নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
আমি নীরা। নীরা নামে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একজন নায়িকা আছে।আমি সেই নীরা নই। কবিতার সেই নীরাকে ভাবলেই আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে নীল শাড়ি পরা, খোলাচুলের অতি আশ্চর্য্য, এক হাস্যোজ্বল সুন্দরীতমা মানবীকে, যাকে বাঙ্গালী প্রেমিকার ৯৯% গুনাবলী সম্বলিত আদর্শ চরিত্র বলেই মনে হয় আমার। আমার বাবা সুনীলের মহা ভক্ত হওয়ায় আমি খুব ছোট থেকেই নীরাকে চিনে ফেলি।
যথারীতি বাবার নীরা ভক্তির নিদর্শন স্বরুপ আমার নামও রাখা হয়েছিলো নীরা। তবে এই নাম আমার অতি আধুনিকা মায়ের মোটেও পছন্দ ছিলো না। আমার মা আমাকে কখনও নীরা বলে ডাকেননি।তার জন্য সংরক্ষিত ছিলো আমার অন্য একটি নাম। আমার ধারণা ছিলো এই নীরা নামটা নিয়ে বাবার অতি বাড়াবাড়ির কারনেই মায়ের এই নামে বিরক্তি এসে গিয়েছিলো। কিন্তু মায়ের যুক্তি ছিলো, নীরা মানে শিশির, সে খুব ক্ষনস্থায়ী, পাতার উপরে টলটলে একফোটা শিশিরবিন্দু দেখলেই নাকি মায়ের বুক কেঁপে ওঠে। কি সব আজগুবি কথাবার্তা। আসলে বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান হওয়াটাই এক বিশাল ঝামেলা। সব সময় সবকিছুতেই টিক টিক করা।
সে যাই হোক, আমার ভাবনায় গড়া কবিতার নীরার মত পোষাক হিসাবে শাড়িটাও খুব প্রিয় ছিলো আমার। মায়ের আলমারী থেকে বেছে বেছে নীল শাড়িগুলোই আমি সিলেক্ট করতাম নানা অনুষ্ঠানে পরবার জন্য।অর্কের সাথে যখন আমার প্রথম দেখা, সে ঘটনাটাও বেশ মজার।সেটা ছিলো এক গাঁয়ে হলুদের অনুষ্ঠান।আমরা ছিলাম কন্যাপক্ষ।পাত্রপক্ষের অনুষ্ঠানে আমাদের বাড়ির মেয়েদের সবার হলুদ শাড়ী, রেশমী চুড়ি আর খোঁপায় গাঁদাফুলের মালা পরবার কথা ছিলো।কিন্তু সাজসজ্জার শেষমুহুর্তে আমিই একমাত্র ব্যাক্তি যে কিনা হলুদ শাড়ি পরতে বেঁকে বসলাম, ডিসিশন চেন্জ করে বরাবরের মত নীলরঙ শাড়ি পরে ফেললাম। এই নিয়ে আমার কাজিনদের সাথে বলতে গেলে একটু মনোমালিন্যই হয়ে গেলো। কিন্তু আমি কিছুতেই ডিসিশন চেন্জ করলাম না। কারণ হলুদ শাড়িটা পরবার আগে আয়নার সামনে গায়ে ধরে একটু দেখতে গিয়েই নিজেকেই মনে হচ্ছিলো হলুদ রঙের একটা জ্যান্ত পেত্নীর মত।কিছুতেই আমার ইচ্ছে হলো না সেই হলুদ রঙ শাড়ি পরতে। আসলে নীলশাড়ির প্রতি আমি তখন যেমনই ছিলাম এ্যডিক্টেড তেমনই আমি নিজেকে কবিতার বই থেকে উঠে আসা জ্বলজ্যান্ত নীরাই ভাবতে শুরু করেছিলাম ততদিনে।যদিও এক ঝাঁক হলুদ পরীদের মাঝে গাঢ় নীলরঙ শাড়িতে নিজেকে বেখাপ্পা লাগছিলো নিশ্চয়, এছাড়াও কাজিনদের সাথে মনোমালিন্য হয়ে যাওয়ায় মনটাও বিশেষ ভালো লাগছিলো না তাই সবাই যখন গাড়ি থেকে নেমে থরে থরে সাজানো ডালা, কুলা, মিষ্টি নিয়ে সারি বেঁধে চলছিলো হলুদের স্টেজের দিকে, আমি তখন পেছনে চুপচাপ দাঁড়িয়ে ছিলাম। সবার শেষে আমার জন্য পড়ে থাকলো শুধুই সুসজ্জিত ডালায় দুই জোড়া বরের জুতো, একটা কোলাহপুরী চপ্পল আর একটা নাগরা। কি আর করা? ইতিমধ্যেই দলীয় নীতিমালা ভঙ্গের কারণে অপ্রীতিকর পরিস্তিতিতে পড়ে যাওয়ায় আর কোনো বাক বিতন্ডায় যেতে মন চাইছিলো না। সেই জুতোর ডালাটাই শেষ পর্যন্ত তুলে নিয়ে সামনে এগিয়ে গিয়ে মেয়েদের সারিতে যোগ দিলাম আমি।অন্য সময় হলে আমি কিছুতেই জুতোর ডালা বয়ে নিতে রাজী হতাম না নিশ্চয়।
হঠাৎ আবিষ্কার করলাম আমার পাশে পাশে ক্যামেরার সাটার টিপে চলেছে এক অতি সুদর্শন ছেলে। বিয়ে বাড়িতে অতি বেহাইয়া ছেলে দু একটা সবসময় থেকেই থাকে। মেয়েদের ছবি তোলা, গায়ে পড়ে কথা বলা, হাসি ঠাট্টার চেষ্টা করা কোনোটাতেই কম যায়না তারা। কিন্তু এই ছেলেটা ! তাকে দেখে আমি তো পুরোই অবাক!!! এক্বেবারেই আমার জীবনের উলটো ঘটনা ঘটতে লাগলো! মানে আমি নিজেই মুগ্ধের উপর মুগ্ধ হয়ে গেলাম! যাকে বলে লাভ এ্যাট ফার্স্ট সাইট! নিজের মনোভাবে আমার নিজেরই লজ্জা লাগতে লাগলো। এ দেখি ঠিক আমার স্বপ্নে দেখা রাজকুমার! এত সুন্দর একটা মানুষ হয়!!!
ঝকঝকে তকতকে হ্যাংলা পাতলা ছেলেটাই সেই অর্ক! আমার কাজিনের দূরসম্পর্কের দেবর! হলুদ, বিয়ে বৌভাত সবকটি অনুষ্ঠানেই ছেলেটা থাকলো আমার পাশাপাশি, খুব কাছাকাছি। চোখাচোখি হলো বহু বহু বার। কিন্তু কেন যেন সে গায়ে পড়া ছেলেগুলোর মত একটা কথাও বলতে আসলো না আমার সাথে। আমি এই প্রথম মনে মনে একটু বিষন্ন হলাম। মনে প্রানে চাইছিলাম সে কথা বলুক আমার সাথে।কিন্তু সবগুলো অনুষ্ঠান পার করে আমরা আমাদের মামাত বোনটাকে শ্বসুরঘরে পাঠিয়ে দিলাম তবুও অর্কের সাথে আমার একটা কথাও হলোনা। আমার খুব কষ্ট হচ্ছিলো। তাই বলে আমি তো আর হ্যাংলার মত যেচে পড়ে ওর সাথে কথা বলতে পারি না। মরে গেলেও সেই কাজ আমাকে দিয়ে হবেনা।
এরপর বর ও কনে ফেরানীতে ফিরলো যেদিন, সেদিনও আমরা সবাই মামার বাসাতেই ছিলাম। অর্ক আসলো ওদের সাথে।হাল্কা নীল রঙ শার্টে ওকে যে কি অদ্ভুত লাগছিলো! আবারও চোখাচোখি হল বেশ কয়েকবার ওর সাথে আমার তবে এইবার তার সাথে কথা বলারও সুযোগ হয়ে গেলো খুব অপ্রত্যাশিত ভাবে। শালী হিসাবে নতুন দুলাভাইকে শরবৎ খাওয়াতে গিয়ে হঠাৎ দুলাভাই এর হাতে লেগে গ্লাস ছলকে শরবৎ পড়ে গেলো পাশে বসা অর্কের গায়ে। একদম বাংলা বা হিন্দী সিনেমায় প্রায়ই যেমন হয়! দুলাভাই দুষ্টুমী করে বললেন, হায় হায় এটা কি করলে? আমার এত সুন্দর ভাইটার কাপড় নষ্ট করে দিলে? আমি লজ্জা পেয়ে তাড়াতাড়ি ছুটে গিয়ে টিস্যু নিয়ে এলাম। অর্কও ভীষন অপ্রস্তুত হয়ে গিয়েছিলো। তবুও আমি যেন এতটুকু লজ্জা না পাই তাই আবল তাবল এটা সেটা বলে আমাকে সহজ করতে চাইছিলো। যদিও আমি নিজেই ভীষন অপ্রস্তুত হয়ে যাওয়ায় সে সব কথার এক বর্ণও কানে ঢোকেনি আমার সে সময়।
সেই শুরু । সেদিন রাতে সব কাজিনরা মিলে হই চই, হাসি, তামাসা, নাচ, গান, কার্ড খেলা, হই হুল্লোড়, সারাটারাত আমরা প্রায় জেগেই কাটিয়ে দিলাম।পরদিন ওরা ফিরে গেলো।অর্ক যখন আমাকে ফোন দিলো তখন গভীর নিশুথী রাত। ঘুম ভেঙ্গে আননৌন কল দেখবার পরও আমি ঠিক ঠিক জানতাম, সেটা অর্কেরই ফোন হবেই।
অর্কঃ নীরা..
আমিঃ বলো..
অর্কঃ আমি কে চিনতে পারো?
আমিঃ হুম পারি।
অর্কঃ কে বলোতো?
আমিঃ অর্ক। তুমি অর্ক!
অর্কঃ নীরা তুমি কি জানতে আমি তোমাকে ফোন দেবো?
আমিঃ হুম জানতাম।
অর্কঃ কিভাবে? আমি তো তোমার কাছে তোমার ফোন নাম্বার চাইনি ।
আমিঃ জানিনা কিভাবে, কিন্তু জানতাম............
আমি সেই রাতে ওকে শুনিয়েছিলাম গান, আমার নিশীথ রাতের বাদল ধারা আর বিনিময়ে অর্ক আমাকে শুনিয়েছিলো রবিঠাকুরের "অমর প্রেম" আবৃত্তি করে। আমরা দুজনই ছিলাম ভীষন রকম রবীন্দ্র ভক্ত। বলতে গেলে রবিঠাকুরের উন্মাদ প্রেমী ছিলাম আমরা।অর্ক আমার নাম দিয়েছিলো নীলপরী কারণ সেই বিয়ে বাড়ি ভরা হলুদ শাড়ি, হলুদ চুড়ি আর হলুদ ফুলের মালার মাঝে আমাকে নাকি নীলশাড়িতে দেখে তার মনে হয়েছিলো আকাশ থেকে বুঝি একটা সত্যিকারের নীলপরীই নেমে এসেছে। হা হা হা ।এমনিতে দেখতে চুপচাপ, শান্ত শিষ্ঠ বলে মনে হলে কি হবে, দুষ্টুমীতে অর্ক ছিলো সেরা।
সে যাই হোক, রাত পেরিয়ে কখন যে ভোর হলো সেদিন আবলতাবল কথায়, গানে আর আবৃত্তিতে জানতেও পারিনি।এইভাবে কত কত রাত নির্ঘুম কাটিয়ে, ঢুলতে ঢুলতে ক্লাস ফাঁকি দেওয়া আর দুপুরে ফিরেই লম্বা এক ঘুম দিয়ে রাত জাগার জন্য এনার্জী সঞ্চয় করেছিলাম আমরা।
বছরখানেক বাদে অর্কের পড়ালেখার পাট চুকলো, একটা বিদেশী ফার্মে জবও শুরু করলো ও আর আমি তখন অনার্স সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্রী। ততদিনে আমাদের দু'বাড়িতেই জানাজানি হয়ে গেছে। ওদের ফ্যামিলী আর আমাদের ফ্যামিলীতে কারো জানতে আর বাকী নেই আমরা দুজন যে হাবুডুবু খাচ্ছি। বিয়ের কথা পাঁকা হতে খুব একটা সমস্যা হলো না।শুধু আমার একমাত্র মামীকেই সেই শুরু থেকেই আমাদের এই সম্পর্ক, বিয়ের ব্যাপারে দেখলাম নাখোশ। তিনি কেনো যেন তার মেয়ের শ্বসুর বাড়িতে এই আত্মীয়তাটা একেবারেই মেনে নিতে পারছিলেন না। তবে কি যায় আসে? আমরা তখন দুজনে দুজনার। আমাদের দুজনকে এই পৃথিবীর কারোই সাধ্য নেই আর তখন আলাদা করার।যদিও পারিবারিক সন্মতিতেই বিয়ের আয়োজন শুরু হলো তারপরও আমরা দুজন মিলে আমাদের নিজেদের বিয়ের শপিং নিজেরাই বেশিভাগটা করে ফেললাম। আমি যথারিতী বিয়ের শাড়ি পছন্দ করলাম নীল রঙ বেনারসী আর সাথে অর্কের জন্য নীল রঙ সেরোয়ানী অর্ডার দেওয়া হলো।
একমাত্র মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে বাবা একজন আত্মীয়, স্বজন, বন্ধু বান্ধব কেউই যেন আমন্ত্রন হতে বাদ না যায় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখলেন। দেশের বাড়ি হতেও বেশ কিছু লোকজন এলো যাদেরকে আমি জন্মের পর কখনও দেখিনিওনি। সারাবাড়ি উৎসবের আনন্দে গম গম করে উঠলো। হঠাৎ আমার হলুদের দিন কোথা থেকে এক হত দরিদ্র মহিলা আমাদের বাড়িতে এসে হাজির। দারোয়ান তো তাকে কিছুতেই ঢুকতেই দিচ্ছিলো না। গেটের কাছে হই চই চেচামেচিতে শেষ পর্যন্ত জানা গেলো আমাদের কোন দূর সম্পর্কের আত্মীয়া মহিলা খুব গন্ডগোল করছে। সে কোথায় যেন খবর পেয়েছে এই বিয়েতে তাকে দাওয়াৎ দেওয়া হয়নি আর তাই জানতে পেয়ে ছুটে এসেছে। বাবা খবর নিতে নীচে নেমে গেলেন।
আমরা তখন সবে মাত্র সকালের নাসতা সেরেছি। আমি আর মা তখনও বসে ডাইনিং রুমে। বাবা মহিলাটিকে সাথে করে উপরে উঠে এলেন। মহিলাটি এসে মাকে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলেন। মায়ের মুখ আষাঢ়ের আকাশ। মায়ের সূচীবায়ূ অসুখ আছে। এই সাত সকালে একবার গোসল সেরেছেন আবার এই নোংরা কাপড়ের মহিলা মায়ের পায়ে হাত দিয়েছে, তাকে তো এখুনি ফের বাথরুমে ছুটতে হবে আবারও গোসল করতে সে আমি বেশ জানি। সেটা ভেবেই আমার হাসি পাচ্ছিলো। হঠাৎ মহিলা আমার দিকে তাকিয়ে মুখে আঁচল চেপে ডুকরে কেঁদে উঠলেন।তার হাউ মাউ কান্নার শব্দে আশে পাশে কাজের লোক জন, আত্মীয় স্বজন জড়ো হতে শুরু করলো। বাড়ি ভর্তি মেহমান। কাল গায়ে হলুদ , চারিদিকে উৎসবের আমেজ! এর মাঝে এ কি উৎপাত! মা মহিলাটিকে টেনে নিয়ে গেলেন গেস্টরুমের দিকে কোথাও! মহিলাটি ফোঁপাতে ফোঁপাতে শেফালী, শেফালী করে কার নাম ধরে যেন ডাকছিলো। বাবা সেদিকে ব্যথাতুর চোখে তাকিয়ে রইলেন, আমাকে বললেন, এ তোর দূর সম্পর্কের ফুপু, মানষিক সমস্যা আছে। এই জন্যই ওকে দাওয়াৎ করিনি।ওর শেফালী নামে একটি মেয়ে ছিলো। আমি জিজ্ঞাসু নে্ত্রে তাকালাম বাবার দিকে। বাবা বললেন, সে তোর বয়সী ছিলো। এর পর বাবা কিছু না বলেই তার রুমের দিকে চলে গেলেন।
আমি অর্ককে ফোন দিলাম। আমার মনটা খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিলো। কয়েকদিন যাবৎ বিয়ে বাড়ির অনাবিল আনন্দ উচ্ছলতার মাঝে হঠাৎ একঝাঁক বিষাদ নিয়ে হাজির হয়ে এই মহিলা চারিপাশটা যেন আঁধার থমথমে করে তুললো। তবে কিছু পরেই আবার আত্মীয় স্বজন, লোকজনের হাঁকডাকে বিয়ে বাড়ি ফিরে পেলো তার আগের চেহারা। আমিও নতুন জীবনের স্বপ্নে বেমালুম ভুলে গেলাম গ্রাম থেকে আসা, ময়লা শাড়ি পরা কোনো শেফালী নামক মেয়ের মায়ের কথা। তার দুঃখের কথা আমার মনেও থাকলো না।
বিকেলবেলা আমাকে সব কাজিন আর বন্ধুদের জোর জবরদস্তিতে শেষ পর্যন্ত হলুদ রঙের পেত্নী মার্কা শাড়ী আর এক গাঁদা ফুলের গয়না পরেই হলুদের স্টেজে বসতে হলো।আমার বিয়ে বলে খুব এক হাত শোধ নিলো তারা। যাইহোক,হলুদ, খানাপিনা, অনুষ্ঠান শেষ হতে হতে আর আমন্ত্রিত অতিথি, হবু শ্বসুরবাড়ির লোকজন সব বিদায় নিতে নিতে প্রায় মধ্যরাত পেরিয়ে গেলো। রাতে কেনো যেন ভালো ঘুম হলোনা। অর্ককেও ফোনে জাগিয়ে রাখলাম আমি। বেচারা ভীষন টায়ার্ড ছিলো ঘুমের মধ্যেই হু হা করে রাত পার করলো। আমার জ্বালায় ঘুমাতেও পারলোনা একটু ভালো করে বেচারা। খুব ভোরে বাগানে হাঁটাহাঁটি, সে আমার অনেকদিনের অভ্যেস। আজ বাদে কাল নতুন বাড়িতে নতুন জীবন শুরু করবো, রোজকার মত আমাদের চিরপরিচিত বাগান, বাড়ির ছাঁদ,বারান্দায় ঝোলানো মাধবীলতার ঝাঁড় সেসব কিছুই আর আমার দেখা হবেনা রোজ রোজ, সাতপাঁচ ভেবে মনটা একটু খারাপ লাগছিলো। ভোরবেলা বাগানে একটু হাঁটবো বলে দরজা খুলে বের হতেই চমকে উঠলাম আমি! দরজার সামনে আধো আলো আঁধারীতে ভুতের মত দাঁড়িয়ে আছে কালকের সেই অনাহুত পাগলি মহিলা! কেনো যেন মনে হলো মহিলাটা আমাকে কিছু বলতে চায়, সারারাত দরজার সামনে দাঁড়িয়েই ছিলো কিনা কে জানে! তবে সে কিছু বলার আগেই হঠাৎ আমাকে জড়িয়ে ধরে হাউ মাউ কান্না শুরু করলো!!!আমি ভীষন ভয় পেয়ে দৌড়ে গেলাম মায়ের ঘরে। আমার চিল্লাচিল্লি আর অত ভোরে মহিলাটির কান্নাকাঁটিতে বাবা মা আর বাড়ির অর্ধেক মানুষজন ঘুম ভেঙ্গে এমনিতেই জেগে উঠেছিলো। বাবা দৌড়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আমার মহারাগী মা সাত সকালে এই সব পাগলামি মোটেও বরদাস্ত করলেন না। ভীষন রাগে মহিলাটিকে কোনার ঘরে টেনে নিয়ে গেলেন কোথায় তা জানার আমার কোনো ইচ্ছেও তখন ছিলোনা।আমি এই অপ্রত্যাশিত অভাবনীয় ঘটনায় হতচকিত হয়ে ভীষন ভয় পেয়ে আমার চিরদিনের নিরাপদ স্থান বাবার বুকে মুখ লুকিয়ে ফেললাম। পরে শুনেছিলাম তাকে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছিলো ও তারপর ড্রাইভার দিয়ে সোজা স্টেশনে পাঠিয়ে, টিকেট কেটে তার গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিলো।
পরদিন আমার বিয়ে। তবুও হই হট্টগোলে, নানা রকম আয়োজনে সেদিনও সকলের ঘুমাতে যেতে প্রায় রাত একটা পার হয়ে গেলো। চারিদিক চুপচাপ হয়ে এলো। ঘুম আসছিলো না আমার কিছুতেই।এতদিনের পরিচিত ঘরবাড়ি ,পড়ার টেবিল, দেওয়ালে বাঁধানো বাবা মা আর মাঝে আমির বিশাল বড় ছবিটা, কত স্মৃতি, রুমের সামনের এক চিলতে প্রিয় বারান্দাটা সবকিছু ছেড়ে চলে যাবো আমি। কি এক গভীর শূন্যতা আর হাহাকার জাগছিলো বুকের ভেতরে। বাগানের লাইট এসে পড়া জানালার ধারের লতানো মানিপ্লান্ট গাছটা দেখে কান্না পাচ্ছিলো আমার। মনটা হু হু করে উঠলো কেনো যেন অজানা কোনো কষ্টে। উঠে গিয়ে বারান্দার আমার বহুদিনের রাত জাগার সাথী প্রিয় দোলনাটাতে গিয়ে বসলাম। হঠাৎ মায়ের গলা ভেসে এলো, বেশ উত্তপ্ত কিন্তু চাপা বাক্য শুনে বেশ অবাকও হলাম।রেগে গেলে চেঁচিয়ে বাড়ি মাথায় করা স্বভাব তার কিন্তু এত রাতে হঠাৎ কি এমন হলো? আমার বারান্দার সাথেই লাগোয়া মায়ের বেডরুমটা।কিন্তু কার সাথে রাগারাগি হচ্ছে মায়ের! বাবার গলাও শোনা যাচ্ছে তবে শুধু বাবা মাই নয় আরও একজন তৃতীয় পক্ষও রয়েছেন সেখানে। মামীর ক্ষীপ্ত কন্ঠস্বর বেশ উঁচু পর্দায় ভেসে এলো----
মামীঃ কি জন্য চুপ করবো? তুমি কি আমার মেয়ের সংসারে আগুন লাগাতে চাও সোফিয়া?
