নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনলাইন ক্লাস পরিচালনার কলা কৌশল

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৬



"অনলাইন ক্লাস" ২০২০ এ এসে এই নতুন রকম ক্লাসের নামটি শুনতে কারো বাকী নেই। বেশ কিছু বছর ধরেই কাজ করছি বাচ্চাদের সাথে। যদিও পেশায় আমি লেখাপড়ার টিচার তবুও নানা রকম এক্সট্রা কারিকুলার একটিভিটিজ যেমন নাচ, গান, আবৃতি, ছবি আঁকা, গল্প বলা বা আর্টস এন্ড ক্রাফটসের সাথেও জড়িত থাকায় প্রায়ই এসব শেখানোর গুরু দায়িত্বটুকুও আমার কাঁধে পড়ে। আর তাছাড়া শিশুদের শিক্ষায় শিক্ষকদের এসব বিদ্যা একটু শিখে রাখলেই ভালো কারণ একটি শিশুর মাঝে বহুমুখী প্রতিভা বা হাজারও শিশুর মাঝে নানা ধরণের প্রতিভার স্ফুরণ ঘটাতে একজন শিশু শিক্ষকের এসকল বিষয়ে একটু জ্ঞান থাকাটা বিশেষ জরুরী। আর সকলে যদি নিজেদের অতীতে একটু চোখ বুলিয়ে আসেন তো দেখতে পাবেন প্রায় সকলেই জীবনে শিশু থাকতে কম বেশি সৃজনশীল কর্মকান্ডের চর্চা করে ফেলেছেন নিজের অজান্তেই। কাজেই সেইটুকু বিদ্যাকে কাজে লাগিয়ে বা শিশু থাকতে নিজেদের কি ভালো লাগতো আর লাগতো না এসব ভাবনাকে কাজে লাগিয়েও সফলতার সাথে শিশুদের যোগ্য টিচার হিসাবে নিজেকে গড়ে তোলা যায়।

এখন কথা হলো অতীত অভিজ্ঞতা। আমাদের জীবনে আমরা ক্লাসরুম, ক্লাস টিচার বলতে যে টেবিল চেয়ার, বেঞ্চ ডেস্ক, চক ডাস্টার দেখে এসেছি তা আরও অতীতের মাদুরে বসে বেঁত হাতে পড়ানো পন্ডিৎ মশায়ের সাথে হুবুহু মিল না থাকলেও সিংহভাগই মিল ছিলো। পড়া লেখা, গান বাজনা ছবি আঁকা এসবই মূলত গুরুমুখী শিক্ষা। হাতে কলমে হাতে খড়ি দিয়ে পড়ালে শেখালেই তা যোগ্য শিক্ষা হয়ে ওঠে বলেই জেনেছি। জন্ম থেকে এই ২০২০ পর্যন্ত আমরা স্বপ্নেও ভাবিনি এই শিক্ষা ব্যবস্থা এবং শুধুমাত্র শিক্ষা ব্যবস্থাই নয় পুরো স্কুলই স্কুল বিল্ডিং, বেঞ্চ ডেস্ক ব্লাক বোর্ড হ্যোয়াইট বোর্ড ছেড়ে উঠে আসবে এক টুকরো মনিটর বা স্ক্রীনের মাঝে।

কিন্তু সেটাই হলো । আর বাজ ভেঙ্গে পড়লো মাথায়। বেশ কিছু বছর এই পেশায় কাটিয়ে নানা রকম ক্লাস পরিচালনার ট্রেইনিং নিলেও তো এই অনলাইন ক্লাস ট্রেইনিং নেই আমাদের। কি করবো? কেমনে পড়াবো? কিভাবে এত ছোট বাচ্চাদেরকে হাত না ধরে লেখাই শেখাবো এসব ভাবতে ভাবতে ঘুম হারাম হয় হয় অবস্থা। জানতে পেলাম জ্যুম এপ দিয়ে নাকি ক্লাস করানো হয়। কি এই জ্যুম এপ, কি এর ব্যবহার কিছুই জানিনা। স্কুল থেকে ট্রেইনিং হলো, নিজেও ইউটিউব ঘেটে জেনে নিলাম রকম সকম। এত বছরের অভিজ্ঞতা খাঁটিয়ে লেগে গেলাম কাজে।

তো শেষমেষ দীর্ঘ দশ মাস পাড়ি দিয়ে জানলাম ও নিজেই উপলদ্ধি করলাম-

অনলাইন ক্লাসের মূল ব্যপারটাই হলো উপস্থাপনা বা প্রেজেনটেশন - এই উপস্থাপনা বা প্রেজেনটেশন ব্যপারটাই সবার আগে মাথায় রাখতে হবে। যদিও উপস্থাপনা বা প্রেজেন্টেশন ব্যপারটা আমাদের অনেকের কাছেই কমফোর্টেবল না বা আনন্দের বিষয় না। আমরা যতদিন ধরেই শিক্ষকতা করি না কেনো? ক্লাসরুমে শত বাচ্চাকে পড়ানো আর স্ক্রীনে একা একদিক থেকে অপরদিকে ২০টা বাচ্চাকে কন্ট্রোল করা আর শেখানো, তাও আবার শুধুই কথার মাধ্যমে সহজ নয় বটে। আরও একটা বিশেষ সমস্যা বাচ্চাদের সাথে থাকেন অভিভাবকেরা। মানে বাবা মা এবং কিছু ক্ষেত্রে বাড়ির অন্যন্য সদস্যেরাও। সবাই তাকিয়ে আছে এই ব্যপারটিই ঘাবড়ে দেয় প্রায় সবাইকেই। আর তাই প্রয়োজন নিজেকে নিজের কাছে ও অন্যের কাছেও সহজ করে তোলা। হ্যাঁ তবে সহজ কথা যায় না বলা সহজে।তাই মনে করতে হবে যেন আমরা একটা গল্প বলছি।

এই ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে গল্প যখন আমরা শুনি সবচাইতে ইন্টারেস্ট ফিল করি যে যতটা ইন্টারেস্টিং করে গল্প বলতে পারে তার গল্পতেই। এইখানে মনে আসতে পারে ছোট্টবেলার দাদী নানী বা যে কোন প্রিয় শিক্ষকের গল্প বলার স্টাইল হতে শুরু করে আবদুল্লাহ আবু সাইদ স্যারের ইন্টারেস্টিং ওয়ে অব টকিং বা সহজবোধ্য খুব সহজেই সকলের সাথে মিশে যাওয়া বা নিজেকে গ্রহনযোগ্য করে তোলার ব্যপারটা।

প্রেজেন্টেশন মাস্ট বি ইন্টারেস্টিং নট বোরিং- অনলাইন ক্লাস তথা ফিজিক্যাল ক্লাসেও প্রেজেন্টেশন এমন হতে হবে যেন তাতে দু মিনিটেই মানুষ হাঁপিয়ে না ওঠে বা দীর্ঘ বোরিং কথা বলায় ঘুমিয়ে না পড়ে। এই কারণে স্টার্টিং বা শুরুটা খুব জরুরী। এই শুরুতেই ইন্টারেস্টিং বা চমক লাগিয়ে দেওয়া যায়। টিচিং ট্রেইনিং এ একটা টার্ম আছে আইসব্রেক। শুরুতেই এমন কিছু করা বা দেখানো তা হতে পারে যে কোনো আনউজ্যুয়াল শব্দ, গান বা বাজনা বা একটিভিটি যা মূহুর্তেই সকলের মনোযোগ আকর্ষন করে ফেলে। এতে শিক্ষকের জন্য ক্লাসের সবচাইতে দুষ্টু বাচ্চাটির মনোযোগও এক নিমিষে পাওয়া সম্ভব।

সিটিং এ্যারেঞ্জমেন্ট - সিটিং এরেঞ্জমেন্ট ক্লাসরুমে যেমন জরুরী বিষয় অনলাইন ক্লাসেও তার ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু এটা হতে হবে টিচারের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রযোজ্য। বিশেষ করে মনিটরে টিচারের অর্ধেক মাথা আসছে নাকি ফুল বডি এটা আগে থেকেই ঠিক করে নিতে হবে। ক্যামেরায় যেন অন্তত হাত পর্যন্ত দেখা যায় এ দিকে খেয়াল রাখতে হবে। খুব কাছে বা খুব দূরে না বসে মোটামুটি একটু দূরে কিন্তু সঠিক দূরত্বে বসতে হবে। এই কারণে কর্ডলেস মাইক্রোফোন বা হেডফোন জরুরী।

ভিজুয়ালাইজেশন- যে সকল রিসোর্স টিচার দেখাবে তা যেন ঠিক ঠাক দেখা যায় এবং মনিটরে যে সকল ছবি বা ভিডিও দেখানো হয় সেসবও যেন ক্লিয়ার ও বোধগম্য হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মোট কথা টিচারের নিজের অবয়ব ও যে সকল রিসোর্সেস ইউজ করতে তা শিক্ষার্থীর কাছে স্পষ্ট হতে হবে। মনিটরে না তাকিয়ে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে কথা বলার অভ্যাস করতে হবে। টিচারের বসার স্টাইলটা হবে ক্যামেরা ও তার নিজের আই লেভেল বরাবর।

ড্রেস আপ- অনেকেই ভেবে থাকেন বাড়িতেই আছেন কে আর আলসেমী ছেড়ে সেজেগুজে ক্যামেরায় বসে। কিন্তু এটাই সবচেয়ে বড় ভুল। একে তো শেখ সাদীর গল্প যাদের জানা আছে তারা সকলেই জানেন পোশাকেরও যে একটা মূল্য আছে। তা ছাড়াও আমরা মনিটর বা স্ক্রিনে কি দেখে অভ্যস্থ? ম্যুভি, নাটক, ভিডিও মিউজিক এসব পোশাকী সাজসজ্জার অনুষ্ঠান বা চিত্র। কাজেই হঠাৎ করে জীর্ন শীর্ন ভাঙ্গচুর দশার চেহারার কেউ কথা বলছে সেই দৃশ্য একটি শিশু বা শিক্ষার্থীর কাছে খুব একটা গ্রহনযোগ্যতা পাবে না। এ ছাড়াও নিজেই যখন আমরা যথার্থ পোশাক পরে পরিপাটি হয়ে কোনো কাজে সামিল হই তা হয় যেমনই প্রফেশন্যাল তেমনই সেই ব্যাক্তিটিও নিজের কাজের প্রতি কতটা যত্নবান ও ভালোবাসার পরিচায়ক সেই সাক্ষ্য বহন করে।

লাইটিং- নর্মাল ক্লাসরুমেও পর্যাপ্ত আলো বাতাসের সঞ্চালন বিশেষ জরুরী ঠিক একই ভাবে অনলাইন ক্লাসে আলো ও শব্দের নিয়ন্ত্রন প্রয়োজন। মাথার উপরে বা পিছে লাইট থাকলে শিক্ষকের মুখ আলো আঁধারে শিক্ষার্থীর মাঝে উদ্দীপনার পরিবর্তে ভূতুড়ে পরিবেশের সৃষ্টি করতে পারে যা মোটেও একটি ক্লাসের জন্য মোটিভেটিং না। টিচারকে এমনভাবে লাইট এরেঞ্জমেন্ট করতে হবে যেন মুখের উপর লাইট পড়ে ও টিচারের মুখ কথা বলা সবই যেন স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়।

ব্যাক গ্রাউন্ড - অনালইন ক্লাসে নানা রকম ব্যাকগ্রাউন্ড সৃষ্টি করা যেতে পারে। পিছে নানা রকম ছবি বা বোর্ড বা পোস্টারের আয়োজন করে আবার একইভাবে ভারচুয়াল ব্যাকগ্রাউন্ডে সমুদ্র আকাশ বা ভলকানো নিয়ে পড়াবার সময়ও আমরা সেসব পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারি ব্যাকগ্রাউন্ডের মাধ্যমে। তবে অতিরিক্ত আনউজ্যুয়াল জিনিসপত্র রেখে বা অপ্রয়োজনীয় আনপ্রফেশন্যাল ব্যাকগ্রাউন্ড শিক্ষার্থীর মনোযোগের ব্যঘাৎ ঘটায়। এ ব্যপারে সতর্ক থাকতে হবে।

ম্যুভিং রিসোরসেস - আজকালকার বাচ্চারা কম্পিউটারে নানা রকম গেইম খেলছে, এনিমেশন ম্যুভি দেখছে নিজেরাই নানা রকম থ্রিডি এফেক্ট এমিউজমেন্ট পার্কে যাচ্ছে। তাদের কাছে স্থবির চিত্রের বইগুলি বা ক্লাসরুম তার তুলনায় কম ইন্টারেস্টিং। অনলাইন ক্লাসে তাই অতি সহজেই আমরা ম্যুভিং রিসোরসেস ইউজ করে, ভিডিও বা নানা রকম গেইমের আয়োজন করে তাদের মনোযোগ দ্রুত আকর্ষন করতে সক্ষম হতে পারি। তবে এ ক্ষেত্রে টিচারের মানষিকতা বিশেষ জরুরী। সময় ও শ্রম দিয়ে এই নতুন ব্যবস্থা শিখে নিতে হবে।

টকিং স্টাইল- কথা বলার জড়তা পরিহার করার চেষ্টা করতে হবে। এই ক্ষেত্রে শুধু মাত্র অনলাইন বলেই না প্রতিটা শিক্ষকের চর্চা বিশেষ জরুরী। কথা বলার সময় হাসিমুখে কথা বলতে পারার দক্ষতা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের কাছে গ্রহনযোগ্যতা বাড়ায় বলেই আমি মনে করি। যে কোনো বয়সের মানুষেরই মেন্টাল সেইফ ফিলিং আসে যা যে কোনো শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রেই বিশেষ জরুরী।

গোমড়া মুখে বা খুব ধীর গতীতে সময় নিয়ে কথা বললে অনেকেই বিরক্ত হয়ে ওঠে তাই কথায় ছন্দ ধরে রাখতে হবে। টিচার নিজেকে যত এনার্জেটিক ও এক্সাইটেড দেখাতে পারবে ততই শিক্ষার্থীর মাঝেও এক্সাাইটমেন্ট ও এনার্জীটা পাস করতে পারবে। মানুষ নিজের অজান্তেই টিচার, নেতা ম্যুভির নাটকের নায়ক নায়িকাদের চলন বলন সহ কথার স্টাইলে প্রভাবিত হয়। এই কারণে টিচারের আদর্শটা সবসময় মাথায় রাখতে হবে।

স্টুডেন্টস টিচার রিলেশনশীপ এন্ড এনগেইজমেন্ট - স্টুডেন্টস টিচার রিলেশনশীপ ও এনগেইজমেন্টটা বিশেষ জরুরী। অনলাইন ক্লাসে টিচারের পক্ষে অপরদিকে মনিটর বা স্ক্রীনের আড়ালে শিশু কি করছে সব সময় বুঝা সম্ভব না তাই প্রশ্ন করা ও প্রায়ই নাম ধরে ডেকে কিছু জিজ্ঞাসা করার অভ্যাস বজায় রাখতে হবে। যেন শিক্ষার্থী সব সময় এলার্ট থাকে তাকে যে কোনো সময় ডাকা হতে পারে। তাদেরকে ইমোশনাল সেফটি দিতে হবে। কোনো কিছুর উত্তর না পারলে অভিভাবক বা বাড়ির অন্যান্য সদস্যের কাছে যেন হেয় না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে সঠিক উত্তর দানে সহায়তা করতে হবে।

সাইকোলজী অব প্যারেন্টস এন্ড স্টুডেন্টস - প্রথমে স্টুডেন্ট সাইকোলজী এবং তারপরই প্যারেন্টস সাইকোলজী বুঝতে পারাটা একজন যোগ্য টিচারের বিশেষ যোগ্যতা বলে আমি মনে করি। নিজেদের অতীতে তাকালেই আমরা দেখতে পাবো পরীক্ষায় খারাপ করলে বা ক্লাসে কোনো দুষ্টুমী করলে বাড়ীতে এসে বাবা মায়ের বকা ঝকা শাস্তির ভয়টা শিশুমনে কিভাবে কাজ করতো। সেই বয়স থেকে আমরা চলে এসেছি আজ অতীত ভেবে আমাদের হাসি পায় তবে সেই বয়সে আছে আপনার শিশুটি, আপনার ছাত্রটি কাজেই সেই ভীতিকর মেন্টালিটিটাকে হঠিয়ে দিয়ে আমরা শিশুদের শিক্ষা যাত্রাকে কিন্তু চাইলেই আনন্দময় করতে পারি। কাজেই অনলাইন ক্লাসে প্যারেন্টসদের সামনে কোনো উত্তর ভুল বলে অপদস্ত হতে পারে এমন বাচ্চাকে আমরা সহায়তা করবো যেন সঠিক উত্তর দিতে পারে বা কোনো ভাবেই এমবারেস ফিল না করে।

একই সাথে বাবা মাকে বা অভিভাবককে এই সস্থিটুকু দিতে হবে যে টিচার তার বাচ্চার ব্যাপারে যত্নশীল। আর তাই প্রতিটি বাচ্চার ইম্পরুভমেন্ট ও মোটিভেশনের ব্যপারে খেয়াল রাখতে হবে। দরকারে এক্স্ট্রা হেল্প দিতে হবে। তবেই একজন টিচার হয়ে উঠবেন সকলের কাছে গ্রহনযোগ্য ও সফল।

