নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

~*~হায়রে আমার মন মাতানো দেশ!! একটি ভ্রমনবিলাস আনন্দ কথন!!~*~

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:১৪


অপরূপা রাতারগুল
আমি আমার জীবনে বেশ কয়েকবার একা একা বিদেশ ভ্রমন করেছি কিন্তু একা একা পরিবার পরিজন ছাড়া দেশের মধ্যে ঢাকার বাইরে কখনই যাইনি। একা বলতে যেমন বন্ধু বান্ধব বা আত্মীয় স্বজনদের সাথে তেমন কোথাও যাওয়া হয়নি কখনও আমার। তো স্কুলের এবারের সামার ভ্যাকেশনের ঠিক আগ দিয়ে আমার কিছু প্রিয় কলিগ নুপুর, নাবিলা, হোমায়রা প্ল্যান করে ফেললো ওরা এবার সিলেট যাবে রাতারগুল, সাদাপাথর, জাফলং, লালাখাল এসবে ঘুরে বেড়াবে পাখির মত উড়ে উড়ে। হা হা পাখির মত উড়াউড়ির কথা বললাম এ কারণেই যে যেহেতু পরিবার পরিজন আত্মীয় স্বজন এসবের কোনো বিঁধি নিষেধ নেই সবাই একা একা কাজেই মুক্ত পাখির মত উড়তে পারা ভুলতে বসা এই আমরা এবার একটু আনন্দেই উড়ি না হয়?

রাতারগুলের এক দল অভিযাত্রী। আমরা তাহাদের ছবি তুলি তাহারা আমাদের ছবি তুলে
যদিও সেই প্লান প্রোগ্রামিং শুরু হয়েছিলো একটু দুরু দুরু বক্ষেই। আমরা কি পারবো এই ঈদের আগে বাসের টিকেট, ট্রেইনের টিকিট হোটেল মোটেল এসব যোগাড় করতে! আর সত্যিই কিন্তু পারলাম না। সেই ট্রেইনের টিকেট কেটে দিলো নাবিলার হাসব্যান্ড আজাহার ভাইয়া আর বাসের টিকিট কেটে দিলো হোমায়রার ভাইয়া আমাদেরও ভাইয়া এলাহি ভাইয়া। আর হোটেল! সে তো যে সে হোটেল হলে চলিবেক লাই। আমরা যাচ্ছি শুধুই ভ্রমনকন্যারা যে সে হোটেল হলে চলবে?? কাজেই নাবিলার কাজিনের হোটেলে নিশ্চিন্ত মনে বুকিং দেওয়া হলো। ব্যাস সব কিছু রেডি এখন শুধু যাবার পালা। আর হ্যাঁ ওদিক থেকে আমাদের সিলহটী বন্ধু সঙ্গীতা আর ক্রিস্টি অনেকভাবে সাহয্য করার চেষ্টা চালিয়েই যাচ্ছিলো। সঙ্গীতা ঠিক করে দিল কামালভাইকে মানে আমাদের পুরোটা ভ্রমনের রেন্ট এ কারের ড্রাইভার কাম গাইড হিসাবে।

গ্রীনলাইনের বাস কাউন্টারে পৌছে গেলাম রাত সাড়ে এগারোটার দিকে। সবার মুখে বিজয়ের হাসি। যদিও আমাদের বাসা থেকে এই ভ্রমনে বাসার সকলেরই উৎসাহ ছিলো। বাস আর আসেই না। গ্রীন লাইন বাসের ওয়েটিং রুম খুবই আরামদায়ক ও সুন্দর ছিলো। এসি এবং সুন্দর সব চেয়ারের সারি। খানাপিনারও ব্যবস্থা ছিলো। নুপুর এক গাদা চকলেট ডালভাজা চিপস কিনে নিলো। আমরা তখন আজ আমাদের ছুটি ও ভাই আজ আমাদের ছুটি ম্যুডে। হাসাহাসি, ছবি তুলাতুলি চলছেই........

যাইহোক অবশেষে বাস এলেন। প্রায় আধাঘন্টা লেট করে এলেন আমাদের বাস মহারাজা। তবে বাসে উঠে আমি অবাক! বাংলাদেশে যে প্লেনের চাইতেও আরামদায়ক এবং বিলাসবহুল সিটের বাস আছে সত্যিই আমার জানা ছিলো না। বাসের কনডাক্টরও যে এমন পাইলটের মত সাদা ধবধবে শার্ট প্যান্ট টাই পরে সেটা দেখেও আমি মুগ্ধ! ওহ আরেকটা কথা এমন নাইটকোচেও আমি আমার জীবনে কখনই ভ্রমন করিনি। সন্ধ্যা নামার আগেই যেমন বাড়ি ফিরে আসার তাগাদাটা আজও আছে ঠিক তেমনই রাতের বাসে কোথাও যাবো ভাবতেই পারিনা আমি। সে যাইহোক, আসলে এই ভ্রমনটা ছিলো পুরোটাই এক বিশেষত্ব আর নতুনত্বে ভরা এক এডভেঞ্চারিক অভিজ্ঞতার গল্প।

বাসা থেকে সবারই ফোন আসছিলো আমরা ক'জন দুঃসাহসিক অভিযাত্রীরা ঠিকঠাক বাসে উঠলাম কিনা, বসলাম কিনা এই সব জানতে। যাইহোক ভেবেছিলাম বাসেই একটু ঘুমাতেই হবে আমাদের কারণ পরদিনই আমরা রাতারগুল আর সাদাপাথরে যাবো। কিন্তু কোথায় ঘুম! ঘুম উবে গেলো আমাদের গল্পে গল্পে। ৩/৪ ঘন্টা কেটে যেতেই জানালায় দেখি নরম শুভ্র ভোর! আহা কতদিন এমন ভোর দেখিনি। অন্ধকার সরিয়ে ভোরের আলো ফুটছিলো আর আমি ফিরে ফিরে যাচ্ছিলাম আমার ছেলেবেলায়, মেয়েবেলায় এবং কিছু স্মৃতিময় অতীতের ভোরবেলাগুলোতে।

সকাল ৭ টার দিকে পৌছুলাম আমরা সিলেটের মাটিতে। আমাদের ড্রাইভার কাম গাইড কামাল ভাইয়া সেখানেই ছিলেন উনি আমাদের ছোট ছোট ল্যাগেজগুলো তুলে দিলেন গাড়িতে তারপর আমাদের নিয়ে ছুটলেন হোটেলে। সারা সিলেট ঘুমিয়ে তখনও। কামালভাইয়া জানালেন সিলেটের মানুষ নাকি ঘুম থেকে দেরি করে ওঠে দোকানপাট কিছুই ১০টার আগে খুলে না কিন্তু রাত ২টা পর্যন্তও খোলা থাকে।
যাইহোক, আমরা হোটেলে পৌছেও দেখি হোটেলেও সেই একই অবস্থা। তাদের লোকজনও ঘুমাচ্ছে।

হোটেলে পৌছে জামাকাপড় চেইঞ্জ করে সাজুগুজু করে ডাইনিং এ গেলাম আমরা। পরোটা ডিম সুজি ডাল এসবই ছিলো ব্যুফে ব্রেকফাস্টে। সবকিছুর পরে সিলেটি চা ছিলো অসাধারণ! এরপর বের হলাম আমরা রাতারগুলের উদ্দেশ্যে। পথে তুলে নিলাম আমাদের সিলেটি বন্ধু সাহসী সঙ্গীতাকে। চললাম রাতারগুলের পথে। শাহজালাল মাজার, পরান শাহ মাজার সিলেট ঈদগাহ, এমসি কলেজ, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সব ছাড়িয়ে চললাম রাতারগুল। পথে যেতে যেতে নীল সবুজ পাহাড় আর তার কোল ঘেষে বয়ে চলা ঝরণা। আমরা গান জুড়ে দিলাম আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায় ঐ, ঐ পাহাড়ের ঝরনা আমি ঘরে নাহি রই গো, উদাস হয়ে রই........

আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায় ঐ
যাইহোক রাতারগুলে এসে নৌকায় উঠতে হবে। আমার একটু ভুই ভুই লাগছিলো। লাইফ জ্যাকেট লাইফ জ্যাকেট করছিলাম। নাবিলা বকা দিলো বললো আমি তো সাঁতার জানি। আমি মনে মনে ভাবছিলাম আমি যে সাঁতার জানি সেই পুকুরের তলা আছে। ইচ্ছা হলেই দাঁড়ানো যায়। তার নাম স্যুইমিং পুল....... আর তার দাদা পরদাদা রাতার গুল........ সেখানে তো থই নাই থই নাই সাথে আছে সাপ ব্যাঙ আরও মনে হয় কুমীরও আছে নাকি আল্লাহ জানে।

অপরুপা রাতারগুলের শ্যামলিমায় জড়িয়ে থাকা পত্র পল্লবিত গাছ গাছালির চিত্র
যাইহোক সকলের সাহসে সাহসী হয়ে উঠলাম নৌকায়। নৌকার মাঝি নাসিম কহিলো ভয় নাই ভয় নাই ছোট সে তরী আমার রাতারগুলের সৌন্দর্য্যে উঠেছে ভরি। আসলেই নৌকায় ভেসে যেতেই আমার আর ডর ভয় কিছুই থাকলো না। মনে শুধু একটাই লাইন ভেসে উঠলো, একি অপরুপ রুপে মা তোমার হেরিনু পল্লী জননী। চারিদিকে সবুজ সবুজ ঝিরিঝিরি পত্রপল্লবের শোভা আর তারই প্রতিচ্ছায়ায় সবুজ টলটলে পানি। পান্নার মত টলটলে স্বচ্ছ জলে আমাদের নৌকা আর আমাদের প্রতিচ্ছবি। মনে হলো যেন এক ভিউকার্ডের দৃশ্যের মাঝেই ভেসে চলেছি আমরা। এ যেন অন্য এক ভূবন অন্য এক জগত। এ জগতে নেই কোনো ক্লেদাক্ততা, নেই কোনো ক্ষোভ দুঃখ বা পরাজয়ের গ্লানি।

নাসিমের সিলহটি ফুরি গানের সাথে ভেসে যাওয়া আমরা কজনা
নাসিম মাঝি গান ধরলো সিলহটী ফুরি তুমি .......... রাতারগুলের পানির মাঝেই সে নৌকা ভেড়ালো দুই গাছের মাঝে। নুপুর তখন টারজান কন্যা। তরতরিয়ে উঠে গেলো গাছে। তাই দেখে সঙ্গীতা হোমায়রা এমনকি নাবিলাও সাহসী হয়ে উঠলো। আমি অবশ্য তখন নৌকা চালানোর টেরাই করতেছিলাম। ভেবেছিলাম গাড়ি ডেরাইভিং অভিজ্ঞতায় বৈঠাও ড্রাইভ করে ফেলবো। কিন্তু হায় বৈঠা একদিকে যায় তো নৌকা আরেকদিকে যায়। যাইহোক শেষে বৈঠা ফেলে আমিও উঠতে গেলাম গাছের গুড়িতে আর পা দিয়ে ধাক্কা লাগতেই আমার পায়ের তলা থেকে নৌকা সরে গেলো!!! হায় হায় কি সর্বনাশ!! আমি তখন গাছে ঝোলা রিয়েল বাদরী! জীবনে অনেকবার শুনেছি পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাবার কথা কিন্তু পায়ের তলা থেকে নৌকা এবং মাটি সরে যাওয়া এবং অকূল পাথারে পড়ে গাছে ঝুলাঝুলি নিজেই অভিজ্ঞতা করে নিলাম।

