|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু
আমি ইতিবাচক চিন্তার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং আমার কাজ এবং কথার মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। আসুন, একসাথে কাজ করে সফলতার পথে এগিয়ে যাই!
বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শাসনকাল ও রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর যুদ্ধাপরাধ থেকে মুক্তি, এনসিপির সঙ্গে গোপন সম্পর্ক ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে বৈঠক—সব মিলিয়ে কী ইঙ্গিত দিচ্ছে?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন এক অদ্ভুত রকমের স্রোত বইছে। দেশের ক্ষমতায় রয়েছে একটি অন্তবর্তীকালীন সরকার, যার নেতৃত্বে রয়েছেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সরকারের দায়িত্ব রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা। কিন্তু এই প্রক্রিয়ার মধ্যেই যেসব অনিশ্চয়তা, গোপন যোগাযোগ ও রাজনৈতিক অঙ্ক চলমান—তাতে সবচেয়ে আলোচিত নাম হয়ে উঠেছে জামায়াতে ইসলামী।
সম্প্রতি একটি ঘটনা নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে—জামায়াতের সাবেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম যুদ্ধাপরাধ মামলায় খালাস পেয়েছেন। এই রায়ের আগে-পরে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা জনমনে প্রশ্ন তুলেছে। যেমন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রধান বিচারপতির একটি অনির্ধারিত বৈঠক, যেটির ব্যাপারে সরকারি কিংবা বিচার বিভাগীয় কোনো ব্যাখ্যা আসেনি। আর ঠিক তার পরই আসে জামায়াত নেতার মুক্তির ঘোষণা। সময়কাল ও ঘটনার ধারাবাহিকতা দেখে অনেকেই বলছেন, এটি নিছক বিচার নয়—এটি এক কৌশলী রাজনৈতিক পদক্ষেপ।
নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি (জাতীয় নাগরিক পার্টি) দেশের রাজনৈতিক আলোচনায় একটি নতুন মাত্রা এনেছে। যদিও তারা নিজেদের “নাগরিক প্ল্যাটফর্ম” হিসেবে তুলে ধরতে চায়, বাস্তবতা ভিন্ন। বিভিন্ন কর্মসূচিতে জনসমাগমের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, জামায়াতের নেতাকর্মীরা বেনামে উপস্থিত থেকে এনসিপিকে মাঠে মানুষের ভিড় জোগাতে সহায়তা করেছে।
তবে গত কয়েকটি এনসিপি কর্মসূচিতে জামায়াত লোক দেয়নি। এর ফলেই ফ্লপ হয়েছে তাদের নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি কিংবা জেলা পর্যায়ের মিটিং। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জামায়াত তাদের ‘সহযোগিতা’ টান করে রাজনৈতিক দর কষাকষিতে নিজেদের গুরুত্ব বাড়াতে চায়। এবং ঠিক এই জায়গা থেকেই এটিএম আজহারের মুক্তিকে ‘তুষ্টিকরণের রাজনীতি’র একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
জামায়াত সম্প্রতি জানিয়েছে, তাদের নেতৃবৃন্দ সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কারও সঙ্গে বৈঠক করেছেন। যদিও কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, তা জানাতে তারা অপারগতা প্রকাশ করেছেন। এই ধরণের গোপন বৈঠক সাধারণত রাজনীতির নতুন ছকের ইঙ্গিত দেয়। প্রশ্ন উঠেছে—এই বৈঠক কি কোনো নির্বাচনী সমঝোতার ভিত্তি? নাকি ভবিষ্যতের ক্ষমতার ভাগাভাগির ছক?
