![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আরে মামা......... এ কি অবস্থা দেশের ক’দেহি। বেবাকে দুস্টুমীরে লইয়া হুদাই দূস্টামীতে মাতছে ক্যারে? পোলাপাইনের লগে কি কেউ দুস্টুমী করে!!!ইস্কুলে যেইটা হইতেছে আগে থেইক্কাই আর অহন যেইটা পরকাশ হইতে আছে,হেইডাতো "ফাইজলামী"!!!হুদাই তোমরা “ফাইজলামীরে” “দুস্টূমী” বানাইয়া তামশা করো ক্যারে?ফুলিশগো বুঝি মাইন ইজ্জৎ নাই? আর কি আজিব ব্যাপার ফাইজলামীর আবার বিচার হয় নি???
১৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯
নবীউল করিম বলেছেন: আরে বেকুব,আগে নিজের হুকুমটা বুঝেন। আল্লাহ্র হুকুম বুঝার মতো লায়েক আপনি এখনও হন নাই।
২| ১৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬
নবীউল করিম বলেছেন: Click This Link
https://www.facebook.com/bangladeshism/photos/a.592403157453952.142028.590536884307246/1069996166361313/?type=1&fref=nf
http://www.kalerkantho.com/.../country.../2015/05/15/222233
Click This Link
https://www.facebook.com/bangladeshism/photos/a.592403157453952.142028.590536884307246/1069996166361313/?type=1&fref=nf
http://www.kalerkantho.com/.../country.../2015/05/15/222233
৩| ১৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩
নবীউল করিম বলেছেন: বাংলাদেশে ধর্ষন একটি প্রায় স্বাভাবিক ঘটনা(!!!) দৈনিক পত্রিকার পাতা খুললেই প্রতিদিনই কিছু না কিছু এই সংক্রান্ত সংবাদ পাওয়া যায়। এই অভাগা দেশের দূর্ভাগা নারী ও শিশুদের ভাগ্য একটু বেশিই খারাপ বোধ হয়। কারণ বাংলাদেশে (পৃথিবীর অন্য দেশেও) প্রায়শই ধর্ষন শেষে ভিকটিম কে হত্যা করা হয় ধরা পড়বার ঝুঁকি এড়াতে
ধর্ষন ও হত্যা সম্পর্কিত বাংলাদেশে প্রচলিত আইনঃ ১৯৯৫ সালে (তৎকালীন বিএনপি সরকার) ধর্ষন ও হত্যার বিচার নিশ্চিত করার জন্য এক যুগান্তকারী আইন প্রণয়ন করে। এই আইন অনুযায়ী “নারী ও শিশু নির্যাতন (বিশেষ বিধান) ১৯৯৫ সালের আইনের ৬(২) ধারায় কেউ যদি কোনো নারী ও শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা করে, তার একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। ৬ (৩) ও (৪) ধারায় দলবদ্ধভাবে কেউ যদি ধর্ষণ করে, তাহলে তাদের যাবজ্জীবন বা মৃত্যুদণ্ড এবং ধর্ষণের পর হত্যা করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”
আসুন এবার একটু হতাশ হই, অতি সম্প্রতি (০৫ মে, ২০১৫, মঙ্গলবার) বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট এর আপীল বিভাগ এই আইনটি বাতিল করে একটি রায় দেন। মূলত ২০১০ সালের মার্চ মাসে একটি মামলার রায়ের সূত্র থেকে এই আইন বাতিলের কার্যকরিতা শুরু হয়। পরে (০৫ মে, ২০১৫, মঙ্গলবার)প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে ৪ সদস্যের আপিল বিভাগ এর একটি বেঞ্চ ১৯৯৫ সালের আইনটিকে অসাংবিধানিক বলে এই রায় ঘোষণা করেন। একবার ভাবুন তো কি হয়ে গেল এই রায়ের মাধ্যমে? আপনার মা, আপনার বোন, আপনার স্ত্রী, আপনারই কন্যাকে কেউ একজন অথবা কয়েকজন মিলে পাশবিকভাবে নির্যাতন করল, তারপর তাকে খুন করে ফেলল অথবা নির্যাতন করতে করতে করতে তাকে মেরে ফেলল কিম্বা...... কিম্বা নির্যাতনের সাথে সাথে সে হয়ত মারা গেলো না কিন্তু হাসপাতালের বিছানায় কয়েকদিন অবর্নণীয় যন্ত্রণা পেয়ে মারা গেলো কিন্তু আপনি সেই ধর্ষকদের ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট বা মৃত্যুদন্ড চাইতে পারবেন না...কি অদ্ভূত তাইনা?
ইংলিশে একটি কথা আছে, “আই এম ক্রুয়েল অনলি টু বি কাইন্ড।” মাঝে মাঝে আইন রক্ষা করতে হলে আইন ভঙ্গ করতে হয়। একজন ধর্ষক কে ধরে আনুন, তাকে সংসদ ভবনের সামনে অথবা ফার্মগেটের মোড়ে অথবা শাহবাগে ঝুলিয়ে রাখুন মারা না যাওয়া পর্যন্ত...অথবা মধ্যযুগীয় কায়দায় ছোট ছোট পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলুন ...গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায় এই সব অপরাধ হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে।।
সংগৃহীত
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬
জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: সবই আল্লাহর ইচ্ছা। তার হুকুম ছাড়া দুনিয়াতে কিছুই হয়না।