সাদা পাথরের সুনীল আকাশ
এরপর চললাম ভোলাগঞ্জের পথে। সেখানে হোটেলে খেলাম শুটকি ভর্তা (সেই ঝাল খেলে কারো মরার সাধও অবশ্য মিটে যেতে পারে) আরও কি সব ঢেড়স ভাজি, আলুভর্তা টর্তা অনেক কিছুই ছিলো কিন্তু কালাভূনা একদম ইয়াম্মী ইয়াম্মী!!!!!!!! যাইহোক তারপর সাদা পাথর। সত্যিই যে স্বচ্ছ জলের বুকে সাদা সাদা বকের সারি পাথরের মেলা। লোকজনের আনন্দ উচ্ছাস। ঠান্ডা শীতল জলে ছেলেবুড়ো আবালবৃদ্ধ বনিতার হুটোপুটি। পৃথিবীর সকল আনন্দ উচ্ছাস বুঝি এসে জড়ো হয়েছিলো সেখানে। আমরা অবশ্য অল্পই ভিজলাম। নুপুর আর তার মেয়েই সাতরে বেড়ালো মৎস্যকন্যার মত তীর বেয়ে বেয়ে।

সাদা পাথরে মানুষের আনন্দস্নান
তবে হ্যাঁ এই অপরুপ সৌন্দর্য্য মলিন হয়ে গেছে এই সাদাপাথরের তীরের মানুষের চিপস, বিস্কিটের কৌটা পায়ের ছেঁড়া স্যান্ডেল, আইসক্রিমের কাঁঠি এসব আবর্জনায়। আমি চারিদিকে চোখ মেলেও কোথাও একটা ডাস্টবিনের দেখা পাইনি। এত সুন্দর দেশ আমাদের। এত সৌন্দর্য্য মন্ডিত প্রকৃতি। এতই সৌন্দর্য্য যে, যে কোনো বিদেশী পর্যটকের মন কেড়ে নেবে। শুধু এই আবর্জনাময় তীরের পরিবেশ উন্নতিকরণে কঠোর ব্যবস্থা নেওটা জরুরী। অতীব জরুরী। রাতে ফিরে গোসল সেরে রাতের ডিনার খেয়ে বসলো আমাদের গানের আসর। আমরা সবাই মেতে উঠলাম গানে গানে গানের খেলায়।
ভিডিওতে ছিলো নুপুর কন্যা দুহিতামনি।

জাফলং এর ঝুলন্ত ব্রীজ
খুব সকালে হোটেলেই নাস্তা খেয়ে বেরিয়ে পড়লাম আমরা জাফলং এর উদ্দেশ্যে। পথে যেতে যেতে চা বাগানে কিছুক্ষন। মেতে উঠলাম আমরা টিলার উপর দিয়ে হাসি আনন্দ গানে। অবশেষে আবার জাফলং এর পথে। জাফলং এ পৌছে তাদের সুনিচ্চু গিরিখাতে পাথরের ভাঙ্গাচুরা সিড়ি দিয়ে নামতে হবে দেখেই আমার আক্কেল গুড়ুম। হায় হায় পড়ে যদি পা ভেঙ্গে যায় তো আমার কি হবে? আমি নাচবো কেমনে? ফিরবো কেমনে?? কিন্তু এসেছি যখন তীরে এসে তরী ডুবিয়ে কি লাভ আছে? কাজেই ১৮০০ টাকায় নৌকাভাড়া করা হলো আর মান্নান নামে এক বকবকি গাইড দেওয়া হলো। আমরা চললাম নৌকা ভেসে।

মায়াবী ঝর্নার গায়ে কিলবিলে মানুষের ঢল
পাড়ে পৌছে কিছুদূর হেঁটে গিয়ে মায়াবী ঝর্না!! ও মাই গড! এই ঝরনার গায়ে অসংখ্য কিলবিলে মানুষ দেখে আমার তো ঐ পাহাড়ের ঝরনা হবার সাধই মিটে গেলো। আমি বেঁকে বসলাম মরে গেলেও আমি ঐ ঝরনার ধারে কাছেও যাচ্ছি না। নুপুর দুঃসাহসী আর দুহিতা গেলো ঝর্নার টানে। দুঃসাহসী বলেছি কারণ তরতরিয়ে মাঝ বরাবর পৌছে যাওয়া নুপুরকে দেখে গাইডও অবাক!
যাইহোক সেখানেই দুপুরের খানা খেয়ে আমরা গেলাম বর্ণমালা শহীদ মিনারে। সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নাকি বিশ্ববিদ্যালয় ছিলো মনে নাই আর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় দেখে আমরা চলে গেলাম মনিপুরি শাড়ি কিনতে। আমাদেরকে দেখে ওদের দাম এতই বেড়ে গেলো সব শাড়িই ৪০০০ এর উপরে উঠিয়ে দিলো। আমরা যেন জীবনেও মনিপুরি কিনিনি। যাইহোক শেষমেষ ঠকে মকেই শাড়ি কিনতে হলো। কারণ সিলেট এসেছি আর মনিপুরি কিনবো না তাই কি হয়!! নিজের নাক কেটে যেমন পরের যাত্রাভঙ্গ করতে হয় ঠিক তেমনই ঠকলেও সিলেট শহর পরিদর্শনে মনিপুরি শাড়ি কিনতেই হয়।

জাফলং এ নৌকা থেকে দেখা ইন্ডিয়া
রাতে নূরজাহান হোটেলে ডিনার করতে চললাম। এই ভ্রমনে আমার ইচ্ছা ছিলো পাখি কিংবা প্রজাপতি হবার। তাই আমার প্রজাপতি জামাটা সঙ্গে নিয়ে গেছিলাম। চারিদিকে পানি আর পানি আর বৃষ্টির ভয়ে পরাই হয়েছিলো না আর তাই সেই সুযোগে প্রজাপতি জামাটা পরেই প্রজাপতি হয়ে গেলাম ......... এত হাসি পায় আমাদের এই বড়বেলায় আই মিন বুড়িবেলায় এমন সব পাগলামি দেখলে.....নিজেই নিজে তারপর ভাবি অন্যেরা যে আমাদেরকে বিশেষ করে আমাকে কত বড় পাগলই না ভাববে। কিন্তু আমার যে যা বলিস ভাই এই জীবনে যতক্ষন বেঁচে আছি আনন্দটুকু আহরন করে নিতে চাই। ঠিক প্রজাপতির মত.......

প্রজাপতি প্রজাপতি কোথায় পেলাম ভাই এমনও রঙ্গিন পাখা
ফিরে আসতে মনই চাইছিলো না। ট্রেনের ঐ ছোট্ট কামরাটা আমাদেরই ছিলো আর কারো প্রবেশ নিষেধ ছিলো সেখানে। ৬ জনের সেই কেবিনটাতে আমরা ছিলাম ৫ জন। পথে এক লোক আসলো তার নাকি সিট আছে একটা এই কামরায়। আমরা সবাই হায় মায় কায় করে তাড়িয়ে দিলাম তাকে। টিটি আসলো ওকে ওকে রিলাক্স! আপনাদের এই কেবিনে একটা মেয়ে দেওয়া হবে। শ্রীমঙ্গলে একটা মেয়ে উঠলো। সেও আমাদের মতই একক ভ্রম্যচারী। আমরা গানে গানে মেতে উঠলাম ট্রেইনে। ঐ মেয়েটাকেও ভিড়িয়ে নিলাম আমাদের দলে খানায় পিনায় আর গানায়.....

পাহাড় চুড়োয় অভিযাত্রিক দলের একজন

এই কদিনের আনন্দ উচ্ছাসের কিছু ভিডিও আর ছবি সাথে নিয়ে আসলাম।

আমরা তখন পাখি! উড়ে যাই অজানায়.....

পাহাড়ে উঠেই পাহাড়ি নৃত্যের টেরাই করতে ইচ্ছা জাগিলো মনে। :)

আয় তবে সহচরী হাতে হাতে ধরি ধরি

হা হা কি আনন্দেই না কেটে গেলো কয়েকটা দিন। ভুলে গিয়েছিলাম যেন আমাদের চারপাশ। ফিরে আসলাম আবার ইট কাঁঠ পাথর আর আমাদের প্রিয় ঢাকার বুকে। হৃদয়ে আর সাথে নিয়ে আসলাম একটি গানের কলি " হায়রে আমার মন মাতানো দেশ!!!" সিলেটের রুপ দেখে মুগ্ধ নয়নের আমরা কয়েকজন ভ্রম্যচারীরা।

কিন্তু মাথায় ঘুরছে একটাই কথা এই দেশটার বিশেষ করে পর্যটন এলাকাগুলোর যত্ন নেওয়া অবশ্য জরুরী। সৌন্দর্য্য দেখতে এসে একটা মানুষও যেন সেই সৌন্দর্য্যের মাঝে কদর্যতা সৃষ্টি না করতে পারে সেই দিকে বিশেষ দৃষ্টিপাত করতে হবে। ডাস্টবিনে ময়লা ফেলা বাধ্যতামূলক। নয়ত জরিমানাও করা যেতে পারে। তবুও যেন এই বোবা ধরিত্রীর উপর এসব অনাচার না চালাতে পারে আর কেউ.......

আমাদের সকলেরই দায়িত্ব আমাদের এই অপরুপা মাতৃভূমির সৌন্দর্য্য রক্ষা করার। তাই না?



রাতারগুলে নৌকার একজন মহিলা মাঝি...... :)

মাঝিটা কিন্তু এই গানটাই গাইছিলো- হায়রে আমার মন মাতানো দেশ!
হায়রে আমার সোনা ফলা মাটি....
রুপ দেখে তোর কেনো আমার নয়ন ভরে না
তোরে এত ভালোবাসি তবু পরাণ ভরে না .......

শুধু রুপ দেখলেই চলবে না। রুপচর্চাও করতে হবে আর তাই পর্যটন এলাকাগুলির যত্ন নিতে হবে। যেখানে সেখানে যত্র তত্র যা খুশি তাই না ফেলে ডাস্টবিনের জন্য আন্দোলন করতে হবে।

সবার জন্য ভালোবাসা.... :)

মন্তব্য ১১৮ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (১১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবীতে অনেক কিছুই আপেক্ষিক।
নিজের মতামতকে অতিমূল্যায়িত করার প্রবণতা বিপর্যয়কর। মতবিরোধের কুফল কেবল ব্যক্তিগত দ্বন্দের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, তা গোষ্ঠীগত দ্বন্দে রূপান্তরিত হতে পারে।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৫

শায়মা বলেছেন: বাপরে!!!

কি লিখলে এইসব ভাইয়ু!!!

চিন্তায় পড়লাম!! কার পোস্টের কমেন্ট কার পোস্টে দিলা ভাইয়াজান??

২| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখা ও ছবি সুন্দর।
যাইহোক, একা একা আর ভ্রমনে যাওয়ার দরকার নেই। আমাকে সাথে নিতে পারেন।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩০

শায়মা বলেছেন: হা হা আমারও মনে হয় তোমাকে সাথে নিলে এমন সব মজার কান্ড ঘটবে যা দিয়ে আমি গল্পের বই লিখে মহিলা শিবরাম হয়ে যেতে পারবো!!!