জামায়াতে ইসলামীর রয়েছে একটি সুসংগঠিত, আদর্শিকভাবে অনুগত ক্যাডারভিত্তিক সংগঠন। বহু দল যেখানে মাঠ পর্যায়ের সংগঠনে দুর্বল, সেখানে জামায়াত এখনো শক্ত ভিত গড়ে রেখেছে। রাজনৈতিক পক্ষগুলোর কাছে এটি এখন এক ধরণের প্রয়োজনীয়তা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জামায়াতের অবস্থান ঠিক করার দিকে তাকিয়ে আছে সরকার, এনসিপি, এমনকি বিএনপিও। সবাই তাদের ‘তুরুপের তাস’ হিসেবেই ভাবছে।
বর্তমানে জামায়াত এক অদ্ভুত কৌশলের খেলায় নেমেছে। কখনো এনসিপিকে সহায়তা করছে, আবার কখনো নিজেদের লোকজন গুটিয়ে নিচ্ছে। কখনো তারা আদালতের করিডোরে নতুন বার্তা দিচ্ছে, আবার কখনো সেনাবাহিনীর সঙ্গে ‘অভদ্রতা-বিহীন সংলাপ’ চালাচ্ছে। এই ধরণের রাজনীতি অনেক সময় বিস্ফোরক হয়ে উঠতে পারে।
সব মিলিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতির বর্তমান চিত্র জটিল, পরস্পরবিরোধী, এবং রহস্যঘেরা। এই অস্থিরতার মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর কৌশলগত অবস্থান একেবারেই নতুন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছে। তারা হয়তো এখনো বড় কোন পদক্ষেপ নেয়নি, কিন্তু সময়মতো তাদের ‘চাল’ যে গোটা রাজনীতির মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে—তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
আমরা যারা সাধারণ নাগরিক, তারা শুধু দেখছি—কেউ তাস ফেলছে, কেউ তুরুপের চাল দিচ্ছে। কিন্তু খেলাটা আসলে কার? আর কাকে জেতাতে এই খেলা—সেই উত্তর আজও অজানা।
২৪ টি 
+১/-০ ২৮ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩২
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আপনার পর্যবেক্ষণ এবং সমালোচনায় যে রকম অনুভূতি এবং বিশ্লেষণ রয়েছে, তা প্রাসঙ্গিক একটি দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে—বিশেষ করে যারা জামায়াতের অতীত কর্মকাণ্ড, আদর্শিক অবস্থান এবং রাজনৈতিক কৌশল নিয়ে সংশয় পোষণ করেন তাদের দৃষ্টিতে।
তবে, ব্লগটির উদ্দেশ্য ছিল নিরপেক্ষভাবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বাস্তবতায় জামায়াতের সম্ভাব্য অবস্থান ও কার্যকলাপ বিশ্লেষণ করা—তাদের প্রতি সমর্থন বা বিরোধিতা প্রকাশ নয়।
জামায়াতের ইতিহাস, আদর্শ, এবং কর্মকাণ্ড নিয়ে নানা মত ও আবেগ থাকাটাই স্বাভাবিক। কেউ তাদের "গুপ্ত রাজনীতির মাস্টার" মনে করেন, আবার কেউ তাদের আদর্শিক অবস্থানকে সময়ের চাহিদার সঙ্গে বেমানান বলেন। তবে একই সঙ্গে এও অনস্বীকার্য যে, বাংলাদেশে রাজনীতির মাঠে তাদের প্রভাব—সেটা দৃশ্যমান হোক বা ছায়ার মতো—পুরোপুরি অগ্রাহ্য করার মতো নয়।
ধন্যবাদ আপনার বিশ্লেষণধর্মী মন্তব্যের জন্য।
২| ২৮ শে মে, ২০২৫ দুপুর ২:৪৬
লুধুয়া বলেছেন: জামাত হলো সন্ত্রাসবাদীদের দল। তাদের কে যদি ক্ষমতায় দেখতে চাও তাহলে আপনাদের মস্তিকে প্রবলেম আছে।
২৮ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৪
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সরাসরি ও স্পষ্ট মন্তব্যের জন্য।