মাঃ নেকামী কম করো ভাবী। তোমার মেয়ে তার সংসার নিয়ে থাকবে। এইখানে আগুন লাগালাগির কথা আসছে কেনো?
মামীঃ আজ সে এখানে এসেছে কাল সে ওখানে যাবে না তার কি বিশ্বাস আছে? তখন সবার আগে তো আমাকেই দোষী হতে হবে। সব জেনে শুনে আমি সত্য গোপন করেছি সে দোষে কি তারা দোষী করবে না আমাকেই? আমার মেয়ের শ্বসুর বাড়িতে আত্মীয়তা অথচ আমি কিছুই জানাইনি ...
মাঃ কি জানাবে? কিসের দোষ? নীরা আমার মেয়ে।তার মা আমি। তাকে জীবনের শেষ বিন্দু ভালোবাসাটুকু দিয়ে বড় করে তুলেছি আমরা। সে তার বাবার চোখের নিধি, মায়ের ....
মামীঃ এই সব বড় বড় কথা রাখো সোফিয়া। ছেলে মেয়ে প্রেম করেছে ভালো কথা, প্রথম থেকেই তোমার উচিৎ ছিলো ওদেরকে সাবধান করা। আর যাও বা প্রেম হয়েছে । শিক্ষিত ছেলে সে, তুমি তাকে সত্যটা জানাও...
বাবাঃ কি বলছো ভাবী? নীরার কথা একবার ভেবে দেখেছো? এতগুলো দিন পরে সে কিভাবে সহ্য করবে সে কথা! বিশটা বছর যে সত্য গোপন করে আমরা ওকে বড় করেছি। এমনকি নিজেরাই ভুলে গেছি যে কথা, সে কথা কি করে বলবো আমরা নীরাকে!
মামীঃ হ্যাঁ গোপন রাখো, নিজের মেয়ের জীবনেও ধ্বংস ডেকে আনো, সাথে আমার মেয়ের জীবনেও। যখন ওই পাগলী মহিলা কালকের মত ও বাড়িতেও গিয়ে হাজির হবে, দাবী করবে তার নিজেরে মেয়েকে, সেদিন তোমাদের শিক্ষা হবে, সেদিন বুঝবে!! সত্য কোনোদিন গোপন থাকে না ...... যে সত্য একদিন লুকিয়েছো তার সাজা পাবে তোমরা........
বারান্দার গ্রীলটা ধরে টলে পড়ে যাও্য়া থেকে নিজেকে রক্ষা করলাম আমি। মামীর বলা কি সত্য......আর কি গোপন...... ঐ পাগলি ভেবে যাকে ভয় পেয়েছি সেই মহিলা......তাকে আমন্ত্রন না জানানো, তার অব্যাক্ত কথা, কান্নার মানে কিছুই বুঝতে বাকী রইলো না আমার আর! মামী আরও কি সব বলে গেলো !
-------------------------------------------------------------
নাহ! অর্কের সাথে বিয়েটা হয়নি আমার। শেষ মুহুর্তে ওকে ঠকাতে পারলাম না আমি। যদিও সবকিছু শোনার পর অর্ক যে কোনো কিছুর বিনিময়ে শুধু আমাকেই চেয়েছিলো। মেনে নিতে চেয়েছিলো আমার সকল, অতীত, বর্তমান বা ভবিষ্যৎকেও, শুধু আমার জন্য , আমাদের সত্যিকারের ভালোবাসাটার জন্য যে কোনো রকম চ্যালেঞ্জ নিতেই রাজী ছিলো সে।এ বিশাল বিশ্বের মনুষ্য জাঁতির প্রতিটি দেহের প্রতি ধমনীতে একই লোহিত রক্তস্রোত বয়ে চলা মানুষগুলোর মাঝে এত বড় প্রভেদ যে ধনী, গরীব, উঁচু, নীচু বা শহর গ্রাম, দেশ, ধর্ম, বর্ণ এর বিভেদে হতে পারেনা, সেটুকু উপলদ্ধি করবার মত যথেষ্ঠ জ্ঞান, বুদ্ধি বা বিবেক সে আমার অর্কের ছিলো। কিন্তু তবুও আমি রাজী হতে পারলাম না, কিছুতেই না।
দু' দুজন পিতৃ ও মাতৃস্নেহের কাছে পরাজিত ও তাদের খুব অনিচ্ছাকৃত ভুলের মাশুলটা গুনতে হলো শেষ পর্যন্ত আমাকেই।তারা যে সত্য গোপন করেছিলো এবং তার পরবর্তী যা কিছু সবই ছিলো আমার প্রতি তাদের অতিরিক্ত ভালোবাসার ফল কিন্তু মামীর কথাটারও তো মূল্য আছে, সত্য তো কখনও গোপন থাকেনা। আমি জানি, একদিন না একদিন, কখনও না কখনও যখন অর্কের বাড়িতে জানবে এই শান শৌকত, জৌলুস ও মিথ্যে পরিচয়ে বেড়ে ওঠা এই আমির শেকড় পোতা রয়েছে অজানা কোনো গ্রামের, অজানা কোনো কুড়ে ঘরের ভিটেতে। এই আধুনিকা, বিত্তবান মায়ের কোলে বেড়ে ওঠা এই আমির জন্ম কোনো এক হত দরিদ্র রমনীর গর্ভে। সে কথা কি মেনে নিতে পারবে তারা? কখনও না।কোনোভাবেই তা হয়না।
এ বাড়িতে একমাত্র সন্তান জ্ঞানে অতি আদরে বড় হয়েছি আমি। কখনও এক ফোটা দুঃখ পেতে দেননি তারা আমাকে। তবুও ভাগ্যের দোষে যে দুঃখের স্বাদ গ্রহন করতে হলো আমাকে তা যেন কোনোদিন কোনো শত্রুর জন্যও কারও কাম্য না হয়। ভাবতে অবাক লাগে, বুদ্ধি হবার পর থেকে যাকে বাবা জেনেছি, মা ডেকেছি আজ এত গুলো দিন পরে জানলাম, তাদের সাথে আমার কোনো রক্তের সম্পর্ক নেই! এ কি সহ্য করা যায়! ভাবাই যায়! কেনো আমার সাথে এমন হবে! বাবা আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি, আমার অতি অভিমানিনী মা, তোমাকেও আমি জীবনের চাইতে অনেক বেশি ভালোবাসি কিন্তু আমার সেই দুঃখিনি মা! তার জন্যও আমার বুকের গভীরে চিনচিনে কি এক অজ্ঞাত ব্যাথা! কেঁদে ওঠে আকুলতা! তার নাম কি ভালোবাসা! নাকি নাড়ির টান! জানিনা আমি।বড় জানতে ইচ্ছে করে।বড় ইচ্ছে করে সেদিনের দেখা তার দুচোখের অবিরল জলপ্রপাতের ধারাগুলি দুহাতে মুছিয়ে দেই। বড় ইচ্ছে করে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরি তাকে। জানতে ইচ্ছে করে কোন অপরাধে দূরে ঠেলে দিয়েছিলো তারা আমাকে? কি হয়েছিলো সেদিন! কেনো তাদের বুকের নিধিকে অন্যের হাতে তুলে দিয়েছিলো তারা? বড় জানতে ইচ্ছে করে। আচ্ছা আমার বাবা, আমার সত্যিকারের বাবা। কেমন দেখতে সে? আমি কি দেখতে বাবার মত নাকি মায়ের মত! কত শত প্রশ্নেরা উঁকি দেয় মনে। তবুও বিস্ময় কাটেনা আমার!
হ্যাঁ আমি তাকে খুঁজে বের করেছিলাম। আমার হতভাগিনী, হত দরিদ্র, দুঃখিনী সেই মাকে! খুঁজে বের করেছিলাম কোনো এক অঁজ পাড়াগায়ের জীর্ন কুটিরে দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগে ভুগে শেষ হয়ে যাওয়া আমার জন্মদাতা পিতাকেও। খুঁজে পেয়েছিলাম আমার সহদোরা, অতি অল্প বয়সে বিয়ে হয়ে পুরোদস্তুর গিন্নী বনে যাওয়া কোনো এক গাঁয়ের বঁধু কে। তবে... তবে সে এক অন্য গল্প, অন্য ইতিহাস!
-------------------------------------------------------------
কয়েক বছর হলো খাগড়াছড়ির বেশ দুর্গম এলাকায় দেবেন্দ্রপাড়ার এক প্রাইমারী স্কুলে ছোট ছোট আদিবাসী শিশুদেরকে নিয়ে ভালোই আছি আমি। পরিচিত মানুষ ও পরিচিত গন্ডি থেকে পালাতে চেয়েছিলাম, ভুলতে চেয়েছিলাম সকল অতীত এবং তা এ ক'বছরে পেরেছিও কিছুটা। আমার যে চেনাগন্ডি, চেনাশহর ও পরিচিত পরিবেশে আমি বড় হয়েছি হঠাৎ সেসব কিছু অসহ্য হয়ে উঠেছিলো আমার কাছে। দম বন্ধ হয়ে আসছিলো আমার। অপরূপা প্রাকৃতিক নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের লীলাভুমি এ পাহাড়ী অঞ্চলের অদ্ভুত শীতল সৌন্দর্য্য ও শান্তির মায়াজালে আটকে ফেলেছি নিজেকে।
মাঝে মাঝে অর্ককে ভীষন মনে পড়ে। মনে পড়ে ওর সাথে প্রথম দেখার কথা, সেই সব বর্নীল মুহুর্তগুলো আর মনে পড়ে শেষ দিনটাও। আমাকে ক্ষমা করে দিও অর্ক। আমি জানি তুমি আমাকে বোঝো, তুমি আমাকে ক্ষমা করবেই।
মনে পড়ে জন্ম থেকে যাকে বাবা বলে জেনেছি, যার বুকে মাথা গুঁজে পৃথিবীর সর্বাত্নক নিরাপত্তার স্থান জেনে ঘুমিয়ে পড়েছি ছেলেবেলায়, যেকোনো রকম আশঙ্কায়, বিপদে যে ছিলো আমার পরম নির্ভরতার স্থান, সেই পরম স্নেহময় বাবাকে। মনে পড়ে পক্ষীমাতার মত বুকে আগলে রাখা, জীবনের কোনো অপ্রাপ্তি বুঝতে না দেওয়া আমার অসম্ভব রাগী কিন্তু আমার জন্য ভালোবাসার আঁধার সেই মমতাময়ী মাকে। আর মনে পড়ে সেই দিনটার কথা, যেদিন শেকড়ের টানে ছুটে গিয়েছিলাম উত্তরবঙ্গের সেতাবগঞ্জের কাছাকাছি ধুপরঝাড়ি নামক এক প্রত্যন্ত অঞ্চলের হত দরিদ্র দিনমজুর রহমৎ মিয়া আমার জন্মদাতা পিতার বাড়িতে, আমার জন্মস্থানে।
যখন রাত্রি গভীর হয়। আকাশের বুকে ফুটে থাকা অজস্র তারার মাঝে একটি তারার সাথে কথা বলি আমি...খুব চুপি চুপি...
মা, মাগো, আমার সোনামনি, চিরদুঃখিনী মা,
কেমন আছো তুমি? নিশ্চয় ভালো নেই, এক ফোটা আনন্দও নেই তোমার মনে তাই না মা? নিজের সন্তানকে এইভাবে হারিয়ে কোনো মাই যে ভালো থাকতে পারেনা, সে কথা আমি জানি। আমাকে হারাবার পর থেকে কেউ কখনও আর কোনোদিন একফোটা হাসিও যে দেখেনি তোমার মুখে সে আমি নিশ্চিৎ রুপে জানি মা। আমি বুঝতে পারি, কতখানি যন্ত্রনায়, কতখানি দারিদ্রে মানুষ তুলে দেয় তার নিজের বুকের নিধিকে অন্যের হাতে! আমি জানি কক্ষনও শুধু মাত্র অর্থের লোভে তোমরা আমাকে বিকিয়ে দাওনি মা। তোমরা চেয়েছিলে আমি যেন সুখে থাকি, একজন বিত্তবান নিঃসন্তান মানুষের প্রস্তাবে রাজী হয়েছিলে তোমরা সেদিন শুধু মাত্র সন্তানের মঙ্গল কামনায়। পর পর তিনটি কন্যা সন্তানের মাঝে একটি অর্থাভাবে চিকিৎসা না পেয়ে মারা গেলো, আরও দুটি সন্তানের মাঝে একটি সদ্যজাত সন্তানের ভরণপোষন ও সুন্দর ভবিষ্যতের নিশ্চিৎ হাতছানিকে উপেক্ষা করতে পারোনি তোমরা।চরম দারিদ্রের সংসারে অভাব অনটনে জর্জরিত অল্পবয়সী দু'জন পিতা মাতা।ভেবেছিলে স্বর্গ হতে স্বয়ং দেবদূত বুঝি হাজির হয়েছে তোমাদের জীর্ণ কুটিরে। সে নিয়ে যাবে তোমাদের দুঃখিনী কন্যাটিকে কোনো নিশ্চিৎ সুখের স্বপ্ন রাজ্যে। যেখানে নেই কোনো দুঃখ, নেই বেদনা, এক মুঠো ভাতের জন্য রোজ ঘুম ভেঙ্গে নেই হাহাকার, নেই চিকিৎসা, শিক্ষা বা বাসস্থানের জন্য কোনোই দুশ্চিন্তা।যেখানে প্রতি মুহুর্তে করতে হয়না বেঁচে থাকার লড়াই। সেখানে শুধুই অপার সুখ! যেখানে তোমাদের দুঃখী সন্তানটির কখনও কোনোদিন জানা হবেনা দুঃখ কাকে বলে, অভাব কাকে বলে।সে থাকবে তার নতুন রাজ্যের একমাত্র রাজকন্যা হয়ে। তোমার ধারনাতে কোনো ভুল ছিলো না মা । সত্যিই আমি রাজকন্যাই হয়ে থেকেছিলাম। যখন যা চেয়েছি তাই পেয়েছি। মনে পড়ে না এমন কোনো আবদার বা বায়না যা মিটেনি আমার ছেলেবেলা থেকে বড় হবার মুহুর্তটুকুতে। সবচাইতে বড় যা পাওয়া একজন বাবার নিস্বার্থ ভালোবাসা, একজন মায়ের কলিজা নিংড়ানো মমতা সবই পেয়েছিলাম আমি।
শুধু তোমার একটা ধারনায় ভুল ছিলো মা। পৃথিবীর সকল অর্থ ও সুখের বদলে পাওয়া হয়না একজন মায়ের সন্তান হারানোর সমতুল্য সম্পূরক ব্যাথা ভোলানোর মহৌষধ। এই একটি জায়গায় তুমি ভুল ছিলে মা আর তাই তো সইতে সইতে একটা সময় তোমার ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙ্গেছিলো। ছুটে এসেছিলে তুমি বিশটা বছর পরে এক ঝলক দেখতে তোমার প্রিয়তর সেই আত্মজার মুখ। কি আশ্চর্য্য শক্তিতে এক পলকে তুমি চিনে ফেলেছিলে আমাকে মা। কেউ বলে দেয়নি তোমাকে। ঐ যে তোমার শেফালী। আঁতুড় ঘরের ছোট্ট এক রত্তি কাঁদার তালের মত শিশুটি আজ ঝকঝকে তকতকে উচ্চবিত্ত সমাজের শোকেসে সাজিয়ে রাখা জ্বলজ্বলে হীরকখন্ড! তুমি ঠিক চিনে ফেললে তোমার বুকের হারানো মানিককে।কিন্তু কি নিদারুন ব্যাথা সইতে হলো তোমাকে মা! কি নিদারুন অপমান! মাগো দশ দশটা মাস নিজের রক্ত মাংস অনুভুতিতে গড়া সেই হতভাগিনী আত্মজ আমি চিনতে পারলাম না তোমাকে। ফিরে গেলে তুমি এক বুক লাঞ্ছনা, গঞ্জনা আর অপমানের বোঝা কাঁধে নিয়ে আর তাই তো তোমার এ মুখ আর কোনোদিন দেখতেও দিলেনা আমাকে তুমি। কি সাংঘাতিক তোমার অভিমান মা!!
আমার জন্মস্থান সেই কুড়ের আতুড়ঘরের পাশে তোমার কবরের সাথে আমি একটি শিউলী ফুলের গাছ লাগিয়ে এসেছি মা। শিউলি বা শেফালী, তোমার বুঝি খুব প্রিয় ছিলো মা? তাই বুঝি তোমার এ আদরের দুঃখী মেয়েটির নাম রেখেছিলে শেফালী?
তোমার হাত ছুঁয়ে কখনও দেখা হয়নি আমার। কখনও এই দুহাতে গলা জড়িয়ে ধরে বলতে পারিনি তোমাকে, মাগো তোমাকে ভালোবাসি মা।তোমার ডুরে শাড়ির আঁচলে মুখ মোছা হয়নি কখনও আমার, তোমার পাশে বসে তোমার মুখের দিকে কখনও অপলক তাকিয়ে থাকিনি আমি। তুমি আজ ঘুমিয়ে আছো চিরশান্তির ঘুমে। যে দুঃখের অনলে পুড়ে পুড়ে তুমি অঙ্গার হলে । সে অঙ্গার আজ শান্ত শীতল নীথর মৃত্যুর হিম শীতল স্পর্শে।
তোমার পাশে শেফালী ফুলের গাছটিকে চিরতরে গেঁথে দিয়ে এলাম আমি । শিশির ভেজা ফুলে ফুলে যখন ছেয়ে যাবে তোমার কবর মনে রেখো সে আমার কান্না, আমার ভালোবাসা। তুমি ঠিক ঠিক জেনে যাবে তখন তোমার এই অভাগী মেয়ে তার বুকের সবটুকু ভালোবাসা দিয়ে জড়িয়ে রেখেছে তোমাকে।আমার যখন মৃত্যু হবে সেই মৃত্যুর পরেও আমার ভালোবাসারা ফুল হয়ে ঝরে পড়বে তোমার কোলে মমতা জড়ানো সুগন্ধি শিউলি হয়ে।ফুলে ফুলে ঢেকে যাবে তোমার সমাধি । জড়িয়ে রইবো আমি তোমাকে আমার সকল মমতা দিয়ে। এই পৃথিবী যতদিন ধ্বংস না হবে ততদিন ঝরবে ফুলগুলি। ভালোবাসায় জড়িয়ে রাখবো তোমাকে আমি মা। সেই ঝরা ফুলগুলো হয়ে ছুঁয়ে থাকবো তোমাকে।তবুও কি তোমার এক ফোটা দুঃখও কমবে না তাতে? ফুটবেনা কি তোমার মুখে এক চিলতে হাসি?
