নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.shahanur.blogspot.com www.facebook.com/Shahanur.Saikot

সৈকত বিআইএইচআর

আধুনিক দাসত্বের জীবন, চিন্তার স্বাধীনতাহীন বাক্সবন্দী বিবেক! মনুসত্ত্বহীন........মনে হয় সব ছেড়ে পালিয়ে যাই- আদিম থেকে আদিমে!পাহাড়, বন, নদী, ঝরনাধা্রা আর পাখির কলতান অথবা.....

সৈকত বিআইএইচআর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোথায় চলেছে দেশের সমকামী সম্প্রদায়?

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

যদিও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধান রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের আইনের দৃষ্টিতে সমান, সমঅধিকার ও আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকার ঘোষণা করেছে তারপরও এদেশের সমকামি সম্প্রদায় প্রতিনিয়ত নির্যাতন, অবহেলা ও প্রতিক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। বাংলাদেশ এমন একটি রাষ্ট্র যেখানে সমকামিতা একটি গুরুতর ফৌজদারী অপরাধ, সমলিঙ্গীয় বিবাহ ও লিঙ্গ পরিবর্তন করা আইনতভাবে অবৈধ এবং পরিবার, সমাজ ও কর্মক্ষেত্রে সমকামি ব্যক্তির প্রতি বৈষম্যের বিরুদ্ধে কোন আইনগত সুরক্ষা নেই।

সমগ্র বিশ্বের ৭৫টি রাষ্ট্রের মধ্যে বাংলাদেশ একটি অন্যতম রাষ্ট্র যেখানে এই একাবিংশ শতাব্দিতেও সমকামিতাকে ফৌজদারী আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে গন্য করা হয়েছে। বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারায় প্রকৃতির বিরুদ্ধে যৌনতার নামে সমকামীতার অপরাধে সর্বোচ্চ মৃর্ত্যুদন্ড এবং সর্বনিম্ন ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং আর্থিক জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।

বিশ্বের যে ৭৫ টি রাষ্ট্রে এখনো সমকামিতা ফৌজদারি অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে তার অধিকাংশ রাষ্ট্রই এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশে অবস্থিত। যাদের মধ্যে অর্ধেক এর বেশি আবার কমন ওয়েলথভুক্ত রাষ্ট্র। অন্যদিকে বিশ্বের যে নয়টি রাষ্ট্রে সমলিঙ্গীয় বিবাহ বৈধ এবং সমকামী ব্যক্তির অধিকার অনেক বেশী নিশ্চিত তার অধিকাংশ উত্তর ও দক্ষিন আমেরিকা এবং পশ্চিম ইউরোপে অবস্থিত।

২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে সমকামি অধিকারের বিরুদ্ধে যে ৫৯টি রাষ্ট্র অবস্থান গ্রহণ করেছিল বাংলাদেশ তাদের মধ্যে অন্যতম রাষ্ট্র। যদিও বাংলাদেশ সরকার ২০১৪ সালের জানুয়ারী মাসে হিজরাদের নারী পুরুষের বাহিরে পৃথক লিঙ্গ হিসাবে স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে তাদের জীবন মান উন্নয়নের জন্য অনেকগুলো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

দক্ষিন এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে এপর্যন্ত শুধুমাত্র ভারতে সমকামি সম্প্রদায়ের ব্যক্তি তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে। ২০০১ সালে কিছু সমকামী সংগঠন দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারাকে ( যা বাংলাদেশে প্রচলিত দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারার অনুরূপ) চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলে ২০০৯ সালে দিল্লি হাইকোর্ট যেকোন সাবালক ব্যক্তির গোপনেকৃত স্বেচ্ছায় অব্যনিজ্যিক যৌন সঙ্গমের বিরুদ্ধে বিদ্যমান সকল আইনগত বিধি-বিধান অবৈধ বলে ঘোষণা করে। যদিও ২০১৪ সালে ভারতীয় সুপ্রীম কোর্ট দিল্লি হাইকোর্টের উল্লেখিত রায় বাতিল বলে ঘোষণা করে।

যদিও কিছু কিছু সমকামী অধিকারকর্মী ও সংগঠন লেসবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল ও ট্রান্সজেন্ডার সম্প্রদায়ের অধিকার আদায়ের জন্য গোপনে এবং সময়ে সমেয়ে খুব অল্প পরিসরে ক্যাম্পেইন কার্যক্রম পরিচালনা করলেও এখনো পর্যন্ত কোন সংগঠন বা ব্যক্তি পর্যায়ে কেউ তাদের আইনগত স্বীকৃতি নিশ্চিত করার জন্য আদালতের দ্বারস্থ হয়নি এবং আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার মত কোন উদ্যোগও দৃশ্যমান নয়।

