![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উত্তর; হ্যাঁ,প্রচলন ছিল,মুহাদ্দিস ইবনে জওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি বনর্ণা করেছেন “হারামাইন শরিফাইন মক্কা মদিনার বাসিন্দারা ,মিসর,ইয়ামান,শাম এমন কি সমস্ত আরবের পূর্ব হতে পশ্চিম পযর্ন্ত মুসলমানদের মধ্যে এরূপ প্রথার প্রচলন ছিল যে, প্রতি রবিউল আওয়াল শরিফ মাসের চাঁদ দেখা মাত্র-ই মিলাদের মাহফিল সাজাত,খুশি মানাত,গোসল করত পবিত্র সুন্দর কাপড় ব্যবহার করত,বিভিন্ন মিস্টাণ্ণ প্রস্তুত করত খরচ করত,মিলাদ শরীফ পাঠ করত ও শুনত এবং এ সকল দ্বারা অধিক সাওয়াবের অধিকারি হত । ১৯৭১ সালের জানুয়ারী মাসে ‘মাহনামা তরিক্বত’ লাহোর পত্রিকায় মক্কা শরীফের জশনে ঈদে মিলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের বর্ণনা এভাবে লিখিত হয়েছে যে, “হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামচ উনার শুভাগমন দিবসে মক্কা শরীফের মধ্যে বড় ধরনের আনন্দ উৎসব পালন করা হয়।ঐ দিবসকে ‘ঈদে ইয়াওমে বেলাদতে রাসূল’ বলা হয়।ঐ দিন চারিদিকে পতাকা উড়তে থাকে।হেরেম শরীফের গভর্ণর এবং হেযাযের কমান্ডারসহ আরো অন্যান্য কর্মকর্তাগণ আভিজাত্য পোশাক পরিধান করে মাহফিলে উপস্থিত হতেন এবং হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ‘পবিত্র জন্মস্থানে’-এ গিয়ে কিছুক্ষন নাত-গজল পরিবেশন শেষে ফিরে যেতেন।হেরেম শরীফ থেকে ‘মিলাদুন নবী’(পবিত্র জন্মস্থান) পযর্ন্ত দুই সাড়িতে আলোকসজ্জা করা হত।ঐ মৌলিদ শরীফের স্থান নূরের আলোর ভূমিতে পরিণত হত এবং মৌলিদ শরীফের স্থানে সু-কন্ঠে প্রিয় নবীর মিলাদ পালন করতেন ।এ অবস্থায় রাত দুইটা পযর্ন্ত মিলাদখানী,নাত এবং বিভিন্ন খত্ম পড়তেন ।দলে দলে লোকজন এসে নাত পরিবেশন করতেন । ১১ই রবিউল আউয়াল শরীফের মাগরীব হতে ১২ ই রবিউল আউয়াল শরীফের আসর পযর্ন্ত ২১ টি তোপধ্বনি করা হত।মক্কা শরীফের ঘরে ঘরে মিলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে খুশি আনন্দ এমনকি স্থানে স্থানে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হত।”
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪০
মাটির কথা বলেছেন: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ , হুযূরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুহব্বত করতে হলে তো ঈমান লাগে, অন্তর লাগে।
যাদের ঈমানে গলদ, অন্তর বাঁকা তারা কি করে মুহব্বত করবে?