নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
মনে করো যেন বিদেশ ঘুরে
মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে
তুমি যাচ্ছো পালকীতে মা চড়ে................
রবিঠাকুরের শিশুমনের সেই ভাবনার মত ঘুরে আসলাম আমরা ছোট্ট এক সাংস্কৃতিক দল আর অবশ্যই শিশুদের সাথে।যদিও তাদের সাথে মা বাবারা ছিলোনা, ছিলো আমাদের মত কিছু শাসন বারণহীন দিদিমনিরা ......
ভ্রমন- ঢাকা টু ব্যাংকক-
টিকেট হাতে পেয়ে অবাক হলাম! আমি জানতাম না সেই সূদূর ব্যাংককেও এমনই এক এয়ারপোর্ট আছে যার নাম শুনে আমাকে অবাক হতে হবে। এয়ারপোর্টের নাম সূবর্ণভুমি! এ নাম তো শুধু বাংলা বা সংস্ক্বত শব্দ ছাড়া মানায়ই না। কারণটা কি এমন নামের?
যাই হোক শুরু হলো বাংলাদেশ শাহজালাল এয়ারপোর্ট থেকে আমাদের যাত্রা। চেকইন এর পর ওয়েট করছি আমরা। ঐশ্বর্য্য পিচ্চিটা তো কোনো বাছ বিচার না মেনেই এয়ারপোর্টের এ্যালকোহলের দোকানে ঢুকে পড়লো আইপ্যাডে ওয়াইফাই কেমনে অন করবে জানতে। হঠাৎ পায়ে জ্বলুনী শুরু হলো। ওমা তাকিয়ে দেখি এত বড় বড় মশা! বাপরে এইসব মশার কামড়ে যদি এইডস হয়। নাকি ইবুলা ভাইরাসই ধরে কে জানে। এক লাফে দুই পা চেয়ারে তুলে বসে রইলাম আমি, কোনো ম্যানার ফ্যানারের তোয়াক্কা না করে।
থাই এয়ার লাইন্সে যাত্রা ছিলো আমাদের। এয়ারহোস্টেসরা আমাদেরকে অভ্যর্থনা জানালো, সয়াদিখা...সয়াদিখা
সয়াদিখা, সয়াদিখা শুনতে শুনতে আমি শেষ। আরে কি বলে এরা । প্রথমে শুনে আমার কানে আসছিলো সারিহা...... আর আমার মত আমাদের দলের পিচ্চি সারিহাও বার বার সে ডাকে ফিরে ফিরে তাকাচ্ছিলো এয়ারহোস্টেসদের দিকে। সে যাইহোক সয়াদিখার অর্থ বা ইতিহাস পরে জানিয়েছিলো আমাদের পুকেট সিটি ট্যুর গাইড বেলা। বেলা মানে সুন্দরী। এটা ইটালিয়ান নাম । আমার ইটালিয়ান বন্ধুর কাছে আগেই জেনেছিলাম বেলা নামের মিনিংটা। বেলার কথায় আসছি পরে।
তো শুরু হলো যাত্রা। মেঘের উপরে ভেসে চললো আমাদের পঙ্খীরাজ। দুপুর ১টা ৪০ এ ফ্লাইট ছিলো। খানা পিনা করে একটু গুছিয়ে বসতে না বসতেই পৌছে গেলো বিমান আমাদের গন্তব্যে। লেমন চিকেন আর বাসমতী রাইস সাথে সফ্ট কেকের টুকরো খুব মজা করেই খেয়েছিলাম আমরা।
এয়ারপোর্টে নেমেই আমরা এয়ারপোর্ট থেকেই পরেরদিনের সিটি ট্যুর ঠিক করে ফেললাম। মেয়েটার নাম ছিলো সারাহ। সে বললো আমাদের হোটেলে পরদিন সকাল ৯টায় পৌছে যাবে গাড়ি। সাথে থাকবে ইংলিশ স্পোকেন গাইড ন্যান্সি।
যাইহোক টিকেট কেটে আমরা মিটার ট্যাক্সি করে হোটেলের দিকে রওয়ানা দিলাম। তখন আকাশ অন্ধকার হয়ে এসেছে। আসলে আমরা বেশ কিছুটা ক্ষন এয়ারপোর্টে কাটিয়েছিলাম। পিচ্চি রিহানের কাজই হলো যেখানেই স্ক্রিন দেখে সেখানেই দাঁড়িয়ে যাওয়া। স্ক্রিনে কি সব ছাইভস্ম লেখে যে সে কে জানে!
আমাদের সবার মাঝেই এক অজানা আনন্দ কাজ করছিলো। ঝকঝকে তকতকে একটা দেশ কিন্তু ট্যাক্সি করে যাবার সময় মনে হলো আমাদের ঢাকাও কম সুন্দর নয়। সৌন্দর্য্যে আমার ঢাকাও এটার কাছাকাছিই বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে যেনো বেশি সুন্দর!!!!
আমি খুবই হিংসুটে আর পসেসিভ সেটাই বুঝলাম যখন প্রতি পদে পদে তুলনা করে মনে মনে বেশি মার্কটাই দিতে চাইছিলাম আমার দেশকে।
ট্যাক্সি গিয়ে পৌছুলো আমাদের হোটেলে।হোটেল এ্যাম্বাসাডর। ক্রিস্টমাস আর নিউ ইয়ার উপলক্ষ্যে চারিদিক ঝকমক করছিলো আলোক সজ্জায়। আমাদের হোটেলটাও জ্বলছিলো যেন রংধনুর মত। বিশাল ঝাড়বাতি গুলির নীচ দিয়ে রুপোলী আলোর ঝাঁকে ঝাঁকে রেইন ডিয়ার, সে এক রুপকথার রাজ্য।
রুমে ঢুকেই আমরা ফ্রেস হয়ে নিলাম । ডিনার করতে বের হলাম তারপর। কোথায় ডিনার করবো কোনো ঠিক ছিলোনা। ভাবলাম বের হয়ে যা মনে চাই সেটাই খাওয়া যাবে। এ্যাম্বাসাডর হোটেলের চারিধারে ইন্ডিয়ান আর বাঙ্গালী খানা। কিন্তু আমরা সেসব না খেয়ে আজ ম্যাকডোনাল্ডস খাবো ডিসিশান নিলাম। হেঁটে হেঁটে চললাম আমরা ফুটপ্যাথ ধরে লাইন করে। আমাদের দেশের ফুটপ্যাথ আর কি দখল করে হকারেরা। সে দেশে তো হাঁটাই যায়না এই অবস্থা। খাবারের দোকান হতে জামা, কাপড়, জুতা, জু্যেলারী, স্যুভেনিয়র কি নেই সেখানে। তবে লজ্জা পেলাম যখন দেখলাম উন্মুক্ত খোলা আকাশের নীচেই তারা পশরা সাজিয়ে বসেছে নানারকম আদি পন্যের। আমাদের সাথে বাচ্চারা ছিলো । তারা আমার থেকেও হাজারগুন চালাক। আমি যা দশ মিনিটে বুঝি তারা তা বুঝে এক সেকেন্ডে। তারা একে অন্যকে গুঁতাগুতি করে, ফিস ফিস করে সেসব দেখাতে লাগলো।
সে যাই হোক ম্যাকডোনাল্ডসে বার্গার, কমলা রঙের অরেন্জ জ্যুস আর সবুজ এ্যাপেল জ্যুস দিয়ে ডিনার সারলাম। আমাদের মাঝে হুজুর প্রকৃতির আরিফ সাহেব মেয়েদের নাউজুবিল্লাহ টাইপ ড্রেস দেখে আকাশের তারা গোনা শুরু করলেন।
যাইহোক ফিরে আসলাম যখন হোটেলে তখন রাত ১২টা। পরের দিনের জামাকাপড় গয়না গাটি সাজসজ্জা ঠিকঠাক করে তলিয়ে গেলাম ঘুমের রাজ্যে।
ফেরার পথে একটা জিনিস দেখে অবাক হয়েছিলাম। ফুটপ্যাথে বসে আছে আমাদের দেশের মতই বহু ভিখারীরা। আমাদের দেশের মতই ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা ঘুমুচ্ছে পথের ধারে। শুধু পার্থক্য আমাদের ভিখারীদের জামাকাপড় ধুলি ধুসরিত আর ওদেরগুলো চকচকে। আরও একটা মজার ব্যাপার দেখলাম আমাদের ভিখারীদের হাতে থাকে থালা। ব্যাঙ্গাত্বক কথাতেও আমরা তাই বলি সব শেষ হলে তো থালা হাতে পথে নামতে হবে। কিন্তু ওদের ভিখারীদের হাতে থাকে কাগজ বা প্লাসটিকের গ্লাস।
একখানে দেখেছিলাম এক অপার্থীব দৃশ্য। দুটি ছোট ছোট ভিখারী শিশু অঘোরে ঘুমুচ্ছে পথের ধারে। দুদিকে পড়ে আছে দুটো শেষ হয়ে যাওয়া দুধের বোতল আর ছোট্ট একটা কুকুরছানা ওদের পায়ের কাছে। পাহারা দিচ্ছে ওদেরকে। এমন অপার্থীব সৌন্দর্য্যের দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করছিলো অনেকেই । আমি পারলাম না। আমার মানবিকতায় আর বিবেকে বাঁধা দিলো ..........শুধু মনের পর্দায় তুলে রাখলাম সে ছবি সারাজীবনের জন্য।
টেম্পল এ্যান্ড ক্রিসটেলা
পরদিন খুব ভোরে ঘুম ভাঙলো আমার। তখন প্রায় ভোর সাড়ে পাঁচটা। ১০তলার বিশাল জানালায় দেখলাম ভোরের ব্যাংককের আকাশ। সুবিশাল ভবনগুলির ফাঁক দিয়ে আমাদের হোটেলের অর্ধচন্দ্রাকৃত স্যুইমিং পুল দেখা যাচ্ছিলো। এক বৃদ্ধ সেখানে স্যুইমিং করছিলো। একে এক সবাই ঘুম ভেঙ্গে উঠলো।
সবাই আমরা সেদিন হলুদ কমলা কম্বিনেশনের পোষাক পরেছিলাম। তৈরী হয়ে আমরা গেলাম ডাইনিং এ। বিভিন্ন রকম সিরিয়াল থেকে শুরু করে ফ্রায়েড রাইস, চিকেন কারী, ব্রেড, জ্যাম জেলী, নান কোনো রকম ব্রেকফাস্টেরই অভাব ছিলোনা সেখানে। দ্রুত খাওয়া শেষ করতে হলো কারণ ৯টায় সিটি ট্যুরের গাড়ি আসবে।
গাড়ির জন্য খোঁজ করতে গিয়ে আমরা খুঁজছিলাম ন্যান্সি নামের কোনো তরুনী গাইড। তার বদলে দেখি মোটা সোটা বুড়ো মতন এক গাইড যার নাম কাকা। সে বল্লো তাদের কোম্পানীর মালিক নাকি সবাইকে এই উপাধী দিয়েছে। কি আশ্চর্য্য কথা ! সে যাইহোক,
শুরু হলো আমাদের যাত্রা। পথে যেতে যেতেই ছবি তুলছিলাম আমি গাড়ির কাঁচের ভেতর দিয়েই। সবচেয়ে মজা লাগছিলো ওদের বর্ণালী ময়ুর শোভিত ও রাজারাণীর ছবি সম্বলিত নানা রকম তোরনগুলো।
আমরা প্রথমে গিয়ে পৌছুলাম Wat Traimit( The temple of solid gold buddha) মন্দিরে। অসংখ্য ট্যুরিস্টদের ভীড় ছিলো সেখানে। স্নেক বুদ্ধা বা কালো সাপের ফনার মাঝে স্বর্নালী বুদ্ধ মূর্তীও মুগ্ধ করলো আমাকে। আমি এই সুযোগে একটু প্রার্থনাটাও সেরে নিলাম সেখানে।
দ্বিতীয় মম্দিরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেবার আগেই আমাদের গাইড কাকা পলিব্যাগে করে কাঁচা আম কিনে আনলো। সে বললো তাদের ফ্রুট জগৎবিখ্যাত। আমরা খেয়ে দেখতে পারি। তার অনুরোধে এক টুকরো আম মুখে দিলাম। মোটেও টক নয় আমাদের কাঁচা মিঠা আমের মত স্বাদ। তবে আমাদের দেশের কাঁচামিঠা আমের মত সেই মন ভুলানো গন্ধ কি আর তারা পাবে? তাই কি হয়?
এরপর গেলাম আমরা Wat pho ( reclining Buddha)
সুবিশাল গোল্ডেন বুদ্ধা ও তার পায়ের তলার অসংখ্য সব বাণী। মুগ্ধ হলাম আমরা। মন্দিরের বাইরের বাগান, মূর্তী সবকিছুতেই ছিলো স্বর্গীয় পরিবেশের ছোঁয়া। অসংখ্য ট্যুরিস্টদের ভীড় ছিলো সেখানেও।
এরপর কাকা আমাদেরকে নিয়ে চললো Wang Talan and Crystela shop
এ। এত মনোমুগ্ধকর জ্যুয়েলারী দেখে আমি তো মুগ্ধ! জ্যুয়েলারী গুলোর আকাশছোঁয়া দাম ছিলো। আর তাছাড়া জ্যুয়েলারী কেনার কোনো ইচ্ছে বা শখও ছিলোনা আমার।তারচাইতে গোল্ড প্লেটেড ক্রিস্টাল বসানো হাতীগুলিই পছন্দ হলো বেশী আমার। ছোট্ট এতটুকুন হাতী একেকটা ১১০০ বাথ। ফিক্সড প্রাইজ কোনোভাবেই কমাবেনা তারা। কি আর করা !