সাম্প্রতিক সময়ে সমকামী ব্যক্তি ও সমকামি অধিকারকর্মীদের উপর ইসলামী মৌলবাদীদের আক্রমন এবং সরকারের নজরদারী ও আইনগত নিপীড়ন বৃদ্ধি পাওয়ায় সমকামী ব্যক্তি ও সমকামি অধিকারকর্মীরা দিনে দিনে অদৃশ্য থেকে অদৃশ্যতর হয়ে যাচ্ছে। দেশের মোট জনসংখ্যার একটি বৃহৎ অংশের এভাবে অদৃশ্যমান হয়ে যাওয়া গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মতাদর্শ, লিঙ্গীয় বৈচিত্র ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তাই সরকারের উচিত আদৃশ্যমান হতে যাওয়া সমকামী সম্প্রদায়ের অইনগত স্বীকৃতি প্রদান করে তাদের আইনগত সুরক্ষা প্রদান করা।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

নোমান প্রধান বলেছেন: সমকামিতা একটা মানুষিক বিকৃতি ব্যাতীত কিছুই নয়। আর ইসলামী মৌলবাদ কি বলেন? কোন ধর্ম ব্যাবস্থা আছে যেখানে সমকাম স্বীকৃত? আর বিজ্ঞান কখনো সমকাম কে নিরাপদ যৌন পদ্ধতি বলে স্বীকৃত দেয় নি

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: বিজ্ঞান সমকামীতাকে স্বাভাবিক যৌনাচারণ বলেই স্বীকৃতি দিয়েছে!

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

আশাবাদী অধম বলেছেন: বেহায়া

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: যুক্তি দিন!

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:


বিকৃত মানসিকতার লোক আপাদত বাংলাদেশে নাই। আজকে সমকামী কলকে হবে চুরীকামী পরে ধর্ষনকামী, এইসব কামাকামী বাদদেন আর আপনি ডাক্তার দেখান। সমকামীতা করার কোন অধিকার কারো নাই। একটা লোক অনেক গরীব সে বিয়ে কিনবা টাকার বিনিময়ে যৌনসঙ্গম করতে পারছেনা তাহলে তার কি অধিকার নাই যৌনসঙ্গম করা এখন সরকার তারজন্য বিনামূল্যে কি পতিতা ব্যবস্থা করবে??? নাকি তার অধিকার ধর্ষনএ মাধ্যমে আদায় করবে??? মন চাইলেই আপনি যা কিছু করতে পারবেন না তাহলে আপনি সভ্য থেকে আদিমএ প্রবেশ করবেন আর পশ্চিমা ব্যবস্থার সব যে ভাল তা ভাবা ঠিক না। আপনি কি জানেন? পশ্চিমে সবচেয়ে ধর্ষন বেশি হয়..... পিতা দ্বারা সন্তান যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। জানেন??
সৈকত বিআইএইচআর সাহেব আজই বিশেষজ্ঞ দেখান শারিরিক বা মানসিক।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: বিজ্ঞান ভিত্তিক বিষয়কে যারা বিকৃত মানসিকতা বলে আত্বতৃপ্তি করে করে তাদের মানসিকতা কতটা উন্নতর তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না!

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: "সাম্প্রতিক সময়ে সমকামী ব্যক্তি ও সমকামি অধিকারকর্মীদের উপর ইসলামী মৌলবাদীদের আক্রমন এবং সরকারের নজরদারী ও আইনগত নিপীড়ন বৃদ্ধি পাওয়ায় সমকামী ব্যক্তি ও সমকামি অধিকারকর্মীরা দিনে দিনে অদৃশ্য থেকে অদৃশ্যতর হয়ে যাচ্ছে।"

সেই দিনের অপেক্ষায় আছি যখন সত্যিই এইসব আবর্জনা এই সোনার দেশ থেকে অদৃশ্য হয়ে যাবে। ইসলামী মৌলবাদী এবং সরকারের সব ধরণের কর্মকাণ্ডের উপর আমার অকুণ্ঠ সমর্থন থাকবে। এই লজ্জা থেকে দেশের মুক্ত হওয়া দরকার - তা বৈধ-অবৈধ যে কোন উপায়েই হোক না কেন!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৪

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: পৃথিবী সৃষ্টির শুরু থেকে প্রকৃতগত ভাবেই যেভাবে সমাজে সমকামীতা বিদ্যমান রয়েছে, পৃথিবী ধ্বংস হওয়া পর্যন্ত তা বিদ্যমান থাকবে। সুতরাং যতই বৈধ অথবা অবৈধ উপায়ে চেষ্টা করা হোক না কেন প্রকৃতির নিয়মে ত আর পরিবর্তন হবে না!