আপনার মন্তব্যে যে ক্ষোভ এবং উদ্বেগ প্রকাশ পেয়েছে, তা একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক নয়—বিশেষ করে দেশের ইতিহাস ও যুদ্ধাপরাধ সংশ্লিষ্ট প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকাকে ঘিরে। বাংলাদেশের অনেক নাগরিক জামায়াতের অতীত কর্মকাণ্ড, বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী অবস্থান, সহিংস রাজনীতিতে অংশগ্রহণ এবং বিচারের আওতায় আসা নেতাদের ইতিহাসের কারণে তীব্র বিরোধিতা করে থাকেন।
তবে ব্লগটির উদ্দেশ্য ছিল কোনো দল বা মতকে বৈধতা দেওয়া নয়; বরং বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় জামায়াতের অবস্থান ও গতিপ্রকৃতি বিশ্লেষণ করা—যেখানে দেখা যাচ্ছে, তারা একপ্রকার "শক্তির সমীকরণে পুনরায় ফিরে আসার কৌশল" অবলম্বন করছে। এই বিশ্লেষণ কেবল বাস্তবতা তুলে ধরার চেষ্টা, কোনো নৈতিক সমর্থন নয়।
আবারও ধন্যবাদ আপনার অংশগ্রহণের জন্য।
৩| ২৮ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩
ফেনিক্স বলেছেন:
মওদুদীর ফাঁসীর অর্ডার হয়েছিলো লাহোর দাংগার কারণে, নিজামী, মুজাহিদ ও আরো কয়েকজনের ফাঁসী হয়েছে ১৯৭১ সালে পাকিদের ছায়াতলে থেকে বাংগালী জাতির উপর গণহত্যা চলানোর জন্য; গত ক্যু'তে আমেরিকা তাদেরকে ভাড়া নিয়েছিলো ছাত্রদের লাশ ফেলে মানুষকে রাস্তায় নামানোর জন্য।
দল হিসেবে এরা বিশ্বের কাছে টেরোরিষ্ট হিসেবে পরিচিত।
ভোটের ফলাফল বদলাবে সেনাবাহিনী।
২৮ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। আপনি যে ইতিহাস, আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট ও সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রপঞ্চ তুলে ধরেছেন, তা নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ এবং চিন্তার খোরাক জোগায়।
জামায়াতের ইতিহাস নিয়ে বিতর্ক ও আবেগ দুই-ই স্বাভাবিক—বিশেষ করে ১৯৭১ সালের ভূমিকা, যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত নেতাদের বিচার, এবং সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে তাদের অবস্থান নিয়ে। এসব প্রশ্ন জাতিগত স্মৃতি ও নৈতিকতার সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কিত।
আপনার মন্তব্যে যেসব গুরুতর অভিযোগ এসেছে, সেগুলোর অনেকটাই ইতিমধ্যেই জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে আলোচিত হয়েছে—কোনো কোনোটি বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিষ্পন্ন, আবার কোনোটি রাজনৈতিক বিতর্কের বিষয় হয়ে রয়েছে।
ব্লগটির উদ্দেশ্য ছিল এসব বিতর্কের বাইরে থেকে একটি চলমান রাজনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরা—যেখানে দেখা যাচ্ছে, একটি নিষ্ক্রিয় বা আড়ালে থাকা দল কীভাবে ধীরে ধীরে রাজনৈতিক আলোচনায় ফিরে আসছে, এবং তাতে কারা আগ্রহী ভূমিকা নিচ্ছে। এটাই ছিল আলোচনার মূল বিষয়।
আপনার মতামত পাঠকদের একটি ভিন্ন ও কঠোর দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়, যা গণতান্ত্রিক আলোচনাকে আরও পূর্ণ করে তোলে।
আন্তরিক ধন্যবাদ যুক্তিপূর্ণ ও ইতিহাসনির্ভর মন্তব্যের জন্য।
৪| ২৮ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:২২
ফেনিক্স বলেছেন:
জামাত-শিবির ও এনসিপি আজকের বিশ্বের জন্য টেরোরিষ্ট দল; এরা যত কিছুই করুক না কেন, দিনের শেষে তারা পরাজিত হবে। তবে, শিক্ষাহীন জাতির একটা অংশ বুঝতে পারছে না যে, এই দলগুলো ধর্মের নামে মানবতার বিপক্ষে কাজ করে যাচ্ছে।
এদের অনেক তৎপরতা চোখে পড়ছে, কিন্তু তারা টিকবে না।