পারসোনাল কন্টাক্ট - যেহেতু অনলাইন ক্লাসেও প্যারেন্টস মিটিং হয়ে থাকছে অনলাইনেই কাজেই শিশুর অসুস্থতা অনুপস্থিতি এবং ক্লাস পারফরময়েন্সের ব্যাপারেও প্যারেন্টসের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে। এতে শুধু দায়িত্বই না মানবিকতা ও দু পক্ষের মাঝে মানষিক আস্থার সৃ্ষ্টি হবে যা একজন মানুষ হিসাবেও দু পক্ষকেই উন্নত করে।


এবারে বলবো অনলাইন ক্লাসের দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ভিজ্যুয়াল হাইজিন আর টেকনিকাল হাইজিন নিয়ে।

ভিজ্যুয়াল হাইজিন - যখন কোনো লেসন আমরা পাওয়ার পয়েন্টে বা স্লাইডস তৈরী করবো তখন যা যা মাথায় রাখবো তা হলো-

সহজ বোধ্য চোখে আরাম দেয় এমন ক্লিয়ার ছবি ব্যবহার করতে হবে। অতিরিক্ত রংচঙে এনিমেশন এসব এভোয়েড করাই ভালো। টেক্সট অংশ মাঝে রাখাই উচিৎ যেন শিক্ষার্থীর মনোযোগ সেখানেই থাকে। বুলেট পয়েন্টে স্লাইডস বানালে তা বুঝতে সহজ হয়। ছবিগুলি যত বড় হয় ততই ভালো।

টেকনিকাল হাইজিন- ক্লাস নেবার সময় সকল অপ্রয়োজনীয় এপলিকেশনগুলি সরিয়ে ফেলাই ভালো। প্রেজেনটেশনের জন্য পিডিএফ ফাইল করে রাখা এই বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে। এছাড়াও রয়েছে নেট কানেকশন সমস্যা। ডিভাইস সমস্যা এসকল সুষ্ঠ ব্যবহার নিশ্চিৎ করতে হবে।


চোখের সমস্যাও একটি বিশেষ সমস্যা। এ কারণে ড্রাই আই ড্রপ ইউজ করা যেতে পারে। অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে। এছাড়াও সবুজ গাছ, নীলাকাশ চোখের সস্থি দেয় তাই কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে ডিভাইজ ব্যবহার ক্ষতি কমাতে পারে। এছাড়াও দীর্ঘক্ষন এক নাগাড়ে স্ক্রীনে চোখ মেলে বসে থাকায় নানা রকম শাররিক সমস্যা, বোন এবং মাসল পেইন হয়। তাই ছোট খাটো ব্যায়াম আর সঠিকভাবে বসার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

অনলাইনে ক্লাস নেওয়া মোটেও সহজ কাজ নয়। যারা নেয় তারাই কেবল তা জানে। এক একটি ক্লাসের পিছে কি পরিমান শ্রম ও সময়ের ব্যয় সাথে মানসিক অস্থিরতা ও অবসাদ তাও কেবল তারাই জানে। আগে যে স্কুল টাইম ছিলো ৭/৮ ঘন্টা তা যেন হয়েছে ২০/২২ ঘন্টা। বাকী দুঘন্টা ঘুম সাথে দুঃস্বপ্ন। হা হা তবুও মানুষ এক অপরাজেয় প্রানী। এত সহজেই হেরে যাবে? কখনও নয় আর তাই কলাকৌশলগুলো রপ্ত করে ফেলি, গাই আনন্দময় জীবনের জয়গান....


দীর্ঘ ১০ মাস কোনোরকম অনলাইন ক্লাস ট্রেইনিং ছাড়াই অনলাইন ক্লাসে নানা রকম টেকনিক খাটিয়ে সেই অভিজ্ঞতার উপরে ভিত্তি করে গতকাল প্রথম একটা ওয়ার্কশপ Best practices of presenting on PowerPoint /Google Slide করেই মাথায় এসে গেলো এই লেখাটা। আশা করি সকল অনলাইন টিচারেরাই চোখ বুলিয়ে ঝালিয়ে নেবেন কতটা মিলে গেলো বা আরও কি কি মিলানো যায় । পৃথিবীর সকল টিচারদের প্রতি রইলো শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা.....

মন্তব্য ২৩৩ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (২৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩০

পাকাচুল বলেছেন: অনেক বিস্তারিত এবং সহজ ভাষায় লিখেছেন। অনেকগুলো ছোটখাটো ব্যাপার আলোচনা, যেটা অনেকেই হয়ত খেয়াল করি না।

অনলাইনে ছোট, মাঝারী, এবং বেশি বড় সব ধরণের ছাত্র পড়ানোর হালকা অভিজ্ঞতা হয়েছে এই কয়দিয়ে। সবচেয়ে বেশি কষ্ট হলো ছোটবাচ্চাদের পড়ানো এবং তাদের মনযোগ ধরে রাখা। আরো সমস্যা হলো, এর মাঝে যদি কোন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ছাত্রছাত্রী থাকে।

অনেকেই মনে করে থাকেন, অনলাইনে পড়ানো সহজ, কষ্ট করা লাগে না। তবে বাস্তবতা হলো, অনলাইন ক্লাস অনেক বেশি চেলেঞ্জিং। বিশেষ করে গণিত এর মত বিষয়, যেটা হাতে কলমে করানো লাগে, সেটা বুঝানো অনেক বেশি কষ্টকর।

আপনি কি আপনার লেকচার ভিডিও করে রাখেন? আর যদি কিছু লিখতে হয়, তবে কিভাবে লিখেন? হোয়াইট বোর্ড নাকি কম্পিউটার স্ক্রীণ?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪০

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কত দিন পর এসে তোমাকে দেখলাম। আমি তো কোথাও কেউ নেই টাইপ অবস্থা দেখে ইদানিং বিশেষ শঙ্কিত।
আমি যা কিছু লিখি না কেনো ব্লগেই লিখতে সবচাইতে ভালো লাগে আমার।

যাইহোক ভাইয়া তুমি কি টিচার? আমি তো তোমাকে বিজ্ঞানী টাইপ কিছু ভেবেছিলাম। মনে হয় পাকা চুল নামটার জন্যই।

হ্যাঁ বাচ্চাদের মনোযোগ ধরে রাখার জন্যই কলাকৌশলগুলো খাটাতে হয়েছে। আর সাথে তো আছেন কিছু মা বাবারাও দোষ ধরতে ওৎ পেতে থাকে।

গনিত আমার অপ্রিয় সাবজেক্ট। আর গনিতের ক্ষেত্রে আমার মনে হয় ভীতিটাই মূল কারণ যেই কারণে মানুষ পারে না.......

এই ভীতি দূর করতেও তুমি এই সব কলা কৌশল মানে গণিতের মত বাংলার পাঁচ সাত সতেরো মুখ না বানিয়ে হাসি খুশি স্টার্টিং আর মানসিক আস্থা দিলে মনে হয় স্টুডেন্টদের জন্য গনিত বুঝে ফেলাটা সহজ হবে।

আপনি কি আপনার লেকচার ভিডিও করে রাখেন?
ক্লাস অটো রেকর্ড হয় ভাইয়া। প্রতিটা ক্লাসের রেকর্ডিং আছে। আমি আবার এতই পারফেকসনিস্ট যে সেই রেকর্ড বার বার দেখি কোথায় কি ভুল করলাম না করলাম নিজেই খোঁজার জন্য। এমনকি প্রথম দিকে ক্লাসের আগে নিজের ক্লাস নিজেই রেকর্ড করতাম।

লিখতে হয় যা তা আমি আমার ম্যাজিক ল্যাপটপের ম্যাজিক পেন দিয়ে টাচ স্ক্রিনে লিখে ফেলি আরও পিছে আমার ব্যাকগ্রাউন্ড হ্যোয়াইট বোর্ডও রাখা থাকে।



আর যদি কিছু লিখতে হয়, তবে কিভাবে লিখেন? হোয়াইট বোর্ড নাকি কম্পিউটার স্ক্রীণ?


দুইটাই ইউজ করি ভাইয়া...

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মন্তব্যে টাইপো:

অনেক ট্রাই এন্ড লার্ণ অভিজ্ঞতার কথা; ভালো লাগলো আপনার কাজের *অভিজ্ঞতার কথাগুলো।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪১

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া। হ্যাঁ অভিজ্ঞতা বটে। আর এই অভিজ্ঞতার আলোকে যদি অন্যেরাও কিছু শিখতে পারে তাই এই লেখা ভাইয়ামনি.....

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৫

পাকাচুল বলেছেন: আমি বিজ্ঞানীও না, টিচার ও না, মাঝে মাঝে অনলাইনে টিউশনি করাই, বাচ্চাদের পড়াই। পুরানো স্বভাব, আসলে ব্যাপারটা খুব উপভোগ করি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫০

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অনলাইনে টিচিং এটাও কিন্তু মজার অভিজ্ঞতার সাথে সাথে নতুন সব এক্সপেরিমেন্টের মজাও আছে। কিন্তু গনিতের ক্ষেত্রে শুধু টিচারেরই মজা বাচ্চাদের কি হাল হয় ভাবছি।

জানো আমি আমার এসএসসিতে পুরো অংক বইটাই মুখস্থ করে ফেলেছিলাম। অংক আমার কাছে বিভিষিকার নাম ছিলো। তবে আমি বড়ই অধ্যবসসায়ী সে এই বয়সে এসেও কেউ অস্মীকার করতে পারবেনা তাই অংকও মুখস্ত করে এ গ্রেড এনে ফেলেছিলাম হা হা ।

তুমি কি শুধুই গনিত পড়াও?

মনে পড়েছে তুমি একজন ইঞ্জীনিয়ার এবং বিদেশে থাকো ......

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ ! এক কথায়
চমৎকার ভাবে লিখেছ শায়মা। যদিও আমাকে ক্লাস করতে হয় না, ছেলে মেয়ে দুজনেই অনলাইনে ক্লাস করে। এরমাঝে মেয়ের ক্লাস টাইমিং জোন একদম আলাদা এবং ক্যাম অন্য করে ক্লাস ,ডিবেট করতে হয়। তোমার অভিজ্ঞতা মেয়ের সাথে শেয়ার করা যাবে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৩

শায়মা বলেছেন: ওহ তাইলে মেয়ের জন্য আরেকটা পোস্ট লিখতে হবে আপুনি। এটা ছিলো এক তরফাভাবে টিচারের দিক থেকে।

ক্যাম অফ করে অনেক বাচ্চারাই উপরের ক্লাসের শুনেছি চ্যাট করে, গেইম খেলে বা উঠেই যায়। তাদের জন্যও মোটিভেশনাল পোস্ট লিখতে হবে।

এটাই বুঝাতে হবে নিজেকে ফাকি দেওয়ার ফলাফল ভালো হয় না......

অনেক অনেক ভালোবাসা তোমার বাবু দুইটার জন্য আপুনি....

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনলাইন টিচিং টেকনিকটা আমারো শেখার দরকার; কি ধরণের সফটওয়ার ব্যবহার করছেন আপনারা?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০০

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া সে কথা আর বলো না........

আমাদের স্কুল তো যেখানে যা পায় তাই নিয়ে হাজির হয়।

জ্যুম দিয়ে ক্লাস, মিটিং সিটিং সব হয় আর গুগল ক্লাসরুমে ক্লাসওয়ার্ক করে বাচ্চারা। সেই সব চেক করা রিটার্ণ করা সব নিত্য নতুন দোলাচলে হাবুডুবু খাই আমরা .......

৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০১

পাকাচুল বলেছেন: চাঁদগাজী : আমি এই চারটা ব্যবহার করেছি বিভিন্ন সময়। Brightspace, Webex, Zoom, Skype

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৪

শায়মা বলেছেন: বাপরে এসব কি ভাইয়া?

গুগল মিট, স্কাইপ জ্যুম জানি কিন্তু ব্রাইটস্পেস ওয়েবেক্স কি আমাদের জানাও। প্লিজ। মাতবরী করে আরও মাতবর হয়ে যাই নিজের স্কুলে ......

৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৪

আকন বিডি বলেছেন: বিশাল পোস্ট, বিশাল বিচিত্র বিচিত্র অভিজ্ঞতার মিশেল। তবে সেখানে কোন টিফিন নাই। আমি আবার পেটুক কিনা। কেন নাই তাও বুঝি। আপনার পাখির বাসার সেমাই লুকিয়ে রেখেছেন বুঝি আমাকে খাওয়ানের জন্য? স্কুলে টিফিন মানে অন্য কিছু, আমাদের সময় এক এক দিন এক এক রকম টিফিন দিতো। সিঙারা, সমুচা, বাটার বন, মিস্টি সাথে পরোটা, হালুয়া পরোটা, আমের সিজনে আম আহ কি সুখে দিন কাটাইতাম। আর আজকের শিশু ডিজিটের চাপে টাল মাটাল, ডিজিটাল পটেস্বরী ম্যাম, ডিজিটাল পেন, স্ক্রিন, লাইট ক্যামেরা একশন। আর একটা বাদ পরেছে, বেত, সে এক কঠিন বিষয়, যেটি দিয়ে মিউজিশিয়ানদের মত ক্লাশে সুর তোলা যায় না।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১২

শায়মা বলেছেন: টিফিন নাই কে বলেছে ভাইয়া?

লিটিল মিস মাফেট গান গাই আর নিজেই দই খাই.......সেটা একটিং করিয়েও দেখাই। বাচ্চারা মজা পায় নিজেরাও বাটি চামচ নিয়ে আসে। মিছিমিছি খাওয়া খাওয়া খেলা। আমার বাটিতে কিন্তু ঠিকই দই থাকে। কথা বলতে গিয়ে খিধা পায় না? তাই খেয়ে নেই সেই সুযোগে।

আবার বাচ্চারাও আমার জন্মদিনে মায়েদের দিয়ে কেক বানালো সেটা নিজেরাই খেলো আর গান গেলো হ্যাপী বার্থডে টু মিস। আমি তাকায় তাকায় দেখলাম.......

আর বেত ইন্নিনিল্লাহে ওয়া ইন্নাইলাহে রাজিউন মানে সেটার নাম মুখে নিলেও আমাকে পরপারে পাঠায় দেওয়া হবে।

ওহ হ্যা টিচার্স ডে তে কিন্তু তারা আমাকে সত্যিকারের কেকই পাঠিয়েছিলো ........

৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনলাইন ক্লাস ফাঁকি দেয়ার ( টিচার/ লেকচারার বুঝতে পারবে না) কোন কলাকৌশল নাই? আমাদের কিছু বিরক্তকর দীর্ঘ অনলাইন সেমিনার হয়। তাই এই কৌশল জানা প্রয়োজন। :)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৫

শায়মা বলেছেন: আছে ভাইয়া। অনলাইন ক্লাস ফাঁকি দেয়ার ( টিচার/ লেকচারার বুঝতে পারবে না) কোন কলাকৌশলের তো শেষ নাই। বড়দের ক্লাসে মানে ৫/৬/৭/৮/৯/ ১০ আর ১১/১২ এর তো কথাই নেই। ক্যাম অফ করে নাকি ঘুমিয়েও পড়ে। টেস্টের সময় সোজা গুগল। ও মাই গড! তাদের সাথে তো টিচাররা পেরেই উঠছে না। কেনো ডাকলে শুনোনি কেনো থাকোনি? সোজা নেট ওয়ার্কের ঔন মেইড প্রবলেম বানিয়ে দেয়!!!



বিরক্তিকর সেমিনার বা মিটিং তো আমাদেরও হয় আমি তখন সামু পড়ি বা ছবি আকি ডিজিটাল..... ক্যাম অফও করি না। আমি যে দশভূজা তাহারা জানেন কাজেই ........

৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



পাকাচুল, ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমিও যে কোনো একটাই ট্রাই করো আর তারপর আমাদেরকে সেই অভিজ্ঞতা জানাও ভাইয়ামনি।

১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১২

পাকাচুল বলেছেন: Webex একটা মিটিং টুলস, কিন্তু কিছু কিছু ভালো ফিচার আছে মনে হয়। ভিডিও এবং সাউন্ড কোয়ালিটি মনে হয় জুম থেকে একটু ভালো।

Brightspace একটা কমিউনিকেশন মিডিয়াম। ছাত্রছাত্রী আর কোর্স টিচারের সাথে যোগাযোগ এর জন্য এটা ব্যবহার করা হয়। কিছুটা গুগল ক্লাসরুমের মত। এটা ব্যবহার করে লাইভ ক্লাস নেওয়া যায়, এসাইনমেন্ট জমা দেওয়া, অনলাইনে লাইভ কুইজ নেওয়া যায়। আবার কুইজ, এসাইনমেন্টের রেজাল্ট, পুরো কোর্সের রেজাল্টও দেখানো যায়। আরো অনেক ফিচার আছে মনে হয়।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২০

শায়মা বলেছেন: কি বলো ভাইয়া!!!!!!!! জ্যুম আমাকে এতই সুন্দর বানায় দেয় মাঝে মাঝে যে আমি ভয়ে থাকি সত্যিকারে রিয়েলে আমাকে দেখলে আমার বেবিরা চিনবে কিনা হা হা .......তবে সাউন্ড কোয়ালিটি ভালো হতে পারে।

ভাইয়া গুগল ক্লাসের কপি চেকিং তো ডিসগাস্টিং......

