![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
রেজাল্ট আনার দিন!
বাংলা সিনেমায়!
অভাবিনী দুঃখিনী মা যার লিপস্টিক আনতে নেলপলিশ ফুরায় "নো মেকআপ মেকআপ লুক" নিয়ে দাড়িয়ে আছেন। তার চোখে কাজল, মুখে কয়েক কেজি ফেস পাওডার, ঠোঁটে লিপস্টিক, আইব্রো আঁকানো! খোপা করা চুলগুলো জেনে বুঝে স্টাইল করে শুধু একদিকে পজিশন নিয়ে পেকেছে। গ্লিসারিন আর ফেস পাওডার এক হয়ে আটা হয়ে গলে পড়ছে মুখ দিয়ে।
নিজের মৃত স্বামীর ছবির দিকে তাকিয়ে, কাঁদতে কাঁদতে বলছেন, "ওগো, আজ তোমার ছেলের রেজাল্ট দেবে, ও নিশ্চই ফার্স্ট হবে! তুমি দেখে নিও!"
মৃত স্বামী কনফিউজড হয়ে ভাবছেন, আবার বউ ভবিষ্যৎ দেখতে পায় সেটা তো বেঁচে থাকাকালীন জানায় নি! ধোঁকা!
ওদিকে মায়ের ৪০ বছর বয়সী কলেজ স্টুডেন্ট ছেলে!! লিপস্টিক মেখে রেজাল্ট আনতে গিয়েছিল। রেজাল্ট দেখা মাত্রই পুরো কলেজ মানুষের সামনে "মা মা" করে চিল্লানো শুরু করে, এবং পুরোটা পথ চিল্লাতে চিল্লাতেই বস্তির বাড়িতে এসে মায়ের পা ছুঁয়ে সালাম করে জানায়, "মা আমি সাইন্সে বিএ
পাস করেছি! ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়েছি, এই দেখ পেপারে আমার ছবি!"
মা ছেলেকে বলেন, "আমি জানতাম বাবা, আমি জানতাম!"
বাস্তব জীবনে!
মায়ের অগোছালো চুল কোনভাবে হাত খোপা করা, মুখে পাওডারের লেশ নেই। হালকা ঘেমে আছেন।
ঘর ঝাড়ু দিতে দিতে মনে মনে বিড়বিড় করছেন, "আল্লাহ রেজাল্ট আনতে গেছে বদের হাড্ডিটা, সারাবছর পড়াশোনা করেনা, তবুও তুমি কোনভাবে পাশটা করিয়ে দিও!"
ওদিকে বদের হাড্ডি জ্যাম, গরম, ভীড়ের সাথে যুদ্ধ করে কয়েক যুগ পরে বাড়ি ফেরে এবং তার রেজাল্টের কথা মনেও থাকেনা। এসেই মায়ের কাছে ঠান্ডা পানি চায়।
মা পানি দিতে দিতে রেজাল্ট জানতে চাইলে, ছেলে জানায়, "ওহ! মা আমি ৩.৮ পেয়েছি!"
মা খুশি হয় ছেলে পাশ করেছে জেনে, ছেলের মাথায় হাত বোলাতে যাবে আদর করে এমন সময়ে ফোন আসে পাশের বাড়ির ভাবীর! সেই ভাবী কথায় কথায় জানান যে তার ছেলে পেয়েছে ৩.৮০১!
ইহা শুনিয়া মায়ের সকল খুশি গায়েব! ছেলের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করতে করতে তিনি খুন্তি আর জুতা নিয়ে ছেলের পিছে -----
কাউকে সাহায্য করা!
বাস্তব জীবনে:
একটি বাচ্চা মেয়ে রোদে মাথা ঘুরে পড়ে যাচ্ছিল। চায়ের দোকানে বসে থাকা যুবক ছেলেটি দৌড়ে ধরে ফেলল তাকে, মেয়েটিকে বসালো বেঞ্চে, চা মামাকে বলে মেয়েটিকে ঠান্ডা পানি খাওয়ালো। এর মধ্যে টুকটাক আলাপে ছেলেটি জানল মেয়েটি ক্লাস ৫ এ পড়ে, স্কুল থেকে বাড়িতে ফিরছিল, নাম সুমি। কিছুক্ষন পরে মেয়েটি একটু ঠিক অনুভব করতে থাকে। তখন ছেলেটি তাকে রিকশা ঠিক করে দিল।
সুমি যাবার সময়ে মিষ্টি হেসে বলল, "থ্যাংকস ভাইয়া!"
