নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী, যখনই পরিবারের কর্তা মারা যান, শোক পালনের জন্য স্ত্রীর দু’হাতের বেশ কয়েকটি আঙুল কেটে দেওয়া হয়। ধারণা, এতে নাকি মৃতের আত্মার শান্তি হয়! আঙুল কাটার আগে মহিলার হাত কষে বেঁধে দেওয়া হয় যাতে হাতে রক্তের প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। তার পর কুড়ুল দিয়ে আঙুল কেটে দেওয়া হয়। যন্ত্রণায় কাতরাতে কাতরাতে এই প্রথা সহ্য করতে হয় সেখানকার মহিলাদের। দীর্ঘ দিন ধরে নিষ্ঠুর এই প্রথা চলে আসছে ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়ার দানি সম্প্রদায়ের মধ্যে। ওই দ্বীপে গেলেই আঙুলহীন মহিলাদের দেখা মিলবে। তবে সম্প্রতি সে দেশের সরকার এই প্রথার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
প্রসঙ্গটা আনলাম একারনে যে, আমরা এই প্রক্রিয়াটা চালু করতে পারি। ধর্ষণ প্রমাণ হবার পর আমরা ধর্ষক এর একটা আঙ্গুল কেটে দেব প্রতিটা ধর্ষণ এর জন্য। সামাজিক ভাবে চিহ্নিতকরণ প্রকৃয়া। কারো কারো কোন কারণবশত আঙ্গুল কাটা যেতে পারে তারা কিভাবে প্রামাণ করবে যে তারা ধর্ষক নন সেটা তারা নিজেরাই বের করে নেবেন। তারা ভুক্তভোগী হলেও দেশের বৃহত্তর স্বার্থে একটুু সেক্রিফাইস করবেন।
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
বাকপ্রবাস বলেছেন: কুলাংগারদের জন্য এমন মানবাধীকার না থাকলেও চলবে.............
২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
প্রামানিক বলেছেন: ইসলামে তো ধর্ষণের কঠিন শাস্তির বিধান আছে। সেই বিধান চালু করলে কেউ ধর্ষণের নাম মুখেও আনবে না। তখন সবাই চিল্লাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন।
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬
বাকপ্রবাস বলেছেন: ইসলামী আইন হলে আবার অনেকের প্রবলেম...................
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫
বিজন রয় বলেছেন: মাশায়াল্লআহ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
বাকপ্রবাস বলেছেন: সামাজিক বয়কট ব্যাপারটা জরুরী
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮
বিজন রয় বলেছেন: আসলে করণীয় আছে অনেক কিছুই।
কিন্তু আপনারো শুধু ব্লগে বসেই লাফালাফি করছেন।
রাজপথে আসুন। ব্লগে বসে কিছুই করতে পারবেন না।
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: রাজপথেতো আসলো সবাই, ওদের দাবিদাওয়ায় এটা ইনক্লুড করতে হবে
৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭
মহা সমন্বয় বলেছেন: কঠিন আইনের শাসন এবং পরিবারিক শিক্ষাই পারে এসব জঘন্য কুকর্ম থেকে মানুষকে বাঁচিয়ে রাখতে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: তাতো অবশ্যই, আইনের শাসন থাকলে অনেক অপরাধ রোধ করা যায়
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯
গোধুলী রঙ বলেছেন: হে হে হে, ধর্ষকের একমাত্র শাস্তি হওয়া উচিত প্রকাশ্যে স্টোনিং ছেলেটাকে, মেয়েকে নয়। এটা ইমাম মালিকের (রঃ) মত।
এতে কিছু মানবাধিকারের ধুয়া তোলা প্রগতিবাদী চিল্লাপাল্লা করবে। কিন্তু ইন্ডিভিজুয়ালি ওদের কারোর যদি বোন বা স্ত্রী রেপড হয়, তারা নিজেরাই চাইবে রেপিস্টের এই রকম কিছু শাস্তি হোক।
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫০
বাকপ্রবাস বলেছেন: আইনের শাসন ঠিক থাকলে অনেক অপরাধ রোধ করা যায়
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: তখন আবার মানবাধিকার ক্ষুণ্ণ হবে। ধর্ষণ যে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে কিংবা কোন মেয়ের নিরাপদ ভাবে চলতে না পারা যে মানবাধিকারের লঙ্ঘন তা কে বলবে ভাই?????