২৮ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৯
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত-শিবির ও এনসিপির সক্রিয়তা নিয়ে উদ্বেগ একেবারে অমূলক নয়। তবে বাস্তবতা হলো—ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এনসিপিকে একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সচেষ্ট, এবং এই লক্ষ্য পূরণে জামায়াতকে 'হাতের কার্ড' হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলেই অনেক পর্যবেক্ষকের ধারণা।
আসলে, বাংলাদেশের ইতিহাসে জামায়াত এর আগে কখনোই এত কৌশলীভাবে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের এমন অবস্থানে পৌঁছায়নি—না এতখানি আলোচনায় এসেছে।
৫| ২৮ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০০
ফেনিক্স বলেছেন:
বর্তমান বিশ্বে, কোন ধর্মীয় ভাবনা রাজনীতির অংশ হতে পারে না; সেদিক থেকে জামাত রাজনৈতিক দল নয়; ওদের গত ইতিহাস বলছে যে, তারা টেরোরিষ্ট ধরণের লোকজনের সমষ্টি; তাদেরকে রাজনীতি থেকে বহিস্কার করার দরকার।
২৮ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ইতিহাস বলে—কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করলেই তার আদর্শ বা প্রভাব মুছে যায় না। আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করেছিলো, তখনও তাদের সাংগঠনিক কাঠামো থেকে শুরু করে জনসম্পৃক্ততা পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়নি। বরং অনুকূল সময় পেয়ে তারা আরও কৌশলীভাবে রাজনীতির ময়দানে ফিরে এসেছে। একইভাবে বর্তমান পরিস্থিতিতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগও একদিন কামব্যাক করবে—এটা সময়ের ব্যপার মাত্র।
রাজনীতি থেকে কাউকে জোর করে সরিয়ে দেওয়ার সংস্কৃতি গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিকর। বরং সকল মত ও আদর্শকে সমান সুযোগ দিয়ে, জনগণের বিবেচনার ওপর ছেড়ে দিলে প্রকৃত গণতান্ত্রিক পরিবেশ গড়ে ওঠে এবং জনগণের কল্যাণেই সেটা শেষমেশ কাজ করে।
ভিন্নমত থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু মতকে দমন নয়—তাকে যুক্তিতে পরাস্ত করাই গণতান্ত্রিক পথ।
৬| ২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:০৭
ফেনিক্স বলেছেন:
রাজনীতির বিবিধ আইডিওলোজীর মাঝে ধর্মভিত্তিক লোকেরা এখন আর কোন ধরণের আইডিওলোজীর মাঝে পড়ে না।
২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:১০
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনি চাইলেও সবাইকে বাদ দিতে পারবেন না।
৭| ২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ৯:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: তাদের আদর্শ হলো ধর্ম।ধর্ম কোন আদর্শ না।যা মানব জীবনের কল্যান করে তা আদর্শ।ধর্ম কল্যান করার থেকে অকল্যান করে বেশি।ধর্মের কারনে সবথেকে বেশি লোক মারা গেছে।
২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ১০:৩২
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ধর্ম কোনো আদর্শ না এটা মানুষের বিশ্বাস এর ব্যাপার। আপনি ধর্ম বিশ্বাস করেননা সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার কিন্তু যে ধর্ম বিশ্বাস করে ভার বিশ্বাসে আঘাত করা বা তাকে ধর্ম পালনে বাধা দেয়া কোনো কাজের কথা নয়
৮| ২৯ শে মে, ২০২৫ রাত ১:০৫