এরপর কাকা আমাদেরকে নিয়ে চললো থাই সিল্কের শপে। যেতে যেতে নাক ডেকে ঘুমিয়ে পড়লো সে গাড়িতে। আমরা অবাক ! কোনো গাইড কখনও ঘুমায় আমরা জানতাম না।
Madame Tussaud Museum in Bangkok
পরদিন আমাদের গন্তব্য ছিলো Madame Tussaud Museum।সিয়াম প্যারাগনে নামলাম আমরা। আমি জানতাম বাচ্চারা খুব মজা পাবে তাই এখানে আসার ইচ্ছেটা আমার মাঝে কাজ করছিলো ভীষনভাবে। আমরা একই সাথে madame tussaud museum আর ওশান ওয়ার্ল্ডের টিকেট কিনেছিলাম।
প্রথমেই চোখে পড়লো Leonardo DiCaprio। ইরফান তো দৌড়ে গিয়ে ছবি তোলা শুরু করলো। আমার অবশ্য একটু লজ্জা লজ্জা লাগছিলো । তবুও আমিও ছবি তুল্লাম তার সাথে কিন্তু আমার সাথের অন্যরা তাকে পাত্তাই দিলোনা কেনো যেন। ছবি তোলা তো দূরের কথা।
মহাত্মা গান্ধী তিনি আমার একজন আইডল পারসন। কিন্তু বাচ্চারা তাকে চেনেই না । এই বুড়া মানুষটার উপর আমার এই অগা্ধ শ্রদ্ধায় তারা বিস্মিত। লেডি ডায়না , Aung San Suu Kyi, বারাক ওবামা তাদের কাছে বিশেষ আকর্ষনীয় ছিলোনা। তাদের পছন্দ Jackie Chan, ব্রুসলি। কুইন এলিজাবেথকে না চিনলেও অনেকেই ক্রাউন আর কিংরোবটা নিয়ে ঠিকই সিংহাসনে রাজা সেজে তার পাশে ছবি তুলছিলো। আর আইনস্টাইনকে তো পারলে তারা ব্লাকবোর্ডে অংক শিখিয়েই ছাড়ে।
আমি ফুটবল বা ক্রিকেট প্রেমি নই তবুও রোনাল্ড এর পাশে বসতেই ভ্রু কুচকে ভীষন বিরক্ত হয়ে তাকালো সে আমার দিকে। ঐশ্বর্য্য তো মহা খুশী সে নাকি বড় ভাই এর জিমে কখনও ওয়েট লিফ্টিং এর ডামবেলগুলো উঠাতেই পারেনা আর এখানে ফোমের তৈরী ডামবেলগুলি অনায়াসে উঠিয়ে মহা খুশি সে। লেডি গাগার সাথে ঝাঁকড়া চুল পরে নাচলো কেউ কেউ কিছুক্ষন।
নিজেদের ক্যামেরায় ছবি তুলবার সময় ওখানেও কিছু ক্যামেরাম্যান ছবি তুলছিলো। মিউজিয়াম ঘুরে শেষে এসে দেখলাম আমরা সেই ছবি সুন্দর ফ্রেম বন্দী হয়ে অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য। এক এক ছবিতে রাখবেন উনারা ৩০০ বাথ করে । কি আর করা হাজার হোক এত সব গন্যমান্য ব্যাক্তিদের সাথে ছবি বলে কথা। ৩০০ বাথ তো তুচ্ছ সেই সৌভাগ্যের কাছে। যে কারখানায় বানানো হয় সেসব মোমের মূর্তী। সেটাও দেখলাম আমরা। এরপর খানাপিনার পালা।
সিয়াম প্যারাগনের রুফটপে খেতে গেলাম এরপর। বিফ আর চিকেন স্টেক
দিয়ে দুপুরের খানা পিনা শেষ হলো। তারপর গেলাম ওশান ওয়ার্ল্ডে।
সে আরেক অপার্থীব জগত অপেক্ষা করছিলো সেখানে আমাদের জন্য।
ওশান ওয়ার্ল্ড-
ওশান ওয়ার্ল্ডের মাটিতে পা দিতেই ভয় পাচ্ছিলাম আমি। সমুদ্রের নীল জলরাশীতে বুঝি অতলে তলিয়ে যাবো এইবার। এমনই মনোমুগ্ধকর অঙ্কন। সাধ্য কি তার হঠাৎ বুঝা যায় যে এটা সত্যিকারেই পানি নাকি ছবি?
বাচ্চারা ছবি তুলছিলো সেখানে। কেউ কেউ সেলফি অথবা হেল্পীই....ভেতরে ঢুকতেই প্রথমেই দেখা গেলো বিশাল বড় গোলাপী এ্যকুরিয়ামে বিশাল সব গোলাপী কাঁকড়া। এরপর অপূর্ব সুন্দর নীল নীল মাছ।
অদ্ভুত সব কোরাল আর ছোট্ট ছোট্ট সি হর্সগুলো তাদের বাঁকানো লেজে ঝুলে ঝুলে দোল খাচ্ছিলো সব গাছের ডালে। আশ্চর্য্য হলাম দেখে যে প্লাস্টিকের মত ঝাঁউপাতা রঙ্গিন মাছ।একটু করে না নড়লে জীবনেও বুঝতামই না আমি সে সেগুলো আবার মাছ!
বর্নীল সব মাছগুলোর মাঝে জেলীফিস এর নানা রকম রঙের খেলা ও তারই সাথে মিলিয়ে সুরের যাদু জীবনে ভুলবোনা আমি। মনে হচ্ছিলো হালকা রঙিন রঙের টিস্যু কাপড়ের ব্যালরিনা ড্রেস পরে নেচে চলেছে কোনো পারদর্শী ফরাসী নর্তকীরা।
পেঙ্গুইনের সাতার আর বরফের মাঝে বসে বসে মাছ খাওয়া দেখা সেও এক মজার অভিজ্ঞতা। হঠাৎ দেখলাম বিশাল ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে সাঁতরে চলেছে এক ডুবুরী। ইয়া বড় এক মাছকে ধরে ধরে খাবার খাওয়াচ্ছে সে।
এই অতল জলের নীচে সারাটাদিন বসে থাকলেও বুঝি আঁশ মিটবেনা এমনই মনে হচ্ছিলো তখন। জলের মাঝে বিশাল বুদ্ধের প্রতিকৃতি সেও এক মন ছুঁয়ে যাওয়া স্মৃতি।
ওশান ওয়ার্ল্ড থেকে বের হতে হতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এলো। এরপর আমরা চললাম এম, বি, কে শপিং সেন্টারে। কিন্তু আমার সঙ্গীসাথীরা ছিলো শপিং এ নাখোশ হৃদয়। কাজেই তাদের মাঝে কারো পা ব্যাথা শুরু হলো, কারো বা মাথা ঘোরা, একজন তো জিহাদ ঘোষনা করে বসেই পড়লেন বেঞ্চিতে। কি আর করা সেদিনের মত ভ্রমনে বিরতি দিয়ে হোটেলে ফিরে আসতে হলো।
ব্যাংকক টু পুকেট- ডে ইন ব্যাংকক এ্যান্ড ফার্স্ট নাইট ইন পুকেট- সেদিনের ড্রেস কালার ছিলো ব্লাক এ্যান্ড হ্যোয়াইট কালার কম্বিনেশন। সবাই রেডি হয়ে ডাইনিং এ গেলাম।
আমাদের এম্বাসাডার হোটেলের লাগোয়া এক বার্ড পার্ক ছিলো। সেখানে যে কত মনোহরণকারী পক্ষিকূল!!! দেখে চোখ জুড়ায়! মন ভরায়!!পিচ্চিরা সব গ্লাসে নাক লাগিয়ে পাখিদের কলকাকলী দেখে, তাদের ঝগড়াঝাটি, মারামারি উপভোগ করে সাথে আমিও।
সেদিন দুপুরে থাই এয়ারলাইনসে আমাদের পুকেট যাবার প্লান। সকালের বাকী সময়টুকু আমরা পাশেই শপিংমলগুলোতে যাবার প্লান করলাম। নতুন দেশে হেঁটে হেঁটে আবিষ্কার, সে এক দারুন মজার ব্যাপার।মূল্যবান দোকান রবিনসনের পরে ঘুরে ঘুরে পেয়ে গেলাম এক হোলসেল জুয়েলারী শপ। আমি মনের আনন্দে দুল মালা চুড়ি, ব্যাগ যা পারা যায় কিনে ফেললাম। সই ৬ পর্যন্ত যাবার প্লান ছিলো আমাদের। কিছু দোকানে মন হরণকরা সব ঝলমলে পোষাকের পুতুল, স্টাচু।আমি আটকে গেলাম কিছুতেই নড়তে পারলাম না সেখান থেকে কিছু মিছু না নিয়ে। খুব সংবেদনশীল পুতুলের বক্স নিয়ে যখন হোটেল রুমে ফিরলাম। বুঝলাম এর জন্য আরও একটা স্যুটকেস লাগবে এবার আমার।
সবকিছু গোছগাছ করে বড় স্যুটকেসগুলি হোটেলের সেইফ এ রেখে আমরা এয়ারপোর্ট যাবার জন্য রেডি হলাম। তার আগে ম্যাকডোনাল্ড থেকে কিনে নিলাম কিছু বার্গার আর আমাদের অতি প্রিয় ফ্রেঞ্চ ফ্রাইজ।
যখন পুকেট পৌছালাম আমরা। সন্ধ্যা পেরিয়ে গেছে। কিছু পরে একটু গোছগাছ করে আমরা বের হলাম খানা খেতে। পুকেটের সন্ধ্যা দেখে মনে হলো চারিদিকে যেন বিয়ে বাড়ি উৎসব, হই হই রই রই রব। সে যাইহোক আমরা গিয়ে ঢুকলাম এক ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে। একটা মহা স্মার্ট ইন্ডিয়ান ছেলে ঐ রেস্টুরেন্টে কাজ করে সে এগিয়ে এলো। দাদা দিদি করে বাংলায় কথা বলা সেই ছেলে আমাদেরকে খাওয়ালো তন্দুরী চিকেন আর হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানী। এ হোটেলের সবচেয়ে আকর্ষনীয় ব্যাপারটাই ছিলো ওদের ঘটি করে পানি খেতে দেওয়াটা।
কিছুপরে বাচ্চাগুলোকে হোটেলে ঘুম পাড়িয়ে রেখে আমরা বড়রা সিবিচের দিকে গেলাম। পাতঙ বিচের বাংলা রোডে ঢুকে আমার হা্র্ট এ্যাটাক হবার অবস্থা। তখন রাত বারোটা কিন্তু সেইখানের রঙিন আলোকিত জগতে মনে হলো এই রাত দুপরে দিন নেমে এসেছে। সব ছোট ছোট নাই নাই পোষাকের মেয়েরা সবাইকে তাদের নানা রকম শো দেখবার আমন্ত্রন জানাচ্ছিলো। টেবিলের উপর উঠে নৃত্য করছিলো তারা। চারিদিকে এত রকম মিউজিক কিন্তু কে শুনছিলো কার গান, কার বাদ্য জানা নেই আমার।
জার্নি টু ফি ফি আইল্যান্ড---
সকাল ৭টার মধ্যে ফিফি আইল্যান্ড যাবার গাইডের গাড়ি আসবে। তড়িঘড়ি ডাইনিং এ খেতে গেলাম ব্যাংকক রেসিডেন্স হোটেলের হলরুমে। কোনো মতে ব্রেড বাটার আর কমলার জ্যুসে খানাপিনা শেষ করে নীচে নামতেই চিকনা চাকনা করিৎকর্মা একজন ড্রাইভার কাম গাইড এসে পৌছালো। তার গাড়িতে করে আমরা ভোরের পুকেত দেখতে দেখতে পাহাড়ী উঁচুনীচু উপত্যকা বেয়ে গিয়ে পৌছুলাম ফিফি আইল্যান্ড যাবার সমুদ্রের তীরে।সমুদ্রের নাম আন্দামান।
সেখানে আরও একজন নির্দেশক নির্দেশনা দিচ্ছিলো। সে বলছিলো এখানেই পানি কিনে নেন, এখানেই স্যান্ডেল, স্যুইমিং কসটিউম যার যা দরকার কিনে ফেলেন কারণ ফি ফি আইল্যান্ডে সব জিনিসের দাম দ্বিগুন। সবাই ভয় পেয়ে কেনাকাটা শুরু করে দিলো। কেনাকাটার ধুম পড়ে গেলো বটে কিন্তু পরে দেখলাম সেটাও তাদের এক ব্যাবসায়িক ধান্দাবাজি বুদ্ধি। কারন পানি ফ্রি ছিলো চা, কফি সবই ফ্রি ছিলো শীপে। আমাদের ক্রুজের নাম ছিলো সি এ্যান্জেল।
সি সিকনেসের কারণেই হোক বা কোনো অকারনেই হোক আমার মাথা কেমন যেন ঘুরছিলো। কাজেই ডেকের উতল হাওয়া বা অবারিত সমুদ্রের নীল জলরাশী কোনোটাই ঠিক মত উপভোগ করতে পারছিলাম না আমি।
দুই ঘন্টা জার্নী শেষে দেখা পাওয়া গেলো সমুদ্র ফুড়ে উঠে আসা এক আশ্চর্য্য পর্বতমালা। আমাদের ক্রুজ সেখানে এসে থামলো। টুরিস্টদের জন্য সেখানে মাছেদের জন্য খানা খাওয়ানোর ব্যাবস্থা ছিলো। ঝাঁকে ঝাঁকে মাছেরা নির্ভয়ে ভীড় জমাচ্ছিলো ক্রুজের ধার ঘেষে খাবারের আশায়।
এর পর এলো চোখে চশমা এঁটে লাইফ জ্যাকেট পরে সমুদ্রের তলদেশ ঘুরে দেখবার এ্যাডভেঞ্চার। আমার অবশ্য তাতে কোনো শখ ছিলোনা। কিন্তু আমাদের দলের দুঃসাহসী বাচ্চাগুলো ধড়াচুড়া পরে ঠিকই নেমে গেলো জলে।
যদিও আমি চোখে দেখিনি তবে তাদের চোখে যা দেখলাম ও জানলাম , সে নাকি এক অপার্থীব দৃশ্য। ঝাঁকে ঝাঁকে রঙিন অজানা অচেনা সব মৎস্যদল আর ররং বেরং পাথর শৈবাল আর প্রবালের ভীড়ে ভেসে চলা জীবনের এমন দূর্লভ মুহুর্ত নাকি আসেনা কখনও।
এরপর গন্তব্য ফি ফি আইল্যান্ড। খুব মজাদার খানা পিনা শেষে আমরা বসলাম সমুদ্র সৈকতে। প্যারাস্যুটে করে মানুষ উড়ছিলো সমুদ্রের উপর।
কিছুক্ষন সেখানে কাটিয়ে ফিরে এলাম আবারও আমাদের সি এ্যাঞ্জেল ক্রুজে।
এইবার সারাদিনের ধকল আর কিছু বাচ্চাদের কুলালোনা । কেউ কেউ সিটে হেলান দিয়ে নাক ডেকে ঘুমিয়ে পড়লো। আমারও আর সমুদ্র দর্শন ভালো লাগছিলোনা। আমিও অপেক্ষা করলাম তীরে পৌছাবার। তবে তীরে পৌছে মুগ্ধ হলাম।
থরে থরে সাজানো রয়েছে নীল সবুজ সমুদ্র, প্রবাল আর রঙ্গিন মাছেদের ছবি আঁকা গোল গোল কাঁচের প্লেটে আমাদের সবার ছবি। মনে পড়লো আজ সকালে ক্রুজে উঠবার সময় তারা তুলে রেখেছিলো এইসব ছবি। তড়িঘড়ি ছবিগুলি নিয়ে আমরা আমাদের গাড়ির সন্ধানে গেলাম।
সেখানে সারে সারে দাঁড়ানো ছিলো বিভিন্ন ট্যুর কোম্পানীর গাইড ও ড্রাইভার। তারা কেউ ইংলিশ জানেনা। আমি হতাশ হতে যাবো এই ভেবে যে কি করে বুঝাবো তাদের আমাদের গন্তব্যস্থল, ঠিক তখনি চোখে পড়লো একজন ইংলিশ জানা লিডার সে সবাইকে খুঁজে দিচ্ছে যার যার গাইড ও ড্রাইভার। মুগ্ধ হলাম এই সিস্টেমে। ফিরে চললাম হোটেলের দিকে।