ছেলেটি বলল, "ব্যাপার না, এরপর থেকে ভালো করে খেয়ে বের হবে, আর ছাতা নেবে সাথে। যে গরমম!"
মেয়েটি মাথা নাড়িয়ে সালাম দিয়ে চলে গেল।
দোকানে বসা অন্য কাস্টমারেরা ছেলেটিকে ভালো কাজের জন্যে বাহবা দিল।
বাংলা সিনেমায়:
একটি বাচ্চা মেয়ে মাথা ঘুরে পড়ে গিয়ে রাস্তার কোনে থাকা বড় পাথরে গিয়ে বাড়ি খেল, সাথে সাথে তার মাথা ফেটে রুহআফজা থুক্কু রক্ত পড়তে থাকে । মুহূর্তেই ঈদের ট্রেইনের সমান ভীড় হয়ে গেল মেয়েটির চারিপাশে। তামাশা উপভোগ করা মানুষগুলোকে টপকে মেয়েটির কাছে পৌঁছে গেলেন আমাদের নায়ক। নায়ক সাহেব মেয়েটিকে কোলে নিয়ে কোন ধরণের যানবাহনের সহায়তা না নিয়ে!!! দৌড়াতে দৌড়াতে হাসপাতালে গেলেন।
নায়ক হাসপাতালে ঢুকেই চিৎকার করতে করতে বলে, "ডাক্তার সাহেবববব, কোথায় আপনি! জলদি ওর চিকিৎসা করুন, খুব রক্ত বেড়োচ্ছে!"
এক রুম থেকে বের হয়ে ডাক্তার মেয়েটিকে চেক করে ঘাবড়ে গেলেন, বললেন, "এটা পুলিশ কেস! পুলিশ আসার আগে ট্রিটমেন্ট শুরু করা যাবেনা।"
নায়ক ভয় পেয়ে গেল, যদি পুলিশ আসিবার পূর্বে রোগীটি মারা যায়?
নায়ক ডাক্তারের কলার চেপে ধরল, পাশে দাড়িয়ে থাকা নার্সের ট্রে থেকে ইনজেকশন নিয়ে ডাক্তারের দিকে তাক করে বলল, "এই ডাক্তারের বাচ্চা ডাক্তার, জলদি চিকিৎসা শুরু কর, পুলিশ আসতে আসতে যদি মেয়েটার কিছু হয় তোকে ছাড়বনাআআ!"
নায়কের ধমকিতে চিকিৎসা শুরু করার পূর্বে ডাক্তার সাহেব একটি জ্বালাময়ী প্রশ্ন করলেন, "মেয়েটি আপনার কে হয়?"
রোদের দিনে হুট করে বজ্রপাত শুরু হয়ে গেল, আকাশে চার চারটি বজ্রপাত হবার পরে আবেগঘন কন্ঠে নায়ক বলল, "ও আমার বোন, আদরের ছোট বোন!" (জ্বী হ্যাঁ ছবির নামও তাই, "আদরের ছোট বোন")
মেয়েটির প্রচুর রক্ত দরকার। অপারেশন থিয়েটার থেকে বেড়িয়ে ডাক্তার চিন্তিত মুখে বললেন, "রেয়ার ব্লাড গ্রুপ কিভাবে ম্যানেজ করা যায়!"
ব্লাড গ্রুপ ম্যাচ করবে কিনা সেই বিষয়ে কোন চিন্তা না দেখিয়ে বীর নায়ক বলে দিলেন, "আমার শরীরের সকল রক্ত নিয়ে হলেও ওকে বাঁচান!"
সাকসেসফুল অপারেশন শেষে, কাজল, লিপস্টিক, আইশ্যাডো, দুল, চেইন, ফ্রক সবকিছু অখ্যত অবস্থায় থাকা বাচ্চা মেয়েটি বলল,
"ভাইয়া, ডাক্তার আংকেল বলল, তুমি আমার জীবন বাঁচিয়েছ!"
নায়ক বলল, "কি বললি তুই? কি বললি আবার বল!?