আমি নিজেকে মাঝে মাঝে মিঃ বিন ভেবেছি একা একা বৈদেশ গিয়ে নানা রকম ঝামেলায় পড়ে আর তোমাকে নিলে হবে ডাবল মিঃ বিন ভাইয়া। হা হা হা


যাইহোক ১ নং মন্তব্যটা কার পোস্টের মন্তব্য আমার পোস্টে দিয়ে ফেললে বলোতো??


আরেকটা কথা এত শত ছবি আছে কিন্তু এইখানে দিতে ভুই পাই। ছবি নিয়ে চিন্তায় আছি।:(

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ছবিতে দেখা যাচ্ছে আপনি নাচছেন। সাথে আরো কয়েকজন।
আরেক ছবিতে নৌকার বৈঠা হাতে। নৌকা চালাতে পারেন?

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:১৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমি কি পারি না সেটা কত মানুষ জিগাসা করে দেখেছো না??
আমি তো সবই পারি। মানে টেরাই করি।

এই নৌকা চালাতেও টেরাই করেছিলাম কিন্তু নৌকা এদিক যায় আর ওদিক যায় কোন দিকে যায় জানিনা তবে আমি পন্ডিৎ যেদিকেই যাক টেরাই তো করিতেই হইবেক!!!!!!!!!

আর ছবি তোলার জন্য তো কত কিছুই করা যায় হি হি ! :)

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

নীল-দর্পণ বলেছেন: গ্রীন লাইনের বাসে চড়ে সিলেট থেকে ঢাকা আসতে আম্মাকে সুন্দর একটা জার্নি দেওয়ার জন্য মূলত প্ল্যান করেছিলাম। কেতাদূরস্ত ড্রাইভার, সুপারভাইজার দেখে আমিও ইম্প্রেসড হয়ে গেছিলাম তবে ঢাকা আসতে আসতে জ্যামে পরে বসে থেকে টায়ার্ড হয়ে আম্মাকে বললাম "তাড়াতাড়ি নামো, পয়সা উসুল হয়ে গেছে" মা-মেয়ের সেই জার্নিটা খুব চমতকার ছিল। তোমাদের প্রজাপতির মত উড়াউড়ি ঘুরাঘুরির গল্প খুবই ভালো লাগল সাথে ভিউ কার্ডের মত সুন্দর ছবি। রাতারগুলের মহিলা মাঝির ছবিটাতো ক্যালেন্ডারের পাতায় দেওয়ার মত !:#P

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯

শায়মা বলেছেন: হা হা আসলেই আমারও অনেক আনন্দ লেগেছে তবে মাঝি ছবি নিয়ে একটু চিন্তায় আছি। পাল্টে দেবো ভাবছি। :(

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:১২

রাজীব নুর বলেছেন: সিলেট খুবই সুন্দর অঞ্চল।
সিলেট আমি বহুবার গিয়েছি। আপনি কি জৈন্তা গিয়েছেন? হাছন রাজার বাড়ি গিয়েছেন?
আমাদের ব্লগার শ্যাইয়ান ভাইয়ের বাড়ি কিন্তু সিলেট।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:২০

শায়মা বলেছেন: আমিও বহুবার গেছি তবে এবার একা একা কলিগদের সাথে। জৈন্তা গেছি হাসনরাজার বাড়িও গেছি এমনকি হাসন রাজার বংশধর মেহভিস রাজা তার ঢাকার বাড়িতেও গেছি।

শ্যাইয়ান ভাইয়া কি সিলেটে থাকে নাকি ঢাকা বসুন্ধরা থাকে। আমি জানিনা।

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩

জীনের বাদশা বলেছেন: ঝরঝরে লেখা। ছবিগুলো ভালো হয়েছে।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০২

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
কতদিন পরে এলে!
আমি অপ্সরা।

যাইহোক ছবি নিয়ে মানে বিশেষ করে লাস্ট ছবিটা নৌকা বাওয়া মাঝির ছবিটা নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। শেষ মেষ বুদ্ধি করে ছোট ছোট ছবির কোলাজ বানিয়ে দিলাম হা হা ।

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৮

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: অসাধারন! ভাল লাগলো ভ্রমন ব্লগ। এত বড় করে ছবি কিভাবে পোস্ট করতে হয় আমাকে শেখাবে আপু?

মাঝি আপুর ছবিটা কিন্তু বেশ মানিয়েছে!!

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৫

শায়মা বলেছেন: হা হা মাঝির ছবি অনেক বড় করে দিয়েও শান্তি হলো না পরে ১০/১১ বার চেইঞ্জ করে এরপর এই বুদ্ধি করলাম! হা হা

ভাইয়া https://imgur.com/ এ গিয়ে নিউ পোস্টে ছবি এড করো তারপর যে শেয়ার লিঙ্ক আসবে সেটা নিয়ে এসে আপনার একটি ছবি আপলোড করুন এ না গিয়ে কি করতে হবে আবার এসে জিগাসা করো তারপর বলছি।

৮| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:২১

ঢাবিয়ান বলেছেন: বাহ ললনাদের ভ্রমন ব্লগ। খুব সুন্দর । আপনার বান্ধবীরা কেউ কি ব্লগে লেখে?

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫

শায়মা বলেছেন: না লেখে না। তারা আমার বান্ধবী না ঠিক তবে বান্ধবীদের মতন এক একজন কলিগ।
একজন বাংলার টিচার একজন আর্টের টিচার আরেকজন মিউজিকের আর আমি সকল কাজের কাজী সাবজেক্টের। :)

৯| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৩

শেরজা তপন বলেছেন: শেষের একটানা মাঝির নয়খানা ছবি দেখে নয়ন জুড়িয়ে গেল!!
আপনার লেখায় এমন এক মাদকতা আছে যে, শুরু করলে শেষ না করে উপায় নাই।
জায়গাগুলোর আসল সৌন্দর্য না যতটুকু আপনার লেখায় তাঁর থেকে বেশী সুন্দর হয়ে ধরা দিল।
দারুণ ভ্রমণ গল্প। তবে খোলা মঞ্চে নাচটা মনে হয় একটু বেশী হয়ে গেছে। :)

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪

শায়মা বলেছেন: হা হা সে কি বলতে ভাইয়া। আশে পাশের লোকজন ঘুরে ঘুরে দেখছিলো এক দল পাগলীদেরকে। হা হা আরও ছবি তো দেইনি। জাফলং এর নৌকায় আমাদের সে কি গান- ও মাঝি নাও ছাইড়া দে ও মাঝি পাল উড়াইয়া দে গারে মাঝি গা কোনো গান....... তারপর পানি ছিটাছিটি....... আর মাঝির ছবিগুলি দিতে গিয়েও দিলাম না আর কি। যাও একখানা বড় দিয়েছিলাম সেটা সরিয়ে ছোট ছোট করে কোলাজ করে দিলাম। হা হা

আর কানে কানে বলি তোমার কি নয়ন জুড়াবে রাতারকুলে যেই ছবি তুলবে সেই ছবিই ভিউকার্ড হয়ে যাবে। আমি তো নিজের ভিউকার্ড দেখে নিজেই মুগ্ধ!!!

১০| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৫২

নতুন বলেছেন: গত বছর ছুটিতে সিলেটে গিয়েছিলাম।

সেদিন সম্ভবত সিলেটেই দেশের সবচ্চ গরম পরেছিলো। গরমে এতোই অস্থির সবাই পরে ১ রাত সিলেটে থেকে পরের দিন শুধুই রাতারগুল আর হযরত শাহজালাল রা: এর মাজার দেখে ফিরে এসেছিলাম।

ডানা আর আমার ভাতিজা গরমে অসস্থু হয়ে পড়েছিলো।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২

শায়মা বলেছেন: রাতারগুলের সৌন্দর্য্য মাতাল করা।

ভাইয়া আমাদের সময়টা খুবই ভালো ছিলো।অতি বৃষ্টি কমে গিয়েছিলো আবার গরমটাও তেমন ছিলো না। কাজেই মনের আনন্দে উড়ে বেড়িয়েছি আমরা।

১১| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১২

নতুন বলেছেন: রাতারগুল খুবই ভালো লেগেছে কিন্তু বর্ষাতেই সবচেয়ে ভালো লাগবে। সিলেটাই এমন জায়গা আছে সেটা ভেতরে না গেলে বোঝা যায় না।

https://www.instagram.com/p/CnE6i7MjLAo/

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া

তোমার ভিডিওটা দেখলাম।

তখন কি বর্ষা ছিলো না?

আমি শুনেছি শীতকালে রাতারগুলের অন্য রুপ। হরর ম্যুভির প্রান্তরের মত দাঁড়িয়ে থাকে শত শত গাছ!

১২| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

করুণাধারা বলেছেন: ছবিগুলোর জন্য একটা বিশেষ প্লাস! পর্যটন কর্পোরেশন তাদের বিজ্ঞাপনের জন্য ছবিগুলো ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবে!!

আমি কখনো রাতারগুল যাইনি! :((

প্রমিলাবাহিনীর ঘোরাফেরা দেখে অবাক হয়ে গেলাম। সিলেটে মেয়েদের এমন মুক্তবিহঙ্গের মতো নাচতে দেখিনি কখনো!!

এই বর্ষাকালেও জাফলংয়ে এত ভিড় হয়!!

এই পানিগুলো দেখতে খুব সুন্দর, কিন্তু পাহাড়ি নদী তাই খুব ভয়ঙ্কর!! কয়েকদিন আগেই পিয়াইন নদীতে একটি ছেলে ডুবে যাবার খবর দেখেছিলাম! সুতরাং সুইমিংপুলের সাঁতার বিদ্যা নিয়ে এই পানিতে না নামাই ভালো...

নুরজাহান হোটেলটা কোথায়? দরগাহ গেট?

