![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
________•●♥Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ♥●•________ তোমায় আমি দেখেছিলাম বলে তুমি আমার পদ্মপাতা হলে; শিশিরকণার মতন শূন্যে ঘুরে শুনেছিলাম পদ্মপত্র আছে অনেক দূরে, খুঁজে খুঁজে পেলাম তাকে শেষে। নদী সাগর কোথায় চলে বয়ে পদ্মপাতায় জলের বিন্দু হয়ে জানি না কিছু -দেখি না কিছু আর এতদিনে মিল হয়েছে তোমার আমার পদ্মপাতার বুকের ভিতর এসে। তোমায় ভালবেসেছি আমি, তাই শিশির হয়ে থাকতে যে ভয় পাই, তোমার কোলে জলের বিন্দু পেতে চাই যে তোমার মধ্যে মিশে যেতে শরীর যেমন মনের সঙ্গে মিশে। জানি আমি তুমি রবে- আমার হবে ক্ষয়; পদ্মপাতা একটি শুধু জলের বিন্দুর নয়। এই আছে, নেই; এই আছে, নেই- জীবন চঞ্চল; তা তাকাতেই ফুরিয়ে যায় রে পদ্মপাতার জল বুঝেছি আমি তোমায় ভালবেসে। ________•●♥Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ♥●•________
ঘুরে আসতে পারেন--->
কালের কপোলে শিশির বিন্দু, তাজমহল-আগ্রা
আগ্রা ফোর্ট +ফতেপুর সিক্রি
রূপবান রাজস্থান-জয়পুর
রূপবান রাজস্থান-বিড়লা মন্দির,সিটি প্যালেস,জন্তর-মন্তর,অম্বর প্যালেস
২২শে সেপ্টেম্বর রাতে আমরা ট্রেনে উঠলাম ভারতের রাজধানী দিল্লী দেখতে যেতে ।
রেলের বাঙ্কে শোয়ার একটা মজা আছে । দুলুনিতে ঘুমটা খুব জম্পেশ হয় । জমিয়ে একটা ঘুম দিচ্ছিলাম সবাই । মনে হল মাত্র কয়েক মিনিট ঘুমাবার পরই কানের কাছে কেউ ড্রাম বাজানো শুরু করলো । অ্যাক্রোফোবিয়া থাকার কারণে,আমি সবসময় নীচের ব্যাঙ্কটাই নিতাম (এখানে ধন্যবাদ প্রাপ্য আমার প্রিয় গ্যাং টার,আমাকে সবসময় এই সুবিধাটুকু দেয়ার জন্য ) ।
জানালাটা ছিল ঠিক আমার মাথার কাছে । তাই শব্দটা আমারই কানে বেশি বাজছিল । আধো ঘুম ,আধো জাগরণে বুঝতে পারছিলাম কিছু একটা হচ্ছে । কিন্তু উঠতে ইচ্ছে করছিল না । মনে হচ্ছিলো ,অনেক দূর থেকে কেউ চীৎকার করে বারবার এক কথাই বলছে --'' হ্যালো মেমসাব,উঠিয়ে । লাস্ট স্টপেজ আ গ্যায়া । ''
একসময় চরম বিরক্তি নিয়ে উঠে বসলাম । দেখলাম আমার বগীতে সবাই উঠে পরেছে । ঘুম ঘুম চোখে বোঝার চেষ্টা করছে ব্যাপারটা কি ! জানালায় দেখলাম লাল পাগড়ী পরা একজন ষ্টেশনের কুলী দাঁড়িয়ে । কিছুটা রেগেই (বোকার মত) বললাম লাস্ট স্টপেজ তাতে কি! আমরা তো দিল্লী যাবো । বেচারা কুলী উত্তর দিলো --''ইয়ে তো দিল্লীই হ্যায় !আপলোগ নিকালিয়ে ,নেহিতো ট্রেন ছোড় দেগা ।''