কামাল১৮ বলেছেন: আমি বাঁধা দিচ্ছিনা,ধর্ম পালনে নিরুৎসাহিত করছি।সেই অধিকার আমার আছে।খারাপকে খারাপ বলা মানুষের মৌলিক অধিকার।তাদের বিশ্বাস এতো ঠুনক কেনো সামান্য সমালোচনায় আঘাত পায়।
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ৮:৪৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: গঠনমূলক সমালোচনা করাটাই শ্রেয়। তবে যদি ইনটেনশন থাকে সমালোচনার মাধ্যমে কারো বিশ্বাসে আঘাত করা তবে তা না করাই ভালো। ধন্যবাদ।
৯| ২৯ শে মে, ২০২৫ রাত ১:১০
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনি একজন সাংঘাতিক লেখক। আপনি শুধু পোস্টেই এআই ব্যবহার করেন না, মন্তব্যের উত্তরগুলোর ক্ষেত্রেও এআই ব্যবহার করেন!!!
আপনার পোস্ট রিপোর্ট করা হয়েছে।
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ৮:৪৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্য এবং পোস্ট রিপোর্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
১০| ২৯ শে মে, ২০২৫ রাত ১:৪৩
ক্লোন রাফা বলেছেন: জামাত/শিবির বাংলাদেশের রাজনৈতিক বেশ্যা। আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি’তে জামায়াতের ভূমিকা যে কোন টেরোরিস্ট গ্রুপের চাইতে বেশি । তাদের লুটপাটের টাকায় রাজনীতি করার ইতিহাস ১৯৭১ থেকে। সেই টাকা ব্যাবহার করে সসস্র বাহিনী লালনপালন করে । আন্তর্জাতিক সমর্থন কিনে নেয় কালো টাকায় ।
জামাতকে ধ্বংস করতে হোলে তাদেরকে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করা আবশ্যক ।
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ৮:৪৮
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ভালো বলেছেন। বাংলাদেশে সম্ভবত একমাত্র দল জামায়াত যাদের দলীয়ভাবে শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তি আছে এবং একই সাথে সুশৃঙ্খল ক্যাডারভিত্তিক সংগঠন রয়েছে।
১১| ২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: জামাত একটি অভিশাপের নাম।
২৯ শে মে, ২০২৫ রাত ১১:০১
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: অভিশাপ কিনা জানিনা তবে এদের ইতিহাস বলে যে এদের উপর আস্থা রাখা যায় না
১২| ২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:২৪
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: এরা যাকে একটু শক্তিশালী মনে করে তার পাশে গিয়ে নির্লজ্জের মতো দাঁড়িয়ে যায়। এরা আসলে একটি তামাশা।
২৯ শে মে, ২০২৫ রাত ১১:০৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ভালো বলেছেন। আপনার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০২৫ দুপুর ২:৩৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত একটা কমেডির নাম। এরা নিজেদের ঐতিহাসিক রাজনীতি করে তখন তারা ভুল করে। গুপ্ত রাজনীতি তাদের দিয়ে ভালো হয়। প্রোপাগাণ্ডায় তাদের জুড়ি মেলা ভার। তারা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকতে ভালো ভাবে। জনগণ কে ভুল তথ্য দিয়ে প্রভাবিত করে। তাদের ঘন ঘন মুড সুইং করে।
এরা মনে করে মওদুদীর অনুসারী তালেবান রা। তারা মুখে বলে নারী স্বাধীনতা কিন্তু তাদের অন্তরে হচ্ছে নারীদের কাজের দরকার নাই। জামায়াতের রুকন কমেডী বক্তা তারেক মনোয়ারের বক্তব্য শুনেন। উহাই জামায়াতের চরিত্র।