কপি চেকিং এ কি করো তোমরা?

১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৩

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এক জীবনেই কতো পরিবর্তন দেখলাম।আমরা জখন গ্রামের স্কুলে ছাত্র ছিলাম। আমাদের কিছু একটা করতে বলে শিক্ষক মহাশয় চেয়ারে হেলান দিয়ে ঘুমিয়ে যেতেন।
এখন অবস্থা সম্পুর্ন ভিন্ন।শিক্ষককে অনেক পরিশ্রম করতে হয়, সৃজনশীল হতে হয়,পড়ে মনেহয় করোনা কালে আরে চেলেনজিং।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩০

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া। আমিও শুনেছি গ্রামের স্কুলে অনেক টিচার নাকি ক্লাসে এসে ঘুমিয়ে যায়। আবার প্রথম আলো প্রিয় শিক্ষক সন্মাননায় অনুষ্ঠানে গিয়ে কিছু টিচারের মহত্ব দেখে অবাক হয়েছিলাম। হত দরিদ্র টিচারেরাও বড় বড় মানুষদের প্রিয় তালিকায় রয়ে গেছেন তাদের মহানুভবতা ও বদান্যতার জন্য।

কিছু অজ পাড়াগায়ের টিচারদের সৃজনশীলতা দেখেও মুগ্ধ হয়েছিলাম আমি।

১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৪

পাকাচুল বলেছেন: আমি আসলে গুগল ক্লাসরুম ব্যবহার করি নাই, তাই গুগল ক্লাসরুমের কপি চেকিং নিয়ে ফিচার নিয়ে আইডিয়া নাই। কপি চেকিং মানে কি?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৬

শায়মা বলেছেন: খাতা দেখা ভাইয়া....... খাতা দেখে দেখে একটা একটা করে আবার বাচ্চাদের কাছে রিটার্ন করা!! অসহ্য লাগে। :(

এত টাইম ওয়েস্টের কাজ আমার ভালোই লাগে না......

১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৩

পাকাচুল বলেছেন: ওটা Brightspce এ সহজে করা যায়। ছাত্র-শিক্ষক সবার ই একটা করে একাউন্ট থাকে, একটা কোর্সের আন্ডারে। সবাই যার যার একাউন্ট থেকে সফট কপি / পিফিএড ফাইল আপলোড করে। ইনস্ট্রাক্টর সেটাতে চাইলে স্টাইলিশ পেন দিয়ে কমেন্ট করতে পারে। আবার চাইলে আপনি টেক্সট কমেন্ট লিখতে পারেন, অডিও ক্লিপ এড করতে পারেন। এমন কি ভিডিও ক্লিপও এড করতে পারবেন ফিডব্যাক হিসাবে। যখন গ্রেডিং হয়ে যাবে, তখন ছাত্রছাত্রী এর আপনার ফিডব্যাক দেখতে পারবে। এখানে দেওয়া গ্রেড সরাসরি ফাইনাল কোর্সের গ্রেডের সাথে এড হয়ে যাবে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫০

শায়মা বলেছেন: এখানেও তাই আছে। একটা করে একাউন্ট। সবাই যার যার একাউন্ট থেকে সফট কপি / পিফিএড ফাইল আপলোড করে। শুধু ইনস্ট্রাক্টর সেটাতে চাইলে স্টাইলিশ পেন দিয়ে কমেন্ট করতে পারে না।

টেক্সট কমেন্ট লিখতে পারেন, অডিও ক্লিপ এড করতে পারেন। এমন কি ভিডিও ক্লিপও এড করতে পারবেন ফিডব্যাক হিসাবে। যখন গ্রেডিং হয়ে যাবে, তখন ছাত্রছাত্রী এর আপনার ফিডব্যাক দেখতে পারবে। এখানে দেওয়া গ্রেড সরাসরি ফাইনাল কোর্সের গ্রেডের সাথে এড হয়ে যাবে। এসবই করা যায় তবে একটা একটা করে চেক করে করে এসে কমেন্ট লিখে লিখে রিটার্ন করা!!!!!!!

মনে হয় এক বাড়ি দিয়ে ল্যাপটপ ভাঙ্গি......

১৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: আমি বই খাতা নিয়ে পড়তে এলাম।

অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা শুধু সুন্দর না চমৎকার হয়েছে। +++
বর্তমান সময়ে অনলাইন ক্লাসের সাথে যারা জড়িত তাদের অনেক উপকার হবে। খুব ভালো দিকনির্দেশনা রয়েছে।

যাদের ক্যামেরা ফেস খারাপ তাদের মুখে প্লাস্টার লাগানোর বিষয়টা ড্রেস আপের মধ্যে লিখতে পারতেন।
যাইহোক পড়তে এসে অতকথা না বলি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১০

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ঢুকিআপু!!!!!!!!! সে আর বলো না....... এমনিতেই আমি সাজুনিবুড়ি ছিলাম এখন তো এক্কেবারেই ঢাকের বাড়ি।

তবে জ্যুম টাচ আপ আছে না....... মেকাপেরও খরচ নাই ....

আর হ্যাঁ আমি আসলেই চাইছিলাম যারা অনলাইন ক্লাস নিচ্ছে তাদের একটু হলেও যেন উপকার হয় ......

এই দেখো একজন অনলাইন ক্লাস টিচারের ঢং ঢাং .......

১৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০১

পাকাচুল বলেছেন: যদি কষ্ট কমাতে চান, তবে একটা লেজার প্রিন্টার কিনে ফেলুন। সবকিছু প্রিন্ট করে চেক করেন, তারপর আবার স্ক্যান করুন। এরপর আবার আপ্লোড করুন। দেখুন কোনটাতে কষ্ট কম হয়।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৩

শায়মা বলেছেন: ও মাই গড!!!!!!!!!

আবার প্রিন্ট আবার চেক আবার স্ক্যান আবার আপ্লোডও!!!!!!!!!


ভাইয়া তুমি দেখি শত্রুর মত কথা বলছো এখন!! :(


লেজার প্রিন্টার আছে সেটা গিয়ে এখন উপর থেকে ফেলে দিতে হবে ভাবছি .......


হা হা হা

নাহ অনলাইন ক্লাসের রকম সকম নিয়ে অনেক হয়েছে এবার কপি চেকিং নিয়ে ভাবতে হবে .......

১৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মনে করতে হবে যেন আমরা একটা গল্প বলছি।
.........................................................................
হ্যাঁ আমার কাছে এই লেখাটা ডিজিটাল যুগের গল্প হয়ে
স্মৃতিতে থাকবে । প্রেজেনটেশন ব্যাপার গুলো আমার
অনেক আগে থেকে করার অভ্যাস আছে, যেহেতু আমাকে
মাঝে মাঝে বিদেশে আর্ন্তজাতিক কো-অপারেটিভ ফোরামে
লেকচার দিতে হয় এবং আমাদের কর্মকান্ডর একটি ফিরিস্তি
পাঠাতে হয় ।
........................................................................................

তবে এ সংক্রান্ত আ্যপ নিয়ে যে আলোচনা হলো, তা সবার জন্য
শিক্ষনীয়, স্কুলে টিচার হিসাবে এই করোনায় আমার লম্বা
সেল্যুট থাকল ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া প্রেজেন্টেশনের অভ্যাস কি আমারই নাই!! তবে যতবার করতে উঠি ততবার বুকের মাঝে ঝড়ঝঞ্ঝা বয়ে যায় সেটা অবশ্য হাসি মুখে থাকায় কেউ বুঝে না । হা হা হা

এই সংক্রান্ত পোস্ট আমি আগেও লিখেছিলাম। তবে তখনও জানতাম না একদিন অনলাইনে এই প্রেজেন্টেশন আমাকে নিত্য দিতে হইবেক!!! :( শত চক্ষুর সামনে কখন কি ভুলভাল বলে ফেলি। :( ভয়ে মরে যাই :(


তবে হ্যাঁ সব অনলাইন টিচাররা যেন চেক লিস্ট মিলায় নিতে পারে তার জন্য আমার এই লেখা ভাইয়ু...

পাকাচুল ভাইয়া থেকেও অনেক জানা হলো......।

যদিও চেকিং স্টাইলের কোনো সমাধান হলো না।

তবে আশা হারাইনি। এটারও সহজ পদ্ধতি বের করে ফেলবো ইনশাল্লাহ!!!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৮

শায়মা বলেছেন:
এই যে ভাইয়া সেই পোস্টটা

সপ্রতিভ বক্তব্য, লেকচার, উপস্থাপনা বা প্রেজেন্টেশনের ছলাকলা বা কলাকৌশল!!!!!!!!!

১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: পরী তো অনলাইনে ক্লাশ করে। আমার দেখতে ভালো লাগে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়াকে কাকে দেখো!!!

টিচারকে নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!! :||

১৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৭

শায়মা বলেছেন: আচ্ছা সাথে একটা শীতের পিঠা পোস্টও দেখে নাও -
Click This Link target='_blank' > !!টোনাটুনি পিঠাঘর - বাংলাদেশের ১০১ পিঠাপুলির নাম ও গড়ন বা রচনা সমগ্র!!

এখন পিঠা বানাও আর খাও......

১৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনি কি এটা খুঁজছেন, যদি না হয় তাহলে এই কমেন্ট ডিলিট করে দিয়েন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৮

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া এসবই!!!!!!!!!

না!!!!!!!!!!!!

মাথা ঘুরছে আবার......

কত্ত সময় লাগে জানো???

মানে ইজি ঠিকই কিন্তু ঘন্টার পর ঘন্টা!!!!!!!!! অসহ্য!!

আমি আবার কোনোকিছু নিয়ে বেশি ক্ষন বসে থাকলেই আমার মেজাজ খারাপ হতে থাকে ...... এর থেকে খাতাগুলো আমার বাসায় পাঠায় দিলেই পারে কিছু চকলেট দিয়ে ...... :)

২০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: চমৎকার! আবার ধন্যবাদ দিতে হয়
.............................................................

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৭

শায়মা বলেছেন: আচ্ছা এসব কি তুমি এঁকেছো?

এসব কি ডিজিটাল আর্ট?

২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: অত্যন্ত চমৎকার এবং ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক-পাঠক নির্বিশেষে সবার জন্য একটি উপকারী পোস্ট লিখেছেন। অনেক ডিটেইলসে লিখেছেন, এবং নিটিগ্রীটিসহ সবগুলো বিষয় একেবারে 'টু দ্য পয়েন্ট' আলোচনা করেছেন। আমার কাছে সবচেয়ে ভাল লেগেছে কিছুটা দুর্বলদের তাদের অভিভাবকের কাছে মান ইজ্জত রক্ষার ব্যাপারে আপনার সংবেদনশীলতা। একজন ভাল মা যেমন তার সবচেয়ে দুর্বল সন্তানটির প্রতি সবচেয়ে তীক্ষ্ণ নজর রাখেন, একজন ভাল শিক্ষকও তার সবচেয়ে দুর্বল ছাত্রটির প্রতি যবচেয়ে বেশী যত্নবান থাকেন।
একটি সার্থক পোস্ট, অভিনন্দন!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৬

শায়মা বলেছেন: হা হা আসলেই ভাইয়া। একটা অংক ভুল করলে পরীক্ষায় মা যা করতো । নিজেই বাড়ি মাথায় তুলে ক্ষ্যান্ত হত না সবাইকে ডেকে ডেকে সেই অকীর্তির কথা বলে বেড়াতো। কি দূর্বিসহ যাতনা....

শুধু কি অংক? গানে বাজনায় নাচে সবখানেই নাকি সফল হতে হবে! :(

মায়েদের এই এক্সপেকটেশনটাই বাচ্চাদের উপর খুব অশান্তিময় প্রভাব ফেলে।
খুব হার্ড ওয়ার্কিং বাচ্চারা ছাড়া কিছুটা দূর্বল বাচ্চাদের মানসিক কষ্ট বাড়ে। সে সফলতার বদলে বিফলও হয়ে পড়ে।

যদিও আমি হার্ড ওয়ার্কিং দের দলেই ছিলাম তবুও

তবুও .........

কি যাতনা বিষে বুঝিবে সে কিসে কভু আশীবিষে দংশেনি যারে! হাহা হা

২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাস্তবতা এমন সুন্দর হয় !
আমি শুধু টোকাই, ভালো কিছু পেলেই
আমার ঝোলায় টুক করে নিয়ে নেই
আবার, সময়ের টানে ভালবেসে কাউকে দিয়ে দেই ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৮

শায়মা বলেছেন: হা হা তুমি তো স্বপ্নেই বাস করো তাও আবার মানুষ নয়

শঙ্খচিল শালিকের বেশে !!!!!


বুঝেছি বুঝেছি আর দেখো আমই কি এঁকেছি ........

২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ব্রাভো ! ব্রাভো!! ব্রাভো
...................................................................
চলো একদিন ওখানে পিকনিক করি,
খুব মজা হবে ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৭

শায়মা বলেছেন: চলো চলো কিন্তু এই গাছে ভূত আছে মনে হচ্ছে। রাত্রী হলে নামে গাছ থেকে তারপর ঘাড় মটকায়..... :(

২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন:

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৩

শায়মা বলেছেন: ইয়া খোদা!!!

মিঃ ভুতুম পেঁচার বাড়ি।

২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৩

সোহানী বলেছেন: বাসায় একরুমে ছেলে একরুমে মেয়ে আরেক রুমে আমার অফিস.... আর বেচারাদের বাবা জায়গা না পেয়ে ডাইনিং রুমের চিপায় :D । এর নাম অনলাইন ক্লাশ.....

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৩

শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক তাই অনেকেই এমন কমপ্লেইন করে। কোনো কোনো বাবা মাকে বলতে শুনেছি কয়টা ল্যাপটপ বা ডিভাইস কিনবো মিস????

আগে বাচ্চাকে বাঁধা দেওয়া হত স্ক্রীন কম ইউজ করতে আর এখন অবাধ স্বাধীনতা .........

আপুনি তোমার বইটার প্রচ্ছদ খুব সুন্দর হয়েছে। ভেতরেও তেমনই হবে জানি কারণ তোমাকে আর তোমার লেখাকে তো আমরা চিনি ......


অনেক অনেক শুভকামনা আর ভালোবাসা আপুনিমনি!!!!!!!!!

২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:২২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রামের স্কুলের স্যারদের লুঙ্গি পরা এবং ক্যামরা হতে আউট হয়ে সিগারেট পুকতেও দেখেছি অনলাইন ক্লাস নিতে গিয়ে

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৫

শায়মা বলেছেন: হায় হায় কি বলো ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!

চাকরী চলে যায়না!!!!!


তোমরা কমপ্লেইন করো না কেনো এমন টিচারদের নামে!!!!!!!!!!!!

২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ব্লগার পাকাচুল -কে অনেক দিন পর দেখলাম। খুব ভালো লাগছে।

এই পোস্টটি অত্যন্ত চমৎকার এবং শিক্ষনীয়। পরে সময় নিয়ে আবারও পড়বো।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৮

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া। পাকাচুলভাইয়াকে আমিও অনেকদিন পর দেখলাম।

অনেক ভালো লেগেছে তার সাথে এই পোস্টে আলাপ করেও।

তোমাকেও অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি। তোমার অনেক পোস্ট পড়েও অনেক জেনেছি আমিও।

আর এই পোস্ট অনলাইনে যারা ক্লাস নিচ্ছে আমার মত ওভার কনফিডেন্ট না আর কি তাদের যদি কাজে লাগে তো খুব ভালো হবে এটা ভেবেই লিখেছি। :P

আমার ধারণা অনলাইন ক্লাসে বাচ্চাদের এবং প্যারেন্টদেরকে কনভিন্স করতে এবং সফল ক্লাস পরিচালনা করতে বেশ ভালোই পেরেছি আমি। বাচ্চা আর প্যারেন্টদের ফিডব্যাকে এমনটাই মনে হয়েছে তাই এই পোস্ট লেখা!

অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া .....

২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর আলোচনা আপি।

কিন্তু অনলাইনের ক্লাসে পোলাপাইন এত বেয়াদবী করে মেজাজটাই খারাপ হয়ে যায়।
আমার ছেলে এসব দেখে বিরক্ত এখন অনলাইন ক্লাস করতে। পারিবারিক শিক্ষার অভাবে এসব পোলাপান বকে গেছে

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪১

শায়মা বলেছেন: টিচারকে ঠিকঠাক ট্রেইনিং দিলে কখন কোনটারে মিউট ব্লক কিকআউট করতে হবে শিখাই দিলে সকল বেয়াদপী বন হয়ে যাবে আপু! হা হা হা


যাইহোক আপু টিচারকে এমনভাবে এপ্রোচ করতে হবে যেন বাচ্চারা আট্রাক্ট হয়। ইন্টারেস্টিং টিচিং ওয়ে ট্রেইন করতে হবে। আমাদের অনেক স্কুলেই প্রপার ট্রেইনিং নাই। কিন্তু প্রপার ট্রেইনিং এবং স্ট্রাটেজী বাচ্চার বেয়াদপী থেকে দূরে রাখবেই।

বাচ্চারা তো বাচ্চাই জানেই না বেয়াদপী কি। সবাই তো একই রকম বাসা থেকে আসছে না। তাই সেকেন্ড বা মেইন রেসপনসিবিটি টিচারেরও........ দরকারে প্যারেন্টকেও এডভাইস দিতে হবে তবে অবশ্যি পজিটিভ ওয়েতে। প্যারেন্টস রা তো শত্রু্ না.......