মেয়েটি বলল, "ভাইয়া ভাইয়া ভাইয়া!"
আবারো দুটি তিনটি বজ্রপাত হলো এবং নায়ক মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরে "বোন আমার" বলে কাঁদতে থাকল।
(কয়েক সিন পরে জানা যাবে যে আসলেই মেয়েটি নায়কের হারিয়ে যাওয়া বাবা মায়ের সন্তান! )
কলেজের প্রথম দিন:
বাংলা সিনেমায়:
সুন্দরী নায়িকা আইশ্যাডো, আইলাইনার, লিপস্টিক, ব্লাশ অন, ফলস আইল্যাশেস, লিপগ্লস, ফেস পাওডার, মাশকারা, নেলপলিশ, জুয়েলারী, ফেক কার্লি হেয়ার, শর্ট ড্রেস পড়ে, হাই হিল পড়ে - একটি চিকন ডায়েরী বুকে জড়িয়ে কলেজে এসেছে নিজের একদল বান্ধবীদের নিয়ে! ডায়েরীতে পড়ার কোন কথা নেই, সে নায়কের সাথে যেসব গান গাইবে তা লেখা। তার বান্ধবীরা কেউ বেশি বয়স্ক আবার কেউ বেশি পিচ্চি, কেউ বেশি মোটা, কেউ বেশি চিকন। তবে একটা ব্যাপার কমন, গ্রুপের কাউকেই কলেজ স্টুডেন্ট মনে হচ্ছেনা (#ক্রিয়েটিভিটি আনলিমিটেড!)
নায়িকাকে দেখামাত্র ভিলেন প্রেমে পড়ে যায় এবং নায়িকাকে বলে, "সুন্দরী একা নাকি!?"
সুন্দরী নায়িকা বলে, "নাহ সাথে স্যান্ডেলও আছে," বলেই স্যান্ডেল দিয়ে ভিলেনকে চড় মেরে হিল পায়ে ঠকঠক শব্দ করতে করতে চলে যায়।
একই দিনে নায়ক নায়িকার ধাক্কা লাগে। ভদ্র ও শিক্ষিত মানুষের মতো "সরি" না বলে এ বিষয়টিকে কেন্দ্র করে দুজনে নোংরা ভাবে ঝগড়া করে ওয়ার্ল্ড ওয়ার বাঁধিয়ে দেয়। একে অপরের ক্লাস, পারিবারিক শিক্ষা, স্ট্যাটাস নিয়ে খোঁটা দেয়। ঝগড়ার এক পর্যায়ে হুট করে নায়ক একদল বন্ধুকে নিয়ে গান ও নাচ শুরু করে দেয়।
ওহ সুন্দরী, বলো না গো সরি! (কোরাসে সরি সরি সরি)
এক ধাক্কায় মনে দিলাম ঠাঁই তোমায়, ওগো পরী! (পরী পরী পরী)
নায়িকাও কিছুক্ষন বিরক্তির অভিনয় করে, পরে সুর মিলিয়ে গান গাইতে শুরু করে
ওগো মনের মানুষ, বললাম তোমায় সরি! (সরি সরি সরি)
আমিই তোমার ডানাকাটা পরী (পরী পরী পরী)
প্রতিবার সরি ও পরী বলার জায়গাগুলোতে নায়ক ও নায়িকার বন্ধু ও বান্ধবীরা একে অপরের সাথে দল বেঁধে লাফিয়ে লাফিয়ে নাচের চেষ্টা করতে থাকে।
ওদিকে ভিলেন ভাবতে থাকে, শুধু একা নাকি জিজ্ঞেস করায় থাপ্পড়! আর ওদিকে নায়ক বড়লোকের অহংকারী মেয়ে বলে গালি দিয়ে, জোর করে কোলে তুলে নাচার পরে নায়িকা প্রেমে পড়ে যায়! দ্যা ব্যাড বয় অফ আওয়ার মুভি থিংকস, "গুড গাইজ একচুয়ালী ডাজন্ট উইন দ্যা রেস!"
