![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লামা শাহাবুদ্দীন ইবনে হাজর হায়তামী (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, খোলাফায়ে রাশেদীনের যুগেও ‘ঈদে মিলাদুন্নবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পালন করার নীতি প্রচলন ছিল। যেমনঃ- হযরত আবুবকর সিদ্দিক রদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন- “যে ব্যক্তি ‘মিলাদুন্নবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পাঠ করার জন্য এক দিরহাম অর্থ খরচ করবে, সে ব্যক্তি বেহেশ্তে আমার সাথী হবে”।(আন নিয়ামাতুল কুবরা)
হযরত ওমর ফারুক রদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন- “যে ব্যক্তি ‘মিলাদুন্নবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তাজীম ও সম্মান করলো, সে যেন ইসলামকেই জীবিত রাখলো”।(আন নিয়ামাতুল কুবরা) হযরত ওসমান রদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন- “যে ব্যক্তি ‘মিলাদুন্নবী’ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাঠ করার জন্য এক দিরহাম অর্থ খরচ করলো, সে যেন বদর ও হোনাইনের যুদ্ধে শরীক হলো”।(আন নিয়ামাতুল কুবরা)
হযরত আলী রদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন- “যে ব্যক্তি ‘মিলাদুন্নবী’ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সম্মান করবে এবং মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাঠ করার উদ্যোক্তা হবে, সে দুনিয়া থেকে (তওবার মাধ্যমে) ঈমানের সাথে বিদায় হবে এবং বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করবে”।(সূত্রঃ আননে’মাতুল কোবরা আলাল ফি মাওলিদি সাইয়্যেদ ওলদে আদম ৭-৮ পৃষ্ঠা)।
সাহাবায়ে কেরামগন হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সামনে মিলাদ মানিয়ে ছিলেন এবং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা বারণ করেননি বরং খুশি হয়েছিলেন ।যেমন হযরত হাসসান বিন সাবেত রদিয়াল্লাহু আনহুর জন্য মেম্বার করা হয়, যার উপর উঠে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তারিফ প্রশংসা করে বিভিন্ন ছন্দ পাঠ করতেন,এবংহুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান বিন সাবেত রদিয়াল্লাহু আনহু জন্য এরূপ ভাবে দোয়া করতেন –হে আল্লাহ পাক হযরাত হাসসান বিন সাবেত রদিয়াল্লাহু আনহু কে আপনি জীবরাইল আলাইহিস সালাম দ্বারা মদদ করুন (সহীহ বোখারি ১ম খন্ড ৬৫ পৃঃ) ।
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৪
তারান্নুম বলেছেন: লেখক,উপরের কমেন্ট পড়েন।কেন মানুষের হাসির পাত্র হচ্ছেন?মুসলিমদের ইমেজ আপনার মতো লোকদের পাল্লায় পড়ে হারিয়ে যেতে বসেছে।আপনাদের মতো লোকের পাল্লায় পড়ে ইসলাম এদেশ থেকে হারিয়েই যাবে একসময়।পড়াশোনা করেন,জেনে যাবেন দুই মত থাকতেই পারে ইসলামে যে কোন ব্যাপারে,সেটা নিয়ে দুই দলের মারামারি করার কথা না,যে যারটা নিয়ে থাকতে বলা হয়েছে।নীচের লিংক পড়েন,ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে ঝগড়া বন্ধ করুন,ভাল থাকুন,ইসলামীক জ্ঞানের সঠিক চর্চা করুন।মা-আসসালাম।
Click This Link
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন:
নবীজীর বেলাদত শরিফ ১২ই রবিউল আওয়াল উদযাপন
ঈদে মিলাদুন্নবি সা যথা যুগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও আনন্দ প্রকাশ
ইমানদার মুমিন গনের জন্য অসংখ্য রহমত ও সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত ।
তার জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আল্লাহর আরশ মহল্লা সম্মানিত
তিনি যে আমাদের জন্য দুনিয়ায় রহমত স্বরূপ প্রেরন হইয়াছেন
তার জন্য আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করা সর্ব শ্রেষ্ঠ নেয়ামত । বিখ্যাত
সাহাবা কেরাম গন তাবেয়িন তাবে তাবেয়িন গন এবং অলি আউলিয়া পির মাশায়েখ কামেল আলেম গন দিনটি মর্যাদার সহিত উদযাপন করতেন ।
আমরা রহমত হইতে বঞ্ছিত হইব কেন ?
রিবেশ বন্ধু বলেছেন: ফরজের চাইতেও বেশি বললে ভুল হবেনা
আল্লাহ যার নামের সাথে নাম মিশিয়ে দিয়েছেন এবং যার খাতিরে সৃষ্টি
সমুদয় পয়দা করেছেন , হেদায়েতের ভার দিয়েছেন , শাফায়াতের কাণ্ডারি বানিয়েছেন এবং সদা সর্বদা দরুদ ছালাম ভেজে থাকেন
অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে সেই দয়াল নবীজীর প্রতি বেলাদত ও
তাজিম ঈমানের শক্ত আকিদা
ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সব ঈদের সেরা
তার রহমত আদায় কর পড় দরুদ জানাও ছালাম মদিনা মনোয়ারা ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: হয়! সবচেয়ে বেশি ফযিলত হইতাছে মানুষ যত বেশি খরচ করবে আপনাদের মত পাব্লিকের ইনকাম তত বাড়বে, আর আপনাদের মত পাল্বিকের ইনকাম যত বাড়বো তত বেশি ব্লগে লেদাইবেন। আর ব্লগে লেদাইতে নেট লাগবো। নেট কোম্পানির লাভ। আর ইনকাম বাড়ার কারনে বউ বাচ্চা গো একটু বেশি করে কাপড় কিনে দিতে পারবেন। বউ বাচ্চা খুশি হই।।এই কয়টা ফযিলত ছাড়া আর আমি কিছু দেখিনা।