চমৎকার একটা ভ্রমণ কাহিনী।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

শায়মা বলেছেন: আপুনি রাতারগুলে যে কত্ত রঙ্গে ঢঙ্গে ছবি তুলেছিলাম!!!!!!!!!! ছবি দেখি আর মুগ্ধ হয়ে যাই। শুধু এইখানে বিশেষ কারণে ছবিগুলি দেওয়া গেলো না। এমনকি বড় বড় ছবি দিয়েও আবার বদলে দিলাম ছবিগুলো ছোট ছোট করে।

এবার অবশ্যই রাতারগুল যাবে। আরে আমরা তো নাচতে গিয়ে ভয়ে ছিলাম। তারা নাকি ভীষন গোড়া। মেয়েদের মুক্ত বিহঙ্গের মত উড়াউড়ি মোটেও পছন্দ করে না। তবে আমাদেরকে কিছু বলতে আসলে খবরই ছিলো। একদম নিজেদেরই খবর হয়ে যেত আর কি। কেনো সেটা বললাম না।

হ্যাঁ জাফলং এর ভিড় দেখে তো আমি অক্কা।

হা হা আপুনি স্যুইমিং পুলে সাতার বিদ্যা কেনো কোনো সাঁতারবিদ্যাই নাকি কাজে লাগেনা এই বরফগলা হিম শীতল ঝরণার পানিতে ভেসে চলা নদীটাতে। যত বড় সাতারু হোক সে নাকি এক মিনিট সাতার কাটতে পারবে বড় জোর।

নুরজাহান হোটেল সিলেটেই । দরগাহ গেট নাকি আল্লাহ জানে। আমি জেনে নিয়ে জানাবো তোমাকে।
হোটেলখানা প্রজাপতি হয়ে উড়াউড়ির জন্য বড়ই সুন্দর গাছপালা মন্ডিত তবে খানা খেয়ে মোটেও উড়তে মন চাইবেক লাই।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২

শায়মা বলেছেন:


উড়ি উড়ি ছবি ভিডিও থেকে কেটে এনে দিলাম।

১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

একলব্য২১ বলেছেন: গ্রীনলাইন বাসের ভিতরের সীটের ব্যবস্থাপনা কেমন ছিল 2:1 না 2:2 । বাসটি কি স্কেনিয়া বাস ছিল। রাতারগুলে কি দুএকটা সর্পের দর্শন হয়েছে। কালো ড্রেসের নৃত্যের ছবি অনেক বেশি ভাল লেগেছে।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

শায়মা বলেছেন: আল্লাহ জানে কি সিট? তবে এমিরাটসের প্লেনের সিটের মতই হবে। হা হা
রাতারগুলে দু একটা না অনেক সর্পই আছে পানির মধ্যে গাছের ডালে তবে ৩ বার রাস্তায় গাড়ির সামনে দিয়ে সর্প চলে যেতে দেখেছি।


কালো ড্রেসের নৃত্যের ছবি আসলে স্লো মোশান ভিডিও। তার থেকে স্টিল করে ছবি দিলাম। হা হা

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

শায়মা বলেছেন:

এই যে আরও নৃত্যগীতের চিত্র হা হা

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

শায়মা বলেছেন:



পাহাড়িয়া নাচের টেরাইং ...... :)

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০

শায়মা বলেছেন:


পাখির মত উড়ি উড়ই ঘুরি ঘুরি হা হা হা

১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

নতুন বলেছেন: আমরা আগস্টে গিয়েছিলেম তখন পানি বাধ দিয়ে ধরে রেখেছিলো। সম্ভবত পাম্প দিয়ে পানি পুরন করে রাখে পর্যটকের জন্য।

দুবাইয়ের গরমে অভস্ত আমরা কিন্তু দেশের গরমে অসুস্থ হয়ে পরছিলাম =p~

আমরা অবশ্য দুপুরে রাতালগুলে ঘুরে সোজা বাড়ীর উদ্দেশে রওয়া দিছিলাম। আর পথে রাত ৩টার সময়ে মাওয়া ঘাটে ইলিশ খেয়ে বাড়ী ফিরেছিলাম।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ দেশের গরম আসলেই অবস্থা খারাপ হবার মতই ভাইয়া। তবে এইবার সিলেটে হোটেলে রাতে এসি অন করতেই পারিনি। ঠান্ডায় ঠক ঠক।

বুঝতে পারছি মহানন্দেই কাটিয়েছিলে সময় ভাইয়া।

১৫| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

একলব্য২১ বলেছেন: বাংলাদেশের অনেক জায়গায় গিয়েছি কিন্তু সিলেট যাইনি কখনো। প্ল্যানটা এমন ছিল যে সরাসরি ঢাকা থেকে তামাবিল বর্ডারে যাব, তারপর ডাউকি বর্ডার দিয়ে শিলং যাব। শিলংকে স্কটল্যান্ড অফ দ্যা ইস্ট বলে। সেখানে কয়েকদিন থেকে আসার পথে সিলেট ঘুরে ঢাকায় আসবো। মানে এক ঢিলে দুই পাখি মারবো। কিন্তু আমার এক বন্ধুর কারণে আমার প্ল্যানটা সূর্যের আলো দেখল না।

তবে ডিসেম্বরে মা ক্ষুদেকে বেশ কিছু জায়গায় ঘুরার প্ল্যান আছে। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:০৯

শায়মা বলেছেন: ওহ হ্যাঁ ডাউকি বর্ডারেও গিয়েছিলাম তো আমরা। শিলং ও দেখেছি কিন্তু যাইনি এই যা। হা হা

যাইহোক শুধু মা আর ক্ষুদেকে নিয়ে যাও কেনো? ক্ষুদে আর তার মা বাবা বুঝি যাবে না?

১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১৫

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: বাহ খুবই ভালো লাগলো তোমার সিলেট ট্রিপের গল্প পড়তে পেরে, এমন একটা ট্রিপ যদি পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেয়া যায় তাহলে তো কোন কথাই নেই!!! আরেকটা কথা তোমার প্রজাপতি ড্রেসটা অনেক সুন্দর!! মোটকথা পোস্টটি অনেক সুন্দর লিখেছো! :)

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:১৩

শায়মা বলেছেন: পরিবারের সাথে যাওয়া তো আনন্দেরই বটে তবে এই রকম বন্ধনহীন মুক্তস্বাধীন বন্ধুদের সাথে যাওয়ার মজাও কিন্তু আলাদারকম।

আর আমার প্রজাপতি ড্রেস দেখে তো আমি নিজেই মুগ্ধ!!!!!!!!! থ্যাংক ইউ বিপাশামনি!!! উপরের টপসটা কিন্তু পরিনি অন্য একটা ফুলস্লিভ শার্ট দিয়ে পরেছি। সিলহটি মানুষজন যদি মাইর দেয় সেই ভয়ে। :(

আসলটা আরও সুন্দর বোট নেক আর এক পাশে একটা বড় বো আছে কোমরে..... হাতাটাও পাফ হাতা......

পোস্টে আরও অনেক কিছুই বলার ছিলো। বলা হয়নি যেমন জাফলং এর একটা পিচ্চি গাইডের কথা। আমাদের হোটেলে একটা হলুদ সোফার কথা আরও কত কি হা হা

১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৮

কামাল১৮ বলেছেন: বিদেশে একা ঘুরা যতটা নিরাপদ দেশে ততটা নিরাপদ নয়।আমাদের মন মানসিকতা এখনো বিদেশের মতো উন্নত হয় নি ,বিশেষ করে পশ্চিমের মতো।বেড়ানোর ছবি দেখেই বুঝা যায়।বিদেশিরা হলে সাথে কিছু পুরুষ থাকতো।
ছবিগুলো বেশ সুন্দর হয়েছে।বিশেষ করে নাচের ছবিগুলো।ভিডিও হলে আরো ভালো লাগতো।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:২৩

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ভিডিও কেমনে দেয় জানিনা। আসলেই ভিডিওটা বেশি সুন্দর ছিলো মানে স্লোমোশানে উড়াউড়ি ভিডিও হা হা হা।


বিদেশিরা হলে বেড়াতে গেলে পুরুষ থাকতো কেনো? সে তো আমাদের দেশের মেয়েরা পুরুষ ছাড়া কোথাও যায় না জানি। বিদেশি কন্যারা তো মুক্ত স্বাধীন। কি বললে এসব উলটা পাল্টা ভাইয়ামনি!!!

১৮| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৩৫

শার্দূল ২২ বলেছেন: আমাদের সেই ছোট্ট শায়মা দিনে দিনে কত বড় হয়ে গেছে সেই সাথে মহাসাহসী। শায়মার কল্লাকাটা পিকচার নিয়ে এই ব্লগে কত কমেন্ট পোষ্ট আসতো। সেখানে শায়মার আজকাল নৃত্য ছবিও উঠে আসে হাহাহা।

ভ্রমন থেকে চলে আসছো নাকি এখনো আছো ওখানে?

সিলেট এলাকাটা আমার অনেক প্রিয়। জীবনে বহুবার গিয়েছি।প্রতিবারেই নতুন লাগে।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:২৬

শায়মা বলেছেন: ছোট্ট শায়মা না!!!!!!!!!!!!!

হা হা হা হা সত্যিই জান থাকতে আমি কিছুতেই ছবির ছ দিতাম কল্লা কাটা কিন্তু ব দিতাম না মানে পুরা কল্লা ওয়ালা। দিনে দিনে আসলে বড় হয়নি সাহসীই হয়েছি।

নৃত্য ছবি অবশ্য আনিনি মানে সত্যিকারের নৃত্যের ছবি মানে ভিডিও কখনও আনবো কিনা জানিনা। পৃথিবী বদলায় মানুষও বদলায়

তুমিও কিন্তু তেমন বদলাওনি। হা হা

যাইহোক তোমাকে ভিডিও আর সত্যিকারের ছবিগুলি মানে ঐ যে ছোট ছোট করে কোলাজ করলাম সেটার বড় ছবিগুলি পাঠিয়ে দেবো শার্দূল। এক্কেবারেই ভিউকার্ডের ছবি। আমি নিজেই অবাক! পিছে রাতারকুল না থাকলে জীবনেও এত সুন্দর হত না ছবিগুলি!!!!!!!!

১৯| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৫৫

ইসিয়াক বলেছেন: ভ্রমণ দারুণ উপভোগ্য ছিল বোঝাই যাচ্ছে। আমি কিন্তু ভীষণ ঘরকুনো। আপনাদের ভ্রমণ ব্লগ পড়ি ছবি দেখি আমার বেড়ানো হয়ে যায়।
# রাত শেষে ভোর হওয়া সময়টা সত্যি অকল্পনীয়। আমি প্রায় এ সময়টা বারান্দায় বসে থাকি।কত দ্রুত কত কিছু বদলে যায়।এ সময় পাখিদের কলকাকলীতে মন ভরে যায়।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:২৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ঘর হতে বেরিয়ে পড়ো। আর ঘরকুনো থাকতে হবে না।

রাত শেষে ভোর বা সূর্য্য ওঠা পূর্বদিকে সে এক অতুলনীয় দৃশ্য তাইনা ভাইয়া?

অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি!

২০| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,




প্রথমে ভেবেছিলুম - "ছবি তুলাতুলি চলছেই" নিয়ে খানিকটা চুলাচুলি করি। কারন "তুলাতুলি" না হয়ে হওয়া উচিৎ ছিলো "তোলাতুলি"। কিন্তু ছবির নৈঃস্বর্গিক সব রূপ দেখে একটা দীর্ঘশ্বাসই পড়লো শুধু। তাই চুলাচুলি করার ইচ্ছেটা বাদ দিয়ে দুঃখ নিয়ে বলতেই হচ্ছে - কখনও অমন মন মাতানো স্বপ্নের দেশ যাওয়া হয়নি, আর এ জনমে তার দেখা পাবো কিনা তাও জানিনে। হয়তো পরজন্মে এখানে এসে বলতে হবে -
হাযার বছর পরে / আবার এসেছি ফিরে / বাংলার বুকে আছি দাঁড়িয়ে.......