এক ঝটকায় ঘুম টুম সব উড়ে গেল । ওপরের বাঙ্কগুলো থেকে লাফিয়ে নামলো এক এক জন । নাবিলা অন্য বগী থেকে দৌড়ে এসে বলল--''তোরা তারাতারি নাম । আমরা ছাড়া সবাই নেমে গেছে ।'' কেমন করে যে শিকলে বাঁধা লাগেজ গুলো টেনে বের করলাম সীটের নীচ থেকে , আর কেমন করে যে নামলাম ট্রেন থেকে তা শুধু ঈশ্বর জানেন । প্ল্যাটফর্মে নেমে আমাদের গ্রুপের সবাইকে দেখে জানে যেন পানি এল ! আবার হাসিও পেয়ে গেল, সবার বোকা বোকা হয়ে যাওয়া মুখগুলো দেখে । উফফ...কি একটা স্মৃতি । ভাবলে এখনও হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে যায় ।
যাইহোক,
আমরা উঠলাম হোটেল রামরাজে ।
১৭ ঘন্টা জার্নি করে দিল্লি এসে মনে হলো দোজখে চলে এসেছি। তাপমাত্রা প্রায় ৩৮ ডিগ্রি ( অবশ্য বাতাসে আদ্রতা না থাকায় গায়ে ঘাম হয় না। )।
রাজধানী দিল্লী ভারতে ভ্রমণীয় স্থানসমূহের মধ্যে অন্যতম । ‘দিল্লী’ শব্দটি ''ধিল্লিকা'' থেকে এসেছে,যার অর্থ --মধ্যযুগের প্রথম শহুরে ব্যবস্থা।
অনেকে বলেন,
দিল্লীর দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তে অবস্থিত মেহরাউলি বা দেহালি থেকেই দিল্লি নামকরণ ।
এর অন্য একটি নাম হলো যোগিনীপুর । যা একজন মহিলা ধার্মিকার নামের সাথে যুক্ত যিনি একসময় এখানে বাস করতেন। জায়গাটির প্রাচীন শহুরে অবস্থান সম্পর্কেও জানা যায় , যার নাম ছিল ইন্দ্রপ্রসাতা এবং এর অবস্থান ছিল যমুনার তীরে।
ধারনা করা হয় ভারতীয় মহাকাব্য মহাভারতের রূপকথার বীর পান্ডব ভ্রাতাদের দ্বারা এটা প্রতিষ্ঠিত হয়। ছোট শহর পুরান কিল্লার খননকাজের মাধ্যমে উঠে আসে দিল্লীর প্রাচীন শহুরে জীবনযাপনের কথা যার অস্তিত্ব ছিল খৃস্টপূর্ব তৃতীয় ও চতুর্থ শতকে।
বিশালায়তনের শহরটি দুইভাগে বিভক্ত হয়ে এক দিক পুরাতন অংশে অপর দিক নতুন অংশে পড়েছে। পুরাতন অংশ শহরের প্রাচীন অংশ । যেখানে একসময় ১২ শতক থেকে ১৯ শতক পর্যন্ত মুসলিম শাসকদের রাজধানী ছিল। এখানে প্রাচীন পুরাতন দুর্গ, মসজিদ এবং বিভিন্ন স্মৃতিসৌধ রয়েছে।
নতুন দিল্লী শহরের নতুন অংশ যেটা বৃটিশরা প্রতিষ্ঠা করে গিয়েছে। বৃটিশ শাসন একে একটি ভিন্ন অবয়ব দান করেছে । নতুন নতুন আধুনিক ভবন ও অবকাঠামো নির্মানের মাধ্যমে। এইভাবেই দিল্লি সড়কপথে বা বিমানপথে ভ্রমণের একটা কেন্দ্রবিন্দু এবং ভারতের প্রবেশ দ্বারে পরিনত হয়েছে।
তবে পুরো দিল্লীই বেশ দামি শহর । রাজধানি বলে কথা । বেশ আধুনিক বড় বড় সব যানযট মুক্ত রাস্তাঘাট । ট্রাম,বাস,ক্যাব,প্রাইভেট কার আর বাইকে জমজমাট ।শক্তিশালী বাস সার্ভিস আর অতি আধুনিক রেল।বেশ খোলামেলা পরিবেশ।
রাজস্থানের মত দিল্লীতেও প্রথম দিন কাটল নিজেদের মত ঘুরে ফিরে আর শপিং করে । সাথে দিল্লীর মজাদার সব খাবার তো আছেই । এ দুটোর জন্যই নামকরা জায়গা হোল দিল্লীর চাঁদনি চক বাজার।
বলুন তো কোন খাবারটার নাম আগে মাথায় আসছে? ''দিল্লীকা লাড্ডু '' তো !