গ্রেট মেমোরিজ ইন ফুকেত-
পরদিন ব্রেকফাস্ট সেরে ওয়েট করছি ফুকেত সিটি ট্যুরের গাড়ির জন্য। খুব শিঘ্রী আসলো হ্যাংলা পাতলা চেহারার একটা মেয়ে নাম তার বেলা। বেলা নামটা শুনেই আমি তাকে বললাম এই নামের মিনিং জানি আমি। এটা ইটালিয়ান নেম আর এর মানে হলো সুন্দরী। বেলা বললো যে আমি ১০০% রাইট এবং ওর ইটালিয়ান মা এই নাম রেখেছে ওর। বেলাকে আমার খুব ভালো লাগলো তবে বেলার মত বেলা সে ছিলো না মোটেও। তবুও খুবই সাদামাটা সাধারণ চেহারার বেলা তার চটপটে স্বভাবে খুব শিঘ্রী মন জয় করে নিলো আমাদের।
প্র্থমেই আমরা গেলাম কাতা ভিউ পয়েন্ট। সুউচ্চ পর্বতের উপর থেকে মনোহরণকারী চারিদিকের নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য্য যে কতই না সুন্দর না দেখলে হয়তো তা কখনো কারো জানাই হবেনা।আমরা ছবি তুলতে শুরু করলাম তবে একটা কারণে হঠাৎ আমার ভীষন মন খারাপ হলো। ওভার এক্সাইটেড এবং আমাদের দলের সবচাইতে দুষ্টু আর চঞ্ছল ইরফান আমার ছবি তুলতে গিয়ে পেছন ফিরতে গিয়ে আর একটু হলেই হয়তো সুউচ্চ পর্বত থেকে নীচেই পড়ে যেত। আমার চিৎকারে থেমেছিলো সে। যদিও তাতে তার কোনো বিকার ছিলোনা কিন্তু এরপর বেশ কিছুক্ষন স্তম্ভিত ছিলাম আমি। সে কথা ভাবলে এখনও আমার হাত পা হীম হয়ে যায়।
কাতা ভিউ পয়েন্ট থেকে বিগ বুদ্ধার মূর্তী দেখা যাচ্ছিলো। সাদা ঝকঝকে মেঘমালার সাথে আকাশের গায়ে মিশে ছিলো মহান বুদ্ধা। সেখানে এক ম্যাকাও পাখিওয়ালা বসেছিলো। চেইনে বাঁধা বিশাল ম্যাকাও ঘাড়ে বা হাতে নিয়ে ছবি তুলছিলো অনেকেই।
কাতা ভিউ পয়েন্ট থেকে আমরা গেলাম ফুকেত সাফারী। গ্রাম গ্রাম চালাঘরের মত দেখতে এই সাফারীতে কতইনা মজার স্মৃতি জমে থাকলো আমাদের।
মাংকি শো- প্রথমেই আমরা গেলাম পর্দাঘেরা এক ছোট্ট ঘরে মাংকি শো দেখতে।মাংকিটাকে কেনো যেন মোটেই উৎফুল্ল দেখাচ্ছিলোনা। তবে দারুন দক্ষতায় সে তার মাস্টারের সকল নির্দেশনা মানছিলো। গুড মরনিং থেকে শুরু করে ট্যুরিস্টদের কোলে বসা, তাদেরকে কিস করা প্রত্যেকটা কাজই সে করছিলো দারুন দক্ষতায় ও ম্যানারড ওয়েতে। আমাদের অনেকেই সেই মাংকির সাথে খেলাধুলায় ও ছবি তোলায় মেতে উঠলো কিন্তু আমি বীর সাহসীর সাহসে সেই সাহসটুকু কুলালোনা কাজেই আমি দূরেই থাকলাম। মাংকিটার হ্যাসব্যান্ড নাকি সিক আর বাচ্চাটারও শরীর খারাপ আর তাই সে মন খারাপ করেই তার কর্তব্যগুলি পালন করে যাচ্ছিলো। সে তার রেস্ট টাইমে স্ট্র দিয়ে জ্যুস খেলো ও নারকেল পেড়ে দেখালো । এই দুঃখী মাংকিটার জন্য মন খারাপ হচ্ছিলো আমার আবার অবাকও হলাম তার কর্মনিষ্ঠতা আর দায়িত্বশীলতা দেখেও।
এ্যালিফেন্ট ট্রেকিং-বিশাল হাতীর পিঠে করে গভীর জঙ্গলের মাঝ দিয়ে উঁচু পর্বতচূড়ায় ঘুরে বেড়ানো! আমার কোনোই শখ নেই বাবা। তবে অনেকেই সেই দুঃসাহসিক অভিযান শেষে ফিরে এসে সুন্দর কাগজের ফ্রেমে মোড়ানো ছবি দেখাতে লাগলো।
প্লে উইথ বেবি এ্যালিফ্যান্ট- বাবু হাতীর সাথে খেলাধুলা। সত্যিই এক মজার অভিজ্ঞতা আমি যদিও ভয় পাচ্ছিলাম তার গায়ে হাত দিতে কিন্তু অন্যান্যরা বিশেষ করে দুঃসাহসী ইরফান ও তার কিছু সঙ্গীরা হাতীকে জড়িয়ে থাকলো যেন সে তাদেরর কত দিনের বন্ধু ওই বাবু হাতীটা। হাতী বাচ্চাদেরকে চকাস চকাস করে চুমু দিচ্ছিলো। তাদের হাতে কলা খেয়ে আর পাউরুটি খেয়ে ভীষন খুশী হলো সে।
মিনি অর্কিড ফার্ম- অপরূপা বেগুনি, সাদা গোলাপী অর্কিড ঝুলছিলো অর্কিড ফার্মেয সেখানে দেখলাম এক জ্ঞানী কাকাতুয়া। এত চকচকে রঙ আর হলুদ প্লাসিকের মত তার ঠোঁট যেন মনে হচ্ছিলো সেটা কোনো সো পিছ।
স্নেক শো-ও মাই গড!! এত কাছে কোনো রকম বন্ধনহীন বা সাপের ঝুড়ি খাঁচাবিহীন ইয়া বিশাল বিশাল সাপ দেখে আমি গ্যালারী ছেড়ে দৌড়ে পালাবো কিনা ভাবছিলাম। অনেক ভেবে চিন্তে ও মাঝে মাঝে চোখ বন্ধ রেখে কষ্ট করে বসে রইলাম তবুও সেই ৩০ মিনিটস। ৩০ মিনিটস ছিলো ৩০ বছরের সমান। সেই সাপের গুহায় ছিলো তিনজন সাপুড়ে। একজন নানা রকম বর্ণনা দিচ্ছিলো সাপগুলির নাম ধাম পরিচয় ও স্বভাব সম্পর্কে। আর একজন খেলেছিলো শান্ত ও বন্ধুবৎসল পাইথন নিয়ে আর আরেকজন ধূর্ত তড়িৎ আর পাকা সাপুড়ে শুধু ভয়ংকর কিং কোবরার সাথে খেলাধুলাই করেননি তিনি সাপের ঠোঁটে চুমু খেয়েও দেখালেন এই সাপ যে তার প্রেমিকাও বটে। তারা গ্যালারী থেকে ডাকলেন কারা সাপ নিয়ে, গলায় বা শরীরে জড়িয়ে ছবি তুলতে চায় আমি তো কোটি টাকা দিলেও টা চাইনা কিন্তু একে একে ঠিকই ছুটলো সারিহা, মনিকা, রিহান আর ফারদিন। আমি সাপ ওদেরকে একে একে গিলে খেয়ে ফেলার মুহুর্তটুকু ভেবে চোখ বন্ধ করেই ছিলাম। কিন্তু তিনারা নির্বিঘ্নে ও নিশ্চিন্তে একের পর এক হাসি হাসি মুখে সাপ জড়িয়ে ছবি তোলার পোজ দিয়ে যাচ্ছিলেন।
বিগ বুদ্ধা-
বিগ বুদ্ধা-বিগ বুদ্ধার কাছে প্রপার ড্রেস ছাড়া মেয়েরা যেতে পারবেনা তাই একমাত্র আমি ছাড়া সবগুলো হাফড্রেস মেয়েদেরকে লুঙ্গির মত নানা রঙের দুই টুকরো কাপড়ে ঢেকে ঢুকে যেতে হলো সেই বিশাল বুদ্ধার মূর্তীর কাছে। সে এক বিশালতার প্রতীমা। এ বুদ্ধা যেন সফেদ পবিত্রতা। আলগোছেই মাথা নত হয়ে আসে শ্রদ্ধায়।
চালোং টেম্পল- সে যেন এক সোনায় মোড়ানো রাজ্য!!! এত সুন্দর ঝকঝকে রাজ্যের চকচকে পথের ধুলিকণাগুলোতেও যেন মিশে আছে সোনা। বিশাল জায়গা জুড়ে এই চালোং মন্দিরের বাগান আর কারুকার্য্যে মোহিত হলাম আমি।
কেস্যুনাট ফ্যাক্টরী-কেশ্যুনাট যে এত বড় আপেলের মত দেখতে তা আমার জানা ছিলোনা। আর তার প্রসেসিং ও হয় হাতে ম্যানুয়ালী। নানা রকম নাট চারিদিকে থই থই করছে। আর এমন ক্রিসপি জিভে জল আসে। যত ইচ্ছে খেয়ে খেয়ে টেস্ট করা যেতে পারে তারপর ইচ্ছে হলে কেনো নইলে নো প্রবলেম। আমিও তাই প্রাণ ভরে খেয়ে চলেছিলাম যদিও আমি প্রায় প্রতিটাই কেনার চেষ্টা করছিলাম। খেতে খেতে এমন শাস্তি হলো!!!!! ইয়াক থু!!! নাটের পরে থরে থরে সাজানো ছিলো ড্রাই ফ্রুট। বাহ সেসবও মজা কিন্তু টেস্ট করে করে মজা পেতে গিয়ে মুখে দিলাম চিপস টাইপ একটা কিছু যা ভেবেছিলাম আরও মজা। মাই গড!!! যেন পঁচা পঁচা গন্ধের শুটকি মাছ মুখে দিলাম। কোথায় ফেলবো বিন খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমার বিকৃত চেহারার মুখভঙ্গী দেখে এগিয়ে এলেন একজন সহৃদয় কর্মী। তিনি আমাকে দেখিয়ে দিলেন বিনটা। শেষে বিনা পয়সায় খাওয়া নাট আর ড্রাইফ্রুটের মজা বের হলো। সেটা ছিলো ড্রাই ফিস চিপস। ইয়া আল্লাহ সেটা তারা কেমনে খায় কে জানে!!!!!! থু থু থু আমার এখুনি বমি আসছে মনে করে সেই কথা।
হানি ফ্যাক্টরী- খাঁটি মধু চাষের খামারে গেলাম আমরা। আবারও একমাত্র দুঃসাহসী ইরফানেরই সাহস হলো এক ঝাঁক মৌমাছিদের সাথে ছবি তোলার। হানির তৈরী চকলেট, আইসক্রিম ছিলো সেখানে এবং ছিলো বিশাল এক বি হাইভ।
স্যুভেনিয়র শপ- হীরা, মনি, মুক্তা, নীলা, রুবি, চুনী খচিত রাজকীয় স্যুভেনিয়র শপ পরিদর্শন শেষে কফি ব্রেকে এসে আমি নিলাম প্রাণ জুড়ানো কোল্ড কফি। এরপর আমরা ফিরে আসলাম হোটেলে।
সাইমন ক্যাবারেট- ফুকেতে পা দেবার পরপরই সেই এয়ারপো্র্ট হতেই দৃষ্টিকাড়া সাজসজ্জা ও রাজকীয় গহনা শোভিত কিছু নৃত্যশিল্পীদের বিশাল বিশাল পোস্টার দেখে আমি হচ্ছিলাম বিমোহিত। ভেবেছিলাম নিশ্চয়ই সেটা এদের ট্রেডিশনাল ড্যান্স টান্স হবে। কাছেই এক ট্যুরিস্ট স্টলে সেই ব্যাপারে জিগাসা করতেই তারা জানালো সেটা ট্রেডিশনাল ডান্স না তবে বড়ই মনোমুগ্ধকর এরোটিক ড্যান্স কাজেই সাথে শিশুরা থাকলে না দেখাই ভালো। কি আর করা সে আশা ছাড়তে হলো।
আবার ব্যাংকক ফিরবার পালা- ফুকেট টু ব্যাংকক, এবারের ফ্লাইট ছিলো নক এয়ার। থাই এয়ার ছাড়া আমার ভয় ভয় করছিলো একটু তবুও প্লেইনে উঠে হলুদ জামা পরা সুন্দর সব এয়ার হোস্টেসদেরকে দেখে আমার মন ভরে গেলো। সন্ধ্যা হয়ে এসেছিলো তখন। বাইরে আকাশে বিদ্যুৎ চমকে যাচ্ছিলো। আমি আয়াতুল কুরসী পড়তে পড়তে শেষ। আবার এয়ার এশিয়ার মত সলিল সমাধি হয় কিনা সে ভাবনায় মরেও যাচ্ছিলাম আমি। আরও কিছুদিন বাঁচার ইচ্ছা আমার। কত কাজ বাকী রয়ে গেছে এখনও।
যাই হোক সেদিন রাতে সহি সালামতে ব্যাংকক ফিরে বাংলাদেশি খানা খেতে গেলাম আমরা। আমাদের হোটেলের নীচেই ছিলো সেই বাংলা খানার রেস্টুরেন্ট। উপরের রেস্টুরেন্টটার নাম মনে আছে আমার মেজবান কিন্তু আমরা যেটায় খেলাম সেটার নাম কিছুতেই মনে করতে পারছিনা। হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানী খেয়ে এক এক প্লেটের দাম নিলো তারা ৩০০ বাথ করে। যদিও তেলে ভরা মশলাদার সেই বিরিয়ানী আমার একটুও ভালো লাগেনি।
রাতে ফিরবার সময় দলে দলে বসে থাকা ফুট ম্যাসাজগার্লরা ম্যাসাজের আহ্বান জানাচ্ছিলো কিন্তু আমরা সেসব উপেক্ষা করে হোটেলে ফিরে এলাম।
The Grand Palace and The Emerald Buddha Temple (Wat Phrakaew)
সকাল সকাল রেডি হয়ে গেলাম। আজ কোনো গাইড ট্যুরের গাড়ি নয় আজ ব্রেকফাস্ট সেরেই আমরা ছুটবো গ্র্যান্ড প্যালাসে। গ্রান্ড প্যালেসের ছবি সন্মলিত জামা কাপড় কেনা হয়েছিলো তার আগেই কাজেই সেসব পরা হলো।
ব্রেকফাস্ট সেরে ট্যাক্সিক্যাব ডেকে সেটাতে উঠতেই ড্রাইভার বললো সে মিটার অন করবেনা । যাইহোক ফাজিল ড্রাইভার মিটার অন না করার শর্ত মেনে নেবার পরেও সে গ্র্যান্ড প্যালেসের মেইন গেইটে না নামিয়ে তার সাথে চুক্তি করা এক বোটওয়ালা দাঁড়িয়ে থাকা গেইটে নামালো আর নামার সাথে সাথেই বোটওয়ালা এসে বলে এখন তো গ্রান্ড প্যালেসে ঢোকার টাইম হয়নি। আরও দেড় ঘন্টা পর টাইম হবে কাজেই ততক্ষনে উনার সাজেশন আমরা বোটে করে প্যালসের চারিধার ঘুরে আসতে পারি। কেনো যেন তার কারসাজিটা আমরা ধরে ফেল্লাম আর একটু সামনে এগুতেই দেখি গেইটও খোলা এবং দেড় ঘন্টা পর বলে কিছু নেই।
গ্র্যান্ড প্যালেসের স্বর্ণখচিত বিশাল প্রাসাদসম স্থাপনাগুলি থেকে চোখ ফেরানোই ছিলো দায়।
