নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

http://www.heritagebangladesh.co/

পাখি উড়ে গেছে!

রেজোওয়ানা

সেদিন আমি থমকে পথের মোড়ে হঠাৎ দেখি বদলে গেলো সব চেনা পথে জারুল ফুলের রঙ্গে খুব ছিলো তার চেনা অনুভব! বদলে গেলো জেব্রা ক্রসিং, নিয়ন আলোর শহর অদল বদল খুব কার হাতে কার পরশ লেগে ছিলো সেসব কথা, বৃষ্টিতে নিখুত!

রেজোওয়ানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

রূপকথার জনপ্রিয় চরিত্র ব্যাঙ ও আনুষাঙ্গীক কিছু কথা।

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:২৬

ছোটবেলায় ব্যাঙ রাজপুত্রের গল্প শোনেনি মানুষ মনে হয় খুব কমই আছে। গল্পটা কেমন ছিল মনে আছে?



অনেক অনেক দিন আগে বিজয়নগর রাজ্যের রাজার ছিল খুব সুন্দর এক রাজকণ্যা, নাম তার কংকাবতী। রাজবাড়ির পাশের ছোট্ট সবুজ একটা বন, সুন্দর ছোট্ট টলেটলে পানির একটা ঝর্ণাও ছিল সেখানে, ঐ বানটা কংকাবতীর খুব প্রিয় ছিল! সে মাঝে মাঝেই ওখানে বেড়াতে যেতো। একদিন ফুরফরে বাতাস বওয়া সুন্দর বিকালে রাজকুমারী বেড়াতে বেড়াতে একা একা সেই বনে চলে গেলো। তার হাতে ছিল সুন্দর একটা সোনালী বল, এই বলটা তার খুব প্রিয়। হাটতে হাটতে বল নিয়ে লোফালোফি করতে করতে সে ঝর্ণাটার কাছে এসে একটা পাথরের উপর বসলো। এমন সময় হঠাৎ তার হাত ফসকে বলটা ঝর্ণার পানিতে পড়ে গেলো, এত গভীরে চলে গেলো যে আর দেখায়ই যায় না।

রাজকণ্যার মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো বলের জণ্য। সে মুখ ফসকে জোরে বলে উঠলো " ইস, কোন ভাবে বলটা যদি আবার ফিরে পেতাম!!" যেই না এই কথা বলেছে, ওম্নি একটা মোটাসোটা কোলা ব্যাঙ, জলের উপর মাথা তুলে বলে উঠলো "কি গো রাজকণ্যা বলের জন্য মন খারাপ? আমি যদি তোমাকে বলটা তুলে এনে দেই, তাহলে কি তুমি আমাকে ভালবাসবে, তোমার সাথে তোমার রাজপ্রাসাদে থাকতে দেবে?"







মোটকা ব্যাঙটার এই কথা শুনে কংকাবতীর রাগ উঠে গেলো, "কি তোমার এত বড় সাহস! তুমি ভাবলে কিভাবে যে তোমার মতন এমন পচাঁ, বিশ্রী একটা ব্যাঙকে আমি আমার সাথে করে আমার ঘরে নিয়ে যাবো! তারপরও যখন এত করে বলছো যাও আগে আমার বলটা নিয়ে আসো তারপর দেখবো তোমার জন্য কি করা যায়।" কোলা ব্যাঙ খুশি হয়ে সাথে সাথেই এক ডুবে ঝর্নার নিচ থেকে বলটা তুলে এনে ডাঙায় ছুড়ে ফেললো! কংকাবতী তখন করলো কি বলটা তুলে নিয়ে এক দৌড়ে বাড়ি চলে গেলো, পাছে ব্যাঙটা আবার তার পিছু নেয়।

পরের দিন সকালবেলা রাজকণ্যা, তার বাবার সাথে বসে বসে নাস্তা খাচ্ছিল, এমন সময়ে বাইরের সিড়িতে একটা অদ্ভুত থ্যাপ থ্যাপ শব্দ আসতে লাগলো, যেনো কেউ লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে আসছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই দরাজয় মৃদু নক শোনা গেলো, সর্দি বসা গলায় কেউ একজন সুর করে বলছে.........



প্রিয়তম রাজকণ্যা, দরজা খোল

দরজা খোল, তোমার ভালবাসার জন্য!

ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ

মনে আছে কি কথা দিয়েছিলে আমায়

সেই সবুজ শীতল বনে ঝার্ণার কাছে, গাছের ছায়ায়?

ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ



সেই গান শুনে রাজকণ্যা মনটা ভয়ে কেপে উঠলো, সে স্ত্রস্ত পায়ে দৌড়ে গিয়ে দরাজা খুলে দেখে সেই কুৎসিত ব্যাঙটা দাড়িয়ে। সে তখন দড়াম করে তার মুখের উপর দরজা লাগিয়ে দিয়ে আবার ডাইনিং টেবিলে ফিরে গেলো। কংকাবতীর ভয়ার্ত মুখ দেখে রাজা জানতে চাইলেন কি হয়েছে, কে এসছে? তখন কংকাবতী আগের দিনের কথা সব খুলে বললো। সব শুনে রাজা বললেন, তুমি তো তাকে প্রতিশ্রূতী দিয়েছিলে, সেটা রাখা তোমার কর্তব্য!





অগত্যা দরাজ খুলে কংকাবতী ব্যাঙটাকে ভেতরে নিয়ে আসলো। ঘরে ঢুকে সেই কোলাব্যাঙ থ্যাপর থ্যাপর করে লাফিয়ে লাফিয়ে রাজকণ্যার চেয়ারের পাশে দাড়িয়ে বললো, তোমার পাশে আমাকেও একটা চেয়ারে বসাও। তাই করা হলো। তখন সে আবার হুকুম করলো তোমার প্লেটটা আমার কাছে নিয়ে আসো প্রিয়তমে, আমি ওখানে থেকে একসাথে খাব। তাও করা হলো, তখন ব্যাঙ মহাশয় পেট পুরে খেয়ে দেয়ে বললো, খেতে খেতে আমি খুব ক্লান্ত হয়ে পরেছি। এখন আমি ঘুমাবো, আমাকে তোমার ঘরে নিয়ে যাও। কংকাবতী আর কি করবে, সে রাগে গজ গজ করতে করতে ব্যাঙটাকে নিয়ে গেলো তার ঘরে।

ঘরে ঢুকে ব্যাঙ ইয়া বড় এক ফাল দিয়ে সোজা কংকাবতীর ছোট্ট বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লো! ব্যাঙটার কান্ড দেখে কংকাবতীর গা জ্বলে গেলো, সে চেয়ারে বসে রাত কাটিয়ে দিল। পরদিন সকালে উঠে ব্যাঙটা আর নেই দেখে সে ভাবলো যাক আপদ বিদায় হলো। এই ভেবে কংকাবতীর মনটা খুশি হয়ে উঠলো, কিন্তু সন্ধ্যার পরে তার সেই খুশি আর থাকলো না! আবার সে হাজির হলো সন্ধ্যায় এবং আবারও সেই এক ঘটনা। এভাবে পরপর তিনদিন গেলো। তৃতীয় দিনের সকালে ঘুম থেকে উঠে রাজকণ্যা দেখলো তার বিছানার ঘুমিয়ে আছে পরম সুন্দর এক যুবক। সেই সুন্দর পুরুষ ঘুম ভেঙে উঠে হতবাক হয়ে যাওয়া রাজকণ্যাকে বললো, ভয় পেয়ো না আমিই সেই কুৎসিত ব্যাঙ। আমি আসলে হীরকগড়ের রাজপুত্র কমলকুমার, এক ডাইনী বুড়িরর অভিশাপে ব্যাঙ হয়ে ঝর্ণায় ছিলাম, পরপর তিন দিন রাজকণ্যার বিছানায় ঘুমিয়ে সেই অভিশাপ কেটে গেছে। এখন আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই।

এরপর সাত দিন সাত রাত ধরে অনেক ধুমধাম করে তাদের বিয়ে হয়ে গলো। বিয়ের পর রাজপুত্র কমলকুমার ১৪ ঘোড়ায় টানা সোনার গাড়িতে করে রাজকণ্যা কংকাবতীকে তার হীরকগড়ের রাজপ্রসাদে নিয়ে গেলো। এরপর তারা সুখে শান্তিতে বসবাস করতে লাগলো!







উৎপত্তি গত ভাবে পশ্চিমা এই গল্পের বিভিন্ন রূপ ভিন্ন ভিন্ন দেশে প্রচলিত আছে। ব্যাঙ নিয়ে এত ছড়া, গল্প এমনকি গানও রচিত হয়েছে প্রাণীকুলের মধ্যে আর কারও কিন্তু এতটা জনপ্রিয়তা দেখা যায় না, যতটা আছে ব্যাঙের! মাঝে মাঝে আমার খুব অবাক লাগে, ব্যাঙের মতন এমন বিশেষত্বহীন মোটামুটি কুদর্শন একটা প্রাণী কিভাবে সাহিত্য, মিথ, লোককথায় এমন অবস্থান করে নিল! শুধু বাংলা ভাষাতেই যদি আমরা ব্যকরণের দিকে তাকাই তাহলে ব্যাঙের সর্দি, ব্যাঙের ছাতা, ভেক এমন কত কত শব্দ! এমন অবস্থা কিন্তু পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশেই দেখা যায়।







ব্যাঙের ছাতা, মাশরুম গুলোর নাম কেন ব্যাঙের ছাতা হয়ে গেলো। এই ছাতার নীচে কখনো কি কোন ব্যাঙকে বসে থাকতে দেখা গেছে বর্ষায়?



যাই হোক, শুধু বর্তমান কালের এসব গল্প নয়, প্রাচীন অনেক সংস্কৃতির মিথে আর লোককথায়ও ব্যাঙের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দেখা যায়। এর কারণটা কি মানব সভ্যতার আদিম কোন টোটেম? যেমন প্রাচীন মিশরের কথা বলা যায়, মিশরীয় সভ্যতায় উর্বরতা আর জন্মের দেবী হেকেট। এই দেবীকে মাঝে মাঝে ব্যাঙের মাথা আর দেহ মানুব দেহের কম্পোজিট ফিগার হিসাবে দেখানো হয়ছে। পশ্চিমা মিথলজিতে প্রাক খ্রীস্টিয় বিশ্বাস অনুযায়ী ব্যাঙ হলো আত্মীক জাগরণের প্রতিক। গ্রেকো রোমান সভ্যতাতে ব্যাঙ আফ্রেদীতী আর ভেনাসের প্রতীক এবং উল্লখ্য যে এরাও কিন্তু প্রেম ও উর্বরতার প্রতীক!

হিন্দু পৌরানিক কাহিনীতেও ব্যাঙের উল্লেখযোগ্য অবস্থান রয়েছে, ঋগবেদ বলা হয়েছে, বিশাল এক ব্যাঙ তার মাথায় বিশ্বব্রক্ষ্মান্ডটা ধরে রেখেছে :|! আবার বৈদিক গ্রন্থ অনুসারে ব্যাঙের ডাকাডাকির কারণেই বৃষ্টিপাত হয়। এই সংস্কারটা অবশ্য বর্তমান সমাজেও প্রচলিত, এমনকি ইউরোপীয় লোকাচারেও রয়েছে।







এখন কথা হলো, ব্যাঙকে কেন উর্বরতা আর জন্মের প্রতীক হিসাবে নির্ধারণ করা হলো? এর কারণটা কি ব্যাঙের অধিক সংখ্যায় ডিম দেয়া (প্রায় ৩০০০) আর বাচ্চা ফুটানো? বর্ষাকালে জলাশয়ে হাজার হাজার ব্যাঙাচির জন্ম নেয়া দেখেই কি তাকে উর্বরতা ও জন্মের রক্ষাকারী দেবতা হিসাবে চিন্হিত করেছিল প্রাচীন মানুষেরা?

