![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমৃতস্য পুত্র
হঠাৎ প্রেম সাকসেসফুল
সকাল ৮ মত বাজে। সবেমাত্র ঘুম থেকে উঠলাম।এখনও দাঁত ব্রাশ করে পারিনি।এর মধ্য মা ডাকাডাকি শুরু করে দিয়েছে।
->সুব্রত? সুব্রত?? এখনও ঘুম থেকে উঠিস নি?
->এই তো উঠেছি।
->ফ্রেশ হয়ে আয়।
->আসছি।
এবার ফোন বাজতে শুরু করলো।এই এখন আবার কে ফোন দিলো!!তাও আবার এত সকালে!! কারও কোন সমস্যা হলো নাকি? তাড়াতাড়ি ফোনটা রিসিভ করলাম। আননোন নাম্বার।
->হ্যালো??
->..........
->হ্যালো।কে বলছেন?
->........ (কোন শব্দ নেই)
->কি হলো কথা বলছেন না কেন?হ্যালো?
->হুমম সুপ্রভাত (মেয়ে কন্ঠ!!তাও আবার খুব আস্তে )
->সুপ্রভাত। কাকে চাই?
->আপনাকে
->আপনি কে বলছেন??
->আগে বলুন আপনি কেমন আছেন
->আমি ভালো আছি।আপনি কে বলছেন?
->আপনি এমন কেন??
->কেমন!!!
->এই যে এত কম ধৈর্য।আর আমাকে তুমি করে বলবেন। আমি আপনার ছোট।
->হুমম সেটা না হয় বুঝলাম। কিন্তু ফোন দিয়েছো কেন?
->স্যরি বলতে।
->!!!কিসের স্যরি!!
->সেদিন ফোনে আপনাকে অনেক কথা শুনিয়েছি।আমি সত্যি খুব দুঃখিত।
->ও...সেদিনের সেই মেয়ে তুমি?
->আমি সত্যি স্যরি।আমি জানতাম না এটা আপনি ছিলেন।
->তা এখন কিভাবে জানলে?আর সেদিন জানলে কি বলতে?
->আপনি এখনও রাগ করে আছেন কিন্তু।
->কেন রাগ করবো না?বিনা কারনে সেদিন কি ঝাড়িটাই না দিলে।এখন বলো কে তুমি?
->আপনি আমাকে চেনেন।
->নাম বলো।বাড়ি কোথায়?
->সব বলবো তবে এখন না।আগে বলুন,আমার স্যরি একসেপ্ট হয়েছে?
->হয়েছে।আমি কারও উপর বেশিক্ষণ রাগ করে থাকি না।
->হুমম।আজ বিকালে তো আপনার কোন কাজ নেই।
->এটাও জানো!!বাহ্
->আরও অনেক কিছু জানি।
->আর কি জানো??
-আগে আপনি বিকাল ৪ টায় শহীদমিনারে থাকবেন।তারপর সব বলবো।
->চেষ্টা করবো।
->চেষ্টা করবেন মানে?
আসতেই হবে।
->তুমি কে?? তোমার কথায় আমাকে সেখানে সেখানে যেতে হবে?
->আবার রাগ করলেন?
->তোমার পরিচয় দাও।
->আচ্ছা আপনি যদি বিকালে শহীদমিনারে থাকেন তাহলে আমার পরিচয় পাবেন।শুভসকাল।
এই বলে কল কেটে দিলো!!কে হতে পারে!!আমাকে চেনে।সেদিন আমাকে কি ঝাড়ি না দিলো!!এই জন্য বান্দর বন্ধুগুলোর কাছে ফোন দিতে ইচ্ছা করে না।সব এক এক টা উল্লুক।তবুও বন্ধু তো।উল্টো পাল্টা নম্বরে ফোন দেয়।
বিকালবেলা, প্রায় ৪ টার ৫ মিনিট মত আগে রাজুর ফোন।
->সুব্রত,তুই কোথায়??