আমরাও প্রথমেই এটা খুঁজে বের করেছিলাম ।এখানে বলে রাখি আমরা কিন্তু বেশিরভাগ খাবারই টেস্ট করেছি রাস্তার পাশে টঙের মত দোকান থেকে।তবে সেগুলো বেশ পরিষ্কার পরিছন্ন ।দামেও সস্তা ।
রাস্তার পাশে দোকান হলে কি হবে,সারি দেয়া নানান লোভনীয় খাবারের কিন্তু কমতি নেই
দিল্লি তথা উত্তর ভারতের মিষ্টি তৈরির মূল উপাদানই হল খোয়া আর ক্ষীর। ছানা দিয়ে এখানে অতি সামান্যই মিষ্টি তৈরি হয় আর বানানোর গুণে তার স্বাদও বাংলার মিষ্টির থেকে অনেকটাই আলাদা হয়। এখানে অনেক দোকানে "বঙ্গালি মিঠাই' নামক এক বা একাধিক ধরণের মিষ্টি বিক্রি হয়, কিন্তু দূর দূর তক আমাদের কোনও মিষ্টির সাথে তার মিল নেই।''দিল্লীকা লাড্ডু '' খেয়ে তো আসলেই পস্তালাম । একটুও মজা না।
তবে কষ্ট ভুলে গেলাম,''রাবড়ি'' আর ''জিলেবি'' খেয়ে। জিলাপি নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। আর রাবড়ি হল দুধ অনেকক্ষণ জ্বাল দিয়ে চাপ চাপ সর দিয়ে বানানো মিষ্টান্ন ।সাথে বাদাম ,কিশমিশ আর বরফ কুঁচি । অসাধারণ স্বাদ !
( রাবড়ি )
''গোলগাপ্পা'' খাবার অনেক শখ ছিল ।সিনেমাতে দেখি নায়ক নায়িকা মজা কি মজা করে গপাগপ খায় !আমাদের ফুচকার মত একটা খাবার।মশলা দেয়া সবুজ রঙের টক পানিতে ডুবিয়ে একটা একটা করে খেতে হয় । স্বাদ মোটেই বাঙালি ফুচকার কাছাকাছি না।গোলগাপ্পাকে ''গোলগাপ্পা'' ভেবেই খাওয়া ভালো, ফুচকার সাথে চেহারার মিল ছাড়া আর কোনও মিল নেই।বাংলাদেশী ফুচকার কোন তুলনাই নাই ।
শিমের বিচি দিয়ে রান্না করা নতুন খাবার রাজমা চালের খিচুড়িও খেয়েছিলাম । স্বাদ-গন্ধহীন রাজমা দিল্লিবাসির সাধারণ খাবার।
রাজমা খিচুড়ি
দিল্লীতে শপিং কিন্তু বেশ ব্যায়বহুল।নজর কাড়া সুন্দর সুন্দর সব শাড়ি কিন্তু দামটা বেশী ।তবে একটু ঘুরলে মনের মত দামেও জিনিস পাওয়া যায়।কিছুতেই অবশ্য দোকানদারদের বুঝতে দেয়া যাবে না,আপনি টুরিস্ট।
চাঁদনী চক তো আছেই,পালিকা বাজারও আদর্শ কেনাকাটার জন্য ।
তবে আমার মতে রাজস্থান ও কোলকাতা,ভারতে শপিঙের জন্য বেস্ট।
*** বাহাই টেম্পল ***
কোন সাইট সিয়িং এর প্ল্যান না থাকলেও হঠাৎ করেই শেষ বিকেলে গেলাম লোটাস টেম্পল তথা পদ্ম মন্দির।কৃত্রিম লেকের মাঝে তৈরি মন্দিরের আকৃতি পদ্মফুলের মতো বলেই এমন নামকরণ ।
( পদ্ম মন্দির )
(এই কৃত্রিম লেকের মাঝেই উঁচু বেদীতে বানানো হয়েছে মন্দিরটি )
এই মন্দিরে প্রচুর দর্শনার্থীর ভিড় লেগে থাকে। তবুও শৃঙ্খলা একটুকুও নষ্ট হয়না ।মন্দিরে প্রবেশের আগে বাইরে জুতা রাখার ব্যবস্থা আছে । বিভিন্ন ভাষায় পারদর্শী স্বেচ্ছাসেবকেরা মন্দির সম্পর্কে কিছু কথা বলে,নিয়ম কানুন জানিয়ে পথ প্রর্দশনে সাহায্য করেন।
বাহাই সম্প্রদায়ের এই আরাধনা ঘরটির অত্যাধুনিক নির্মাণশৈলী আকর্ষণীয় এবং মার্বেল পাথরের ব্যবহার চোখে পড়ার মতো।
লোটাস মন্দিরের ভেতরের অংশে আছে প্রার্থনা ঘর। সেখানে শুধু সারি সারি পাথরের টানা বেঞ্চ । নামে মন্দির হলেও কিন্তু এর ভেতরে কোন বিগ্রহ নেই আদৌ,এটি মূলত সর্বধর্মীয় প্রার্থনালয়।
