নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমরা মানুষ, আমরা মানুষ, তফাৎ শুধু শিরদাঁড়ায়

যাযাবর চিল

i agree to disagree...

যাযাবর চিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওয়াশিক বাবু হত্যা এবং প্রতিক্রিয়া

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

আমার মনে হয় কোন ঘটনাকে বিচার করতে হলে আগে দেখা উচিত কেন হচ্ছে এটা। এরপর তা বন্ধে আমাদের করনীয়।

একটা উদাহারন দেই ধরুন প্রচণ্ড আবেগি মা-বাবা ভক্ত কাউকে আপনি যদি ক্রমাগত ব্যাঙ্গ করে বলেতে থাকেন, " তোর মা একটা পোস্টটি**, তোর বাপ তার দালাল" আপনার অবস্থাযে কি হবে তা দেখার জন্য সম্ভবত আপনি আর এই দুনিয়ায় থাকবেন না। আর সেই ছেলে যদি অশিক্ষিত হয় তাহলেতো কথাই নেই।

ওয়াশিক বাবুকে মেরেছে তাদের কাছে ধর্ম নিজের পরিবারের চেয়েও অনেক বেশি প্রিয়। এবং ধর্মকে এর চেয়েও জঘন্য ভাবে আঘাত করা হয়েছে।( আমি উপরে ঘটনার কারন বললাম কেউ দুই লাইন বেশি বুঝে মনে করবেন না আমি এই ঘটনা সমর্থন করি)

এবার আসি আসল কথায়, ইসলাম অনুযায়ি এটা কি ঠিক?

কিছু বিশেষজ্ঞ বলে থাকেন এমন আচরণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। তবে অনেকেই এর বিরোধিতা করেছেন। সম্প্রতি মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি শেখ আলী জুমা মৃত্যুদন্ড এর বিরোধিতা করেছেন। এই শাস্তির ব্যাপারটি নিশ্চিত করবে ইসলামি সরকার, ইসলামি বিশেষজ্ঞগন একএ হয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিবেন শাস্তি কি হবে । এ ব্যাপারে সবাই মোটামুটি একমত এটা সরকারের দ্বায়িত্ব, কোন ব্যাক্তির না। সুতরাং আমি সেই সব ইসলামি বিশেষজ্ঞ এর সাথে একমত যারা বলেন এভাবে হত্যা ইসলাম বিরোধী। এবং যারা এহেন কাজ করছে তাদের ধরে যথাযত শাস্তি দেওয়া উচিত।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:১৮

মিতাহামিদা০০৭ বলেছেন: সহমত! কিন্ত যারা ধর্মকে নোংরা ভাষায় গালাগালি করে বস্তিতে জন্ম নেয়া জারজ সন্তানের মত ,তাদের কি বিচার হওয়া উচিত সেটা বলা প্রয়োজন সবচেয়ে বেশী দরকার এই সবহত্যা বন্ধ হওয়ার জন্য!

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯

যাযাবর চিল বলেছেন: সহমত!

২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

নবীউল করিম বলেছেন: “যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি”।৫:৩৩
[/sb
লক্ষ্য করুন, এখানে ৪টা বিকল্প ব্যবস্থার কথা বলা আছে।স্থান, কাল, পাত্র ভেদে এর যে কনও একটা প্রয়োগ কোরতে হবে।খুব সহজ,কনও জটিলতাই নেই।শুধু বুঝে নিতে হবে।আর এইটুকু জ্ঞান তো আল্লাহ মানুষকে দিয়েছে,তাই না? সেই জন্যই ওই আয়াতটা “পড় তমার প্রভুর নামে”।

কোরআন পড়তে এবং বিভিন্ন ভাষায় পেতে Click This Link

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯

যাযাবরমন বলেছেন: কাওকে অনবরত বিদ্রুপ করা, তাকে অস্ত্র দিয়ে আঘাত করার চেয়েও গুরুতর অপরাধ।

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

শোভন মোস্তাফিজ বলেছেন: একমত

৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০

নতুন বলেছেন: শিক্ষার বিকল্প নাই...

অল্প শিখে যেমন ধমের বিরুদ্ধে মাজায় গামছা বেধে নেমে পড়ে...

তেমনি ধমান্ধরা চাপাতি নিয়ে উত্তর দিতে যায়...

যারা ধমে বিশ্বাস করেনা তাদের সেটা নিজের ইচ্ছা... কিন্তু অন্য কারুর ধমের বিরুদ্ধে বাজে কথা বলা সেটাও কোন সভ্য চিন্তার মধে পরেনা...

যারা জ্ঞানী তারা যুক্তি দিয়ে বোঝাবে... নতুবা যুক্তি দিয়ে ধমের ফাকগুলি নিয়া আলোচনা করবে কিন্তু কখনোই কারুর হৃদয়ে আঘাত করবেনা...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.