নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাকপ্রবাস

বাকপ্রবাস

সৈয়দ আহমেদ হাবিব

বাকপ্রবাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

- গণতন্ত্র মুক্তি পাক

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

এগারো মিনিটে পাশ
সাড়ে সর্বনাশ
একাত্তুরের স্বাধীনতা
পঁচাত্তুরে দাশ।
চারটি পত্রিকা রেখে
বাদবাকি সব বন্ধ
২০১৬তে এসে আবার
সেই পোড়া গন্ধ।

একটি মাত্র দল
সেটাই খেতে হবে
বদহজম হলে কারো
উপায়তো নেই তবে।
সংশোধনী চার
আসে কেন বারবার!
চাইনা তবু আগষ্ট আসুক
জাতীয় অন্ধকার।

শুভ বুদ্ধি হলে
সেটাই ভালো তবে
গণতন্ত্র রুদ্ধ করে
পার পেয়েছে কে কবে?

আজ ২৫ জানুয়ারি। একদলীয় শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার কালো দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে জাতীয় সংসদে মাত্র ১১ মিনিটে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত করে রাষ্ট্রপতি শাসিত এক দলীয় সরকার কায়েম করা হয়।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০০

বিপরীত বাক বলেছেন: এই কে ওখানে?
চুপ। একদম চুপ।
কেউ যদি শুনে ফেলে!!!!!!! "

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

বাকপ্রবাস বলেছেন: দিলাম তায় ডুব

২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যুদ্ধবিদ্বস্ত দেশে গণতন্ত্র বেশি দরকারি ছিলো, না দেশকে পুনর্গঠন করা?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: তখনতো পাকিস্তানিরা ছিলনা, কাদের দমানোর জন্য বাকশাল? সেই কারা এখন কোথায়? গণতান্ত্রিক ভাবেইাক মোকাবেলা করা যেতনা? ক্ষমতা কেন একজন ধরে রাখবে? যুদ্ধতো একজনে করেনি। এখনও গণতন্ত্র খাঁচায় বন্দী নয়কি? সংবাদপত্র টিভি চ্যানেল কি বন্ধ করা হচ্ছেনা? নির্বাচন হচ্ছে কেমন? যুক্তি পক্ষে বিপক্ষে থাকতে পারে কিন্তু গণতন্ত্রকে খোলা রেখেই এগুতে হবে। এটা বন্ধ করে যতই যুক্তি দেখানো হোক সেটা রূদ্ধ দ্বার। বর্তমনা সময়ে সবাই চলতে বলতে কি আতংক বোধ করেনা!! এখানেই ভয় শংকা।

৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কেন বাকশাল করা হয়েছিলো, সেটা নিশ্চয়ই জানা অাছে? জাসদ- সর্বহারা নামের চরমপন্থি সংগঠনগুলোর কার্যক্রম সম্পর্কেও নিশ্চয়ই সম্যক ধারণা অাছে? যুদ্ধ একদল করেনি ঠিক অাছে, তাই বলে কি সন্ত্রাসীদের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হবে? অার একানব্বইয়ের পর থেকেই ধরি, বলেন তো কখন দেশে গণতন্ত্র ছিলো? গণতন্ত্র কি শুধু পালাক্রমে ক্ষমতা বদলকেই বোঝায় নাকি?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮

বাকপ্রবাস বলেছেন: আপনার সাথে সহমত রেখেই বলছি, বর্তমান আধুনিক বিশ্বে গণতন্ত্রই সবচাইতে উৎকৃষ্ট সরকার ব্যাবস্থা। নৈরাজন্যকারীদের দমাতেই হবে তবে সেটা বাকশাল করে নয়। পত্রিকা বা রাজনৈতিক দল বন্ধ করে নৈরাজ্য দমানোর চাইতে সৃষ্টি করাটায় বুঝায়। তাই ক্ষমতা সংকোচন করার প্রয়োজন হলেও সেটারও একটা মাত্রা থাকা আবশ্যক। সব দরজা বন্ধ করার ফলাফলতো পঁচাত্তরই স্বাক্ষী।

আর আমরা গণতন্ত্র চর্চা করছিনা, বর্তমানে যেটা চলছে সেটা গণতন্ত্রের খোলষ মাত্র। আমরা শুধু বেঁছে বেঁছে মন্দটায় গ্রহণ করি আর বড়াই করি আর বলে বেড়ায় আমরাই উৎকৃষ্ট।

ধন্যবাদ দাদা, একটু দ্বান্দিক তর্ক হওয়া প্রয়োজন ভালো কিছু পেতে হলে তাই আমাদের তর্কটা আশা করি সেটাই হবে, আমরা যেন তর্কটা করে ভালোটাকেই বেঁছে নেয়। যার যার অভিব্যাক্তি প্রকাশ হলে তুলনা স্বাপেক্ষে ভালোটাই গ্রহণ করবো আমরা সেটাই আসল।

৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সবচে ভালো হয় তৃতীয় কোন শক্তির উত্থান ঘটনো । সম্ভব না হলে অন্তত মন্দের ভালোটাকে গ্রহণ করতে হবে । তাদের সংশোধনের জন্য চাপ প্রয়োগ করতে হবে । দেশকে কোন মতেই নৈরাজ্যবাদীদের হাতে তুলে দেয়া যাবেনা ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: বর্তমান প্রেক্ষাপটে যে সংকটটা চলছে সেটা থেকে উত্তরণ একটু কঠিন তবে ইচ্ছে থাকলে খুবই সম্ভব। যতোদিন আমাদের ইচ্ছেটা জন্মাবেনা ততদিন নৈরাজ্যটা আসবে ঘুরেফিরে। আমাদের মগজে একটা বিষয় গেথে গেছে সেটা হলো ব্যাক্তি সবকিছু করে দেবে। একজন ব্যাক্তিকে দিয়ে আমরা একটা রাষ্ট্র কল্পনা করি। কিন্তু একটা ভালো রাষ্ট্র চলে একটা ভারো সরকার ব্যাবস্থার উপর। রাষ্ট্রের উপাদান শাখা প্রশাখাগুলো স্বাধীন করে দিলে ব্যক্তি নির্ভর দেশ আর থাকেনা। কিন্তু আমরা কিছু হলেই প্রধানমন্ত্রীর কাছে দৌড় মারি, ওনি না দেখলে হবেনা। কোন শাখাপ্রশাখা রং করলে প্রধানমন্ত্রী এবং তার দলকে দোষারোপ করি, কারন ক্ষমতা আসলে দল এবং দলনায়ক কুক্ষিগত করে রাখছে। নির্বাচন কমিশন, শিক্ষাখাত হতে শুরু করে প্রত্যের প্রতিষ্ঠানকে স্বাধীনতা দিলে এমনটা হতোনা। যার যার জবাবদিহী সে দেবে, সেও আইনের আওতায় থাকবে। সেই চর্চাটা করার চিন্তাও করিনা আমরা। তার উপর জাতীয় বিভাজনের উপকরণ তো আছেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.