এছাড়া ব্যাঙকে বৃষ্টি আর পানির উৎস মনে করে অনেক সভ্যতা আর ধর্মে একে উপাসনা করা হতো। যখন এই প্রাকৃতিক পানিই ছিল সেচ ব্যাবস্থার একমাত্র মাধ্যম, সেই সময়ে আদিম মানুষ খেয়াল করলো বৃষ্টির সাথে ব্যাঙের ডাকাডাকি আর গোষ্ঠি বৃদ্ধির একটা সম্পর্ক রয়েছে, সেই জন্যই কি তারা তখন ব্যাঙকে উর্বরতা, জন্ম আর জলের টোটেম হিসাবে নির্দিষ্ট করেছিল? আর সেই আদিম কৃষি ভিত্তিক সমাজে এটাই ছিল স্বাভাবিক।

তবে যে ভাবেই করা হোক না কেন, পূর্বপুরুষদের সেই রিতী কিন্তু এখনও পৃথিবীর বিভিন্ন সমাজ বহন করে চলেছে! যেমন পেরু আর বলিভিয়ার আয়মারা নামক ক্ষুদ্রজাতি গোষ্ঠিরা ছোট ছোট ব্যাঙের মূর্তি বানিয়ে পাহাড়ের চূড়ায় রেখে এসে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করে। আমাদের বাংলাতেও প্রবল খড়ায় ব্যাঙের বিয়ে দিয়ে বৃষ্টিকে আহবান করা হয়!







তবে ব্যাঙ যে মানব সভ্যতায় সব সময়েই সমাদৃত হয়েছে, তাও কিন্তু না। মিলটনের প্যারাডাইজ লস্টে বর্নিত আছে ইভের মনে হিংসা আর সন্দেহের বীজ বপনকারী সেই দুরাত্মা ছিল একটা সোনা ব্যাঙ!! এছাড়া মধ্যযুগীয় ইউরোপে ব্যাঙকে শয়তানের প্রতীক হিসাবে ভাবা হতো, কারণ হলো ক্যাথলিক চার্চ গুলো থেকে বল হয়েছিল ব্যাঙ হলো ডাইনী চর্চার অন্যতম উপাদান। ছোটবেলায় আমরা শুনেছিলাম ব্যাঙাচি ধরলে হাত ঘা হয়, এই ধরনের অনেক সংস্কার বিভিন্ন দেশে প্রচলিত আছে! এভাবে দেখা যাচ্ছে কোন না কোন ভাবে এই এম্পিবিয়া গোত্রের প্রাণীটি মানব সংস্কৃতিতে কোন না কোন ভাবে জড়িয়ে গেছে।

পৃথিবীর বেশির ভাগ মানব সংস্কৃতির উপকথা, গল্প কাহিনীতে জড়িয়ে আছে সে। কল্পনাপ্রিয় মানুষেরা ব্যাঙকে অতি আপন ভেবেই বিভিন্ন চরিত্র রুপায়ন করেছে তাকে নিয়ে রূপকথা, সেটা সুবেশি রাজকুমার থেকে শুরু করে পাজি শয়তান পর্যন্ত। কিন্তু বর্তমানে যে ভাবে পরিবেশ বিপর্যয় হচ্ছে, জলাশয় গুলো ভরে গিয়ে নগর সভ্যতার অগ্রাসন চলছে তাতে করে সন্দেহ হয় যে আর কতদিন আমরা সেই ডোবাপুকুর থেকে রূপকথার অন্যতম জনপ্রিয় চরিত্র ব্যাঙের নস্টালজিক ডাক শুনতে পাবো!





উৎসর্গ: মাধ্যমিক শ্রেণীতে প্র্যাকটিকালের নামে অহেতুক যে নিরীহ ব্যাঙ গুলোকে ধরে ধরে মেরে ফেলেছি, তাদের স্মরণে।

মন্তব্য ২২৯ টি রেটিং +৫১/-০

মন্তব্য (২২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:২৮

আকাশের তারাগুলি বলেছেন: ভালো লাগলো আবার প্রেস করলাম

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনাদের কে বাটন প্রেস করার কষ্ট দেবার জন্য আন্তরিক ভাবে দু:খিত, নিজ গুনে মাপ করে দিয়েন :(

২| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:২৮

লেখোয়াড় বলেছেন: প্রথম প্লাস।
আমার প্রপিকটা মিলে গেল।
লেখা পরে পড়বো।

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনাকে স্পেশাল থ্যাংকুস :)

৩| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: অফিস ফাকি দিয়ে ব্লগিং করার এই হলো শাস্তি, চারবারে এই পোস্ট দিলাম। প্রথমে প্রথম পাতায় আসলো না, দ্বিতীয় বার ছবি নাই, তৃতীয়বার লগ আউট, চতু্র্থবার মন্তব্য ব্লক :(

লেখোয়াড় ভাই না জানলে বুঝতেই পারতাম না।

আমি আন্তরিক ভাবে দু:খিত।

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: একটা কাজও ঠিক মতো করতে পারো না, সব সময় বেশি বেশি তরবর করো, তা শাস্তি। ভাল হইছে X( X((

৪| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩৫

মাহবু১৫৪ বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহাবু ভাইয়া :)

৫| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩৬

শ।মসীর বলেছেন: আস্ত ব্যাঙপিডিয়া দেখি ;) উইকি পিডিয়ার মতন :)

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: না তার করতে পারলাম কই, বৈ গিয়ানিক নাম গুলা তো দেই নাই এখনও।

এড করে দেব নাকি :(

৬| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩৬

আকাশের তারাগুলি বলেছেন: এইটা আপনার সমস্যা নয় এটা হলো সামুর সমস্যা। এই দেখেন সামুর ফাঁকে ফাঁকে কেমন অফিস করে যাচ্ছি :D

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: হুম, এখন আবার হেডলাইন না বার বার চেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে! কেমন মেজাজ খারাপ হয় দেখেন তো :(

৭| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৫১

আকাশের তারাগুলি বলেছেন: মাথা ঠান্ডা, মাথা ঠান্ডা..........

কুলিং হেয়ার ওয়েল ব্যবহার করুন

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:০৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: হুম :( :(

৮| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৫১

বোবায় বলেছেন: বাহ বাহ বাহ বাহ!

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:০৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:০৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:০৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ

৯| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৫৫

কবির চৌধুরী বলেছেন:
শ।মসীর বলেছেন: আস্ত ব্যাঙপিডিয়া দেখি ;) উইকি পিডিয়ার মতন :) :P :P

৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:১০

রেজোওয়ানা বলেছেন: হুম, কবির ভাই, এইবার কিন্তু আমি গন, প্রজাতি এই সব খটমটে দাত ভাঙা সায়েন্টেফিক নাম গুলো পো্স্ট এড করবো :(

১০| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৫৫

বৃষ্টিধারা বলেছেন: আগে পড়ছিলাম যখন তখন মন্তব্য গ্রহণ কর নাই,তাই মন্তব্য দিলাম না । :| :| :|

ভালো লাগায় ভুলে চাপ পড়ছিল,সেইটা ও ফেরত দঅ,নইলে সালিশ ডাকমু । /:) /:)

৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৩৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: আরে আসল কাজ ফাকিঁ দিয়ে নকল কাজ করতে গেলে যে হয়,
কোন মন্তব্য নয় অংশটা যে সিলেক্ট হয় আছে খেয়ালই করিনি। এইবারের মতো বিচার সালিশ ডেকো না, তোমাকে ব্যাঙ ভাজা খাওয়াবো যাও :(




























১১| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:০১

~পিউ~ বলেছেন: আই হেইট ব্যাঙ /:) /:) /:)

৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৪১

রেজোওয়ানা বলেছেন: কেন ব্যাঙ তোমার কোন বাড়া ভাতে ছাই দিল যে দেখতে পারো না?

১২| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:২৩

গ্যাব্রিয়েল সুমন বলেছেন: আপু আপনার সব লেখাই আমি মনোযোগ দিয়ে পড়ি। চমৎকার লিখেছেন। ব্যাঙকথন। এবার শুনেছেন? ব্যাঙের ডাক।

৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৫৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: মূল্যায়নে অত্যন্ত সন্মানিত বোধ করছি সুমন ভাই। নাহ ঢাকার মতো কংক্রিটের দঙ্গলে বর্ষায় ব্যাঙের ডাক......শুনিনি! ছেলেবেলার সেই দিন গুলোর কথা মনে পরে, যখন টানা এক সাথে সাত আট দিন টিপটিপ বৃষ্টি আর দিনভর ব্যাঙের কলতান।আবহাওয়ার পরিবর্তনে সেই সাতদিনে অবিরাম বৃষ্টিও নাই, ব্যাঙের ডাকও নেই.........

১৩| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:৩০

ইনকগনিটো বলেছেন: লাগলো ভালো ! :)

৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৫৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ইনকগনিটো। আপনার লেখাও আমার ভাল লাগে, ভাল থাকুন :)

১৪| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:৪০

ভবঘুরে যোম্বি বলেছেন: ধইনাপাতা নিয়েন আপু। ব্যাঙ কাহিনি মনে করায়া দেওয়ার জন্য।

আর আপনাকে মাইনাশ মাধ্যমিকে অহেতুক ব্যাঙ মারার জন্যX((X((X((
আর পুষ্টে পিলাশ:D:D

৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১১:০০

রেজোওয়ানা বলেছেন: ভবঘুরে জোম্বি, মাধ্যমিকে কি আর ইচ্ছা করে সেই অহেতুক' কাজ করছি, নম্বর পাওয়ার জন্য :( আর সেই কাজে আমি একদমই অনাড়ী ছিলাম :(

পুষ্টে পিলাশ দিলেন আর আমারে মাইনাস, ক্যান আমি কি বাতাসে ভাইসা আইছি নাকি X(

১৫| ৩০ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫

সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: ভাল লাগল ।ব্যাঙ্গ এর মুখে যে হিরে পাওয়া তায় সেটা নিয়ে তো লিখেন নি ।

৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১১:১২

রেজোওয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ সাইফুল ভাইয়া পড়ার জন্য। ব্যাঙের মুখের হিরার কথা তো জানি না, তবে ব্যাঙের মাথার মনির কথা শুনেছি। সেটা শেয়ার করতে ভুলে গিয়েছিলাম, এডিট করে এড করে দেবো। আপনি হিরার কাহিনীটা বলতেন তাহলে সেটাও সংযুক্ত করতে পারতাম।

১৬| ৩০ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২২

খন্ডকাব্য বলেছেন: ব্যাঙ ব্যাঙ ব্যাঙ......



৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১১:২০

রেজোওয়ানা বলেছেন: ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ

১৭| ৩০ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৭

কি নাম দিব বলেছেন: এইটাও নিলাম আমার সংকলনে :) :)

৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১১:২৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কিনাদি :)

১৮| ৩০ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫০

জেরী বলেছেন: আমাদের বাসার পাশে সচিবদের একটা হাই-ফাই কোর্য়াটার আছে। সেদিন হাটতে গিয়া শুনি সেখানের মাঠে ব্যাঙ ডাকছে। শহরে এই প্রথম ব্যাঙের ডাক শুনে অবাক হয়েছি:).....তবে আমার কাঠের ব্যাঙটাও একদম আসল ব্যাঙের মতন আওয়াজ করে........:)



সামুর কথা কি আর বলবো :( আমার লাস্ট পোস্ট এডিট করতে ও ভয় লাগে মনে হয় এডিট করতে গেলেই পোস্ট হাওয়া....কিন্ত সেই পোস্টের
এক প্যারা কেন জানি আর এ্যাডই করতে পারলাম না:((.....
একটি ভুল পাওয়া গেছে b�:xLZ, GB �ew�U GxWU Kkwk AxcKwk Awedwk �dB � ..... গত ৩-৪ পোস্ট ধরে সামুতে পোস্ট পাবলিশ করলে এটা কিসের মেসেজ দেয় জানিX(

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ৮:০৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার কাঠের ব্যাঙটা আমার খুব পছন্দ! কিনতে ইচ্ছা করে :(

এই পোস্ট নিয়ে আমিও যথেষ্ট নাকানিচুবানী খেলাম। আরও একটা যন্ত্রনা হলো কমেন্ট করা, তিন চারবারের চেষ্টায় কমেন্টটা পাবলিশ হয়। আবার কয়েকদিন কমেন্ট করলাম পাবলিশও হলো, পরে এসে দেখি কমেন্ট নাই!!!

১৯| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৫১

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
ব্যাঙের রূপকথা ভালো লেগেছে ।
জানলাম অনেক কিছু।

পরিবেশের ভারসাম্যের জন্য ব্যাঙের নিধন বন্ধ হোক। ওরা যেন এমনি ভাবে শান্তিতে ঘুমাতে পারে ওদের জগতে।

++

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ৮:১৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য জিসান মামা। ব্যাঙের আবাসস্থল দিনে দিনে সীমিত হয়ে আসছে, প্রাচীন মানুষ বুঝেছিল পরিবেশের ভারসম্য রক্ষায় এর অবদান, আর আমরা আধুনিক হয়ে সেই কথা ভুলে গেছি।

নীচে সায়েম বললো যে, এটা নাকি মরা ব্যাঙ??

২০| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৫৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ২নং ছবি আর ৩নং মন্তব্য ভালো লাগল :)

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ৮:২৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: ২নং মন্তব্য ভাল লেগেছে? ২নং মন্তব্য ভাল লেগেছে?

X( X(( X((

২১| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৫৮

অরুন্ধতি বলেছেন: অনেকদিন পর পুরোনো রূপকথা পড়তে খুব ভালো লাগলো

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ৮:২৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার উপস্থিতি ভাল লাগলো অরুন্ধতি, ধন্যবাদ :)

২২| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৯:১৮

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ব্যঙ রাজপুত্রের গল্প আমার অতি প্রিয় একটা রূপকথা। টাইটেল দেখেই আনন্দে লাফ দিলাম। কিন্তু আপু, আমি এই গল্প কখনো পড়িনি। দুই রকম ফিনিসিং পড়েছি। একটাতে ব্যঙ থপ থপ করে রাজকন্যার বিছানায় ঘুমাতে যেতে যায়, রাজকন্যা রাগে আছাড় মারে। তিনবার আছাড় দেবার পর সে রাজপুত্র হয়। আরেকটি হচ্ছে, ব্যাঙ রাজকন্যাকে বাধ্য করে তাকে চুমু দেবার জন্য। :) যা হোক, এই ফিনিসিং ও ভালো!

চমৎকার লাগলো ব্যাঙ কথন। অনেক গুলি প্লাস। কিন্তু আপু বেছে বেছে আপনি ভয়ংকর ব্যঙ গুলির ছবি দিয়েছেন। :( জিসান ভাই এর ছবি ছাড়া সবকটি ছবি দেখে ভয় পাইছি।

আপু আমি একটাও ব্যাঙ কাটিনাই! আমি ভালো! :) :)

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ৮:৩৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: ওমা, তুমি ব্যাঙ না কেটে ডাক্তার হলে কিভাবে?

এই গল্পটার ভিন্ন ভিন্ন ভার্সন প্রচলিত আছে বিভিন্ন দেশে। মূল থিম এক। আমি যেটা লিখেছি এটা এডগার টেইলরের "ফ্রগ কিং" এর ভাবানুবাদ। মূল বাংলাদেশী ভার্সনে ফিনিসিংটা এমন " রাজকণ্যা সকালে উঠে দেখে এক সুন্দর রাজপুত্র ঘুমিয়ে আছে, পাশে রয়েছে ব্যাঙের খোলস, সে তখন সেই খোলসটা পুরিয়ে ফেলে"!

পয়জনাস হলেও এই ব্যাঙ গুলোকে কেন জেনো দেখতে ভাল লাগলো, তাই দিলাম। এই নাও তোমার জন্য সুইট একটা ব্যাঙ রাজপুত্র দিলাম ..........

২৩| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৩৫

ফাইরুজ বলেছেন: পোস্ট পড়ে শৈশবে ফিরে গেলাম আপু,যখন খুব রুপকথার বই পড়তাম!কিছুটা সময়ের জন্য হলেও ছোট হয়ে গিয়েছিলাম।ব্যাঙের একটা গান আমার খুব প্রিয় ছিল ,সেটা মনে পড়ে গেল ,এই সুযোগে গেয়েও ফেলার ইচ্ছেটা হাতছাড়া করলামনা"ও সোনা ব্যাঙ ও কোলা ব্যাঙ,
সারা রাত হেরে গলায় ডাকিস ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ,তোরা কি গলা সাধিস নি?
তোরা কি ন্যাড়া বাধিস নি?
আয় চলে আয় আমার কাছে শিখিয়ে দেব গান।"

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ৮:৩৭

রেজোওয়ানা বলেছেন:
ও সোনা ব্যাঙ ও কোলা ব্যাঙ,
সারা রাত হেরে গলায় ডাকিস ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ,
তোরা কি গলা সাধিস নি?
তোরা কি ন্যাড়া বাধিস নি?
আয় চলে আয় আমার কাছে শিখিয়ে দেব গান।


বাহ চমৎকার তো!! এই গানটা শুনিনি কখনও। অনকে ধন্যবাদ ফাইরুজ আপা :)

২৪| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৪০

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: এখন ও মাঝে মাঝে বৃষ্টিতে ব্যাঙের ডাক শুনি আর ভাবী কবে জানি এইটাই শেষ হয়ে যায়!

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ৮:৪০

রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি এ বছর একবারও শুনিনি বাবুনি। শুনবো কিভবে বলো, আমাদের এলাকা পুরো মো:পুরে একটাও পুকুর বা ঢোবা নাই! কি অদ্ভুত অবস্থা :(

২৫| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৪১

খারেজি বলেছেন: ব্যাপক ব্যাঙবাজি!

ভাল হয়েছে।

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১০:১৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: অসম্ভব ভাল লাগলো আপনার মন্তব্যে খারেজি ভাই। মূলত: আপনার রূপকথা বিষয়ক দুটো পোস্ট পড়েছিলাম অনেক আগে, সেই দুটো মুল সোর্স হিসাবে কাজ করেছিল এটা লেখার সময়।

অসংখ্য ধন্যবাদ!

২৬| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৪৫

শুকনা মরিচ বলেছেন: কি মজার ছিল সেই দিনগুলো তাইনা ?

আমার একটা মেয়ে থাকলে ওর সাথে সাথে আমিও আরেকবার পড়তাম ।

ছেলেরা বড়ই পাজী - এইসব গল্প শুনতে চায়না :(

কেমন আছো ? অনেকদিন পর তোমার লেখা পড়লাম :)

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১০:১৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি করি কি সোহা যখন বেশি যন্ত্রনা শুরু করে, তখন ওকে বলি এসো শুয়ে শুয়ে গল্প বলা, গল্প খেলি। এই করতে করতে এমন অবস্থা হয়েছে যে ছোট সব গল্প গুলো রিভাইস হয়ে যাচ্ছে :)

তোমাকেও অনেক দিন পরে সামু তে দেখলাম, রেগুলার হয়ে যাও না মরিচ আপু :)

২৭| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৫০

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: শুরুতে ভেবেছিলাম আপনি শুধু গল্প শুনিয়ে শেষ করবেন । পরে দেখলাম গল্প ছাড়া আরো কিছু আছে । ভাল লাগল ।

অ.ট : http://www.somewhereinblog.net/blog/mrtanim

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১০:২২

রেজোওয়ানা বলেছেন: হা হা হা, তোমাদের বড় বড় বাচ্চাদের শুধু গল্প শোনালে কি চলে? তাই একটু ইতিহাস পাতিহাস নিয়ে বকবক করলাম।

পড়েছো দেখে ভাল লাগলো :)

২৮| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৫১

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: Click This Link

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১০:৩৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: দেখেছি, কবি নজরুলকে নিয়ে লেখা সমৃদ্ধ পোস্ট। ধন্যবাদ লিংকের জন্য।

২৯| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৪৬

সায়েম মুন বলেছেন:
প্রিয়তম রাজকণ্যা, দরজা খোল
দরজা খোল, তোমার ভালবাসার জন্য!
ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ
মনে আছে কি কথা দিয়েছিলে আমায়
সেই সবুজ শীতল বনে ঝার্ণার কাছে, গাছের ছায়ায়?
ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ
--------মজার ছড়া। গল্পটা আগেই শোনা। তোমার কাছ থেকে নতুন করে নতুন ভাবে শুনলাম। থ্যাপর থ্যাপর করে লাফানোর কথা শুনে হাসি পেল। থপ থপ চাইতে থ্যাপর থ্যাপর কেই উপযুক্ত মনে হচ্ছে।

কিছু কিছু ব্যাঙ দেখতে খুব সুন্দর হয়ে থাকে। তোমার পোষ্টের লালচোখওয়ালা সবুজ ব্যাঙটা দেখতে খুব সুন্দর। গতকাল ন্যাশনাল জিওগ্রাফিতে দেখেছি।

ব্যাঙ নিয়ে অনেক মিথ আছে। এখন আমারেও একটা মিথ বানাতে হবে :D

ব্যাঙ কিন্তু ক্ষতিকর পোকা খেয়ে ফসলের উপকার করে। সে হিসেবে কৃষকের বন্ধু। আবার কিছু ব্যাঙ আছে ক্ষতিকর। অষ্ট্রেলিয়ার এক ধরনের ব্যাঙ আছে। যেটা আখ খেকো ব্যাঙ। সেই ব্যাঙ আখক্ষেত পেলে মহাসমারোহে দলবলসহ সাবার করে। তবে এই সামান্য ক্ষতি ছাড়া ব্যাঙ মূলত উপকারী প্রাণী।

এখনও বর্ষাকালে গ্রামের বাড়ীতে ব্যাঙের ডাকে টেকা দায়। ডাকা শুরু করলে এক সাথে ডাকে। গগণবিদারী শব্দে এমন অবস্থা তৈরী হয় যেন ব্যাঙের রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়।

জিসান ভাই তো মরা ব্যাঙের ছবি দিলেন B-))

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১০:৪৬

রেজোওয়ানা বলেছেন:
এই ছড়াটা এডওয়ার্ড টেইলরের ফ্রগ কিং এর নিচের কবিতার ছায়ায় লেখা :)

Open the door, my princess dear,
Open the door to thy true love here!
And mind the words that thou and I said
By the fountain cool in the greenwood shade.