২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: শায়মা বনি , অনেক কিছু জানলাম।

যদিও আমার এখনো এর অভিজ্ঞতা হয়নি তবে অফিসিয়াল জুম মিটিংয়ের অভিজ্ঞতা থেকে যতটুকু বুঝি মনে হয় সেরকম ই।
তবে বর্তমানের ইচড়ে পাকা ও বানদর B-)) পোলাপাইন সামলানো একটু মুশকিলই মনে লয় (আমারো দুইটা আছে ফাকিবাজ বানদর )।
মাঝে মাঝে শেয়ার করে অনলাইন ক্লাসের তাদের মজার মজার অভিজ্ঞতা। শুনে ভাবি,আমরা কত বোকা আছিলাম :(( কত কিছু পাইনাই যা তারা পাচছে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৫

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ তারা ক্লাস ফাকি দিতে ওস্তাদ। তবে আমার ক্লাসে যেহেতু নার্সারী ক্লাসের বাচ্চারা থাকে তাই তাদের বাবা মায়েরাও সাথে থাকে। এই কারণে বেশি বাঁদরামী করতে পারে না বটে তবে মা বাবারাই ওভার সেনসিটিভ থাকে। কেনো তাদের বাচ্চাকে ডাকলো না নাম ধরে টিচার, কেনো আদো কললোনা এই সব কমপ্লেইন। আমিও বুঝে গেলাম দুদিনেই কাজেই পড়ে থাক পড়ালেখা আমি পারলে বাবা মা দাদী নানীকেও আল্লাদে মাথায় তুলে ফেলি আর তাই আমি সবার চেয়ে ভালো টিচার। :P

৩০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার ছাত্র হয়ে নতুন করে পড়া লেখা শুরু করতে হবে দেখছি।

আপনার কষ্ট সার্থক হোক।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৩

শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক তাই। আমার ছাত্ররা এবং তাদের বাবা মা দাদা দাদী নানা নানীরাও বলে তাদের নাকি আমার ক্লাসে পড়তে ইচ্ছা করে এমনকি আমার প্রিন্সিপালও একই কথা বলেছিলো জানো????

৩১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১২

শুভ_ঢাকা বলেছেন:

পোস্টটি সময় নিয়ে পরে পড়বো। এখন একবার চোখ বুলিয়ে গেলাম। আমিও অনলাইনে খুদের পড়াশুনা মনিটর করি। :D আমি দূর থেকে খুদেকে পড়া দেই আর ও সেই কাজ করে আমাকে ছবি পাঠিয়ে দেয়। হা হা হা......

লাভ ইউ শায়মা আপু। :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৫

শায়মা বলেছেন: তার হাতের লেখা দেখে মরে যাই আমি। এত সুন্দর কারসিভ হ্যান্ড রাইটিং তুমি শিখিয়েছো ভাইয়ু???

তোমার লেখা দাও দেখি ......
দেখি টিচারের লেখা আরও কত সুন্দর!!!!!!!

ক্ষুদের জন্য ভালোবাসা আর তোমার জন্যও ভাইয়া। ক্লাস কি শুরু হয়েছে? অনলাইনে হচ্ছে নাকি ফিজিকাল ক্লাস হচ্ছে???

৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮

শুভ_ঢাকা বলেছেন: আরো একটু যুক্ত করতে ইচ্ছা হল।

আমার মাঃ আর পড়তে হবে না। যাও এখন কার্টুন দেখো গিয়ে।

খুদেঃ না। চাচুর দেওয়া লেখা এখনো শেষ হয়নি।

হা হা হা...

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৫

শায়মা বলেছেন: আহালে বেবিটা!!!!!!!

চাচুকে এত ভালোবাসে!!!!!!!

শুভভাইয়ু তুমি মনে হয় এক লক্ষী চাচু।

৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪০

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপু অনলাইন ক্লারে সুন্দর প্রেজেন্টেশন কৌশল এবং ম্যাথোডগুলো আলোচনা করেছো--আমি দেখেছি আমাদের আত্মীয়দের শিশুরা এই অনলাইন ক্লাস তেমন একটা এনজয় করে না। তবে তোমার মত টিচার পেলে ওরা ঠিকই এনজয় করতো--- অনেক দিন পরে তোমার পোস্টে এলাম
ভাল থেক আপুনি

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৪

শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!!!!!!!

কেমন আছো????

নিশ্চয় অনেক ভালো।

হ্যাঁ আমি চাই টিচারেরা নিজেরাই এনজয় করুক তাইলে বাচ্চারাও করবে!! :)

৩৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৭

আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে লেখেছেন। প্লাস দিয়ে গেলাম। সামনে নিশ্চয়ই আলোচনা হবে বিস্তারিত।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৯

শায়মা বলেছেন: আমারও মনে হয়েছে অনলাইন ক্লাস যারা নেবে তাদের জন্য একটু চেকলিস্ট হতে পারে এই লেখাটা .... :)

৩৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৬

করুণাধারা বলেছেন: অনলাইন ক্লাসের অ থেকে চন্দ্রবিন্দু পর্যন্ত বুঝিয়ে দিলে ভালো ভাবে। অনলাইন ক্লাস কী বোঝার জন্য ইউটিউবে কিছু ভিডিও দেখেছিলাম, শুধু শিক্ষকদের হাসিমুখে পড়াতে দেখেছি, পিছনের কাহিনি তো জানতাম না। কিন্তু আমার মনে হয়েছে এই খুব কষ্ট করে মুখে হাসি ধরে রাখতে হয়, কারণ তারা জানেন বাচ্চাদের সাথে মায়েরাও ক্লাসে বসে আছেন, স্কুলের ক্লাসে তো আর থাকতে পারেন না, অনলাইন ক্লাসে আড়ালে বসে যাচাই করতে থাকেন টিচার পাস না ফেল...

যারা অনলাইন ক্লাস নেন এই পোস্ট তাদের কাজে আসবে, আমিও বেশ জেনে নিলাম অনলাইন ক্লাসের তরিকা!

মনে হয় তোমার মতো এমন আনন্দময় অনলাইন শিক্ষা দান কার্য চালিয়ে যেতে বেশিরভাগ শিক্ষক অপারগ হবেন। এতসব কারিকুরি তোমার নিজের আবিষ্কার?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৭

শায়মা বলেছেন: হা হা তাহা বটে.......আপুনি আমি একজন অভিজ্ঞ ছলা কলায় ভুলিয়ে দেওয়া সাকসেসফুল টিচার হিসাবে অন্য টিচারদেরকে কি সাজেশন দেই জানো?
আরে বাচ্চা পড়া শিখুক না শিখুক ২০টা বাচ্চাকেই এক মিনিট করে করে ২০ মিনিট ডাকবে ওলে বাবুলে ওলে বাবুলে করে করে.... আর ২০ মিনিট পড়াবে মানে অনলাইন ক্লাস হলো বাচ্চাদের শিখানোর চাইতেও প্যারেন্টদেরকে হ্যাপী করা।

হা হা অবশ্য তাহা ছোট বাবুদের ক্ষেত্রেই। বড়গুলা তো নিজেরাই জানে কেমনে টিচারকে ঘোল খাওয়াবেন....

৩৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৭

করুণাধারা বলেছেন: ছবিটা তুললো কে?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৯

শায়মা বলেছেন: যেই বেবিটাকে দেখছো সেই বেবিটার মা। মায়েরা আবার মনিটর থেকে ভোটার আইডি মার্কা ছবি তুলে তুলে পাঠিয়েও দেয়। এতই ভালোবাসা.......

আমি বাচ্চাদেরকে ভুলাবো না মা বাবাদেরকেও ভুলাবো.....

আমি ক্লাসরুমে আর পড়াবো না কো মনিটরেই পড়াবো! হা হা হা হা :P

৩৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


ছবিতে চেনা মানুষের দেখা পাই। যাহোক, শ্রদ্ধেয় পাকাচুলের (আমারও পাকাচুল আসতে শুরু করেছে, হু!) সাথে একমত হয়ে বলতে চাই, একটি অসম্ভব উপস্থাপনা।

বিস্তারিত পড়ে একটি অনলাইন ক্লাসে অংশ নিতে বড্ড ইচ্ছে হয়। :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১১

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমি কি আমাকে চেনো!!!!


যাইহোক পাকাচুলভাইয়ার ভালোই অনলাইন ক্লাস অভিজ্ঞতা আছে বুঝাই যায়।



তুমি আমার অনলাইন ক্লাসেই চলে আসো।

৩৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৭

আকন বিডি বলেছেন: আরে ম্যাডাম বাসা থেকে নিয়ে নয়। আমাদের সময় স্কুল থেকে টিফিন দেওয়া হতো। ফ্রি। অনেকটা "কাজের বিনিময় খাদ্যের কর্মসূচি" "কাবিখার" মত। আর আপনারা নিজেদের খাবার খেয়ে একটিং করে দেখান।
বেতের মধ্যে ভিটামিন আছে। সেই ভিটামিন বঞ্চিত এখনকার জেনারেশন।
তবে এত এত কিছু করেও যত্ন নেওয়ার পরও তারা অনেক ডেসপারেট।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২১

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ তারা মত প্রকাশের স্বাধীনতা পায় আর আমরা ছিলাম স্বৈরাচারী বাবা মায়েদের রাজ্যের বাসিন্দা!!!
কাবিখা কি???

৩৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


//ভাইয়া তুমি কি আমাকে চেনো!// এমন নির্দয় নিষ্ঠুর কথাও শুনতে হলো :(
ইনবক্সে লিঙ্ক দিন। ক্লাসেই বিস্তারিত বাতচিত হবে।
হায় ভগবান! #:-S

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৫

শায়মা বলেছেন: ক্লাসে বাতচিৎ!!!!!!! হায় হায় তাইলেই গেছি। সবাই তো টিচার ছেড়ে এই স্টুডেন্টের কথাই শুনবে!!!!!! :-B


৪০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩০

আকন বিডি বলেছেন: কাজের বিনিময়ে খাদ্য--কাবিখা

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৪

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা

আমি ভেবেছিলাম খাবি খা ...... না খাইলে যা এমন টাইপ কিছু হাহাহাহাাহাহাহাহাহা

আমার বাসায় দাওয়াতে তো আসলে না!!! :(

৪১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৪

আকন বিডি বলেছেন: ধোলাই খেতে? ঐটা খাওয়া লাগবে না। এমনিতেই পেট ভরা। তার উপর আবার মুখে জল আনা মুক্তাগাছার মন্ডা খেয়েছি। সো নো "ধোলাই খাওয়া"।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫০

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা ধোলাই খাবে কেনো???
এই দেখো থালা সাজিয়ে রেখেছি.......



তুমি আসলেই খানা বেড়ে দেওয়া হবে.....

৪২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৫

আকন বিডি বলেছেন: আমার পক্ষ থেকে আপনি খেয়ে নিবেন। তাতে আমার পেট ভরে যাবে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৭

শায়মা বলেছেন: হা হা জীবনে দেখিনি কেউ দাওয়াৎ দিলে ভো দৌড় দেয় উলটা দিকে!!!!!! হা হা হা ভাইয়ামনি!!! যাক অনলাইন ক্লাসেই একা একাই খাই আর পড়াই.....

৪৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

গুরুত্বপুর্ণ পোষ্ট ।
প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম ।
শুভেচ্ছা রইল

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০০

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া........

এখন শরীর ভালো তো??
মাঝে মাঝে মনে হয় তুমি যে একটু সিক হয়ে পড়ো।

অনেক অনেক দোয়া করি। অনেক ভালো থাকো ভাইয়ামনি!

৪৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২১

শুভ_ঢাকা বলেছেন:

এই স্কুলের সকল ছাত্রদেরই প্রায় একই রকমের হ্যান্ডরাইটিং হয়। ছোটবেলা থেকেই শিখানো হয় 'Palmer Methord' কারসিভ হ্যান্ডরাইটিং। আমার বাবার কারসিভ হ্যান্ডিরাইটিংও দেখার মত ছিল।

ক্ষুদের অনলাইন ক্লাশ শুরু হয়েছে জানুয়ারি প্রথম সপ্তাহ থেকে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৩

শায়মা বলেছেন: হাহা ভাইয়ু হাতের লেখা নাকি হয় মানুষের মুক্তোর মত। তোমার লেখা দেখে কি বলবো!!!!!!!!!!!!

এক্কেবারে হীরা মনি মানিক্য ঝলমল!!!!!!!!!

তবে যাহা বলি আর তাহাই বলি....... তোমাকে চিনে নেই একটু এই লেখা দেখেই ......

হাতের লেখায় চিনি তোমায় - গ্রাফোলজীর তন্ত্র মন্ত্র


কি???
বলবো???? :P

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৬

শায়মা বলেছেন: গ্রাফোলজী - হাতের লেখায় মানুষ চেনার বিস্ময়!!


এই যে আরেকটা.........

এখন আমি চিনিবো চিনিবো তোমারে!!!!!!!

ওগো শুভ ভাইয়ু .......

হা হা হা থাক নিজেকেই চিনে নাও নিজের হাতের লেখা থেকে....... :P

৪৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৭

শায়মা বলেছেন: ডানদিকে হেলিয়ে যারা লেখেন তারা বিভিন্ন জিনিস নিয়ে কাজ করতে চান। দেখে নেন সবকিছু( বাপরে চিলেকোঠার ঘর দূয়ার, জানালা দরজা ফাক ফোকোর দেখা দেখেই বুঝেছি) । সব কিছু পরখ করতে চান। ভেরী সচেতন......:) :) :)

চাপ দিয়ে লেখেন যারা তারা অনেক আবেগী এবং আবেগটাও থাকে অনেক গভীর। ( প্রেমে পড়লে সাবধান ভাইয়ু...... প্রেমিকা একটু দুঃখ দিলে তো গেছো তুমি) :P


চিকন চাকন লেখার ধরনে বুঝাই যায় বন্ধু নির্বাচনে তুমি দারুন সিলেকটিভ......সহজে কারো সাথে বন্ধুত্ব জমাও না....... তাইলে আমি আর মিররমনি ভাগ্যবান........ লাভ ইু লাভ ইউ লাভ ইউ পিচ্চুভাইয়ু......

জড়িয়ে লেখেন যারা তারা সাবধানী ও যৌক্তিক পদ্ধতিতে চলেন....... আমিও কি যৌক্তিক!! ( সন্দেহ আছে নিজেকে নিয়েই মাঝে মাঝে যুক্তি তর্কের ধার ধারা কই যে যায় আমার যখন মাথায় আগুন চাপে। তবে জিনি ভাইয়া বলেছে আমি দারুন কালকুলেটিভ হা হা হা যৌক্তিক আর ক্যালকুলেটিভ নিয়ে বিশ্লেষন গবেষনা চালাতে হবে আমার :P )

উফ এইবার থামি ......... নিজেই নিজেকে চিনে নাও পোস্ট পড়ে পড়ে .......

কমেন্টে দেখো অনেকেই নিজের লেখার ছবি দিয়েও এই গবেষকের কাছে জানিতে চাহিয়া আবেদন করিয়াছেন আমি অবশ্য তখন টেবিলের তলায় আশ্রয় গ্রহণ করিয়াছিলাম! :P :P

অনেক ভালোবাসা ভাইয়ুমনি!!!!!!!!!

৪৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬

শুভ_ঢাকা বলেছেন: হাতের লেখা দেখার এই ছিল মতলব। খাইছে আমারে। আমার নাড়ি নক্ষত্র সব বের করে ফেলছে। হা হা হা......

আমার হাতের লেখা মোটেও মুক্তঝরা নয়। চলন সই।

খুব ভাল থাকো এই কামনা রইলো। :)

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪২

শায়মা বলেছেন: হা হা হা .....হ্যাঁ আমি হলাম টেবিলের তলার হাতের লেখার গবেষক! মানে আন্দাজে মাতবরী!!!!!!!! হা হা হা নিজেই নিজেকে বুঝে নাও সত্যিকারের গবেষকদের গবেষনা দেখে দেখে।

এখন মিররমনি আসলে তার হাতের লেখা দেখা হবে ...... :)

৪৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৯

শুভ_ঢাকা বলেছেন: শুনার জন্য আমার একটা প্রিয় গান রইলো।

view this link

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬

শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে শুনছি..... আর নিশ্চয় ভালো আছো ...... খানা পিনা গানা নিয়ে সেখানেও।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০০

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভিডিও এর ছেলেটার শয়তানী আর মেয়েটার বোকামী দেখে আমি হাসতে হাসতে শেষ......উল্টা করে একটা গল্প লিখতে হবে ..... :P

৪৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১২

শায়মা বলেছেন: আজ থেকে ক্লাস শুরু এখন এই সিনেমা দেখে কেমনে ২ ঘন্টা নষ্ট করি শুভভাইয়ু!!!!!!!!!!!! :(

৪৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৮

অপু তানভীর বলেছেন: গত বছর প্রায় পুরোটাই অনলাইনেই পড়িয়েছি । অবশ্য এতো প্যারা নেই নি । কেবল ল্যাপটপটা বিছানার সামনে নিয়েছি তারপর বিছানার উপরে বসে পড়ানো শুরু ।
উপরে টিশার্টই পরা থাকতো । আর নিচে হাফপ্যান্ট । নিচে তো আর কেউ দেখছে না ! :D

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হা সে কথা আর বলতে..... বাসার মাক্সি এর উপরেও কেউ কেউ নাকি সুন্দর একটা ওড়না জড়িয়ে বসে পড়ে। আর পেন হোল্ডারে রাখা লিপস্টিক পেনটা একটু ঘসে নেয়।

আমি বলেছি নো ওয়ে..... এভরিওয়ান হ্যাজ টু বি প্রেফেশন্যাল ইন মাই টিম.....