ধপধপে সাদা প্রাসাদগুলির ওপর নানা বর্ণিল রঙের কারুকার্য্য সেও ছিলো মনো মুগ্ধকর। প্রাসাদগুলির সামনে দাঁড়িয়ে আছে সোনার প্রতীমারা। অদ্ভুত কারুর ড্রাগনমুখো সিড়ির উপর বসে আমার নিজেকে রাজকুমারীই মনে হচ্ছিলো যেন। বিশাল বিশাল সুসজ্জিত ডিমুন আর মন্দিরের চূড়ো দেখে চোখ ফেরাতে পারছিলাম না তাদের সৌন্দর্য্য থেকে।
গ্রান্ড প্যালেস হতে আমরা গেলাম যাদুঘরে এবং নানারকম প্রাচীনকাল হতে একালের অলঙ্কারাদি দর্শন শেষে এমারেল্ড বুদ্ধা দর্শন করে এমবিকে মার্কেটের পথে পা বাড়ালাম আমরা। কিন্তু সে আরেক ঝামেলা কোনো ট্যাক্সিই যাবেনা এমনি এমনি এম বিকে যাবার পথে নাকি আমাদেরকে যেতে হবে জেমস গ্যালারী ।ওকে তাই সই। গেলাম আমরা সেখানেই। আবারও মনি মানিক্য হীরা রত্নে চোখ ধাঁধালো, মন ভরালো।
লাঞ্চ শেষে আমরা একটু শপিং এ গেলাম। যদিও ক্লান্ত শ্রান্ত ছিলাম তবুও যা হোক ব্যাগ ট্যাগ হাবিজাবি কিনে বোঝা বাড়ালাম। স্টারবাক কফিশপে কফি খেয়ে হোটেলে ফিরলাম। কিন্তু আমরা রাতটুকুও নষ্ট করতে চাইলাম না ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে। এত ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে খেয়াল করলাম ব্যংকক শপিং নগরীতে আসলে আমাদের ঠিক ঠাক শপিংই করা হয়নি। কাজেই আবার ছুটলাম শপিং এ আর এইবার আর ভুল করলাম না। সব ভুলে কিনলাম আমি মনের মতন সব পুতুল।
ওদের ট্রাডিশন্যাল নাচের পুতুলগুলিকেই সবচাইতে ভালো লেগেছিলো আমার । এছাড়াও কিনলাম ওদের পল্লীবালিকা, সাজুগুজ করা মেছুনি, আর নৌকো করে ভেসে চলা ফলওয়ালী।
রাতের খানা ছিলো ইন্ডিয়ান হোটেল বাওর্চিতে। নানা রকম কাবাব এ ভুরিভোজন শেষে ঘুমাতে গেলাম আমরা।
ফুরিয়ে গেলো আমাদের সাত দিনের ভ্রমন কাহিনী ।
পরদিন সকালে সুসজ্জিত এয়ারপোর্টে পৌছে যত পারলাম টবলারন, মলটেসারস, স্নিকার দিয়ে ব্যাগ বোঝাই করলাম। সুসজ্জিত দেশ ব্যাংকককে গুডবাই জানিয়ে ফিরে এলাম নিজের শস্য শ্যামল দেশের মাটিতে ।
আমারও দেশের মাটির গন্ধে ভরে আছে সারা মন
শ্যামল কোমল পরশ ছাড়া যে নেই কিছু প্রয়োজন........
লেখাটা আমার ইবনে বতুতা, মান্থ অব রোজ জুন আপুকে উৎসর্গ করছি-
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪১
শায়মা বলেছেন: পড়ে গেলেনা কেনো বন্ধু!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এত আলসে হয়েছো?????????
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫১
আবু শাকিল বলেছেন: ম্যাকডোনাল্ডসে বার্গার নিয়ে বসে আছে ঐ ভদ্র মহিলা কেডায়
ফি ফি আইল্যান্ড ছবির মতই দেখতে সুন্দর লাগছে।
+
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
শায়মা বলেছেন: সেই দিদিমনির মাথা খারাপ ভাইয়া।
সবকিছুই সুন্দর ছিলো অনেক অনেক ভাইয়া আরো ছবি আছে এই কটা এ্যাড করতে আমার তেরোটা বেজে গেছে।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৬
শায়মা বলেছেন:
এই নাও ফি ফি আইল্যান্ডের সমুদ্রের নীচে এ্যকুরিয়াম দেখার ছবি ভাইয়া।
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
দেশের জন্য বলা শেষের কথাগুলোতে গভীর মমতা লুকাইয়া রহিয়াছে....
উৎসর্গ সঠিক হইয়াছে.....
অনবদ্য পোস্টে দ্বিতীয় লাইক........
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: সত্যি ভাইয়া সব কিছুর পরে আমার এই গানটাই মনে হয়েছিলো !!!!!!!!
থ্যাংকস আ লট এই বিশালাকৃতি পোস্ট পড়িবার জন্য ভাইয়া।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৬
শায়মা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=R7WKWGyi6og
আমার দেশের মাটির গন্ধে ভরে আছে সারা মন
শ্যামল কোমল পরশ ছাড়া যে নেই কিছু প্রয়োজন.......
প্রাণে প্রানে যেন তাই তারই সূর শুধু পাই
দিগন্ত জুড়ে সোনা রঙ ছবি এঁকে যাই সারাক্ষন......
বাতাসে আমার সবুজ স্বপ্ন দুলছে
কন্ঠে কন্ঠে তারই ধ্বনি শুধু তুলছে
গানে গানে আজি তাই, সেই কথা বলে যাই
নতুন আশা এনেছে জীবনে সূর্য্যের এ লগন!!!
আবারও শুনলাম ভাইয়া .....শুনছি
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৯
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: থাইল্যান্ডের ভাসমান মার্কেটে কি গেছেন ?
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: না ভাইয়া!!!
সেই দুঃখ যাবেনা!!!
তুমি তো কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটা দিলে
আমাদের সাথে ২০ টা বাচ্চা ছিলো এতগুলো নিয়ে সেখানে যাওয়া নাকি বুদ্ধিমানের কাজ হবেনা তাই সেই প্ল্যান বাদ দিতে হলো!!
তবে বোটে করা ফলওয়ালী পুতুল কিনে এনেছি !!!
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক বিশদ বর্ণনা!
সুন্দর এবং সাবলীল।
এবং প্রাণবন্ত।
লেখায় ছবিতে ভালো লাগা অনেক।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
সাত দিনের ভ্রমন কাহিনীর বিশেষ শুভেচ্ছা এই সপ্তম পঙক্তিটি।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২১
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
এই বিশদ বর্ণনা একদিনে লিখিনি ভাইয়া । রোজ রাতেই ফিরে ফিরে লিখে রেখেছিলাম। নইলে কত কিছুই না ভুলে যেতে হতো।
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
গানটি আবেগাক্রান্ত করে.... সত্যিই....
ধন্যবাদ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৩
শায়মা বলেছেন: আমি বারবার শুনছি ভাইয়া।
কাল বিকালে গানের অনুষ্ঠানে এটাই গাবো ভাবছি কিন্তু ভুই পাচ্ছি সেখানে শাহনাজ আন্টিও আসবেন
মাইর দিলে কোন দিকে পালাবো জানিনা!!
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
রেকর্ড করে পাঠিয়ে দিতে যেন ভুল না হয়...
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩০
শায়মা বলেছেন: হায় হায় ভাইয়া আমি শুধু রবীন্দ্র!!! সারাজীবন ধরে এটাই গেয়েছি। তাই অন্য গান গাইতে সত্যি ভয় লাগে।
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫০
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আগে এক গ্লাস পানি দাও। পোস্ট পড়তে পড়তে গলা শুকিয়ে গেছে।
যা দেখেছ সব তুলে এনেছ লেখায় আর কিছু এনেছ ক্যামেরায়। তোমার লেখার ধৈর্য আছে বলতে হবে। আমারে মাইরা কুইট্টা ফালাইলেও এতো বড় পোস্ট লেখা সম্ভব নয়।
আমি একবার গিয়েছিলাম আট দিনের জন্য। কিন্তু চিকিৎসা করাতে। সামিতাভেজ হসপিটালে। সুকুম্ভিত রোডে ছিলাম। ব্যাংক গেলে অথচ স্কাইট্রেনের কোন কথা বললে না যে? চারদিকে আদিম জিনিসের ছড়াছড়িটা বলা কি ঠিক হল? আদিম কালে কি এই সব ছিল? এই সব এই কালের।
অনেক কিছু জানলাম। অনেক কিছু দেখলাম। বাচ্চারা যেমন দুষ্ট ছিল, তাদের দিদিমণিরাও কম দুষ্ট ছিল না বুঝা গেলো।
সব চেয়ে ভালো লেগেছে সেখানেও যেয়েও নিজের দেশের সৌন্দর্যের কথা ভুলো নাই দেখে। সেখানকার সৌন্দর্যের মাঝেও নিজের দেশের সৌন্দর্য আলাদা আলো ছড়িয়েছে মনে। দেশের প্রতি এই ভালোবাসার কোন মূল্য নাই। অনেক ভালো লাগলো পোস্ট শায়মা। ভ্রমণ পোস্টে সব সময়ই অনেক কিছু জানার থাকে, দেখার থাকে। তুমিও পোস্টটাকে সেভাবেই সাজিয়েছ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০১
শায়মা বলেছেন:
এই নাও একগ্লাস নীলপানি ভাইয়া
নাকি লাল পানি চাই???
লাল নীল হলুদ সবুজ কোনটা চাও?
যাইহোক একটু পরে এসে সব উত্তর দিচ্ছি
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
শায়মা বলেছেন: যাইহোক ভাইয়া ক্যামেরায় যা তুলেছি তার কিছুই দিতে পারলাম না!!! এত কাঁটাছাটা করা যায় বলো??
আমরাও সুকুমভিতে ছিলাম। এ্যাম্বাসাডর তো সেখানেই। ভাইয়া এত বড় বিশাল দল নিয়ে তাও আবার পিচ্চিপাচ্চাদের নিয়ে অনেক পরিকল্পনাই বাতিল করতে হয়েছে। আদিম জিনিষ না লিহকে কি লিখবো বুঝতে পারছিলাম না। বাচ্চাগুলোতো মহা পাজী আমার মনে হচ্ছিলো কানামাছি খেলার মত ওদের চোখ বেঁধে নিয়ে যাই ।
যাইহোক ভাইয়া আমি তো নাম্বার ওয়ান ভালোমানুষ! বাচ্চাদের চাইতেও।
আর আমি খুবই হিংসুটে! সব কিছুর পর আমার নিজেরটাই ভালো তাই তো গান গাই ----
আমার বাউল মনের একতারাটা
হাজার নদীর বাংলাদেশে সূরের খেয়ায় ভেসে ভেসে
দুঃখ সুখের ঘাটে ঘাটে এসে দেখে কতই জোয়ার ভাটা.....
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!
৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: এই সবে চইলতো না। এক গ্লাস চিরতার পানি লাইগব। পরে এক গ্লাস বেলের সরবত সাথে বরফ কুচি।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
শায়মা বলেছেন:
চিরতার পানি কে খায় !!! থু থু থু!!!বেলের শরবৎও পঁচা! তুমি কাঁচা আমের শরবৎ খাও ভাইয়া
১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৭
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: কাঁচা আমের শরবৎ খায় দুষ্টমণিরা। ভদ্রমণিরা চিরতার পানি, বেলের শরবৎ খায়।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৭
শায়মা বলেছেন: তুমি জানোই না যারা বাঁদরামি করে তাদেরকে ধরে চিরতার পানি খাইয়ে দিয়ে সকল বাঁদারামি ছুটে যায়!!!!
তোমাকে তোমার মা খাওয়াতোনা রোজ রোজ ভাইয়া???????
১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৫
হাতীর ডিম বলেছেন: অটঃ আপু ফেবুতে আসলে নক দিও। কথা আছে।
পোষ্ট প্রিয়তে রাখলাম। পড়ে কমেন্ট করবো
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৮
শায়মা বলেছেন: ডিমভাইয়ু!!!!!!!!!!!! পলে কেনো???????????
এখুনি পলো!!!!!!!!!!
নো ফাঁকিবাজি!!!!!!!!!
১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
আরজু পনি বলেছেন:
আপনার সাথে আমারও আনন্দ ভ্রমণ হলো ...
নতুন পোস্ট দেখে ভালো লাগলো ।
আপনার নিয়মিত ব্লগিং ব্লগটাকে বেশ আনন্দমুখর রাখে ।
এভাবেই আনন্দে মাতিয়ে রাখুন সবাইকে ।
অনেক শুভকামনা রইল আনন্দময়ীর জন্যে ।।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪০
শায়মা বলেছেন: আপুনি নেক্সট পোস্ট রেডি আছে প্রায়!!! মানে একটু বাকী আর সেটা তোমার জন্য
আনন্দময়ী নামের জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস আর ভালোবাসা আপুনিমনি!!!!
১৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: তবে লজ্জা পেলাম যখন দেখলাম উন্মুক্ত খোলা আকাশের নীচেই তারা পশরা সাজিয়ে বসেছে নানারকম আদি পন্যের।
আমাদের মাঝে হুজুর প্রকৃতির আরিফ সাহেব মেয়েদের নাউজুবিল্লাহ টাইপ ড্রেস দেখে আকাশের তারা গোনা শুরু করলেন।
একখানে দেখেছিলাম এক অপার্থীব দৃশ্য। দুটি ছোট ছোট ভিখারী শিশু অঘোরে ঘুমুচ্ছে পথের ধারে। দুদিকে পড়ে আছে দুটো শেষ হয়ে যাওয়া দুধের বোতল আর ছোট্ট একটা কুকুরছানা ওদের পায়ের কাছে।
এরপর কাকা আমাদেরকে নিয়ে চললো থাই সিল্কের শপে। যেতে যেতে নাক ডেকে ঘুমিয়ে পড়লো সে গাড়িতে। আমরা অবাক ! কোনো গাইড কখনও ঘুমায় আমরা জানতাম না।
পাতঙ বিচের বাংলা রোডে ঢুকে আমার হা্র্ট এ্যাটাক হবার অবস্থা। তখন রাত বারোটা কিন্তু সেইখানের রঙিন আলোকিত জগতে মনে হলো এই রাত দুপরে দিন নেমে এসেছে। সব ছোট ছোট নাই নাই পোষাকের মেয়েরা সবাইকে তাদের নানা রকম শো দেখবার আমন্ত্রন জানাচ্ছিলো। টেবিলের উপর উঠে নৃত্য করছিলো তারা।
আমরা ছবি তুলতে শুরু করলাম তবে একটা কারণে হঠাৎ আমার ভীষন মন খারাপ হলো। ওভার এক্সাইটেড এবং আমাদের দলের সবচাইতে দুষ্টু আর চঞ্ছল ইরফান আমার ছবি তুলতে গিয়ে পেছন ফিরতে গিয়ে আর একটু হলেই হয়তো সুউচ্চ পর্বত থেকে নীচেই পড়ে যেত। আমার চিৎকারে থেমেছিলো সে। যদিও তাতে তার কোনো বিকার ছিলোনা কিন্তু এরপর বেশ কিছুক্ষন স্তম্ভিত ছিলাম আমি। সে কথা ভাবলে এখনও আমার হাত পা হীম হয়ে যায়।
আমাদের অনেকেই সেই মাংকির সাথে খেলাধুলায় ও ছবি তোলায় মেতে উঠলো কিন্তু আমি বীর সাহসীর সাহসে সেই সাহসটুকু কুলালোনা কাজেই আমি দূরেই থাকলাম।
স্নেক শো-ও মাই গড!! এত কাছে কোনো রকম বন্ধনহীন বা সাপের ঝুড়ি খাঁচাবিহীন ইয়া বিশাল বিশাল সাপ দেখে আমি গ্যালারী ছেড়ে দৌড়ে পালাবো কিনা ভাবছিলাম।
কেস্যুনাট ফ্যাক্টরী-কেশ্যুনাট যে এত বড় আপেলের মত দেখতে তা আমার জানা ছিলোনা। আর তার প্রসেসিং ও হয় হাতে ম্যানুয়ালী। নানা রকম নাট চারিদিকে থই থই করছে। আর এমন ক্রিসপি জিভে জল আসে। যত ইচ্ছে খেয়ে খেয়ে টেস্ট করা যেতে পারে তারপর ইচ্ছে হলে কেনো নইলে নো প্রবলেম। আমিও তাই প্রাণ ভরে খেয়ে চলেছিলাম যদিও আমি প্রায় প্রতিটাই কেনার চেষ্টা করছিলাম। খেতে খেতে এমন শাস্তি হলো!!!!! ইয়াক থু!!! নাটের পরে থরে থরে সাজানো ছিলো ড্রাই ফ্রুট। বাহ সেসবও মজা কিন্তু টেস্ট করে করে মজা পেতে গিয়ে মুখে দিলাম চিপস টাইপ একটা কিছু যা ভেবেছিলাম আরও মজা। মাই গড!!! যেন পঁচা পঁচা গন্ধের শুটকি মাছ মুখে দিলাম। কোথায় ফেলবো বিন খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমার বিকৃত চেহারার মুখভঙ্গী দেখে এগিয়ে এলেন একজন সহৃদয় কর্মী। তিনি আমাকে দেখিয়ে দিলেন বিনটা। শেষে বিনা পয়সায় খাওয়া নাট আর ড্রাইফ্রুটের মজা বের হলো। সেটা ছিলো ড্রাই ফিস চিপস। ইয়া আল্লাহ সেটা তারা কেমনে খায় কে জানে!!!!!! থু থু থু আমার এখুনি বমি আসছে মনে করে সেই কথা।
বাইরে আকাশে বিদ্যুৎ চমকে যাচ্ছিলো। আমি আয়াতুল কুরসী পড়তে পড়তে শেষ। আবার এয়ার এশিয়ার মত সলিল সমাধি হয় কিনা সে ভাবনায় মরেও যাচ্ছিলাম আমি। আরও কিছুদিন বাঁচার ইচ্ছা আমার। কত কাজ বাকী রয়ে গেছে এখনও।
আমারও দেশের মাটির গন্ধে ভরে আছে সারা মন
শ্যামল কোমল পরশ ছাড়া যে নেই কিছু প্রয়োজন........
লেখাটা আমার ইবনে বতুতা, মান্থ অব রোজ জুন আপুকে উৎসর্গ করছি-
অসাধারণ ভ্রমণ আয়োজন ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমার লেখাটা মনোযোগ দিয়ে পড়বার জন্য আর তার সাথে সাথে ইমো দিয়ে সব ফিলিংসগুলি বুঝিয়ে দেবার মজাটা দেখে সত্যি মজা পেলাম।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
১৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৯
মহান অতন্দ্র বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট। যদিও সময়ের অভাবে অনেকটা চোখ বুলিয়ে গিয়েছি। ভাল লেগেছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
চোখ বুলানোরই কথা। এত বড় পোস্ট লিখতে গিয়েই আমার তেরোটা বেজেছে।
অনেক অনেক ভালো থেকো,
১৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩৪
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমি আছিলাম দুনিয়ার ভদ্র। যারে কয় ভদ্রের ভদ্র। তাই মায় খালি গ্লাস ভইরা চিরতার পানি দিছে, আর আমি খালি গিলছি। কিন্তু আমার বদ ভাইয়েরা বমি কইরা সব ফালাইয়া দিছে। এইবার বুঝো তাইলে ঠ্যালা।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
শায়মা বলেছেন: আহারে!বুঝতে পারছি তুমি ছিলে মিচকা!
১৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনার স্মৃতি শক্তি আর ধৈর্যের তারিফ করতে হয়। এত কিছু মনে রাখা আর এত বড় পোস্ট লেখা!!!!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১০
শায়মা বলেছেন: আসলেই আমার মেমোরী আর ধৈর্য্য দেখে আমি নিজেও মাঝে মাঝে অবাক হই!
কত যন্ত্রনা যে ঠান্ডা মাথায় সহ্য করতে হয়!
অবশ্য মাঝে মাঝে আমারও তার ছিড়ে যায়!
যাইহোক অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৩৭
জাফরুল মবীন বলেছেন: অনিন্দ্য সুন্দর প্রেজেন্টেশন/মুগ্ধ হলো আমার মন
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ প্রিয় ভাইয়ামনি!!!
১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:২১
বিপ্লবী বেদুঈন বলেছেন: আমার মতে লেখা টা দুটো পর্বে করা যেতে পারত! পড়তে পড়তে মাথা ধরে গিয়েছিলো! তবু যাই হোক থাইল্যান্ড ঘুরে আসা তো হলো! ধন্যবাদ আপনাকে!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪
শায়মা বলেছেন: মাথা ধরারই কথা ভাইয়া!
তিনদিন ধরে লেখার পর আরও একদিন সারাদিন ধরে ছবি এ্যড করার পর আমারও হাতে ব্যথা!
কত্ত কষ্ট করলাম দেখেছো?
তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়ামনি!
২০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমি দেখবো না পড়েবো -----কোনটা !! দেখছি আর পড়ছি -----
শুধুই অবাক আর অবাক !!
অসাধারণ ---------
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫২
শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!!
আরও কত্ত কত্ত ছবি !!!! এ্যড করতে করতে আমি শেষ।
লিখবো নাকি ছবি দেবো? ছবি দেবো নাকি লিখবো !!!
দাঁড়াও তোমার জন্য কিছু ছবি খুঁজে আনছি।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০০
শায়মা বলেছেন:
এটা সেই অপরূপা চালোং টেম্পল
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০১
শায়মা বলেছেন:
আর এই যে একটা সাক্ষাৎকার দিয়ে আসলাম
২১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: হুম! চিন্তার বিষয়।
এত্তো বড়ো পোস্ট, আর আমি পুরোটাই পড়লাম।
হাউ ইজ ইট পসিবল?
২০টা বাচ্চা, কন্ট্রোল করলেন কিভাবে?
বিশদ পোস্টে ভালো লাগা।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৯
শায়মা বলেছেন: বুঝা যাচ্ছে তুমি একজন ভালো স্টুডেন্ট । চরম অধ্যবসায়ী!!!!
২০ টা বাচ্চার জন্য ৬ জন টিচার।
৫ জন করে এক একজনের দায়ি্ত্বে আর একজন সবাইকে দেখবে লাইনের পিছে পিছে।
অনেক অনেক থ্যাংকস এই বিশাল পোস্ট পড়বার জন্য ভাইয়া!
২২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
জুন বলেছেন: শায়মা এত সুন্দর করে তুলে ধরেছো থাইল্যন্ডকে যা আমার এতগুলো পোষ্টেও পারিনি । উৎসর্গে অভিভুত .. অনেক অনেক ধন্যবাদ
আবার আসবো কিছু বলতে ততক্ষন দেখতে থাকো সুবার্নভুমির ডিউটি ফ্রি শপ ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
শায়মা বলেছেন: আহা!!!
তুমি আবার পারোনা না!!!!!!!!
তুমি দেখি দিন দিন আমার থেকেও বেশি বেশি .........
কি হয়ে যাচ্ছো বলোতো আপু???????
ছবিটার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি। সূবর্ণভূমি ডিউটি ফ্রি শপের ছবি তোলা হয়নি আমার।
ফ্লোটিং মার্কেটের ছবি থাকলে দাও আপুনি। সেখানেও যাওয়া হলো না। আর সাইমন ক্যাবারেট এর ক্রাউন পরা মেয়েদের সুন্দর সব পোস্টারই দেখলাম নাচ তো আর দেখা হলোনা।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
শায়মা বলেছেন: আপু তোমার জন্য রংধনু পাখি---
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২০
শায়মা বলেছেন:
আর রংধনু মাছ
২৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ১৪ নম্বর কমেন্টের মত করেই সাজাচ্ছিলাম আমার মন্তব্য কিন্তু একই রকম হবে বলে বাদ দিলাম।
আপনার ঐশ্বর্য্য এর জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভ কামনা।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৯
শায়মা বলেছেন: শুধু ঐশ্বর্য্য কেনো?
ইরফান, রিহান, সারিহা, ফারদিন আরও তাদের বন্ধুদের জন্য কে দোয়া আর শুভকামনা করবে ভাইয়া???
হাহাহা অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!
২৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: বিশাল এক পোস্ট, তবে চমৎকার সব ছবি আর সহজ বর্ণনায় খুব ভাল লাগল্ ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ঢাকাভাইয়া!!!
এত কষ্ট করে এত বিশাল পোস্ট পড়ার জন্য।
২৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: তোমার পক্ষীরাজের লেজে ধরে আমিও ঘুরে এলাম। দারুন সুন্দর করে লিখেছো। ছবিগুলোও দারুন!
আজকালকার পিচ্চিরা! হুম, বড়দের কান কেটে দিতে পারে!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি এলে অনেক দিনের পরে যেন বৃষ্টি এলো!!!!!!!!!!
বৌমা খুঁজে পেয়েছো আপুনি!!!!!!!!!!!!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
শায়মা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=LmZl0_sr7tg
তুমি এলে অনেক দিনের পরে যেন বৃষ্টি এলো
তুমি এলে অনেক কথা এলো মেলো মনে হলো !!!!!!!!!
২৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
উধাও ভাবুক বলেছেন: তোমার লেখার ধৈর্য ও সময় দুটোই যে আছে তার প্রমান এই পোষ্ট।
যাহোক সব ছবি থেকে নিজেকে লুকিয়ে রেখেছ কেন ?
ঢং বাদ দাও।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬
শায়মা বলেছেন: ধৈর্য্য তো সদা ও সর্বদাই আছে তবে সময় আরও বেড়েছে হরতাল ছুটিতে!!!!
আর প্রথম ছবিতেই হাতির সাথে ছবি দেখেও বলো লুকিয়ে আছি!!!!!!!!!!!
আমি কি চোর!!!!!!!!!!!!!
তবে ঢঙ্গী সেতো সবাই জানে!!!
২৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আমি ভাল স্টুডেন্ট!
হা! হা! হা!
শতাব্দীর অন্যতম সেরা জোকস।
ছোট থাকতে নাকি আমি খুব ভাল স্টুডেন্ট ছিলাম।
কোন টিউটর লাগতো না।
খামোকা টাকা নষ্ট করে লাভ কি। বদের হাড্ডি টা কি ওর ম্যাথ বইতে কতগুলো পৃষ্ঠা আছে জানে? (আম্মাজানের ভাষ্যমতে মামাজানের কিংবদন্তী হয়ে ওঠা ডায়লগ।)
নস্টালজিক হয়ে গেলাম।
ছুডোকাল অনেক ভাল ছিল। বড় হইয়াই ঝামেলা কইরা ফেলছি।
মামার সাথে দেখা হলে চশমাটা ঠিক ঠিক করতে করতে বলে, 'আক্কেল কি বিক্রি করে দিয়েছিস নাকি আছে, সালাম করবে কে?'
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭
শায়মা বলেছেন: তুমি রাজপুত্র তুমি শিখবে অস্ত্রবিদ্যা, যুদ্ধবিদ্যা, ঘোড়া চালনা, ধনুক বর্ষন তুমি কেনো আবার ম্যাথস, ট্যাথস করতে গেছো ভাইয়া!!!!
বুঝলাম এই কারণেই তুমি দিশেহারা হয়েছো!!
থাক আর মন খারাপ করোনা।
এই নাও একখানা দিশেহারা রাজকুমারী
দুইজন মিলে পৃথিবী গোল্লায় তুলো !!!!!!!!!!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
শায়মা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=GC2qk2X3fKA
এই নাও এইটাও!
২৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দারুণ পোস্ট আপুনি।
নিজেকে আংশিক দেখাইলা ক্যারে , আপু?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪০
শায়মা বলেছেন: আংশিক!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কি বলো ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!
চোখ থেকে সানগ্লাস খুলো।
প্রথমেই হাতীর সাথে ছবিটা তো ফুলশিক মানে পুরা মানে আস্ত!!!!!!!!! B:-)
২৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮
উধাও ভাবুক বলেছেন: আমিতো হাতির লেডী মাহুত ভেবেছিলাম।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
শায়মা বলেছেন: ভাগ্যিস তবুও মাহুত ভেবেছিলে!!
আমি তো ভেবেছিলাম হাতীর বাচ্চাই ভাববে!!!!!!!!!
তুমি যে কানা !!!!!!!!!!!
তারপর আবার উধাও ভাবুক।
উধাও কানা ভাবুক!!!!
৩০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এত্তো গুলান দিয়ে কি করবো।
একে তো রাজকণ্যাদের ব্যাপক চাহিদা।
এইটা দাও
ওইটা দাও
না না ওইটা ওইটা
দিতে দিতে নিজেরে পিজ্জা ডেলিভারি বয় মনে হয়।
আমরা একটাই বেটার। একচুয়ালি বেটার দেন নেভার।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
শায়মা বলেছেন: হায়রে!!!
নামে দিশাহারা রাজপুত্র আসলে দেখছি তুমি ভীতু রাজপুত্র ভাইয়া!!!!!!
৩১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
উধাও ভাবুক বলেছেন: তোমার বই এর নাম কি ? কোন ষ্টলে পাওয়া যাবে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯
শায়মা বলেছেন: আমার বই এর নাম হৃদয়ে বাংলাদেশ!
যদিও আমি নাম দিয়েছিলাম ছড়া ও ছন্দে বাংলাদেশ কিন্তু রাশেদীনভাইয়া পালটে দিয়েছে।
এটা লিটল ম্যাগ চত্বরে প্রতিকথা প্রকাশনীতে পাওয়া যাবে।
এখনও আসেনি। দু তিনদিনের মাঝে আসবে।
৩২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: রাজপুত্র মাইন্ডে আঘাত পাইছে।
তাও যেনতেন না ইয়া বড় সেগুন গাছের সেই রকমের ইয়া বড় কাষ্ঠের পিটানিতে যেমন ব্যাথা লাগে তেমন।
এহ্মুনি সেনাপতি পাঠাছি। শরৎ চন্দ্রের 'মহেশ' এর গফুরের মতো আপনাকে ধরে বেঁধে নিয়ে আসবে।
আমি ভীতু না।
আমি রাতে একা ঘুমাই বলে রাখলাম।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫
শায়মা বলেছেন: এহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
একে দিশাহারা তাই আবার তুমি ভীতু রাজকুমার!!!
তোমাকে আবার ভয় কিসের!!!!!!!!!!!!
ফুহ ফুহ ফুহ !!!!!!!!
ফুহ দিলেই উড়ে যাবে তোমার তাল পাতার সেপাই !
৩৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: তাও হতে পারে।
রাজত্ব আমার নেই।
কল্পনাকে আশ্রয় করে বাস্তবশূণ্য আলয় আমার।
আমিও চাই না কেউ আমায় ভয় পাক।
নির্ভীকতার জয় হোক।
আপনি নির্দ্বিধায় ফু দিতে পারেন।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে এখন গানের অনুষ্ঠান থেকে ঘুরে আসি ।
এসে ফু দিয়ে তোমার তালপাতার সেপাই উড়িয়ে দেবো ( তোমাকে সহ)
ততক্ষন ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!
বাই ফর নাও।
৩৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: উফ! একেকটা কমেন্টের অযোগ্য পোস্ট। কমেন্টের জন্য স্ক্রল করে নীচে নামতেই ঘন্টা পার। হাজার কমেন্ট পেরিয়ে নীচে আসতে আসতে কি কমেন্ট করবো তাই ভুলে গেছি।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৩
শায়মা বলেছেন: হা হা স্যলি রুপকথামনি!
প্লিজ আবার মনে করো! কি লিখতে চেয়েছিলে প্লিজ প্লিজ প্লিজ!
৩৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৪
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: এত চমৎকার বর্ণনা , আর এত সুন্দর সুন্দর ছবি ! কোনটার কথা বাদ দিয়ে বলি ! প্যালেস খুব সুন্দর ! গান্ধী কে দেখে ভালো লাগল । আমার অন্যতম প্রিয় । তোমাকে দেখতে পেয়েও খুব ভালো লাগল ! খুব উপভোগ করলাম তোমার ভ্রমন পোস্টটা ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫২
শায়মা বলেছেন: অদ্বিতীয়ামনি তাও তো সব ছবি দিতেই পারলাম না!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে!!!
তোমার জন্য পেঙ্গুইনের ছবি!!!
৩৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: কি কমেন্ট করবো? আমিতো কমেন্টও করতে পারিনা ঠিকভাবে। কমেন্টগুলাও পড়ি।
আমি ওই নীল পানিটা খাবো। কি কিউট দেখতে!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
শায়মা বলেছেন:
এই নাও নীল পানি।
লাল পানি আর সবুজ পানিও আছে রুপকথামনি!!!!!!!
আর কি চাই বলো রাজকন্যা আর রাজকুমার লাগবে???
৩৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৫
পাবলিক ডিমান্ড বলেছেন: আমি ফুটবল বা ক্রিকেট প্রেমি নই তবুও রোনাল্ড এর পাশে বসতেই ভ্রু কুচকে ভীষন বিরক্ত হয়ে তাকালো সে আমার দিকে।
এত মানুষ উপরে তেল মারতে মারতে বিজি ছিলো যে আপনার পোস্ট পড়ার সময় মনে হয় কারো ছিলো না।না হলে ৭ নাম্বার জার্সিধারী ফুটবল খেলোয়াড়টা যে ইংল্যান্ডের ফুটবলার ডেভিড ব্যাকহাম ছিল এই কথাটা কেউ একবার বললো না।আফা উনি রোনাল্ডো না উনি ডেভিড ব্যাকহাম।
আমার কমেন্টে মাইন্ড কইরেন না।কথায় আছে না যে আপনার ভুল ধরিয়ে দেয় সেই প্রকৃত বন্ধু।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২১
শায়মা বলেছেন: যদিও ইউ আর নট মাই প্রকৃত বন্ধু তারপরও থ্যাংকস।
৩৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৯
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: না, ছবি নেইনা। আসলটা খেতে চাই। কিন্তু জাস্ট এই নীলটা। একটা হাতীও চাই, কিন্তু এমন কালো হাতী না। শ্যামদেশের সাদা একটা বাবু বাবু মেয়ে হাতী।
আর আমাকে ছোট ভাবা হচ্ছে কেন? আমি কিন্তু মাস্টারীও পাস করে ফেলছি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৩
শায়মা বলেছেন: ওকে আসলটা খেতে তো তোমাকে পরীর দেশে আসতে হবে রুপকথামনি!!!!!!!
এই কালো হাতী ছাড়া নাইতো।
আর তুমি তবুও ছোট কারণ মাস্টারী পাস করেছো আর আমি মাস্টারী করছি !!!!!!!!!!!!
৩৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৪
পাবলিক ডিমান্ড বলেছেন: কেনো ?আমি তেল মারি না তাই?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৬
শায়মা বলেছেন: কেনো তার জবাব দেবার ইচ্ছা নাই।
আর তোমার তেল লবন ঝাল মরিচ কোনোটাই আমার দরকার নেই।
তোমার তেল নিয়ে তুমি বসে থাকো।
৪০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২০
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: আমার জন্য একটা পঙ্খীরাজ পাঠালেই হয়। সাথে ডি ক্যাপ্রিও , রাজকুমারের বেশে। ডালিম কুমার নাম যেন না নেয়, অন্য কিছু নিক। এই যেমন, ব্রেট লী অথবা ব্রেন্ডন জুলিয়ান।
আর আমি সাদাটাই নিব। আমি জানি সাদাটাও আছে। কারচুপি করে লুকিয়ে রাখা হইছে। নিজে ভালোটা নিয়ে আমাকে পচাটা দিবে এইটা ক্যামন টিচার হইলো?
আমি কিন্তু এটা কখনো বলিনি আমিও মাস্টারী পাস করে টিচারী করছিনা ডাক্তারীর পাশাপাশি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৬
শায়মা বলেছেন: বাপরে!!!!!!!!!!!!!! তুমি ডাক্তারদের টিচার!!!!!!!!!!!!
মাপ চাই ..........
আর তোমাকে পিচ্চি বলবো না যদিও তুমি পিচ্চিই থাকবা আর আপনি তো চলবেই না।
আর সাদা হাতীও এনে দেবো আর দেবো গজমোতির মালা।
আর পঙ্খীরাজ তো ঘুমাচ্ছে দাঁড়াও তার ঘুম ভাঙ্গাই।
৪১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪১
শায়মা বলেছেন:
এই যে তোমার জন্য!!!!!!!!!
৪২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৪
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: রাজকুমার কই? ডি ক্যাপ্রিওর মত?
এর সাথে তো কেউ নাই, একে ড্রাইভ করবে কে? সব জায়গায় কারচুপি। নিস্পাপ মনে কত বড় বড় দাগ পড়তেছে জানেন?
ডাক্তারী মানে সবদার ডাক্তারের ডাক্তারী না। এটা অন্য রকম ডাক্তারী। ভুল হইছিল বলতে। ডাক্তারী পড়ার পাশস্পাশি হবে। যে ডাক্তারী ছোট করে লিখলে আকার দিতে হয়না। কিচ্ছু জানেনা, ডাব্বা মাস্টার।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫
শায়মা বলেছেন: রুপকথামনি ডি কাপ্রিও আছে তবে ডেস্কটপে ! এখন আমি ডেস্কটপে নেই।
ওহ মাত্র পড়ছো!!!
পিচ্চু!পিচ্চু!পিচ্চু!
৪৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:১১
সৈয়দ নাসের বলেছেন: অনেক মজা পেলাম পড়ে । চমতকার লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
শায়মা বলেছেন: পড়তে আসার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!
অনেক ভালো থেকো!
৪৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পরিপূর্ণ ভ্রমণ পোস্ট। অাপনি খুব লাকি (মজা করে)
সুন্দর সুন্দর সব জায়গা ঘুরে ফেলছেন। বেশ কিছু লাইন ছিল মজার এবং হাসির। অার সবচেয়ে ভাল লেগেছে-অাপনার দেশপ্রেমের অাবেগটা।
+।
অাপনার বইয়ের সাফল্য কামনা করি।
অ.ট.: অামার ব্লগে অাসেন কিন্তু মন্তব্য করেন না, লাইকতো দেনই না ! :#> :!> মন খুব খারাপ করে বসে অাছি। কবে যে অাপনার কাছ থেকে ..........
অাপনার বইয়ের সাফল্য কামনা করি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার সাথে আড়িI! লাইক কমেন্ট দূরের কথা । কথাই বলবো না!
সেদিন মনে দুঃখ পেয়ে এবং রেগে মেগে তোমাকে একটা কথা বলতে ফেসবুকে ডাকাডাকি করলাম। তুমি তো শুনলেই না!
আমাকে পাত্তা না দেওয়া!!!!
হা হা ভাইয়া আসলে পলিটিকাল বা খেলাধুলা পোস্টে কমেন্টের ভাষা খুঁজে পাইনা!
৪৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার ব্লগ অনেক সুন্দর।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
তোমার নিক দেখে ভাবছি তোমার বাড়ি কি ময়মনসিংহ এ ?
৪৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৩
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: আপু কেমন আছেন ?
আপনার পোস্ট পড়ে আমাদেরও ব্যাংকক ভ্রমণ হলো ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩২
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়ু!!!!!!!!!!!
আসলেই আমি যা যা দেখেছি তার সবকিছুই প্রায় লিখে রাখতে চেয়েছিলাম।
৪৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৫
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: পুরো ট্যুর এক পোস্ট !!
ভালো লাগল
দেশটাই এখনো পুরো দেখতে পারলাম না!! কবে যে দেশের বাইরে যাব
বিগ বুদ্ধার কাছে গেলে নাকি নিজেকে খুব ক্ষুদ্র তুচ্ছ মনে হয়, তাই কি??
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া বাংলা দেশের কোথাও বাকী নেই যেতে।
তেঁতুলিয়া থেকে টেকনাফ ঘুরেছি আমি।
বিগ বুদ্ধার কাছে তো আমরা সকলেই ক্ষুদ্র!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস পোস্ট পড়ার জন্য ভাইয়া।
৪৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৭
জসিম বলেছেন: এইটা পড়া হয়নি । কিন্তু জানতে চাইছিলাম লেখককে মেলায় পাওয়া যাবে কখন!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১২
শায়মা বলেছেন: আরে তুমি তো এখন আর আসোই না এইটা ঐটা পড়া না পড়া আবার কি????????
লেখককে পাওয়া যাবে মানে আমার কথা বলছো নাকি??
আমাকে পাওয়া যাবে
ফাগুন দিনে, গানে গানে
উতল হাওয়ার টানে টানে
বকুলতলার শাখে শাখে
গাইবো যখন গান
ফাগুন হাওয়ায় উড়বো
আমার বাঁধনছেড়া প্রাণ......
তুমি কি বাংলাদেশেই আছো ভাইয়া??????
৪৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪১
জসিম বলেছেন: হুম বুঝেছি। আর দেশেই আছি ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৬
শায়মা বলেছেন: আমি ভেবেছিলাম রাশিয়াতেই গেছো আর তাই এতই বিজি আর আসতেই পারোনা এইখানে।
যাইহোক যেখানেই থাকো অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়া।
নাকটুপির কথা মনে আছে?? হাহাহা তোমাকে দেখে মনে পড়লো।
৫০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৪
কালের সময় বলেছেন: কিছু অংশ পড়েছি বাকি অংশ পরে পড়বো পোষ্ট প্রিয়তে রাখলাম ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৪৪
শায়মা বলেছেন: পড়ার জন্য থ্যাংকস ভাইয়া!
ভালো থেকো অনেক অনেক!
৫১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০০
জসিম বলেছেন: সে আর মনে না থেকে উপায় আছে!
ভালো থাকো .
ধন্যবাদ .
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪১
শায়মা বলেছেন: তুমিও ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!!!!!
মাঝে মাঝে দেখা দিও।
কেমন আছো, কোথায় আছো, এ্যাটলিস্ট ভালো তো আছো সেটাই জানান দিও।
৫২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪২
ইখতামিন বলেছেন:
লোভনীয় ভ্রমণ কাহিনি
আমার তো এখনই যেতে ইচ্ছে করছে...
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
শায়মা বলেছেন: চলো যাই ইখুবেবি!!!!!!!