কোন কোন ব্যাঙতো ছোট ছোট পাখিও খেয়ে ফেলে শুনেছি।

আমি এই বর্ষায় এখনও পর্যন্ত ব্যাঙের ডাক শুনিনি, ব্যাঙের ডাক না হলে বর্ষা বর্ষা লাগে না। আর কদিন পরে হয়তো রেকর্ড করা ব্যাঙের ডাক শুনতে হবে :(


৩০| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১১:০২

অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: ব্যাপক'স লাগলো আপুনি :) :) +++
বিশেষ করে ব্যাঙ এর ছাতাটা সেইরকম লাগলো

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:২১

রেজোওয়ানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

ব্যাঙের ছাতা, মানে মাশরুম আমারও খুব পছন্দ :)

৩১| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১১:০৪

বাল্যবন্ধু বলেছেন: যর্থাথই লিখেছেন। পিলাচ +

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:২৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ বাল্যবন্ধু :)

৩২| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১১:০৭

কবির চৌধুরী বলেছেন:

তাঁতীর বাড়ি ব্যাঙের বাসা কোলা ব্যাঙের ছাঁ।
খায় দায় গান গায় তাইরে নাইরে না।।

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৩০

রেজোওয়ানা বলেছেন: কোলা ব্যাঙ কেন তাতীর বাড়িতে বাসা বাধলো?

ব্যাঙ কি গান গেয়েছিল?

সেই গানের কোন রেকর্ড কি আছে আপনার সংগ্রহে।

থাকলে কিন্তু দিয়ে যাবেন কবির ভাই :(

৩৩| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১১:১০

রাতমজুর বলেছেন: ব্যাঙের রোষ্ট খামু :)

৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১১:১৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: আরে আমি চোখে ভুল দেখছি নাত? সত্যিই আপনি?

:)

৩৪| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৩২

শায়মা বলেছেন: rejumoni

tomar bang post pore kottobar je kotokichu bolte gelam kichutei bangla ashena.:(

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৩৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: তুমি তো তাও কমেন্ট করতে পেরোছো, আমি কদিন তাও পারলাম না। সামুতে আসাই একটা শাস্তিমূলক ব্যাবস্থা হয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন :(

৩৫| ৩১ শে মে, ২০১১ ভোর ৫:০৭

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: ভাল লেগেছে

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৪১

রেজোওয়ানা বলেছেন: থ্যাংকস কামরুল ভাই।

অ ট: প্রোপিকে আবার ড্রুফি ফেরত এসছে দেখে ভাল লাগছে :)

৩৬| ৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ৯:০০

রাতমজুর বলেছেন: আপনার চশমা নেওন জরুলি হৈচে ;)

৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৪৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: বয়স হইছে তো, চোখে কম দেখি ইদানিং :(

৩৭| ৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:২৯

সায়েম মুন বলেছেন:
ব্যাপস ভালই তো অনুবাদ করছো :|


শহরের বুকে তো এখনই রেকর্ড করা ব্যাঙের ডাক শুনতে হয়। কিছুদিন পর ব্যাঙ সঙ্গীত নামের গান বের হবে। তাতে বিভিন্ন ধরনের ব্যাঙের কন্ঠে গান শোনা যাবে। কোলা ব্যাঙ করবে ঘ্যাৎ ঘোৎ। কুনুব্যাঙ করবে টেরত টোরত। B-))

৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ১২:১৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: ঠিক বলেছো সায়মু, শাওয়ারের পানি ছেড়ে দিয়ে বৃষ্টি আর ব্যাঙের গানের রেকর্ড বাজিয়ে আমরা ঘনঘোর বর্ষা উপভোগ করবো B-))

৩৮| ৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৩০

চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন: ব্যাঙ খাইতে মন্টায় :-B

৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ১২:৪২

রেজোওয়ানা বলেছেন:
আরে চান মিঞা নানা যে! এই যে ব্যাঙের রোস্টের সব প্রিপারেশন তৈরি করে দিলাম, এটা এখন ওভেনে বেক করে নিলেই হবে.......


৩৯| ৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৩৪

মোঃ আমিন বলেছেন: প্রিন্সেস এন্ড দা ফ্রগ ! মুভিটা জোস, আর অফিসে বইসা ব্যাঙ পিডিয়া পড়ার ঝামেলা আপনে ছাড়া আর কে বুঝবে B:-) তবে বাটন চাপতে ভুল করিনি, চমৎকার লিখেছেন।

৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ১২:৪০

রেজোওয়ানা বলেছেন:
হুম আমিন ভাই কালকে একটু কাজকাম কম ছিল ভাবলাম পোস্ট দেই একটা। তাতেই এই অবস্থা :((

পড়েছেন দেখে আনন্দিত হয়েছি :D

৪০| ৩১ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৪৯

শুকনা মরিচ বলেছেন: এবার কয়েকদিন থাকবো । তারপর আবার ভাগবো :)

শরীরটা আরেকটু ভালো হোক :)

৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ১২:৪৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: যাক কিছু দিন আছো এটা জেনেই খুব খশি লাগছে !:#P

৪১| ৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ১২:০৬

বৃষ্টিধারা বলেছেন: X( X( X( X( X( X(

৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ১২:৫৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: রাগো কেন?

এই নাও তোমার জন্য ব্যাঙ ফ্রাইয়ের একটা রেসিপি দিলাম.....

উপকরণ:
১৫ টা মোটাসোটা ব্যাঙের পা।
১ কাপ ময়দা
৩ কাপ তরল দুধ
১ চা চামচ প্যাপরিকা
পেয়াজ বাটা, রসুন বাটা, আদা বাটা, গোলমরিচ গুড়ো সব এক চা চামচ
কাঁচা পেপে বাটা ১ টেবিল চামচ
মৌরি গুরো, রোসমেরি গুলো পরিমান মতো।
আর স্বাদ মতন লবন।

প্রণালী:

প্রথমে ব্যাঙের পা গুলো খুব ভাল করে ধুয়ে নাও। এরপর দুধ, ময়দা আর রসুন বাটা দিয়ে পেস্ট বানিয়ে সেটার মধ্যে পা গুলো ভাল ভাবে মেখে নিয়ে ফ্রিজে রেখে দাও সারারাত। সকালে দেখবে পেস্ট টা ঘন হয়ে গেছে, এরপর এতে বাকি সব মশলা খুব ভাল ভাবে মেশাও। ওদিকে পা গুলো পেপে বাটা দিয়ে মেখে ৪/৫ ঘন্টা ম্যারিনেট করবা। তারপর পা গুলকে ঐ পেস্টের মধ্যে ভালো করে ডুবিয়ে, ডুবো তেলে সোনালী করে ভেজে নাও। সেদ্ধ আলু, কাকাড়া সহোযোগে খেতে পারো, খুব মজা!

:D

৪২| ৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ১২:১০

পটল বলেছেন:

রুপকথার ব্যাঙ

ব্যাঙ গলপ ভালুইচে

৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ১২:৫৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ পটলা ভাইয়া :)

৪৩| ৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ১:১৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: kokhon theke login houar chesta korchi.:(

:(
:(
post pore coment porte porte sob vule gesi.:#)

৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ২:৪১

রেজোওয়ানা বলেছেন: সামুতে লগইন করা, পোস্ট লেখা, কমেন্ট করা সব কিছুই চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠছে :(

৪৪| ৩১ শে মে, ২০১১ দুপুর ১:২৪

বোকা ছেলে বলেছেন: শুনছি ব্যাঙ খাইতে নাকি ব্যাপক মজা। :-B :-B কিন্তু খাওয়া হয়নি এখনও। :)

৩১ শে মে, ২০১১ বিকাল ৩:০৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার জন্য ব্যাঙের রেসিপি দিলাম একটা, রান্না করে জানাবেন কেমন হলো খেতে.....

উপকরণ:

২ পাউন্ড ব্যাঙের পা।
১/৩ কাপ লেবুর রস।
১/৩ কাপ দুধ।
২টা ডিম (ফেটানো)
২ টেবিল চামচ সয়াবিন বা অলিভ ওয়েল।
পরিমান মতো লবন আর গোলমরিচ গুড়ো।
২ কাপ কর্ণ ফ্লাওয়ার।

ভাজার জন্য তেল (সয়াবিন)

প্রণালী:

প্রথমে ব্যাঙের পা গুলো ভাল করে ধুয়ে নিবেন। এরপর একটা প্লাস্টিকের পাত্রে পা গুলো বিছিয়ে লেবুর রস মাখিয়ে নিন, তারপর এটাকে ফ্রিজে রেখে দিন।
এরপর আরেকটা পাত্রে ডিম গুলো ভাল করে ফেটে নিয়ে এতে এক এক করে দুধ, লবন দিয়ে আবার ফেটবেন। তারপর একটা একটা করে ব্যাঙের পা এই মিশ্রনে ডুবিয়ে নিয়ে পরে প্রথমে প্যাপরিকা পরে ময়দার গড়িয়ে নিয়ে ডুবো তেলে সোনালী করে ভেজে ফেলবেন।

:) :)

৪৫| ৩১ শে মে, ২০১১ বিকাল ৩:০৬

লিটল হামা বলেছেন: রেড ডেভিল সমর্থকদের কাছে তাঁর নাম ‘থ্রি-লাংস পার্ক’। ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমান গতিতে চষে বেড়ান পুরো মাঠ, ফুসফুস তিনটে না থাকলে কি আর এটা সম্ভব! শুধু ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড সমর্থকেরাই বা কেন, পার্ক জি সুংয়ের দম দেখে অবাক হননি এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তাঁর অফুরন্ত দমের রহস্য জানা গেল এত দিনে। জানিয়েছেন পার্ক নিজেই—জুস! আম, কমলা, আপেল বা আনারসের জুস নয়; ব্যাঙের জুস!
ছেলেবেলা থেকেই স্বপ্ন ফুটবলার হবেন। কিন্তু সমবয়সীদের তুলনায় বেড়ে উঠছিলেন না ঠিকমতো, শরীরও ছিল শীর্ণ। ছেলের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তিত বাবা পার্ককে নিয়ে নিজ শহর সুয়োন ছেড়ে চলে এলেন গো-হিউংয়ে। এখানে ছিল বিশাল এক ব্যাঙের খামার। কোত্থেকে যেন তাঁর বাবা শুনেছিলেন, ব্যাঙের জুসে আছে প্রচুর প্রোটিন, যেটা পার্ককে শক্ত-পোক্ত করে তুলতে পারে। ব্যস, চলতে থাকল পার্কের ব্যাঙ-চিকিৎসা। খামার থেকে জুস আনতেন তাঁর বাবা, পার্ক অনুশীলন করে এসে দেখতেন গরম করে রাখা হয়েছে সেই জুস। পার্ক এসে গিলে ফেলতেন ঢকঢক করে।
নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছা করছে, কেমন ছিল জুসের স্বাদ? পার্কের মুখেই শুনুন, ‘আমার স্বপ্ন ছিল ফুটবলার হওয়া কিন্তু সবাই বলত আমাকে আরও বড়, আরও শক্তিশালী হতে হবে। বাবা বললেন, ওই জুসে আমার স্বাস্থ্য ভালো হবে। খুব, খু-উ-ব বাজে ছিল স্বাদ। কিন্তু তবু আমি দিনের পর দিন খেয়েছি। কারণ, স্বপ্নপূরণের জন্য আমি যেকোনো কিছু করতে প্রস্তুত ছিলাম।’
ব্যাঙের জুসে খুব একটা লম্বা বা সুঠামদেহী হয়তো হতে পারেননি, তবে পেয়ে গেছেন ওই অবিশ্বাস্য দম! যে দম ইউনাইটেডের অমূল্য রত্নে পরিণত করে তুলেছে তাঁকে।

Click This Link :|

৩১ শে মে, ২০১১ বিকাল ৩:২২

রেজোওয়ানা বলেছেন: খেলোয়াড়রা স্টেমিনা বাড়ানোর জন্য কত কি যে খায়, ব্যাঙের জুস, সাপের জুস!!!