সামনে হে হে করলেও পিছে নাকি বলে এই শো অফটার জ্বালায় আর বাঁচিনা ....... তবে এি কথা সত্যি প্যারেন্টস থেকে যখন ফিডব্যাক পায় মুগ্ধ হবার তখন ঠিকই আমাকে থ্যাংকস দেয়....

এসব মস্তিষ্ক প্রসূত প্যারেন্ট ভুলানো বুদ্ধি সুদ্ধি আমি ছাড়া আর কে করবে বলো??? :P

৫০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১১

শুভ_ঢাকা বলেছেন: তোমরা না আমি ভাগ্যবান। :)

ব্যস্ত ছিলাম। রান্না করছিলাম। খানা দানা ভালোই হচ্ছে। কিন্তু পিনা হচ্ছে না। দেখা যাক কোন এক মহেন্দ্রক্ষণ দেখে যদি প্রত্যাশা পূরণ হয়। :D

আচ্ছা শায়মা আপু ক্ষুদের হস্তাক্ষর দেখে কি মনে হয় একটু বল তো।

এইবার মিরোরডলের পালা। ;)

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৯

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক ঠিক তুমিও ভাগ্যবান কারণ নইলে তুমি যে ইন্ট্রোভার্ট আর সহজে কারো সাথে ইন্টারেকশানে যাও না সে বেশ বুঝতেই পারি। এখন দেখো আমাদেরকে পেয়ে কত মজায় আছো আর শুধু তাইনা কথা বলাও শিখে যাচ্ছো আস্তে আস্তে। শুধু হাতের লেখাটাই আর শিখতে পারবো না আমরা।

আচ্ছা পিনা বলতে কি বুঝাচ্ছো?? কোন পিনা!!

হা হা ওদের ডালভাত আর আমাদের হায় হায়!!!


ক্ষুদে পিচ্চুর হস্তরেখা গবেষনা করে দেখে বলতে পারবো। তবে ছোট থেকে বড় পর্যন্ত নানা রকম ভাবেই হস্তরেখা বদলে যায় কাজেই এখুনি বলা ঠিক হবে কিনা জানিনা .....


মিররমনির হস্তরেখা কখন দেখিবোক জনিনা... তাহাকে তো খুঁজেই পাচ্ছিনা দুদিন ধরে....

৫১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২০

নীল আকাশ বলেছেন: অনলাইন ক্লাস এসে বাবা মায়ের সর্বনাশ হয়েছে । আগে স্কুলে পাঠিয়ে দিলেই প্রথম হাতেখড়ি কিংবা লেখাপড়া শিখিয়ে ফেলতো।
এবার আমাদের বারোটা বেজে গেছে শেখাতে। অফিস টাইম বাদ দিয়ে বাসায় ফিরলেই আমি বাচ্চা রাখি আর ওদের মা পড়তে বসায়।
পোস্ট খুব সুন্দর হয়েছে। একটা দূসংবাদ দিচ্ছে। বইয়ের রিভিঊ শেষ করে কোথায় যেন রেখেছি খুজে পাচ্ছি না। মেজাজ খুব খারাপ। অনেক কষ্ট করে লিখেছিলাম।
ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১১

শায়মা বলেছেন: হা হা হা তোামদেরও কি আমাদের মত সান্ধ্যকালীন স্কুল হয়!

তবে হ্যাঁ যেহেতু পুচ্চুকে তোমাকে রাখতে হয় তাই একটু ঝামেলা মনে হচ্ছে নয়তো মায়েরাও খুবই এনজয় করে বেবিদের ক্লাস।

টিচারেরাও মায়েদের এনজয় এনজয় করে কিন্তু প্রবলেম হলো যখন বাবারা এসে বলে বেবি মিসকে আই লাভ ইউ বলো!!!!!!!

তখন ল্যাপটপের তলা খোঁজা ছাড়া আর উপায় থাকে না.... :P

৫২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৮

মিরোরডডল বলেছেন:



আপুর পোষ্ট অনেক ইনফরমেটিভ । নিশ্চয়ই অনেকের কাজে দিবে, অনেক ভালো ভালো টিপস দিয়েছো ।
শুভটাকে দেখা যাচ্ছে অনেকদিন পর । লুক এট হিজ হ্যান্ডরাইটিং, বিউটিফুল !!!!
আমার লেখাও কার্সিভ কিন্তু শুভরটা বেশী সুন্দর ।

বাই দ্যা ওয়ে আপুটার জন্য অনেক আদর । কারণটা বুঝে নিও ।
সো সুইট অভ ইউ !










২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫১

শায়মা বলেছেন: মিররমনি!!!!!!!!!

কোথায় ছিলে????

যাইহোক আগে হাতের লেখার পরীক্ষা দাও তারপর সব কথা!!! হা হা হা

আমরা বসে আছি মানে আমি আর শুভভাইয়ু তোমার হাতের লেখার জন্য.......

দাও দাও শিঘ্রী দাও .........

আজ থেকে আমার আবার শুরু হচ্ছে অনলাইন ক্লাস!!!!!!!!!!


লাভ ইউ সো মাচ পুচ্চু আপু.....

৫৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৫

রামিসা রোজা বলেছেন:

গুরুত্বপূর্ণ লেখায় অনেক কিছু জানা হলো ।

দুই হাজার একুশ সালে আপনার পোস্টে একুশতম লাইক
ব্যাপারটা খুব মজা লাগছে না ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫০

শায়মা বলেছেন: হা হা তাই তো! তাই তো.......

আপুনি ২০২১ এর প্রথম অনলাইন ক্লাসও শুরু হতে যাচ্ছে একটু পরেই।

উইন্টার ভ্যাকেশন ছিলো।

আজ আমরা উইন্টার নিয়ে পড়াবো তাই মাফলার মিটেন স্যুট কোট পরে রেডি হয়ে আছি বাচ্চাদের জন্য ...... হা হা একদম প্রাকটিক্যাল ডেমোস্ট্রেশন!!!!!!!

৫৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৩

শুভ_ঢাকা বলেছেন: view this link

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৯

শায়মা বলেছেন: এটা কি ইমন কল্যান???

তানপুরা আর রাগের স্টাইলে মনে হয় ভোরের রাগ.......

কৌশিকির চাইতে সুন্দর রাগ মনে হয় আর কেউ গায় না!!!!

মধুর মধুর ধ্বনী বাজে
হৃদয় কোমল বন মাঝে ........

ইনিও কম নন.......

৫৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৫

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।আজ প্রথম মন্তব্য করছি আপনার কোনো পোস্টে। আমি একেবারেই নতুন ছিলাম অনলাইন ক্লাসের ব্যাপারে। তিন মাস হলো ক্লাস নিতে শুরু করেছি। একটা অনভ্যস্ততা,জড়তা কাজ করেছিলো প্রথমদিকে।আপনার পোস্টে যেগুলো করতে নিষেধ করেছেন তার অনেক কিছুই করেছিলাম। এখন অনলাইন ক্লাসের খুঁটিনাটি অনেক কিছুই জানতে পেরেছি।ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশনের ওপর আসলেই অনেক কিছু নির্ভর করে। আপনাকে ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য।পোস্ট প্রিয়তে নিলাম।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১১

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমিও টিচার???
ওকে বলো কোন ক্লাসে পড়াও। সেই বাচ্চাদের বয়স কত???

আরও আরও টিপস দিতে পারবো ইনশাল্লাহ........

যদিও আমি পিচ্চিপাচ্চার টিচার তবে ভালোই গবেষনা করে চলি তাদের সাইকোলজী নিয়ে ....... :)

৫৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২১

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: আপু আমি একেবারেই নতুন শিক্ষক। গত সেপ্টেম্বরে যুক্ত হয়েছি এই পেশায়। আমার ছাত্র-ছাত্রীরা বাচ্চা না আবার বড়োও না।এরা কিশোর-কিশোরী।উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থী এরা।বেশ সেনসিটিভ। অল্পতেই খুব বেশি খুশি হয়ে যায়,আবার অল্পতেই বেশ দুঃখ পায়। তাই সাবধানে থাকি সবসময়।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩২

শায়মা বলেছেন: হুম। তবুও তুমি তাদের প্রিয় হয়ে ওঠো। একজন প্রিয় মানুষ যা বলে তা কষ্টকর হলেও মানুষ শুনতে ভালোবাসে। আর তুমি যেহেতু টিচার তাই কষ্টকর পড়ালেখার অনেক কিছুই করিয়ে নিতে পারো কিছু পজিটিভ ওয়ে অনুসরণ করে।

এ ব্যাপারে ইউটউবে অনলাইনে অনেক আর্টিকেল আছে ভিডিও আছে। একজন টিচার এসব নিয়ে রিসার্চ করে মানে সে তার উন্নতি চায়।

তবুও সবার আগে বলবো প্রেজেন্টেশন কি করে নিজেকে প্রেজেন্ট করবে ও গ্রহণযোগ্য করে তুলবে তাদের কাছে এই ব্যাপারটা মাথায় রাখবে।

অনেক ভালোবাসা ভাইয়া।

৫৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৬

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু। আমি প্রতিনিয়তই চেষ্টা করে যাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৯

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ চেষ্টা করলে হয় না এমন কিছু নেই। তবে সৃজনশীল আইডিয়া সে পড়ানোর ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা শিখতে হবে ভাইয়ামনি আর সব সময় চোখ কান খোলা রাখতে হবে। নতুন কিছু ইন্ট্রোডিউসিং এ ইনিশিয়েটিভ নিতে হবে। ভুল হোক আর শুদ্ধ হোক এগিয়ে যেতে হবে অদম্য। হা হা হা

৫৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৩

আখেনাটেন বলেছেন: বাহ, বাহ..........এক্কেবারে আদ্যপান্ত.........নয়া ঘরানার টেকনোলজির...........


ড্রেস আপের ক্ষেত্রে যা বললেন......দেশে অনেকে মনে হয় লুঙ্গি পরেই লেকচারের কাম সারে......নিচে কি আছে সেটা তো আর দেখা যাচ্ছে না....... =p~

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৯

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া সেই দেশ কি আর আছে???

গ্রামে হয়ত লুঙ্গি পরে সেটাই নরমাল তবে দেখলে না উপরে অপু ভাইয়া বললো হাফপ্যান্ট পরে। কাজেই বুঝে নাও লুঙ্গি আর কেউ পরে না হাফপ্যান্ট শর্টস পরে বসে থাকে উপরে স্যুট টাই পরে........

৫৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:১৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার নিজের ছাত্র এবং শিক্ষক জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে আমি বলবো অনলাইন বা অফলাইন দুই ক্ষেত্রেই প্রেজেন্টেশন এবং স্টোরি টেলিং কোয়ালিটি অতি অবশ্যই থাকতে হবে শিক্ষকের পাঠদানের মাঝে; বাস্তবতার নিরিখে যা আমাদের দেশে অতি বিরল; প্রাইমারি হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়, এমনকি প্রফেশনাল ইনস্টিটিউট পর্যায়ে পর্যন্ত। আর হ্যাঁ, যে কোন বিষয়কে সরলীকরণ করা আরেকটি গুরুত্ববহ বিষয়, যা প্রায় শূন্যের ঘরে থাকে আমাদেত দেশের শিক্ষকদের মাঝে; আউট অফ দ্যা বাউন্ডারি গিয়ে ভাবতে চায় না কেউই সহজে।

ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার এই লেখাটির জন্য। বর্তমানে অনলাইন ক্লাস করা ছাত্র শিক্ষক সবার প্রয়োজন আছে গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়ে আসার।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৪

শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই শুধু কি ক্লাস একটা নাচ গান বা অভিনয়েও প্রেজেন্টেশন আসল জিনিস। কথাই বলতে শিখতে হয় যেন গল্প বলছি।

আমারও মনে হয়েছে যে যুদ্ধ করে অনলাইন ক্লাসে নিজের অবস্থান প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছি সেই যুদ্ধ যদি সহজ হয় আরও কারো কাছে.......

অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি.....


তুমি কোথায় পড়াও? স্কুল নাকি কলেজ না ইউনিভারসিটিতে???

৬০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০১

সামিয়া বলেছেন: মাসআল্লাহ গ্রেট জব।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৫

শায়মা বলেছেন: হা হা আসলেই মজার কাজ পিচ্চুদেরকে পড়ানো। তোমার পিচ্চুটা বড় হয়ে যাচ্ছে। কিছুদিনের মাঝেই জানবে একটা বাবু যখন লিখতে শেখে বাবা মায়ের কত ভালো লাগে .......

৬১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪০

আরাফআহনাফ বলেছেন: অনেক কিছু শিখতে পারলাম
প্রয়োগ করতে হবে .....

ভালো থাকুন আপনি।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৬

শায়মা বলেছেন: তুমিও কি টিচার ভাইয়া????

গুড গুড ......

তুমিও ভালো থেকো অনেক অনেক ভাইয়ামনি......

৬২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,





লিখতে পারতুম- "এ পোস্ট পড়ে আমাদের কি লাভ ? আমরা তো আর আপনার মতো পরিশ্রমী শিক্ষিকাও নই, নই পিচ্চি ছাত্রও।"
কিন্তু না ....... এই পোস্টের একটা আলাদা গুরুত্ব আছে।
একজন শিক্ষককে কতোটুকু মনোনিবেশ করতে হবে তার শেখানোর কাজে, আর কিভাবেই বা ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়ার সময়টাকে আনন্দদায়ক করে তুলতে হবে ইত্যাকার যাবতীয় খুটিনাটি নিয়ে যে ভাবে বলেছেন তাতে একখন্ড "রামায়ন" লেখা হয়েছে, দেখতে পাচ্ছি। গুরুত্বটা এখানেই, সফল শিক্ষাদানের কলাকৌশল নিয়ে লেখা।

শেখানোর সময় আমরা আপনার এই কথা ভুলেই থাকি যে , শিখতে আগ্রহ ধরে রাখতে হলে উপস্থাপনাটা তেমন ভাবেই করতে হবে যাতে শিক্ষার্থীরা তাদের চোখ ফেরাতে না পারে। ছাত্রছাত্রীদের মনোজগত, সে জগতে শিক্ষকদের মিলেমিশে গিয়ে একাত্ম হয়ে গেলে পরে শেখানো বিষয়টি শিক্ষার্থীদের মনেও ফ্রেমবন্ধি হয়ে থাকে। আমাদের শিক্ষাক্ষেত্রে এই উপস্থাপনা আর শিক্ষক শিক্ষার্থীর রিলেশনশীপ ব্যাপারটি একদম নেই-ই বলতে হবে, তা অন-লাইনই হোক কিম্বা বিদ্যাগৃহেই হোক।

আপনার অভিজ্ঞতালব্ধ এই পরিবেশনাকে খাটো করে দেখার কোনও সুযোগ নেই যদিও শুরুতে মশকারী করেছি! ;)
শুধু অন-লাইনেই নয়, অফ-লাইনেও এমন ধারা অনুসরণ করা গেলে শিক্ষা হয়ে উঠতে পারতো কোমলমতি শিশু-কিশোরদের কাছে "স্বপ্নের দেশ"।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:১২

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া মশকরার মাঝেও তোমার কথাগুলো কত গুরুত্বপূর্ণ হয় আমি কি জানিনা?? আর এটাও জানি যে উদ্দশ্যে এই লেখা লেখা সেটা তুমিই সবচাইতে বেশি বুঝবে।

অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি।

৬৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৬

শুভ_ঢাকা বলেছেন: আগেও অনেকবার শুনেছি। এখন আরো কয়েকবার শুনলাম। তোমার সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছা হল। গানটা আগে কি শুনেছ।

view this link

২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৬

শায়মা বলেছেন: শুভভাইয়ু

শুনেছি এই গান........

তবে যতবার শুনি ততবার সুন্দর!!!


তোমার কি এখন সুপ্রভাত হলো?