দেখলুম, ইঙ্গিত দিয়েছেন পর্যটন এলাকার নোংরা পরিবেশের । এই নোংরা- অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, যাতায়াতের ভোগান্তি, নিরাপত্তাহীনতা ইত্যাদির কারনেই দেশী-বিদেশী পর্যটকদের টেনে আনা মুশকিল। বাইরের কোন দেশ হলে এই রাতারগুলের পুরো এলাকাটাকেই স্বপ্নপুরী বানিয়ে ফেলতো। বিশাল বিশাল নান্দনিক আয়োজনে প্রকৃতি আর মানবসৃষ্ট সুন্দরতার মেলবন্ধন ঘটিয়ে ফেলতো। ঝাঁকে ঝাঁকে ভ্রমনপিপাসু মানুষের মনের রংও মিশে যেতো সেখানে। যেমন রংধনু রং আপনারাও মিশিয়ে দিয়েছেন রাতারগুলের জলে। জাফলংয়ে ছড়িয়েছেন জাফরানী রং।

আমাদের পর্যটন বিভাগের কোনও লোকই কি জন্মেও বিদেশে যায়নি কিম্বা সেখানকার টুরিষ্ট স্পটগুলো দেখেনি ? নাকি পর্যটন উন্নয়নের নামে সরকারী পয়সায় বিদেশে গিয়ে শুধু মার্কেটিংয়েই ব্যস্ত থাকে ?????? অবশ্য পর্যটন বিভাগে রুচিবান কোনও মানুষ আছে কিনা, আমার সন্দেহ। দেখবেন, সুন্দরতা বলতে এরা শুধু ইট-পাথরের গাঁথুনীকেই বোঝে। আর বোঝে , চড়া রংটং দিলেই বুঝি সৌন্দর্য্য ঝলকাতে থাকে।

পর্যটন বিভাগকে নিয়ে আপনার শিরোনামের মতোই হাহাকার করে বলতে হয় - হায়রে আমার রূচিবিহীন দেশ!!!!!!!!!!!!!!

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৩৬

শায়মা বলেছেন: আমার তুলাতুলি নিয়ে চুলাচুলি!!!!!!!!
তাইলে তোমার হাযার নিয়ে কে বাজার করবে শুনি!!!!!!!!!!!!!



যাইহোক এই জনমেই যাওয়া হবে ভাইয়া। শুধু একবার প্লান করে এগিয়ে যাও। হবেই হবে। নাই নাই ভয় হবে হবে জয়!!!


আমাদের পর্যটন বিভাগের কোনও লোকই কি জন্মেও বিদেশে যায়নি কিম্বা সেখানকার টুরিষ্ট স্পটগুলো দেখেনি ? নাকি পর্যটন উন্নয়নের নামে সরকারী পয়সায় বিদেশে গিয়ে শুধু মার্কেটিংয়েই ব্যস্ত থাকে ??????

হা হা পর্যটন বিভাগের লোকজনকে নিয়ে এবার মনে হচ্ছে আমাদেরকেই যেতে হবে। ঘাড়ে ধরে শিখাতে হবে। শেখ বেটা শেখ মার্কেটিং রেখে শেখ। আর না শিখলে মাথা খাঁটা কেমনে আমাদের দেশটাকে স্বপ্নপুরী বানিয়ে ফেলা যায় এই ভাবনায়।


সত্যি সাদা পাথরের ধার ঘেষে এই সব কাগজের টুকরা, প্যাকেট পুকেট দেখে আমার ইয়াক থু অসিডি শুরু হয়ে গেছিলো।

২১| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:২৭

স্প্যানকড বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার নাচ গানের ছবি। রাতারগুল যাওয়া হয়নি। ইন শা আল্লাহ যাবো কোন একদিন। ভালো থাকবেন খুব।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৩৮

শায়মা বলেছেন: হাহা গানের ছবি তো দেইনি ভাইয়া। জাফলং এর নৌকায় গান গাইতে গাইতে আর পানি ছিটাতে ছিটাতে নৌকা উল্টায় ফেলতাম আর একটু হলে। শেষে মাঝির বকা খেয়ে গান থেমেছে।

২২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সবার মধ্যে আপনার ছবিগুলিতেই সবচেয়ে বেশী আনন্দ, খুশি আর প্রাণের ছোঁয়া দেখলাম। পরের বার গেলে আমাকে আর রাজীব নুরকে সাথে নিয়ে যাবেন। সাথে আমার বউ বাচ্চাও যাবে অবশ্য।

দুঃখের কথা হলে ১৯৮৮ সালের পরে আমি সিলেট যাই নাই। আমার বউ যাওয়ার জন্য খুব আফসোস করে। সময়, সুযোগ পেলে যাবো।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:০৫

শায়মা বলেছেন: আমি আনন্দময়ী মানুষ জানোনা? ভাইয়া আমাদের এই গ্রুপের বাকী তিনজন আসলেই জীবন নিয়ে একটু বিপর্যস্ত আছে। পাবলিক প্লাটফর্ম না হলে ডিটেইলস বলতাম। সবার জীবনেই বিপর্যস্ত সময় থাকে, গল্প থাকে সে সব কাঁচকলা দেখিয়ে কেমনে আনন্দে ভাসতে হয় সেটাই শিখাই আমি। হা হা


ভাইয়া তুমি আর রাজীব নূর ভাইয়া গেলে মারামারি বেঁধে যাবে নাতো?? তুমি তো দক্ষিন আর সেতো উত্তর তবে হ্যাঁ ভাবী আর বাচ্চা থাকলে তোমাকে সামলাবে তবে কি সুরভী ভাবী আর ফায়জামনিদেরকেও সাথে নিয়ে যাবো নাকি ব্যস্ত রাখার জন্য?

যেন কোনো গোলমাল না ঘটাতে পারে??

তাইলে আমার ভিডিও করবে কে?? ছবি তুলবে কে?

২৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:১৫

কাছের-মানুষ বলেছেন: চমৎকার সব ছবি! রাতারগুলে দেখতে সুন্দর লাগছে, নৌকা দিয়ে পানিতে ঘুরতে ভাল লাগার কথা ওখানে। আমাদের এলাকায় একসময় বর্ষায় পানি আসত, বর্ষার সময় বন্ধুদের সাথে তখন নৌকা দিয়ে বিলে ঘুরাঘুরি নিত্য দিনের ব্যাপার ছিল! নৌকা ভাড়া কেমন ছিল সেখানে? পর্যটকদের জন্য লাইফ ঝ্যাকেট রাখা বাধ্যতামূলক হওয়া উচিৎ!

ঝর্নার ওখানে মানুষ সত্যিই অনেক। ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া রাতারগুলে ১০৫০ টাকা নিয়েছিলো। লাইফ জ্যাকেটও ছিলো নৌকায়। কিন্তু লাইফ জ্যাকেট পরলে আমার সুন্দর জামার ছবি কেমনে আসবে? তাই পরিনি। মরে গেলেও মানুষ বলবে সুন্দর একটা জামা পরা মানুষ ছিলো।:) কেমন বুদ্ধি দেখলে?

ঝর্নার গায়ে কিলবিলে মানুষ দেখে আমার ঝর্নায় অবগাহনের ইচ্ছা বিলুপ্ত হইয়াছিলো।

তবে নদীতে ফিরে আসার সময় ঠান্ডা শীতল পানি ছিটাছিটিতে হৃদয় মন জুড়িয়েছিলো।

ছবিগুলো হেলা ফেলায় তোলা। ডিএসএলআরের গুলা এখনও হাতে পাইনি।

এই দেখো সেই ছবি। এটাও ভিডিও থেকেই আনলাম।

২৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:২৭

একলব্য২১ বলেছেন:

ক্ষুদেকে নিয়ে সিলেট শিলং ঘুরতে যেতে ইচ্ছা করে কিন্তু এই সাপ খোপের জায়গায় যাওয়ার পারমিশন আম্মাজান দিবেন না।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭

শায়মা বলেছেন: আাসলেই সিলেটও এক সাপ খোপেরই জায়গা। বড় বড় লিকলিকে লম্বা সাপ চলে যেতে দেখেছি রোডের উপর দিয়েই সড়সড় করে।

ক্ষুদেও দেখছি স্ট্যাচু সেজেছে। হা হা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে........:)

২৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কালো পোশাকটা (শেষের দিকে দেয়া ছবি) সুন্দর হয়েছে। একেবারে কালনাগিনীর মত লাগছে।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫

শায়মা বলেছেন: ঐ ভাইয়া কালনাগিনী সুন্দর নাকি!!!!!!!!!!

শয়তানী বুদ্ধি না!!!!!!!!!!!!!!

ভাইয়া আমার প্রজাপতি ডেরেসটা বেশি থুন্দল!!!!!!!!!!!!!!

সেটা বনে জঙ্গে খোলা হাওয়ায় পরলেই বেশি থুন্দল ছবি হত। কিন্তু আঁধার আঁধার লাইটে পরায় তুমি বুঝতেই পারছো না। কি সৌন্দর্য্য।

হলুদটাও সুন্দর! আসলে আমি সব সময় জামাকাপড়ে ফাস্টো। হা হা হা লাল নীল হলুদ সবুজ লাইক রি মিটমিটে রঙের চাইতে। কালো ড্রেসের মেটেরিয়াল ছিলো ভেলভেট তাই এমন অন্য রকম ভাব আর তাই তোমার কালনাগিনী লাগলো। হা হা হা

২৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রজাপতির পোশাকের কথাও বলতে চেয়েছিলাম। ওটা অনেক সুন্দর। তার আগে ভাবলাম আপনাকে একটু খেপিয়ে নেই। :)

হলুদটাও সুন্দর। মেয়েদের জন্য হলুদ আর বেগুনি জামা ঠিক আছে। আপনাকে বেশ ভালো দেখাচ্ছে। আমি ছেলেদেরকে হলুদ রঙের জামা শুধু নায়ক গোবিন্দকে পড়তে দেখেছি। ওকে ভালোই দেখায়।

রাজীব নুর ভাবি আর আমার বউ একই দেশের তাই তাদের মিলবে ভালো। রাজীব নুরের সাথেও আমার মিল হতে সময় লাগবে না। ব্লগের লড়াই কোন আসল লড়াই না। আর তাছাড়া রাজীব নুরের গুরুর সাথে আমার এখন সম্পর্ক খারাপ না।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬

শায়মা বলেছেন: রাজীব নুরের গরু??? হা হা

কোরবানীর ঈদ চলে গেছে তো ভাইয়া। হা হা হা


যাইহোক ভাইয়া হলুদ জামা আর বেগুনী প্যান্ট দুইটাই পরেছিলাম আমি হি হি

আমার প্রিয় রঙ হলুদ বাসন্তি কমলা লাল গোলাপী এই সব!

আসলেই এই যে এত ঝগড়াঝাটি মারামারি ব্লগে সামনে দেখা হলে রাজীবন নুর ভাইয়া তোমাকে বাসায় ধরে নিয়ে গিয়ে সুরভীভাবীকে দিয়ে বিরিয়ানি বানিয়ে খাওয়াবে কোনোই সন্দেহ নাই। কিন্ত এই ব্লগে শুধু একজন আছে সে আমাকে দেখলে লাঠি নিয়ে দৌড়াবে। তবে বুড়া মানুষ আমার সাথে কি দৌড়ে পারবে?? জীবনেও না। :P

২৭| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম।
কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
আপনার পোষ্ট মানেই মন্তব্যের পাহাড়।

শ্যাইয়ান ভাই এখন সিলেট থাকেন।
গতকাল সিলেট স্টেডিয়াম গেছেন আফগানিস্তান আর বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলা দেখতে।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৯

শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক তাই ভাইয়া। আমি তো পোস্ট লিখি আনন্দে সময় কাটাতে আর কিছু স্মৃতি বা মূল্যবান তথ্য ধরে রাখতে।


যাইহোক উপরে দেখো সাড়ে ভাইয়া তোমার সাথে সিলেট যেতে চায়। হা হা


তুমি কি রাজী? নাকি এখনও মারামারি ম্যুডে আছো?

২৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সে দৌড়ে পারবে আপনার সাথে। :) উনি এখনও নিয়মিত ফুটবল খেলেন তরুণদের সাথে।

তবে উনিও আপনাকে সামনে পেলে বাড়ি নিয়ে যাবেন আপনাকে তার স্ত্রীর সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য। আর তাছাড়া উনি মেয়েদেরকে একটু বেশী সম্মান করেন ছেলেদের চেয়ে (ওনার দৃষ্টিতে অবশ্য এই ব্লগে সম্মান পাওয়ার যোগ্য পুরুষ ব্লগার ১ জন বা ২ জন হবে)। এটা একটা ভালো গুন। আমাদের সমাজে এই গুনটার অভাব আছে।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০৭

শায়মা বলেছেন: ফুহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

ফুটবল খেলুক আর হ্যান্ডবল খেলুক চ্যালেঞ্জ আমার সাথে দৌড় দিলে পড়ে হাড্ডি গুড়াই হবে। হা হা

বাপরে! আমাকে নিয়ে গেলেই আমি যাবো নাকি!!!!!!! বিষ খাইয়ে দেয় যদি! :(

বিশ্বাস আছে?


গ্যারান্টি আছে কোনো! B:-)

২৯| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:১৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার সাথে ওনার এখন সম্পর্ক মোটামুটি খারাপ না। ওনাকে জিজ্ঞেস করবো নাকি যে দৌড় দিলে কে জিতবে? :)

কালনাগিনীকে বিষ খাওয়ালে কালনাগিনীর কিছু হবে না। :)

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:২৩

শায়মা বলেছেন: জিগেস করে দেখতে পারো কিন্তু গোঁয়ার গোবিন্দরা কি জীবনেও বলবে যে সে হারবে???

আর ভারচুয়াল দুনিয়ায় তো আর তাকে দৌড়াতে হচ্ছে না কাজেই গায়ে মানে না আপনি মোড়ল হতে দোষ কি???

হা হা


ঠিক ঠিক তাহা ঠিক বলিয়াছো বটে। কালনাগিনী উল্টা বিষ গিলায় দেবে ল্যাজে পেঁচিয়ে। হা হা

প্রত্যেকদিন দাওয়াৎ !! ভাললাগে!!!!!!!!!!!

এখন আবার দাওয়াতে যাচ্ছি তবে সুখের কথা ১৭ তে নাইটে কক্সেস বাজার যাচ্ছি! :)

আরও আরও ভিডিও হবে।

জানো পুরা ভ্রমন নিয়ে একটা ভিডিও বানিয়েছি। যাহা ব্লগে ডেওয়া সম্ভব হইলোক লাই।

৩০| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার বহুদিনের একটা শখ আপনার নাচ দেখার আর গান শোনার। ভিডিও দেন নাচ এবং গানের।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৫

শায়মা বলেছেন: হা হা গান তো শুনিয়েছি কত কত। ইউটিউবে আছে না???

নাচ দেখাবো না!!!!!!!!!!!!! লুইজ্জা পাই!!!!!!!!! :P

ভাইয়া নীচে দেখো কাছের মানুষ ভাইয়ার মত তোমাদের পরিভ্রমনের ছবি দাও।

৩১| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: পৃথিবীটা আমারও ঘুরে দেখতে মন চায় কিন্তু শরীর সায় দেয় না। ভ্রমণের বর্ননা এবং ছবি দেখে খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ভালো হয়ে উঠবে ইনশাল্লাহ।

অনেক অনেক ভালোবাসা আর দোয়া।

৩২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

কাছের-মানুষ বলেছেন: ভিডিও থেকে আনা ছবিটাও সুন্দর হয়েছে। ভ্রমণ বেশ উপভোগ করেছেন বুঝা যাচ্ছে। আপনার ভ্রমনের ছবি দেখে আমার কক্সবাজার ভ্রমনের কথা মনে পরছে! ঢাকা থেকে কক্সবাজার আমি বাসে গিয়েছিলাম, বাস সার্ভিসে আমিও অবাক হয়েছিলাম, বাসের সীট দারুন ছিল, এবং ড্রাইভার, হেলপারের পোশাক বেশ পরিপাটি এবং ফরমাল ছিল। ইয়ে মানে ৭-৮ বছর আগে আগে হানিমুনের গিয়েছিলুম তখন, দেশে ঘুরাঘুরি একটা আলাদা মজা আছে, জায়গায় জায়গায় দেশীয় খাবারের দোকান, সন্ধ্যায় বীচে সময় কাটানো, বিভিন্ন জায়গায় সারাদিন ঘুরাঘুরি অসাধারণ, যাবার পথে কুমিল্লা স্টপ দিছিল রাতে, খাওয়াদাওয়া করলাম, সব মিলিয়ে দেশি সেই ধরনের ভ্রমণ আমি সত্যিই মিস করছি এখনো! সেই ভ্রমনের দুই একটি ছবি দিতে লোভ সামলাতে পারছি না!


১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:২১

শায়মা বলেছেন: আমিও বাসে যাচ্ছি কক্সেসবাজার ভাইয়া। ডাবল ডেকার বাস গ্রীন লাইন। তোমাদের ছবি দেখে অনেক মজা লাগলো। অনেক সুন্দর ভাইয়া।

আমিও ছবি আনবো। ভিডিও ও........

৩৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আবার এসে জিগাসা করলাম এবার বলো =p~

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৩৪

শায়মা বলেছেন: [img| লিঙ্কটার সামনে এটা লিখবে।


আর

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৩৪

শায়মা বলেছেন: লিঙ্কটার পিছে .jpg]

কোনো গ্যাপ ছাড়া লিখবে।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৩৭

শায়মা বলেছেন: একবারে দিলে আসছিলো না তাই দুই কমেন্টে দিলাম।

৩৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৬

একলব্য২১ বলেছেন: দাওয়াতে গিয়ে কি কি খেলে, কেমন পরিমাণে খেলে :P আর মাঞ্জা কেমন দিয়েছিলে। :D

ক্ষুদে আর তার মা বাবা বুঝি যাবে না?


ক্ষুদের বাবা মা সাধারণত আমাদের সাথে পরে জয়েন করে।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:০১

শায়মা বলেছেন: হা হা তোমাদের পুরান ঢাকায় ছিলো। ঐ যে আসগর আলী হসপিটালের পাশের কমুউনিটি সেন্টারে। সাদেক হোসেন খোকাভাই এর কম্যুনিটি সেন্টার মনে হয়।


ইয়াম্মী মজাদার কাচ্চি বিরিয়ানি রোস্ট বীফ রেজালা ফিরনী জর্দা বোরহানী। :)


মাঞ্জার ছবি তুলিনি আজকে। :)

৩৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:০৫

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: সাচুর সাথে আমি কিছুটা একমত !

আসলেই তোমাকে দৃষ্টরজার মত কালনাগিনী বলে মনে হচ্ছে !!

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১২

শায়মা বলেছেন: ঐ দৃষ্টরজা কাল নাগিনী লাল নাগিনী যা ইচ্ছা তাই হোক আমি পলি হবো!!!! মানে পরি আর বড়জোর কমলে প্রজাপতি হতে পারি। :)

৩৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:০৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: পোস্ট পড়ি নাই । কারণ ভ্রমণ ব্লগ পড়তে ভালো লাগে না !! তবে ছবিগুলো দেখলাম ।

আপা তুমি তো অনেক কিছু করো । পাহাড় থেকে একবার লাফ দিয়ে দেখো তো হাত পা তোমার ভাঙে কিনা !!

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১০

শায়মা বলেছেন: ঐ পাহাড় থেকে লাফ দেবো কেনো???

আমি পাগলদের কথা শুনি না!!!!!!!!!


আমার পা অতি মূল্যবান, হাত তার থেকেও বেশি মূল্যবান!!!!!!

ভাঙ্গাচুরা চলিবেক লাই!!!!!!!!

৩৭| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১১

একলব্য২১ বলেছেন: আই সি! ধূপখোলা মাঠের কাছেই।

প্রিয় লেখক/লেখিকার সম্পর্কে পাঠকের নানান কৌতূহল থাকে। আর তা নিবারণের জন্য প্রশ্ন করা তো যেতেই পারে। কি বল শায়মা আপু।
যেমন
১. পাহাড় না সমুদ্র।
২. প্রিয় রং কি।
৩. প্রিয় খাবার কি ইত্যাদি ইত্যাদি।

কিন্তু আমি জানতে চাই

১. সামুর ব্লগে অনলাইনে কাকে দেখলে বেশি খুশি হও।
২. কাকে বেশি দিন সামুতে না দেখলে চিন্তা হয়।
৩. গাজীসাবের সাথে এই কৃত্রিম মন কষাকষি প্যাচ আপ করার কোন চিন্তাভাবনা আছে।
৪. আগত লেখালেখি নিয়ে কি চিন্তাভাবনা আছে।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১৯

শায়মা বলেছেন: পাহাড়

রং লাল সোনালী বেগুনী কমলা হলুদ সবুজও হায় হায় সব কালার

প্রিয় খাবারের কি শেষ আছে? গ্লেজড ডোনাট, পুটিন, ঝাল ঝাল ফ্রায়েড চিকেন, আমসত্ব, বড়ি আর ইদানিং কালের প্রিয় ওয়াফেল আপের ওয়াফেল :)



১. সামুর ব্লগে অনলাইনে কাকে দেখলে বেশি খুশি হও।
তোমাকে আর মিররমনিকে তারপর সাড়েভাইয়াকে, তারপর শার্দূলকে।
২. কাকে বেশি দিন সামুতে না দেখলে চিন্তা হয়।
চাঁদগাজী ভাইয়াকে। অবশ্য জীবনেও এমন হয়নি যে উনাকে দেখিনি কিন্তু না দেখলে চিন্তা হবে।
৩. গাজীসাবের সাথে এই কৃত্রিম মন কষাকষি প্যাচ আপ করার কোন চিন্তাভাবনা আছে।
না নেই। কারণ কিছু কিছু জিনিস কখনও বদলায় না। ভাইয়া বদলাবে না কাজেই নো ঝামেলা
৪. আগত লেখালেখি নিয়ে কি চিন্তাভাবনা আছে।
অনেককককককককককক কিছু লেখার আছে।

এখন একটা ভিডিও বানাচ্ছি সিলেট ভ্রমন নিয়ে। কাল স্কুলের সার্কেল টাইম নিয়ে ক্রিয়েটিচ লেসোন প্ল্যান বানাবো। তারপর তোমার জন্য শুধুই তোমার জন্য আর একটু একটু মিররমনির জন্য একটা লেখা লিখবো। লেখার উপাত্ত রেডি শুধু টাইম নাই।
তারপর অস্ট্রেলিয়া নিয়েও লেখা হলো না। মানে ৩ৃয় পর্বটা বাকী আছে। :(


কত কত লেখা!!!!!!!!!!!! কোনটা যে শেষ করি!!!!!!!!! :((

৩৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৩৬

একলব্য২১ বলেছেন: ১. ভবিষ্যততে অন্য কোন দেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের ইচ্ছা আছে।

