নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আকাশটা হয়তবা আয়না লক্ষ্য বছর ধর আমি তোমার মুখ দেখি না...

সাজিল

নিজেকে নিয়ে খুব বেশী কিছু বলার নেই। পৃথিবীর পাঠশালার একজন ছাত্র আমি।ঘুরে বেড়াই পাখির মতন উড়ে উড়ে।

সাজিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে খাবারগুলো পাল্টে দিতে পারে আমাদের জীবন!

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯

প্রতিদিনই আমাদের ঘুম থেকে উঠে ছুটতে হয় কর্মস্থলে। ফিরতে ফিরতে আবার সেই রাত। কর্মব্যস্ত এই জীবনে তাই সুস্বাস্থ্য ভীষন গুরুত্বপূর্ণ। আর সুস্বাথ্যের জন্য দরকার পরমিত কিন্তু পুষ্টি ও খাদ্য গুনাগুনে ভরপুর খাবার। তেল-চর্বি,অতিরিক্ত চিনি সমৃদ্ধ খাবার আমাদেরকে ডায়াবেটিস,উচ্চরক্তচাপ, রক্তের বাজে কোলেস্টেরল বৃদ্ধি সহ আমাদেকে ঠেলে দিচ্ছে নানারকম অসুস্থতার ভিতর।তাই খুউব জরুরী আমাদের জানা যে খাবারগুলো আমাদেরকে সতেজ ও সুস্থ্য রাখবে :

১) ক্লান্তি দূর করার জন্য সবুজ চায়ের বিকল্প নেই। সকাল বেলা উঠেই সবুজ চা আমাদের সতেজ রাখতে পারে।



২) মর্নিং ব্রেকফাস্ট আমাদের জন্য খুব দরকারী। দিন ভাল করে শুরু করার জন্য সকালের খাবারটা তাই ভাল হওয়া উতিৎ। ডিম-রুটি-সব্জি,ফল-চা হতে পারে আমাদের সকালের খাবার। তবে যাতের বাজে কোলেস্টেরল বেশী তাদের প্রতিদিন ডিম খাওয়া উচিৎ না।



৩) শরীরে শক্তি সঞ্চয়ের জন্য লেবুর বিকল্প নেই। লেবু আমদেরকে সতেজ রাখে। উপরন্তু নতুন এক গবেষনায় প্রমানিত হয়ে লেবু আমাদের উদ্বেগজনিত রোগ থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে।



৪) প্রতিদিন এক টুকরো রসুন আমাদেরকে নানা রকম ব্যাধি থেকে দূরে থাকতে সাহয্য ক্রবে। রসুন এর সবচাইয়ে বড় গুন হচ্ছে রসুন শরীর থেকে বাজে কোলেস্টেরল কমিয়ে আমাদের সুস্থ্য রাখে।



৫) প্রতিদিন দুপুরের খাবারে পেয়াজ রাখলে আমরা অএঙ্ক সুফল পাব। পেয়াজ রক্ত পরিষাক্র করতে সাহায্য করে এবং রক্তের ঘনত্ব কমিয়ে রাখে।



৬) আমলকি একটা ভেষজ ফল। আমলকির গুন বলে কয়ে শেষ করা যাবে না। কোথায় আছে, প্রতিদিন একটি আমলকি নাকি আমাদেরকে ডাক্তারের কাছে যাওয়া থেকে দূরে সরিয়ে রাখবে ।



৭) দুপুরের খাবার আমাদের সারাদিনের অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ একটা খাবার। এই খাবার আমাদেরকে কাজ করার শক্তি দিবে। দুপুরের খাবারে মাছ অথবা মাংসের সাথে ফল-সবজি রাখতে ভুলবেন নাহ।





৮) সন্ধ্যায় ইভিনিং স্ন্যাকস হতে পারে হালকা কিছু। খুব মিষ্টি জ্জাতীয় খাবার বা তেলেভাজা খাবার না খেয়ে আমাদের উচিৎ হবে হালকা কিছু খাওয়া। যেমন এলমন্ড অথবা বেক করা কোন খাবার।






৯) পর্যাপ্ত জল পান আমাদের দেহকে ঠাণ্ডা রাখবে গরমের সময়। জল তাই দেহের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।



১০) রাতের খাবারটা ৯টার ভিতর শেষ করে ফেলা ভাল। এতে হজমে সুবেধে হবে এবং খাওয়ার পর কিছুক্ষন হাটাহাটির সুযোগ পাওয়া যাবে। রাতের খাব্রে থাকতে পারে রূটি, সবজি, টক দই/ রায়তা ।



১১) রাতে ঘুমাতে যাবার আগে এক গ্লাস দুধ আমাদেরকে সতেজ রাখবে। দুধে আছে ক্যালসিয়াম। যা হাড়ের ক্ষয় রোধ করে এবং আছে মেলাটোনিন যা ঘুম ভাল হতে সাহায্য করে।



তো বন্ধুরা …আজ থেকেই হয়ে যাক সুস্বাস্থের চর্চা । ও হ্যাঁ।। একটি কথা কিন্তু বলতে ভুলে গেছি।। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাটতে ভুলবেন না। হ্যাপি হেলথ ফর হ্যাপি লাইফ :)
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ গুগল

আমার এই লেখাটি এখানেও পাবেনঃ-

http://www.medicalgaze.com


মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭

মহা সমন্বয় বলেছেন: ওকে চেষ্টা করব।
ধন্যবাদ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

সাজিল বলেছেন: :) ধন্যবাদ ।

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

সুমন কর বলেছেন: কাজের পোস্ট।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

সাজিল বলেছেন: কাজের পোস্ট দেইখাই তো দিলাম দাদা।:) শুভ কামনা ।

৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ভালো পোষ্ট

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩০

সাজিল বলেছেন: হমমম। ভালো থাকবেন । শুভ কামনা ও ভালবাসা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.