জানো মা কারো কারো জন্মই হয় শুধুই অন্যকে দুঃখ দেবার জন্য। নইলে পৃথিবীতে তো কত দুঃখের ঘটনাই ঘটে, শুধু এ রকম কিছু আজব দুঃখ বয়ে নিয়ে বেড়ায় কটা মাত্র হাতে গোনা মানুষ। আমার জন্য, শুধু এই একমাত্র আমার জন্য দুঃখ পেলে তোমরা কত্তগুলো মানুষ। অথচ তোমরা সবাই আমার সুখটাকেই চেয়েছিলে।চেয়েছিলে আমাকে সুখী করতে। না পারলাম না, আমিও না পারলাম তোমাকে সুখী করতে, না পারলাম বুদ্ধি হবার পর থেকে যাদেরকে বাবা, মা বলে জেনে এসেছি তাদের মুখে হাসি ফোটাতে। চরম স্বার্থপরের মত আমি আজ সবকিছু পায়ে দলে চলে এসেছি মা, অনেক দূরে।সব কিছু লন্ড ভন্ড করে চরম স্বার্থপরের মত পালাতে চেয়েছিলাম আমি। বাঁচতে চেয়েছিলাম। সুখী হতে চেয়েছিলাম সব দুঃখগুলোকে দূরে হটিয়ে। পারিনি মা।আমি হেরে গেছি। শেষ পর্যন্ত পরাজিত হয়েছি জগতের অপার রহস্যের এক রহস্যময় খেলার কাছে। স্বেচ্ছা নির্বাসনে দন্ডিত করেছি নিজেকে।আমি আজ নির্বাসিত বাহিরে, অন্তরে.......
কোথাও কেউ নেই ........
গল্পটা লেখার পর মনটা ভীষন খারাপ হলো। লেখাটা পুরো পড়লাম সাথে রেকর্ড করলাম। রিহার্সেল বা কোনো রকম কারেকশান ছাড়া
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমার মেডিফায়ার লিন্কটা শোনো।
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো লেগেছে বেশ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১২
হাসান যোবায়ের বলেছেন: বিশাল লিখা।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: তাই লিন্কটা শোনো। পড়ার দরকার নাই।
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪১
ভিয়েনাস বলেছেন: দু:খিনী মা আর পরবাসিী স্বর্ণলতার গল্প ভালো লাগলো।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
শায়মা বলেছেন: এই বিশাল কাহিনী পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: মা'কে খুজে পাওয়ার গল্প, নিজেকেও..
গল্পটা ছুঁয়ে গেল । ভাল লেগেছে নীরা একটা কৃত্রিম পরিবেশ থেকে নিজেকে মুক্ত করে আপন মায়ের কাছে ফিরে যাওয়ায় ।
গল্পে অনেক ভালো লাগা রইলো শায়মা ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
শায়মা বলেছেন: না ভাইয়া
মাকে পেয়েও সে হারিয়েছিলো। মাকে যখন খুঁজে পেয়েছিলো মা তখন অনেক দূরে চলে গেছে। একরাশ অভিমান নিয়ে।
আর তাই তো ........
যখন রাত্রি গভীর হয়। আকাশের বুকে ফুটে থাকা অজস্র তারার মাঝে একটি তারার সাথে কথা বলি আমি...খুব চুপি চুপি...
মা, মাগো, আমার সোনামনি, চিরদুঃখিনী মা,
কেমন আছো তুমি? নিশ্চয় ভালো নেই, এক ফোটা আনন্দও নেই তোমার মনে তাই না মা? নিজের সন্তানকে এইভাবে হারিয়ে কোনো মাই যে ভালো থাকতে পারেনা, সে কথা আমি জানি। আমাকে হারাবার পর থেকে কেউ কখনও আর কোনোদিন একফোটা হাসিও যে দেখেনি তোমার মুখে সে আমি নিশ্চিৎ রুপে জানি মা। আমি বুঝতে পারি, কতখানি যন্ত্রনায়, কতখানি দারিদ্রে মানুষ তুলে দেয় তার নিজের বুকের নিধিকে অন্যের হাতে! আমি জানি কক্ষনও শুধু মাত্র অর্থের লোভে তোমরা আমাকে বিকিয়ে দাওনি মা। তোমরা চেয়েছিলে আমি যেন সুখে থাকি, একজন বিত্তবান নিঃসন্তান মানুষের প্রস্তাবে রাজী হয়েছিলে তোমরা সেদিন শুধু মাত্র সন্তানের মঙ্গল কামনায়। পর পর তিনটি কন্যা সন্তানের মাঝে একটি অর্থাভাবে চিকিৎসা না পেয়ে মারা গেলো, আরও দুটি সন্তানের মাঝে একটি সদ্যজাত সন্তানের ভরণপোষন ও সুন্দর ভবিষ্যতের নিশ্চিৎ হাতছানিকে উপেক্ষা করতে পারোনি তোমরা।চরম দারিদ্রের সংসারে অভাব অনটনে জর্জরিত অল্পবয়সী দু'জন পিতা মাতা।ভেবেছিলে স্বর্গ হতে স্বয়ং দেবদূত বুঝি হাজির হয়েছে তোমাদের জীর্ণ কুটিরে। সে নিয়ে যাবে তোমাদের দুঃখিনী কন্যাটিকে কোনো নিশ্চিৎ সুখের স্বপ্ন রাজ্যে। যেখানে নেই কোনো দুঃখ, নেই বেদনা, এক মুঠো ভাতের জন্য রোজ ঘুম ভেঙ্গে নেই হাহাকার, নেই চিকিৎসা, শিক্ষা বা বাসস্থানের জন্য কোনোই দুশ্চিন্তা।যেখানে প্রতি মুহুর্তে করতে হয়না বেঁচে থাকার লড়াই। সেখানে শুধুই অপার সুখ! যেখানে তোমাদের দুঃখী সন্তানটির কখনও কোনোদিন জানা হবেনা দুঃখ কাকে বলে, অভাব কাকে বলে।সে থাকবে তার নতুন রাজ্যের একমাত্র রাজকন্যা হয়ে। তোমার ধারনাতে কোনো ভুল ছিলো না মা । সত্যিই আমি রাজকন্যাই হয়ে থেকেছিলাম। যখন যা চেয়েছি তাই পেয়েছি। মনে পড়ে না এমন কোনো আবদার বা বায়না যা মিটেনি আমার ছেলেবেলা থেকে বড় হবার মুহুর্তটুকুতে। সবচাইতে বড় যা পাওয়া একজন বাবার নিস্বার্থ ভালোবাসা, একজন মায়ের কলিজা নিংড়ানো মমতা সবই পেয়েছিলাম আমি।
শুধু তোমার একটা ধারনায় ভুল ছিলো মা। পৃথিবীর সকল অর্থ ও সুখের বদলে পাওয়া হয়না একজন মায়ের সন্তান হারানোর সমতুল্য সম্পূরক ব্যাথা ভোলানোর মহৌষধ। এই একটি জায়গায় তুমি ভুল ছিলে মা আর তাই তো সইতে সইতে একটা সময় তোমার ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙ্গেছিলো। ছুটে এসেছিলে তুমি বিশটা বছর পরে এক ঝলক দেখতে তোমার প্রিয়তর সেই আত্মজার মুখ। কি আশ্চর্য্য শক্তিতে এক পলকে তুমি চিনে ফেলেছিলে আমাকে মা। কেউ বলে দেয়নি তোমাকে। ঐ যে তোমার শেফালী। আঁতুড় ঘরের ছোট্ট এক রত্তি কাঁদার তালের মত শিশুটি আজ ঝকঝকে তকতকে উচ্চবিত্ত সমাজের শোকেসে সাজিয়ে রাখা জ্বলজ্বলে হীরকখন্ড! তুমি ঠিক চিনে ফেললে তোমার বুকের হারানো মানিককে।কিন্তু কি নিদারুন ব্যাথা সইতে হলো তোমাকে মা! কি নিদারুন অপমান! মাগো দশ দশটা মাস নিজের রক্ত মাংস অনুভুতিতে গড়া সেই হতভাগিনী আত্মজ আমি চিনতে পারলাম না তোমাকে। ফিরে গেলে তুমি এক বুক লাঞ্ছনা, গঞ্জনা আর অপমানের বোঝা কাঁধে নিয়ে আর তাই তো তোমার এ মুখ আর কোনোদিন দেখতেও দিলেনা আমাকে তুমি। কি সাংঘাতিক তোমার অভিমান মা!!
আমার জন্মস্থান সেই কুড়ের আতুড়ঘরের পাশে তোমার কবরের সাথে আমি একটি শিউলী ফুলের গাছ লাগিয়ে এসেছি মা। শিউলি বা শেফালী, তোমার বুঝি খুব প্রিয় ছিলো মা? তাই বুঝি তোমার এ আদরের দুঃখী মেয়েটির নাম রেখেছিলে শেফালী?
তোমার হাত ছুঁয়ে কখনও দেখা হয়নি আমার। কখনও এই দুহাতে গলা জড়িয়ে ধরে বলতে পারিনি তোমাকে, মাগো তোমাকে ভালোবাসি মা।তোমার ডুরে শাড়ির আঁচলে মুখ মোছা হয়নি কখনও আমার, তোমার পাশে বসে তোমার মুখের দিকে কখনও অপলক তাকিয়ে থাকিনি আমি। তুমি আজ ঘুমিয়ে আছো চিরশান্তির ঘুমে। যে দুঃখের অনলে পুড়ে পুড়ে তুমি অঙ্গার হলে । সে অঙ্গার আজ শান্ত শীতল নীথর মৃত্যুর হিম শীতল স্পর্শে।
তোমার পাশে শেফালী ফুলের গাছটিকে চিরতরে গেঁথে দিয়ে এলাম আমি । শিশির ভেজা ফুলে ফুলে যখন ছেয়ে যাবে তোমার কবর মনে রেখো সে আমার কান্না, আমার ভালোবাসা। তুমি ঠিক ঠিক জেনে যাবে তখন তোমার এই অভাগী মেয়ে তার বুকের সবটুকু ভালোবাসা দিয়ে জড়িয়ে রেখেছে তোমাকে।আমার যখন মৃত্যু হবে সেই মৃত্যুর পরেও আমার ভালোবাসারা ফুল হয়ে ঝরে পড়বে তোমার কোলে মমতা জড়ানো সুগন্ধি শিউলি হয়ে।ফুলে ফুলে ঢেকে যাবে তোমার সমাধি । জড়িয়ে রইবো আমি তোমাকে আমার সকল মমতা দিয়ে। এই পৃথিবী যতদিন ধ্বংস না হবে ততদিন ঝরবে ফুলগুলি। ভালোবাসায় জড়িয়ে রাখবো তোমাকে আমি মা। সেই ঝরা ফুলগুলো হয়ে ছুঁয়ে থাকবো তোমাকে।তবুও কি তোমার এক ফোটা দুঃখও কমবে না তাতে? ফুটবেনা কি তোমার মুখে এক চিলতে হাসি?
জানো মা কারো কারো জন্মই হয় শুধুই অন্যকে দুঃখ দেবার জন্য। নইলে পৃথিবীতে তো কত দুঃখের ঘটনাই ঘটে, শুধু এ রকম কিছু আজব দুঃখ বয়ে নিয়ে বেড়ায় কটা মাত্র হাতে গোনা মানুষ। আমার জন্য, শুধু এই একমাত্র আমার জন্য দুঃখ পেলে তোমরা কত্তগুলো মানুষ। অথচ তোমরা সবাই আমার সুখটাকেই চেয়েছিলে।চেয়েছিলে আমাকে সুখী করতে। না পারলাম না, আমিও না পারলাম তোমাকে সুখী করতে, না পারলাম বুদ্ধি হবার পর থেকে যাদেরকে বাবা, মা বলে জেনে এসেছি তাদের মুখে হাসি ফোটাতে। চরম স্বার্থপরের মত আমি আজ সবকিছু পায়ে দলে চলে এসেছি মা, অনেক দূরে।সব কিছু লন্ড ভন্ড করে চরম স্বার্থপরের মত পালাতে চেয়েছিলাম আমি। বাঁচতে চেয়েছিলাম। সুখী হতে চেয়েছিলাম সব দুঃখগুলোকে দূরে হটিয়ে। পারিনি মা।আমি হেরে গেছি। শেষ পর্যন্ত পরাজিত হয়েছি জগতের অপার রহস্যের এক রহস্যময় খেলার কাছে। স্বেচ্ছা নির্বাসনে দন্ডিত করেছি নিজেকে।আমি আজ নির্বাসিত বাহিরে, অন্তরে.......
কোথাও কেউ নেই ........
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
কয়েস সামী বলেছেন: চ্হ্নি রেখে গেলাম। পরে এসে পড়ব।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫০
শায়মা বলেছেন: ওক ভাইয়া। থ্যাংকস!
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২০
সুমন কর বলেছেন: কিছু পড়লাম পরে ডাউনলোড হয়ে গেলে শুনলাম। ৩৭মি. ১২ সে.। বলার স্টাইল ভাল। ভয়েসের সাথে কি ছিল? গিটার/পিয়ানো? শুনতে ভাল লেগেছে। কে বাঁজাচ্ছিল?
তা কিভাবে এ্যাড করলে, পরে জানিয়ে দিয়েন।
আর গল্পের কথা কি বলব!! খুব সুন্দর হয়েছে। নীরার সিদ্ধান্ত বা গল্পের পরিণতি ভাল হয়েছে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ব্যকগ্রাউন্ডে পিয়ানো ছিলো! বেশি লাউড হয়ে গেছে!
ভয়েসটা রেকর্ডারে করেছি আর স্পিকারে পিয়ানো দিয়ে! ইজি প্রসেস! সবাই পারবে!
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪০
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লাগল।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৩
মনজুরুল হক বলেছেন: কিছু কিছু ঘটনা এবং পরম্পরা আগেই জানি বলে ঠিক সেভাবে চমকে উঠলাম না, তবে গল্পের পুতিটি বাঁকে বাঁকে কয়েকবার হোচট খেলাম অনাভ্যাস বশতঃ
তেমন কিছু বলার নেই। শুধু সেই কথাটিই বলে যাই যেটা আজ থেকে বছর চারেক আগে বলেছিলামঃ
তোমার ভেতর একজন পূর্ণাঙ্গ লেখকের প্রায় সকল গুণাবলিই রয়েছে, শুধু নার্সিংয়ের দরকার।
আরো বড় হয়ে ওঠো ভাইয়া। ধীরে ধীরে সব কিছু নিজের মত করে এ্যাকুমুলেট করে নিতে শেখ। ভালো থেকো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অনেক অনেক ভালোবাসা!
ভালো থেকো অনেক অনেক!
১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১১
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: কাল পড়বো । এতক্ষণ মেয়েদের ঘুম পাড়াতে যেয়ে ক্লান্ত হয়ে গেছি :-<
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩০
শায়মা বলেছেন: আপুনি এই বিশাল লেখাটা পড়তে গিয়ে নিজেই ঘুমিয়ে যাবেতো! তার চাইতে লিন্কটা শোনো!
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৫
অপু তানভীর বলেছেন:
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩১
শায়মা বলেছেন: অপুভাইয়া
কেমন আছো?
১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
শায়মা বলেছেন: কি হয়েছে ভাইয়া?
১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪২
এক্স রে বলেছেন: ঘুম ঘুম চোখ নিয়ে পড়া ঠিক হয়নি .। তবুও লেখার মাঝে হারিয়ে যাচ্ছিলাম .। আরও তিন চারবার তো পড়বোই .। একদিন আমাকে পিচ্চি ভাইয়া বলেছিলেন .। আপনার কাছে পিচ্চি ডাকটা বেশ ভাল লেগেছিল
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
শায়মা বলেছেন: হা হা পিচ্চি ভাইয়া!
কেমন আছো তুমি?
১৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
এক্স রে বলেছেন: ঘুম ঘুম চোখ নিয়ে পড়া ঠিক হয়নি .। তবুও লেখার মাঝে হারিয়ে যাচ্ছিলাম .। আরও তিন চারবার তো পড়বোই .। একদিন আমাকে পিচ্চি ভাইয়া বলেছিলেন .। আপনার কাছে পিচ্চি ডাকটা বেশ ভাল লেগেছিল
১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দারুণ হয়েছে আপুনি।
++++++++++
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া! তোমার জন্য গিফট এর কথা ভুলিনি কিন্তু!
১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
এক্স রে বলেছেন: ভালো আছি আপু .। আপনি?
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড! অনেক ভালো থেকো সবসময়!
১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১০
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
কোথথেকে শুরু হয়ে গল্প কোথায় চলে গেল! মনে হচ্ছিল সুখ দুঃখ মাখা প্রেমের গল্প হবে, শেষে তা মায়ের কাছে ফিরে যাওয়ার গল্প হয়ে রইল। কিন্তু মা ততদিনে চলেগেছেন না ফেরার দেশে।
গল্প ভাল লেগেছে , আপু।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৫১
শায়মা বলেছেন: জীবনটাও তো এমনই ভাইয়া!
কোথা থেকে কোথায় যে বাঁক নেয়!
১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৯
রাফা বলেছেন: একবার পালালে আর জিবনের মুখোমুখি দাড়ানো যায়না।
সমস্যার শেকড়গুলো ডালপালা ছড়িয়ে আকড়ে ধরে।
এখান থেকে কমেন্ট করা খুব কস্টের।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:০৯
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই!
জীবন খুব রহস্যময়!
ভাইয়া তুমি কেমন আছো? কোথায় আছো?
কোথা থেকে কমেন্ট করা যায়না ভাইয়া? তুমিও কি আমার মত নির্বাসনে চলে গেলে! স্বেচ্ছা নির্বাসন!
১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৬
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: এই মন খারাপের গল্প পড়ে ঘুমুতে জেতে হবে। এমন কেন সব গল্প লেখেন আপি? আমার মন খারাপ হয়।
আমি নিজে মন খারাপের কবিতা (ছাতার মাথা) লিখি। কিন্তু আনন্দের গল্প পড়তে চাই। যেখানে কেবল আনন্দ আর আনন্দ।
ভালো লাগা জানবেন। আর খুব খুব ভালো থাকবেন। সব সময়।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬
শায়মা বলেছেন: গল্প পড়ে মন খারাপ করতে হয় আর তারপর মনিটর অফ করে সব দুঃখ ভুলে যেতে হয়!
লাভ ইউ ভাইয়া! মন খারাপ রাখতে হবে না!
২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০০
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গপ পড়ে ভালা পাইছি
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই বিশাল গল্প পড়ার ধৈর্য্য কার কার আছে জানিনা!
২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক বড় একটা লিখা। বাসায় গিয়ে অডিও শুনবো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া!
২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০৭
অশ্রু কারিগড় বলেছেন: পৃথিবীর সকল অর্থ ও সুখের বদলে পাওয়া হয়না একজন মায়ের সন্তান হারানোর সমতুল্য সম্পূরক ব্যাথা ভোলানোর মহৌষধ। এই একটি জায়গায় তুমি ভুল ছিলে মা আর তাই তো সইতে সইতে একটা সময় তোমার ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙ্গেছিলো।
আপু, চোখ ভিজে গেল পড়তে পড়তে । এমন করে কেন লিখ ? খারাপ, খুব খারাপ ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া মেডিফায়ার লিন্কটা শুনেছো?
আবৃত্তির মত করে পড়তে চেয়েছিলাম!
২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: নীরার সততা ও দৃঢ়চিত্ত মনোভাবে মুগ্ধ হলাম...
তবু নীরার মতো পরিণতি কারও যেন না হয়...
মাকে লক্ষ্য করে লেখৈাটুকু মর্মস্পর্শী...
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই সুবিশাল লেখাটা মন দিয়ে পড়বার জন্য থ্যাংকস অনেক অনেক!
২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আমার ধৈর্য্য আছে কারণ ব্লগ পড়েই আমার মেক্সিমাম অবসর সময় কাটাতে হয়। মাঝেমাঝে এমনও হয় পড়ার কোনকিছু খুজে পাইনা।
তয় লম্বা পোস্টগুলা আমি দেখার সাথেসাথে বুকমারক করে রাখি, যেমন আপনার টা রাখছিলাম। লম্বা পোস্ট ভালা পাই, তয় সে পোস্ট যদি ভালা লেখা হয় তাহলে আরো বেশি ভালা পাই
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
শায়মা বলেছেন: আমার লম্বা পোস্ট তো আর তোমার মত ভালা হবেনা ভাইয়া।
তোমার রুমাল লেখাটা কি কখনও আমার ভোলা হবে?
২৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: লেখা ভালো হলেও গাঁথুনি খুব চমৎকার।
শুভেচ্ছা জানবেন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস!!!!
২৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
শাহেদ খান বলেছেন: সুন্দর গল্প, শায়মা'পু।
প্রার্থনা করি, নীরা'র মত মানুষগুলো একটা পর্যায়ে এসে স্থিরতা পাক। যে মানুষগুলো বিশ'টা বছর তাকে নিঃস্বার্থভাবে ভালবেসেছে, তাদের নিয়ে ভাবার অবকাশটুকুও একসময় আসুক। জন্মদাত্রীকে সে কখনও পায়নি, তবে লালন-পালন যিনি করেছেন - তার সুখটুকু থেকে নীরা যেন তাকে বঞ্চিত না করে।
একজীবনের মিথ্যাকে কাটিয়ে ঘরে ফেরা হয়তো সহজ নয়; তবে কিছু মানুষের জন্য কঠিন-ই হয়তো নিয়তি।
অনেক অনেক শুভকামনা, শায়মা'পু।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
শায়মা বলেছেন: নীরা আজ স্বেচ্ছা নির্বাসিত। ঘরে ফেরা হয়তো তার আর কখনই হবেনা।
কোন ঘরে ফিরবে সে?
কাউকেই তো সে কম ভালোবাসে না?
তবে কোনোটাই তার ঘর নহে।
সে পরবাসী। নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে।
২৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
অনেক মন খারাপ করে দিরে আপু। অনেক।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
শায়মা বলেছেন:
গান শোনো আপুনি.....
http://www.youtube.com/watch?v=JFDnYthHYhc
২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
হরতালের কল্যাণে দ্রুতলয়ে অফিস এসেই সামুতে..
আপনার লেখাটি চোখে পড়তেই,
এক চুমুকে শেষ করে ফেলার পরেও
ঠোটে লেগে রইল সাদা ননী..
দুঃখ আবেশ...।
ভালো থাকুন..।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২০
শায়মা বলেছেন: পরবাসী চলে এসো ঘরে পরবাসী
অনুকুল সমীরণ ভরে
চলে এসো চলে এসো ঘরে পরবাসী
http://www.youtube.com/watch?v=JFDnYthHYhc
তোমার জন্য গান আপুনি।
২৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
সায়েম মুন বলেছেন: মন খারাপ করা গল্প লিখছো ক্যানো।
হাতে সময় না থাকায় হালকা চোখ বুলালাম। সময় করে বিস্তারিত পড়বোনে। রেকর্ডটাও সময় করে শুনবো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২২
শায়মা বলেছেন: মন যে দিলো না সাড়া, তাই তুমি গৃহছাড়া
নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে...........
http://www.youtube.com/watch?v=JFDnYthHYhc
তুমি কিন্তু মন দিয়ে পুরোটাই পড়বা আর রেকর্ডাও শুনবা পিচকি বেবিভাইয়া।
৩০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
এম মশিউর বলেছেন: অনেক বড় গল্প। রেকর্ডটা ডাউনলোড দিলাম। শুনে দেখবো।
আপনাকে না দেখলেও আপনার কন্ঠটা শুনতে পাবো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
শায়মা বলেছেন: Click This Link
ভাইয়া আমার গান শোনো।
৩১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: আপুনি মনটা খারাপ হয়ে গেছে গল্পটা পড়ে।
অনেক সুন্দর করে লিখছ। মন ছুয়ে গেছে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ করেনা আপুনিমনি!
গান শোনো
http://www.youtube.com/watch?v=DaGiyhI3xj0
৩২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
এম মশিউর বলেছেন:
Click This Link
আপু, তোমার গানটা শুনে আমি মুগ্ধ! বেশ কয়েকবার শুনলাম। কথাগুলো কত চমৎকার!
আমার নিশীত রাতের বাদল ধারা,
এসো হে গোপনে, আমার স্বপন লোকের দিশা হারা।
..................................
যখন সবাই মগন ঘুমের ঘোরে,
নিও গো নিও গো,
আমার ঘুম নিও গো হরণ করে।
একলা ঘরে চুপি চুপি,
এসো কেবল সুরের রুপে।
দিও গো দিও গো,
আমার চোখের জলের দিও সাড়া।।
খুব ভালো লেগেছে আপু।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৩৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: গল্পটা বেশ ভালো লাগল আপু!
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া, এই সুবিশাল লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস!
৩৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেক লম্বা গল্প। ভালো হয়েছে। শুভকামনা রইলো
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
শায়মা বলেছেন: আপু ভালো করে পড়ো!!!!!!!!!!!
ভুল ভাল ধরনি মানেই মন দিয়ে পড়োনি!!!!!!!!!!
তা হবেনা তা হবেনা!!!!!!!!!!!!! কিছুতেই হবেনা!!!!!!!!!
আর রেকর্ডিং টা শোনো। যদিও ব্যাকগ্রাউন্ড বেশি লাউড।
৩৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: সুন্দর গল্প।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!
অনেকদিন পর দেখলাম তোমাকে।
৩৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
খুব খুব ভালো লাগলো
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ পড়তে আসার জন্য!!
৩৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
অদৃশ্য বলেছেন:
নীরার কান্নার জল এতোটাই তীক্ষ্ণযে আমার হৃদপিন্ডে বহু ফুটো করে প্রবেশ করেছে... আমি ব্যাথা পেয়েছি খুব... আমার কান্না পাচ্ছে খুব...
শুভকামনা...
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া একদিন তুমি আমাকে একটা লাইনের অর্থ জানতে চেয়েছিলে
"নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে" লেখাটা লেখার সময় তোমার সেই কথাটা মনে পড়েছিলো। তুমি না আসলেও আমি গিয়ে তোমাকে আমার লেখার এই লিন্কটা দিয়ে আসতাম অথবা মেইল করতাম।
লেখাটার নাম প্রথমে দিয়েছিলাম নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে পরে এই নামে তাসলিমা নাসরিনের একটা বই আছে মনে করে আর দিলাম না সেই নাম।
৩৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অডিও শোনা সম্ভব না অফিসে। আর আমি সচরাচর কারো পোস্ট না পড়ে কমেন্ট করি না হোক সেটা এক লাইনের। আর সব সময় ভুল ধরা বা সমালোচনা আসলে করতে পারি না।
ভালো থাকবেন আপুমনি
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
শায়মা বলেছেন:
আপু আমি চাই তুমি অডিওটাও শোনো। মন দিয়ে শোনো আপুনি। যদিও খুব ভালো হয়নি রেকর্ডিং। আবার ঠিকঠাক রেকর্ডিং করে তোমাকে শুনাবো।
৩৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
বাই দ্য বাই....অর্ক আমার। তবে আমার অর্ক অন্যরকম সুন্দর। :#>
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
শায়মা বলেছেন: নীরার অর্ক বুঝি অন্যরকম সুন্দর না!!!!!!
সে সবচাইতে সু-----ন-----দ----র!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৪০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
আমি ইহতিব বলেছেন: আসলেই মন খারাপ করা একটা গল্প, তবে মায়ের কাছে ফিরে যাবার যে জেদ নীরা দেখিয়েছে তাতে অনেক ভালো লেগেছে। সব আরাম আয়েস তুচ্ছ করে গরীব মায়ের কাছে ফিরে যাওয়াটা আসলেই প্রশংসার ব্যাপার।
অডিওটা সময় করে শুনবো।
গল্প বলার স্টাইলে +++
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
শায়মা বলেছেন: আপুনি ফেরার পরেও ফেরা হলোনা নীরার!!
সে যখন তার প্রকৃত মায়ের কাছে গিয়েছিলো মা তখন অনেক দূরে চলে গেছে তাকে ছেড়ে।
৪১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
অদৃশ্য বলেছেন:
আমি কৃতজ্ঞ থাকলাম... মানুষ অনেক আনন্দের মাঝে আছে বা থাকে দেখানোর প্রানান্ত চেষ্টা করলেও আসলে তার ভেতরে কোথাও না কোথাও কোন না কোন দুঃখ লুকিয়ে থাকেই... যা অনেকেরই বা অধিকাংশরই বাইরে থেকে দেখা বা বুঝা যায় না...
মানুষের প্রশ্নের শেষ থাকেনা... সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে এমন আশা করাও ঠিক না... তবুও মাঝে মাঝেই না চাইতেই অনেক কিছুই পাওয়া হয়ে যায়...
দারুন গল্প...
শায়মাপুনির জন্য
শুভকামনা...
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
অনেক অনেক থ্যাংকস !! আর অডিওটা শুনেছো? আমি এই লেখাটা আবার ঠিকঠাক রিসাইট করে রেকর্ড করে তোমাকে শুনাবো।
ভালো থেকো ভাইয়ামনি!
৪২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপু।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
শায়মা বলেছেন: Click This Link
অডিওটা শুনেছো ভাইয়া?
বিশাল লেখাটা পড়ার জন্য থ্যাংকস অনেক অনেক!!!
৪৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
একজন আরমান বলেছেন:
শুরুতে ভালো লাগছিল, কিন্তু শেষে এসে মন খারাপ হয়ে গেলো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ করেনা ভাইয়ামনি!!!
অডিওটা শোনো !!!
Click This Link
৪৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ডাউনলোড দিলাম। শুনে দেখি
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া। তবে পঁচা রেকর্ডিং এর জন্য মাইর দিও না আবার আমাকে।
৪৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ লিখেছ শায়মা
এক কথায় অসাধারন
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!
অনেক অনেক থ্যাংকস!!!
৪৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মা, মামীর ডায়ালগ অংশ প্রায় গতানুগতিক হয়ে গেলেও শেষের দিকে ভালো হয়েছে। তবে শেষের অংশ মাকে উদ্দেশ্য করে চুপি চুপি বলা অংশটিও একটি স্বাধীন আর পরিপূর্ণ গদ্য হিসেবে চমৎকার।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
শায়মা বলেছেন: শেষের অংশ মাকে উদ্দেশ্য করে চুপি চুপি বলা অংশটিও একটি স্বাধীন আর পরিপূর্ণ গদ্য হিসেবে চমৎকার।
শেষের অংশ বা মায়ের সাথে বলা কথাগুলি দিয়ে বেশ একটি নাট্য কাব্য বানাতে পারবো বলে মনে হচ্ছে ভাইয়া। রিসাইট করতে গিয়ে নিজেই কেঁদে ফেলেছি।
ভাইয়া অনেক অনেক থ্যাংকস সুবিশাল লেখাটা পড়বার জন্য। তবে অডিওটাও শুনো, ওকে ভাইয়া।
Click This Link
৪৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
সুন্দর বেশ ||
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫১
শায়মা বলেছেন:
থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৪৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৭
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: শায়মাপুর গল্প ভালো হবে এটা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা
ভালো থাকুন সবসময় এমন সুন্দর করে লিখুন ++++
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩০
শায়মা বলেছেন: অডিওটা শোনো বিথিমনি!
৪৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সবাই দেখি সব কিছু বলে দিলো আমি আর কি বলবো ?
+ দিয়ে যাই।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
শায়মা বলেছেন: তোমার বলার কিছু নাই অডিওটা শোনো ভাইয়া।
৫০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
হুম! আমি জানি তুমি ভুলবেনা
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
শায়মা বলেছেন:
পুচ্চিভাইয়া পরীর দেশে তোমার দাওয়াৎ!
৫১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৭
চটপট ক বলেছেন: গল্পের এহেন পরিণতিতে আমি নিরবাক,আপু!!!!!!
আসলেই কোথাও কেউ নেই
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
শায়মা বলেছেন: কোথাও কেউ নেই ভাইয়া!
এত বড় লেখাটা পড়ায় অনেক অনেক থ্যাংকস!
৫২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৬
চটপট ক বলেছেন: গল্পটা পড়লাম এখন অডিও টা সুন্তেসি, আপু ব্যাকগ্রাউন্ড মিউসিক টা কি রেকর্ডেড, না কেউ বাজাচ্ছিল?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
শায়মা বলেছেন: ভালো করে রেকর্ড করে আবার ক্লিয়ারটা এ্যড করে দেবো! এইটা আনক্লিয়ার!
পিয়ানোটা রেকর্ডেড, আমি বাজাইনি!
৫৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৯
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: পরী , জানলে হয়ত অবাক হবে - শখের ফটোগ্রাফার হয়েও আমি এমনই একজন নীরার বিয়েতে ছবি তুলতে গিয়েছিলাম ... বিয়ের দিন সকালে জামাই আমাকে ডেকে চুপি চুপি কথাটা বলেছিল যেন আমি ছবি তোলার সময় কনফিউজড না হয়ে যাই যে আসল বাবা মা কে আর দত্তক বাবা মা কারা ... তার পরেও , বিয়ের অনুষ্ঠানে এইসব কাট-খোট্টা দেশের (অনেকের মতে ফিলিংস লেস) মানুষ গুলোর চোখে যে অবিরত পানির ধারা আমাকে ক্যামেরাবন্দী করতে হয়েছিল ... সেই কষ্টের গল্প আমি জীবনেও ভুলবো না ...
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪
শায়মা বলেছেন: অন্তমনি অনেক অনেক থ্যাংকস আমার লেখাটা পড়বার জন্য!
৫৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৫
শান্তির দেবদূত বলেছেন: গল্পটা ভাল লেগেছে, লেখা যথারীতি সাবলীল, সুন্দর ভাবে এগিয়ে গেছে গল্পের ঘটনাগুলো একের পর এক, পড়তে ক্লান্তি লাগেনি একটুও।
তবে আরও ভাল লাগার সুযোগ ছিল। অল্প একটু খাটুনি দিলে অনেক ভাল একটা গল্প হয়ে উঠবে মা নিয়ে খুবই কমন একটা প্লট নিয়ে লেখা এই গল্পটি।
আমার মতে, গল্পটাকে যদি দুটি ভাগে বিভক্ত করি তাহলে বলব,
=> প্রথম ভাগ খুবই সাদামাটা ছিল, ঘটনা একটু সিনেমেটিক টাইপ হয়ে গেছে। বাক্য গঠনেও কিছু দুর্বলতা চোখে পড়েছে। কিছু কিছু জায়গায় সংলাপও চটুল ধরনের হয়ে গেছে। কোন চমক ছিল না, এটা মনে হয় খুবই কমন একটা প্লট।
=> দ্বিতীয় ভাগ "নাহ! অর্কের সাথে বিয়েটা হয়নি আমার। শেষ মুহুর্তে ওকে ঠকাতে পারলাম না আমি" -- এর পর থেকে শুরু। আমি বলব আসল গল্প শুরুই হয়েছে এখান থেকে। ঘটনার নাটকিয় মোড়, চমৎকার ভাষার ব্যবহার, আবেগী ও হৃদয়স্পর্শী বাক্যের একের পর এক ঢেউ। দারুন লেগেছে। এই অংশে ছোট বেলায় মা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে আবার ফিরে পেতে পেতেও পূনরায় হারিয়ে ফেলার মধ্যে গল্পের মূল ট্রাজিডি ভাল করেই ফুটিয়ে তুলেছেন। বেশ ভাল লেগেছে।
সব শেষে বলব, মা নিয়ে চমৎকার এই লেখাটা অনেক খাটনি নিয়ে লিখেছেন, অনেক আবেগ জড়িত এই মহৎ পরিশ্রমে, ভাল না লেগে উপায় আছে? সামনে আরও ভাল লিখুন, দিন দিন নিজেকেও ছাড়িয়ে যাবেন এই শুভকামনা রইল।
অডিও প্রথম প্যারা শুনে আর শুনেনি। আসলে গল্প আমি শুনার চেয়ে পড়ায় বেশি আনন্দ পাই; তবে উদ্যোগটা খুবই চমৎকার ও অভিনব ছিল। শুভেচ্ছা।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া প্রথমেই থ্যাংকস এত্ত মন দিয়ে লেখাটা পড়ার জন্য! এত বিশাল একটা লেখা পড়ার আশা করা যায়না কারো কাছেই আসলেই। তবুও সত্যিই এই লেখাটা লেখার সময় আমি মিশে গেছিলাম লেখাটার সাথে। কেনো? জানিনা......
যাইহোক, আমি কবিতা বলো গল্প বলো ঠিক যেভাবে ফিল করি সেভাবে কিছুতেই ভাষায় প্রকাশ করতে পারিনা। আমি আসলে মন দিয়েই সব কিছু ফিল করি , আমার ভাষার সীমাবদ্ধতা আছে। যেমন ধরো আমার ভীষন রাগ হলো বা মন খারাপ বা অভিমান আমি তাকে কখনও বলিনা। চেপে যাই। কারণ আমি আসলেই পারিনা।
তবে এই লেখাটাকে আমি এডিট করবো। রোজ রোজ পড়ে পড়ে দেখবো কোথায় কি করা যায় ওকে? প্রমিজ করলাম তোমার মন্তব্য দেখে।
ভাইয়া আমি আসলেই প্রথমে খুব সহজ কিছু দিয়ে শুরু করেছিলাম। ইজি এবং মজার কোনো সাধারণ ঘটনা যা বাস্তবে যেমন সহজ সাধ্য ঠিক সিনেমাগুলোতেও। তাই বলে প্রেম তো সেভাবেই হয় তাইনা বলো!!!!!!
সেই যে তুমি আর ভাবী যে ফোনে ফোনে দেবযানী আর কচের বিদায় অভিশাপ পড়ে পরে প্রেমে পড়লে সারারাত ধরে বক বক করে করে আল্লাহর কসম সেটা এই লেখাটার সময় আমার মনে পড়েছিলো। আর নিজেরটা অবশ্য মরে গেলেও বলবোনা।
যাই হোক কাজেই সেইভাবে প্রেম হওয়াটা খুব সাদামাটা বলেই গল্পে কোনো নতুনত্ব পাওয়া যায়নি। কিন্তু আমার উদ্দেশ্য তো অন্যরকম আমি সহজ কথায় ভুলিয়ে ভালিয়ে পাঠককে দুঃখ দিতে চেয়েছিলাম। কিছুটা স্যাডিস্ট টাইপ মনোভাব আর কি!
হা হা কাজেই অর্কের সাথে বিয়েটা হয়নি আমার সেটাই গল্পের মেইন পার্ট ও মেইন ঘটনার শুরুটা আসলেই তুমি ঠিকই ধরেছো ভাইয়া। আর হৃদয়স্পর্শি যা কিছু লেখা আসলেই হৃদয় থেকেই লিখেছিলাম ভাইয়া।
হ্যাঁ মানুষ এত রকম মাকে নিয়ে লিখছে তাই দেখেই তো আমার ইচ্ছে হলো এই অন্য রকম পেয়েও হারানো মাকে নিয়ে লিখতে। খাটনি কিনা জানিনা তবে লিখতে গিয়েও যেমন চোখের জলে বুক ভাসিয়েছি তেমনি পড়তে গিয়েও।
ভাইয়া অডিওটা পুরোটা শুনলে অনেকেই হাসবে বা আস্ত পাগল ভাববে আমাকে কারণ একদম শেষে মাকে বলা কথা গুলো বলতে গিয়ে নিজেই কেঁদে ফেলেছি আমি।এখন লজ্জা লাগছে!!!
ভাগ্যিস ফার্স্ট প্যারার পর আর শুনোনি!!!!!
থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!! অনেক অনেক থ্যাংকস ফর এভরিথিং। ওহ গল্পটা লেখার সময় আরেকজনের কথা মনে পড়েছিলো। অদৃশ্য ভাইয়ার কথা। তবে সে কারণটা শুধু ভাইয়াই জানে।
৫৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:০৭
সৈয়দ নাসের বলেছেন: অনেক সুন্দর --অনে----------------ক । খুব ভালো লাগলো । পড়তে পড়তে আমিও আপ্লুত হয়েছি ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
শায়মা বলেছেন: পড়ার জন্য থ্যাংকস ভাইয়া। ভালো থেকো অনেক অনেক!!!
৫৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৮
অনাহূত বলেছেন: রেকর্ডটা ডাউনলোড করে শুনলাম আর চোখ বুলালাম লাইনগুলোতে।
আপনার আবৃত্তি কেনো শুনিনি আগে?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার জন্য আরেকটা ছোট্ট আবৃ্তি দেই
Click This Link
৫৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
শ।মসীর বলেছেন: শেষ দিকে আইসা বেশী মন খারাপ করে দিলেন.......।
গল্পের সব নায়িকায় গান পারে, সব নায়ক পারে আবৃত্তি
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
শায়মা বলেছেন: গল্পে নায়িকারা অনেক সুন্দরী আর নায়করা হয় সুন্দরা!!!
৫৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০১
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আবৃতি/গান...?
বাসায় শুনতে হবে..।
বটবৃক্ষে কিচির মিচির
শালিক চড়ুই কিংবা তিতির..
জীবন তব নির্মল আনন্দে কাটুক..।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
শায়মা বলেছেন: আরে গ্রানমা!!!!!!!!!