তোমার জন্য শুধুই তোমার জন্য আর একটু একটু মিররমনির জন্য একটা লেখা লিখবো।

২. তুমি কি পণ করেছে। একলব্যকে কি নীরবে নিভৃতে থাকতে দিবে না। নাকি একলব্যকে বিব্রত করে মজা পাও। নাকি তাঁকে ঋণে জর্জরিত করবেই। :|

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৫০

শায়মা বলেছেন: ১। আমার নাই তবুও মনে হয় যেতেই হবে।
২। না কোনো ঋণ টিন বা বিব্রত সুব্রত নাই। আমি চাই আমার আরও কিছু আত্ম কথন গল্পের ছলে তোমাকে জানাতে আর সেই সাথে সেটা আমার স্মৃতিরও চর্চা হবে লেখারও। হা হা


৩৯| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:১৯

একলব্য২১ বলেছেন: ১. সিলেট ভ্রমণের সঙ্গী তোমার কলিগরা কি জানে তাদের ছবি সম্বলিত সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে শায়মা হক সামুতে পোস্ট দিয়েছে। আর তারা জেনে থাকলে কি তারা এই পোস্ট পড়েছে।

২. গল্পের ছলে তোমাকে জানাতে

বেশ তো। আমি তো সানন্দে জানতে চাই। উদগ্রীবও বলা চলে। তোমার লেখা পড়া আমার কাছে ভীষণ আনন্দের তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু গল্পের শেষে বিশেষ কারো নামে পুনঃ পুনঃ উৎসর্গ করাটা দৃষ্টিকটু নয় কি। অন্যান্য পাঠকদের কাছেও সেটা খটকার বিষয় না। তোমার কি মনে হয়। একলব্যর তো লজ্জায় কোন গর্তে লুকবে চিন্তায় পড়ে যায়। সেটা কি বিবেচনায় আনা যায় না।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ জানে আমি তাদেরকে পড়িয়েছি মানে ফেসবুকে দিয়েছি লেখাটা আর আমার ব্লগেও দিয়েছি তারা জানে তবে সামহ্যোয়ার ইন ব্লগে তারা আসে না।


কিন্তু গল্পের শেষে বিশেষ কারো নামে পুনঃ পুনঃ উৎসর্গ করাটা দৃষ্টিকটু নয় কি। ন্যান্য পাঠকদের কাছেও সেটা খটকার বিষয় না। তোমার কি মনে হয়।


আমার কিছুই মনে হয় না। আমার শুধু মনে হয় আমার যেটা মন চায় আমি সেটাই করবো যদি তাতে কারো কোনো ক্ষতি না হয়। :)

৪০| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:১৯

একলব্য২১ বলেছেন: মেহতরমা (ম্যাডাম) আপাতত শাওয়াল জবাব শেষ। শুভ রাত্রি।

view this link

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪৫

শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে শুভরাত্রী।


গানটা সৌন্দর্য্য! আমি ভিডিও বানাই। আর গানটা শুনি....:)

৪১| ১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:১৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপনার গাওয়া গান আছে। এখন দেখলাম। https://www.youtube.com/@shaimashama8883/videos

সবগুলি গান শুনতে পারিনি। এক কথায় অসাধারণ গেয়েছেন। পরে আবার সময় করে শুনবো। খুব ভালো লেগেছে। কিন্তু আফসোস নাচ বাকি রয়ে গেল। একদিন নাচের ভিডিও দিবেন। লজ্জার কোন কারণ নাই। আমরা আমরাই তো। :)

কিছুদিন আগে ভ্রমণের সময় তোলা আমার পরিবারের কিছু ছবি দিলাম। যেহেতু আপনি দেখতে চেয়েছেন;


১৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮

শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!!!!!!!!!
তোমার ফ্যামিলী ট্যুরের ছবিগুলিও অসাধারণ! তবে ছেলেমেয়েগুলা এত সুন্দর কেনো বুঝতেই পারছি!

সব কটাই ভাবীর মত হয়েছে তাইনা??? :)

অনেক অনেক থ্যাংকস এত সুন্দর ব্রমন ছবি দেখাবার জন্য।


আর নাচের ভিডিও!!!!!!!!!
লুইজ্জা পাই তো!!!!!!!!

ভাইয়া এমনইতেই আমি রহস্যময়ী ব্লগার থেকে পান্তাভাত ব্লগার হয়েছি মানে আগে কিছুতেই ছবি দিতাম না কোথাও প্রকাশিত হতাম না এই বর্তমানের ভারচুয়াল জগতে প্রকাশিত হয়ে পড়েছি তারপর আবার নেত্যও!!!!!!!!!!

এমনিতেই আমাকে লোকে কমলা সুন্দরী বলে অনেক অনেক কলমা নৃত্য করার জন্য-

কমলায় নেত্য করে
সুন্দরী কমলা এসবের জন্য! :P

৪২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪

সোহানী বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ বৃত্তান্ত পড়লাম সাথে ছবিগুলো বোনাস।

আর হাঁ, এভাবে স্পট ময়লা করার অভ্যাসটা আমাদের জন্মগত। তাই আইন করা অবশ্যই উচিত।

আমি যে সিটিতে থাকি, সেখানে কেউ ময়লা ফেললে বিশাল অংকের সিটি ফাইন দিতে হয়। ক্যামেরা যেখানে সেখানে , সহজেই ধরা পড়ে।

১৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৯

শায়মা বলেছেন: আপুনি আমাদের দেশের লোকের মনে হয় শুধু ফাইনে হবে না সোজা হাজতে পাঠাতে হবে। লেখা থাকবে একটা ময়লা ফেলিলে একদিনের হাজতবাস। দুইটা ফেলিলে দুইদিনে এইভাবে তাইলে যদি শিক্ষা হয়।

৪৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:১২

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @সাড়ে চুয়াত্তর ,

আপনি তো ছবিতে নাই !!

১৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০০

শায়মা বলেছেন: আছে তো!

আমি দেখতে পাচ্ছি!

তুমি দেখছো না কেনো!!!

আল্লাহ!!! B:-)

কি হইলো ছেলেটার! B:-)

৪৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: প্রথমেই লেখায় ++++++++++ ,

কারন - অপরুপ বাংলার মোহনীয় রুপ-প্রকতিৃর চমতকার ভাবে উপস্থাপনার জন্য (রাতারগুল-জাফলংয়ের চমতকার সব ছবি + অসাধারন লেখনির মাধ্যমে)।

বাংলাদেশের পরিবহন জগতে গতানুগতিকতার ধারা থেকে প্রথম পরিবর্তন শুরু হয় সোহাগ পরিবহনের হাত ধরে । যাথে দেশে প্রথম তারাই শুরু করে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত জাপানী হিনো বাসের এবং তাতে টয়লেট সহ এবং যাদের স্লোগান ছিল, " চল, যাই যাই"।

সোহাগ পরিবহনের হাত ধরে শুরু হওয়া বিলাসবহুল বাস সার্ভিসকে পরিপূর্ণতা দেয় গ্রীণ লাইন যেখানে তারা সংযোজন করে
বিশ্বমানের স্ক্যানিয়া ও ভলবো বাসের। যাকে পরিবহন জগতে রীতিমত বৈপ্লবিক পরিবর্তনই বলা যায়। গাড়ীতেও বিজনেস
ক্লাস এবং যাত্রী সেবায় গাইডে ( সুপারভাইজার কিংবা কনডাকডর :(( হিসাবে যাদেরকে আমরা জানি)'র প্রচলন এবং যাত্রা বিরতির জন্য বিলাসবহুল ও নারী-পুরুষের জন্য আলাদা আলাদা শৌচাগার সহ আরও নানা রকম সার্ভিসের প্রচলন যা এক কথায় অভূতপূর্ব । এদিকে বিশেষ করে আকা-বাকা উচু-নীচু পথের আরামদায়ক যাত্রার জন্য (বিশেষ করে ঢাকা-সিলেট) গ্রীণ লাইন স্ক্যানিয়া বাসের সংযোজন একদম আলাদা এবং এর যাত্রা সড়কপথে যাত্রীদেরকে বিমানের অনুভূতি প্রদান করে (শুধু বিমান :P বালা ব্যতীত। তবে টোকিও লাইন নামে এক পরিবহন কিছু দিন ঢাকা-চিটাগাং সার্ভিসে লেডি ;) গাইডের প্রচলন করেছিল তাদের ডাবল - ডেকার বাসে। আহা কি আনন্দ ------------ )।

ধান বানতে শিবের গীত ;) অনেক গাইলাম ( বিনা পয়সায় গ্রীণ লাইন ও সোহাগ পরিবহনের প্রচার করলাম ক্যানবাসারর এর মত)।

অপরুপা রাতারগুলের প্রাকৃতিক পরিবেশ শুধু প্রমীলা ( বংগললনারা) দের ছবি ব্যাফোক সৌন্দর্যের। তবে সব থেকে বেশী সৌন্দর্যের হয়েছে শুধু ঘাড় B-)) কাত ওয়ালীর ছবি ( মেরা বহিন শায়মার যার ঘাড় ছাড়া বাকিটুকু হারিয়ে গেছে আরেক বোনের আড়ালে)।


ভোলাগঞ্জের পাথর কোয়ারী, জাফলংয়ের ঝুলন্ত ব্রীজ এবং ওপারে মেঘালয়ের পাহাড় - এক কথায় অর্পূব। তার থেকেও অর্পূব ছিল প্রজাপতি আপু ;) ( মেরা বহিন শায়মা)।

" চলোনা ঘুরে আসি অজানাতে" কিংবা আজ " মন চেয়েছে আমি হারিয়ে যাব " র সঠিক ছবি ফুটে উঠেছে পাহাড়ের উপরে বগংললনাদের কিছু দিল খোলা ছবির মাঝে।

সব শেষে, মাঝি ভাই :P কে (বোন) দেকে আপনা আপনা গেয়ে উঠেছে মন শাহরুখের সেই বিখ্যাত ," এক লাড়কি তো দেখা তো এয়সা লাগে" গানের মত -

" ও মাঝি বোন,
আমার পয়সা কড়ি নাই।
পয়সা ছাড়া তুমি মোরে,
তোমার নায়ে নিবানি"?


ভালবাসা অবিরাম মেরা বহিন।
দেশের ভূপ্রকৃতির চমতকার সব ছবির সাথে সাথে এবং আপনার ক্ষুরধার লেখনির মাধ্যমে বিদেশ বিভূইয়ে মন-মননে প্রফুল্লতা এনে দেবার জন্য।

১৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:২৪

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ!!! লেখায় প্লাস দেবার জন্য।


বাংলাদেশের পরিবহন জগতে গতানুগতিকতার ধারা থেকে প্রথম পরিবর্তন শুরু হয় সোহাগ পরিবহনের হাত ধরে । যাথে দেশে প্রথম তারাই শুরু করে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত জাপানী হিনো বাসের এবং তাতে টয়লেট সহ এবং যাদের স্লোগান ছিল, " চল, যাই যাই"।

বাহ! এই তথ্য তো জানতাম না তুমি পরিবহনে জব করতে নাকি ভাইয়া?