জঘন্য :|

৪৬| ৩১ শে মে, ২০১১ বিকাল ৩:২৫

জুন বলেছেন: ব্যঙের কাহীনিতো ভালোই লাগলো রেজোওয়ানা কিন্ত লিটল হামা র মন্তব্য পড়ে আর কিছু বলার নাই :|

৩১ শে মে, ২০১১ বিকাল ৩:৪১

রেজোওয়ানা বলেছেন: হ্যাঁ জুন আপু দেখেন কেমন জঘন্য সব খাবার। ব্যাঙের জুস......শুনেই কেমন গা গুলিয়ে উঠছে :(

৪৭| ৩১ শে মে, ২০১১ বিকাল ৩:৩১

বোকা ছেলে বলেছেন: কোন ব্যাঙের ঠ্যাঙ লাগবে? কোলা, কুনো, কটকটি নাকি কাকড়া ব্যাঙ? :| :!>

আর নতুন রেসিপি দ্যান। ফ্রাইড ব্যাঙ খাইয়া লাভ নাই মনে কয়। হামা ভাইয়ের ব্যাঙ জুস থেরাপি লাগবে। জলদি জুস রেসিপি আপলোড করেন। :P :P

৩১ শে মে, ২০১১ বিকাল ৩:৪৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: এত কিছু জানি না! এই বর্ষায় আপনার বাসায় আশেপাশে যে ব্যাঙ গুলো ঘুরে বেড়াবে ঐ গুলো ধরে ধরে খেতে পারেন। আর জুসের রেসিপি দেবো মানে কি, এত কষ্ট ফ্রগ উইথ লেমনের যে রেসিপিটা দিয়েছি ঐটা আগে রান্না করেন X( X((

৪৮| ৩১ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৪

সাইমুম বলেছেন: ব্যাঙ-বন্দনা।

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ৮:৩৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: ধন্যাবদ সাইমুম ভাইয়া। আপনার 'বন্দনা' সিরিজটা দারুন ছিল :)

৪৯| ৩১ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৭

সাইমুম বলেছেন: সুকুমার রায়ের একটি কবিতার দুটো লাইন মনে পড়লো :

ব্যাঙ খায় ফরাসিরা, খেতে নয় মন্দ;
বার্মার নাপ্পিতে বাপরে কি গন্ধ।

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ৮:৪০

রেজোওয়ানা বলেছেন: এখন অবশ্য ব্যাঙ বাঙালিরাও খায়, সুকুমার রায় এই কথা জানলে কি লিখতেন চিন্তা করছি :)

৫০| ৩১ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫

সোমহেপি বলেছেন: একবার ব্যাঙ খেয়ে শরীর চুলকাইতে লাগল। সেই সাথে অসহ্য গরম শরীরে।ভাবছিলাম হয়ত পয়জন খেয়েছি।সারারাত পানিতে দাঁড়িয়ে ছিলাম।

তোমার ব্যাঙময় পোষ্ট সুন্দর হয়েছে।ছবিগুলোও অনেক সুন্দর।জিসান মামার ছবিটা বেশি সুন্দর।

বাড়িতে আসছি।এখন অনেক বৃষ্টি ।সন্ধ্যার দিকে চারদিক আন্ধার হয়ে বৃষ্টি হয়।বিদ্যুৎ থাকেনা।একটানা ব্যাঙের গান শুনি।
হালার ব্যাঙ এত গান গাইতে পারে।গলাব্যথার নাম নেই।

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ৮:৪৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: ব্যাঙ খেয়ে সারারাত পুকুরে দাড়িয়েছিলে.........হা হা হা হা ভাল হয়েছে। এত জিনিস থাকতে ব্যাঙ খাবার দরকার কি?

কবে আসলে বাড়িতে? কতদিন থাকবে?

তোমার অসহ্য লাগছে!! আমি খুব মিস করে ব্যাঙ ডাকা বর্ষকাল :(

৫১| ৩১ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫০

আরিয়ানা বলেছেন: গল্প ও লেখা দু'টোই চমৎকার!!

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ৯:৪৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালো আছেন নিশ্চয়ই :)

৫২| ৩১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৫৫

বড় বিলাই বলেছেন: ব্যাঙ কাটতে কিন্তু খারাপ লাগত না। কেঁচো আর তেলাপোকার চেয়ে তো অন্তত ভালো ছিল।

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ৯:৪৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: কেচোঁ কাটার কথা মনে হয়ে এখনও গা শিরশির করে :(

তেলাপোকা ভাল।

অনিয়মিত কেন আপু?

৫৩| ০১ লা জুন, ২০১১ রাত ১২:২৫

খারেজি বলেছেন: নিজের কৃতিত্বে আহলাদিত হৈলাম, বাট যে রঙিন ব্যাঙসমুদয়ের ছবি দিছেন, উহারা সকলই তীব্র বিষাক্ত প্রজাতির। পয়জন ডার্ট অ্যারো বলে সার্চ দিলেই সকলরে পায়া যাবেন, দক্ষিন আমেরিকার শিকারিরা এগুরার চামরা সেদ্ধ করে বিষ বানায়ে তীরের আগায় মাখায়। সাপখোপ ভয়ে এদের খায় না।

খাইলেই একদম অক্কা!

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার ''সামুর কৃতিত্ব'' গুলো বেশ চমৎকার হয়, কিন্তু আপনি মাঝে মাঝেই উধাও যান, সে কারণে মিস করি আমার লেখা গুলো।

পয়জন ব্যাঙ গুলো দেখতে সুন্দর লাগলো তাই দিলাম ।'পয়জন ডার্ট এরো' বেশ কয়েটা থাকতো যদি, তাহলে খুব ভাল হতো :)

৫৪| ০১ লা জুন, ২০১১ রাত ১২:৪২

ইষ্টিকুটুম বলেছেন: বাব্বাহ, অনেক বড় পোস্ট।+++

ব্যাং খেতে কেমন লাগে?? খাইনি কোনদিন। মুসলমানদের জন্য কি হালাল?? !:#P !:#P

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১০:০১

রেজোওয়ানা বলেছেন: তাও তো অনেক কাটছাট করে দিয়েছি এখানে। মূল যে প্রবন্ধটা আমি লিখছি ওটা আরও বড় :(

আমি ব্যাঙ খাইনি কখনো, সেই ইচ্ছাও নাই। হালাল কিনা জানি না, গর্তে বাসকারী প্রাণী খাওয়া মাকরুহ এটা জানি!

পড়েছেন দেখে ভাল লাগলো কুটুম পাখি:)

৫৫| ০১ লা জুন, ২০১১ রাত ১:০৩

ত্রিনিত্রি বলেছেন: :#> :#> :#> আপু আমার রাজপুত্রের ছবি পছন্দ হইছে! :!> :!> :!> দেখেন তো মোবাইল নাম্বার টা কোনভাবে জোগাড় করা যায় নাকি। ওকে বইলেন যে কোনদিনো একটা ব্যাঙ ও কাটিনাই। :P :P :P

ব্যাঙ কাটলে যদি ব্যাঙের ডাক্তার হইতে হয়? এই ভয় কাটিনাই! =p~ =p~ =p~

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৮

রেজোওয়ানা বলেছেন:
ঠিক বলছো তো, তুমি ব্যাঙের অপারেশন করনি? প্রিন্স ফ্রগ মোবাইল ব্যাবাহ করে না, মোটরগাড়িও তার অপছন্দ। তাই বাই সাইকেলে চেপে রওনা দিয়েছে তোমার সাথে ডেট করার জন্য :P

৫৬| ০১ লা জুন, ২০১১ রাত ১:৪৭

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: উৎসর্গ: মাধ্যমিক শ্রেণীতে প্র্যাকটিকালের নামে অহেতুক যে নিরীহ ব্যাঙ গুলোকে ধরে ধরে মেরে ফেলেছি, তাদের স্মরণে। =p~
=p~ =p~

ছোট বেলায় একবার একডোবায় দেখি অনেক মাছের পোনা। অত্যান্ত খুশি হয়া অনেকগুলা পোনা ধইরা পলিথিনে ভইরা নিয়া আসলাম বাড়িতে। আইসাই আম্মারে দেখাইলাম দেখো আম্মা মাছ ধরছি। আম্মা ঝাড়ু নিয়া দাবড়ানি মারলো কয় হারামজাদা এইগুলা মাছ না ব্যাঙের পোনা :-/

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩১

রেজোওয়ানা বলেছেন: উৎসর্গ পড়ে হাসলা কেন? X(
মাধ্যমিকে ঐ প্র্যাকটিকাল করে কি লাভ হইছে বলো? এর চাইতে মাছ কিভাবে ভাল কর কুটতে হয়, মুরগীর কিভাবে প্রসেস করতে হয়, এসব শিখালে কাজে দিত।

মাছ ভেবে ব্যাঙাচি ধরা তোমার পক্ষেই সম্ভব, এই জন্যই তো এখনও বই খুজে পাচ্ছ না :D

৫৭| ০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ৮:৪৭

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: নানু

গল্প দারুন হইসে, আরো গল্প চাই :)

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: গল্প আমি লেখি নাই কিন্তু, অনুবাদ করেছি নাতী :)

৫৮| ০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ৯:২১

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: রুপকথা ভালা পাই :) আগে ভাত খাওয়ানোর সময় একটা গল্প না বললেই ভাত ই খেতাম না ;)

উৎসর্গ: মাধ্যমিক শ্রেণীতে প্র্যাকটিকালের নামে অহেতুক যে নিরীহ ব্যাঙ গুলোকে ধরে ধরে মেরে ফেলেছি, তাদের স্মরণে।


হা হা প গে

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: হুম, কি যে সব অহেতুক প্র্যাকটিকাল করায়। মনে আছে সেই সময় প্র্যাকটিকাল ক্লাসের উপকরণ ব্যাঙ, তেলপোকা এসব আমাদেরই নিয়ে যেতে হতো স্কুলে। এগুলো ধরার জন্য কত যে কসরত :(

৫৯| ০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১০:১০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস পোস্ট

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মাসুম ভাই।

ভাল থাকবেন :)

৬০| ০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১১:২৭

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: X( X( X( X( X(

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: হে হে হে হে, কি খবর লাল টমেট্যু?

৬১| ০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: গল্পটা আগেই পড়েছি। কিন্তু তখন মন্তব্য করতে পারিনি।
এখন মন্তব্য করতে এসে ব্যাং বাবাজীর এতো এতো সচিত্র রেসিপি দেখে আমার মাথা আবার ঘুরছে।

যাই বমি করে আসি। X(( X(( X((

০২ রা জুন, ২০১১ সকাল ১০:১০

রেজোওয়ানা বলেছেন: ইশ বমি করবে কেন? আমি তো আরও ভাবলাম তোমার কুম্ভকর্নের জন্য একটা স্পেশাল ফ্রগ ফ্রাইয়ের রেসিপি দেবো। তা তুমিই যদি নাক সিটাকও তাহলে সেটা রান্না করবে কে বলো?