->আমি বাড়ি।কেন?তুই কোথায়?
->আমি শহীদমিনার মাঠে।তুই আয়।
আবার মনে পড়ে গেল।মেয়েটা তো বিকালে ওখানে থাকতে বলেছিলো।যাই,আড্ডা দেওয়াও হবে,দেখাও হবে।যদি চিনতে পারি,অবশ্য।
->আচ্ছা তুই থাক।আমি আসছি।
->ওকে, ১০মিনিট টাইম।
->হুমম,থাক।
এতক্ষণ শুয়ে ছিলাম।এবার উঠে মাঠে গেলাম।১০ মিনিট মতই সময় লাগলো।গিয়ে দেখি অনেকে ছোট ছোট জটলা পাকিয়ে বসে বসে আড্ডা দিচ্ছে।
প্রায় সবাই পরিচিত। কিন্তু রাজু কই।রাজুকে ফোন দিলাম।
-> কই তুই?
->তুই চলে এসেছিস?আচ্ছা তুই একটু বসে বসে বাদাম খা।আমি একটু পরে আসছি।
->তুই কোথায় এখন?
->এই তো সাইডেই আছি।তুই একটু ওয়েট কর।
->হুমম।আয়।
ব্যাটা বান্দর।নিশ্চয় বিড়ি-সিগারেট খেতে গেছে।আমি এখন একা বসে বাদাম খাই।আর কি করা।ওই তো বাদাম ওয়ালা।১০ টাকার বাদাম কিনে শহীদমিনারের সিড়িতেই বসলাম।আচ্ছা ওই মেয়েটাও তো আসতে বলেছিলো।এখানে তো অনেক মেয়ে আছে। প্রায় সবাই কে অল্প অল্প চিনি। হঠাৎ রিনি এসে বাদামের প্যাকেট টা ছো মেরে তুলে নিলো।ওর পিছনে আরও দুজন মেয়ে।সবগুলো বাদাম ওরা তিন জন ভাগ করতে করতে বললো।
->তুই তো অনেক গুলো খেয়েছিস।এগুলো আমরা খাই?
আমি কিছু বললাম না।রিনি হলো আমার বোন। আমারদের পাশের বাড়ির মেয়ে।আমার নিজের কোন বোন নেই।তাই ওই আমার বোন।আমরা একদম আপন ভাইবোনের মত থাকি।ওর ডান পাশের মেয়েটা পাপড়ি।মায়ের বান্ধবির মেয়ে।মেয়েটাকে আমার ভালোই লাগে।মাঝে মাঝে দেখা হয়।রিনির সাথে বাড়িতে যায় মাঝে মাঝে। কখনও ওর মায়ের সাথে,মানে মাসিমার সাথে যায়।আমার মায়ের সাথে খুব ভাব।আমি অবশ্য কারও বাড়িতেই যাই না।আর রিনির বাম পাশের মেয়েটা নিধি।একে একটু কম চিনি।এরা সবাই একসাথে পড়ে।এইটুকু জানি।
রিনি আবার বাদাম ওয়ালাকে ডাক দিলো।২০টাকার বাদাম নিলো।আমার দিকে ফিরে বললো।
->দাদা ৫০ টাকা দে।
->২০ টাকার বাদাম নিয়ে ৫০ কেন?
->তুই টাকা দিবি না?(রেগে)
->দেব না বলেছি?এই নে টাকা।
বাদামের টাকা দিয়ে,৩০টাকা নিজের কাছে রাখলো।তারপর পাপড়ির হাতে বাদামের প্যাকেট দিয়ে বললো, তুই আর দাদা বসে গল্প কর আর আমি আর নিধি একটা বই কিনে আনি।
রিনি আমাকে আর পাপড়ি কে একসাথে রেখে বই কিনতে গেলো।এখনও পর্যন্ত পাপড়ি একটা কথাও বলে নি।এবার,ও আমার পাশে বসে বাদামের প্যাকেট টা আমাদের মাঝে রেখে বললো।নিন বাদাম খান। ওর মত আমিও বাদাম খাচ্ছি।আর মনে মনে চিন্তা করছি,কে হতে পারে মেয়েটা?।পাপড়ি আবার বললো।
->আপনি আমাদের বাড়িতে যান না কেন?