৬৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৬

শুভ_ঢাকা বলেছেন: সকাল হয়েছে অনেক আগেই। তুমি কি হিন্দি গান শুনো। হিন্দি ভাষা কি বুঝতে পারো। মিরোরডল কিন্তু হিন্দি উর্দু ভালই বুঝে। আমার প্রিয় একটা হিন্দি গান রইলো। বিশেষ করে গায়ক সনম পুরিকে আমার ভালই লাগে। এই বিদায় নিচ্ছি। কাজ আছে। খুব ভাল থাকো। বাই। :)

view this link

২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪২

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু....... হ্যাঁ শুনি তবে খুব ভালো বুঝি তা না মোটামুটি বুঝি.......
তোমার গানটা শুনে সেদিন তো রাত জেগে হিন্দী ম্যুভি বরফিই দেখে ফেললাম.....

৬৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৮

শুভ_ঢাকা বলেছেন: শায়মা আপু,

বরফি কেমন লাগলো। আমি দেখেছিলাম অনেক আগে। 'অনুকূল' এই শর্ট ফিল্মটা আমার খুব ভালো লেগেছিল। সময় করে দেখ। কোন শব্দের অর্থ না বুঝলে মিরোরডলকে জিজ্ঞেস করবে ও বলে দিবে। :D

view this link

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৪

শায়মা বলেছেন: বরফি ভালোই। মনে রাখার মতই তবে মরে যাওয়াটা পছন্দ হলো না..... :(

৬৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৩

জুন বলেছেন: বেশ ওজনদার এক মন্তব্য হারিয়ে গেলো নেটের গন্ডগোলে শায়মা :(
আমিও ভাবছি অনলাইন ক্লাশে ভর্তি হবো ;)
পড়াশোনার ফাকে ফাকে পরী দেখতে পাবো B-)
+ ভালোলাগা রইলো ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

শায়মা বলেছেন: আহারে আপুনিমনি!!!!!!!!!!


থাক থাক নো প্রবলেমো!!!


অনলাইন ক্লাসে ভর্তি হয়ে যাও!!!! আমার ক্লাসে আমার বাসায় তো আরও আরও পরী আছে হা হা হা

৬৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৪

আরাফআহনাফ বলেছেন: ৬২ তে আহমেদ জী এস ভালোই বলেছেন - এ কথাগুলোই ভাবছিলাম আমি।

শায়মা - তুমিও কি টিচার ভাইয়া????
আমি নই - সে :D :D

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৬

শায়মা বলেছেন: ওহ ভাইয়ামনি!!!

সে কে বলো তার কিছু আইডিয়া আমাদের সাথেও শেয়ার করতে........


আর আহমেদ ভাইয়া তো জিনিয়াস আর প্রাজ্ঞ। ভাইয়া কি ভুল বলতে পারে? আমরা সবাই তাই ভাইয়াকে অনেক ভালোবাসি আর আমি বেশি বেশি বাসি। :)

আমার পোস্টে না আসলে মনে মনে রাগ করি .....

৬৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৫

নীল আকাশ বলেছেন: তখন ল্যাপটপের তলা খোঁজা ছাড়া আর উপায় থাকে না....
নাহ নেই। সফটওয়্যার দিয়ে সার্চ দিয়েছি ডিলিটেড ফাইলস খোজার জন্য। সেখানেই নেই। ভৌতিক কান্ড।
মাথায় রোখ চেপে গেছে। আমি আবার লিখবো। ইতিমধ্যেই শুরু করেছি। এটা আমি ব্লগে দেবই।
বইটা আমার অসম্ভব ভালো লেগেছে। কতবার যে পড়েছি নিজেও বলতে পারবো না। পছন্দের লাইনগুলি আন্ডারলাইন করে পড়েছি। দেখলে অবাক হয়ে যেতেন। আপনি, প্রুফরিডার এর পর আমিই সম্ভবত এত মনোযোগ দিয়ে পড়েছি।
শুভ কামনা।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৮

শায়মা বলেছেন: হা হা আমি প্রুফ রিডারের বকা খেয়েছিলাম এত বলার মত না। কারণ প্রুফ রিডার হিসাবে সেই তারেক ভাইয়া এবং প্রকাশক হিসাবেও তার মত খুতখুতে কাজ পাগলা আর আমি আমার জীবনে দেখিনি। তার বইমেলায় স্টল হয়না কিন্তু আমার চোখে সেই সেরা......

বাপরে.......

ভাইয়া টেবিলের তলা আমি খুঁজি তোমাকে বলিনি!!!!!!!! হা হা হা

৬৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১০

রাকু হাসান বলেছেন:

নক! নক! ;)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫১

শায়মা বলেছেন: স্যরি!!!!!!!!!!!! ঘুমাচ্ছিলাম জেগে জেগে ভাইয়ু!!!!!!!!!! :)

৭০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:৪৪

জেেনাফার বলেছেন: বাহ্ চমৎকার

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫২

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ!!! :)

৭১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৮

এল গ্যাস্ত্রিকো ডি প্রবলেমো বলেছেন: আপনার লেখা পড়েই মনে হচ্ছে আপনি সহজাত শিক্ষক। আপনার একটা ক্লাস করলে ভালো হত!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৯

শায়মা বলেছেন: হা হা বয়স কত ভাইয়া??

আমার বাচ্চাদের এইজ লেভেল ৪ টু ৫

৭২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১১

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: এই পোস্টের অধিকাংশ মন্তব্য সমৃদ্ধ করেছে একে। খুব গুরুত্বপূর্ণ ভাবে উপস্থাপিত হয়েছে শিক্ষা মান সংরক্ষনের বিষয়গুলো।


ছোট বেলায় (স্কুল জীবনে) শুনতাম, স্যাররা বলতেন যদি লেখা পড়াটা ট্যাবলেট বানিয়ে খাওয়ানো যেতে তবে তা ই করতেন, আর কলেজ জীবনে ভূগোল স্যার তাই করেছিলেন।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১০

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ট্যাবলেট খেতে বাজে...

চকলেট বানিয়ে খাওয়াতে হবে.......

৭৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:১৩

উপপাদ্য বলেছেন: বাব্বাহ, রীতিমতো গবেষনা করা হয়েছে অনলাইন ক্লাসের উপর। ওয়েলডান :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১১

শায়মা বলেছেন: হুম!!!!!!! একদম...... :)

থ্যাংক ইউ ভাইয়া....

৭৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০২

মিরোরডডল বলেছেন:



কি অবস্থা শুভ শায়মাপু । সবাই লাপাত্তা কেনো :|
ব্লগটাতো প্রাণহীন হয়ে যাচ্ছে :(

মিরোরডল কিন্তু হিন্দি উর্দু ভালই বুঝে।

কে বলেছে ? মোটেও না !
অল্প স্বল্প প্রেমের গল্প বুঝি আর কি :)




০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হা প্রাণহীন হবে না....... আবার প্রাণ নিয়ে আসবো হা হা শুধু একটু ঝামেলাটা কমুক আর কি ......
এই নাও চা খাও ...... আঝ বিকেলে আমার ছাদে......


এক কাপ তোমার আরেক কাপ ভাইয়া শুভর......

৭৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:১১

অজ্ঞ বালক বলেছেন: আপুনি, আপনে হইলেন এই মুহূর্তের বলোগ লিজেন্ড। দারুণ লিখসেন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৪

শায়মা বলেছেন: এই মুহুর্তের শুধু!!!

তুমি তো আসলেও একটা অজ্ঞ বালক!!!! :-/

আমি তো জানতাম সর্বকালের সর্বযুগের সামু ব্লগ লিজেন্ড আমি! হা হা হা হা হি হি হি হি :P

লেখালিখির জন্য না অবশ্য......

কেনো অবশ্য নিজেও জানি কিংবা জানিনা :P

৭৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৩৭

রাকু হাসান বলেছেন:

চলুক ;)

০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৫০

শায়মা বলেছেন: কি চলবে??

৭৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৫৫

রাকু হাসান বলেছেন:

লেখালেখি X(

০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:০৪

শায়মা বলেছেন: উহা ইদানিং চলিছেক না......

আই এম বিজি উইথ বুক উইক এন্ড ভারচুয়াল পহেলা বৈশাখ ......

৭৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:০২

একলব্য২১ বলেছেন: কেমন আছ শায়মা আপু।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:১৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু

অনেক ভালো আছি কিন্তু বিজিও অনেক অনেক।
সারাজীবন স্টেজে যেই পাপেট শো করেছি এখন সেটা ভারচুয়াল। সারাজীবন বাচ্চাদেরকে নাচা গানা শিখিয়েছি সেটাও ভারচুয়াল। কাজেই হিমশিম হিমশিম........ গল্পের প্লট অনেক অনেক মাথায় নিয়ে ঘুরি।

৭৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:০৫

একলব্য২১ বলেছেন: view this link

০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:১৬

শায়মা বলেছেন: অনেক প্রিয় গানা....... হিন্দীতে কখনও শুনিনি.......

অনেক অনেক থ্যাংকস। তুমি নিশ্চয় ভালো আছো .......

০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:১৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ূু

কারা আবার???

আমি আর মিররমনি........ আলো জ্বেলেছিলাম ....... মনে নাই????????

তাই নো দিশেহারাহারি .......

৮০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:২৪

একলব্য২১ বলেছেন: ১৫/ ২০ দিন পর আসবো কমেন্ট নিয়ে। মোবাইল দিয়ে টাইপ করছি। অত স্বাচ্ছন্দ্য পাই না। গত ১৪ দিন অঝোরে কান্না করছি। কখনো হাউ মাউ করে। কখনো নীরবে চোখ থেকে জল গড়িয়ে পড়েছে। দোয়া করো। বলবো কয়েকদিন পর। ভালো থেকো।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:১৬

শায়মা বলেছেন: আহা কি বলো?
তোমার কি করোনা হলো নাকি?

নাকি মন খারাপ দেশের জন্য ভাইয়ু?


হেনাভাইয়ার মৃত্যুও তোমাকে কাঁদাবে জানি। ভাইয়ার গল্প পড়ে আর তার ব্লগ আচরণেই মুগ্ধ ছিলাম। ভীষন খারাপ লেগেছে আর তার মজার গল্পগুলো পড়তে পারবোনা বলে। আর তোমাদের আড্ডাঘরে ভাইয়া ছিলো প্রাণ।

সামু পাগলা আপুটাকেও আর দেখিনা।

অনেক মনে পড়ে সবাইকে। কিন্তু এই ব্লগ দুনিয়ায় অনেককেই আমরা সামনা সামনি চিনিনা জানিও না। তাই আমি গায়েব হয়ে গেলেও অনেকদিন কারো জানাই হবেনা আসলেই কি হয়েছিলো আমার।

৮১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪১

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু, তুমি বুদ্ধিমতি। হ্যা কভিডে আক্রান্ত হয়েছিল। আমি না। আমার বড় ভাই ক্ষুদের বাবা। খুব খারাপ ধরনের
veritable করোনা এ আক্রান্ত হয়েছিল। বড় ভাই প্রায় কথাই বলতে পারতো না। শরীরে কোন শক্তি ছিল না। ক্ষুদে ধারনা করেছিল সে বুঝি তার বাবাকে............। ও আমাকে ভিডিও কল করে অশ্রুসিক্ত চোখে বারবার বলছে " চাচু তুমি চলে আস। চলে আস।" আমি তো শেষ। সব এখন লিখতে পারবো না। পরে লিখে জানাবো। বড় ভাই ভাল আছে। আজ কোভিড টেস্ট করিয়েছে। আশা করি নেগেটিভ আসবে। আর আমার ক্ষুদে বাবাও ভাল আছে। হাসিখুশি। দোয়া করো।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৫৭

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক দোয়া ভাইয়া পিচ্চু। ক্ষুদে তার বাবা আর তুমি আর তোমরা সবাই ভালো থাকো। জানিনা সামনে কি আসছে। শুনছি করোনা এবার বাংলাদেশে ভয়াবহ রুপ নেবে। কেউ মানেনা করোনাকে। সবখানেই খোলা .....মাস্কও পরেনা অনেকেই। মানেই না করোনাকে......

আমি বুঝতে পারছি ঐ দূর দেশে বসে তোমার কেমন লেগেছিলো। এখনকার দিনে এমন ফ্যামিলী বন্ডিং দেখে অবাক লাগে ভাইয়া। তোমাদের পুরো বাড়িটাই আমি চোখের সামনে দেখতে পাই যেন। তুমি তোমার বড়ভাই ভাবী ক্ষুদে নিয়ে তোমাদের ভালোবাসার সংসার। বড়ভাই ভাবীও নিশ্চয় তোমাকে যেমন ভালোবাসে তুমিও তেমনই। আমার ধারণা তুমি খুবই শান্ত শিষ্ট ভদ্র সদ্র আর ইন্ট্রোভার্ট আর কনজারভেিট ছেলে। খুবই ফ্যামিলী ওরিয়েন্টেডও..

মনে মনে তোমাদের বাড়িটাকেও দেখছি। একটু পুরোনো বাড়ি। বড় একটা বারান্দা তোমার ঘরের জানালা।জানালায় পর্দা আর জানালা দিয়ে তুমি আর ক্ষুদে.....

ইনশাল্লাহ কিচ্ছু হবে না। ভয় পেওনা। কষ্টও পেয়োনা । দেখো সব ঠিক হয়ে যাবে নিশ্চয়। :)

৮২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪৪

একলব্য২১ বলেছেন: view this link

০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:০০

শায়মা বলেছেন: এই গান আমার এক সময়ের ভিষন প্রিয় গান ছিলো।
একদিন একটা হলুদের অনুষ্ঠানে গেলাম। সেখানে একটা মেয়ে গাইছিলো।
অন্ধকার ছিলো প্রায় হলরুমটা।
আমার সে সময়টা খুব খারাপ কষ্টের দিন যাচ্ছিলো....

আমিও নাচ করবো একটু পরে। নাচের সাজেই ছিলাম। হঠাৎ কি হলো আমার চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু হলো। কাজল মেখে ভূতাকার। :(

আমাদের নাচের টিচার আমার চেহারা দেখে পারলে খুন করে আর কি .... :( কি যে বিপদ।

কিন্ড়ু হঠাৎ এই গান কেনো ভাইয়ু???

৮৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:০৭

একলব্য২১ বলেছেন: আমার ভাইয়ের যখন খুব শরীর খারাপ ছিল। আমি সারা রাত ঘুমাতে পারতাম না। মনে হতো সকাল হলেই খারাপ খবর পাবো। ভিডিও কল আসলেই বুকটা ছ্যাত করে উঠতো। আমি অঝোরে কান্না করে স্রষ্টাকে প্রাণ থেকে বলেছি " তুমি আমাকে নিয়ে যাও। ক্ষুদের মাথা উপর থেকে তুমি ছায়া নিতে পারবে না।"

মওলা তোমার অনেক অনেক কৃপা।

view this link

০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪১

শায়মা বলেছেন: তুমি একজন ভালো মানুষ।তাই এই দোয়া আল্লাহ শুনেছেন। :)

আসলেই আমার দেখা গুডি বয় তুমি ভাইয়া পিচ্চু।

৮৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:১০

একলব্য২১ বলেছেন: মনটা অনেক ভাল আজ। তাই আমার কিছু প্রিয় গান আমার শায়মা আপুকে শুনাই। :)

০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪২

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ গানগুলার জন্য। :)

মনে পড়ে যায় মনে পড়ে যায় কত স্মৃতি হায় !!!

৮৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:২৯

একলব্য২১ বলেছেন: varitable না variable. টাইপো। কিছুদিন বাদে ফ্রি সময় পাবো। তখন বরুণা নিকের লেখাগুলো পড়বো। :D

০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪৩

শায়মা বলেছেন: বরুনা নিকে অং বং গল্প।
নতুন গপ্প আনিবোক ভাইয়ু!!!

৮৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:০৩

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

এই মাত্র আজগর আলী হাসপাতাল থেকে বড় ভাইয়ের মোবাইলে ম্যাসেজ এসেছে। কভিড নেগেটিভ। স্রষ্টা তোমাকে ধন্যবাদ।

সাউথ আফ্রিকান করোনার variant খুব ডেঞ্জারাস। সাবধানে থেকো।

view this link

০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১৪

শায়মা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো শুনে ভাইয়া।
হ্যাঁ আমিও শুনেছি।
খুবই ভয়ে আছি ভাইয়া।
একদমই বের হইনা তবুও কই থেকে এসে ধরে কে জানে!! :(

বাজার আনতেও ভয় লাগে আজকাল!!

এইভাবে মরার আগে মরে যাওয়া ভালো লাগে বলো???

৮৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩১

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

এখনই মইরো না। তোমার অনেক অনেক গল্প পড়ার আমার ইচ্ছা আছে। ভাবলে অবাক লাগে তোমার চিলে কুঠার প্রেম উপন্যাস কিভাবে পাগলোর মত পড়েছি। নতুন সত্য লেখা দাও তো জলদি। একটা কাজ করো না। চিলে কুঠার পার্ট ২ লেখ না। তারপর আগের মত আমরা সবাই তোমার লেখার পরে মন্তব্য নিয়ে ঝাপিয়ে পরবো। আর লরু গরু যদি এসে হাজির হয়, সেটা হবে বাড়তি পাওনা। :D

বাই দ্যা ওয়ে গুরুজি নেই ভাবলেই বুক্তে হাহাকার করে উঠে। এই কথা লেখার সময় গায়ে কাটা দিয়ে উঠলো। মিস ইউ গুরুজি।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৪৪

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ঠিক তাই। আমিও ভাবছিলাম পার্ট ২ লিখবো। স্পেশালী শুভ্রের বিয়েটা নিয়ে। কিন্তু খলিলভাইয়া যদি আবার বকা দেয়। তাই লিখি না......