হা হা হা তুমি কে ???
আমার একজন প্রিয় মানুষ!!!!!!!!
৫৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২২
আশিক মাসুম বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে আপু তোমার গানের মত
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
৬০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
শাহজাহান মুনির বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে আপু ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!
৬১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
অদৃশ্য বলেছেন:
না, এখনো শুনিনি... অপেক্ষা করছি কোন এক নিরিবিলি সময়ের...
শুভকামনা...
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া তাইলে তাড়াতাড়ি ক্লিয়ার ভার্সন বানায় ফেলি!
৬২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
শীলা শিপা বলেছেন: ভালো লেগেছে কিন্তু শেষে এসে মন খারাপ হয়ে গেল...
ভালো থেকো আপু...
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ করেনা আপুনি!!!!!!!
আবৃতি শোনো আমার
Click This Link
৬৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
আমি সাজিদ বলেছেন: ভালোলাগসে পরী
আমি অডিও ডাউনলোড দিতেসি।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শায়মা বলেছেন: ওকে
Click This Link
৬৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
আমি সাজিদ বলেছেন: পরী আপ্পি
ডাউনলোড হচ্ছে না ক্যান ?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২
শায়মা বলেছেন: হবেতো!!!! না হলে আমি তোমার বাসায় গিয়ে দিয়ে আসবো!!
৬৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
আমি সাজিদ বলেছেন: তুমি আমাকে একটাও চিঠি লিখো নি......
সুন্দর আবৃত্তি, আপ্পি
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শায়মা বলেছেন: গল্পটা শুনতে পাওনি???
৬৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
আমি সাজিদ বলেছেন: হু।শুনেছি।
বেশ কয়েকবার।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
শায়মা বলেছেন:
থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!! কষ্ট করে এত বড় গল্পটা শোনার জন্য!!!!! পিচ্চু ভাইয়া!!!
৬৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অর্ধেক পড়ে প্রিয়তে নিলাম। এই গল্প পড়তে হবে আয়োজন করে। কারনটা নাইবা বললাম। অনেকদিন দূঃখ বিলাস করিনা।
আমার কাছে শুরুটা ভালো লেগেছে, কেননা এরকম দঃখের গল্পের শুরু হালকা হলেই ধাক্কা লাগে হৃদয়ে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আসলেই তাড়া হুড়া করে এইটা পড়োনা। মন দিয়ে পড়ো ভাইয়া। আমিও আমার সাধ্যানুযায়ী মন দিয়েই লিখেছি। যদিও পারিনি। কারন হাজার চাইলেো মনের মত কখনও লিখতে পারিনা।
তবুও চেষ্টা করেছি।
ভালো থেকো ভাইয়া।
৬৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালো লেগেছে
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:২৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৬৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
তৌফিক জোয়ার্দার বলেছেন: গল্পটি যে বিষাদময় পরিণতির দিকে এগুচ্ছে তা কেমন অশুভ আগাম বার্তার মতোই গল্প জুড়ে ঝুলে ছিল। কিন্তু তা যে এতটা বাষ্পাকুল করে তুলবে শেষের কয়টি পঙ্ক্তিতে, তা জানা থাকলে গল্পটি সাত সকালে না পড়ে মাঝ রাতে পড়তাম। কারণ-'মাঝরাত ছাড়া পুরুষের কান্নার আর কোন সময় নেই'। (কার কবিতার লাইন মনে করতে পারছিনা। আল মাহমুদ কি? নাকি নির্মলেন্দু গুণ?)
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া লিখতে গিয়ে আমি নিজেই কাঁদছিলাম আর পড়তে গিয়েও!
৭০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
জুন বলেছেন: এটা কি হলো শায়মা
মাইনাস এমন দুঃখের সমাপ্তির জন্য ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
শায়মা বলেছেন:
আপু............
৭১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল লেগেছে ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!
৭২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: সিনেমাটিক ..... সুন্দর গল্প আপি!!
তবে মন খারাপের গল্প!
অর্ক কেমন আছে বা থাকবে তাতো বললে না! জানতে ইচ্ছে হচ্ছে,
ওর অনূভূতিগুলোয় কি প্রখরতা ছিলনা? অর্ক কেন নীরাকে চলে যেতে দিলো...কেন জড়িয়ে রাখলোনা!
সমাজের বিপক্ষে যাবার মতো ভালোবাসা কি তবে ওরা ধারন করতে পারেনি?!
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
শায়মা বলেছেন: অর্ক কেমন আছে জানিনা।
তবে অর্ক তো ধরে রাখতে চেয়েছিলো, নীরা তো শুনলোই না ......
নীরা না চাইলে অর্ক কি পারবে বলো?
সমাজে তো এই ভালোবাসা অগ্রহনযোগ্য ছিলোনা তবে সবকিছুই ছিলো নীরার উপরে।
আসলে এটা নীরার আত্মকথন। অন্যদের জবানী নেওয়া হয়নি। কাজেই অর্ক বা অন্যদের কারো অনুভুতিগুলো তেমন প্রাধন্য পায়নি।
৭৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: তোমার সুরেলা কন্ঠের গান , কবিতা শুনলাম!
গল্প নামছে.........
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
শায়মা বলেছেন: আরে কইন্যা তুমি শোনোনি নাকি আমার গান!!!
হায় হায় কি বলো ?
তোমাকে আমার গান শোনানো হয়নি!!!!!!!
http://www.youtube.com/watch?v=iPJGemq6OQ8
৭৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: লেখক বলেছেন: অর্ক কেমন আছে জানিনা।
তবে অর্ক তো ধরে রাখতে চেয়েছিলো, নীরা তো শুনলোই না ......
নীরা না চাইলে অর্ক কি পারবে বলো?
মানতে পারলামনা! এটা কি সত্য ঘটনা?? যদি না হয় তবে মানতে পারলামনা!
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
শায়মা বলেছেন: মানতে পারলামনা! এটা কি সত্য ঘটনা?? যদি না হয় তবে মানতে পারলামনা!
হা হা বড়ই রহস্যময় এই পৃথিবী খুকী!
এত সত্য মিথ্যে জেনে কি হবে!!!
৭৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
মন খারাপ করা গল্প।
মন খারাপ করতে পারাটাও লিখার কৃতিত্ব।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২০
শায়মা বলেছেন: এই সুবিশাল লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!
৭৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পে ডুবে ছিলাম এতক্ষণ। অনেক করুণ পরিণতিময় একটা গল্প।
কমেন্ট একটু লম্বা না করলে মনে হতে পারে পুরো লেখাটা আমি পড়ি নি
১) গল্পের প্লট খুব কমন। বাস্তবে এমন কতখানি ঘটে আমার জানা নেই, তবে বাংলাদেশের সিনেমা, নাটক এবং গল্পে প্রচুর পাওয়া যায়। হুমায়ূন আহমেদের একটা নাটক ছিল এরকম, যদিও মূল থিম ভিন্ন- হয়তো দেখে থাকবেন- সুবর্ণা মোস্তফা, হানিফ সংকেত প্রমুখ অভিনীত।
২) গল্পের পরিণতি কী হবে তা যদি পাঠক আগে বুঝে ফেলেন বা আন্দাজ করতে পারেন, তাহলে আর মজা থাকে না। যখনই একটা পাগল মহিলা বাসায় ঢুকে গেলো, তখনই মনে মনে বললাম- মাকে এভাবে এনে গল্পটা মাটি করা হলো। গল্পটার পরিপক্বতা পাওয়া যাবে মাকে গল্পের কোথাও না দেখিয়ে। মামী কেন এ বিয়েতে রাজি হচ্ছে না, এ বিষয়টাকে সামনে নিয়ে আসা যায়। মামীর আপত্তিই বিয়ের বড় বাধা হিসাবে দেখানো যায়। এটার উপর মা-বাবা-মামীর কথা কাটাকাটি হচ্ছে- সেখান থেকেই নীরা জেনে যাক তার অতীত। এরপর অর্কের সাথে তার বিয়ে হলো না, সে কালাপাহাড়ের পাদদেশে চলে গেলো- দু-এক প্যারায় সেই উপলব্ধি বর্ণনা করে গল্প শেষ করা যায়। চিরদুঃখিমী মায়ের উদ্দেশে যা বলা হয়েছে, আমি ওগুলো বলবার প্রয়োজন দেখি নি; আর কাহিনি যেহেতু তার আগেই শেষ হয়ে গেছে, এ অংশে আমি কোনো আকর্ষণও পাই নি।
যাই হোক, আমার মতামতে মন খারাপ করবেন না আপু। খুব কমন একটা প্লটকে কীভাবে আনকমন করা যায় আমি সেটা ভেবে একথাগুলো লিখলাম। এটা আমার মত। আমার মতের সাথে আর কারো মতের মিল নাও হতে পারে।
ভালো থাকুন।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
শায়মা বলেছেন: দুঃখ হচ্ছে লেখার আগে কেনো তোমার সাথে ডিসকাস করে নিলামনা ভাইয়া!
ঠিকই বলেছো, পাগলি মা এর কথাটা পাঠককে চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়াটা দুধভাত মারকা গাধামী হয়ে গেছে!
ভীষন রাগ লাগছে নিজের উপরে !
কেনো তোমাকে দেখালাম না আগে আগের দিনের মত? অবশ্য ইদানিং তোমাকে খুঁজেই পাইনা ভাইয়া!
নো প্রবলেম , তোমার মন্তব্য আমি ভুলবোনা, পরের গল্পে আবার বাবাকে এনে উহ্য রাখবো এমনভাবে যে তোমাকে পাজেলের মত খুজে বের করতে হবে তাকে!
আর কেনো গল্পটা শেষ হইয়াও হইলোনা শেষ! সেকথা ব্যখ্যা করতে পারবোনা আমি ভা ইয়া, আমি জানি মামীর কথাগুলি শুনবার পরেই গল্পের শেষ হয়েছে তবুও কেনো মাকে উদ্দেশ্য করে এত কথা লিখলাম জানিনা ভাইয়া!কিছু কিছু জিনিস হয়তো মানুস অকারণেই লেখে, সেটা অন্যের কাছে বিরক্তিকর বা অকারণ কিন্তু নিজের জন্য অনেক কিছু!
ভাইয়া তুমি আমার দেখা একজন খাঁটি মানুষ! কখনও তোমার কথায় রাগ করবো ভেবোনা! তুমি কখনও কিছু রেগে গিয়ে বললেও আমি ভাববো, তুমি সেটা ভালো মনেই বলেছো, আপন জেনেই!
লাভ ইউ সো মাচ ভাইয়ামনি! অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা তোমার জন্য!
৭৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৬
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: অডিও শুনলাম। পচা রেকর্ডিং। দুর্বল সাউন্ড। মনে হচ্ছিল আমার কান লম্বা হইয়া যাবে।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: স্যরি ভাইয়া!!!!!!!!!!!
রেকর্ডিংটা আমি বাসায় নর্মাল রেকর্ডারে করেছিতো!
ওকে তোমাকে আমি ভালো রেকর্ডিং শুনাবো ভাইয়া!
৭৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩২
শোশমিতা বলেছেন: আপু এটা কি গল্প? না বাস্তব?
গল্প হোক, আর বাস্তব হোক মনছুয়েঁ গেল।পড়ে মন খারাপ হয়ে গেলো অনেক কখন ও কখন আমাদের কে এমন কঠিন বাস্তবের মুখোমুখি হতে হয়
এধরনের কষ্টগুলোকে মেনে না নিতে পারলে ও মেনে নিতে হয়।
অনেক সুন্দর আপুর আবৃত্তি
০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি এটা গল্প গল্প বাস্তব! আবার বাস্তব বাস্তব গল্প আপুনি!!!!
থ্যাংকস অনেক অনেক!
৭৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন: খুব ভাল লাগলো
আর কিছু বলার নাই
++++
০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া থ্যাংকস!অনেক অনেক অনেক!
৮০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
সারেমল বলেছেন: আই লাভ মাই মম।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৩
শায়মা বলেছেন: গুড!!গুড!!!
৮১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০০
বৃতি বলেছেন: আপু, এই সময়কার একটা মেয়ের self-esteem আরও বেশি হওয়া উচিত ছিল, স্পেশ্যালি নীরার মত মেয়েদের । জন্ম যেখানেই হোক, তাতে কি হয়েছে? সে কি যোগ্যতায় কোন অংশে কম? আর মেন্টাল শক ব্যাপারটা বয়সের সাথে কিছুটা বদলে যায় । ১২/১৩ বছরের মেয়ের সাথে ২২ বছরের মেয়ের মানসিক দৃঢ়তার তফাৎ থাকা উচিত । আমার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মন্তব্য করলাম আপু ।
তোমার লেখা চমৎকার! গল্পটা সুন্দর । ডিটেইলসগুলো ভাল লেগেছে
০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
শায়মা বলেছেন: বৃতিমনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
নীরা ইমোশনাল জানোনা???
আর জীবনের কিছু কিছু ক্ষেত্রে কোনো নিয়ম কানুন খাঁটেনা।
জীবনটা নাটকের চাইতেও নাটকীয় হয় মাঝে মাঝে।
৮২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: লেখার স্টাইলটা ভাল লেগেছে। ধাপে ধাপে কাহিনী বলে যাওয়া। শেষে এসে কষ্ট পেলাম।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:০০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কষ্ট পেয়োনা!
তবে অনেক অনেক থ্যাংকস এত বড় লেখাটা পড়ার জন্য!
৮৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:২৯
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: অর্কঃ নীরা... মনটা খারাপ হয়ে গেল...
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২১
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ করোনা ভাইয়া!!!!!!!
এত বড় লেখাটা পড়ার জন্য থ্যাংকস অনেক অনেক!!!!!!!!
৮৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
রাফসান আরিফ বলেছেন: খুবই প্রাণবন্ত একটা গল্প। শুরুতে লেখার পরিধি দেখে সিধান্ত নিয়ে ফেলেছিলাম যে গল্প টা পড়ব না। তাও চোখ বুলাতে গিয়ে ২ লাইন পড়ার পর এক নিমেশে পুরাটা পড়ে ফেললাম। সুন্দর গল্প, যদিও টেকনিক্যালি আর ভালো করা যেতো, উপরে সোনাবীজ যেভাবে বলেছেন সেই বিষয়গুলো খেয়াল রাখলে। তবুও বলবো ভালো সময় কাটল, ধন্যবাদা শায়মা ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১
শায়মা বলেছেন: এত বিশাল গল্পটা পড়ার জন্য থ্যাংকস!!! আর সোনাবীজ ভাইয়ার মত ভাবতে পারলে আর চিন্তা করতে পারলে তো হয়েছিলো।
আবারও থ্যাংকস অনেক অনেক ভাইয়া।
৮৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
বেওয়ারিশ পাণ্ডুলিপি বলেছেন: বেদনাহত জীবনকেই আমার পূর্নতম জীবন বলে মনে হয়। অর্থহীনতা আর অনবদ্য সফলতা একই গোত্রের বলেই আমার বিশ্বাস। অর্থবহতা ব্যার্থতার ভগিনী যাকে বরণ করে নেবার শক্তি কিংবা যোগ্যতা সবার থাকেনা।
আপু, তুমি শুরু এতই কাতরতার সহিত করেছ, যে কারো ইচ্ছেজাগাই স্বাভাবিক তুমি দেখতে কেমন দৈনন্দিন কর্মপ্রবাহের
হালচিত্র কিরুপ তা দেখার।
আমি কখনই গল্প লিখতে পারিনি, কবিতাও যে ভালো পারি এমন নয় তবে, এটা লেখার সৎ সাহস ছিল এখনো আছে।
তোমার গল্প পড়ে ভীষণ অনুপ্রানিত হয়েছি যা ভাষায় প্রকাশের সু-সাধ্য আমার নেই।
তাই বলে এই নয় আমিও লিখতে চেয়ে গল্পকেও নষ্ট করবো কবিতার মতো। আমি খাগড়া ছড়ির মানিকছড়িতে ছিলাম প্রায়
এক বছর নিরানব্বই সালে। এখনো প্রায়শই যাওয়া হয়। বড় ভাই সহ ভাবী থাকে অখানে।
ফেসবুকে আপনার সাথে কথা বলতে চাই, কৃতজ্ঞ থাকব বন্ধু হলে ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস এমন একটা মন্তব্যের জন্য তাই বলে তুমি গল্প লিখতে পারবেনা এটা মানছিনা। শিঘ্রী লিখে ফেলো একটা এখুনি।
আর খাগড়াছড়ি বান্দরবান এসব নাম গুলো কেমোন খটমট হলেও অনেক অনেক সুন্দর আর প্রিয় জায়গা আমার চোখে!!!!!
তুমি সেখানে ছিলে জেনে ভালো লাগলো আর আমার অনেক ইচ্ছা আমিও চলে যাবো সেখানে একদিন!!!
৮৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
বেওয়ারিশ পাণ্ডুলিপি বলেছেন: বেদনাহত জীবনকেই আমার পূর্নতম জীবন বলে মনে হয়। অর্থহীনতা আর অনবদ্য সফলতা একই গোত্রের বলেই আমার বিশ্বাস। অর্থবহতা ব্যার্থতার ভগিনী যাকে বরণ করে নেবার শক্তি কিংবা যোগ্যতা সবার থাকেনা।
আপু, তুমি শুরুটা এতই কাতরতার সহিত করেছ, যে কারো ইচ্ছেজাগাই স্বাভাবিক তুমি দেখতে কেমন দৈনন্দিন কর্মপ্রবাহের
হালচিত্র কিরুপ তা দেখার।
আমি কখনই গল্প লিখতে পারিনি, কবিতাও যে ভালো পারি এমন নয় তবে, এটা লেখার সৎ সাহস ছিল এখনো আছে।
তোমার গল্প পড়ে ভীষণ অনুপ্রানিত হয়েছি যা ভাষায় প্রকাশের সু-সাধ্য আমার নেই।
তাই বলে এই নয় আমিও লিখতে চেয়ে গল্পকেও নষ্ট করবো কবিতার মতো। আমি খাগড়া ছড়ির মানিকছড়িতে ছিলাম প্রায়
এক বছর নিরানব্বই সালে। এখনো প্রায়শই যাওয়া হয়। বড় ভাই সহ ভাবী থাকে অখানে।
ফেসবুকে আপনার সাথে কথা বলতে চাই, কৃতজ্ঞ থাকব বন্ধু হলে ।
৮৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
নেক্সাস বলেছেন: গল্পে বাস্তবতার ছোঁয়া। পড়ে ভাল লাগলো
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০১
শায়মা বলেছেন: নেক্সাসভাইয়া.......
থ্যাংকস অনেক অনেক!!
৮৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১০
ম্যাভেরিক বলেছেন: রাবীন্দ্রিক প্রভাবকতা! গল্পের প্রথম অংশ বর্তমানের প্রেক্ষাপটে ক্ষীণ, ৬০-৭০ বছর আগের জন্য খুবই প্রবল। দ্বিতীয় অংশ বর্তমানেও জোরালো।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩১
শায়মা বলেছেন: হাহাহাহাহাহা কি যে বলো ভাইয়া! আজকাল বুঝি বিয়ে বাড়িতে প্রেম হয়না! এই ডিসেম্বরে এমন একটা বিয়েতে যাচ্ছি! তোমাকে ছবি দেখাবো ভাইয়া! তখন বুঝবে!
৮৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫১
টুইংকল বলেছেন: মনটা খারাপ হইলো সকালবেলা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ করেনা আপুনি!!!!
৯০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: শুভকামনা রইল লেখালেখিতে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৯১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ভালো গল্প । কিন্তু একটা কথা মনে হয়েছে যে যদি এই সমস্যাটা অর্ক ছেলেটার হত তাহলে বিয়েটা হয়ে যেত। ছেলেদের তো জাতপাত নাই ।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই!!!
ঠিকই বলেছো আপুনি!! তবে এই বিয়েতে কারো তেমন অমত ছিলো নাতো শুধু নীরাই রাজী হলোনা।
৯২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
সোমহেপি বলেছেন: গল্প আবেগীয় ঢঙ্গে বলা হয়েছে। একটা ফ্লো ছিলো সুন্দর।
সোনাভাই যেটা বলেলেন সেটা পারফেক্ট।
তবে কেমন করলে ঐরকম হত ভাবছিলাম।কত ভাবেই করা যায় ।অত ভাবতে ভালো লাগে না।
কোন বাবা-মায়ের শুধু মাত্র একটা সন্তান থাকলে আমার এমন সন্দহে হতে থাকে। সন্তানটা মনে হয় তাদের না। তাদের হলে কোন রকমে একটা কেনো ?
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫১
শায়মা বলেছেন: আজকাল তো সব একটাই বাচ্চা ভাইয়া!