->এমনি।সময় পাই না তো তাই।
->সময় পান না!!!এত মিথ্যা বলেন কেন?এখন তো দিব্য বসে আছেন।সারাদিন আপনার কি এত কাজ?শুধু বন্ধুদের সাথে আড্ডা।না কি কারও জন্য অপেক্ষমাণ?
->হুমম।রাজুর আসার কথা ছিলো।তাই বসে আছি।তোমরা কোথায় গিয়েছিলে?
(আমার প্রশ্নের ধারে কাছে না গিয়ে উল্টো প্রশ্ন করে।)
->কোন মেয়ের জন্য বসে নেই তো?
(আমার একটু রাগ হলো।কিছু বললাম না।)
->রাগ করলেন?রাগ করেন।সমস্যা নেই।
->আমি বলেছি?, কোন মেয়ের জন্য বসে আছি?
->তা বলেন নি।কিন্তু আমি জানি।
(আমার মনে হলো ঐ মেয়ে টা পাপড়ি। কিন্তু সিওর না)
->কি ভাবে জানো?
কিছুক্ষন চুপ থেকে নিচের তাকিয়ে বললো।
->ঐ মেয়ে টা আমি।
(কথাটা শুনে যেন শর্ক খেলাম!ও তো আমাকে চেনে।তাহলে সেদিন ওভাবে ঝাড়ি দিলো কেন!!আর এখন এইভাবে ফোন দিয়ে ডেকে আনার মানে কি?সামথিং সামথিং!!!আমার মনের কথা মনেই রয়ে গেলো।ও আবার বলতে শুরু করলো)
->আসলে আপনার ফোন দিয়ে আমার ফোনে মিসড কল দিয়েছিলো,রিনি।আর আমি জানতাম না ওটা আপনার নম্বর। আমি সত্যি স্যরি।
->আচ্ছা ঠিক আছে।ভুল তো মানুষের হয়।কোন সমস্যা না।
(মনে মনে ভাবছি,একটা চান্স নিবো?আমার মনে হয় ও আমার প্রতি দুর্বল। আর একটু বাজিয়ে দেখতে হবে।আবার বললাম)
->বুঝতে পারলে কখন?
->আসলে ঐ দিন আমি নাম্বার টা সেভ করে রেখে ছিলাম। শয়তান নামে।যদি আবার জ্বালাতন করে,তাই।
->আমার নাম শয়তান??
->আরে, আমি কি জানতাম ওটা আপনি?
->তারপর?
-> আসলে গতকাল বিকালে রিনি আমাকে বলেছে ওটা আপনার নম্বর।
->এবার রিনিকে হাতের কাছে পেয়ে নিই।
->আপনি ওকে কিছু বলবেন না প্লিজ।
->আচ্ছা কিছু বলবো না।
(আগে এই মেয়ে আমার সামনে আসতো না।কেমন লুকিয়ে লুকিয়ে থাকতো।এখন সেই মেয়ে এত কথা বলে!!!আর শুধু মুচকি মুচকি হাসে!!!আমার কপাল কি তাহলে খুললো!!)এর মধ্য রাজুর ফোন।
->দোস্ত শোন না। আমি একটা জরুরি কাজে.......
->থাক। তোর আর অজুহাত দেখাতে হবে না।
->কত্ত ভালো তুই।বাই।
->বাই।
->কে ফোন দিয়েছিল?
->ফ্রেন্ড,রাজু।
->আপনি খাচ্ছেন না কেন?