:(

৬২| ০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪৫

শাহেদ খান বলেছেন:
উৎসর্গ: মাধ্যমিক শ্রেণীতে প্র্যাকটিকালের নামে অহেতুক যে নিরীহ ব্যাঙ গুলোকে ধরে ধরে মেরে ফেলেছি, তাদের স্মরণে।

আপু, মন খারাপ করে কি কথাটা বলেছো? কিন্তু সেটা তো কোনও খারাপ উদ্দেশ্যে করা হয়না... Sometimes we need to be cruel only to be kind !

(তুমি নিশ্চয়ই মানুষ কেটে পৌষ্টিকতন্ত্র দেখতে চাও না?)

:-&

হরিণের প্রতি অতিরিক্ত মায়া দেখাতে গেলে সেটা কি বাঘ-এর উপর অনাচার হয়ে যাবে না?

০২ রা জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: হুম মন খারাপ করেই বলেছি। কারণ এই প্র্যাকটিকাল কোন কাজের না। মাধ্যমিকের পরে অনেকেই সায়েন্স ছেড়ে আর্টস নেয়, কর্মার্স নেয়, আবার বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখা যায় আবারও ট্রাক চেঞ্জ। কর্মজীবনে দেখা আগেরকার পড়াশুনার ধারেকাছেও নেই।
সো কি লাভ হলো সেই সময়ে ব্যাঙ, কেচোঁর পৌষ্টিকতন্ত্র, ধমনীতন্ত্র দেখে?
বাঘের তো ওটা মৌলিক অধিকার, জীবনের জন্য করতেই হবে। কিন্তু আমাদের মাধ্যমিকে ঐ কাজটা না করলেও চলতো, বুঝলা?

:)

৬৩| ০১ লা জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫৭

ডেইফ বলেছেন:
বাহ! চমৎকার লাগলো পোস্টটা।
ভেবেছিলাম শুধু গল্পই হবে। কিন্তু এসে তো অনেক জিনিস জানলাম।
ধন্যবাদ রইল আপনাকে।

০২ রা জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাইফ ভাইয়া। আপনার উপস্থিতি সব সময়েই আনন্দদায়ক :)

৬৪| ০১ লা জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৬

শুভ্রতা বলেছেন: ব্যাঙের রুপকথা ভালো লাগলো। অনেক কিছু জানলাম। তবে ব্যাঙের রান কিন্তু আসলে খুব টেষ্টি :)
৩২ তম ভালো লাগলো।

০২ রা জুন, ২০১১ সকাল ১১:২৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: তাই নাকি? আপনি খেয়েছেন?

৬৫| ০২ রা জুন, ২০১১ সকাল ১০:২১

সায়েম মুন বলেছেন: ব্যাঙের জুস খাবো। :(( :((



:P

০২ রা জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪০

রেজোওয়ানা বলেছেন:
এই নাও তোমার ফ্রগ জুস। খেয়ে জানাবা কেমন লাগলো :D

৬৬| ০২ রা জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৯

হুপফূলফরইভার বলেছেন: তাতীর বাড়ী ব্যাঙ্গের বাসা
কোলা ব্যাঙ্গের ছা

তাইরে নাই রে না................ ;) ;)

আপনের গপ হুনতে আরো দুই রাজকুমার হাজির

০২ রা জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: বেশ গোবেচারা চেহারা ব্যাঙ রাজপুত্র।

ব্যাঙ কেন শুধু তাতী বাড়িতে বাসা বানায়, সেই বিষয়ে কিছু জানো?

৬৭| ০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৮

নাআমি বলেছেন: অসাধারন লাগল.......ব্যাঙ নিয়ে এত চমৎকার লেখা, ভাবাই যায়না !!

০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: নাআমি আপু, আপনাকে দেখে কি যে ভাল লাগছে............

:)

৬৮| ০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৪৬

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: হা হা হা ব্যাঙ রাজকুমারের গল্প আগে শুনেছিলাম মনে হয়। ছোটবেলায় মনে নাই। আজ নতুন করে শুনলাম আপনার কাছ থেকে। মজার ।


অনেক সুন্দর পোষ্ট আপু।



আপনি আমারে ব্যাঙ ফ্রাই দিতে পার্লেন?? /:) /:) /:) /:) /:)

০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৪:১৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: কেন ব্যাঙ ফ্রাই তো খুবই মজাদার খাবার, ফরাসিরা খায়! খেয়ে দেখো, ভাল লাগবে। খাব পুষ্টিকর :)

৬৯| ০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৫৬

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: সায়েম মুন বলেছেন: ব্যাঙের জুস খাবো



ওয়াক তু :|| :-/ :P :-0 :-& B:-) :-P :-* আমারে টেকা দিলেও খামুনা ওইটা

০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৪১

রেজোওয়ানা বলেছেন: ব্যাঙের জুস খেলে স্টেমিনা বাড়ে। হামা বলেছে রেড ডেভিলের জিসুং স্টেমিনা বাড়ানোর জন্য ব্যাঙের জুস খেতেন :)

৭০| ০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৪:১০

সরল মানুষ বলেছেন: ফ্রাইড ফ্রগ খাবো,,,.. :(( :(( :((



B-) B-)

০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৪৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: তাইলে ফ্রান্সে চলে যাও। ফরাসিরা ব্যাঙ খায়, ভাল ভাল রেসিপি পাবা :)

৭১| ০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৪:১৩

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: উৎসর্গ: মাধ্যমিক শ্রেণীতে প্র্যাকটিকালের নামে অহেতুক যে নিরীহ ব্যাঙ গুলোকে ধরে ধরে মেরে ফেলেছি, তাদের স্মরণে।


হাহাহাহা। ব্যাঙ কাটার পর তার ভেতরটা কিন্তু একদম অন্যরকম। পরিচ্ছ্ন্ন। তাইনা আপু? আমি যেদিন ব্যাঙ কাটলাম......উফ, উপরের চামড়া দেখে তো প্রায় বমি করি। কিন্তু চামরা চারপাশে আটকে যখন ভেতরটা দেখলাম, বিশেষ করে সচল হৃৎপিন্ড, তখন কিন্তু কুৎসিত চামড়ার সাথে মেলাতে পারলামনা।

তোমার লেখাগুলো এমন জ্ঞানগর্ভ মন্ডিত ক্যান? :(

০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৫:০৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: ঠিক বলেছো, ভেতরটা একদম পরিস্কার! কেচোঁ ভেতরটাও কিন্তু এমন সাদা, যদিও ওটা ধরাই একটা ঘিন্নকর বিষয় ছিল :(

আমার অনেক গিয়ান তো, সেই গিয়ান মাথা উপচাইয়া ব্লগের লেখায় চলে আসে তাই :P :P :#)

৭২| ০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৪:২০

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: আমার ৯৫ এর জন্মদিনে আমার বড় ভাই আমারে দিলো ইয়া মোটা "ছোটদের জ্ঞানবিকাশ" না কি জানি নামের একখান বই। আর তার পরের ভাই দিলো তিন তিন খান "মনিষীর জীবনকাহিনী"। :(( :(( :((

কোনদিন বইগুলা আমি হাতে তুইলা দেখিনাই। /:)

০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৫:১৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: আহহা কেন দেখলা না। তাহলে তুমিও এমন রূপকথার মধ্যে বা রেসিপি পোস্টের মধ্যে জ্ঞানগর্ভ আলুছানা করতে পারতা ......হি হি হি

৭৩| ০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৪:২৮

সায়েম মুন বলেছেন: ইয়াম ইয়াম ইয়াম। বাহ খুব টেষ্টি হৈছে। :#)


উৎসর্গ: মাধ্যমিক শ্রেণীতে প্র্যাকটিকালের নামে অহেতুক যে নিরীহ ব্যাঙ গুলোকে ধরে ধরে মেরে ফেলেছি, তাদের স্মরণে।
-------------------আমিও জীবনে ৫ টার মত ব্যাঙ কাটছি। তারা যেন আমারে ক্ষমা করে দেয় :(


০২ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: স্টেমিনা বেড়েছে তো? এর পরে যখন বান্দরবনে দূর্গম এলাকায় যাবে তখন মনে করে অর্কিড গুলো পেরে নিয়ে এসো গাছের মগডাল থেকে, নইলে ব্যাঙের অভিশাপ লাগবে মনে রেখো। :(

৭৪| ০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৩২

সরল মানুষ বলেছেন: সাপের পোষ্ট এর পরে ব্যাঙ এর অপেক্ষায় ছিলাম,,,.... B-) B-)



















:P



০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৭:২৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: এরপরে কেচোঁ ও জাতীয় জীবনে কেচোঁর অবদান শীর্ষক একটা পোস্ট ডেবো, ছবি রেডি রাখিস............. :)

৭৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:৫৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনার ব্লগ যতই পড়ছি, আপনার সম্পর্কে ধারণা ততই উচ্চ হচ্ছে !! আপনি অনেক জ্ঞানী মানুষ আর গবেষণাধর্মী মানুষ !! :)

রুপকথার গল্প বলে ছোট বেলায় ফিরিয়ে নিয়ে গেলেন, আমাদের বাচ্চারা রুপকথা পড়বে কিনা কে জানে?? B:-) নাকি ল্যাপটপ নিয়েই বসে থাকবে??

ব্যাঙ নিয়ে সাম্প্রতিক একটা ঘটনা, গত সপ্তাহে আমরা শ্রীমংগল চা বাগানে ছিলাম, সুইমিং পুলে সন্ধ্যায় ডুবে ছিলাম, পাড়ে উঠে দেখি একটা সুন্দর একটা ব্যাঙ টেবিলের উপরে বসে সবার সাতার কাটা দেখছে !! সবাইকে ডেকে বললাম, দেখেন একজন দর্শক। :P :P ব্যাঙ টার অনেক কাছে যাওয়া সত্ত্বেও সে চলে যাচ্ছিল না ভয় পেয়ে... ওর কান্ডে খুব মজা পেয়েছিলাম... :D :D

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৭:৫৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: হায় হায় আমি নাকি জ্ঞানী মানুষ :(

বাচ্চাদের প্রতিদন একটা করে রূপকথার গল্প শুনাবেন, ওদের কল্পনার জগতটা সমৃদ্ধ হবে! শ্রীমঙ্গলের ঘটনায় মজ পেলাম, ও নিশ্চয়ই ভাবছিল বিশাল বিশাল এই প্রানী গুলোও দেখি আমাদের মতো লাফালাফি করতে পারে!

৭৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১:৩৯

বড় বিলাই বলেছেন: একটু দৌড়ের উপর আছি। এটা কেটে গেলেই আবার নিয়মিত হব।

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৭:৫৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: দৌড় তারাতারি শেষ হোক, আবার আমার স্বপ্নকাহিনী পড়া শুরু করবো...........