বাস্তব জীবনে:
কাজল, ফেসপাওডার, লিপস্টিক দিয়ে, সুন্দর করে চুলগুলোকে গুছিয়ে মেয়েটি বাবার ঠিক করে দেওয়া রিকশায় রওয়ানা দেয় প্রথমদিনের কলেজে। কলেজে যেতে যেতে তার সকল মেকআপ গলে যায় সূর্য মামার কল্যাণে, আর চুলগুলো বাতাসে অগোছালো হয়ে যায়।
এই অবস্থায় তার দেখা হয় বড় ভাই (ভিলেনের) সাথে।
বড় ভাই: "নাম কি?"
মেয়েটি: "মিহ মিহ মিহ লি!"
বড় ভাই: তোতলাচ্ছ কেন? ভয়ের কিচ্ছু নেই!
মেয়েটি: জ্বি জ্বি ভাইয়া।
বড় ভাই: তো কোথাকার আমদানি?
মেয়েটি: "বগুড়া!"
বড় ভাই: আচ্ছা বগুড়ার কি বিখ্যাত? দই, তাই না? কালকে আমাদের সবার জন্যে দই আনবে। ঠিক আছে?
মেয়েটি মাথা নেড়ে সম্মতি জানায়।
বড় ভাই: এখন যাও ঐ বটগাছে কতগুলো পাতা আছে গুণে এসো।
মেয়েটি বাধ্য হয়ে গুণতে চলে যায়।
সেখানে পরিচয় হয় আরেকটি নতুন ছেলের সাথে যে নিজেও পাতা গোণায় ব্যস্ত। পাতা গুণতে গুণতে দুজনের পরিচয় হয়। তবে পরিণয় হয়না কেননা ছেলেটি শান্ত, মেয়েটি লাজুক। পুরো কলেজ নেচে গেয়ে বেড়ানো তো দূরের ফোন, ফেসবুক চাইবার সাহসও কারোর নেই।
সেদিন পাতার গোণার মধ্যেই মৃত্যু হয় একটি "হলেও হতে পারত" প্রেমের!
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
শেষ কথা: এমন প্রচুর ঘটনা আছে যা নিয়ে লেখা যায়, তবে লেখা বড় করতে চাইনি তাই কয়েকটি দৃশ্য দিলাম। সবার ভালো লাগলে আরো পর্ব করব।
সবচেয়ে জরুরী কথা, বাংলা সিনেমার গল্পগুলো একটু বেশি অবাস্তব, রং মাখানো তবে অনেককে প্রচুর বিনোদন দিয়ে গিয়েছে যুগ যুগ ধরে। তাই সিনেমার সাথে জড়িত কারো প্রতি কোন অসম্মান প্রদর্শন করে এই রম্য লেখা হয়নি। মৃতপ্রায় সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি আবারো জেগে উঠবে সেই কামনায় শেষ করছি।
ছবিসূত্র: অন্তর্জাল!
২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরেহ হেনাভাই! প্রথম মন্তব্যেই আপনাকে পেয়ে ভীষন ভালো লাগল!
হাসাতে পেরেছি তাহলে! রম্য সার্থক!
শুভেচ্ছা।
২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৪
করুণাধারা বলেছেন: ভালো রম্য হয়েছে, খুব ভালো লাগলো।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: থ্যাংকস এ লট! রম্য লেখায় প্রশংসা পেলে আসলেই আমার অনেক ভালো লাগে।
শুভকামনা!
৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: লেডি (মি.) বিনের থেকে ভালোই বিনোদন।
আরো কিছু পর্ব হলে মন্দ হয় না। চলুক
২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই! আপনি! অনেকদিন পরে! ভালো আছেন আশা করি।
হুমম পাঠক যখন চাইছেন চালাতে তো হয়ই, হোপফুলি আরো পর্ব করব। প্রেরণা দেবার জন্যে ধন্যবাদ।
৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হা হা হা.....
এইসব সিনেমা দেইখ্যা দেইখ্যা এককালে কত্ত চোখেরজল, নাকের পানি একসাথে ভাসাইছি!!
২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আসলেই রে। অবাস্তব গল্প ও সিনগুলোও মনকে কেমন যেন ছুঁয়ে যেত। প্রতিশোধের গল্প, গরীব বড়লোকের দ্বন্দ, প্রেমের পথে বাঁধা, মায়ের সম্মান, পিতা সন্তানের সম্পর্ক! আমি বাংলাদেশী ফ্যামিলি ড্রামা খুব মিস করি। সাবানা, জসীম, আলমগীর যেসব মুভি করতেন ওগুলো আরকি। এখন ইন্ডিয়ান সাউথ মুভির নকলগুলোতে শুধু মারামারি, কোন আবেগ পাইনা। নিজের সোনাকে ছেড়ে অন্যকে নকল করতে গিয়ে সবকিছু হারিয়েছি। দুঃখজনক!
৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: প্রেম ছাড়াও সাবানার দুঃখ এবং জসিম, ইলিয়াসের হঠাৎ বড়লোক হয়ে যাওয়া.... তখনকার মুভির কমন কল্প ছিলো।
এইসব কাহিনীও তখন ভেতর ছুঁয়ে যেতো।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওহ! সাবানার দুঃখ!! স্বামী তাকে মৃত ভেবে দ্বিতীয় বিয়ে করে ফেলে, ছোট বোন ও সন্তানেরা বিট্রে করে সাবানাকে কাজের লোক বলে পরিচয় দেয়, শ্বাশুড়ি বাসি পচা খেতে দেয় আর সারাদিন কাজ করায়, ননদের বর তার সাথে অশালীন আচরণ করে। জীবনে যতপ্রকার সম্পর্ক আছে সবাই সাবানাকে দুঃখ দিয়ে যায়, সাবানা তবুও সব দায়িত্ব সুন্দর ভাবে পালন করে। এই ব্যাপারটা মানুষকে অনেক স্পর্শ করত। তিনি খুব সুন্দর ও বাস্তবিক ভাবে এসব চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে পারতেন।
আর লটারি জিতে মুহূর্তে বড়লোক হওয়া বা গান গাইতে গাইতে ছোট থেকে বড় হয়ে যাওয়া, তার মাঝে বড় লাল অক্ষরে মুভির নাম ভেসে ওঠা!
আপনার সাথে কথা বলতে বলতে কোন দুনিয়ায় যে হারিয়ে গেলাম ভাই! থ্যাংকস এ লট!
৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হা হা...
এখন আসলে বই পড়ে, মুভি দেখে, নাটক, কমেডি দেখে তেমন মজা পাওয়া যায় না। দিনদিন অনুভূতি মরে যাচ্ছে....
তয় আপনার পোস্টের কল্যাণে কিছুক্ষণের জন্য হলেও ফেলে আসা স্মৃতিতে হারিয়ে গিয়েছিলাম।
ধন্যবাদ আপনাকেও
২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমি ছোট থেকেই গান শুনতে অনেক ভালোবাসি। কিন্তু তখন ইউটিউব ছিলনা যে যখন ইচ্ছে যেকোন দেশের যেকোন গান শোনা যাবে। অপেক্ষায় থাকতাম কখন কোন বাস গান বাজিয়ে বাড়ির পাশ দিয়ে যাবে। অথবা টিভিতে কখন গানের প্রোগ্রামগুলো হবে। পছন্দের গান শোনার জন্যে রীতিমত অপেক্ষায় থাকতে হতো এবং একবার শোনার পরে সারাদিন মনে বাজতে থাকত।
এখন দিনে অনেকগুলো গান শুনি কিন্তু সেগুলোর লাইন ও সুর কয়েক ঘন্টা পরে মনেও করতে পারিনা। সেই টানটাই নেই আর।
আসলে বিনোদনের এত বেশি মাধ্যমের কারণে আমাদের কোনকিছুর জন্যে অপেক্ষা করতে হচ্ছেনা। আকুলতা, আবেগ সব কমে যাচ্ছে, সাথে সাথে ভালোলাগাও!
মোস্ট ওয়েলকাম, ধন্যবাদ আপনাকেও।
ভালো থাকুন।
৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলা সিনেমা দেখা মানে সময় অপচয় করা।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৬
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: দেখুন বিনোদনের বেশিরভাগ মাধ্যম হোক বাংলা বা বিদেশী সিনেমা, নাটক, সিরিয়াল দেখা খুব প্রোডাক্টিভ কোন কাজ নয়। তবে মনকে আনন্দ দেয়, রিল্যাক্সড করে, নিত্যদিনের ঝুটঝামেলা থেকে দূরে কিছুক্ষনের জন্যে অন্য দুনিয়ায় নিয়ে যায় যা মানুষকে আবারো জীবনযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ার এনার্জি দেয়।
ধন্যবাদ মন্তব্যে।
ভালো থাকুন।
৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
নাসির ইয়ামান বলেছেন: প্রথমে ভেবেছিলাম আপনি হয়তো 'সিনেমার মতো'বাজে জিনিষের বিরুদ্ধে বলবেন! কিন্তু অথর্বতার নস্টালজিয়া এঁকে গেলেন। সিনেমা হলো পুরোই পাগলামো!
