![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাবির শিক্ষার্থী হয়ে এত দিন গর্ব করে বলতাম। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় দুনিয়ার সেরা। সেই গৌরব আজ এক্কারে বালুর সাথে মিশে গেছে। তাও আবার অষ্টম শ্রেণীর কাছে পরাজিত হয়ে। কারন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে যে জ্ঞান দিয়াছে তাহার থিকা সহস্র গুন জ্ঞান আমি অষ্টম শ্রেণীর "নিজেকে জানো" বই পড়িয়া অর্জন করেছি। সেই জ্ঞানের সমুদ্রের কিছু অংশ সবার সাথে শেয়ার করিলাম। যদিও এটা 18+ নয় 13+ বই এর পাঠ তবুও কিছু শব্দ ও বাক্য লিখতে পারলাম না
অধ্যায়ঃ শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন’
যখন একটি মেয়ে ১০-১২ বছর বয়সে পৌঁছে তখন তার শারীরিক পরিবর্তন শুরু হয়। যেমন, উচ্চতা বাড়ে, মাসিক শুরু হয়, স্তন বড় হয়, বগলে ও ... চুল বা লোম গজায়। এ বয়সে ছেলেদের শরীরের শুক্রাণুযুক্ত রস মাঝে মাঝে মূত্রনালী দিয়ে বের হয়ে আসে, যাকে ... বলা হয়।
‘অধ্যায়ঃ বন্ধুত্ব ও ভালবাসা’
শিরোনাম ‘প্রেম করলে কেন ছেলেমেয়েরা ধরাধরি করে?’
প্রেম এমন একটি সম্পর্ক যেখানে প্রেমিক প্রেমিকা দু’জনের প্রতি প্রচণ্ড আকর্ষণ অনুভব করে, এ অনুভব হতেই তারা পরস্পরের খুব কাছাকাছি পেতে চায় এবং এ কারণেই অনেক সময় তারা পরস্পরকে স্পর্শ করে। আসলে কোনো সমাজেই এটা ভালো চোখে দেখে না। কৈশোর হলো জীবন গড়ার সময়। এ বয়সে এসব করে তাই সময় নষ্ট না করাই ভালো।
শিরোনাম ‘পরিস্থিতির চাপে যদি দৈহিক মিলনের সম্ভাবনা দেখা দেয় তবে আমি সে অবস্থায় কী করবো?’
বিয়ের আগে ছেলেমেয়েদের দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তবে কোনো ক্ষেত্রে মেয়েরা পরিস্থিতির চাপে এরকম অবস্থায় পড়তে পারে। মনে রাখা প্রয়োজন, আবেগকে ‘না’ বলতে জানাটাও বড় হওয়ার একটা লক্ষণ। পরিচয়ের একপর্যায়ে দৈহিন সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে। যদি কারো মনে হয় যে তার প্রেমিক এ ধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলতে আগ্রহী, তবে মেয়েটাকে এ প্রস্তাবে সায় না দিয়ে বড় কারো সাথে বিষয়টি আলোচনা করা ভালো। যদি তা না করা যায় আর দৈহিক সম্পর্ক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তবে গর্ভধারণ থেকে নিরাপদ থাকার জন্য কোনো অস্থায়ী পদ্ধতি ব্যবহার করা জরুরি। এরপরও যদি কোনো সমস্যা হয় তবে উপদেশের জন্য তুমি কাছের কোনো কিনিকে যেতে পারো। (বইটির শেষে বিভিন্ন এনজিও পরিচালিত বেশ কয়েকটি কিনিক/সেবা সংস্থার তালিকা দেয়া রয়েছে এ সংক্রান্ত সেবা গ্রহণের জন্য)।
বইটির এ অধ্যায়ে আরো লেখা হয়েছে, ইচ্ছার বিরুদ্ধে বা অন্য কোনো কারণে দৈহিক মিলনের ফলে একটি মেয়ের পেটে বাচ্চা আসতে পারে। তাই বিয়ের আগে দৈহিক মিলন থেকে বিরত থাকা উচিত। যদি পেটে বাচ্চা এসে যায়, তবে দেরি না করে উপদেশের জন্য মা-বাবা অথবা কাছের কোনো স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করতে হবে। মা-বাবাকে যদি ব্যাপারটা বোঝানো না যায় আর মেয়েটিকে তারা গ্রহণ না করে, তাহলে কোনো অভিজ্ঞ ডাক্তার বা আত্মীয়ের পরামর্শ নেয়া ভালো
শিরোনাম ‘সতী পর্দা কি জানতে চাই?’
=মাফ চাই। কয়তে পারুম না। যা লিখছে।
শিরোনাম ‘প্রথম মিলনে কি সব মহিলার রক্ত পড়বে?'
=আবারও মাফ প্লিজ।
শিরোনাম ‘মায়ের পেট থেকে কিভাবে বাচ্চা বের হয়ে আসে ?’
=আমারে কেউ মাইরালা। পারুম না।
শিরোনাম ‘বিয়ের আগে কেউ কেউ কনডম বা খাবার বড়ি ব্যবহার করে। সেটা কি ঠিক?’
=আমি শেষ!
শিরোনাম ‘অনেকের সাথে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে উঠলে তা ক্ষতিকর। এরকম হলে কিভাবে নিরাপদ থাকা যায়?’
=ডাক্তার ডাকেন কেউ প্লিজ
২৫ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩
যাযাবর চিল বলেছেন: ভাই শোনেন নাই ভারতের এক মন্ত্রী বলছে ধর্ষণ এর স্বীকার হলে মজা নিন। সেই অবস্থা। এখানে সচেতন এর কি আছে??? যারা এইসব বই লিখছে তাদের জ্ঞান আমাদের থেকে কম????
২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮
মুহাই বলেছেন: যৌন শিক্ষা শেষপর্যন্ত না যৌন সুরসুরিতে পরিণত হয়!!!!
২৫ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬
যাযাবর চিল বলেছেন: পুরা। যৌন শিক্ষায় শিক্ষিত এক জেনারেশন আসতাছে...
৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২
সুমন কর বলেছেন:
২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৯
যাযাবর চিল বলেছেন: সুমন ভাই অষ্টম শ্রেণীতে ভর্তি হবেন নাকি ??? !!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭
বাগসবানি বলেছেন: পোস্ট টা সমাজ সচেতন মূলক হলে ভাল হত ! এই বিষয়গুলোকে নিয়ে আরও অশ্লীলভাবে সংজ্ঞায়িত না করে, এর প্রতিবাদীমুলক কিছু বলাটা একজন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীর লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে মনে করি ।