যাইহোক খলিলভাইয়ার মত লেখা যাবে আমি সেই পথ খুঁজে পেয়েছি!
অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে ভাইয়া!
৯৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৮
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: মিশ্র প্রতিক্রিয়া। ১০০ তে ৪৬ দিলাম
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২২
শায়মা বলেছেন: যাক বাবা পাস মার্ক তো তারপরও। আমি অবশ্য আমাকে ১০০তে ৯৯ দিয়েছি!
এই লেখা নিজের জন্য। কাজেই ইনানি বিনানি কিনানি লেখা পড়তে পড়তে অন্যরা যে ঘুমিয়ে যাবেই তা আগেই জানতাম !! তবুও ৪৬ মার্ক দেও্য়া পর্যন্ত পড়েছো সেই বেশি।
৯৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৬
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ৪৬ দিয়েও মনটা খুঁত খুঁত করছে। ভাবছি মূল্যায়ন সঠিক হলো কিনা বেশি দিয়ে ফেললাম নাতো!! সেদিন হাসান মাহাবুবের একটা নিয়ার পারফেক্ট গল্পকে ৫৮ না ৬৮ দিয়েও পরে মনে হচ্ছিল বেশি দিয়ে ফেলেছি।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
শায়মা বলেছেন: তুমি এত খারাপ, নির্দয়, নিষ্ঠুর আর নির্মম টিচার জানতাম না ......
আল্লাহ জানে তোমার স্টুডেন্টদের তুমি কত্তবার ফেইল করাও!!!!!!!
তুমি না অংক টিচার ??? আর তাই তো এমন কাঠখোট্টা মার্কিং তাও দিয়েও আবার খুতখুত!!!!!!!!!!!!!!
কি হবে তোমার ভাবছি ভাইয়া!!!!!!!!!!!!
আচ্ছা কাঠখোট্টামি অল্প অল্প ঘুচাতে এই গানা আর নাচটা শোনো আর দেখো.........
http://www.youtube.com/watch?v=7kz2e7mUZeo
৯৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: শায়মার পোস্টে আসলে আমি গল্প পরা শেষে কমেন্টে তার গানের লিংক গুলা খুজি। অসাধারন কিছু গানের খোজ পাওয়া যায় শায়মার কাছে।
গল্প কিন্তু খুব ভাল লাগল। উপরের গানটা ভাল লাগছে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
৯৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
যাযাব৮৪ বলেছেন: আইজকা পুরাটা পড়ছি.। ভাল্লাগছে
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
শায়মা বলেছেন: গুড গুড গুড ভাইয়া!!!
পুরাটা পড়তে এতদিন লাগলো???
৯৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ভালো লাগল। ভেবেছিলাম খুব সুখের গল্প হবে হয়ত! শেষে এসে এমন কিছু হবে ভাবিনি!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
শায়মা বলেছেন: টুম্পামনি অনেক অনেক থ্যাংকস এত্ত বড় গল্পটা পড়ার জন্য!
৯৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫২
এহসান সাবির বলেছেন: আমার নেট যা..... লিংকে ক্লিক করেছি... ঘুরতে আছে তো আছেই.... ঘুরুক.. দেখি কি হয়....
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
শায়মা বলেছেন: হা হা তার মানে এই বিশাল লেখাটা লোড হয়নি ভাইয়া!!!
৯৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের 'আকাশ জোড়া মেঘ' বইটার কথা মনে পড়ল পড়তে পড়তে। সেখানেও অপালা নামে একটা মেয়ে থাকে শহরের অনেক ধনী পালক বাব-মায়ের কাছে। গ্রামে তার দরিদ্র মা তার শোকে পাগল, আরো দুইটা বোন...
ভাল লেগেছে আপু।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
শায়মা বলেছেন: খলিলভাইয়াও মনে হয় এই বইটার কথাই বলেছে, যেখানে একটা মেয়ে অনেক বড়লোকের বাড়িতে মানুষ হয়।
এই সুবিশাল লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস কন্যামনি!!!!!!!!
অনেক ভালো থেকো।
১০০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: মনে হলো দুইটা আলাদা গল্প পড়লাম । শেষটা হলো মন খারাপ করে । আচ্ছা, মন খারাপ না করিয়ে লিখা যায়না?? আর একটা প্রশ্ন, মেয়েরা নীল শাড়ি পড়তে পছন্দ করে নাকি ছেলেরা মেয়েদের নীল শাড়িতে দেখতে পছন্দ করে ???
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
শায়মা বলেছেন: না দুইটাই একি গল্প! শুধু জীবনের দুইটা আলাদা পার্ট!
আর মেয়েরা যত না নীল শাড়ি লাইক করে তার চাইতেও বেশী লাইক করেনা ছেলেরা এমনটাই আমার ধারনা। আর তাইতো কবি নজরুল লিখেছেন
ঐ জলকে চলেলো কার ঝিয়ারী
রুপ চাপেনা তার নীল শাড়ি ......
আবার রবি ঠাকুর লিখেছনে
দাও আকুলিয়া ঘন কালো কেশ
পরো দেহ ঘেরি মেঘ নীল বেশ .....
কাজল নয়নে যুঁথি মালা গলে ........
এসো নীপবনে ছায়া বিথীতলে ........
১০১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গল্প গতানুগতিক হল নাকি নাকি হল না তা নিয়ে মাথা ঘামাইনা ।
আমি আগে দেখি গল্পে গল্প আছে কিনা আর গল্পটা কিভাবে আগাল ।
জীবন হতে নেয়া সব গল্পই গতানুগতিক কারণ এসব ঘটছে । যে জীবন
সম্পর্কে মানুষ বেশি জানে তা নিয়ে বলা গল্প বা তার বিশ্লেষণ স্বাভাবিক কারণেই
তার কাছে গতানুগতিক লাগে । যে জীবন তার জানা নেই সে জীবন থেকে
নেয়া গল্প তার নতুন লাগে । তফাত টা এ জায়গাতেই ।
এক্ষেত্রে গল্পকারের কাজ থাকে শুধুমাত্র হাতিকে বাংলা বলানোর । মুজতবা
আলিই ত বলে গেছেন বলতে জানলে হাতিকেও বাংলা বলানো যায় ।
আপনি সেটাই পেরেছেন , বাংলা বলাতে । তাই গল্পটা মন ছুয়ে গেল ।
গল্পটা যতই এগিয়েছে ততই যেন অন্তদহন তাপ অনুভব করলাম । বেশ অনেক গুলো লাইন হৃদয় ছুয়েছে । ।
শেষের অংশ মাকে উদ্দেশ্য করে চুপি চুপি বলা অংশটিও একটি স্বাধীন আর পরিপূর্ণ গদ্য হিসেবে চমৎকার। - জুলিয়ান দার সাথে আমি একমত
এবং এটাই গল্পের সবচেয়ে শক্তিশালি ও অনুভূতিপ্রবণ অংশ । অসাধারণ লেগেছে বললে কম বলা হবে ।
আমি আপনার তেমন একটা গল্প পড়িনি আপুনি , ৩ - ৪ পড়েছি বোধ হয় ,
কিন্তু এ লিখায় আমি আপনার লিখকসত্তার শক্তিময়তা অবলোকন করলাম ।
বলতেই হবে আপনার শক্তি আছে ।
গল্পটা হৃদয়ে নিলাম - প্রিয়তে না । অনেক ভারিক্কি কথা বললাম আপুনি ,
এবার যাই
ভাল থাকবেন আপুনি অনেক অনেক
শুভকামনা রইল ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
শায়মা বলেছেন: বাপরে !! আমার প্রিয় গল্পকার পুচ্চিভাইয়াটা এসব বলে কিরে!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। জ্বর ভালো হয়েছে তো তোমার???
১০২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। কি বলব?
অনেক ভাল লাগছে বিশেষ করে এমন অনেকে আমাদের সমাজে আছে যারা শেফালীর মতই দুঃখ বয়ে চলে।
তারপরও ওদের বেচে থাকতে হয় অবাক এই পৃথিবীতে।
কত ধরনের যে মানুষ আর কত ধরনের কষ্ট বা সুখ এ ভুবনে লুকায়িত আছে তা বলা মুশকিল।
তোমার পাশে শেফালী ফুলের গাছটিকে চিরতরে গেঁথে দিয়ে এলাম আমি । শিশির ভেজা ফুলে ফুলে যখন ছেয়ে যাবে তোমার কবর মনে রেখো সে আমার কান্না, আমার ভালোবাসা
+++++
গল্পে অফুরন্ত ভাললাগা ।
শুভ কামনা।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!
১০৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৬
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অদ্ভুত মায়াকাড়া
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!
১০৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৮
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
খুব ভালো লেগেছে লেখাটা। শেষে পড়তে পারলাম না। মন বেশি খারাপ য়হে যাচ্ছিল। প্রিয়তে রাখলাম। বাকিটা পরে পড়বো।
ভালো থাকুন।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫১
শায়মা বলেছেন: বিশাল লেখাটা পড়ার জন্য থ্যাংকস অনেক অনেক!
১০৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০১
মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: মন খারাপ লাগতেছে!
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ করে না ভাইয়া!
১০৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
জন ঢাকা বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে পড়ে শেষ করলাম,বরাবরের মতই অসাধারন । মা কে নিয়ে লেখা লাইন গুলো পড়ে আমি বাকরুদ্ধ।
অডিও ডাউনলোড হচ্ছে এত সুন্দর গল্প তাও আবার আপুর কণ্ঠে তাই মিস করতে চাচ্ছি না।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
শায়মা বলেছেন: অডিওটা শুনে আবার আমাকে মাইর দিতে এসোনা ভাইয়া। অডিওটা বাসায় করেছি কারণ এত বড় গল্প কেউ কি আর পড়বে আজ কালকার দিনে!!
আসল কথা মাকে নিয়ে লেখাগুলো আমার খুব পড়তে ইচ্ছে করেছিলো মানে বলতে আর তাই ডাউনলোড করে ফেললাম তারপর ভাবলাম জুড়ে দেই লেখাটার সাথে।
ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক বেশি লাউড হয়ে গেছে।
অডিও এর মান খুবই খারাপ মানে রেকর্ডিং টা।
এত বিশাল লেখাটা পড়ার জন্য থ্যাংকস অনেক অনেক ভাইয়া।
১০৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
জন ঢাকা বলেছেন: বেশ খানিক টা সময় নিয়ে অডিও টি শুনলাম। অনেক ভাল লেগেছে। আমার আবার ঘুমাতে যাবার আগে বই না পরলে ভাল ঘুম হয়না। এ দিকে লো লাইটে আর ল্যপটপের পর্দায় ঝাপশা বই পরতে পরতে চোখের বারটা বাজিয়ে ফেলেছি । তাই স্লিপিং টনিক হিসেবে অনলাইনে পাওয়া কলকাতার লেখক দের কিছু অডিও বুক দিয়েই রাত পারকরে যাচ্ছি। মাঝে মাঝেই ইনসোমনিয়ায় পেয়েবসে তখন মিষ্টি কণ্ঠে এ রকম একটা অডিও বুক খুব খুব মিস করি।
আশা করি নেক্সট গল্পের সাথে অডিও ভার্সনের লিঙ্ক টাও পাব।
আর যদি কবিতা বা গানের কোন লিঙ্ক থাকে মন্দ হয়না।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া..
এটা গুড আইডিয়া। বর্তমান ব্যাস্ত সময়ে বই পড়ার সময় কই? তার থেকে অডিও লিন্ক ভালো।
১০৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন:
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
শায়মা বলেছেন: হায় হায় ভাইয়া!!!!!!
মন খারাপ করেনা!!!!!!!!!!
কেমন আছো ভাইয়ামনি?????
১০৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: আমি ভাল আছি আপু...... অনেক অনে ভালো..
আপনি কেমন?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
শায়মা বলেছেন: আমিও ভালো আছি!!!
অনেকদিন পর তোমাকে দেখলাম ভাইয়া।
১১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
আমি সাজিদ বলেছেন: আছেন কেমন ম্যাম ?
পিচকা কে মনে আছে ?
শীতের পিঠাপুলির দাওয়াত পাবো কবে ?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাবখানা দেখে আর কথা শুনে মনে হচ্ছে বড় বড় ভাব দেখাচ্ছো আর কি!!!
আমি তো কিছুই ভুলিনা আর তোমাকে আবার ভুলবো!!!!
শীতের পিঠাপুলির দাওয়াৎ তার আগে এখন হেমন্তের নবান্নের দাওয়াৎ।
১১১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
আমি সাজিদ বলেছেন: বারে
আমি এখন অনেক বড়
জুনিয়ররা আমাকে কয়েকদিন পর থেকে সালাম দিবে
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
শায়মা বলেছেন: তাই নাকি!
কখন এত বড় হলে?
আর তোমার তিনি কি মেডিকেলে চান্স পেয়েছেন?
১১২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
আমি সাজিদ বলেছেন: না পায় নি।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
শায়মা বলেছেন:
১১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
ধূর্ত উঁই বলেছেন: ছেলেটা শেষপর্যন্ত মেয়েটাকে বিয়ে করলো না। কঠিন বাস্তব। কোন মেয়ে এমনটি করতোনা।
মাকে নিয়ে আবেগী লেখা বেশ হয়েছে। আসলে ভালবাসাই। সবচেয়ে চেয়ে বড়। এটা যে বুঝে না তার ভাগ্যে ভালবাসা থাকবে না।
আপনি অনেক বড় সাহিত্যিক। তবে অর্ক আর নীরার মিল হলেই ভাল হতো।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার নিকটা মজার! উঁই পোকা কি ধূর্ত হয় নাকি! জানতাম না।
যাই হোক তুমি মনে হয় লেখাটা ভালো মত না পড়েই বিশাল মন্তব্যটা করেছো। মন দিয়ে পড়ে দেখো আমি কি লিখেছি।
শেষ মুহুর্তে ওকে ঠকাতে পারলাম না আমি। যদিও সবকিছু শোনার পর অর্ক যে কোনো কিছুর বিনিময়ে শুধু আমাকেই চেয়েছিলো। মেনে নিতে চেয়েছিলো আমার সকল, অতীত, বর্তমান বা ভবিষ্যৎকেও, শুধু আমার জন্য , আমাদের সত্যিকারের ভালোবাসাটার জন্য যে কোনো রকম চ্যালেঞ্জ নিতেই রাজী ছিলো সে।এ বিশাল বিশ্বের মনুষ্য জাঁতির প্রতিটি দেহের প্রতি ধমনীতে একই লোহিত রক্তস্রোত বয়ে চলা মানুষগুলোর মাঝে এত বড় প্রভেদ যে ধনী, গরীব, উঁচু, নীচু বা শহর গ্রাম, দেশ, ধর্ম, বর্ণ এর বিভেদে হতে পারেনা, সেটুকু উপলদ্ধি করবার মত যথেষ্ঠ জ্ঞান, বুদ্ধি বা বিবেক সে আমার অর্কের ছিলো। কিন্তু তবুও আমি রাজী হতে পারলাম না, কিছুতেই না।
আসলে
ধূর্ত উঁই বলেছেন: ছেলেটা শেষপর্যন্ত মেয়েটাকে বিয়ে করলো না। কঠিন বাস্তব। কোন মেয়ে এমনটি করতোনা।
এটা ঠিক না। ছেলেটা না মেয়েটাই বিয়ে করেনি শেষমেশ। যাইহোক এবার নিশ্চয় বুঝতে পেরেছো আমার লেখায় তোমার আলোচ্য বিষয়ে তোমার বুঝার ভুল আছে।
মাকে নিয়ে আবেগী লেখা বেশ হয়েছে। আসলে ভালবাসাই। সবচেয়ে চেয়ে বড়। এটা যে বুঝে না তার ভাগ্যে ভালবাসা থাকবে না।
তোমার ভাষ্য এ কথাটা ভালো বুঝলাম না । পৃ্থিবীতে এমন অনেক কিছুই বড় আছে না বুঝলে কিছুই বুঝার না আবার বুঝলে সবই বুঝার। যাইহোক বিশাল লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস!!
অর্ক আর নীরার মিল হলে ভালো হতো। অর্ক ঢাকা ইউনিতে পড়লে আরও ভালো হতো আর তারপর সে সরকারী চাকুরী করলে তো আরও ভালো হত আর নীরা যদি ব্লগার হতো তো সোনায় সোহাগা। আর তারপর মিল তারপর বিয়ে শাদী বাচ্চা কাচ্চা কত কিছুই তো বানানো যায় তবে সেটা যার যার গল্পের তার তার ইন্টারেস্ট বা উন্নত মস্তিস্কের চিন্তা ভাবনা।
তবে বাস্তব বড়ই কঠিন যদিও আমার এটা গল্পই তবুও আমি যা লিখেছি আমার মনের মতই অবশ্য তুমি তোমার মত ভাবতেই পারো আর বলতেও পারো।
ভাবতে তো আর পয়সা লাগেনা।
১১৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: As usual awesome
কেমন আছ আপু ?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া!!!
তুমি কেমন আছো?
আর কোনো কাঁচরঙ শিল্প করোনি!!!
১১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
আমি সাজিদ বলেছেন: তুমি এত্ত গুলা পচা আপ্পি
তোমার সাথে কথা বলবো না, এই আড়ি।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
শায়মা বলেছেন: কেনো????????????????????????????????
১১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
আমি সাজিদ বলেছেন: আমার বড় বোনটি
মায়ায় ভরা মুখটি
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা থ্যাংকুস পিচ্চু!!!
১১৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
কস্কি বলেছেন: এইযে ম্যাডাম!!!!!
আমি কি ভুত অইয়া আছি??? :!>
নাকি আবার মানুষ টানুষ অইয়া গেলাম!!!
কিছুইতো ঠাওর করতে পারতাছিনা
ঘোর অমানিশা ...
চারদিকে বিদিশা
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
শায়মা বলেছেন: কস্কিভাইয়া কি হলো!!
কি বলো কিছুই বুঝলাম না তো!
১১৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১
বেঈমান আমি. বলেছেন:
বাংলা নাটক দেখতাছি।এটা দেখোতো।২২ মিনিট থেকে ২৮ মিনিট।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
শায়মা বলেছেন: দেখা যায়না।
কিন্তু ধূর্ত ভাইয়া কেমনে যেন দেখে ফেলছে। মনে হয় ধূর্তামি করে ।
১১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০০
ধূর্ত উঁই বলেছেন: এটাতো গল্প আসলে বস্তবতা হয়তো ওপরের বেইমান আমির ২২-২৭ মিনিটের ডায়লগের মত। অর্ক পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়েছে তার বিদেশে ট্রেনিং নয়মাসের জন্য। যদিও নীরার পাগলামোর কারণে তার রেজাল্ট আহামরি হয়নি বাট সে বিস্ময়করভাবে অকৃতকার্য হয়নি। নয়মাসের বিচ্ছেদ। ওরকম বিচ্ছেদ হলেও পাঠক সহজে ডাইজেস্ট করে ফেলতো। অর্কর বাকীগুলোতো ঠিকই আছে শুধু সরকারী সয় গেজেটেড সরকারী কর্মকর্তা বিজ্ঞানী ওমন পাত্র কেউ হাত ছাড়া করে। আবার এতকিছুর পরও নীরাকে ভালবাসে । দুজনের মিল হওয়াতো সময়ের ব্যাপার। তারা পালিয়ে বিয়ে করলেই মজাদার টুইস্ট হতো।
তবে আপনার মতন নম্বর ওয়ান সাহিত্যিক যেভাবে লিখেছেন। চমৎকার ভাষা ব্যবহার করে তা এক কথায় দূর্দান্ত। মানের বিচারে দেখলাম কে আপনাকে ৪৬ দিয়েছে আমি আপনাকে ৬০% নম্বর দিব। অর্ক নীরার মিল হলে ৯৯% নম্বর দেয়া যেত ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
শায়মা বলেছেন: অর্ক বিজ্ঞানী! কোথায় পাও ভাইয়া রোজ রোজ সব আজগুবী কথা? তুমি দেখছি পড়ো একটা ভাবো একটা লেখো আরেকটা। কি যন্ত্রনা!!!
তোমার সাধ জাগে তুমি পালিয়ে বিয়ে করাও তোমার গল্পের লোকজনদেরকে । রোজ রোজ নিত্য নতুন আজগুবী কথায় আমি বিরক্ত হচ্ছি ভাইয়া!