পাগলদের ছাগলামো করার পারফেক্ট ক্ষেত্র!
আপনার অন্য অনেক রুচিশীল লেখার মাঝে এই পোস্টটা বড্ডই বেমানান!
আপনি গল্পে আমার জন্মস্থান "বগুড়ার" কথা উল্লেখ করেছেন,ভালো।
দেশে আসলে বলিয়েন,বগুড়ার দই খাওয়ার দাওয়াত রইল!
২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:০৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই! ভালো আছেন আশা করি।
আমি কেন সিনেমার মতো "বাজে জিনিসের" বিরুদ্ধে বলব? আমি তো সিনেমাকে বাজে মনেই করিনা! আমার কাছে মনে হয় সিনেমা বিনোদনের শক্তিশালী একটি মাধ্যম যা চাইলে অনেক বড় বড় সোশ্যাল ম্যাসেজও দিতে পারে। আমি বলছিনা সবসময় সিনেমা বিনোদন দিতে সক্ষম হয় বা কোন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাসেজ দিতে পারে। আমি বলছি যে সিনেমার এই শক্তি আছে এবং প্রচুর সিনেমা ভীষন রকম থট প্রোভোকিং।
ছোটকালে দুপুরবেলায় নানী দাদী বাবা মা কাজিনদের সাথে বসে ছবি দেখার মুহূর্তগুলো এখনো ভীষন রকম আনন্দময় স্মৃতি হয়ে মনে গেঁথে আছে। পারিবারিক ও সামাজিক সেসব মুভি হাজারটা অবাস্তব সিচুয়েনশন এর মধ্য দিয়ে শেষে একটাই জিনিস দেখাত, "ভালো জিতে যায়, খারাপের হার হয়!"
আপনার অন্য অনেক রুচিশীল লেখার মাঝে এই পোস্টটা বড্ডই বেমানান!
ওহ থ্যাংকস এ লট! আমার অনেক লেখাকে রুচিশীল বলার জন্যে এবং আমি দায়িত্ব নিয়ে এটাও বলছি যে এই পোস্টটি আর যাই হোক "কুরুচিপূর্ণ" নয়। হ্যাঁ হয়ত পাঠকের কাছে ফানি না মনে হতে পারে। সেটা আমি মেনে নেব। আমি ওপরেও বলেছি রম্যের প্রশংসা সবচেয়ে প্রিয় কেননা এটা খুব কঠিন কাজ। আমরা যে স্টেইটে থাকি আজকাল সেখানে আবেগী অথবা প্রতিবাদী পোস্ট দিয়ে কাউকে ছুঁয়ে যাওয়া খুব সহজ কিন্তু মানুষকে হাসানো ভীষন কঠিন হয়ে গিয়েছে। আমি যেই লাইনটিকে বেশ ফানি মনে করছি সেটি হয়ত পাঠকের কাছে ঠিকভাবে পৌঁছালো না। আর সবার ফিডব্যাক পাবার আগ পর্যন্ত একজন কমেডিয়ানই হোক বা রম্য লেখক/লেখিকা কোন আইডিয়াই করতে পারবেনা যে সে ঠিক জায়গায়, ঠিকভাবে জোকগুলোকে প্লেস করেছে কিনা। এটা "হিট (ফানি)" অর "ফ্লপ (বোরিং)" রিস্ক, মাঝামাঝি কিছু নেই। তাই আমি মাঝেমাঝেই কঠিন এই জনরায় লিখি এবং আমার অন্য নানা পোস্টের মাঝেমাঝে বেশ কিছু রম্যও খুঁজে পাবেন। ভীষন ভারী থেকে খুব হালকা সব ধরণের বিষয়েই লিখেছি। এটা তাই বেমানানও নয় শোকেসের অন্য পোস্টগুলোর পাশে।
হ্যাঁ আপনি ব্যক্তিগতভাবে সিনেমা পছন্দ করেন না বলে আপনার কাছে খারাপ লেগেছে। আই রেসপেক্ট ইওর অপিনিওন। তার চেয়েও বড় কথা পোস্টটি আপনার ভালো না লাগার পরেও মন্তব্য রেখে গিয়েছেন, এটা খুব ভালো একটা ব্যাপার। সেজন্যে ধন্যবাদ।
জ্বি অবশ্যই বলব! থ্যাংকস এ লট! দই বিশেষত ভীষন মিষ্টি মিষ্টি দই আমি খুব পছন্দ করি।
ভালো থাকুন।
৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: জসিমের মত একটা বেবি টেক্সি দিনতো!