যাইহোক হেনাভাইয়া নেই এই কষ্ট কখনও ফুরাবেনা সত্যি কিন্তু আমরাও তো চলে যাবো একে একে না ফেরার দেশে ......

৮৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৬

মিরোরডডল বলেছেন:



আই’ম সো স্যরি শুভ ! খুব একটা খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে গেছে ।
বাট গুড টু নো এখন সব ঠিক আছে । ফ্যামিলির কাছের মানুষের এরকম হলে কষ্ট পাওয়াটা স্বাভাবিক ।
আহারে, ক্ষুদের কথা শুনলেই আমাদের বাসার গুল্লুটার কথা মনে পড়ে । কতদিন দেখিনা !
সাবধানে থাকবে শুভটা । এখন ভালো আছে জেনে ভালো লাগলো ।








১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩১

শায়মা বলেছেন: শুভভাইয়াটার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা।

৮৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩৩

মিরোরডডল বলেছেন:

তোমার নতুন লেখার জন্য ইন অ্যাডভানস তোমাকেও শুভকামনা !

১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩৭

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ আজ থেকে একটু বিজি থেকে ইজি হয়েছি আপুনি। গত কয়েক সপ্তাহ পাগলা বিজি থাকতে হয়েছে।


তবে চাাঁদগাজী ভাইয়ার কিছু কমেন্ট দেখে হাসতে হাসতে মরে যাই মাঝে মাঝে।

আজ একটু আগে ভাইয়া একজনকে বলে এই কথা বুঝতে হবে নাকি পুনর্জন্মে বিশ্বাসী হতে হবে। আর বার বার জন্মে কোনো এক জন্মে সে নাকি বুঝবে! হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহহাহাাা

এই সব কই পাই ভাইয়া!!! :P

৯০| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৪২

একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল,

বলে বুঝাতে পারবো না গত প্রায় ২০ দিন আমার রাত দিন কীভাবে কেটেছে। আমি literally প্রায় মৃত অবস্থায় দিনাতিপাত করেছি। আজ বড় ভাই স্পেশালিষ্ট ডাক্তার দেখিয়ে এসেছে। আর ৩ মাসের ঔষধ খেতে হবে। সময় লাগবে পুরোপুরি সুস্থ হতে। ক্ষুদের হাসি মুখ ফিরে এসেছে। সে তার বাবা চাচার অসম্ভব নেওটা।
তুমি ভাল আছ তো। খুব খুব সাবধানে থাকবে।

গানটা ভীষণ পছন্দ হয়েছে। থ্যাংকস। :)

৯১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৫১

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু ও মিরোরডল,

এই ২০ দিন ক্ষুদে তার বাবার ধারে কাছে যেতে পারেনি। আজ সারাক্ষণ ওর বাবার পাশে শুয়ে বসে আছে। আজ ওর খুশি দেখে কে। তোমারা আমার ক্ষুদের জন্য দোয়া করবা। স্রষ্টা তোমাকে আবারও অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:২৫

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক দোয়া ভাইয়া।
তোমরা সবাই অনেক অনেক ভালো থাকো আরও আরও অনেকদিন। বহু কাল বহু বছর। :)

৯২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৪

মিরোরডডল বলেছেন:

শুভ ও শায়মাপু, যে যেখানে আছো সাবধানে থেকো ।
কি যে হচ্ছে চারদিকে আর ভালো লাগেনা ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:১৪

শায়মা বলেছেন: তুমিও সাবধানে থেকো মিররমনি!!

আসলেই চারিদিকে হারিয়ে যাওয়া .....

৯৩| ২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৫৩

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

তোমার মনে আছি কি না জানি না, গত বছর যখন ক্ষুদে ক্লাস ওয়ানে পড়তো তুমি বলেছিলে ২০২১ ও অনলাইনে ক্লাস করতে হবে। এখন দেখছি তোমার কথাই ফোলে গেল। এবার আরও কিছু prediction কর। (১) এই ২০২১ কি পুরোটাই ক্ষুদেদের অনলাইনে ক্লাস হবে। (২) আর ২০২২ এ কি হতে পারে।

২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১:২১

শায়মা বলেছেন: পুরোটাই অনলাইন.....
মানে ২০২২ ও অনলাইনেই যাবে ।

:(

কোনো সন্দেহ নেই....... :(

৯৪| ২০ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:২৮

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

এই যে বাচ্চাদের এত পড়ালেখার চাপ। আমি ক্ষুদের জন্য বলছি। এটা কি স্বাস্থ্যকর। দিনের মধ্যে প্রায় ৬/৭ ঘন্টা (আর বেশী) পড়াশুনা। এতে কি ওদের শারীরিক মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ঠিক আছে। আমার এক কাজিনের ওয়াইফ মানে আমার সেই ভাবি বলে বাচ্চারা এই সমস্ত লোড নিতে পারে। তুমি কি বল। পুরানো ঢাকার এই স্কুলটা এক গাঁদা পড়া ও লেখা দেয় প্রতিদিন অনলাইনে।

২০ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:১০

শায়মা বলেছেন:

না কখনই শারিরীক মানসিক সাস্থ্যের জন্য ঠিক না।

একজন ৫ থেকে ৬ বছরের বাচ্চা ৩ থেকে সাড়ে ৩ ঘন্টার বেশি স্কুলেই থাকা ঠিক না। সেখানে একখানে বসে মনিটরে থাকা। শাররিকভাবে তো ক্ষতিকর বটেই মানসিকভাবেও খারাপ।

বাচ্চারা সব লোডই নিতে পারে তাই বলে কি দিতে হবে?

সেটা যে প্রেশার সে বিষয়েও অনেক গবেষনা আছে। ভাবীকে সেসব পড়াতে হবে।

আনন্দময় শৈশব যে কত জরুরী তা আজকালকার মা বাবারা বুঝেই না......

আগেও অবশ্য সবাই বুঝতো তা না ..... তবুও এইসব প্রেশাস ছিলোই না ......

মানুষ সৃজনশীলতার মাঝেই বড় হত।


৯৫| ২০ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:৪৪

একলব্য২১ বলেছেন: গতবছর আমি যখন ক্ষুদেকে ছুটির পর নিয়ে আসতে স্কুলে যেতাম। তখন বাচ্চার বাবাদের সাথে কথা বলতাম। সবার বাবা মা'রা তো আর এই সব খটমট বই নিজেরা পড়াতে পারেন না বা সময়ও হয় না। সেই সকাল ৬.৩০ দিকে স্কুলে নিয়ে আসতো, তারপর ১০.৩০ স্কুল শেষ। তারপর কোন কোচিং সেন্টারে ১১ টা থেকে ১ টা পর্যন্ত পড়ালেখা। তারপর বাড়ী। ৩.০০ দিকে মওলানা সাহেব আসবেন আরবি শিখাতে। আবার সন্ধ্যার থেকে রাত পর্যন্ত একজন টিচার নানান স্কুলের পড়া। রাতে ভাল করে ঘুমোতে পারতো না বাচ্চাগুলো। সপ্তাহে কুইজ। তারপর ১স্ট মিড টার্ম, ১স্ট টার্ম, ২য় মিড টার্ম, ২য় টার্ম, ৩য় মিড টার্ম তারপর ৩য় টার্ম। নানান C.W & H.W খাতা লেখা। এগুলো কি হচ্ছিল। এটা কি ঠিক হচ্ছে। র‍্যাট রেইসের মত মা বাবারা দৌড়চ্ছে। আমি সত্যি ক্ষুদেকে নিয়ে চিন্তিত ছিলাম এবং এখনও খুব চিন্তা করি।

২০ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:১৯

শায়মা বলেছেন: না ঠিক হচ্ছে না।

ওকে আই এস ডি বা আগা খানে দাও।

এসব স্কুলে মোটামুটি পড়িয়ে দেওয়া হয়। বাসায় পড়ার চাপ নেই।


চিন্তাও নেই ......

৯৬| ২০ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:০২

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

তোমার পরামর্শ আমি গভীরভাবে চিন্তা করবো। আমরা পুরানো ঢাকার মানুষ। প্লাস পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের প্রায় সকলেই এই স্কুলে পড়েছে। আর আমাদের জন্য convenient। ক্ষুদে আরও একটু বড় হলে ওর জন্য অন্য রকমের চিন্তাভাবনা আমাদের আছে। দেখা যাক কি করা যায়। থ্যাংক ইউ ফর ইয়োর সাজেসচনস।

২০ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৪৭

শায়মা বলেছেন: ওকে ঐ স্কুল অবশ্যই ভালো।

ইংলিশ শেখার জন্য। মানুষ হবার জন্য কিছু নিয়ম কানুনের জন্যও হয়ত।

কিন্তু ট্রাডিশনাল ওয়ে ধরে রেখেছে। সেখানে আছে পড়ালেখার চাপ।

মর্ডান স্ট্রাটেজীতে এমন হয়না।

শুভভাইয়ু আমি আরেকটা গল্প শুরু করবো ভাবছি অচিরেই ....

এখন কিছু লিখতে গেলেই তোমাদের কথা মনে পড়ে। ভয় পাই লিখতে আবার এ কারণেই তোমাদের জন্যই মনে হয় লিখি। আরেকজনকেও মনে পড়ে আজকাল মনোযোগী পাঠক ঢুকিআপু! হা হা হা


সো নেক্সট গল্পও তুমি মিররমনি আর ঢুকি আপুর জন্য হবে।

৯৭| ২১ শে জুন, ২০২১ রাত ১:১২

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

হ্যাঁ। এই স্কুলটার প্রতি আমাদের এক ধরনের দুর্বলতা আছে। আমার পরিবার, কাজিনরা আরও অনেক আমার বাবার আত্মীয় স্বজন অনেকেই এই স্কুল থেকে পড়াশুনা করেছে। এখনও সবাই নিজেদের গ্রেগরিয়ান বলে পরিচয় দেয়। ক্ষুদে বড় হলে ইচ্ছা আছে অন্যত্র পড়ানোর। মজার ব্যাপার হল ক্ষুদে বাকী কোথায় পড়বে জানি না, তবে ও-ও নিজেকে গ্রেগরিয়ান বলবে।

শুভভাইয়ু আমি আরেকটা গল্প শুরু করবো ভাবছি অচিরেই ....

আরে লেখ লেখ। তুমি হলে ঝাঁসি কা রানী। তুমি আবার কাউকে ভয় পাও নাকি। কলম ধরলে তুমি তোমার লেখায় বুঁদ হয়ে যাবে। কোথায় শুভ, মিরোরডল বা ঢুকি। কীসিকো ইয়াদ নেহি রেহেগা। আরাম সে লেখ। আমরা তো তোমার লেখার এডিক্টেড হয়েই গেছি। আমরা ঠিক হাজির হয়ে যাবো। বেস্ট অফ লাক।

view this link

২১ শে জুন, ২০২১ রাত ১:১৪

শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে লিখবো......

ক্ষুদে গ্রেগরিয়ানের জন্য ভালোবাসা।

যাই গানা শুনি....

৯৮| ২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৪৫

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

সেন্ট গ্রগরী'জ স্কুলে কোভিডের কারণে এখন প্রতিদিন অনলাইনে একগাদা পড়ালেখা অনলাইনে দিয়ে দেয়। এখন বাচ্চার পরিবার সেই একগাদা পড়ালেখা সারাদিন বাচ্চাকে ধরে ধরে পড়ায় এবং লেখায়। যখন গত বছর একদম প্রথম দিকে কোভিড ছিল না, তখনও ক্লাসে টিচাররা একগাদা পড়ালেখা হুড়মুড় করে পড়িয়ে দিত। আর বাচ্চার পরিবার সারা দিন সেই পড়া পড়াবে, আর যাদের পরিবারের সদস্যরা নিজেরা পড়াতে পারছে না, তারা নানান কোচিং সেন্টার গিয়ে বা নানান ভাবে সেই পড়া বাচ্চাদের পড়িয়ে নিয়ে আসছে। আর অন্য কোন উপায় নেই। কম বেশী সবাই এই-ই করছে সারাদিন রাত। বাবামার জীবন কয়লা করে ছাড়ছে। এই নিয়ে প্রায় সব অভিভাবকদের অভিযোগ বা ক্ষোভ। কিন্তু উপায়ও নেই। পুরনো ঢাকায় খুব একটা ভাল নাম করা ইংরেজী স্কুল নেই। যাই হোক আমার প্রশ্ন হলো কোন ক্লাস পর্যন্ত এই বাচ্চাদেরকে পড়ালেখার জন্য এইভাবে পিছনে লেগে থাকতে হয়। কোন ক্লাসে উঠার পর বাচ্চারা নিজেরা নিজের পড়া গুছিয়ে পড়তে পারে। এক আধটা কোচিং বা একজন টিচারের সহায়তা নিল। কিন্তু কোন ক্লাস থেকে স্বাবলম্বী হতে পারবে। তুমি বুঝতেই পারছো আমি ক্ষুদেকে নিয়ে সব সময় চিন্তা ভাবনা করি। :) বাই দ্যা ওয়ে আমার বড় ভাই সকাল ৬.৩০ থকে ৯.০০ পর্যন্ত ক্ষুদেকে নিজে পড়ায়। ক্ষুদে সকাল ৬টা দিকে ঘুম থেকে উঠে পড়ে। ক্ষুদেকে ভাল ভাবে বেসিকটা তৈরি করতে চাচ্ছি। তারপর দেখা যাক কি করা যায়।

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ২:৩৬

শায়মা বলেছেন: আমার জানা মতে প্লে গ্রুপ, নার্সারী কেজি ওয়ান কেজি টু স্কুল যা শিখাবে তাই। দু একটা বাচ্চার বিশেষ সমস্যা ছাড়া পড়ালেখায় কোনো প্রেসার দেবার দরকারই নেই।

ক্লাস ওয়ান থেকে একটু খেয়াল রাখা দরকার। তবে স্কুলের দায়িত্ব সবচাইতে বেশি। স্কুলে দেবার পরও বাসায় কেনো বাবামাকে পড়াতে হবে?

স্কুল সারা সপ্তাহে যা শেখাবে তা নিয়ে শিশু নিজেরাই আয়ত্ব করতে পারার পর হোম ওয়ার্ক করবে। একদিন বড় জোর। তার জন্য আসলে বাবা মায়ের সাহায্যের প্রয়োজন নেই। শিশু নিজে যা স্কুলে শিখতে পারেনি তার দায় টিচারের। শিশু বা বাবা মায়ের না।

আর কোনো বাচ্চা একটু বুঝবার জ্ঞানটা কম হলে টিচার প্যারেন্ট সহযোগীতার মাধ্যমে বাচ্চার উন্নতি করাতে হবে।

৯৯| ২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৪৭

একলব্য২১ বলেছেন: যাই হোক আমার প্রশ্ন হলো কোন ক্লাস পর্যন্ত এই বাচ্চাদেরকে পড়ালেখার জন্য এইভাবে পিছনে লেগে থাকতে হয় না

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ২:৩৭

শায়মা বলেছেন: এত লিস্ট কেজি ২

১০০| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ২:৫৮

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

গত বছর স্কুলে আমি যা দেখেছি তা যদি লিখি তুমি শিউরে উঠবে। ছোট ছোট ৪/৫/৬ বছরের বাচ্চারা সেই সকালে স্কুলে আসে তারপর ছুটি হওয়া মাত্রই স্কুল ক্যাফেটেরিয়াতে বা premises এ টিফিন খেয়েই মাবাবারা ছুটছে কোচিংয়ে। কারণ তারা এই সব বই হয়তো নিজেরা পড়াতে পারবে না। লক্ষ্মীবাজার এলাকায় খালি কোচিং আর কোচিং ইন্সটিটিউট। সব এই সেন্ট গ্রেগরী'জ বা অন্য কোন স্কুলের বাচ্চাদের ক্লাসের পড়া পড়িয়ে দেয়। বাচ্চাগুলো অবস্থা দেখলে মাথা নষ্ট। কোমর থেকে প্যান্ট খুলে পড়ছে। ভয়াবহ দৃশ্য। টিচারদের ব্যবহার নিয়ে কিছু বলতে চাই না।

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:০৫

শায়মা বলেছেন: সেই জন্যই বলছি। ট্রাডিশন্যাল ওয়েতে মুখস্ত করিয়ে মগজে ঢুকিয়ে দেওয়া পড়ালেখা এখনও কিছু ভালো নাম করা পুরানো স্কুলে চলছে।


মর্ডাণ টেকনিকস ইউজ করা কিছু স্কুল বাচ্চাদের পড়ালেখার বোঝা কমিয়ে নানা রকম প্রাকটিক্যাল এক্সপেরিয়েন্স এবং হ্যান্ডস অন একটিভিটি দিয়ে বাচ্চাদেরকে আনন্দময় শিক্ষাদানের চেষ্টা চালাচ্ছে। এসব স্কুল আসলে হাতে গোনা কয়েকটাই। তবুও সকল স্কুলে এবং টিচারদের মাথায় এই ব্যপারটা রাখতে হবে।

বাংলাদেশ সরকার করোনার মাঝেও নতুন বছরের শিক্ষাদানে এই রকমভাবে শিশুদের আনন্দময় শিক্ষা কার্য্যক্রমের উদ্যোগ নিয়েছিলো তবে স্কুলই তো খুললো না।

১০১| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:০৭

একলব্য২১ বলেছেন: আমি কোলকাতাতেও দেখেছি Don Bosco, South Point, Saint Xavier, Loreto এই জাতীয় স্কুলগুলতে এক গাদা বই পত্র পড়ায়। সেই ancient methods এ পড়ায়। বাচ্চাদের পড়তে পড়তে জীবন শেষ। আর অভিভাবকদের জীবনও তেজপাতা হয়ে যায়।

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:৪২

শায়মা বলেছেন: হুম এই কারনেই বাংলাদেশের বাচ্চারা বৈদেশে গিয়ে ইজি পিজি পড়া লেখা করে এক নাম্বার হয়ে যায়।

কারণ ছোটবেলাতেই যাতা কলে পড়ে তাদের কাছে সব পড়াই ডালভাত....