তোমার কোনো নম্বরের দরকার নেই আমার। নিজেকে নিজেই নম্বর দাও সেটাই ভালো।
১২০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৪
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
কিছু লেখার কাছে আবেগ আত্মসমর্পন করে, শব্দের কাছে এসে জড়ো হয় অনেক প্রশ্ন।
লেখায় যারা যাদু জানে তারা অনেক খারাপ। তারা নিজেরাও খারাপ, মনকেও খারাপ করে দেয়।
আপু, আপনার লেখাটা পড়ে এই মাঝরাতে হঠাৎ আম্মুকে অনেক মনে পড়ছে। আম্মুর সাথে আমার দূরত্ব প্রায় ২৫০ কিমি। কিন্তু মনে হচ্ছে আম্মু যেন ঠিক পাশে দাঁড়িয়ে আছে।
আম্মু, মিসিং ইউ
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫০
শায়মা বলেছেন: এমন একটা কমেন্ট আর এত বিশাল লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
তাড়াতাড়ি আম্মুর কাছে চলে আসো।
১২১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪
ধূর্ত উঁই বলেছেন: ঝাড়ি দিয়েছেন আপুনি মন খ্রাপ ।আমি ছোডো তাইআমি নম্বর দিতে পারবোনা না
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: না
দরকার নাই
১২২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
শ্যামল জাহির বলেছেন: তোমার ধারনাতে কোনো ভুল ছিলো না মা । সত্যিই আমি রাজকন্যাই হয়ে থেকেছিলাম। যখন যা চেয়েছি তাই পেয়েছি। মনে পড়ে না এমন কোনো আবদার বা বায়না যা মিটেনি আমার ছেলেবেলা থেকে বড় হবার মুহুর্তটুকুতে। সবচাইতে বড় যা পাওয়া একজন বাবার নিস্বার্থ ভালোবাসা, একজন মায়ের কলিজা নিংড়ানো মমতা সবই পেয়েছিলাম আমি।
শুধু তোমার একটা ধারনায় ভুল ছিলো মা। পৃথিবীর সকল অর্থ ও সুখের বদলে পাওয়া হয়না একজন মায়ের সন্তান হারানোর সমতুল্য সম্পূরক ব্যাথা ভোলানোর মহৌষধ।
জানো মা কারো কারো জন্মই হয় শুধুই অন্যকে দুঃখ দেবার জন্য।
নীরা/ শেফালী'র কষ্টের গল্প চমৎকার হয়েছে।
ভাল থাকুন।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: এত বড় লেখাটা পড়ার জন্য থ্যাংকস ভাইয়া।
১২৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
শাহরিয়ার নীল বলেছেন: একান্ত অনুভূতি!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
১২৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আপু লেখাটা প্রথম বার পড়ে আবার পড়লাম । প্রথমে গল্প ভেবে পড়লেও , আবার পড়লাম কোন একজন নীরার আত্মকথন ভেবে ।
যেসব গল্প পড়ে ভাবতে চেষ্টা করি না , এটা তো মিথ্যা , জাস্ট একটা গল্প , তারপরও খুব মন খারাপ হয় , তেমন গল্প ।
আত্মকথন ভেবে পড়ে মনে হল সত্যি কি এমন হয় ! হুম জীবনে এমন কষ্ট ও পেতে হয় , যেখানে নিজের ভূমিকা নেই , তারপরও নীরা র সিদ্ধান্ত ভালো লাগেনি , মন খারাপ হয়েছে এমন দূরে চলে যাওয়া টা । অনেক ইমোশনাল মানুষ নিজেকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে , নীরা কে তেমন মনে হয়েছে ।
মাকে নিয়ে লেখা অংশটুকু পড়ে মনে হয়েছে , সত্যি , মা , মা"র প্রতি অনুভূতি এতই একান্ত আর ভালবাসার , যে কোন কিছুই তার সমকক্ষ হতে পারে না ।
ভালো থাকো আপু ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: সত্যিও এমন হয় আপুনি বরং সত্যটা আরও বেশি নির্মম!
নীরা নিজেকে কষ্ট দেওয়া মানুষ হয়তো কিন্তু তার ধারণা তার কারণে এতগুলো মানুষের কষ্ট পেতে দেবার অধিকারও তার নেই। আর তাই সেই স্বেচ্ছা নির্বাসন!
মন যে দিলো না সাড়া
তাই আমি গৃহহারা
নির্বাসিত, বাহিরে অন্তরে......
এত বড় লেখাটা মন দিয়ে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর দুইবার পড়ার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপুনি!!
লাভ ইউ সো মাচ! ভালো থেকো অনেক অনেক !!!
১২৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
অদৃশ্য বলেছেন:
অবশেষে শুনবার সৌভাগ্য গলো আপনার অডিওটি... সত্য বলতে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকটা আমাকে খুবই বিরক্ত করেছে... মিউজিকের থেকে কন্ঠের প্রাধাণ্য থাকলে সম্ভবত অদিওটি আরও অনেক বেশি ভালো লাগতো...
তবে এই রেকর্ডিংটাও আমার কাছে সুন্দর লেগেছে... শায়মাপুনির কন্ঠের মাধুর্য্যের স্পর্শ পেলাম...
শুভকামনা...
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
শায়মা বলেছেন: আমি জানি ভাইয়া, ব্যাক গ্রাউন্ড এমন লাউড যে সব্বাই বিরক্ত হবেই।
এর থেকে এমনি এমনি গল্পটা পড়ে যাওয়ায়ই ভালো ছিলো।
তবুও কষ্ট করে শোনার জন্য থ্যাংকস অনেক অনেক ভাইয়া।
১২৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
ফজলে আজিজ রিয়াদ বলেছেন: আপনার গল্পে লেখনীর বিস্তার বিন্যাস অসম্ভব ভালো লাগল। এক কথায় চমৎকার।
তোমার পাশে শেফালী ফুলের গাছটিকে চিরতরে গেঁথে দিয়ে এলাম আমি । শিশির ভেজা ফুলে ফুলে যখন ছেয়ে যাবে তোমার কবর মনে রেখো সে আমার কান্না, আমার ভালোবাসা +++++
ভাল থাকবেন।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০১
শায়মা বলেছেন: এত বড় লেখাটা মন দিয়ে পড়বার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
অনেক ভালো থেকো।
১২৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫
আমি সাজিদ বলেছেন: অনেক কষ্টে আছি আপ্পি। মোটামুটি ভালোই চলে।
আপনি কেমন আছেন ? শীতের ছুটি পেয়েছেন ? স্কুল বন্ধ ? ফেসবুকে নাই ক্যান?
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৪
শায়মা বলেছেন: আমিও কষ্টে আছি। হরতালে বিরক্ত হতে হতে পাগল পাগল হয়ে গেছি। তাই পাগলামীটা হঠাৎ বেড়ে গেছে।
শীতের ছুটি মনে হয় আর পাবোনা কারণ হেমন্তকালীন হরতালীও ফোর্স ছুটি কাটাতে কাটাতে শীতের ছুটি আর পাওয়া হবেনা মনে হচ্ছে।
ফেসবুক ভাল্লাগে না তাই নাই।
১২৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:০৭
প্রিন্স মাহমু দ বলেছেন: অসাধারণ ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
১২৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
শোভ বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়লাম খুব ভালো লাগল । তৃপ্তি মিটে নাই।আরো কয়েক বার পড়লে হয়ত মিটবে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!
১৩০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১০
সায়েম মুন বলেছেন: তোমার মেগাগল্প পড়তে গিয়ে ঘন্টাপার হলো বোধয়। ভাগ্যিস এর আগে কিছুটা পড়ে রেখেছিলাম তা না হলে ঘন্টাতেও কুলোতো না
গল্পের কথা বলি। গল্পটাতে দুটো পার্ট চোখে পড়লো। খাগড়াছড়ি যাওয়ার আগমুহূর্ত পর্যন্ত প্রথম পার্ট বলা যায়। আমার মনে হয় এই পর্যন্ত গল্পটা সম্পূর্ণ ছিল। এরপর আর কয়েকটা লাইন বা একটা প্যারা টেনে টুইস্ট দিয়ে শেষ করা যেত। তবে এই পার্টে মাঝখানে মাকে এনে এত নাকানী চুবানী না খাওয়ালেও চলতো। দ্বিতীয় পার্টটা ইলাবোরেশন মনে হলো। এই ধরনের মনোলগে আকর্ষণ ধরে রাখাটা টাফ ব্যাপার।
থিম যেহেতু কিছুটা কমন তাই লেখনীতে আর কিছুটা ধার থাকলে ভাল হতো।
সারকথা হলো গল্পটা অর্ধেক ভাল লেগেছে। বাকী অর্ধেক খুব একটা টানেনি।
দেখো আবার মুন্সিয়ানা করলাম বলে ঝাড়িটাড়ি দিয়ো না।
আমি বোধয় দিনকে দিন খুঁতখুঁতে হয়ে যাচ্ছি। তাই তেমন কিছুই লিখতে পারছি না।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা বেবিভাইয়া!!!!!!!!!
মানুষ কখনও কখনও নিজের জন্য লিখে ......
ঠিক যেমন বরুণা প্রতিফলন লিখতো............
যদিও এটা ব্লগ আমরা আমাদের পাঠকের কথা ভাবি, তবুও সব সময় কি এত ভাবলে চলে বলো?
তাই নাকানি, চুবানি, ভাসানি যেভাবে খেতে ইচ্ছে হলো খেয়েই ফেললাম। সাথে অন্যদেরকেও খেতে হলো!!!!!!!!!
১৩১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
জাগরী বলেছেন: আপু কি দিয়ে রেকর্ড করেছেন? শুনতেই বাংলাকে খুব কাছে পাচ্ছিলাম। আবৃত্তিটা শিখবো ভাবছি। আরবী, ইংরেজীটা সবাই এতো আগ্রহ নিয়ে শিখে। অথচ বাংলাটা ঠিক বলতে না পেরেও কি নাক সিটকানো। আপনার জানা আছে টিএসসি কিংবা অন্য কোথাও কোনটা ভাল হবে?
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া নাচ ছাড়া একাডেমিক্যালি গান বা আবৃত্তি তেমন কোথাও শিখিনি তবে বাংলাটা আমাদের কুষ্টিয়া যশোরের মানুষেরা এমনিতেই বেশ শুদ্ধ বলতে পারে সেই সুবাদেই এত সাহস বেড়েছে আমার!
এইখানে রুমিভাইয়া প্রফেশনাল আবৃত্তিকার! শিমুল মুস্তাফা ভাইয়ার থেকেও আবৃত্তি কর্মশালার খোঁজ এনে দিতে পারি তোমাকে!
১৩২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯
জাগরী বলেছেন: আমার বাংলাকে বুকে ধারণ করতে অনেক সুবিধে হবে আপু। তাহলে কর্মশালার স্থান, কাল, প্রকৃতি সম্পর্কে আমাকে কিছু জানান আপুমণি।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪
শায়মা বলেছেন: আবৃত্তি একাডেমী কর্মশালার ফরম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিভিত্তিক আবৃত্তি সংগঠন আবৃত্তি একাডেমী ৪ মার্চ থেকে 'শুদ্ধ উচ্চারণ, বাচনিক উৎকর্ষ ও সংবাদ উপস্থাপনা'বিষয়ক চার মাসব্যাপী সার্টিফিকেট কোর্সের আয়োজন করেছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত টিএসসির মেইন গেটে ফরম পাওয়া যাচ্ছে। কোর্স ফি ৫০০ টাকা। প্রশিক্ষক হিসেবে থাকবেন অধ্যাপক নিরঞ্জন অধিকারী, ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়, শিমুল মুস্তাফা, রবি শঙ্কর মৈত্রী, রেজীনা ওয়ালী লীনা প্রমুখ। যোগাযোগ : ০১৯১১৫৯৪০৫১, ০১৬৭৪৬০৯৬৪৫, ০১৫৫২৩২৯২৩৮, ০১৭১৯৬৪৯৪৯৪।
প্রতি বছর এমন আবৃ্ত্তি কোর্সগুলো খুব ভালো হয় ভাইয়া। উপরের ইনফরমেশনটি ২০১১ এর এবার ২০১৪ এ এমনই ফেব্রুয়ারী, মার্চের দিকে ফর্ম দেওয়া শুরু হলে আমি জানতে পেলে তোমাকে জানাব ভাইয়া। আর তাছাড়া ব্যাক্তিগত ভাবেও শেখা যায় তবে তার চাইতে বেশি ভালো এই কর্মশালাগুলোই।
১৩৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
কস্কি বলেছেন: আসলে, উপরের কমেন্টে কিছুইতো বোঝাতে চাই নি !!!!!!
অনেকদিন ধরে দেখা সাক্ষাৎ!!!! হয় না, তাই এক্টু আগডুম -বাগডুম!! খেললাম আরকি!!!
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
শায়মা বলেছেন: কস্কিভাইয়া আগডুম বাগডুম খেলা এখনও ছাড়োনি!!!!
১৩৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
লোডশেডিং বলেছেন: সুন্দর লেখা। পড়ে ভালো লাগলো।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
১৩৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ লম্বা পোষ্ট
ভিজিট করে গেলাম শায়মা
ভাল থাক ততক্ষন যতক্ষন ভাল থাকা যায় ।।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। অনেক ভালো থেকো!!!
১৩৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
রোকন রাইয়ান বলেছেন: একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, পোস্টটা একটু গুরুত্ব আনা যায় কিনা এ বিষয়ে আপনার হেল্প চাইছি..
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
শায়মা বলেছেন: ওকে তোমার পোস্টটা এখুনি দেখতে যাবো ভাইয়া। অনেকদিন ছিলাম না।
১৩৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩০
ফাহিম আহমদ বলেছেন: মিস ইউ আপ্পি
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
শায়মা বলেছেন: মিস ইউ ভাইয়া!!!!!!!
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!
১৩৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমি নতুন তাই কষ্ট করে হলেও আমার ব্লগে একটু ঢুঁ মাইরেন। ভুলবেন না কিন্তু! সেই সংগে মন্তব্য অবশ্যই।
ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ!
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া।
১৩৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
জুম্মন বেপারি বলেছেন: আমি আমার নাম চেঞ্জ করতে চাই। কিভাবে করব?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া নাম চেঞ্জ করে ফেলো। কিভাবে করবে? ফিডব্যাকে মেইল করো। তোমার ইচ্ছার কথা জানাও। আমার মডুভাইয়ারা নাম ঠিক করার পথ বাৎলে দেবে।
১৪০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১
আমার কোন প্রশ্ন নাই বলেছেন: বিশাল ল্যাখা সময় নিয়া পড়ব। এমন সময় খুব কম পেয়েছি যখন আপনি ব্লগে নাই। শুধুমাত্র গত কয়েকটা দিন বাদে। ভাল থাকবেন শায়মা আপু।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া
ব্লগে না থাকার সময়টা হয়তো বেড়ে যাবে তারপর একদিন থেমেই যাবে আর তারপর আমাকে মনেও পড়বেনা ভাইয়ামনি।
অনেক অনেক থ্যাংকস মনে করার জন্য।
১৪১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১২
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
চমৎকার...
প্রিয়তে রাখলাম...
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অনেক অনেক থ্যাংকস!!!
১৪২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২২
বৃতি বলেছেন: শায়মা আপু, তোমাকে অনেকদিন পরে দেখছি, কেমন আছো?
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৪
শায়মা বলেছেন: অনেকদিন আসতে পারিনি বৃতিমনি। আমি ভালো আছি!!!!!!!
তুমি কেমন আছো???
১৪৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৮
বৃতি বলেছেন: ভালো
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৯
শায়মা বলেছেন: তোমাকে আমার এত চেনা চেনা লাগে কেনো বৃতিমনি?
১৪৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০১
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: শায়মা আমাকে একটু হেল্প করতে হবে। লজ্জার কথা। তারপরও বলতেছি।
এক কানাডা অভিবাসি বাঙালি মেয়ের প্রেমে পরছি। তুমি ভাল কিছু গান সাজেস্ট কর তাকে আমি গিফট করব। তুমি আগে একটা গান আমাকে সাজেস্ট করছিলা সেটা দিয়েই প্রোপজ করছিলাম। পুরাই উরাধুরা।
আমি আসলে এত গান বেরকরবার সময় পাইনা।
প্লিজ হেল্প।
প্লিজ।
প্লিজ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
শায়মা বলেছেন: সাত সকালে তোমার প্রেম কাহিনী শুনে হাসতে হাসতে শেষ ভাইয়া।
এখন বলো কানাডা অভিবাসিনী কি বাংলাদেশী নাকি বৈদেশী সেই অনুযায়ী গান সিলেক্ট করতে হবে তো। তবে গান গেয়ে প্রেমিকা জোটানো যায় মানে মুগ্ধ করা যায়, অন্যের রেকর্ডেড গান শুনিয়েও করা যায় জানতাম না।
ভাইয়া একটা বুদ্ধি দেই আজ থেকে গান শেখা শুরু করো তাহলে আর এত কষ্টের দরকার পড়বেনা।
১৪৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
না পারভীন বলেছেন: আপু , তুমি কি ফেইস বুকে আছো ?
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: আছি আপুনি কিন্তু খুবই ইরেগুলার।
[email protected] এটা আই ডি
১৪৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: +++++++++++++++++ কিছু বলার নেই ++++++++++++++
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!
১৪৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বাংলাদেশি তবে জন্ম কানাডাতে। ওর বাবা মা ওর জন্মের আগেই কানাডা শিফকরেছিল। বাংলা পরতে পারেনা তাবে বলতে পারে। সচারচর বাংলা গান শুনেনা। আমি যা সাজেস্ট করি তাই তার প্রথম।
এখন বুঝতে পারতছো সে কেন কাইত??
এখন তারাতারি সাজেস্ট কর আজকে রাতে কিছু গান দরকার।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
শায়মা বলেছেন: হা হা নিজে বের করো ভাইয়া। অন্যের উপর নির্ভর করে আর কত প্রেম কনটিনিউ করতে পারবে বলো???
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহহা
কাজেই নিজেনিজে গান শুনে শুনে বের করো!!!!!!
১৪৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: পারলে আমাকে ফেসবুকে এডড কর। আমি এডড করতে পারছি না।
https://www.facebook.com/bashors
তোমার হেল্প দরকার।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
শায়মা বলেছেন: ফেসবুকে আমিও কাউকে এ্যাড করতে পারিনা ভাইয়া।
১৪৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
লেখোয়াড় বলেছেন:
শায়মা, আপনার এত যোগ্যতা কেন??
তবে আপনার কন্ঠের থেকে আপনার লেখাগুলো ভাল।
আপনি ব্লগিং করেন, লেখালেখি করেন, শিক্ষকতা করেন, আবৃত্তি করেন, গাণ করেন, নাচ করেন, সংসার করেন, ............. আর কি কি যোগ্যতা আপনার আছে বলবেন কি?
ও হো, ব্লগে ভাইয়া, ভাইয়া, ভাইয়া করা এটা আপনার কোন যোগ্যতা নয়!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
শায়মা বলেছেন:
লাস্টলাইন পড়ে সবচাইতে বেশি হাসলাম ভাইয়া।
(অবশ্যই এইতাও আমাল দোগ্যতা। মানে ভাইয়া ভাইয়া কলাতাও।)
যাইহোক আমার কন্ঠের থেকে লেখা আবৃত্তি, নাচা গানা ভালো বলা চলবেনা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমার কন্ঠ সবচাইতে ভালো আর তার জোরেই তো আমি এই সব করি।
কানে কানে বলি আমি কিন্তু ঝগড়াটাও বেশ ভালোই পারি।
১৫০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
লেখোয়াড় বলেছেন:
ওহো শায়মা,
আপনার আরো একটি যোগ্যতা হলো মন্তব্যের প্রতিউত্তরগুলো খুব দ্রুত দেয়া।
শুনলাম ব্লগিংটা বন্ধ করে দিবেন??
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ঠিক ঠিক বাট নট অনলি ইন ব্লগ আই এ্যাম টু ফাস্ট টু ডু এনি টাইপ অব ওয়ার্কস ভাইয়ামনি।
ভাইয়া ব্লগিং ছেড়ে দেওয়া তা কি আর আমার জীবনে হবে?
মরণেও হবে কি???
মরার পরেও দেখবে প্রেতাত্মা এসেছে আমার এইখানে...
হয়তোবা গাংচিল শালিখের বেশে...
১৫১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
লেখোয়াড় বলেছেন:
আচ্ছা শায়মা, আপনি কি আমাদের অনুষ্ঠানে আবৃত্তি করবেন দয়া করে?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০০
শায়মা বলেছেন: হুম করতে পারি যদি তা হয় ভারচুয়াল আই মিন রেকর্ডেড....
অথবা ডেকোরেটেড বোরখা অর্ডার দিয়ে দেখতে পারি ভেবে, সেখানে যাওয়া যায় কিনা আর আবৃত্তিই বা করা যায় কিনা।
তবে ভাইয়া পরীদের মর্ত্যে নেমে আসাটা খুব বুদ্ধিমানের কাজ হবে কি বলো???
১৫২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
লেখোয়াড় বলেছেন:
ও...
তাহলে আসবেন না।
আশাহত।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
শায়মা বলেছেন: আশাহত হইওনা ভাইয়া....
