নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হে আল্লাহ আমাদের সকল গুনাহ সমূহ মাফ করে দিন,আমীন

[

এম আবু জাফর

হে যুবক নামাজ পড়, রোজা রাখ, আল্লাহ আল্লাহ জিকির কর, নবী (দঃ) র উপর দরুদ পড়, মাতৃভুমি শান্ত কর।।০০০০ ছোহবত হচ্ছে আমাদের তরিক্বতের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য। পীরের ছোহবতে শয়তান কুমন্ত্রনা দিতে পারেনা এবং রুহানী উন্নতি হয়। সেজন্য বিশেষ করে যারা নূতন তরিক্বতপন্থী, তারা ঘন ঘন ছোহবতে আসা প্রয়োজন।০০০০০ফরমাইয়াছেন,পীর ছাহেব, কাগতীয়া গাউসুল আজম আলীয়া দরবার শরীফ০০০

এম আবু জাফর › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেফাজত ইসলাম ও আওয়ামী লীগের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ভ‍ুজপুর থানার কাজিরহাট এলাকায় বৃহস্পতিবার দুপুরে হেফাজত ইসলাম ও আওয়ামী লীগের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের নেতাকর্মী, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিসের কর্মচারী, বিজিবি সদস্য, সাংবাদিকসহ অন্তত অর্ধ শত‍াধিক লোকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

এ সময় হেফাজতের নেতাকর্মীসহ স্থানীয় উত্তেজিত গ্রামের লোকজন প্রায় দেড় শতাধিক মোটর সাইকেল, চারটি মিনি ট্রাক, তিনটি প্রাইভেট কার, একটি মাইক্রোবাস, ফায়ার সার্ভিসের একটি গাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে বলে জানা গেছে।

এ ঘটনার পর বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে ফটিকছড়ির ভুজপুর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জনা খান মজলিশ বাংলানিউজকে বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ১৪৪ ধারা জ‍ারি করেছি। উপজেলা ভূমি কর্মকর্তার নেতৃত্বে বিজিবি ঘটনাস্থলে কাজ করছে।”

তিনি বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গেলে বিজিবি সদস্যদের উপরও হেফাজতের কর্মীরা হামলা করেছে। এ সময় এক বিজিবি সদস্য আহত হয়েছেন। ভাঙচুর করা হয়েছে তাদের একটি গাড়ি।”

হাটহাজারী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আফম নিজাম উদ্দিন বাংলানিউজকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, হেফাজত কর্মীদের হামলায় তিনি নিজে এবং আরও কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ফ্রিঞ্জ বলেছেন: আমি তো জানতাম হেপাজত ওয়ালারা খালি তসবি পড়ে!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৬

এম আবু জাফর বলেছেন: বোকার সর্গে বাস করেন?

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

নষ্ট ছেলে বলেছেন: প্রথম আলোতে লিখছে ছাত্রলীগ আর স্থানীয় এলাকাবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ!
কোনটা বিশ্বাস করব?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১০

এম আবু জাফর বলেছেন: প্রথমে হেপাজতিরা আক্রমণ করে,পরে তাদের সাথে গ্রামবাসীরা যোগ দেন।

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

শরীফ িবিড বলেছেন: তসবি পড়ে আবার প্রয়োজনে তলোয়ারও ধরতে পারে।

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

মো:ফয়সাল আবেদিন বলেছেন: পরিস্তিতী ভিষন খারাপ

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাম্বাগো-- বিএনপিতো সুশীল রাজণীতি করতে গিয়া শিক্ষা দিতে পারে নাই....

এইবার হেফাজতিগো হাতে যদি শিক্ষা হয়.....

হাম্বারাতো আবার ডান্ডা ছাড়া লগি বৈঠার ভাষা ছাড়া কানে পানি তোলে না!!!!


১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১২

এম আবু জাফর বলেছেন: সহমত।

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মুহসিন বলেছেন: এই মারামারি কবে থামবে? কবে আমরা একটি "শান্ত -- হরতালবিহীন, রাজনৈতিক বন্দীবিহীন নির্বাচনী বছর" দেখবো?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৪

এম আবু জাফর বলেছেন: ৫০ বছর সামরিক শাসন চলার পর।

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২১

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আপনিই বলুন এলাকাবাসী ছাত্রলীগের সাথে যোগ না দিয়ে হেফাজতের সাথে যোগ দিল কেন?
আসলে কি পাগলা কুত্তাকে কেউ আক্রমন করতে হয় না। এমনিতে কামড় দিতে আসে। আর এলাকাবাসী কখনোই কুত্তাদের পক্ষ নিবে না। হেফাজত ইসলাম কোন রাজনৈতিক দল না। আজকেও হরতালও হেফাজতের ছিল না। তাই এখানে হেফাজতকে টেনে আনা অর্থহীন।
ছাত্রলীগের অবস্থান এখন কোথায় চিন্তা করে দেখুন।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৬

হেমায়েতপুরী বলেছেন: ৫০ বছর সামরিক শাসন চলার পর। লোল সহমত

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

ফ্রিঞ্জ বলেছেন: "প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হরতালের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা এটিএম পেয়ারুল ইসলামের নেতৃত্বে ফটিকছড়িতে মিছিল বের করে স্থানীয় নেতাকর্মীরা। মিছিলটি বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উত্তর ফটিকছড়ির ভ‍ুজপুর থানার কাজিরহাট এলাকায় গিয়ে সমাবেশ করে।

সমাবেশ চলাকালে কাজীরহাট এলাকায় হেফাজত নিয়ন্ত্রিত একটি মাদ্রাসা থেকে স্থানীয় মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেওয়া হয়, আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মাদ্রাসা ও মসজিদে হামলা চালাতে এসেছে। এ ঘোষণা শুনে গ্রামের লোকজন উত্তেজিত হয়ে পড়ে।"

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৭

বিডি আমিনুর বলেছেন: মার লাথি হাম্বারদের পাচার উপর

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২০

শুটকাভাই বলেছেন: আমি তো জানতাম হেপাজত ওয়ালারা খালি তসবি পড়ে!

১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাস্তবে যে খবর প্রত্যক্ষ দর্শীর বরাতে শুনলাম- সেইরাম!

স্বৈরাচারী, ফ্যসিস্ট, অত্যচারী আওয়ামীরীগের দিনের শেষের শুরু মনে হয় হইয়াই গেল....

দুইশতের উপর মোটর সাইকেল সহযোগে তিনারা গরিমা অহংকারে হরতাল প্রতিরোধের নামে তান্ডব চালাচ্ছিলেন...
ব্যাস এসে গেল গজব.....
নিহতের সংখ্যাও নাকি অনেক বেশী!!! মিডিয়া চেপে যাচ্ছে বলে মৌনা যাচ্ছে!!!!!

হেফাজতি প্রতিরোধের শূখে খড়কুটোর ণ্যায় ভেসে গেল...


সারা বাংলায় এই প্রতিরোধ একদিন ঘরে ঘের শুরু হবে।

ধর্ষক, লুটেরা, জালীম শাসকের পক্সে কেউ থাকবে না।

সেই দিন বোধকরি বেশি দূরে নয়।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩০

এম আবু জাফর বলেছেন: যে হোন্ডা গুলি তারা ব্যাবহার করেছে তার সিংহভাগ সাধারন পাব্লিকের কাছ থেকে জোর করে কেডে নেওয়া হয়েছিল। তারমধ্যে বেশিরভাগ প্রবাসিদের সদ্যকেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.