নেয় ।রাশেদও ক্যাথরিনা কলি বা কথাকলি কে খুব পছন্দ করে । কথাকলি নামটা রাশেদের মনে মনে দেওয়া। তার পছন্দের কথা সে বলে না কারন সে খুব কনফিউজড কারন ক্যাথরিনা নামটাই প্রকাশ করছে সে খ্রিষ্টান ।রাশেদ মনকে অনেক করে বুঝায় যে, কথাকলি যদি তার প্রস্তাব গ্রহন করে তাহলে বাড়ীতে সে ম্যানেজ করে নিবে কিন্তুু কথাকলিকে সে না বলে থাকতে পারবে না । একদিন রাশেদ কথাকলিকে তার মনের কথা জানায় প্রতিউত্তরে কথাকলি জানায় তার বাবা মা কে তা সে জানেনা চার্চের ফাদার তাকে মেয়ের মত লালন-পালন করছে । অতপরঃ
* বাকী অংশ আগামীকাল । ভাবতে থাকুন জটিলতার বিভিন্ন অংশ নিয়ে । ভাষা, সংযুক্তির মিশ্রন নিয়ে ভুল হলে ক্ষমাপ্রার্থী ।
©somewhere in net ltd.