নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাম্য রহমান

রহমান সাম্য

রহমান সাম্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

পেপাল তুই কবে আসবি? অনলাইন শপিং করবো :(

২৩ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০১

বাংলাদেশের ক্রেডিট কার্ড দিয়ে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার কোনো অনলাইন শপ থেকে কিছু কেনা কি সম্ভব? সমস্যা এক জায়গায়.।.। কোন ব্যাংক এর ক্রেডিট কার্ড চাইলে আমাকে বড় লোক হতে হবে, ট্যাক্স নাম্বার থাকতে হবে.।।। কিন্তু আমি তো স্টুডেন্ট। কোন ভাই কি জানেন কোন ব্যাংক কম শর্তে ক্রেডিট কার্ড দেয়???



আরও ভেজাল বাংলাদেশে পেপাল সুবিধা না থাকার কারণে পেমেন্ট নেয়া এবং দেয়ার ক্ষেত্রে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। কি যে করি.।।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫

মমবাতি বলেছেন: কি লাগবে বলেন ..

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: বাংলাদেশের ক্রেডিট কার্ড দিয়ে আমেরিকা কেন বিশ্বের যেকোন দেশ থেকে অনলাইন থেকে পন্য কেনা সম্ভব কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বাংলাদেশের ক্রেডিট কার্ড খুব লিমিটেড।

১)আপনার যদি ফরেন কারেন্সি বা এফসি একাউন্ট বা এলসি একাউন্ট থাকে তাহলেই আপনি ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কিংবা ডেবিট কার্ড পাবেন এবং সেটা যেকোন জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন।

২)বাংলাদেশে সাধারণত ২ধরনের ক্রেডিট কার্ড বেশী ব্যবহার হয়।
ক)লোকাল ক্রেডিট কার্ডঃ যা কিনা শুধু বাংলাদেশেই ব্যবহার করতে পারবেন।
খ)ডুয়াল কারেন্সি ক্রেডিট কার্ডঃ যেখানে বাংলাদেশী টাকার পাশাপাশি আমেরিকান ডলার দেয়া থাকে কিন্তু সেই ডলার আপনি ব্যবহার করতে পারবেন যদি কখনও আপনি দেশের বাইরে যান তাহলে সেটা আপনার পাসপোর্টে এন্ডোরস করে নিয়ে দেশের বাইরে ব্যবহার করতে পারবেন।
আসলে এই ডুয়াল কারেন্সি ক্রেডিট কার্ডগুলো পুরোপুরি ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড নয়।কারণ আপনি বাংলাদেশে থাকা অবস্থায় আপনার ডলার অংশ ব্যবহার করতে পারবেন না।

সাধারনত ইবে বা আমাজনে পেপাল ব্যবহার হয় এবং বেশীরভাগ সাইটে অন্যান্য ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা যায়।
পেপাল যেহেতু বাংলাদেশে কাজ করেনা তাই অনেকেই দেশের বাইরে আত্মীয়,বন্ধু বান্ধবদের মাধ্যমে পেপাল একাউন্ট করে কাজ চালায়।

আপনি ঐভাবে পেপাল একাউন্ট করতে পারেন অথবা পেওনিয়ার নামের একটি ইন্টারন্যাশনাল ডেবিট কার্ড আছে যেটা আপনি আবেদন করে পেতে পারেন।সেই ডেবিট কার্ড পৃথিবীর সব জায়গায় এ্যাক্সেপ্টেড যেখানে যেখানে মাস্টারকার্ড চলে।

আপনি বল্লেন যে আপনি স্টুডেন্ট।তাহলে ক্রেডিট কার্ড আপনার পক্ষে নেয়া সম্ভব নয়।হয় জব বা ব্যবসার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স লাগবে মিনিমাম পেপারস হিসাবে আপনার ক্রেডিট কার্ড পেতে।এছাড়া অন্যান্য শর্ততো আছেই।সোজা কথায় আপনি নির্ভেজাল স্টুডেন্ট হলে ক্রেডিট কার্ড পাবেন না।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩

রহমান সাম্য বলেছেন: দুঃখ লাগে এমনই এক দেশে বাস করি যেখানে একটি ক্ষেত্র অনেক পিছিয়ে রয়েছে। কি আর করার। ধন্যবাদ অনেক কিছু জানলাম।

আপনার কথা অনুসারে অনেকেই দেখি ফেক Us address ব্যাবহার করে পেপাল খুলে এবং পেওনিয়ার ডেবিট কার্ড ব্যাবহার করে কাজ করে (জেহেত বাংলাদেশে এখনও পেপাল আসে নাই)। এতে কি পরে কোন সমস্যা হয়? আর এফসি একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে জানা আছে নাকি ভাই?

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

দি সুফি বলেছেন: ছাত্র হলে ক্রেডিট কার্ড পাবেন না। উপরে ভোরের সূর্য ভাই বিস্তারিত বলেছেন।
আর আগামী ৫ বছরেও পেপাল বাংলাদেশে আসার কোন সম্ভবনা দেখি না। বাংলাদেশ ব্যাংকও উৎসাহী না, পেপালও উৎসাহী না।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬

রহমান সাম্য বলেছেন: আমিও তাই শুনতাসি। দুঃখ লাগে এমনই এক দেশে বাস করি যেখানে একটি ক্ষেত্র অনেক পিছিয়ে রয়েছে। আবার সরকার নাকি ডিজিটাল বাংলাদেশ করবে :( :প

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

ভোরের সূর্য বলেছেন: ফেক পেপাল আইডি ব্যবহার করে পেপাল করলে যেটা সমস্যা হয় সেটা হল মাঝে মাঝেই ওরা একাউন্ট ব্লক করে দেয়। ওরা মাঝে মাঝেই চেক করে এবং যদি দেখে যে আইপি বাংলাদেশ থেকে পেপাল বেশী ব্যবহার করছে তখন ওদের সন্দেহ হয় এবং ওরা তখন ঝামেলা শুরু করে।

তবে পেওনিয়ার সেফ এবং অনেক ভাল।ইবে তে অনেক প্রডাক্ট আছে যেগুলো আপনি পেপাল ছাড়া অন্যান্য মাস্টার/ ভিসা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে কেনা যাবে,পেপাল লাগবেনা।

এফসি একাউন্ট বেশ কয়েক ধরনের আছে।
১) যারা প্রবাসি তারা এফ সি একাউন্ট খুলতে পারবেন।তিনি যখন দেশে ফিরবেন তখন সাথে আনা ডলার ঐ একাউন্টে জমা রাখতে পারবেন আবার উনি দেশের বাইরে থাকা অবস্থায় ডলার ঐ একাউন্টে পাঠাতে পারবেন।
২)আপনি যদি কখনও দেশের বাইরে যান বা বেড়াতে তাহলে দেশে ফেরার পর যেই ডলার বেঁচে যাবে সেই ডলার দিয়ে আর এফ সি(রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি) একাউন্ট খুলতে পারবেন।কিন্তু এখানে আপনি বাইরে থেকে কেউ পাঠানো ডলার নিতে পারবেন না বা জমা দিতে পারবেন না।পরে আবার যদি কখনও দেশের বাইরে যান এবং ডলার নিয়ে ফিরে আসেন সেই ডলার জমা করতে পারবেন।

দুটোতেই আপনি ডেবিট কার্ড পাবেন এবং সব লেন দেন ডলারে হবে। সেই ডলার যেকোন জায়গায় পাঠাতে পারবেন কিন্তু খরচ করতে পারবেন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড।

তবে সব বিবেচনায় পেওনিয়ার হচ্ছে বেস্ট যদি আপনি অনলাইনে বা সারা বিশ্বের যেকোন জায়গায় ব্যবহার করতে চান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.