সোহাগ পরিবহনের হাত ধরে শুরু হওয়া বিলাসবহুল বাস সার্ভিসকে পরিপূর্ণতা দেয় গ্রীণ লাইন যেখানে তারা সংযোজন করেবিশ্বমানের স্ক্যানিয়া ও ভলবো বাসের। যাকে পরিবহন জগতে রীতিমত বৈপ্লবিক পরিবর্তনই বলা যায়। গাড়ীতেও বিজনেস
ক্লাস এবং যাত্রী সেবায় গাইডে ( সুপারভাইজার কিংবা কনডাকডর :(( হিসাবে যাদেরকে আমরা জানি)'র প্রচলন এবং যাত্রা বিরতির জন্য বিলাসবহুল ও নারী-পুরুষের জন্য আলাদা আলাদা শৌচাগার সহ আরও নানা রকম সার্ভিসের প্রচলন যা এক কথায় অভূতপূর্ব । এদিকে বিশেষ করে আকা-বাকা উচু-নীচু পথের আরামদায়ক যাত্রার জন্য (বিশেষ করে ঢাকা-সিলেট) গ্রীণ লাইন স্ক্যানিয়া বাসের সংযোজন একদম আলাদা এবং এর যাত্রা সড়কপথে যাত্রীদেরকে বিমানের অনুভূতি প্রদান করে (শুধু বিমান :P বালা ব্যতীত। তবে টোকিও লাইন নামে এক পরিবহন কিছু দিন ঢাকা-চিটাগাং সার্ভিসে লেডি ;) গাইডের প্রচলন করেছিল তাদের ডাবল - ডেকার বাসে। আহা কি আনন্দ ------------ )।


বাপরে! সত্যিই মুগ্ধ হলাম এত জেনে ভাইয়ু! :) আরও জানলাম এতক্ষনে

ধান বানতে শিবের গীত ;) অনেক গাইলাম ( বিনা পয়সায় গ্রীণ লাইন ও সোহাগ পরিবহনের প্রচার করলাম ক্যানবাসারর এর মত)। ওদেরকে এই প্রচার পাঠিয়ে দিচ্ছি আরও বলবো তোমাকে গিফ্টও দিতে।


হা হা শাহরুখ গেয়েছিলো নাকি সেই গান!!!!!!!!
সব শেষে, মাঝি ভাই :P কে (বোন) দেকে আপনা আপনা গেয়ে উঠেছে মন শাহরুখের সেই বিখ্যাত ," এক লাড়কি তো দেখা তো এয়সা লাগে" গানের মত -


এতক্ষনের জারিজুরি কিন্তু শেষ করে ফেললে ভাইয়ুজান!!!!!! হা হা হা হা হা

৪৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:২৫

সোনালি কাবিন বলেছেন: জাস্ট অসাম।

২২ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সোনালী ভাইয়ু। এই ভ্যাকেশনে ভ্যাকেশনেই ছিলাম।

যশোর, মাগুরা, ঝিনাইদহ, সিলেট, কক্সেস বাজার ঘুরতে ঘুরতেই ছুটি শেষ! :)

৪৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বুঝলাম আপনি নাচ দেখাবেন না। তবে আবদার থাকলো ভবিষ্যতের জন্য। আপনাকে তাহলে একটা নাচ দেখাই। আশা করি ভালো লাগবে। আগেও দিয়েছিলাম মনে হয়। তারপরও আবার দেখেন।


আমার বড় ছেলের সাথে আমার তরুণ বয়সের চেহারার মিল আছে। :)

নিবর্হণকে আমার ছবি না দেখিয়ে সরাসরি দেখা করবো ভাবছি। সাথে বিবাহযোগ্যা একজন পাত্রী নিয়ে যাবো। বয়স নিবর্হণের চেয়ে অবশ্যই বেশী। :)

২২ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৫১

শায়মা বলেছেন: নাইস নাইস নাইস ড্যান্স! কিন্তু কখনও কি ভাবীর সাথে এই ড্যান্স ট্রাই করেছিলে?? না করলে করে থাকো! :)

তোমার ছেলে তোমার মতই তো হবে। :) ভাবীর মতও অবশ্য বেশী হয়েছে। :D


নির্ববহন তোমার ঘটকালীতে জীবনেও বিবাহ করিবেক না। :)

আমি নিশ্চিৎ!

৪৭| ১৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:২৫

মুক্তা নীল বলেছেন:
এই চমৎকার ঘোরাফেরার ছবিগুলো মনকে ভীষণ আনন্দ দেয় এবং সবাই মিলে অনেক আনন্দ করেছো বোঝাই যাচ্ছে । আপু ওই ছবিটা কি জৈন্তাপুর পাহাড়ের উপরে তোলা নাচের ছবিগুলো ?

২২ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৫২

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! কি করে বুঝলে!!!!!!!!!!!!!! :)


হা হা আমাদের নৃত্য দেখে জৈন্তাপুরের ভূত মনে হয় ভুই পেয়েছিলো! :P

৪৮| ২২ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার ব্যস্ততা কমবে কবে? আপনার অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বান্ধবীর খবর নাই কেন?

২৩ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২

শায়মা বলেছেন: কাল থেকে স্কুল খুলছে। :(

সারা ভ্যাকেশন শুধু ট্রাভেলের উপরেই ছিলাম। :( :(

কাল থেকে মজা বের হবে!!! :(( :(( :((

৪৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

জাহিদ অনিক বলেছেন: দারুণ +

০৬ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ পিচ্চু কবি!!! :)

৫০| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

মিরোরডডল বলেছেন:




পোষ্ট নিয়ে পরে আবার আসবো।
ছবিগুলো দেখলাম।
আমাদের দেশটা অনেক সুন্দর, শুধু আরেকটু মেইনটেইন করতে হবে।
শুধু টুরিস্ট এরিয়া না, সামগ্রিকভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এবং নিরাপত্তায় আরো বেশি ফোকাস প্রয়োজন।

হলুদ টপসের মাঝিটাকে অনেক সুন্দর লাগছে :)


০৬ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

শায়মা বলেছেন: এই সামার ভ্যাকাশন আমি ট্রিপের উপরেই ছিলাম। আরও আরও ভ্রমন কাহিনী আছে তো মিররমনি। তোমার জন্যই ওয়েট করছিলাম। আজই পাবলিশ করে দেবো তোমার আগমন উপলক্ষ্যে।

হ্যাঁ সাদা পাথরের সাগড়ের পাড় দেখে তো আমি ওয়াক থু! :(



আমি হলুদ টপসে শুধু নৌকাই চালাইনি রাতারগুলে গিয়ে। এরপর কক্সেসবাজার ইনানী বিচ এসবে গিয়ে আরও কত কিছু চালিয়েছি তাই নিয়ে আসছি পরের পোস্টে..... :)

৫১| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০১

মিরোরডডল বলেছেন:




রাজনীতি/বিজ্ঞান/ টেকনোলজি???

সামনে ইলেকশন শায়মাপু, রাজনীতি নিয়ে লেখো :)


০৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫৫

শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে আমি রাজনীতিতে কাকে দেখতে চাই এবং কেনো??? এই শিরোনামে লিখবো ওকে?

৫২| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:২২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ওয়াও!!

০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:২৬

শায়মা বলেছেন: হা হা এই ওয়াও ভাইয়াকে কই থেকে আনলে??

৫৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অফলাইনে গতকাল লেখাটা পড়েছিলাম। পড়ে তখনই সিলেট যেতে মন চাচ্ছিলো। অনেকদিন সিলেট বেড়াতে যাই না।

লেখা এবং ছবি দুটোই ভালো হয়েছে। +++

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

শায়মা বলেছেন: আমাদেরও অনেক আনন্দে কেটেছিলো সিলেট ভ্রমনের দিনগুলো ভাইয়া। কত শত ছবি!!!!!!!!!!

দুঃখ যে এইখানে সব পাগলামীর ছবি দেওয়া গেলো না! :(

৫৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০

মিরোরডডল বলেছেন:




আর ইউ ওকে?
কোথায় ছিলে এতোদিন?

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১

শায়মা বলেছেন: মিররমনি!! আই এ্যাম ওকে! :)

কিন্তু জানোই মাঝে মাঝে আমার দিনগুলো এমন ঝামেলায় জড়িয়ে যাই বা আমি নিজেই ঝামেলায় জড়াই!

মানে একটা কাজ নিয়ে মানুষ যদি ১% ব্যস্ত হয় আমি মন প্রাণ ঢেলে দিয়ে ২০০% :)

এমনই সব কাজও অকাজে একটু বেশি বিজি ছিলাম।

যেমন একটা অনুষ্ঠান হয় কয়েকটা স্কুল মিলে সেই অনুষ্ঠানে বাচ্চাদের শিখাতে পড়াতে আমার হাড় জরোজরো অবস্থা!

তারপর স্কুলের এডমিশন টেস্ট, প্রোগ্রেস রিপোর্ট এইসব ঝামেলায় ছিলাম তবে পূজোর ছুটিতে এক আনন্দময় ব্যস্ততায় মেতে ছিলাম। :)


কাজিনরা সবাই মিলে ধরেছিলো পুলপার্টি করবে আমাদের বাসাতে। সেটা নিয়ে পুরাই পুতুল খেলায় মেতে উঠলাম আমি।

ছোট্টো ছোট্ট প্লাসটিক কাপে পুল বানিয়ে ড্রিংকস, ক্যান্ডি মারমেইড এই সব যোগাড় যন্তর করতে করতে সাজাতে সাজাতে সাজাতে সাজাতে সাজাতে সাজাতে ক্লান্ত হয়ে গেলাম! হা হা

এই পুলপার্টি নিয়ে ব্লগ লিখবো কিনা ভাবছি!

তবে বিশ্ব সংসারের এই দূর্দিনে পুলপার্টি নিয়ে লিখলে সবাই যদি মাইর দেয় সেই ভয়ে চুপ আছি। :(

৫৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২

ঢাবিয়ান বলেছেন: আসলেই শায়মা আপুকে ব্লগে অনেকদিন দেখি না ।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

শায়মা বলেছেন: অনেকদিন না তাই বলে ভাইয়ু!

এই কিছুদিন হলো একটু ঝামেলায় ছিলাম। উপরে লিখেছি দেখি মিররমনিকে।

তবে হ্যাঁ একটা কথা লিখতে ভুলে গেছি। নতুন এক টিচার জয়েন করেছে। তাকে নিয়ে এই জীবনে এমন হিসশিম মনে হয় কখনই খাইনি আমি।

ড্রাইভ থেকে মার্কস মুছে দেয় পরে বলে মুছিনি। প্যারেন্ট মিটিং কল করে আমাদেরকে না জানিয়েই ক্যানসেল করে দেয়। অন্যান্য টিচারদের সাথে গন্ডগোল বাঁধিয়ে দেয়।

তাকে নিয়ে মিটিং সিটিং করতে করতে আর রিপোর্ট লিখতে লিখতে আমি শেষ!

অবশেষে বুঝিলাম সকলই পন্ডশ্রম। সে যাহাই করিবেক ভুল থাই ফুল ভাবিয়া ষড়াঅন্ধা হইয়া রহিবেক স্কুল! তারপর শান্তি পেলাম .............. এখন আমি শান্তিতে আছি! :)

৫৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শান্তি তে আছো জেনে ভালো লাগলো।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২১

শায়মা বলেছেন: হা হা হ্যাঁ এখনও শান্তিতেই আছি! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.