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: বিজ্ঞান ভিত্তিক বিষয়কে যারা বিকৃত মানসিকতা বলে আত্বতৃপ্তি করে করে তাদের মানসিকতা কতটা উন্নতর তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না!

পরকিয়া, ধর্ষন, এগুলো অবৈজ্ঞানিক আর সমকামিতা বিজ্ঞান ভিত্তিক ?? বিজ্ঞান ভিত্তিক বলতে কি বুঝাইলেন??
লিঙ্গ ছোট বা দূর্বল হইলে হস্থমৈথুন করেন তবুও সমকামীতা এড়ান, পিছন পথে সহবাস-এর অনেক ক্ষতি।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৮

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: একটু চর্চা করুন তাহলেই বুঝবেন বিজ্ঞানে সমকামীতাকে স্বাভাবিক নাকি অস্বাভাবিক বলে?

৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:


আপনাকে বললাম পিছনপথে সহবাস করার ক্ষতি কর সহবাসের জন্য গুদ্ধদার তৈরিনা আর আপনি বললেন চর্চা করতে।
ব্লগে আপনি অনৈতিক কজের পাবলিসিটি কইরেন না। আপনিতো আপনার মায়ের সাথেও জেনা করতে কুন্ঠিত হবেননা।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: আপনারা যখন বৈজ্ঞানিক যুক্তিতে পরাজিত, তখন প্রথমে ভারচুয়ালি ব্যক্তিগত আক্রমন এবং পরবর্তীতে শারীরিক আক্রমনে সিদ্ধহস্ত! আপনাকে ত কেউ সমকামী চর্চা করতে বলেনি, শুধু বিজ্ঞান কি বলে তা চর্চা কর্তে বলা হয়েছে। আর হ্যাঁ, মুখোশের আড়ালে না থেকে বেড়িয়ে আসুন অকাট্য যুক্তি প্রমান নিয়ে, তাতে করে কাউকে আর ব্যক্তিগত আক্রমন করতে হবে না!

৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:



আপনাকে কোন বিষয়ে যুক্তি দিতে হবে???? সমকামিতার খারাপ দিক?
বিজ্ঞান বলতে আপনি কি বুঝেন জানি না চিকিৎসা বিজ্ঞান গে এর বিপক্ষে। অর্থ্যাত এনাল সেক্স অনুপযোগি।Anus ( মলদ্বার ) অনেক রকম মাইক্রোওর্গানিজম দিয়ে পূর্ণ। আনহাইজিনিক সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্সের কারণে ফিমেল পার্টনার ভয়াবহ রকমের পি, আই , ডি তে আক্রান্ত হয়ে যায়। এনাল ফিসার, পাইলস হবার ঝুঁকি বাড়ে। এনাল স্ফিংটার এর স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: চিকিৎসা বিজ্ঞান যদি সমকামীতার বিপক্ষে হত তাহলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সমকামিতাকে স্বাভাবিক যৌন আচরণ বলে স্বীকৃতি দিত কি?

৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কি বলেছে মলদ্বারে মাইক্রোওর্গানিজম নাই পাইলস হবার ঝুঁকি নাই???

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: যেখানে সমকামিতা প্রকৃতির বিরুদ্ধে যৌন প্রবৃত্তি কিনা সে বিষয়ে বিতর্ক চলমান, সেখানে মলদ্বারে মাইক্রোওর্গানিজম আছে কি নাই সে বিষয়ে অপ্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো নিয়ে বিতর্ক অবাঞ্ছিত। যদি পারেন বিজ্ঞান সমকামিতাকে প্রকৃতির বিরুদ্ধে যৌন প্রবৃত্তি বলে উল্লেখ করেছে এমন প্রমান উপস্থাপন করুন!

৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:



আপনার আমার পৃথিবীতে আসার একটা প্রসেস হচ্ছে যৌন ক্রিয়া যা শুধু প্রসেস নয় এটা মানষিক শারীরিক চাহিদা মেটায়। আর যা ক্ষতিকর তা প্রকৃতি বিরুদ্ধে হোক আর পক্ষে হোক তা ক্ষতিকর।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৯

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: সমকামীরা কিন্তু যৌন ক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের শারীরিক ও মানসিক তৃপ্তি লাভ করে, তার জন্য কিন্তু তাদের অন্যের মুখাপেখী হতে হয় না!

