![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
আমি সাধারণ মানুষ, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ঠিক মতো পড়িনা, কখনো পড়ি কখনো পড়তে ভালো লাগে না । ভাবছিলাম আজ সারারাত নামাজ পড়ব, কিন্তু আজ শরীরটা বড্ড টায়ার্ড লাগছে । সারাদিন ভীষণ ব্যস্ততায় কেটেছে । তার ওপর একটু আগে এক মওলানা সাব বলে দিয়েছে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের চাইতে আজকের রাতের নামাজ বেশী জরুরী না । সুতরাং ভাবছি সারারাত কষ্ট করবো না । আমার সিদ্ধান্তটা কেমন হলো বলবেন কি ????????
২| ০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৬
মাসুদ রশিদ বলেছেন: সিদ্ধন্তটা মনে হয় ঠিকই আছে। তবে নামাজ না পড়ার চেয়ে পড়া তো ভালো। শবে বরাত নিয়ে আমার একটা লেখা আছে। পড়তে পারেন।
Click This Link
৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: শবেবরাতের নামাজ পড়া জরুরী না তবে এক জন মুসলিম হিসেবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ঠিক মত পড়া জরুরী।
৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৪১
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ অবশ্যই পড়বেন, না পড়লে গুনাহ হবে। তাই বলছি আজকের এই পবিত্র রাতে নফল এবাদত করে আর কোরআন তেলোয়াত করুন আর প্রতিদিন পাচঁ নামাজ পড়ার চেষ্টা করুন। একদিন পাচঁ ওয়াক্ত পড়ে দেখুন ... আপনার মন মানসিকতায় পরিবর্তন আসবে। আর প্রতিদিন নামাজ পড়তে মন চাইবে।
প্রতিদিন সুরা ইয়াছিন পড়লে অনেক সওয়াব পাবেন।
সূরা ইয়াছিন নাযিল ও ফজিলত
১. মক্কাবাসীরা হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে উপহাস করে বলতো, ইয়াতিম ও নিরক্ষর হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কি করে নবুয়তের দাবী করতে পারে? অবিশ্বাসীদের এই প্রশ্নের উত্তরে মহান আল্লাহ তায়ালা এই সুরা নাযিল করেন।
২. মহান আল্লাহ তায়ালা সুরা ইয়াছিনের মাধ্যমে নবুয়তের সত্যতা প্রমান করেছেন।
৩. হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সুরা ইয়াছিনকে কালাবুল কোরআন অথ্যাৎ কোরআনের দিল বলে ঘোষনা দিয়েছেন।
৪. সুরা ইয়াছিনে আল্লাহ তায়ালার তাওহীদ ও অদ্বিতীয় শক্তি মহিমা বা কোরআনের পবিত্রতা ও গৌরব, নবী করিম (সাঃ) নুবয়ত, রেসালাত ও ইসলামের সত্যতা, কেয়ামতের দিন পুনরুত্থান ও পরকালের বিষয় উল্লেখ থাকায় এই সুরার গুরত্ব অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ন।
৫. তিরমিজী শরীফে উল্লেখ রয়েছে, সুরা ইয়াছিন একবার পাঠ করলে দশবার কোরআন খতম করার নেকী হয় এবং পাঠকের সব গুনাহ মাফ হয়।
৬. হাদীসে আরো বলা হয়েছে, রাতে সুরা ইয়াছিন পাঠ করলে নিস্পাপ অবস্থায় ঘুম থেকে উঠা যায় এবং পূর্বের গুনাহ মাফ হয়ে যায়।
৭. যে ব্যক্তি সুরা ইয়াছিন বেশী বেশী পড়ে থাকে কেয়ামতের দিন এই সুরাই তার জন্য আল্লাহর দরবারে সুপারিশ করবে।
৮. নবী করিম (সাঃ) আরো বলেছেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত সুরা ইয়াছিন পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খোলা থাকবে।
৯. বুজ্জরগানে ওলামায়ে কেরামগন বর্ননা করেছেন, বিপদ-আপদ ও রোগ ব্যধির সময় এই সুরা পাঠ করলে সম্পূর্ন মুক্তি লাভ হয়। মুমুর্হ ব্যক্তির কাছে এই সুরা পড়লে মৃত্যু যন্ত্রনা লাঘব হয় এবং কবরের কাছে সুরা ইয়াছিন পড়লে কবরের আযাব থেমে যায়।
সুরা ইয়াছিনের আরো অনেক ফজিলত ও বরকত রয়েছে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন, যাতে করে আমরা সুরা ইয়াছিনের সার্বিক বরকত ও ফজিলতের ধণ্য হতে পারি। আমিন।
৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:০৯
পৃথীবি বলেছেন: "আরিফুর রহমান" কে বলছি, ভাই আপনার সমস্যা কি? সব সময় ইসলাম বিরোধি কথা বলেন কেন??? আপনি ইসলামকে পছন্দ করেন না, সেটা নিয়ে আমার কোন আপত্তি নাই, সেটা আপনার একান্ত নিজের ব্যাপার। কিন্তু, আপনি তাই বলে ইসলাম নিয়ে আজেবাজে কথা লিখতে পারেন না। এই অধিকার আপনার নাই। আমি ছোটবেলা থেকে শিখে এসেছি, অন্য কোন ধর্ম অবলম্বীদের সম্মান করতে, কারো ধর্মকে ছোট করে না দেখতে। আমি সব সময় সব ধর্ম এর মানুষের সাথে মিশেছি, কখনো কাউকে অসম্মান করি নাই। এমনকি আপনার মত, ধর্ম বিরোধি নাস্তিক লোকদের সাথেও মিশেছি। কিন্তু, আপনার মত কারো ধর্ম নিয়ে আজেবাজে কথা বলিনি। আসলে, দোষটা আপনার না, যে যেভাবে শিক্ষা পাইছে, সে সেই রকম হইছে। আপনি হইত ছোটবেলা থেকে ঠিক মত শিক্ষা পান নাই, তাই আজকে এই রকম হইছেন। আপনি বলেছেন, "অন্যের দুঃখে সমব্যাথী হওয়া... দেশের জন্য প্রচেষ্টা রাখা..নিজেকে আরো দক্ষ, সৎ ও জ্ঞাণী হিসেবে গড়ে তোলা.. "। ধর্ম কিন্তু মানুষকে এইগুলোই শিখায়, আপনি আমাকে এমন কোন ধর্ম দেখাতে পারবেন না, যেখানে এই কথাগুলো বলা হয় নাই। আর, আপনি যখন ধর্ম বিশ্বাস করেন না, তাহলে এখানে আপনার মতামত পোষ্ট করলেন কেন? এখানে একজন ইসলাম ধর্ম অবলম্বী লোক আরেকজন ধর্ম অবলম্বী লোক থেকে সাহায্য চেয়েছে, আপনার কাছ থেকে নয়।
আপনাদের মত কিছু লোকের জন্য এখন আর ব্লগে আসতে ইচ্ছা করে না। অন্যের ব্যাপারে বেশি নাক গলান।
৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৪০
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: শবে বরাতের রাতের কথা নিয়ে আসলে ইসলামী শরিয়তে কিছু বলা নেই। কোরআনে এই রাতের কথা বর্ননা করা নেই এবং মহানবীর জীবদ্দশায় এই রাতে কোন ইবাদত করার কথা শোনা যায় না। মেরাজের পনেরদিন পরে এবং রোজার পনেরদিন আগে এই রাত আসলে শরিয়তের কোন নির্দেশ না। তাই এই রাতে নামাজ পড়তেই হবে এমন কোন কথা না। এমনকি এই রাতে মানুষের ভাগ্য নির্ধারন হয় এমন কথাও বিশ্বাস করার কোন কারন নেই। কেননা ইসলামে এমন কিছু বলা হয় নি। এটা পরবর্তীতে কোন ভাবে চালু হয়েছে।
তবে, যেহেতু আমাদের সাবকন্টিনেন্টে প্রায় সব মুসুল্লিরা এবং প্রচুর সংখ্যক মুমিনরা এই রাতে বিশেষ ইবাদত পালন করে, তাহলে আপনিও করতে ক্ষতি কি? এই রাতে অনেক বেশী সংখ্যক মানুষ একটা উদ্দেশ্য নিয়ে ইবাদত করে তাই করলেই আসলে ভাল।
তো, যদি নামাজটা পড়ে নেন, একটু কোরআন পড়ে নেন, তাহলেই আসলে ভাল হবে, মনে শান্তি পাবেন। আর যদি না পড়েন, তাহলে কিন্তু তা আপনার মনে খচখচ করবে। যদিও এটা শরিয়তের নির্দেশ না, তবুও কোটি মানুষ পড়বে, আপনি ইগনোর করবেন, একটু খচখচ করবেই। কেননা শরিয়তের নির্দেশ না হলেও আপনি তো আসলে ইবাদতই করবেন, পাপ তো না, তাহলে করাই তো উচিত।
ধন্যবাদ।
৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৪২
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: পোষ্টের সাথে অপ্রাসঙ্গিক হলেও আরিফুর রহমান ভাইয়ের কমেন্ট সম্পর্কেও বলে রাখি, আসলে এটাও সত্যি, নামাজের চেয়েও উত্তম হল আল্লাহর প্রতি হক ও বান্দার প্রতি হক পালন করা। অর্থাত তার সৃষ্টি ও মানুষের প্রতি হক পালন, তাদেরকে যন্ত্রনা না দেয়া তাদের উপকার করা। সোজা বাংলায় আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি মমতা দেখানোই হচ্ছে আল্লাহ ও বান্দার প্রতি হক পালন। আর নামাজ, হজ্ব, রোজা ইসলামের এ স্তম্ভগুলোও অবশ্যপালনীয়, তবে আগে জরুরী হক পালন।
৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৫৫
কাজু বলেছেন: শবে বরাত বলে ইসলামী শরিয়তে কিছু নেই।
৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৫২
লুথা বলেছেন: আরিফুর রহমান একজন নাস্তিক এবং সাইকো...
শবে-বরাতে নামাজ পরা খুব বেশি গুরুতবপূর্ণ
১০| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৫৩
লুথা বলেছেন: পৃথীবি ভাই আপনাকে ++
১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৪২
ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনার সিদ্ধান্ত সঠিক। আর পাচ ওয়াক্ত নামাজ বেশী গুরুত্বপূর্ণ।
১২| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৪০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, সবাইকে ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৬
আরিফুর রহমান বলেছেন: কোনদিনই নামাজ পড়া জরুরী না..
জরুরি হইলো পড়াশোনা করা...
অন্যের দুঃখে সমব্যাথী হওয়া... দেশের জন্য প্রচেষ্টা রাখা..
নিজেকে আরো দক্ষ, সৎ ও জ্ঞাণী হিসেবে গড়ে তোলা..
কার্পেটে মাথা ঠূকে কারো কোন দিন উন্নতি হয়েছে বলে শোনা যায় নি!