আপাতত এই রেকর্ড করা আবৃত্তিটাই নাও.....
Click This Link
এইবার হাসো।
১৫৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৮
জেমস বন্ড বলেছেন: কমেন্ট করা যায় নাকি দেখি
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
শায়মা বলেছেন: জেমসুভাইয়া!!!!!!!!!!
কেমন আছো????
১৫৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১
নস্টালজিক বলেছেন: বিষাদ জাগানিয়া লেখা!
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১
শায়মা বলেছেন: হুম অনেক মন খারাপ হয়েছিলো লিখতে গিয়ে।
১৫৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
নীল ভোমরা বলেছেন:
অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম....বরাবরের মত সাবলিল লেখা!...
''নীলশাড়িতে দেখে তার মনে হয়েছিলো আকাশ থেকে বুঝি একটা সত্যিকারের নীলপরীই নেমে এসেছে। হা হা হা''........ গুড!
তবে লেখার মূল টুইস্ট-টা গল্পের মাঝামাঝি থেকেই আাঁচ পাওয়া যাচ্ছিল.... টুইস্টটা গল্পের শেষ অবধি আলো-আধারীর মধ্যে রেখে দিলে....গল্প শেষে পাঠক মাত্রই চমকিত হন..... নতুন মাত্রা পায় কাহিনী! বিনা পয়সায় উপদেশ.....চাইলে ছুড়ে ফেলে দিতে পারেন। শুভকামনা!
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ উপদেশের জন্য!!!
কেমন আছো ভাইয়া???
অনেকদিন পর তোমাকেও দেখলাম।
নিশ্চয়ই অনেক ভালো আছো।
১৫৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৮
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: গল্পের মাঝে যেন বাস্তবিক অনুভূতির প্রকাশ
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: বাস্তবে তো এমনি হয় ভাইয়া। আর তাই নিয়েই গল্প!
১৫৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
রবিন একা বলেছেন: যখন রাত্রি গভীর হয়। আকাশের বুকে ফুটে থাকা অজস্র তারার মাঝে একটি তারার সাথে কথা বলি আমি...খুব চুপি চুপি.. এই লাইনটা বেস্ট । .।।
তবে কী যেনো একটা অদ্ভুদ কল্পনার মাঝেও সত্য ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
শায়মা বলেছেন: আমার লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
১৫৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
রবিন একা বলেছেন: আরেহ ঐ থ্যাঙ্কস টা না দিলেও হবে আমার ক্ষেত্রে ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন: চিনেছি তোমাকে ভাইয়া। তোমার বাড়ি লাকসাম।
১৫৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
রবিউল করিম বাবু বলেছেন: বাহ! সুন্দর লেখাতো। অনেক ভালো লাগলো লেখাটা পড়ে
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
১৬০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
তাসজিদ বলেছেন: অনেক ভাল লাগল।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !!!!
১৬১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
কস্কি বলেছেন: মনেহয় (!!!) শেষবারের মতো আগডুম বাগডুম খেলে গেলাম!!!
আর হয়তো কখনও দেখা সাক্ষাৎ না ও হতে পারে!!!
ব্লগে অলমোস্ট অনেকদিন হইলই ছিলাম!!! কিছু কিছু ব্লগীয় ক্যারেক্টার!! যে আমার লাইফের কি ছিলো ...................... তা হয়তো কখনোই তারা জানতে পারলো না
সসবসময়ের ভালো থাকার দোয়া রইলো ........
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
শায়মা বলেছেন: কেনো ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কি হয়েছে তোমার আবার???? এত দুঃখ /রাগ/বেদনা/ অভিমান কেনো????
তুমিও আমার প্রিয় ক্যারেক্টার ছিলে ভাইয়ামনি।
শেষবার মানে কি???
কি হয়েছে তোমার? কাল কি তোমার বিয়ে ভাইয়া???
বিয়ে করে আর আসতে পারবেনা তাই দুঃখ???
যাইহোক তোমার জন্যও অনেক অনেক দোয়া। সুখে থাকো, ভালো থাকো ভাইয়া।
আবার দেখা হবে।
১৬২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৬
কস্কি বলেছেন: না শেষ অবধি আবারও দেখা হইলো!!! এতোদিনের টান বইলা কথা !!
কি হয়েছে তোমার? কাল কি তোমার বিয়ে ভাইয়া???
>> হাসতে হাসতে নেপচুনে উইড়া গেলাম গা !! তারমানে নিয়মমতে এই মুহূর্তে আমার গায়েহলুদের স্টেইজে থাকার কথা :!>
তাছাড়া ছোটভাইয়ের বিয়ে হইবো, আর আপ্নেরা ওইটা জানবেন না!! (আমার দ্বায় দ্বায়িত্ব সবই আপ্নাগোর উপ্রেই বর্তাইবো!! টেনশাইয়েন্না ...) এইটা মাথায় আনলেন বা কেমনে?? নাহ দিনদিন বয়স বাড়ার সাথে সাথে পরী'প্পি টা না এত্তগুলা পঁচী হয়ে যাচ্ছে!!
আর আমার জন্য কনে মনেহয় না এই তল্লাটে পাওয়া যাপে !! নির্ঘাত পরীর দেশ থেকে বুড়ি(ছিঃছিঃ শাশুড়িদের!! বুড়ি বল্তে অয় না!!! :> ) পরীর ঝি মানে পরীয় পেত্নী হায়ার কইরা নিয়া আসতে হপেনে !! :#> :!>
বিয়ে করে আর আসতে পারবেনা তাই দুঃখ???
খ্যাক....খ্যাক......খ্যাক...... আমার বলগীয় প্রেমের হিস্টোরি তো কওয়াই হয় নাই কখনও!! কত্ত যে পরীক্ষার হল/ক্লাস থেইক্যা লুকাইয়া!! ব্লগে ছিলাম!! , টুকটাক অনেক কমেন্টই আউটডোর থেকে করেছি!!! ইভেন, পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বাথরুমের ছুঁতো দিয়া ব্লগে আসার রেকর্ড ও আমার আছে!!! , কিন্তু সে সবই এখন শুধু স্মৃতি ................ আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম!! ...আহা ...
অথচ, শেষ তিন মাসে মনেহয় সবমিলিয়ে পনেরো দিনও হবে না যে ব্লগের নিয়মিত এসেছি!!! (যদিও সবসময়েই অনলাইনে ছিলাম)
আর বিয়ের পিড়িতে বসে ব্লগে থাকার রেকর্ডটাও করার ইচ্ছে হচ্ছে ......... কিন্তু মনেহয় করা হবে না কারণ,তার আগেই আমি হাপিস ........ .......
ও!! ওইসব দুঃখ কিংবা অভিমান আমারে এখন অবধি গ্রাস করতে পারে নাই!!!! .................................................................................... ...... .............. ...........
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার কালকের কমেন্টের কারণেই তোমর ব্লগে ঢু মেরেছিলাম খানিক আগে। এমনই শূন্য ব্লগ কোথাও কিছু বলে যাবার নেই।
তোমার চাইতে আমার কম ব্লগ এ্যডিকশন নেই সে হয়তো আমাকে যারা চেনে সবারই জানা তবুও হয়তো কোনোদিন দেখা যাবে তোমার মত জীবনের ভাড়ার মানে ব্লগের ভাড়ার শূন্য করে দিয়ে চলে যেতে হবে আমাকেও।
যাইহোক দুঃখ বা অভিমান গ্রাস করেনি হয়তো তবুও কি তুমি একটু হতাশ নও? তোমার কথায় তো সেটাই মনে হয়েছিলো আমার।
আর বিয়ের কথাটা দুষ্টামি করে বলেছিলাম। বিয়ের দিন হামাকে ব্লগে দেখেছিলাম রাতে। তুমি না হয় বিয়ের পিড়িতেই থাকবে। যাইহোক তার আগেই হাপিস হলেও বিয়ের দিন আবার ফিরে আসতে ভুলোনা ভাইয়া।
তোমার আরও একটা নিক জানতে ইচ্ছে করে। হা হা হা কবে যেন ফেসবুকেও ডাক দিয়েছিলে আবার দেখি হাওয়া।
কি হয়েছে তোমার বলোতো???
এত লুকোচুরি লুকোচুরি গল্প
এত লুকালুকি খেলা কেনো????
আমি তো ভাবছিলাম আমিই একমাত্র পরীর দেশের বাসিন্দা এখন দেখছি তুমিও ভুতের দেশের!!!!!!!!
যাইহোক ভালো থেকো অনেক অনেক!!!!!!!
১৬৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৭
নাছির84 বলেছেন: গল্পটা জীবন দর্শনে ভর্তি। কোনটা ছেড়ে কোনটার কথা বলবো ? তবে মানতেই হবে....আপনার গল্প বলার ভঙ্গিটা বেশ ব্যতিক্রম। পরের লাইনটা চুম্বকের মতো টানে.....
নীরা আমারও প্রিয়। সঙ্গে নীল শাড়িও। আবার দুঃখের রংটাও নীল। কি কাকতালীয় ব্যাপার বলুন তো...
পরবাসি স্বর্ণলতার রংটাও নীল !
ভাল না লেগে পারে ?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩১
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া তুমি!!!!!!!!!
গল্পটা কি জানিনা। তবে তুমি কি আমার রেকর্ডিংটা শুনেছো? শুনলে মাইর দিতে। একদম শোনা যায়নি ঠিকঠাক!
লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
ভালো থেকো অনেক অনেক !!
১৬৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
নোবেল হোসেন সাজিদ। বলেছেন: প্রথমে যেভাবে ভেবেছিলাম শেষ টা হয়ত সেভাবে হয় নি , তবে আমার ভাবনার চেয়ে ও ভালো হয়েছে। পড়ে ভালো লাগলো। নীল রং টা আমার ও প্রিয়।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
আমার এত বড় লেখাটা পড়ার জন্য।
১৬৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫
হাতীর ডিম বলেছেন:
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
শায়মা বলেছেন:
১৬৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: সুনীলের নীরা , হুমায়ুন আহমেদের রুপা , আপনার গল্পের নীরা – সবাই কেন নিল শাড়ি পড়ে আপু ? কষ্টের রঙ নীল। আমার পরিচিত নীল রঙের প্রতি ফ্যাসিনেশানওয়ালা সব কন্যারাই অতীব নিষ্ঠুর প্রজাতির !
নিশীথ রাতের বাদল ধারা – গানটা আমিও যেন কার কণ্ঠে শুনেছি!
মন মেজাজ খারাপ অবস্থায় গল্পটা পড়তে বসেছিলাম। কষ্টের সমাপ্তি দেখে মন আরও খারাপ হয়ে গেল। ধুত্তুরিকা!
নীরার খাগড়াছড়ির পুরা এড্রেসটা দেন তো আপু, বিয়ে করে নিয়ে আসি ঢাকা। দুইজন মিলে একসাথে ঢাকার আকাশের তারা গুনব। শীতকালের আকাশে অনেক তারা আজকাল! :!>
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: নীলশাড়ি আর কাব্য একে অপরের সমার্থক তাই নায়িকাদেরকে নীলশাড়ি পরানো হয়।
ঐ জলকে চলেলো কার ঝিয়ারী
রুপ চাপেনা তার নীল শাড়ি ........
নিশীথরাতের বাদলধারা গানটাও নীরাদের অনেক প্রিয়।
নীরাকে বিয়ে করবে???
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
নীরা এখন বুড়ি হয়ে গেছে। অনেক আগের গল্প এটা।
১৬৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:১৫
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: চোখের এক কোণে এক ফোঁটা জল আবিষ্কার করলাম। ভালো থাকবেন ।
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
শায়মা বলেছেন: অদিতি আপুনি !
লাভ ইউ আপুনিমনি!
ভালো থেকো অনেক অনেক!
১৬৮| ২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১২
স্বপ্নছোঁয়া বলেছেন: ভালো লেগেছে ।জুতার ডালা নিয়ে যাবার ব্যাপারটা তে মজা লেগেছে ।আসলেই এমন ই হয় সবার থেকে আলাদা কিছু করার শাস্তিও মাঝে মাঝে সবাইকে পেতে হয়
২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া ঠিক তাই নীল শাড়ি পরার অপরাধে হাতে জুতার ডালা।:
কতদিন পর দেখলাম তোমাকে ......
কেমন আছো ভাইয়া?
১৬৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৮
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
অনেক আবেগ ছিল লেখার পিছনে ৷ এ ধরণের ঘটনা অনেক দেখা যায় আমাদের সমাজে কিন্তু উপস্থাপনা কিভাবে করা হবে তা দেখার বিষয় এবং শেষভাগটি কোন দিকে যাবে তাই ভাবনার বিষয় ৷ যাই হোক আপনার ব্লগে সময় পেলে আসি বিশাল সম্ভারে ৷ পড়ার জন্য বারবার আসা হয় ৷ তবে এ লেখার পরবর্তী সিকুয়েল বা নীরাকে আরেকটা পর্যায় নিয়ে লিখে ফেলুন ৷ আপনিই পারবেন ৷
সাথে অডিও লিঙ্ক দেওয়ায় ভাল লাগল ৷ ভ্রমণেও লেখা পড়া বা শুনা যায় ৷
চমৎকার থাকুন সবসময় দিদিমণি ৷
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
নীরাকে নিয়ে লিখবো কিন্তু আজ থেকে দশ বছর পর। অবশ্য যদি বেঁচে থাকি।
১৭০| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
দশ বছর !!!??
তবু লিখবেন সেটাই বড় আশার কথা ৷ অপেক্ষার মধ্যে প্রত্যাশাও বসত করে ৷
শুভকামনা.......
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৮
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া দশ বছর রুপক অর্থে ব্যাবহার করেছি তবে সত্যিই ইচ্ছা আছে আর তোমার কথা শুনে ইচ্ছাটা আরও পোক্ত হলো।
১৭১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এইটা না দিলেই হইতোনা। কতটা সময় নস্ট হইলো জানেন?
লিখছেন ভালো। কিন্তু আবার বলতেছি, মন খারাপ করা কিছুতে আমার কোন ইন্টারেস্ট নাই।
Tonight I can write the saddest lines.
Write, for example,'The night is shattered
and the blue stars shiver in the distance.'
The night wind revolves in the sky and sings.
Tonight I can write the saddest lines.
I loved her, and sometimes she loved me too.
Through nights like this one I held her in my arms
I kissed her again and again under the endless sky.
She loved me sometimes, and I loved her too.
How could one not have loved her great still eyes.
Tonight I can write the saddest lines.
To think that I do not have her. To feel that I have lost her.
To hear the immense night, still more immense without her.
And the verse falls to the soul like dew to the pasture.
What does it matter that my love could not keep her.
The night is shattered and she is not with me.
This is all. In the distance someone is singing. In the distance.
My soul is not satisfied that it has lost her.
My sight searches for her as though to go to her.
My heart looks for her, and she is not with me.
The same night whitening the same trees.
We, of that time, are no longer the same.
I no longer love her, that's certain, but how I loved her.
My voice tried to find the wind to touch her hearing.
Another's. She will be another's. Like my kisses before.
Her voide. Her bright body. Her inifinite eyes.
I no longer love her, that's certain, but maybe I love her.
Love is so short, forgetting is so long.
Because through nights like this one I held her in my arms
my sould is not satisfied that it has lost her.
Though this be the last pain that she makes me suffer
and these the last verses that I write for her.
Pablo Neruda :
আমিও পারবো লিখতে। কিন্তু কেনো লিখবো? এরচেয়ে কোন বালিকা দেখলে চুমু খাব। খেয়ে অনর্থক নিজেকে নস্ট করবো। করে হলেও ভালো থাকবো। তবু মন খারাপ করা কিছু চাইনা।
অডিও ডাউনলোডে দেয়া আছে, শোনা হবে নাকি জানিনা। ইচ্ছা করতেছেনা।
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৮
শায়মা বলেছেন: হা হা সত্যিই তুমি বিপ্লবভাইয়ার ডুপ্লিকেট মনে হচ্ছে আমার।
১৭২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
হইলে হোক, পণ করছি, পনই করছি, ঠিক এই মুহুর্ত থে্কে...
শ্রাবনের জলে আর ভিজবেনা শরীর...
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
শায়মা বলেছেন: তাইলে নাচো ভাইয়া........
নীপবনে ছায়াবিথী তলে .....
১৭৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩১
চৈত্র শেষে বলেছেন: চাঁদের নীলাভ রং, ওইখানে লেগে আছে নীরার বিষাদ
ও এমন কিছু নয়, ফুঁ দিলেই চাঁদ উড়ে যাবে
যে রকম সমুদ্রের মৌসুমিতা, যে রকম
প্রবাসের চিঠি
অরণ্যের এক প্রান্তে হাত রেখে নীরা কাকে বিদায় জানালো
আঁচলে বৃষ্টির শব্দ, ভুরুর বিভঙ্গে লতা পাতা
ও যে বহুদূর,
পীত অন্ধকারে ডোবে হরিৎ প্রান্তর
ওখানে কী করে যাবো, কী করে নীরাকে
খুঁজে পাবো?
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫০
শায়মা বলেছেন: নীরাকে খুঁজে পাওয়া যায়না
কোজাগরী রাতের ঔজ্বল্য দিপ্তীতে
ঢাকা পড়েছে নীরার নীলাভ বিষাদ
ফুঁ দিলেই ওড়ে না চাঁদ, শুধু চৈতালী রাতের
হু হু হাহাকরের উদাসী বাতাসে উড়ে যায় মেঘ
সাথে ভাসায় চন্দ্রকে
প্রবাসের চিঠিরা ভাসে সেই মৌমিতাল পবন রাত্রীরে
অরণ্যকে সাথী করে নীরা বিদায় জানিয়েছে নিজেকেই আজ
অতীত থেকে, বর্তমান থেকে এমনকি ভবিষ্যৎ থেকেও
তার আঁচলে খেলা করে আজ আমাবশ্যার নিকস তমস
দূর্গম সেই প্রান্তরে পৌছুতে পারেনা কোনো শ্রান্ত পথিক
নীরাকে খুঁজে পায়না কেউ
নীরাকে খুঁজে পাওয়া যায়না ......
মাতবরী!!!!!!!!!!!!!!! আর মাতবরীতে আমি সেরা!!!!!!!!!!!
১৭৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪১
ফয়সাল রকি বলেছেন: এমনিতেই এত বড় লেখা, কোনো রকম শেষ করে মন্তব্য করতে আসতে আসতে অন্য মন্তব্যগুলো পড়তে গিয়েই হলো বিপত্তি.... ভুলে গেছি কি মন্তব্য ভেবেছিলাম... তবে একটা বিষয় আসলেই আপনি এত কিছু কেমনে করেন? ব্লগিং, লেখালেখি, শিক্ষকতা, !আবৃত্তি, গান, নাচ, সংসার .... ঝগড়া!!!
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
শায়মা বলেছেন: ঐ ভাইয়া সব শেষে কি বললে!!!!!!!!!!!!!!!
দাঁড়াও তোমার মজা দেখাচ্ছি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এত কিছু করলাম তবুও শেষে এসে ঝগড়াটে বললে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
শুনো ভাইয়া কানে কানে বলি!!!!!!!!!!!!
সব কিছুই মন দিয়ে মানে সিরিয়াসলী করি !!!!!!!! মানে ফার্স্টো হতেই হবে! সে ঝগড়াই হোক আর নাচই হোক!!!!!!!!!
১৭৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯
ফয়সাল রকি বলেছেন: শেষেরটা তো আমি নিজে থেকে বলি নাই...
১৪৯ মন্তব্যের জবাবে, লেখক বলেছেন: কানে কানে বলি আমি কিন্তু ঝগড়াটাও বেশ ভালোই পারি।
তবে সবকিছু মন দিয়ে করতে পারাটা একটা বিরাট গুণ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন:
হা হা হা
আমি সবকিছুই মন দিয়ে এনজয় করি ভাইয়ু!!!!!!!!
১৭৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০২১ ভোর ৫:৪৫
সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: গল্পের মোড়কে রহস্যময় জীবনের যে বিচিত্র বোধ আপনি ফুটিয়ে তুলেছেন তা খুবই বেদনাদায়ক।
শুভকামনা, ভালো থাকবেন আপু।
০৬ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৫৩
শায়মা বলেছেন: অনেক ভালোবাসা ভাইয়া।
এক সময় কত কিছুই লিখতাম যে অংবং!!!!!
এখন জীবনে টাইম নাই।
১৭৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পটা পড়ে রীতিমত ঘোরের মধ্যে পড়ে গেলাম! গল্পের এই 'আমি'টা কে????
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৬
শায়মা বলেছেন: জানিনা কে ভাইয়া!
আমিটা মনে হয় আমিই হবো!
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৬
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: +