৫৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
ইখতামিন বলেছেন:
তাহলে চলো.. উড়ে যাই
৫৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
শায়মা বলেছেন:
এই নাও টিকেট ইখুবেবি। তাড়াতাড়ি ব্যাগ রেডি করো .....
৫৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
শায়মা বলেছেন:
এই যে ফ্লাইট রেডি ......
৫৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩
তুষার কাব্য বলেছেন: যাব যাব করেও এখনও যাওয়া হয়ে ওঠেনি এই সুন্দর দেশ টি তে...তবে শেষের কথা টা আমিও বিশ্বাস করি মনে প্রাণে।
"এমন দেশ টি কোথাও খুঁজে পাবে নাক তুমি,সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি"
আর উত্সর্গ নিয়ে কি বলব..একদম সত্পাত্রে দান করেছ
কিছু কিছু ছবি(অর্ধেক গুলো) নিয়ে যে আমাদের তীব্র আপত্তি আছে তা আর বললাম না আজকে
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫
শায়মা বলেছেন: তুষুভাইয়া আর একবার কোথাও গেলে তোমাকেই উৎসর্গ করতে হবে কারন আমি জানতাম না তুমিও যে জুন আপুর মত মানে সেকেন্ড ইবনে বতুতা। কেবলি তার খবর পেলাম।
তবে যাই বলো তাই বলো
আমার মন পাখিটা যায় রে উড়ে যায়
ধান শালিকের গায় ........
৫৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
তুষার কাব্য বলেছেন: আপুনি,,,কি যে বলনা...কোথায় জুন আপু আর কোথায় আমি ।আপু'র কাছে আমি এখনো নিতান্তই শিশু
তবে বেশ কিছু দেশ আমারও দেখার,জানার সৌভাগ্য হয়েছে বলেই বলছি এত ছায়াসুনিবির শান্ত সুন্দর কোমল প্রকৃতি আর হয়ত কোথাও পাওয়া যাবেনা ।
রূপ দেখে তোর,কেন আমার পরান ভরেনা....
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
শায়মা বলেছেন: যখন তোর ঐ আকাশ নীলে
পাল তুলে যায় সাত সাগরের পশরা,
নদীর বুকে হাতছানি দেয়
লক্ষ ঢেউ এর মানিক জ্বলা ইশারা
হায় রে আমার বুকের মাঝে
হাজার তারের বীণা বাজে
অবাক চোখে পলক পড়ে না!!!
ভাইয়া প্রিয় গানটা মনে করিয়ে দিলে.....
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
শায়মা বলেছেন:
এই যে টুকটুক!!!!
আমি অবশ্য উঠিনি....
৫৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মানস চোখ বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো !!!!! আমিও কয়েকদিন আগে ব্যাংকক, ফুকেট ঘুড়ে এসেছি ............... লেখা চলছে !!!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
শায়মা বলেছেন: গুড ভাইয়া। তোমার লেখাটাও পড়তে হবে। আমি ফ্লোটিং মার্কেটে যাইনি সেই দুঃখ রয়ে গেছে।
৫৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৩
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
এক যে ছিল রুপোর মেয়ে
শ্যাম দেশে খুব যায়,
হাতের নখে কাজল মেখে
লাল-নীল পানি খায় !
পঙ্খিরাজ আর হাতি চড়ে
শ্যাম দেশে সব ঘুরে ফিরে,
তবু মনের কোণে একটি টিয়া
ডানা ঝাপটে যে যায় !
আনন্দময়ীর আনন্দ ভ্রমনে আমরাও আনন্দিত হলাম!
অনেক ভালোলাগা রইল,ভালো থাকুন আপনার মতোই।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৯
শায়মা বলেছেন: আমি রুপোর মেয়ে হবো কেনো?
আমি সোনার মেয়ে বা হীরার মেয়ে হতে চাই!
অনেক আগে কবি আবদুল হাক ভাইয়াএই নামে কবিতা লিখেছিলো! তারপর পনি আপুন এই নাম দিলো এখন তুমি!!
৬০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: জুন আপুকে আমার সবসময়ই হিংসে হয় তার ভ্রমন কাহিনীর জন্য, তুমি সেখানেও ভাগ বসালে আপু! !!!
প্রথম ভ্রমন কাহিনী তেই বাজিমাত , যদিনা আমার ভুল হয়ে থাকে
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২২
শায়মা বলেছেন: কেমন আছো আপু?
এটা প্রথম না আরও আছে পরে লিন্ক দেবো!
৬১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা আর ছবির মিশেলে অসম্ভব সুন্দর এক ভ্রমণ পোস্ট। +++++
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া থ্যাংকস আ লট!!!
আসলে রোজ রোজ একটু করে লিখে রাখতাম যেন ভুলে না যাই। আমি আমার চোখে দেখা ইচ এ্যান্ড এভরিথিং লিখে রেখেছি কিন্তু ব্লগে পাবলিশ করতে গিয়ে অনেক কিছু কেটে ছেটে দিতে হলো।
যাই হোক ভাইয়া সবচেয়ে মজা কি জানো আমি কোনো ব্যাগ কিনিনি, কোনো জুতা না শুধুই পুতুল আর স্যুভেনিয়র। সেসব দিয়ে দুইটা কর্নার সাজিয়ে আমি বসে বসে দেখি। হা হা
এবং এটাও জানি অনেক বছর পরও এই কর্নারগুলিই আমাকে মনে করিয়ে দেবে অনেক অনেক স্মৃতি। ভাইয়া আমার একটা ওয়াল আমি ইন্ডিয়ান দেব দেবীদেরকে দিয়ে এমন ভাবে সাজিয়েছি অনেকেই বাসায় আসলে ভাবে আমি বুঝি হিন্দু। কিন্তু আসল সেটা আমার ইন্ডিয়া, শান্তিনিকেতন বা কলকাতার জীবনের মধুরতম স্মৃতির এক অংশ । কেউ তো সেটা আর বুঝবেনা । ইভেন আমি ইন্ডিয়ান ব্রাইড সাজের বারবিও এনেছিলাম সেখান থেকে।
যাইহোক অনেক বক বক করলাম ।
হরতাল ছুটি তো কাজ নাই তাই এত বক বক মানে একটু বেশি বক বক ।
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
৬২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫
জুন বলেছেন: শায়মা ওই এম্বেসেডর হোটেলের একতালাতেই সবুজের ট্যুর কোম্পানী আমাদের ফুকেট ট্যুরের সব ব্যাবস্থা করে দিয়েছিল ।
তোমার চোখে কত শতবার দেখা থাইল্যান্ড আমার সেকেন্ড হোমকে আবার দেখে নিলাম ।
তবে তুমি লাকি শীতে যদিও সেখানে তেমন কোন শীত নেই, কিংস প্যালেস দেখতে গিয়েছিলে। আমরা জুন মাসের প্রচন্ড গরমে মরে যাবার অবস্থা। গাইড দেখা শেষে ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংলিশে বলেছিল 'এই গরমে আর ঘুর ঘুর করবেন না , যারা হোটেল রুমে ফিরে যেতে চান তারা যান আর নাহলে শপিং মলে থাকুন ' আমি শপিং মলই প্রেফার করলাম ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩
শায়মা বলেছেন: আপুনি
তোমার রবিনসনে খাওয়া শেষ???
আমি এখন জাপানিজ খেতে যাচ্ছি।
আমার জন্য ফলওয়ালী আনতে ভুলবানা !
৬৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬
জুন বলেছেন: সশি ?
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০
শায়মা বলেছেন: শুশির কথা আর বলোনা আপুনি!!!!!!!!!!
ডোন্ট লাইক ইট এ্যাট অল!!!!!!!!
৬৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। গান্ধীজির প্রতি ভাললাগা ভাললাগলো । ১১০০ বাথ! যাই হোক মরা হাতির দাম লাখ টাক। মূর্তির দাম তো একটু বেশি হবে । ছবিগুলি ভাল হয়েছে। লেখাও ভাল । উৎসর্গ চমৎকার হয়েছে ।লেডি বতুতা টুর আগমন ধ্বনি
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২
শায়মা বলেছেন: ১১০০ বাথ তাও আবার শুধু একটার..........দুইটা পিচ্চি পিচ্চি ২২০০
যাইহোক মরা হোক ঝরা হোক তবুও কি আর করা!!!!!!!!!
ক্রিস্টালের সাজ সজ্জা ছিলো তাতে।
যাইহোক থ্যাংকস !!!
৬৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
"লেখক বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
তোমার নিক দেখে ভাবছি তোমার বাড়ি কি ময়মনসিংহ এ ? "
-না।
চাঁদগাজী হচ্ছে ফেনী উপজেলায়; চাঁদগাজীতে ছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে 'জেড-ফোর্সের' সম্মুখ যুদ্ধের শেষ ডিফেন্স। সেখানে যুদ্ধ করেছিলেন জেড-ফোর্সের বেংগল রেজিমেন্ট, ইপিআর ও স্টুডেন্ট প্লাটুন।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০১
শায়মা বলেছেন: মনে পড়ছে এর আগেও কে যেন তোমাকে এই ব্যাপারে জিগাসা করেছিলো।
আমি ভেবেছিলাম ময়মনসিংহ জেলার কোনো উপকথা থেকে এই নাম নেওয়া।
থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৬৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কিনেছো তো না কি ? তোমার বাসাটা বোধ হয় এতদিনে জাদুঘরের মতন হয়ে গেছে।পুতুল নানা ধরণের খেলনা অলংকার ইত্যাদির ব্যাপক সমাহার সেখানে ।
বেশতো নানান দেশ ঘুরে বেড়াচ্ছ্ । পোস্টের উপস্থাপনাও ভাল হয়েছে।
নিয়মিত পোস্ট দিবে তো তোমার এ্ই সমস্ত ভ্রমণের উপর ?
বইমেলায় তোমার বইয়ের কাটতি কেমন ? বই কিনলে লেখিকার অটোগ্রাফ পাওয়া যাবে কিনা ?
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া বই তো কেবলই আজকে বিকালে বইমেলা বেড়াতে গেলো।
কাটতি ফাটতি জানিনা। তবে বাচ্চারা এই সব কবিতা বিজয় দিবসে , স্বাধীনতা দিবসে বা একুশে ফেব্রুয়ারীতে আবৃতি করলে আমার খুব ভালো লাগবে সেটা আমি শুনি বা না শুনি, জানি বা না জানি।
আর কষ্ট করে যেসব পড়া মুখস্থ করতে হয় সেসবও যেন সহজে ছড়া ও ছন্দে শিখে ফেলে সেটা চিন্তা করে আমি মনের আনন্দে ছন্দে ছন্দে লিখেছি । ছড়া লেখা আমার বিশেষ পছন্দের কাজ ছিলো তবে বাচ্চাদের জন্য এই কাজ মাথায় ঢুকেছিলো এই বছরের প্রথম দিকে আর সে সময় রাশেদীন ভাইয়া তার প্রকাশনীর কথা জানালো।
যাইহোক আমার বাসা কিছুটা যাদুঘরের মতই আর আমি ইদানিং তাই যাদুবিদ্যা শিখছি ভ্যানিশিং বিদ্যা।
৬৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৯
নীলতারা বলেছেন: হেই... কী খবর? কেমন আছেন। অনেক দিন পর এলাম।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২১
শায়মা বলেছেন: এতদিন কোথায় ছিলে ভাইয়া???
তোমার সেই দুঃখ দুঃখ লেখাগুলোর খবর কি???
দুঃখ কি কমেছে?? নাকি এখনও আছে???
কোথায় আছো ???
কেমন আছো নীলতারা ভাইয়ামনি?
আমি ভালো আছি।
আগের মতই আছি।
আমিও অনেকদিন পর পোস্ট দিলাম।
৬৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৩
মোঃ মুনাব্বির হোসেন বলেছেন: এ তো মেগা ভ্রমণ কাহিনী। ছবি, লেখা, মন্তব্য সব মিলিয়ে অসাধারণ।
কব কুন খ্রাআআআপ
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া
তবে
কব কুন খ্রাআআআপ
এটার মানে কি !!!!!!!!!!
৬৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বশীকরণ বিদ্য শেষে ভ্যানিশিং বিদ্যা শিখছো ।পুরোই কৃষ্ণ লীলা । এখনতো অনেকেই ভ্যানিশ হচ্ছে । তারপর লাশ হয়ে ফিরে আসছে । তোমার ভ্যানিশিং বিদ্যা কেমন ? দেখো পুলিশি ঝামেলায় পরো না ।
আমাকে একটু ভ্যানিশ করে দিবে? ভ্যানিশ হয়ে থাকার মজাই আলাদা ।
ভ্যানিশ হয়ে ব্লগে থাকছো ।
কবিতার বই বের করেছো ছন্দে ছন্দে লেখা পড়া করার জন্য । শিশুদের পড়া বিষয়ক বেশ কিছু মজার কৌতুক আছে ।
পরে আবার দেখো সবাই কবিতা পড়া না বাদ দিয়ে দেয় পড়া ভেবে ।
এই বসন্তবেলায় কবি
কি ভাবছেন আপনি ?
ফুল পাখির গানে
কাউকে অনুভূত হয়?
নাকি ছন্দে ছন্দে জীবন নিরর্থময় ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আবার আবোল কমেন্ট শুরু করছো?
বুঝতে পারছি তোমাকেই সবার আগে ভ্যানিশ করতে হবে!
৭০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৮
ধূর্ত উঁই বলেছেন: তোমার অনামিকায় আংটি কেন ? কে পরালো আংটি? তুমি কার বাগদত্তা ? এই ছিল কপালে আমার
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮
শায়মা বলেছেন: কার বাগদত্তা তোমাকে বলতে হবে? উইপোকার সাহস কত বড় !!!!!!
৭১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
ব্লগার মাসুদ বলেছেন: আগে কিছু অংশ পড়েছিলাম আজ বাকি অংশটুক পড়লাম ভালো ভ্রমন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া থ্যাংকস আ লট পড়ার জন্য।
কিন্তু তোমার নানা ভাষায় ভ্যালেনটাইন ডে উদযাপন প্রাকটিস কেনো???
৭২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৭
বলাকা মন বলেছেন: দারুণ বর্ণনা , দারুন ছবি।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ বলাকা আপুনি!!!!
৭৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি ইলিয়াস আলী নই যে চাইলেই ভ্যানিশ করে ফেলবা ।
তুমিই তো ভ্যানিশ হয়ে যাও মাঝে মাঝে ।
ব্লক করে দিয়ে পালাও। নরম কোমলমতি মেয়ে তুমি ।কঠিন হওয়ার অভিনয় করে যাও শুধু। তোমার ১ম ছবিটা কিন্তু চমৎকার।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
শায়মা বলেছেন: ইলিয়াস আলি কে ?
যেই হোক আমাকে আসলেও ভ্যানিশ হতে হবে বুঝতে পারছি।
আর ১ম ছবিটা আমারও অনেক প্রিয়।
৭৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫
কোজাগরী চাঁদ বলেছেন: লালপানি,নীলপানিও কি ব্যংককে খাইসিলেন?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬
শায়মা বলেছেন: না বিবিকিউতে।
৭৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনা।
অনেক ভালো লাগলো।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!
৭৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
জুন বলেছেন: শায়মা আমার লেখাটিতে আবার একটু চোখ বুলানোর অনুরোধ রইলো । পরিবর্ধিত পরিমার্জিত করা হইয়াছে
শিক্ষিকার মতামত প্রার্থনীয়
ফেবু কি হইলো ?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০
শায়মা বলেছেন: হাহা আমার মতামত!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তোমার পো্স্টে!!!!!!!!!!!!
হায় হায় হায় হায় !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
মরার শখ হইসে নাকি আমার !!!!!!!!!!
ফেবু নষ্ট হয়ে গেছ!!!
মনে হয় কেউ রিপোর্ট করেছে।
৭৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অসাধারন আনন্দ ভ্রমন । পোস্টে ভাললাগা শায়মা ।।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস আ লট ভাইয়া!!!
তোমার বই এর নাম আমার খুব ভালো লেগেছে!!!
৭৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৪
টুইংকল বলেছেন: আপা আমি ছোট। আমাকে বই দিতে ভুইলেন না।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৯
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে তোমাকেও এত্তা দেওয়া হবে পিচ্চু আপু!
৭৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
নীলনীলপরী বলেছেন: আপনি তো দেখছি রুপকথার রাজ্য থেকেই ঘুরে এলেন।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
শায়মা বলেছেন: আসলেই সে ছিলো এক রুপকথারই দেশ!
উপরের ছবিটার জন্য আমার আবার যেতে ইচ্ছে করে সেখানে!
৮০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৭
প্রতিফলন বলেছেন: বাপরে! লম্বা গল্প। বাচ্চাদের কন্ট্রোলে রাখলে কীভাবে?
ক্যামেরা বদলাও; ছবিগুলি আরো ভালো হতো নাহয়।
এরপরের গন্তব্য কি?
৮১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪১
শায়মা বলেছেন: আমি তো পুরা দুনিয়াই কন্ট্রোল করতে পারি!
এতো শুধু কয়েকটা বাচ্চা!!!
ক্যামেরা বদলাতে চাইনা!
এরপরের গন্তব্য উত্তরে তাহলে বুঝে নাও কোথায়.......
৮২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৯
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: লোকাল বাসের মত ঘন ঘন বিমানে চড়া লোকগুলোকে হিংসে হয়। আজ দুবাই, কাল ফ্রাঙ্কফুট, পরের দিন ডালাস, সেখান থেকে সিডনি। অনেক ভাবের ব্যাপার স্যাপার। বিমানযাত্রা নিয়ে অন্যরকম ফ্যান্টাসি আছে আমার।
ভিসা ছাড়াই মালদ্বীপ ঘুরে আসুন, যদি না ঘোরা হয়ে থাকে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমার বিমান লাগে নাকি!!!
দেখোনি আমি পঙ্খীরাজে করে গেছি!!!!!!!
যাইহোক ভাইয়া ভিসা ছাড়া মালদ্বীপ যাবো সত্যিই । এখনও যাইনি তো!!
কেমন আছো ভাইয়ামনি???
আমাকে আপনি আপনি করছো দেখে হাসছি।
৮৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
তাহসিন মামা বলেছেন: লেখা পড়তে পড়তেই আপনার ফ্যান হয়ে গেলাম। অবশ্য আরও একজনের ফ্যান হয়েছি। সেটা আপনার ফটোগ্রাফারের। খুব যত্ন করে আপনার মাথা কাটা ছবি তুলেছে
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া!!!!!!!!!
আমার ফটোগ্রাফার খুবই ভালো মাথা, হাত , পা এমনকি কান ও কেটে দেয় জানো??? দাঁড়াও এমন একখানা ফাল্গুনের ছবি দেখাই
৮৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫
তাহসিন মামা বলেছেন: বেশ !!!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
শায়মা বলেছেন: হা হা
তাহসিনমামা ভাইয়া থ্যাংকস আ লট!!!!
বাট বুঝতে পারছিনা তোমার এমন নামের কারণ কি???
এখন তো মামাভাইয়া বলে ডাকতে হবে!!!
৮৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জুন আপুর সেকেন্ড হোম এ ঘুরে এসেছেন দেখে অভিনন্দন রই...
আর ফুকেটে গিয়ে স্নরকেলিং করেন নি! আপনার জীবনই বৃথা !!
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
অভিনন্দনের জন্য!!!!!!!!!!!!!!!!
আর জীবন বৃথা তবুও ভালো । জীবন যদি ভয়ে উড়েই যেত তাহলে আর কি লাভ হত বলো???
৮৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৭
জল কনা বলেছেন: আপু চমৎকার হইছে! একবারই ব্যাংকক গেলাম ২ মাস থাকলাম কিন্তু কিছু ঘুরে দেখতে পারলা না তেমন! আব্বার মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট এ জন্য জাওয়া ছিল অবশ্য এর ফাকে ফাকে কিছুটা ঘুরা!
তখন সুবর্ণভূমি -এয়ার পোর্টের কাজ শুরু হবে। নামটা শুনে আমার মনে হচ্ছিল কিরে বাংলা শব্দ বলে কেন! পঅরে মাথ্যা আসছে সংস্কৃত থেকে এই শব্দ! আমাদের এই রিজিন এর ল্যাঙ্গুয়েজ গুলো সংস্কৃত থেকে উত্তপ্তি!
যাক আপনার লেখার মধ্য দিয়ে ঘুরে আসলাম ব্যাংকক আর তার আশপাশ!
কিন্তু দুইটা কাহিনী মিস করে গেছেন; পড়ে বলবেন বলে!
সয়াদিখা >> "সারিহা" ইতিহাস বলেন নাই!
সয়াদিখা এর মানে স্বাগতম! কি ঠিক আছে!?
আর "বেলা মানে সুন্দরী" এর মানে ইটালিয়ান একবন্ধুর থেকে জেনেছেন, কিন্তু কাহিনী পড়ে বলবেন বলছেন!
তাইলে কি আর একটা লেখা আশা করতে পারি আমরা
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৬
শায়মা বলেছেন: হা হা তারমানে তুমি আমার এই লেখাটা বেশি বেশি ফিল করতে পারবে কারণ কেবলি ফিরেছো ব্যাংকক থেকে।
সয়াদিখা ইতিহাস বলতে ভুলে গেছি কারণ ......কারণ কি জানিনা তবে আমি ছাড়া দুনিয়ার সবাই নিশ্চয় জানে সয়াদিখা মানে ওয়েলকাম বা স্বাগতম। বেলা নামের গাইডের কাছে পরে জেনে কনফার্ম হয়েছিলাম।
আর বেলা মানে সুন্দরী সেটা তো বললামই বেলার কথা বলতে গিয়ে।
আরও লিখবো !!!!!!!!!!!!!
আর কিছু নাই তো .......
৮৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
জল কনা বলেছেন: আমি কেবল ফিরি নাই! যখন গেছি তখন এই সুবর্ণভূমি এয়ারপোর্ট হয়ও নাই। :-< ২০০৬ এ মেবি এটা চালু হয়!
আমি গেছি ২০০৪ এ :#>
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
শায়মা বলেছেন: ওহ আমি ভেবেছিলাম কেবলি ফিরেছো।
যাই হোক আপু ভালো থাকো ।
মন খারাপ করোনা একদম।
৮৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসাধারন বর্ননা। ছবির চেয়েও বেশি টানলো লেখাটাই । এত বড় তাও একটুও বোরিং লাগেনি
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:১১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া রোজ রাতে ফিরে এসে লিখতাম!
থ্যাংকস আ লট!
৮৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫১
কালীদাস বলেছেন: মেলা মজা করছেন দেখা যায়। আমি ব্যাংককের বাইরে যাই নাই...কয়েকটা জায়গায় আমিও ফটু খিচছিলাম
আছেন কেমন?
২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১২
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ অনেক মজা করেছিলাম ভাইয়া। আমি ভালো আছি। অনেকদিন পরে তোমাকে দেখলাম । নিশ্চয় ভালো আছো অনেক অনেক ।
৯০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:১১
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
অবশেষে পাঠ সমাপ্তি ঘটিল ৷ মনবাক্যে ভ্রমণ হইল ৷
তবে সেইসব মানবশিশুদের নিয়ে পঙ্খীরাজে চড়ে আনন্দউল্লাস হলো তাদের ছবি কোথায় গোপন রাখিলেন ৷
২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
শায়মা বলেছেন: আজকাল নতুন মন্তব্যের নোটিফিকেশন দেখা যায়না তাই কে কোন পোস্টে মন্তব্য করলো তাও বুঝতে পারিনা।
এতদিন পরে তোমার মন্তব্য দেখলাম ভাইয়া।
অনেক অনেক বিজি ছিলাম পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান নিয়ে।
মানবশিশুদের ছবি লুকানো আছে। আজকাল আমাদের একটা নিয়ম হয়েছে মা বাবার পারমিশন ছাড়া শিশুদের ছবি সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া যাবেনা।
৯১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৪৬
শ্যামল সোম বলেছেন: এত অসাধারণ একটা লেখা পড়লাম, আপনি যে অভিজ্ঞতা রয়েছে কথা লিখেছেন আমার সেই অভিজ্ঞতা ছিলো কিন্তু এমন ভাবে লিখতে পারলাম না। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫
শায়মা বলেছেন: আমি তো রোজ রোজ রাতে ফিরে এসে লিখে রাখতাম ভাইয়া।
যাইহোক অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে।
৯২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
জেআইসিত্রস বলেছেন: পরম শান্তি ও স্নিগ্ধতায় পরিপূণর্ হয়ে উঠুক আগামীর দিন গুলো।ভাল লাগলো ছবি ও ভ্রমন কাহিনি।।
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!!!!!!
৯৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
তার আর পর নেই… বলেছেন: ইরফানের কথা পড়তে গিয়ে আমার নিজের একটা কথা মনে হলো। পিকনিক করতে গিয়ে আমি আর আমার এক ছাত্রী এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে দৌড়াচ্ছিলাম, নামাটা বেশি মজার। তো, সেখানে পাহাড়ের নীচে ধাপ করে সিড়ি বানানো হয়েছিলো বাড়িটাতে। আমি কিছু বলার আগেই মেয়েটা দৌড়। আমি শুধু দেখেছিলাম, মেয়েটার শরীর ভাঙতে ভাঙতে নিচে পড়ছে, আর আমার মনে হয়েছিলো, হয়তো আমি দেখবো, মেয়েটার ঘাড় ভেঙে গেছে।
আল্লাই বাঁচিয়েছিল, বড় কিছু হয় নি।
নাউজুবিল্লাহ ড্রেস শুনে
ছবিগুলো বেশি ছোট।
ভাল্লাগছে তোমার বর্ণনা। বাচ্চাদের সাথে সাথে তোমার ছেলেমানুষি উপভোগ করলাম।
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
শায়মা বলেছেন: তুমি কি বাংলাদেশে থাকো?
মানে সেই পাহাড়টা কোথাকার ছিলো?
আর নাউজুবিল্লাহ ড্রেসের কথা আর কি বলবো। আমি যাই বলো আর তাই বলো আমার ইন্ট্রোভার্ট স্বভাবের মত ড্রেসেও একটু ইন্ট্রোভার্টই আছি। যদিও কেউ মানতেই চায় না আমি যে ইন্ট্রোভার্ট এই কথাটা। তবে শাড়ি, আর সালোয়ার কামিজ আর লং স্কার্ট ছাড়া অন্য কোনো কিছু আমার তেমন পছন্দের না। আর নানা রকম শাড়ি পছন্দ সেই ৪/৫ বছর থেকেই যখন থেকে জেলেনী বা তাঁতী সেজে নাচ শিখেছিলাম। একটা কথা বলি, একবার একটা গীতি নৃত্যনাট্যে আমার ডায়ালগ ছিলো আমি জেলেনী, আমরা মাছ ধরি......আমি বলতেই কেনো যেন সবাই হাসতে শুরু করলো....আমি তো বুঝলামই না পরে শুনেছিলাম আমি নাকি জেলেনী না বলে বলেছি আমি জেলে থাকি....
ছোট বেলায় আমি খুব বোকা ছিলাম.....এখনও আছি নাকি বুঝতে পারছি না....
৯৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
তার আর পর নেই… বলেছেন: হ্যাঁ, বাংলাদেশেই। ভবিষ্যতে কখনো আফ্রিকা চলে যেতে পারি। ( আমার হাজবেন্ড ওখানে থাকে)
আশা করি, তোমার কনফিউশন অনেকখানি দুর করতে পারলাম।
পাহাড়টা ছিল খাগড়াছড়ির মধ্যেই।
তুমি বোকা নও। মাঝে মাঝে সব মানুষই বোকামির কাজ করে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫
শায়মা বলেছেন: আফ্রিকা যাবে!
তখন তোমাকে কই খুঁজে পাবো?
আর আমার কোনো কনফিউশন নেই আসলে।
কনফিউশন, মিউশন জানিনে জানিনে জানিনে
শুধু তোমারে জানি
শুধু তোমাকে জানি
তার আর পর নেই ...... আপুনি!!!!!!!!!!!!
হা হা হা
৯৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮
তার আর পর নেই… বলেছেন: আবার দেইখো, ভাইয়ু বলো না।
আপুনি ঠিক আছে
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
শায়মা বলেছেন: জানোই নিজের মত করে ভেবে নেওয়াটাই আমার স্বভাব এবং দোষ!
ভাইয়ু আপুনি কিছু মিছু না আমি যাহা জানি তাহাই জানিবোক!!!!!!!!!
৯৬| ১৮ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: --------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------মনে করো যেন বিদেশ ঘুরে মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে তুমি যাচ্ছো পালকীতে মা চড়ে................
হা হা হা দিন বদলেছে
আজকাল ব্যাংকক ঘুরতে মাকে কেউ নিতে চায় না, বন্ধু বা বান্ধবী নিয়ে যেতে চায়।
ছবি ও লেখা ভীষণ সুন্দর ধন্যবাদ
....................................................................................................................................................................
১৮ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৩১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৯৭| ১৮ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: এত অনুপুঙ্খ বর্ণনা! যেন চোখ বন্ধ করলেই দেখা যায়।
১৮ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৫২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার পোস্টও আমাকে আমার স্মৃতি মনে করিয়ে দিলো।
৯৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: লাভ ইউ
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: শুধু দেখে গেলাম.........................+
পড়ে.................