৭৭| ০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ধরনী বলেছেন: মজার পোস্ট।।

ব্যাঙ এর খাবারের ছবিগুলো :-P :-P

০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:১৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ ধরণী পড়ার জন্য :)

আর আমাকে ভেংচি কাটছেন কেন, এত সুস্বাদু ফ্রগ ফ্রাই দিলাম, তবুও ভেংচি :(

৭৮| ০৬ ই জুন, ২০১১ ভোর ৬:৩৩

ইসরা০০৭ বলেছেন: ব্যঙের কাহীনিতো ভালোই লাগলো:)

আপু কেমন আছেন?

০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ইসরা আপু।

১০০ মি: দৌড়ের উপর আছি :(

৭৯| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩২

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আপনার এই পোস্ট যে কোন ফাঁকে চোখ এড়িয়ে গেল।

অনেক সুন্দর লিখেছেন। উৎসর্গ যথার্থ :)

০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: যাক, তাও যে চোখে পড়লো এতেই খুশি আমি আরশি ভাইয়া :)

৮০| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫৯

বডটজসৃ বলেছেন: রেজু আপু..ব্যাং দেখতে ওনেক কিউট...ব্যাং ভালা পাই।

০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: এই তুমি হঠাৎ হঠাৎ কোথা থেকে উধাও হও?

ভাল লাগছে তোমাকে দেখে?

আমিও ব্যাং ভালা পাই :)

৮১| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:০৮

স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: আমি একটু অন্যভাবে শুনেছিলাম। আমি ব্যাংকুমারী চাই একটা।

০৬ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: এটার বিভিন্ন ভার্সন আছে। আমি নিজেই শুনেছি ৪ রকম ভাবে, গতকাল একটা সিনেমা সেখানে দেখলাম সেখানে রাজকণ্যাও ব্যাঙ হয়ে যায়।

ব্যাঙকুমারী খুজে দেখি :)

৮২| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪৪

দূর্জয় বলেছেন: উৎসর্গ: মাধ্যমিক শ্রেণীতে প্র্যাকটিকালের নামে অহেতুক যে নিরীহ ব্যাঙ গুলোকে ধরে ধরে মেরে ফেলেছি, তাদের স্মরণে

উৎসর্গটা বরাবর হয়েছে।

০৬ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৪৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ দূর্জয় ভাইয়া :)

৮৩| ০৬ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৮

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আরশি না তো। আরিশ, নাইলে রিশাদ :)

০৭ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:২৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: ওহ তাই তো!!

সরি আরিশ ভাইয়া, ঠিক করে দিচ্ছি :!> :#>

৮৪| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৮

পুরাতন বলেছেন: সবাই তো মরা ব্যাঙ দিল, এই লন তাজা একখান

০৭ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:০৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: এটার তো মৃগী রোগ হয়েছে বলে মনে হচ্ছে :(

৮৫| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৬

মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: পোস্ট তো পড়তে ভালোই লাগছিলো কিন্তু উৎসর্গ পড়ে তো মনটা খারাপ হয়ে গেলো। :(

৪৪ নাম্বারের রিপ্লাইয়ে যেই রেসিপিটা দিসেন ঐটা কি নিজে টেরাই কর্সেন নাকি গো আফা! ;)

০৭ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:১৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: ঐটা যদি কোন দিন ভেবু আপা, দুলামিঞা সহ আমাদের বাড়িতে তশরিফ রাখেন সেইদিন টেরাই করমু ভাবছি :-B

৮৬| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:২৫

মহাবিশ্ব বলেছেন:
রেজোওয়ানা, প্রাণীজগতের সাথে তোমার বন্ধনটা অনেক দৃঢ়, যা খুবই উপভোগ্য। আমার ভীষণ ভালো লাগে। খুব ভালো লাগলো রচনা। এখানেও দেখেছি একটা কুসংস্কার চালু আছে, ব্যাঙ মেরে উলটে রেখে দিলে বৃষ্টি হয়। এতে বেশ কিছু নিরীহ ব্যাঙ গত হয়েছেন। তবে তার চেয়েও বেশী ব্যাং ধরে চালান যেত উদরপূর্তির জন্য। একসময় রাত্রে একদল মানুষ হাতে ঝুপড়ি নিয়ে বর্ষাকালে ব্যাং ধরে বেড়াতো। সেইসময় ব্যাঙের ডাক কমে গেছিল। এখন আর ধরা হয় না, এটা আইন করে রাস্তা ঘাটে ব্যাং ধরা নিষিদ্ধ হয়ে গেছে। ঝমঝমে বৃষ্টির রাত্রে নির্জন রাস্তা দিয়ে হেঁটে আসতে আসতে চারিপাশ থেকে অসংখ্য ব্যাঙের ডাক শোনা এক অনন্য অভিজ্ঞতা। হেসোনা শুনে যে যখনই সুযোগ পাই দাঁড়িয়ে আমি এই গ্যাঙোর গ্যাঙোর কলতান শুনি, দারুণ লাগে! আর তুমি যাদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেছো এই রচনা, ডিসেকশানের প্রায়শ্চিত্ত করার জন্য, আমার এই প্রায়শ্চিত্ত অনেকদিন আগেই কিছুটা করা হয়ে গেছে। আমার একটা পোষা ব্যাং ছিল। একদম সত্যি কথা। বারান্দায় একটা গাছের টবের মধ্যে থাকতো, নিজে থেকেই এসেছিল। বেশ কিছুদিন ছিল সেখানে। বেরিয়ে চলে যেতো, আবার চলে আসতো। মজার ব্যাপার হলো ওকে পোকা খাওয়াতাম, সুতোয় আলগা করে বেঁধে পোকা ওর মুখের সামনে ধরতাম, আর বেঙ্গুদাদা (দিদিও হতে পারে!) ইয়া লম্বা জিভটা সড়াৎ করে বার করে সেগুলো গলার্ধকরণ করতো। মাঝে মাঝে ঘরের মধ্যে ঢুকে পড়তো কিন্তু কিছু অপকর্ম করার আগেই আবার বেরিয়ে গিয়ে টবে ঢুকে পড়তো। সম্ভবতঃ কুনো ব্যাং ছিল সেটা। একসময় আর ফিরে আসে নি। হয়তো বিয়ে থা করে অন্যজায়গায় সংসার পেতেছিল! টবটা বড্ড ছোট ছিল কিনা!

০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:২৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: কি চমৎকার একটা মন্তব্য!

অনেক বেশি কৃতজ্ঞতা............

তোমার ব্যাঙ পোষার কথায় মনে হলো আমার কচ্ছপের একুরিয়ামে দুটো ব্যাঙও পুষবো কিনা :)

একবার আমাদের দেশের পার্বত্য এলাকা বান্দরবনের একটা বাজারে গিয়ে মজার একটা জিনিস দেখেছিলাম। মুরগি যেমন বিক্রী হয় তেমন করে বড় বড় জ্যান্ত কোলা ব্যাঙ বিক্রী করা হচ্ছে, প্রতিটা ব্যাঙের পায়ে দড়ি বাধা। সব গুলো দড়ি আবার বিক্রেতা তার পায়ের বুড়ো আঙুলে বেধে মোড়ায় বসে আছে। ক্রেতারা ব্যাঙ কেনার পরে বিক্রেতা সেটাকে দড়ি বেধে ক্রেতার হাতে ঝুলিয়ে দিচ্ছেন!!

৮৭| ০৭ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৩৩

লেখোয়াড় বলেছেন: ছোট বেলায় আমি অনেক অনেক ব্যঙ মেরেছি। পানির সবুজ ব্যঙ বড়শি বা তিন বা দশ শিকের কোচ দিয়ে, বৃষ্টিতে রাতের বেলায় ডাকে যে ব্যঙ ছোট জাল বা কোচ বা লাঠি দিয়ে বা খেজুর গাছ কাটা লম্বা দা দিয়ে, কোলা ব্যঙ লাঠি দিয়ে। সে এক ছোট বেলার চঞ্চলতা, উৎসুকতা, অবুঝতা। আমার কোন দোষ নাই, সব বয়সের দোষ। এখন খবি খারাপ লাগে, ভাবি অত অত ব্যঙ না মারলেও চলতো।

অন্যান্য লেখার মত আপনার এই লেখাটাও একটা শক্ত ভিতের উপর দাঁড়িয়েছে।বোঝা যায় লেখাপড়ায় ফাঁকি দিয়েছেন কম।আপনাদের হাতে অনেক ছোট বিষয়ও তাই সুন্দর ও বড় হয়ে ওঠে।

সামনে বর্ষাকাল তাই আমার প্রপিকে ব্যঙ আর ব্যঙের ছাতার ছবি লাগিয়েছি।কেমন লাগছে জানাবেন।

ভালো থাকুন, শুভকামনা।

০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৫৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: লেখোয়াড় খুব ভাল লাগলো আপনার মন্তব্যে।
ছোটদের অনেক খেলাই থাকে বেশ নিষ্ঠুর, যেমন আমার নিজের কথাই বলি......আমার ছেলেবেলায় ইকোন আর রাইটার নামের একধরেনর প্লাস্টিকের কলম পাওয়া যেতো। আপনি দেখেছেন কিনা জানি না। সেই কলমের নিবের দিকে আগুন লাগালে একসময় গলে গেল পড়তে। তো আমরা করতাম কি পিপড়ার সারির উপরে সেই গরম আগুনের গোলা ফেলতাম! এটা ছিল বোম ফেলা খেলা। পিপড়া গুলো কিছু মরে যেতে, কিছু এদিক সেদিক দৌড়ে পালাত, আর আমরা খুব মজা পেতাম। কি ভয়ানক চিন্তা করেন! :(

আপনার প্রোপিক সুন্দর হয়েছে :)

৮৮| ০৭ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২১

নাজনীন১ বলেছেন: আপনার ব্লগে আসলে আনন্দের সাথে অনেক কিছু জানা যায়। শিশুরা আপনাকে শিক্ষক হিসেবে পেলে ভালই হতো। সোহামনির ভাগ্য ভাল এমন মা পেয়ে। :)

ইন্টারে যেদিন প্রথম ব্যাঙের হার্ট পাম্পিং দেখেছিলাম, অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। আর এমন জ্যান্ত একটা ব্যাঙকে কাটা ছিড়া করা হচ্ছে দেখে মন খারাপ লাগছিল, প্রথম দিন স্যার কেটেছিলেন। এরপর কিছু ব্যাঙ নিজেও কেটেছি, তখন আর মন খারাপ লাগেনি। :|

০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪১

রেজোওয়ানা বলেছেন: আজ সকালে আমার ব্লগে এসে নিম্নশ্রেণীর কিছু মন্তব্য দেখে মেজাজ খারাপ হয়েছিল, আমার মন্তব্যটা পড়ে সেটা উবে গেলো। কৃতজ্ঞতা নাজনীন আপু।

আমার একটা ঘটনার কথা বলি, একবার প্র্যাকটিকাল ক্লাসে কোন কারণে ব্যাঙটা ভাল করে অজ্ঞান হয়নি, তো চার পায়ে পিন লাগিয়ে যেই পেটে ছুড়ি দিয়ে পোচ দিয়েছে, অম্নি ব্যাঙটা পায়ের পিন টিন ছুটিয়ে তিন লাফে রুমের বাইরে। এই ঘটনাটা মনে পড়েল একটু খারাপ লাগে....

৮৯| ০৭ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০২

ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: হ্যালো, হ্যালো, হ্যালো!!

আছেন কিরাম?

পোষ্ট ভাল লাগছে! সাথে উৎস্বর্গটাও!!

০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪২

রেজোওয়ানা বলেছেন: কোথায় চলে যাও ফাহাদ ভাই হঠাৎ হঠাৎ?