ঘন্টাখানের ভিতরই চৌধুরী সাহেব হয়ে যাব
সাবানার মত একটা বউ, থুক্ক সাবানার চালিত সেলাই মেশিনটা কতটা লাকি, ইশ যদি এমন সেলাই মেশিন পেতাম
পর্ব ভালো লাগছে। বিনোদনের বাটা পড়লো ব্লগে।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:১৩
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহাহাহা! অনেককিছু মনে করিয়ে দিলেন আপনি!
প্রচুর অপমানের পরে নায়ক বা নায়িকা যাই করুক না কেন সেটা রিকশা চালানো থেকে শুরু করে ঝালমুড়ি বেচা হোক, দর্শক বুঝে যায় সে ভীষন বড়লোক হতে চলেছে। পেশা যাই হোক, সেটার মাধ্যমে বড়লোক ব্যাবসায়ীর জীবন বাঁচানোর সুযোগ পাবে, তারপরে নিজেও বড়লোক হয়ে যাবে গানে গানে! হাহা।
বাংলা সিনেমায় যেভাবে দেখায় মানুষ খুব গরীব থেকে হুট করে বড়লোক হয়ে যায়, তেমন বাস্তবেও প্রচুর রয়েছে! বিশেষত বিদেশে এসে এমন অনেক ব্যাবসায়ী আংকেলের সাথে পরিচয় হয়েছে যাদের জীবনকাহিনী শুনলে মনে হয়, বাংলা সিনেমা ফেইল!
থ্যাংকস এ লট! ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত।
শুভকামনা।
১০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:১০
আনমোনা বলেছেন: সিনেমায় নাটকীয়তা না থাকলে কিসের সিনেমা! ভালোই মজা পেলাম।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:১৫
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: মনা আপু! এটা একেবারে মনের মতো কথা বলেছ। একটু আকটু রং মশলা না হলে আসলে আমাদের দর্শকেরও দেখতে ভালো লাগেনা।
মজা পেয়েছ জেনে খুশি হলাম। পোস্টে ঘুরে যাবার জন্যে থ্যাংকস।
ভালো থেকো।
১১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:২৫
এ্যাক্সজাবিয়ান বলেছেন:
অনেক চেষ্টা করিয়াও হাসিতে পারিলাম না বলিয়া দুঃখিত
পরিক্ষায় কাহারো পাশ নাম্বার ৩.৮০১ হয় জীবনে এই প্রথম জানিলাম
আপনি ফেবু ব্লগবাড়ী করিতে জানেন
তবে আপনার পড়ালেখা নিয়া চিন্তিত আছি
আপনি কি নিজে সত্য সত্য এসএসসি পাশ করিয়াছেন?