১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:১১

সম্রাট৯০ বলেছেন: আপনি যেহেতু সমকামিতার পক্ষে বিজ্ঞান বা মেডিকেলএর আশ্রয় নিয়েছেন তাই আমি ধর্ম শরিয়ত টানতে যাবোনা, আমি আপনাকে শুধু এইটুকু বলবো যে সমকামিতার ফলে কি কি রোগ গুলো হতে পারে এবং কি হয়ে থাকে তার মধ্যে যাই ভাইরাস গুলো সব চেয়ে বেশি এবং মারাত্মক সেগুলো হলো-
১।মানব প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি)
২।ক্ল্যামিডিয়া ভাইরাস
৩।ক্রিপ্টোস্পোরিডিয়োসিস
৪।হারপিস ভাইরাস
সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে থাকে মলদ্বারের সংকোচণ এবং প্রসারণ ক্ষমতা কমে যায়, মলদ্বারে এর মত এত বেশি জীবাণু শরীরের আর কোথাও পাওয়া যায়না যা থেকে সংক্রামণ গুলো সারা শরীর এবং কি মুখে পর্যন্ত ছড়ায়, এই ভাইরাস গুলো মুখে গেলে আলসার হবার সম্ভাবনা খুব বেশি, মুখে গলায় ছোট ছোটো দানার মত ফুলে উঠে যা থেকে ক্যান্সার শতভাগ সম্ভাবনা থাকে, পায়ু পথে সঙ্গমের ফলে সবার আগে যে সমস্যাটা হয় সেটা হলো রেক্টাল টিস্যু গুলো ছিড়ে রক্তক্ষরণ হয়ে থাকে, এটা সাধারণত এত ছোট মাত্রায় হয়ে থাকে যে রক্তক্ষরণ নজরে আসেনা, সেটা মলের সাথেই মিশে যায়, এবং কোষ্ঠ্যকাঠিন্যে এটা চরম ক্ষতি হয়ে থাকে, সমকামিতার মধ্যে প্রায় ৭০ ভাগ সমকামির এই সমস্যা দেখা দেয়, পায়ু পথে সঙ্গম বা সমকামিদের শত শত সমস্যার মধ্যে এখানে মাত্র কিছু তুলে ধরা হলো, আর আপনি আসছেন সেটাকে বৈধ এবং সামাজিক অবস্থানের দাবি নিয়ে।

সমকামিতা একটা দীর্ঘদিনের বিকৃত অভ্যাস। এটা শুধু নোংরা অভ্যাসের প্রভাব।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: বিজ্ঞান যেখানে বলছে সমকামীতা প্রাকৃতিক বিষয় সেখানে আপনে সমকামিতাকে দীর্ঘদিনের বিকৃত অভ্যাস। এবং শুধু নোংরা অভ্যাসের প্রভাব বলছেন কিসের ভিত্তিতে?

১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭

এম এ মুক্তাদির বলেছেন: সমকামিতা প্রচারের সবচেয়ে বড়চেয়ে কাজ তো করে গেছেন আমাদের মহান সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ । যদিও এটিই এখানে নিশেষ হক বলে অনেক কথা বলা হয়েছে, আসলে সবই করা হয়েছে টাকা আর নাম কামাবার জন্য ।
সমকামিতার পক্ষে শুধু একটা কথাই বলা যায় । আমাদের দেশের একেবারে দরিদ্র মানুষ যারা অধিক সন্তানের সমস্যাটা বোঝে, অথচ সরকারের অসহযোগিতায় জন্মনিয়ন্ত্রনের উপাদান পায় না, তারা তাদের স্ত্রীদের সাথে এটা করে থাকে । এটা জানার পরও মানবিকতার স্বার্থে আমরা কিছু বলতে পারি না । এর বাইরে চট্টগ্রাম, নোয়াখালির নৌকার মাঝিদের এই স্বভাব আছে । অল্পদিন আগে চট্টগ্রামের একজন তো প্রায় জেলের মধ্যেই ধরা পড়তে যাচ্ছিল । এগুলি নিন্দনীয় । কিন্তু যে দেশের সরকার দরিদ্র মানুষকে জন্মনিয়ন্ত্রনের সামগ্রী দিতে পারে না, সেদেশের দরিদ্র মানুষ যদি নিজের স্ত্রীদের সঙ্গে কিছু করে তাহলে এর বিপক্ষে বলার আমাদের কিছু থাকে না ।

১৭ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:১৫

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: কি বুঝাতে চাইলেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.