আবার ডুব দিও না :(

৯০| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:০৫

রাজর্ষি....... বলেছেন: ব্যাং খাইতে আপনার বাড়িতে কবে আমু... :P :P :P

০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: আসার সময়ে দুটো কোলা ব্যাঙ ধরে নিয়ে আসবেন কিন্তু :)

৯১| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:৫৮

ত্রাতুল বলেছেন:
হাহাহা! খুব মজার! আর সাথে বিনেমূল্যে জ্ঞান বিতরণতো আছেই। স্কুলে প্র্যাক্টিকাল করার সময় ব্যাঙ ধরাধরি মারামারি হয়েছে বেশ কিছু। :(

ব্যাঙ বেঁচে থাকুক।

শুভ রাত। :)

০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: জ্ঞানই একমাত্র বস্তু যা বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়!

ধন্যবাদ ত্রাতুল ভাই!

৯২| ০৮ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:২৬

কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: কিউট কিউট ব্যাঙের ছবি, ছড়া, গান, রূপকথা আমার অনেক পছন্দের :)

০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৫২

রেজোওয়ানা বলেছেন: আমারও খুব প্রিয় রূপকথা।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ :)

৯৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৯

পৃথিলা আফনান বলেছেন: ++++++++++++++++++

০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৫৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পৃথিলা আপু :)

৯৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৫৭

রাখালীয়া বলেছেন: ++++

০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ রাখালীয়া :)

৯৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৫

আরিফইসলাম বলেছেন: গল্প ও লেখা দু'টোই চমৎকার!

০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১১

রেজোওয়ানা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আরিফ ভাইয়া :)

৯৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫

পৃথিলা আফনান বলেছেন: + তো দিছি, এখন আমার চকলেট কই??? :)

০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: চকলেট খাওয়া দাঁত ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর :(

৯৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:১৮

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ব্যাঙ ভাজি অনেক মজার। খেয়ো দেখো।

০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: অনেক দিন পরে তোমাকে দেখে ভাল লাগছে শূণ্য :)

৯৮| ০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:০৯

শাহানা বলেছেন: হমম, গল্প থেকে শিখলাম, কথা দিয়ে কথা রাখলে অনেক সুফল পাওয়া যায়।

০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩২

রেজোওয়ানা বলেছেন:
''কথা দিয়ে কথা রাখতে হয়''
অনেক ধন্যবাদ শাহানা আপু :)

৯৯| ০৯ ই জুন, ২০১১ ভোর ৫:২৮

ত্রাতুল বলেছেন:

আপু কি আমার কথাটা অন্যভাবে নিলেন?
আমার কেন যেন তাই মনে হচ্ছে। আমি কিন্তু মজা করেই বলেছি।

স্যরি! :(

০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: আরে নাহ কি যে বলেন! রাগ করবো কেন? আমিও তো মজা করেই রিপ্লাই করলাম। নো নোড টু বি সরি ত্রাতুল ভাইয়া।

:)

১০০| ০৯ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৫২

সরল মানুষ বলেছেন: X( X(

০৯ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:০১

রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি খুব দৌড়ের উপর আছি, ওর্য়াকশপ চলছে। কিছুক্ষনের জন্য এসছিলাম, এখন আবা র দৌড়াবো। রাগ হচ্ছো কেন?

১০১| ০৯ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সজল শর্মা বলেছেন: চাবি ছিল না বলে এনেস্থেশিয়ার আলমারি খোলা যায়নি। ম্যাডাম জিতা ব্যাঙকেই কাটলেন। তার কথা এখনও মনে পড়ে। অপরাধী লাগে।

ভাল লাগলো, একসাথে অনেক দিক বিশ্লেষণ করেছেন।

১৩ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:০৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সজল ভাইয়া, ভাল থাকেবন সবসময়......

১০২| ১০ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:০১

টানজিমা বলেছেন: উউউ, তাহলে কি হাতে ঘা হয়না?? :|

১৩ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: তুমি একটা ব্যাঙাচি ধরে একটু চেক করে দেখো না :(

১০৩| ১৩ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৭

সায়েম মুন বলেছেন: কাজের দোকান (ওয়ার্কশপ) খুলছো মনে হয়। কি কাজ করো? ফ্রগ ফ্রাই না জুস বানাও :-0

আছো কেমন রেজু? /:)

কুনোফ্রগের ফ্রাই খাইতে মঞ্চায়। কিছু না হোক দুইটা ঠ্যাঙ হলেও চলবে :-/

১৩ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৩৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: আমের আচার বানাই :)

কুনো ব্যাঙের ঠ্যাং খাওয়া লাগবে না, আমের আচার খাও :)

১০৪| ১৩ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:৪১

সায়েম মুন বলেছেন: রাইট নিউ পোষ্টের বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজ এ ক্লিক করছো নিকি দেখো। হয়ত টিক করো নি। /:)

১৩ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৩৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: না ওটা করেছিলমা, আমাকে প্রমট দেখাচ্ছিল আমি ৩০ মিনিটের মধ্যে আগেও নাকি দুইটা পোস্ট করেছি :(

১০৫| ১৪ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪৫

সেলিম তাহের বলেছেন: আপনার পোস্টগুলোর আমি নিয়মিত পাঠক। কিন্তু মন্তব্য রেখে যাওয়া হয়ে উঠে না। আপনি হয়তো নিজেও জানেন না, কিছুক্ষণের জন্য হলেও আমার মতো এখানে অনেক পাঠক/ব্লগারের মন ভালো করে দেবার মতো রসে টইটম্বুর লেখা ছড়িয়ে থাকে আপনার বিভিন্ন পোস্টে। সহজ ভাবে সহজ বা গভীর বোধের সহজাত বহিঃপ্রকাশের সৃজনী সবার থাকে না। আপনার আছে।

এই পোস্টটি একটি বিশেষ কারণে আমাকে ভীষণ ভাবে নাড়া দিয়ে গেল। কেন নাড়া দিল, কেনই বা 'প্রিয়'-তে নিলাম, সেটা না হয় অজানাই থাকুক। মন থেকে প্রার্থনা করি এ মহাজীবন যেন সবসময় আনন্দ আর শান্তিতে রাখে আপনাকে : )

১৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৪৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার মূল্যায়নে অত্যন্ত সন্মানীত বোধ করছি সেলিম তাহের ভাইয়া। অশেষ কৃতজ্ঞতা...........

১০৬| ১৪ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪৭

সকাল রয় বলেছেন:
হুম ব্যাঙ

আমি ব্যঙের মাংস খুব পছন্দ করি। গত বর্ষায় খেয়েছি ব্যাঙের রোষ্ট

১৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৪৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: ব্যাঙ পেলেন কোথায়, পাশের সেই জঙ্গল থেকে ধরেছিলনে, না কিনে এনেছেন?

:)

১০৭| ১৪ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৫৮

দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: সামুর নতুন নিয়ম হচ্ছে ৩০ মিনিটে দুটির বেশি পোস্ট দেওয়া যাবে না। মজা হল আপনি যদি ৩০ মিনিটের মধ্যে দুটো পোস্ট লিখে ড্রাফট এ সেভ করেন, অথবা একটা পোস্টই দুইবার সেভ ক্লিক করেন তবে সেগুলাও কাউন্ট হবে।
অবশ্য এটা আমার অনুমান মাত্র। আমি কোনো অথরিটি নই, আমার ভুলও হতে পারে।

১৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৫৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: আমার মনে আপনিই ঠিক বলছেন, কারণ আমি যে কোন পোস্ট লিখে সাথে সাথে সেটা ড্রাফট করি, তার পরে সেই ড্রাফট থেকে এডিট করে পোস্ট দেই।
হয়তো দুই তিনবার সেইভ বাটন প্রেস হয়েছিল। তবে যদি তাই হয়, এটাতো সিস্টেমই হলো না!! আজব বিষয়!

১০৮| ১৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭

রাত্রি২০১০ বলেছেন: অসাধারণ! তুমি এত দারুন লেখ কি করে? খুব মন ভাল হয়ে গেল। আমার সবচেয়ে প্রিয় গল্প। আমি এর একটা ভার্সান লিখেছিলাম অনেক আগে।
কানে কানে একটা গোপন কথা বলি,
জান, আমার একটা ব্যাঙ রাজকুমার আছে---সমস্যা হল আমি রাজকুমারী না, বেচারা রাজকুমার উলটো তাই ব্যাঙ হয়েই থেকে গেল জীবনভর! হিহিহিহি!!

ভাল থেক আপুনি। প্রিয়তে নিয়ে গেলাম তোমাকে--অবশ্য তুমি সেখানেই থাক!

১৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৮

রেজোওয়ানা বলেছেন:

১৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩২

রেজোওয়ানা বলেছেন: এত চমৎকার একটা মন্তব্য........খুব খুশি লাগছে।
ভাল থাকো অনুক্ষন।

আর তোমার এবং তোমার রাজকুমারের জন্য স্পেশাল রেকমেন্ডেশন এই মুভিটা দেখো ........ :)

v=PasKjOxHRx4

১০৯| ১৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১:২৭

দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: সামুর সিস্টেম বড়ই আজব।
বেচারা ব্যাং ছিল ব্যাং-ই রইল। =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: কু্যো থেকে সামুদ্রে আর যেতে পারলো না।

আফসুস :(

১১০| ১৭ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৮

রাত্রি২০১০ বলেছেন: লিঙ্ক কাজ করে না--URL dao....

তোমাকেও অনেক ভালবাসা----

১৭ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:১২

রেজোওয়ানা বলেছেন: একটা কাজও যদি ঠিক মত করতে পারি :(

১১১| ১৯ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৬

চতুষ্কোণ বলেছেন: দারুন! আপনার একটা অসাধারণ গুন হলো আপনি আপনার প্রতিটা লেখাতেই পাঠককে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেন। আসছিলাম আপনাদের অদ্ভুত সুন্দর প্রোপিক দেখে এবং ভাললাগা জানাতে। তারপর ভাবলাম আচ্ছা ব্যাঙ নিয়ে গল্পটা পড়েই দেখি না। এরপরই সাড়ে সর্বনাশ! :( পুরোটা শেষ না করে উঠতে পারলাম না। এদিকে আম্মু চায়ের জন্য ডাকাডাকি করছে। উফ!

(প্রোপিকটা কে একেঁছে?) :)

২০ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৩২

রেজোওয়ানা বলেছেন: ঘতুস, মূল্যায়ন চোখ ভিজিয়ে দিল...........


ওয়েল পেইন্টটার অর্টিস্ট সারিয়া দাস :)

১১২| ২০ শে জুন, ২০১১ রাত ৯:৪৬

শিশিরের বিন্দু বলেছেন: লেখার বিষয়বস্তু দেখেই প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। একটু সময় পেলেই পড়ে ফেলবো আপি। :)



ভালো থাকবেন অনেক অনেক কেমন।

২১ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৫২

রেজোওয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শিশির, তুমিও ভাল থাকো অনুক্ষণ :)

১১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৫১

স্বপ্নচারী পথিক বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর একটি লেখা । এতদিন ধরে কদাকার প্রাণী হিসেবে যে ব্যাঙকে অপছন্দ করতাম আজ তার প্রেমে পড়ে গেলাম । আচ্ছা, ব্যাঙ কি স্বপ্ন দেখে?

২৭ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: গভীর চিন্তার কথা কিন্তু!
ব্যাঙ কি স্বপ্ন দেখে?
তাই তো!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.