(শেষ বিকেলে পদ্ম ফুলে মৌমাছি না, নীড়ে ফেরা পাখিদের ভীড় ! )
সকল ধর্মের মানুষ ঢুকতে পারে । যার যেভাবে ইচ্ছা সেখানে প্রার্থনা করতে পারে, কোন বাধা ধরা নিয়ম নেই।সব ধর্মের মানুষ এখানে একসাথে বসে নিজের নিজের প্রার্থনা করে ।দারুণ অসাম্প্রদায়িক একটা পরিবেশ ! আইডিয়াটা খুব ভালো লাগলো ।কোনরকম শব্দ করা নিষেধ বলে পিনপতন নিরবতা থাকে সবসময় এখানে । আমরা সবাই পাশাপাশি বসে নিজ নিজ ধর্মমতে প্রার্থনা করলাম।অদ্ভুত শান্তিতে মন ভরে গেল ।
সন্ধ্যাবেলা ফ্লাডলাইটের আলোতে লোটাস মন্দিরের সৌন্দর্য অনেক বৃদ্ধি পায়।
হোটেলে ফিরে রাতের খাওয়াটা কিন্তু বেশ জম্পেশ হল ।পাশের এক কাবাব হাউসে পনীর টিক্কা,তান্দুরি চিকেন,মাছের কাবাব,বটি কাবাব,বাটার নান আর তিন রকমের চাটনি দিয়ে ভুরিভোজ !
পনীর টিক্কা
শিক কাবাব
তান্দুরি চিকেন
এর পরে আবার বাদাম দেয়া লাচ্ছি ।
শুধু কাবাবগুলোর জন্যই মনে হয় দিল্লীকে ভুলতে পারবোনা কখনও ।
*** কিছু খাবারের ছবি নেট থেকে নেয়া ***
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৫৪
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ অনেক ধন্যবাদ ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৪৮
ট্যটলার বলেছেন: +++++
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৫৪
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ অনেক ধন্যবাদ ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৪৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনার পোষ্টগুলো পড়ে আমাদেরও চমৎকার একটা ভারত ভ্রমণ হচ্ছে। আমাদের আপনার ভ্রমণ সঙ্গী করায় অনেক ধন্যবাদ
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৫৭
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ ধন্যবাদ আপনাদেরও ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
আপনাদের সাথে নিয়ে মনে হচ্ছে দ্বিতীয়বার ভারত ভ্রমণ করার মজাটা পাচ্ছি
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৪৯
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: অই আফু পনির টিক্কা একবার খাইছিলাম। অখন খাইতে মুঞ্চায় । কবে রাইন্দা খাওয়াইবা ?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৫৮
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: যেদিন ভাবি আবার আপনার ভাত বন্ধ করে দিবে
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৫০
যুবায়ের বলেছেন: সুন্দর ছবি...
ভালো লাগলো
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৫৯
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ ধন্যবাদ ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:০৯
নগত টাকা বলেছেন: পোস্ট +++..কিন্তু খানা দানা এর ছবি দিলে আমার মত পেটুক আর ভোজন রসিক এর মাথা ঠিক থাকে না .