২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:১৮
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরেহ দুঃখিত হবার কি আছে? সব রম্য সবাইকে হাসাতে পারেনা। কিছু কিছু সময়ে লেখক ঠিকভাবে লিখতে পারেনা আবার কিছু সময়ে পাঠক গোমড়ামুখো হয়! যাই হোক না কেন, মন্তব্য রেখে যাবার জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
ওটা একটা জোক ছিল, আমাদের সমাজটা এমন হয়ে গিয়েছে যে নিজের সন্তানের চেয়ে অন্যের সন্তান এক চুল এগিয়ে গেলেও মা বাবারা সন্তানের এচিভমেন্টকে ছোট করে দেখেন। প্রথমে যে মা খুশি হচ্ছিলেন সন্তানের রেজাল্টে সেই মন খারাপ করে ফেললেন কেননা অন্যকেউ একটু বেটার (প্রায় একই) রেজাল্ট এনেছে। এটা একেবারেই ঠিক নয়।
আমরা যখন অন্যদের নিয়ে বেশি চিন্তা করি তখন নিজের সমস্যাগুলোকেই বুঝে উঠতে পারিনা। তাই বলব, আমার পড়ালেখা নিয়ে চিন্তা করার জন্যে থ্যাংকস এ লট, বাট আপনি ঐ সময়টুকু দিয়ে নিজেকে নিয়ে চিন্তা করুন।
ভালো থাকুন।
১২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯
নীল আকাশ বলেছেন: কলেজ নায়িকার মেকআপের বহর দেখে আরেকটু হলেই অক্কা পেতাম
২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওটাতো তার অর্ধেক মেকআপের বর্ণনা, লেখা বেশি বড় হয়ে যেত বলে মাঝপথে থেমে গিয়েছিলাম।
১৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ব্লগে বিনোদন দেয়ার ধন্যবাদ নিন।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: নিলাম। মোস্ট ওয়েলকাম।
আপনাকেও মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা।
১৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন:
২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৫
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ছবি আপু, মন্তব্য করার জন্যে থ্যাংকস।
শুভকামনা!
১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওএমএ !!!!
হুম ঠিকই পড়েছেন....মানে: অ মোর আল্লাহ!
গড কইলে কিরাম পরের জিনিষ পরের জিনিষ মুনে হয়তো,
তাই হাইব্রিড আবিষ্কার
আমার কুন দোষ নাইক্যা ! সব সখির রম্যের দুষ!
অমন রম্য পড়ে যদি দু চারটে পাঞ্চ লাইন না আসে তো কিরাম পাঠক
অফিসে বলে হাসি ঠেকাতে গিয়ে বিষম খাবার জোগাড়!!
অ মোর আল্লা! মাইয়া এত দুষ্টু ক্যারে! মাগো মা! পেটে পেটে এত বুদ্ধি!!!!!!!!!!
হা হা হা হা হা
অসাধারন রম্য।
তুলনামূলক যথাযথ চিত্রায়ন বিষয়টিকে দারুন রসময় করে তুলেছে!
নিয়িমত এমন স্ক্রিপ্টের নিশ্চয়তা দিলে টিভি চ্যানেলে প্রস্তাব দিতে রাজি আছি!
মিরাক্কেল টিরাক্কেল মারবে ফেল
++++++++
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০১
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এটা কি হলো!? এত আগের মন্তব্য আমার এখন চোখে পড়ছে! আল্লাহ!
অদেখা মন্তব্যেও ছিলনা, আজ আমি স্ক্রল ডাউন করে পুরোন পোস্টগুলোতে চোখ বোলাচ্ছিলাম, তখন দেখলাম এই পোস্টে বিজোড় মন্তব্য সংখ্যা। প্রথমে ভাবলাম হয়ত আমিই কাউকে দুটো প্রতিমন্তব্য করেছিলাম, তারপরেও চেক করতে এসে দেখি নতুন মন্তব্য, তাও আবার আপনার!
সো সরি সখা ফর মিসিং দিস ওয়ান!
সব আপনার দোষ, সবার শেষে মন্তব্য করেছেন কেন? প্রথমদিকে করলে তো এমন ভুল হতো না, হাহাহা।
দুষ্টু পোলার সখি, তাই মাইয়া এত দুষ্টু - হাহা।
রম্যে প্রশংসা পাওয়া আমার জন্যে অনেক বড় ব্যাপার, কেননা কমেডি মারাত্মক কঠিন এবং কম্প্লেক্স একটা জনরা। মন ভালো হয়ে গেল আপনার মন্তব্য পড়ে। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রইল।
১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০৪
মিরোরডডল বলেছেন:
এতো মজার রম্য লেখক আমাদের পুচ্চুটা যে কোথায় হারালো!!
নাকি অন্য নিক থেকে আছে কে জানে!!
এই নিক থেকে ব্লগে না আসলেও যদি কোনভাবে জানা যেত যে আপুটা ভালো আছে।
করোনার মধ্যে এমন একটা সময়ে ব্লগে আসা বন্ধ করায় টেনশন হয়।
আই উইশ আপুটা যেখানে থাকুক, ভালো থাকুক ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ।