নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কবে আসবে তুমি ভালোবাসা...আমারও পেতে ইচ্ছে করে তোমার স্পর্শ..ইচ্ছে হয় ভোরের শিশির হয়ে হারিয়ে যাই...মনের জমে থাকা কষ্টগুলো তোমায় বলতে ইচ্ছে হয়...ইচ্ছে হয় তোমার হাতটি ধরে অজানা কে পাড়ি দিতে,বলনা কবে আসবে??

খালেদ সাইফুল্লা

খালেদ সাইফুল্লা › বিস্তারিত পোস্টঃ

*************ফেইক আইডি**********

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪


আজ ফেসবুকে ঢুকেই
নীলাদ্রি নামের একটা মেয়ের
আইডি থেকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট ও
পোক পেল নীল। নামের সাথে মিল
আছে বলেই হয়তো প্রফাইলের কিছু
না দেখেই একচেপ্ট করল নীল।
একচেপ্ট করার সাথে সাথেই
নীলাদ্রির মেসেজ।
- ধন্যবাদ
- ওয়েলকাম
- এটা কি? বাংলায় লিখছেন
স্বাগতম লিখলেন না কেন?
- দেখুন মানুষ ইংলিশ লেটার
দিয়ে বাংলা লিখে, আমি না হয়
বাংলা লেটার দিয়ে ইংলিশ
লিখলাম,।
- ও আচ্ছা, তো আপনার
নামটা কি সত্যি নীল নাকি, ভাব
ধরছেন?
- দেখুন, আপনি আমার নাম
নিয়ে হাস্যকর কিছু বলতে পারবেন
না, আমি যদি বলি আপনার নাম
নীলাদ্রি নয়, আমার নামের
সাথে মিল
রেখে আপনি আইডি খুলে আমাকে রিকু
দিছেন, তাইলে আপনি কি বলবেন?
- অই মিয়া আমাকে দেখে কি ফেক
মনে হয়?
- দেখব কি করে আমি কি ভিডিও
কল করছি নাকি, এটা চ্যাট
এটা ভিডিও কল না।
নীলাদ্রি দেখল এই
নিয়া কথা বাড়ালে ঝগড়া হবে,
তাই আর
কথা না বাড়িয়ে সরি বলে দিল,
- সরি বাবা সরি, আমি একটু
মজা করছিলাম,
- আর কখনও বলবেন না, প্রথম বার,
মেয়ে বলে বাদ দিলাম,
না হলে এক্ষণই ব্লক দিতাম।
- বাবা কি তেজ,
আচ্ছা বাবা সরি তো বললাম, এবার
বলেন কই থাকেন,
- আপনি বলেন কই থাকেন?
-আগে আপনি বলুন, আমি বলছি বলুন, কই
থাকেন?
একটা ধমকের সুর বুঝতে পারল নিল।
পরিচয় পর্ব শেষ হল,
কয়েকদিনে অনেকটা ভালো বন্ধু
হয়ে গেল ওরা,।
প্রতি দিন চ্যাট হয়, কথা হয় অনেক।
অদের প্রিয় জিনিস গুলা কি, অদের
চিন্তা ভাবনা, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা,
সব কিছু
ভাগাভাগি করে একে অন্যের
সাথে। আশ্চর্য জনকভাবে দুইজনের
সবিকিছুই কেন জানি মিলে যায়।
নীল ভাবে এটা কি দুইজনের অভিনয়
নাকি উপরালার কারসাজি। নাহ,
এটা অভিনয় নয়, আমি তো অভিনয়
করছি না।
নীল কেমন জানি হয়ে গেছে, এই
কয়েকদিনে নীলাদ্রির প্রতি কেমন
জানি একটা দুর্বলতা অনুভব করছে,
করবেই না বা কেন? নীলের সব কিছু,
চাওয়া পাওয়া, ভালো লাগা, স্বপ্ন,
বাস্তবতা সবকিছুই
মিলে গেছে নীলদ্রির সাথে,
মনে হয় নীলাদ্রির সাথে নীল বাস
করে আসছে যোগ যগ ধরে।
নীল ভাবতে থাকে,
কি করে একটা মানুষের
সাথে জীবনের সবকিছু মিলে যায়,
এটা কি উপরওয়ালা উপর থেকে ঠিক
করে দিয়েছেন, তাহলে এই
নীলাদ্রি ই কি আমার সপ্নের
রানী যাকে নিয়ে আমি স্বপ্ন
দেখি প্রতনিয়ত, যাকে বানাই
আমার সপ্নের রানী। যার হাত
ধরে আমি ঘুরে বেরাই স্বপ্ন রাজ্যে।
অনেকদিন
ধরে এভাবে ভাবতে লাগল নীল। যতই
ভাবে ততই নীলাদ্রির
প্রতি দুর্বলতা বেড়ে যায়, একদিন
নীলদ্রি অনলাইন আসেনি,
সারা রাত ঘুমাতে পারে নি নীল,
দুশঃচিন্তা করতে লাগল, কোন অঘটন
ঘটে নি তো?
নীল এখন অনুভব করতে পারে,
নীলাদ্রিকে সে ভালবাসে, তার
মনের কথা বলে দিবে আজ।
মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে নীল নীল,
ফেসবুক খুলে বসে আছে নীল। ২৯
মিনিটের মাথায় নক করল নীলদ্রি।
- হাই কেমন আছো?
- আমি ভালো আছি, তুমি কেমন
আছো?
- হ্যাঁ আমিও ভালো,।
- আজকে তুমাকে একটা কথা বলব।
- আমিও একটা কথা বলব
বলে অনলাইনে এসেছি। আচ্ছা বল
কি কথা?
কি বলবে নিলাদ্রি? নিলাদ্রি ও
কি আমাকে ভালোবাসে?
আমাকে কি ওর মনের কথা বলবে।
মেসেজের উত্তর
না দিয়ে ভাবতে লাগল নীল।
- কি হল জভাব দিচ্ছ না কেন?
হ্যালো্,
-ও সরি, না আমি পরে বলব,
তুমি আগে বল।
- না তুমি বল। আমি কইতাছি তুমি বল।
- না আজ আমি কিছুতেই আগে বলব
না, কথায় আছে না লেডিস ফার্স্ট,
তুমি ই আগে বল।
- অকে বাবা বলতেছি।
অনেক্ষন ধরে কি যেন
লেখতেছে নীলদ্রি। নীল
চেয়ে আছে চ্যাটবক্সের
টাইপিং লেখার উপর।
- তুমি জান আমার ছোট ভাই অসুস্থ,
তুমাকে তো এটা আগেই
বলেছিলাম, এখন ওর
অসুখটা বেড়ে গেছে, আমি অর
কেয়ার করতে হবে। আম্মু একা সব
কিছু সামলাইতে পারে না।
আমি না কয়েকদিন
ফেসবুকে থাকতে পারব না।
তুমাকে অনেক মিস করবও।
আমি আইডি ডিএক্তিব করব, প্লিজ
রাগ করো না, আমি কয়েকদিনের
মধ্যেই ফিরে আসছি,
তুমি ভালো থেকো সবসময়।
নীল লেখাগুলু দেখে চোখ
কে বিশ্বাস করাতে পারছেনা,
চোখ কচলিয়ে আবার পড়ল,
- আচ্ছা ঠিক আছে, যাবার
আগে আমার কথা টা শুনে যাও।
- প্লিজ আমার মনটা খারাফ,
আমি ফিরে আসছি কয়েকদিনের
মধ্যে, এই কয়টা দিন ওয়েট করো,
নীল, নীলদ্রিকে কষ্ট দিতে চায় না,
ওর মনের অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত
চেঞ্জ করল, না বলবে না,
কয়েকদিনের মধ্যেই
তো ফিরে আসছে, ফিরে আসলেই
বলব।
- অকে ওয়েটিং ...........................।।
মেসেজ সিন করছে না নীলাদ্রি, ২
মিনিটের মত হল, নীল আবার
মেসেজ লেখল।
- কি হল মেসেজ সিন
করছো না কেন?
you have no parmisson to send messege
this .........
এইটা দেখে নীল এর চোখ
দিয়ে অজোরে বৃষ্টি নামতা লাগল।
আর দেখতে লাগল
নীলাদ্রিকে লেখা তার শেষ
মেসেজ ওয়েটিং।
আজ ২১ দিন হল নীলদ্রি চলে গেছে,
নীলদ্রির মেসেজ বক্স
খুলে প্রতি দিন মেসেজ
গুলা পরে নীল। ওর চোখ
এসে থমকে দাড়ায়
নীলাদ্রিকে দেওয়া শেষ মেসেজ,
ওয়েটিং,
ওয়েটিং করে যাচ্ছে নীল,
সে সারাজীবন ওয়েট
করবে নীলাদ্রির জন্য, নীলাদ্রির
প্রতি নীলের
ভালোবাসা নীলকে একটি শব্দ
মনে করিয়ে দেয়।
ওয়েটিং ওয়েটিং ওয়েটিং ...............
================
আজ ফেসবুকে ঢুকেই
নীলাদ্রি নামের একটা মেয়ের
আইডি থেকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট ও
পোক পেল নীল। নামের সাথে মিল
আছে বলেই হয়তো প্রফাইলের কিছু
না দেখেই একচেপ্ট করল নীল।
একচেপ্ট করার সাথে সাথেই
নীলাদ্রির মেসেজ।
- ধন্যবাদ
- ওয়েলকাম
- এটা কি? বাংলায় লিখছেন
স্বাগতম লিখলেন না কেন?
- দেখুন মানুষ ইংলিশ লেটার
দিয়ে বাংলা লিখে, আমি না হয়
বাংলা লেটার দিয়ে ইংলিশ
লিখলাম,।
- ও আচ্ছা, তো আপনার
নামটা কি সত্যি নীল নাকি, ভাব
ধরছেন?
- দেখুন, আপনি আমার নাম
নিয়ে হাস্যকর কিছু বলতে পারবেন
না, আমি যদি বলি আপনার নাম
নীলাদ্রি নয়, আমার নামের
সাথে মিল
রেখে আপনি আইডি খুলে আমাকে রিকু
দিছেন, তাইলে আপনি কি বলবেন?
- অই মিয়া আমাকে দেখে কি ফেক
মনে হয়?
- দেখব কি করে আমি কি ভিডিও
কল করছি নাকি, এটা চ্যাট
এটা ভিডিও কল না।
নীলাদ্রি দেখল এই
নিয়া কথা বাড়ালে ঝগড়া হবে,
তাই আর
কথা না বাড়িয়ে সরি বলে দিল,
- সরি বাবা সরি, আমি একটু
মজা করছিলাম,
- আর কখনও বলবেন না, প্রথম বার,
মেয়ে বলে বাদ দিলাম,
না হলে এক্ষণই ব্লক দিতাম।
- বাবা কি তেজ,
আচ্ছা বাবা সরি তো বললাম, এবার
বলেন কই থাকেন,
- আপনি বলেন কই থাকেন?
-আগে আপনি বলুন, আমি বলছি বলুন, কই
থাকেন?
একটা ধমকের সুর বুঝতে পারল নিল।
পরিচয় পর্ব শেষ হল,
কয়েকদিনে অনেকটা ভালো বন্ধু
হয়ে গেল ওরা,।
প্রতি দিন চ্যাট হয়, কথা হয় অনেক।
অদের প্রিয় জিনিস গুলা কি, অদের
চিন্তা ভাবনা, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা,
সব কিছু
ভাগাভাগি করে একে অন্যের
সাথে। আশ্চর্য জনকভাবে দুইজনের
সবিকিছুই কেন জানি মিলে যায়।
নীল ভাবে এটা কি দুইজনের অভিনয়
নাকি উপরালার কারসাজি। নাহ,
এটা অভিনয় নয়, আমি তো অভিনয়
করছি না।
নীল কেমন জানি হয়ে গেছে, এই
কয়েকদিনে নীলাদ্রির প্রতি কেমন
জানি একটা দুর্বলতা অনুভব করছে,
করবেই না বা কেন? নীলের সব কিছু,
চাওয়া পাওয়া, ভালো লাগা, স্বপ্ন,
বাস্তবতা সবকিছুই
মিলে গেছে নীলদ্রির সাথে,
মনে হয় নীলাদ্রির সাথে নীল বাস
করে আসছে যোগ যগ ধরে।
নীল ভাবতে থাকে,
কি করে একটা মানুষের
সাথে জীবনের সবকিছু মিলে যায়,
এটা কি উপরওয়ালা উপর থেকে ঠিক
করে দিয়েছেন, তাহলে এই
নীলাদ্রি ই কি আমার সপ্নের
রানী যাকে নিয়ে আমি স্বপ্ন
দেখি প্রতনিয়ত, যাকে বানাই
আমার সপ্নের রানী। যার হাত
ধরে আমি ঘুরে বেরাই স্বপ্ন রাজ্যে।
অনেকদিন
ধরে এভাবে ভাবতে লাগল নীল। যতই
ভাবে ততই নীলাদ্রির
প্রতি দুর্বলতা বেড়ে যায়, একদিন
নীলদ্রি অনলাইন আসেনি,
সারা রাত ঘুমাতে পারে নি নীল,
দুশঃচিন্তা করতে লাগল, কোন অঘটন
ঘটে নি তো?
নীল এখন অনুভব করতে পারে,
নীলাদ্রিকে সে ভালবাসে, তার
মনের কথা বলে দিবে আজ।
মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে নীল নীল,
ফেসবুক খুলে বসে আছে নীল। ২৯
মিনিটের মাথায় নক করল নীলদ্রি।
- হাই কেমন আছো?
- আমি ভালো আছি, তুমি কেমন
আছো?
- হ্যাঁ আমিও ভালো,।
- আজকে তুমাকে একটা কথা বলব।
- আমিও একটা কথা বলব
বলে অনলাইনে এসেছি। আচ্ছা বল
কি কথা?
কি বলবে নিলাদ্রি? নিলাদ্রি ও
কি আমাকে ভালোবাসে?
আমাকে কি ওর মনের কথা বলবে।
মেসেজের উত্তর
না দিয়ে ভাবতে লাগল নীল।
- কি হল জভাব দিচ্ছ না কেন?
হ্যালো্,
-ও সরি, না আমি পরে বলব,
তুমি আগে বল।
- না তুমি বল। আমি কইতাছি তুমি বল।
- না আজ আমি কিছুতেই আগে বলব
না, কথায় আছে না লেডিস ফার্স্ট,
তুমি ই আগে বল।
- অকে বাবা বলতেছি।
অনেক্ষন ধরে কি যেন
লেখতেছে নীলদ্রি। নীল
চেয়ে আছে চ্যাটবক্সের
টাইপিং লেখার উপর।
- তুমি জান আমার ছোট ভাই অসুস্থ,
তুমাকে তো এটা আগেই
বলেছিলাম, এখন ওর
অসুখটা বেড়ে গেছে, আমি অর
কেয়ার করতে হবে। আম্মু একা সব
কিছু সামলাইতে পারে না।
আমি না কয়েকদিন
ফেসবুকে থাকতে পারব না।
তুমাকে অনেক মিস করবও।
আমি আইডি ডিএক্তিব করব, প্লিজ
রাগ করো না, আমি কয়েকদিনের
মধ্যেই ফিরে আসছি,
তুমি ভালো থেকো সবসময়।
নীল লেখাগুলু দেখে চোখ
কে বিশ্বাস করাতে পারছেনা,
চোখ কচলিয়ে আবার পড়ল,
- আচ্ছা ঠিক আছে, যাবার
আগে আমার কথা টা শুনে যাও।
- প্লিজ আমার মনটা খারাফ,
আমি ফিরে আসছি কয়েকদিনের
মধ্যে, এই কয়টা দিন ওয়েট করো,
নীল, নীলদ্রিকে কষ্ট দিতে চায় না,
ওর মনের অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত
চেঞ্জ করল, না বলবে না,
কয়েকদিনের মধ্যেই
তো ফিরে আসছে, ফিরে আসলেই
বলব।
- অকে ওয়েটিং ...........................।।
মেসেজ সিন করছে না নীলাদ্রি, ২
মিনিটের মত হল, নীল আবার
মেসেজ লেখল।
- কি হল মেসেজ সিন
করছো না কেন?
you have no parmisson to send messege
this .........
এইটা দেখে নীল এর চোখ
দিয়ে অজোরে বৃষ্টি নামতা লাগল।
আর দেখতে লাগল
নীলাদ্রিকে লেখা তার শেষ
মেসেজ ওয়েটিং।
আজ ২১ দিন হল নীলদ্রি চলে গেছে,
নীলদ্রির মেসেজ বক্স
খুলে প্রতি দিন মেসেজ
গুলা পরে নীল। ওর চোখ
এসে থমকে দাড়ায়
নীলাদ্রিকে দেওয়া শেষ মেসেজ,
ওয়েটিং,
ওয়েটিং করে যাচ্ছে নীল,
সে সারাজীবন ওয়েট
করবে নীলাদ্রির জন্য, নীলাদ্রির
প্রতি নীলের
ভালোবাসা নীলকে একটি শব্দ
মনে করিয়ে দেয়।
ওয়েটিং ওয়েটিং ওয়েটিং ...............

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.