দিল্লি গিয়েছিলাম একবার ...তবে গরমের কারণ আর যামু না ..
তবে আসল কথা দিল্লির লাড্ডু খাইছেন নাকি ?
তবে খেয়ে থাকলে পস্তায়ছেন ...আর না খেয়ে থাকলেও পস্তায়ছেন ...
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:২৮
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: নগত টাকা দিয়ে খাইছি ! ভাইজান কি খালি খাবারের ছবিই দেখছেন নাকি,লেখা পড়েন নাই?
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:০৯
শান্ত কুটির বলেছেন: ভারতে স্বাগতম। আমি একমাস হলো এখানে আছি। কিন্তু কাজের চাপে কোথাও যেতেও পারিনি ভ্রমন কাহিনী ও নেই । কিন্তু আপনার পোস্ট দেখে দুধের স্বাদ কিন্তু রাবড়ী আর লাচি্ছ তে মিটাচ্ছি। এর জন্য আবার বিল চেয়ে বসবেন না যেন। তবে দেশে যাওয়ার আগে যায়গাগুলো ঘুরে দেখার ইচছা আছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৩৪
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: হাহাহহাহাহ.........
বিল কি জিনিস!খায় না মাথায় দেয় !
মক্কার মানুষ নাকি হজ পায়না।
আপনি কিন্তু সেই দলে পইরেন না
৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:২২
ইন্ডিয়ান ১৯৮৮ বলেছেন: ভাল লাগলো। আপনার আগের পর্ব গুলো আগেই পড়েছি , আসা করি খুব মজা করেছেন।
এই তো কেবল শুরু, আবার আসবেন আসা করি।
ধন্যবাদ
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৩৮
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: স্টুডেন্ট লাইফের সব ট্যুরই চরম মজার।আর দেশের বাইরে এতোগুলো দিন একসাথে সব বন্ধুরা ! '' অনুভূতি ভাষায় প্রকাশের যোগ্য নহে ''
শুধু শিমলা মানালির জন্য হলেও আর একবার যাবার ইচ্ছা আছে
●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ ধন্যবাদ আপনাকে ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫১
বড় বিলাই বলেছেন: এমন লোভ লাগিয়ে দিলেন খাওয়া দাওয়ার ছবি দিয়ে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫৬
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: খাওয়া দাওয়া না হলে ঘুরাঘুরি জমে নাকি !
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:০৬
ওই চোরা বলেছেন: মন্দিরটা খুব সুন্দরতো
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:১৬
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: আসলেই খুব সুন্দর !অসাম্প্রদায়িক বলে আরও সুন্দর লাগে !
চারপাশে কেমন শান্ত ,পবিত্র পবিত্র ভাব
১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:০৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: লেখা আর ছবি, সব মিলিয়ে চমৎকার লাগল।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:১৭
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ অনেক ধন্যবাদ ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:১০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ৬ষ্ঠ ভালোলাগা
ইয়ে ............. মানে পেটে তো ইঁদুর বিড়াল না , রীতিমত হাতি ঘোড়া দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়ে গেছে :!> :!> :!>
পোষ্টে +++
আর রাজকন্যার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা রইল
ভালো থাকবেন সবসময়
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:১৯
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ অনেক ধন্যবাদ ৬ষ্ঠ ভালোলাগার জন্য ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
ইয়ে !মানে কি বলব !পোস্ট লেখার পর থেকেই আমার আবারও দিল্লী যেতে ইচ্ছে করছে,আজ রাতেই।
''কেন'' বুঝে নিন :!>
১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:১৪
শার্লক বলেছেন: এতো খাবারের ছবি কেন আমার খাইতে ইচ্ছা করে।
আচ্ছা বাহাইরা কিভাবে প্রাথর্না করে দেখেছেন?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:২৫
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: রাগ কইরেন না।যা খুশি খেয়ে ফেলেন
Bahá'í Faith
এর বেশি
বাহাইদের সম্পর্কে তেমন কিছু জানিনা
১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:২২
একজন আরমান বলেছেন: কাবাব আর লাচ্ছির জন্য প্লাস।
লেখক বলেছেন: যেদিন ভাবি আবার আপনার ভাত বন্ধ করে দিবে
আপু আমার বউ তো বাপের বাড়ি। তো আমাকে খাওয়াতে পারেন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:২৯
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ ধন্যবাদ ভাইয়া ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
আপুও বাপের বাড়ি,আপনার দুলাভাইয়ের বাড়িতে যাওয়া অব্দি একটু কষ্ট করে কাবাব আর লাচ্ছি দিয়েই কাজ চালান
১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২৮
একজন আরমান বলেছেন: হা হা।
আচ্ছা। আর বউ'র হাতে কাবাব খাওয়ার আশাও করি না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫৭
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন:
আশায় বেঁচে থাকার নামই জীবন
১৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার এবং চমৎকার বর্ননা। অনেক কিছুই জানতে পারছি। আপনি বড়ই নিষ্টুর। খালি খাওয়ার ছবি দেন।
আমাদের কি খেতে ইচ্ছা করে না??