->এই তো খাচ্ছি।
দুজনে বসে এটা ওটা নিয়ে কথা বলছি।ও বেশ সহজ ভাবেই কথা বলছে।
এর মধ্য রিনি এসে হাজির।
রিনিকে একা দেখে পাপড়ি বললো
->নিধি কই?
->ও রাস্তায় দাড়িয়ে!তুই চল। দাদা তুই বাড়ি যাবি না?
->যাবো। তুই যাবি?
->যাবো।দাড়া এদের দিয়ে আসি আর কোচিং থেকে নোট নিয়ে আসি।
->আচ্ছা আমি বসছি।আর তোমারও বেড়াতে এসো।
->আমরা তো যাই। আপনি তো কখনও যান না।আমি কিন্তু পারমিশন পেয়ে গেছি, কোথাও আড্ডা দিতে দেখলে ধরে নিয়ে যাবো।
->ওরে বাবা! পারমিশন কে দিলো??
->আপনার মা।রিনি প্রমাণ।
->ঠিক আছে যাবো।
->বাই
->বাই
ওরা চলে গেল।একটু পর রিনি এলো।মাঠ থেকে আমাদের বাড়ি ৬ ৭মিনিটের রাস্তা। আমরা হাটতে থাকলাম।
->দাদা, তোদের দুজনকে না একসাথে হেব্বি মানায়।কি দারুন জুটি।
->কার সাথে?
->এতক্ষণ কার সাথে বসে ছিলি?
->ও..পাপড়ি?তুই আমাকে একটু হেল্প করবি?
->অলরেডি শুরু করে দিয়েছি।দুজনকেই।হি হি হি।
->মানে??
->তুই না, আসলেই একটা গাধা।পাপড়ির কথা শুনে কিছু বুঝিস না?ও তোকে অনেক লাভ করে।কিন্তু বলতে পারে না।তাই তো।তোর মাকে হাত করে ফেলেছে।
->আর এই ফোন কাহিনী বানোয়াট?
->না এটা সত্য।আমার ফোনে টাকা ছিলো না।তাই তোর ফোন দিয়ে কল দিয়েছিলাম।কিন্তু ও ফোনের কাছে ছিল না।তার পর তো তুই জানিস!
->তোরা তলে তলে এতকিছু করেছিস!!আচ্ছা তাহলে আমার আর একটা কাজে হেল্প কর।ওকে?
->কি কাজ?
->আমি যে সব জানি এটা ওকে বলবি না।আর তোদের ছুটি কবে আছে?
->কাল তো ছুটি।কেন?
->আচ্ছা। যে ভাবে পারিস কাল সকালে বাড়িতে আনবি। ঠিক আছে?
->সব ঠিক আছে।কিন্তু এর জন্য আমি কি পাবো।
->ইমমমম..পাপড়ি কে তুই বৌদি বলতে পারবি।
->সেটা তো এখনও ডাকি।
->পার্মানেন্ট ভাবে পাবি।
->কোন চালাকি চলবে না।আমার জন্মদিনে স্পেশাল গিফট চাই।
->তোর শুধু আমার পকেট খালি করার ধান্দা।
->ওকে তাহলে আমি নেই।
->আচ্ছা তোর গিফট পাবি।এখন যা বললাম সেটা যেন হয়।
->ধরে নে হয়ে গেছে।
পরের দিন সকাল ১০ টার দিকে ছাদে বসে আছি।এমন সময় মা ডাক দিলো
->সুব্রত? এই সুব্রত???
->এই তো মা।কি হয়েছে?
->নিচে আয়।
->আসছি।
নিচে গিয়ে দেখি পাপড়ি এসে হাজির।মায়ের সাথে তো তার হেব্বি ভাব।দুজনে গল্প জুড়ে বসেছে।রিনিও আছে।এখন শুধু প্লানটা কাজ করলে হয়।
->এই দেখ কে এসেছে।
->কেমন আছো?
->এই তো ভালো।আপনি কেমন আছেন?