১০২| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:১৪

একলব্য২১ বলেছেন: এনি ওয়ে এ নিয়ে আর কিছু বলতে চাই না। চট জলদি নতুন লেখা দাও। বিনোদন দরকার। তোমার লেখা মানেই বিনোদন। Life becomes cliche. :|

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:৪৩

শায়মা বলেছেন: কাল বা পরশুর মাঝেই বিনোদন ইনশাল্লাহ.... :)

১০৩| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৪২

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

অনেক ধন্যবাদ আমার প্রশ্নের উওর দেওয়া জন্য।

এবার বল নতুন যে বিনোদন আসছে সেই লেখার বিষয় বস্তু কি। এক বা দুই লাইনে কি বলা যায়। :D

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৪৮

শায়মা বলেছেন: না যাইবেক না..... ইহা এক খানা চমক!!!

আপাতত নতুন চমক দেখো।

চক্ষু বুজিয়া গাড়ি চালনা!!! হা হা হা



পুলিশের সামনে কিন্তু তাও হা হা হা

১০৪| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৪৯

শায়মা বলেছেন: ধুর ছবিটা আবার উপরের দিকে চলে গেলো ! :(

১০৫| ২৫ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:০২

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

চমকের অপেক্ষায় থাকলাম।

হা হা হা। দারুন ছবি আসছে। You are truly amazing. :)

২৫ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৫

শায়মা বলেছেন: হা হা চক্ষু বুজিয়া গাড়ি চালানোর প্রাকটিস করি। হা হা কদিন পরে চোখ বেঁধে চালাবো ওকে???

১০৬| ২৫ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬

মিরোরডডল বলেছেন:




আপুটার ছবি দেখে আজকেরই একটা ঘটনা শেয়ার করি । আজ সকালে অফিস যাবার সময় এক ভয়াবহ অ্যাকসিডেন্ট করতে যাচ্ছিলাম । ফর সাম রিজন আমি মেন্টালি খুবই ডিস্টার্বড আর আনমাইন্ডফুল ছিলাম । কখন যে রেড সিগন্যালে ঢুকে গিয়েছি খেয়াল করিনি । তাও অন্য গাড়ির সাথে না আপু । মানুষ চাপা দিতে যাচ্ছিলাম । এক্সট্রিম হার্ড ব্রেক দিয়ে কন্ট্রোল করেছি ।
আমি নিজেই প্যানিকড হয়ে গেছি । আমার এখন জেলে থাকার কথা ।

সকাল থেকে খারাপ যাচ্ছে ।
বাসায় ফেরার পর মনের অজান্তেই কখন কিভাবে ধাক্কা লেগে এতোগুলো কাঁচের জিনিস পরে গেছে ।
যদিও একটাও ভাঙ্গেনি কেনো বুঝলাম না ।

তারপর ডিনার বানাতে গিয়ে পুড়ে ছাই ।
এখন বাকি আছে রাতটা । গড নোজ কি ওয়েট করছে ।










২৫ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১

শায়মা বলেছেন: তুমি মনে হয় আমার কাজিনের মত।

ছোট থেকেই ভীতু নাম্বার ওয়ান ছিলো।

আমরা বাসার সবাই ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে গাড়ি চালনা শিখেছিলাম। কিন্তু সে শিখেনি ভয়ে। পরে ক্যানসাসে পি এইচ ডি করতে গেলো। এখন উপায় গাড়ি ছাড়া বাজার করাও উবার ডাকা এসব তো অনেক এক্সপেনসিভ। গাড়ি ছাড়া মনে হয় লাইসেন্সও পাচ্ছিলোনা। শেষে অনেক কষ্টে সাহস করে গাড়ি কিনলো কোনোমতে। তারপর ১০ এ গাড়ি চালাতো ভয়ে ভয়ে !!!!!!


হা হা হা

সে তার প্রফেসর বকা দিয়েছে একদিন। তারপর কাঁদতে কাঁদতে গাড়ি নিয়ে সোজা রেড সিগন্যালে ঢুকায় দিয়েছে। চারপাশ দিয়ে নাকি সব গাড়ি হর্ণ দেওয়া শুরু করেছে। সে ভাবছিলো কেনো কেনো কেনো কেনো...... পরে যখন বুঝেছে আর থামেনি। বের হয়ে গেছে। কিন্তু তারপর এমন প্যানিক হয়ে গেছিলো।


আসলে গাড়ি আর সাঁতারের মূল মন্ত্র ইউ হ্যাভ টু বি ব্রেভ...... আনমাইন্ডফুল হলেও অটো ড্রাইভ হবে হা হা

১০৭| ২৫ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মিরোরডডল বলেছেন:




নাহ আপু আমার সেরকম কিছুনা । আমি একবারে টেস্টেই লাইসেন্স পেয়েছি ।
ড্রাইভ করা হয় প্রতিদিন তা অনেক বছর হয়ে গেলো ।
আমার দুটো প্রব্লেম, খুবই আনমাইন্ডফুল আর ইম্পেশেন্ট । তাই প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে ।
আজকের প্যানিক হবার কারন এতোটাই এবসেন্ট-মাইন্ডেড ছিলাম যে পথচারী পারাপারের রেড সিগন্যালে কখন যে চলে এসেছি, ওই মুহূর্তে ব্রেক না করলে মানুষ চাপা পড়তো, সে কারণে প্যানিক হয়েছি ।

ওভার স্পীডিঙ্গের জন্য ফাইন খেয়েছি কয়েকবার ।
রেড লাইট ক্যামেরায় ধরা, রং পারকিং জোন এগুলো ডালভাত বহুবার হয়েছে কিন্তু মানুষের সাথে এই প্রথম ।
এটা সবচেয়ে খারাপ, গাড়ি গেলে গাড়ি পাবে, ইনস্যুরেন্স করাই থাকে কিন্তু মানুষ মরে গেলে জীবনতো আর ফিরে আসবে না :(





২৫ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩

শায়মা বলেছেন: সেটাই তো।

তবে মেয়েরা সাবধানী তারা মানুষ মারে না.....


ভয় পেয়োনা মিররমনি। ইনশাল্লাহ কিচ্ছু হবে না ......


তুমি ভালো থাকবে। অনেক অনেক দোয়া।


আমার ঐ বোনও খুব সিরিয়াস। সব কিছুতেই সিরিয়াস। তাই একটু কিছু গড়বড় হলে ওর প্রফেসর কিছু বললেই সেটা নিয়েই ভাবতে থাকে। আন মাইন্ডফুল হয়েছিলো সে কারণেই।

যাইহোক সাবধানে চালাও জানি। ইনশাল্লাহ কিচ্ছু হবেনা। এটা নিয়ে কষ্ট পেয়োনা ।

বি হ্যাপী
:)

১০৮| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:৩২

একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল,

প্রত্যেকদিন ভালমতো পর্যাপ্ত ঘুমাও। ঘুমের সাথে আপোষ করো না। প্রত্যেকদিন ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ কর বা হাঁটো। আর মেডিটেশন কর। এতে মন সুস্থির ও শান্ত হবে। ড্রাইভিংয়ের সময় ফোকাস থাকো। আপাতত গান শুনে ড্রাইভিং করো না বা মোবাইলে কথা বোলো না।

২৬ শে জুন, ২০২১ সকাল ১০:৪০

শায়মা বলেছেন: একদম ঠিক ঠিক বলেছো ভাইয়ু।

ঘুম আর খাওয়া এই দুইটা জিনিস ঠিক ঠাক নিয়মিত থাকলে মন শান্ত থাকে। কাজে প্রফুল্লতা থাকে। বিশেষ করে কাজের দিনগুলো। মানে বিশেষ কাজ যদি থাকে তার আগের রাতে পর্যাপ্ত ঘুম এটা আসলেই জরুরী।

অশান্ত মন অনেক বিপদ ডেকে আনে। আমিও হয়ত ওমনই ছিলামএকটা বয়সে।

কিন্তু একটা সময় বুঝে গেলাম যত বিপদ তত ঠান্ডা মাথা হয়ে যেতে হবে। একদম সাপের মত ঠান্ডা শীতল।

তাহলেই একটা না একটা সঠিক সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়।

১০৯| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:৪৫

একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল,

আমার যখন ক্ষুদের মত বয়স বা আরও এক আধ বছর বড়। তখন এই গানটা প্রায়শই আমার বাড়িতে বাজতো। সেই সময় গানটি শুনে যেমন আনন্দিত হতাম। আজও শুনে সেই একই রকম পুলকিত হই। তুমি কি Bee Gees এর গান শুনো।

view this link

২৬ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:০০

শায়মা বলেছেন: আমিও শুনলাম। আমি অবশ্য অকারণেই আনন্দিত হই। নাচটা গানের চাইতেও ভালো লাগলো ভাইয়ু!!!!!!!!

১১০| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৪৫

মিরোরডডল বলেছেন:




শুভ, শায়মাপু,
দুজনকেই অনেক থ্যাংকস এতো সুন্দর পরামর্শের জন্য ।
খাওয়া ঠিক আছে কিন্তু ঘুম পর্যাপ্ত এটাতো হয় না ।
এই যে এখন প্রায় চারটা বাজে । এনাফ ঘুম ম্যানেজ করা কঠিন কিন্তু চেষ্টা করি ।
ড্রাইভে গান আর মোবাইল দুটোই হয়, চেষ্টা করবো কমাতে ।

মন মোস্ট অভ দ্যা টাইম প্রফুল্লই থাকে ।
মন সুস্থির ও শান্ত
B:-) #:-S
এতো জন্মলগ্ন থেকেই অস্থির আর অশান্ত । এটা বিল্ট-ইন ।

থ্যাংকস ফর লিঙ্ক, নাইস ওয়ান । Bee Gees শোনা হয় ।
আমার ভালো লাগে এটা ।

you come to me on a summer breeze
Keep me warm in your love, then you softly leave
and it's me you need to show
how deep is your love





ভালো থেকো তোমরা । গুড নাইট ।



২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৫০

শায়মা বলেছেন: গুড নাইট মিররমনি।

আমার ছুটি শুরু হয়েছে।

আমি খুব শিঘরী একটা গল্প আনছি তোমাদের জন্য।


খুবই এক আশ্চর্য্য ঘটনা আমার কাছে তবুও সেটা এক মনের গভীরের গল্প.....

১১১| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: Bee Gees এর 'how deep is your love' একসময় আমার মোস্ট ফেভারিট ছিল।

২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:১৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমিও এসে গেছো এই পোস্টে। হা হা

১১২| ২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ২:০২

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

এই ভিডিও দেখে আমার কাজিন বলছে তুই এত বাঁচাল সবাই জেনে গেলো।

এটা বেশি বিনয়।

তবে আমার ইচ্ছা আছে আজকের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটা পোস্টই লিখে ফেলার।


লিখে ফেল। তোমার যে কোন লেখা পড়ার জন্য সর্বদা মুখিয়ে থাকি।

এই ভিডিওতে ভাল লেগেছে শায়মা আপুর pleasant personality. :)

তোমার আপকামিং গল্পের লেখা কোন নিক দিয়ে প্রকাশ করবা it's up to you. অগ্র পশ্চাৎ চিন্তা ভাবনা করে যেই নিক ঠিক মনে কর। সেটাই ব্যবহার করতে পারো।

২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ২:১৫

শায়মা বলেছেন: হা হা হা আরে সত্যি এটাই বলেছে ......


এই পোস্ট পরে লিখবো ভাইয়ু!!!!!!!!!!

আগে লিখবো গল্পটা।

ওকে তোমাকে কানে কানে বলে দেবো নিকটা!!!!!!!! হা হা হা


আমার pleasant personality !!!!!!

ভাইয়া বুঝতে পারছি কেউ কেউ আমাকে অন্ধ ভালোবাসে। সব কিছুই তাই ভালো বলে..... তুমিও ওমন এক পিচ্চু ভাইয়ু!! :)

১১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৪৭

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

তোমার লেখায় বা হেনা ভাইয়ের লেখায় তোমরা কি একে অপরকে এমন কোন কমেন্ট করেছো বা কথাবার্তা হয়েছে যা আজও তোমার মনে পড়ে। বা তোমরা কি একে অন্যের লেখা পড়তে। এই বিষয়টা আমার অনেকদিন থেকেই জানতে ইচ্ছা করে।

view this link

০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৫৬

শায়মা বলেছেন: হেনাভাইয়া সর্বকালের সর্বযুগের নাম্বার ওয়ান গল্পকার ছিলেন।
আমার লেখাতেও ভাইয়া কমেন্ট করেছে বটে তবে ভাইয়ার লেখা একটা গল্প ছিলো চোরের বউ মনে হয় সেই গল্পটা খুব মনে পড়ে। আর প্রতিটা গল্পই একের তুলনা আরেক ছিলো।

ভাইয়া এক অসাধারণ গল্পকার ছিলো। জীবনটাকে অনেক দেখতে হয় গল্প লিখতে গেলে।

আমার জীবন সীমাবদ্ধ অভিজ্ঞতার। ভাইয়ার অন্যরকম ছিলো।

আমি একটা গল্প লিখছি। কিন্তু পাবলিশ করবো কিনা এখনও জানিনা।

যাই গানটা শুনি দেখি কি দিয়েছো তুমি বেবিভাইয়া!!!!!!

১১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ২:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হেনা ভাই মরে গেলেন। মৃত্যু কতো সহজ। বেঁচে থাকাটাই কঠিন। একা বেঁচে থাকা আর ও কঠিন। এখন ও কি তোমার অনলাইন ক্লাস হয়? চলছে কঠোর লকডাউন। শিক্ষা ব্যবস্থার দারুন ক্ষতি হলো করোনায়। গোটা পৃথিবীতে দারিদ্র্য নেমে আসতে পারে।

০৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৩৭

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ অনলাইন ক্লাস চলছে ভাইয়া। :)

১১৫| ০৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৩২

একলব্য২১ বলেছেন: আমি একটা গল্প লিখছি। কিন্তু পাবলিশ করবো কিনা এখনও জানিনা।

শায়মা আপু,

তুমি এই বিষয় নিয়ে লেখা লিখলে, তোমার লেখার গুনেই তা জনপ্রিয় হবে। সচরাচর যা হয় সেই আগত লেখাও আলোচিত ব্লগে সব সময় থাকবে। পাঠকরা এই লেখা পড়ার পর তাদের মনে নানান কৌতূহল হবে এবং নানান প্রশ্নের সাথে বিব্রতকর বা আপত্তিকর প্রশ্নও আসতে পারে আর তার সম্ভাবনাও স্বাভাবিক। শাস্ত্রে বলে ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না।

০৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৩৯

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাবিয়াই করি। আর ভাবিয়া শুনিয়া দেখিয়া জানিয়াও আজও ভুল করি। মানে ইচ্ছে করেই ভুল করি। তবে শুধু তুমি মিররমনি আর ঢুকিভাইয়াকে চুপি চুপি ইমেইল করে দিয়ে নতুন নিকটা বলে দিতে পারি হা হা হা ....খুঁজুক যদি কারো অঢেল টাইম থাকে..... আলোচিত মিত দরকারই নেই। :P

১১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪৩

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

ক্ষুদের স্কুল শুরু হয়েছে আজ থেকে। রোল নম্বর জোড় বিজোড় অনুসারে সপ্তাহে একদিন ক্লাস হবে ২ ঘন্টা করে। কি মনে হচ্ছে এই প্রক্রিয়া কতটা সাকসেসফুল হবে। এই বছর কি এই ভাবেই যাবে। ২০২২ শেই বা কি হতে পারে। তোমার prediction জানতে চাই।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৩

শায়মা বলেছেন: আমার এই প্রক্রিয়া একদমই পছন্দ হলো না।
হলে ৫ দিনই হবে না হলে নাই।

এই সব কি? একদিন স্কুলে যাও আর বাকী দিন বাসায় থাকো?

হ্যাঁ এই বছর এভাবেই যাবে মনে হয় আমারও।

কিন্তু ২০২২ থেকে সবই আগের মত হয়ে যাবে করোনা থাক আর যাক।

সেই ভালো সেই ভালো।


১১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৩৮

একলব্য২১ বলেছেন: view this link

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:০১

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.