এটা কোন কথা! ঘুরতে গিয়েছে, দিবেন সুন্দর সুন্দর ন্যাচারাল ছবি, তা না খালি খাওয়ার ছবি।
যাই হোক, যেহেতু বিনে পয়সায় ঘুরছি, তাই খাওয়া নিয়ে আর বাড়াবাড়ি করলাম না। এত ছোঁচা আমি নই।
পোষ্টে প্লাস। আপনার এই সিরিজের সব গুলো পোষ্টই আমার প্রিয়তে।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৮
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: খাওয়া দাওয়া না হলে ঘুরাঘুরি জমে নাকি!!!
খালি সুন্দর সুন্দর নেচারের ছবি দেখে পেট ভরবে?
ইন্ডিয়ার স্ট্রীট ফুডগুলা কিন্তু অচাম
আপনার জন্য পরবর্তী পর্বগুলো আসছে, সুন্দর সুন্দর ন্যাচারাল ছবি সহ
আপনাদের মতন কয়েকজনের কমেন্ট না পেলে আমার পোস্ট অপূর্ণ থেকে যায় ।
●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
১৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১১
শার্লক বলেছেন: wiki তে আমি আগেই দেখছি ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৯
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: নতুন কিছু জানলে আমাকে জানাবেন কিন্তু
১৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৩
অর্ণব আর্ক বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। ধন্যবাদ ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২০
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ আপনাকেও ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
১৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:১৮
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: বিনা পয়সায় দিল্লী ঘুরে ফেললাম। ভালো লাগল। পোস্টে +++
(খাবারগুলার ব্যাপারে শুধুই আফসোস
)
০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৫৫
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: আপনাদের জন্য খাবার নিয়ে আসিনি বলে এখন তো আমারই আফসোস হচ্ছে
২০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫৪
Kawsar Siddiqui বলেছেন: ওহে রাজকন্যা ১০০তম পর্ব পড়ার জন্য অপেক্ষায় রইলাম
Ƹ̵̡ Ӝ̵̨̄ Ʒ
০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:১৮
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: ইন্ডিয়া ট্যুরে ১০০ হবে না,তবে একবারে পুরো বাংলাদেশ (উল্লেখযোগ্য জায়গা ) ঘোরার প্ল্যান করছি আমরা।তখন অবশ্যই ১০০ তম পর্ব পড়তে পারবেন
দোয়া রাইখেন
২১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৫২
Kawsar Siddiqui বলেছেন: আমি , তুমি , সে = আমরা
আমি ও আছি
০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৩৩
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন:
২২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৫৯
মৃত্তিকা মন বলেছেন: বরাবরের মতই ভালো লিখেছেন রাজকন্যা
ছবি এবং বর্ণনা দুটোই বেশ উপভোগ্য হয়েছে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩৮
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
২৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২২
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আবারো বলছি আপনার ছবি এবং বর্ণনা দুটোই বেশ উপভোগ্য হচ্ছে।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৩৩
সপ্তর্ষি রাজকন্যা বলেছেন: আপনার কমেন্ট মিস করছিলাম । আবারো
●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ●Ƹ̵̡Ӝ̵̨̄Ʒ
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৪২
মিজানুররহমানসুমন বলেছেন: ভালো লাগলো।