->ভালো।
->যা তোরা ঘরে গিয়ে গল্প কর।
আমরা ঘরে গিয়ে বসলাম।কিন্তু ঘরে থাকলে তো হবে না।ছাদে যেতে হবে।রিনিকে ইশারা করলাম।রিনি বললো
->চল ছাদে চিলেকোঠায় গিয়ে বসি।
->ঠিক চল,ছাদে যাই।তুমিও চলো।
তিন জনেই ছাদে গিয়ে বসলাম।রিনিকে বললাম মুড়ি মাখিয়ে আনতে।রিনি চলে গেলো।ও আর এ মুখো হবে না।এখন শুধু আমি আর পাপড়ি।দুজন সামনা সামনি বসে।মাঝে মাঝে তাকাচ্ছে। চোখে চোখ পড়তেই অন্য দিকে তাকাচ্ছে।
->তুমি কারও সাথে প্রেম করো?
আমার এমন প্রশ্নে ও অবাক হয়ে গেছে।কি বলবে ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না।কয়েক বার মাথা ঝাকিয়ে শুধু বললো
->না, না........
->সত্যি??
->হুমম।
->কাউকে ভালো লাগে?
ও মনে হয় একটু ভয় পেয়ে গেছে।এবার হ্যাঁ সুচক মাথা ঝাকালো।
->কে সে?
কোন কথা নেই।নিচের দিকে তাকিয়ে চুপ করে বসে আছে।আমার বেশ মজা লাগছে।
->আমি একজনকে খুব ভালোবাসি কিন্তু বলতে পারছি না।কি করি বলো তো?
চট করে মাথা তুলে তাকালো।
->কে সে???!!!
->তুমি তাকে খুব ভালোভাবে চেনো।
ও মুখটা অন্ধকার হয়ে গেলো।মরিয়া হয়ে জানতে চাইলো।
->কে সে??
আমার খুব হাসি পাচ্ছে।ওকে দেখে মনে হচ্ছে যেন এখনই কেঁদে দেবে।যেন একটা পুতুল।
->আচ্ছা। তুমি তে প্রেম করো না।তাহলে আমাকে একটু হেল্প করো।
->............কি ভাবে?
->আমার সাথে প্রেম করো।
->মানে!!!!
->তাকে শুধু একটু জেলাস করাতে হবে।ব্যাস এইটুকু।
->আমি পারবো না।
->কেন পারবে না?
ঠোট জোড়া কাঁপছে।কিছু বলবে কিন্তু বলতে পারছে না।এবার সত্যি কেঁদে ফেললো।উঠে চলে যাচ্ছিলো।হাত ধরে ফেললাম। সামনে দাড়িয়ে বললাম।
-> মেয়ে, আমি তোমাকে ভালোবাসি।তুমি কি আমাকে ভালোবাসো?
অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে আমার দিকে।ঠিক যেন বিশ্বাস করতে পারছে না।আমি আবার বললাম।
->পাপড়ি, আমি তোমাকে ভালোবাসি
।তুমি কি আমাকে ভালোবাসো?
এবার যেন কান্না বেড়ে গেলো।হঠাৎ আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বললো।
->হুমম। অনেক ভালোবাসি।
->তাহলে এবার কান্না থামাও।
->না
->কে?
->আগে বলো।আগে যা বললে তা কি সত্যি??
->হুমম।একদম সত্যি।তবে সেই মেয়েটা তুমি।
->অন্য দিকে নজর দিলে কিন্তু খবর আছে হুহ।
-> ছি ছি। এমন একটা চাঁদ থাকতে অন্য দিকে তাকাবো কেন??
->মনে থাকে যেন।
->মনে থাকবে।এখন ছাড়ো
কেউ দেখে ফেলতে পারে।
->দেখলে দেখুক।
পাঠক, আপনারা কিন্তু কিছু দেখেন নি।
#_সুব্রত_26_07_17_KP
©somewhere in net ltd.